Tag Archives: Trending News

Trending in India: বহুতল থেকে পড়ে গেল একরত্তি শিশু, তারপরই ঘটল মিরাকল! এই ভিডিও গোটা দেশে ঝড় তুলেছে

চেন্নাই: ভয়াবহ ভিডিও এল সামনে। ভিডিও দেখেই শিউরে উঠছেন অনেকেই। ৮ মাসের একরত্তি বহুক্ষণ টিনের ছাদের ঢালে ঝুলে রইল। পড়ে গিয়েছিল আরও উপর থেকে। এক চুল এদিক-ওদিক হলেই ঘটে যেতে পারত চরম ঘটনা! কিন্তু কথায় বলে, রাখ হরি মারে কে! বাস্তবে ঘটলও যেন তাই।

জানা গিয়েছে, চেন্নাইয়ের একটি আবাসনের চার তলা থেকে পড়ে গিয়েছিল আট মাসের ওই শিশু! আর পড়ে গিয়ে আটকে ছিল দোতলার টিনের কার্নিশে। সেই দৃশ্য দেখেই ছুটে আসেন আবাসিকরা। শিশুটিকে উদ্ধার করতে ঝাঁপিয়ে পড়লেন আবাসিকরা। রবিবার চেন্নাইয়ের আভাদি এলাকার একটি আবাসনে এই ঘটনাটি ঘটেছে।

আরও পড়ুন: লটারিতে এক কোটি টাকা জিতলে ট্যাক্স কেটে হাতে কত পাওয়া যায়? জেনে নিন

ঘটনার একটি ভিডিও ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যদিও ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করে দেখেনি News 18 Bangla ডিজিটাল। কিন্তু কীভাবে ঘটল এমন ঘটনা? জানা গিয়েছে, ছোট্ট শিশুটিকে তার মা রম্যা বারান্দায় দুধ খাওয়াচ্ছিলেন। সেই সময়ই কোনও ক্রমে ফসকে যায় শিশুটি।

পুলিশ সূত্রের খবর, মা যখন দুধ খাওয়াচ্ছিলেন তখনই বাচ্চাটি পড়ে যায়। ভিডিও এবং উদ্ধারের ঘটনাটি সত্যি বলেই জানিয়েছে পুলিশ। তবে তাঁরা কোনও আনুষ্ঠানিক অভিযোগ পাননি। শিশুটি সুস্থ আছে বলে জানা গিয়েছে। তবে, ওই ঘটনার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো ঝড় তুলেছে।

Trending News: ‘মোয়ে মোয়ে’ রিলস তো দেখছেন, এই কথার ‘অর্থ’ কী জানেন? কোথা থেকে এল এই গান?

ভাইরাল নিউজ: মাঠে ক্যাচ মিস। দর্শকের মাথায় হাত। ব্যাকগ্রাউন্ডে বাজছে ‘মোয়ে মোয়ে’। কেউ হয়ত কাউকে বোকা বানাল। অবাকদৃষ্টিতে চেয়ে রয়েছে সে। ব্যাকগ্রাউন্ডে ‘মোয়ে মোয়ে’। এমনই ভিডিও, মিমে ছেয়ে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া। কিন্তু ‘মোয়ে মোয়ে’ কথার অর্থ কী? কোথা থেকে এল এই গান?

‘মোয়ে মোয়ে’ ইন্টারনেটের লেটেস্ট ট্রেন্ড। এটা মূলত সার্বিয়ান গান। আকর্ষণীয় সুর আর মজাদার কথা। প্রথমে টিকটকে ভাইরাল হয়। তারপর ছড়িয়ে পড়ে প্রায় সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই সুর থেকেই তৈরি হয়েছে অগণিত মিম, প্যারোডি এবং রিলস। নেটিজেনরা কার্যত মেতে রয়েছেন ‘মোয়ে মোয়ে’ ট্রেন্ডে।

কোথা থেকে এল ‘মোয়ে মোয়ে’: মূল সার্বিয়ান গানে কিন্তু ‘মোয়ে মোয়ে’ শব্দটা নেই। বরং সেখানে রয়েছে ‘ময় মোরে’। ভারতে সেটাকেই একটু অদল বদল করে ‘মোয়ে মোয়ে’ করে দিয়েছে নেটিজেনরা। যাইহোক সার্বিয়ান এই গানের নাম ‘ডেজনাম’। গানটি গেয়েছেন সার্বিয়ান গায়িকা তেয়া ডোরা। ইউটিউবে ৫ কোটিরও বেশি ভিউ হয়েছে এই গানের। রিলস তৈরি হয়েছে আরও বেশি।

গানের প্রত্যেক ছত্রে অপূর্ণ ইচ্ছার বেদনা প্রকাশ করেছেন গায়িকা। হতাশার মধ্যেও উন্নত ভবিষ্যতের আকাঙ্খা প্রকাশ পেয়েছে। রয়েছে দুঃস্বপ্নের সঙ্গে লড়াই করে এগিয়ে যাওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রমের অঙ্গীকার। কিন্তু সেই মর্মার্থ ভারতে বদলে গিয়েছে ব্যাঙ্গে। শুরু হয়েছে নতুন ট্রেন্ড। তবে তাঁর গান যে এমন ভাইরাল হবে ভাবেননি গায়িকা তেয়া ডোরাও। তিনিও অবাক।

‘মোয়ে মোয়ে’ কথার অর্থ কী: এখন প্রশ্ন হল ‘মোয়ে মোয়ে’ কথার অর্থ কী? বাংলায় এর মানে ‘খারাপ স্বপ্ন’ বা ‘দুঃস্বপ্ন’। মানুষের কষ্ট, সংগ্রাম এবং বারবার আসা দুঃস্বপ্নের কথাই তো এই গানে ফুটিয়ে তুলেছেন গায়িকা। ভারতে ট্রেন্ডিং হওয়া রিলসে সেই দুঃস্বপ্নই দেখানো হচ্ছে তবে মজার ভঙ্গীমায়।

উপরের দুটি উদাহরণই ধরা যাক। ক্রিকেটে একটা কথা আছে, ক্যাচ মিস মানে ম্যাচ মিস। সেই ক্যাচ ফস্কানোয় দর্শকের মাথায় হাত। ক্রিকেটারও বিপর্যস্ত। সেই ‘দুঃস্বপ্ন’ই প্রতিপক্ষ দলের কাছে মজা। তাই ‘মোয়ে মোয়ে’। আবার যাকে বোকা বানানো হল, সে অবাক হলেও যারা বোকা বানাল তাদের মজা। তারা ‘মোয়ে মোয়ে’ করছে।

General Knowledge News: রেজাল্ট দুর্দান্ত! লেখাপড়া করার আদর্শ সময়, পড়বেন রাত জেগে না সকাল সকাল উঠে? গবেষণায় বিরাট তথ্য প্রকাশ্যে

লেখাপড়া ছাড়া কোনও উপায়ই নেই সবাইকে লেখাপড়া করতে হয় জীবনে মানুষের মত মানুষ হওয়ার জন্যই ৷ প্রতীকী ছবি ৷
লেখাপড়া ছাড়া কোনও উপায়ই নেই সবাইকে লেখাপড়া করতে হয় জীবনে মানুষের মত মানুষ হওয়ার জন্যই ৷ প্রতীকী ছবি ৷
প্রতিটি পড়ুয়াই ছোটবেলায় একটি কথা শিখে বড় হয় যে লেখাপড়া করে যে গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
প্রতিটি পড়ুয়াই ছোটবেলায় একটি কথা শিখে বড় হয় যে লেখাপড়া করে যে গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কিন্তু লেখাপড়া তো করতে হবে করার মন করেই ৷ কেননা লেখাপড়া না করলে সামাজিক প্রতিষ্ঠা হবে, অজ্ঞতার অন্ধকার থেকে মানুষ চেতনার আলোতে ফিরতে পারবেনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কিন্তু লেখাপড়া তো করতে হবে করার মন করেই ৷ কেননা লেখাপড়া না করলে সামাজিক প্রতিষ্ঠা হবে, অজ্ঞতার অন্ধকার থেকে মানুষ চেতনার আলোতে ফিরতে পারবেনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কিন্তু লেখাপড়াটাও বিজ্ঞানের মত একটি বিষয় যেখানে মনে রাখতে হবে ৷ যে কিছু বিষয় সেটি হল ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কিন্তু লেখাপড়াটাও বিজ্ঞানের মত একটি বিষয় যেখানে মনে রাখতে হবে ৷ যে কিছু বিষয় সেটি হল ৷ প্রতীকী ছবি ৷
গৃহশিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে লেখাপড়া করা, সেটি গুরুর তালিম নেওয়া, কিন্তু বাড়িতে এসে তা অনুশীলন না করলে যথার্থ হয়না ৷ প্রতীকী ছবি ৷
গৃহশিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে লেখাপড়া করা, সেটি গুরুর তালিম নেওয়া, কিন্তু বাড়িতে এসে তা অনুশীলন না করলে যথার্থ হয়না ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তাই লেখাপড়া করার আদর্শ সময় কোনটা হতে পারে? অনেকেই আছেন যাঁরা মনে করেন রাত জেগে লেখাপড়া করে ভাল ফল পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তাই লেখাপড়া করার আদর্শ সময় কোনটা হতে পারে? অনেকেই আছেন যাঁরা মনে করেন রাত জেগে লেখাপড়া করে ভাল ফল পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
আবার একদল আছেন যাঁরা ভোর ভোর উঠে লেখাপড়া করেন ৷ অনেক গবেষণা অনেক রকমের তথ্য প্রকাশ করলেও বোঝা যায় যে একটি ব্যাপারে কম বেশি সবাই একমত ৷ প্রতীকী ছবি ৷
আবার একদল আছেন যাঁরা ভোর ভোর উঠে লেখাপড়া করেন ৷ অনেক গবেষণা অনেক রকমের তথ্য প্রকাশ করলেও বোঝা যায় যে একটি ব্যাপারে কম বেশি সবাই একমত ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সারারাত বা গভীর রাত পর্যন্ত যাঁরা লেখাপড়া করেন তাঁদের সাফল্যের হার শতকরা ৫ শতাংশ আর যাঁরা ভোর ভোর বা সকাল সকাল উঠে লেখাপড়া করেন তাঁদের সাফল্যের হার শতকরা ৯৫ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সারারাত বা গভীর রাত পর্যন্ত যাঁরা লেখাপড়া করেন তাঁদের সাফল্যের হার শতকরা ৫ শতাংশ আর যাঁরা ভোর ভোর বা সকাল সকাল উঠে লেখাপড়া করেন তাঁদের সাফল্যের হার শতকরা ৯৫ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এর পিছনেও আছে বিজ্ঞান, সারাদিন নানান বিষয় নিয়ে মন মেজাজ ঘেঁটে থাক ৷ রাত রাত্রিবেলায় স্মৃতি তেমন করে কিছু ধরে রাখতে পারেনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এর পিছনেও আছে বিজ্ঞান, সারাদিন নানান বিষয় নিয়ে মন মেজাজ ঘেঁটে থাক ৷ রাত রাত্রিবেলায় স্মৃতি তেমন করে কিছু ধরে রাখতে পারেনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সকাল সকাল লেখাপড়া করলে ভাল ফল পাওয়া যায় কেননা সকাল বেলায় মন সতেজ থাকে, তাই লেখাপড়া করলে দীর্ঘদিন স্মরণে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সকাল সকাল লেখাপড়া করলে ভাল ফল পাওয়া যায় কেননা সকাল বেলায় মন সতেজ থাকে, তাই লেখাপড়া করলে দীর্ঘদিন স্মরণে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সেই কারণেই বলা হয় সারারাত জেগে পড়ার থেকে সকাল সকাল উঠে লেখাপড়া করা অনেক ভাল অভ্যাস ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সেই কারণেই বলা হয় সারারাত জেগে পড়ার থেকে সকাল সকাল উঠে লেখাপড়া করা অনেক ভাল অভ্যাস ৷ প্রতীকী ছবি ৷

Knowledge Story: বলুন তো কোন প্রাণীর একটি চোখ? দেখতে পায় দূরের সব জিনিস! কিন্তু বাঁচে মাত্র ৩ মাস, উত্তর দিতে গিয়েই হিমশিম ৯৯% মানুষ

পৃথিবীতে আজব প্রাণীর অভাব নেই। যেমন কিছু মানুষ সারাজীবন ঘুমায় না, কেউ সম্পূর্ণ স্বচ্ছ, কারোর রক্ত ​​নীল। কিন্তু সব প্রাণীরই প্রায় ২টি চোখ থাকে। কেউ কেউ হয়তো একটু কম দেখেন, কিন্তু তাদেরও দুটি চোখ থাকে। কিন্তু পৃথিবীতে এমন একটি প্রাণী আছে যার কেবল একটি মাত্র চোখ। কী সেই প্রাণী, যার একটি মাত্র চোখ আছে৷

পৃথিবীর একচোখা প্রাণীর নাম সাইক্লোপস। এটি আকারে বেশ ছোট দেখতেও খানিকটা কুকুরছানার মতো, তবে এটি কুকুরছানা নয়৷ সাইক্লপস প্রজাতির মধ্যে ৪৪টি প্রজাতি পৃথিবীতে রয়েছে। তারা জল fleas নামেও পরিচিত। সাইক্লপগুলি ব্রিটেন জুড়ে মিষ্টি জলে বাস করে এবং ধীরগতির নদী এবং খালগুলিতে, বিশেষত আগাছার মধ্যে ।

আরও পড়ুন-   শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

সব প্রজাতিরই একটি মাত্র চোখ থাকে। বিশেষ বিষয় হল তাদের চোখ লাল বা কালো হয়। সাইক্লোপগুলি সাধারণত ০.৫-৩ মিলিমিটার লম্বা হয়। তাদের মাথায় ৫ জোড়া অঙ্গ এবং তাদের শরীরের মাঝখানে ৭ জোড়া অঙ্গ রয়েছে। তাদের ২ জোড়া অ্যান্টেনাও রয়েছে। এদের গড় আয়ু মাত্র ৩ মাস। এর পর তাদের জীবন শেষ হয়ে যায়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সম্ভবত মিউটেশনের কারণে এটি ঘটেছে। সাইক্লপস একটি অদ্ভুত ধরনের প্রাণী, যার কপালে একটি চোখ থাকে। এই চোখটি বেশ বড় এবং এটিকে অনেক দূর দেখতে সক্ষম করে। অনেক সময় ছাগল প্রজাতির এক চোখ বিশিষ্ট প্রাণীও দেখা গেছে। একই সময়ে, Tuatera একটি প্রাণী যার তিনটি চোখ আছে। রিকোসেফালিয়া শ্রেণীর এই প্রাণীটি নিউজিল্যান্ডে পাওয়া যায়। তৃতীয় শঙ্কু আকৃতির চোখটিকে পিনিয়াল আই বলা হয়, যা মাথার মাঝখানে মস্তিষ্কের উপরে একটি গর্তে অবস্থিত।

Trending News: কালঘাম ছোটা থেকে বিরাট চাপ, ৯৯% মানুষের উত্তরই ভুল, তারাপীঠের আগের নাম জানেন?

বীরভূম: তারাপীঠ এখানকার \"পাগলা সন্ন্যাসী\" বামাক্ষ্যাপার জন্যও প্রসিদ্ধ। বামাক্ষ্যাপা এই মন্দিরে পূজা করতেন এবং মন্দির-সংলগ্ন শ্মশানক্ষেত্রে কৈলাসপতি বাবা নামে এক তান্ত্রিকের কাছে তন্ত্রসাধনা করতেন। সৌভিক রায়ের প্রতিবেদন, প্রতীকী ছবি ৷
বীরভূম: তারাপীঠ এখানকার \”পাগলা সন্ন্যাসী\” বামাক্ষ্যাপার জন্যও প্রসিদ্ধ। বামাক্ষ্যাপা এই মন্দিরে পূজা করতেন এবং মন্দির-সংলগ্ন শ্মশানক্ষেত্রে কৈলাসপতি বাবা নামে এক তান্ত্রিকের কাছে তন্ত্রসাধনা করতেন। সৌভিক রায়ের প্রতিবেদন, প্রতীকী ছবি ৷
তারাপীঠ মানে-তারাপীঠ মন্দিরের উৎস ও তীর্থমাহাত্ম্য সম্পর্কে একাধিক কিংবদন্তি লোকমুখে প্রচারিত হয়ে থাকে। প্রতীকী ছবি ৷
তারাপীঠ মানে-তারাপীঠ মন্দিরের উৎস ও তীর্থমাহাত্ম্য সম্পর্কে একাধিক কিংবদন্তি লোকমুখে প্রচারিত হয়ে থাকে। প্রতীকী ছবি ৷
এগুলির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কিংবদন্তি হল \"শক্তিপীঠ\" ধারণাটির সঙ্গে যুক্ত পৌরাণিক কাহিনিটি। প্রতীকী ছবি ৷
এগুলির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কিংবদন্তি হল \”শক্তিপীঠ\” ধারণাটির সঙ্গে যুক্ত পৌরাণিক কাহিনিটি। এই রকমের প্রচার আছে ৷ ছবি ৷
বীরভূম জেলার রামপুরহাট শহরের কাছে মন্দির নগরী তারাপীঠ।এই শহর তান্ত্রিক দেবী তারার মন্দির ও মন্দির-সংলগ্ন শ্মশানক্ষেত্রের জন্য বিশ্ববিখ্যাত। প্রতীকী ছবি ৷
বীরভূম জেলার রামপুরহাট শহরের কাছে মন্দির নগরী তারাপীঠ।এই শহর তান্ত্রিক দেবী তারার মন্দির ও মন্দির-সংলগ্ন শ্মশানক্ষেত্রের জন্য বিশ্ববিখ্যাত। প্রতীকী ছবি ৷
হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী এই মন্দির ও শ্মশান একটি পবিত্র তীর্থক্ষেত্র। এই মন্দিরে এসে কোনও মনস্কামনা করলে সেই মনস্কামনা পূর্ণ হয়।এই মন্দির ৫১ সতীপীঠের অন্যতম বলে কথিত। প্রতীকী ছবি ৷
হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী এই মন্দির ও শ্মশান একটি পবিত্র তীর্থক্ষেত্র। এই মন্দিরে এসে কোনও মনস্কামনা করলে সেই মনস্কামনা পূর্ণ হয়।এই মন্দির ৫১ সতীপীঠের অন্যতম বলে কথিত। প্রতীকী ছবি ৷
এই স্থানটির নামও এখানকার ঐতিহ্যবাহী তারা আরাধনার সঙ্গে যুক্ত।সাধক বামাক্ষ্যাপা তারা দেবীর পুজোতেই জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। মন্দিরের অদূরেই তাঁর আশ্রম অবস্থিত। প্রতীকী ছবি ৷
এই স্থানটির নামও এখানকার ঐতিহ্যবাহী তারা আরাধনার সঙ্গে যুক্ত।সাধক বামাক্ষ্যাপা তারা দেবীর পুজোতেই জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। মন্দিরের অদূরেই তাঁর আশ্রম অবস্থিত। প্রতীকী ছবি ৷
তারাপীঠ বীরভূম জেলার মারগ্রাম থানার সাহাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি ছোটো গ্রাম প্লাবন সমভূমির সবুজ ধানক্ষেতের মধ্যে এই তীর্থস্থান অবস্থিত। প্রতীকী ছবি ৷
তারাপীঠ বীরভূম জেলার মারগ্রাম থানার সাহাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি ছোটো গ্রাম প্লাবন সমভূমির সবুজ ধানক্ষেতের মধ্যে এই তীর্থস্থান অবস্থিত। প্রতীকী ছবি ৷
বর্তমানের এই তারাপীঠ আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগে মোটেও তারাপীঠ নামে পরিচিত ছিল না।তবে কি নাম ছিল আগে এই বীরভূমের তারাপীঠের! প্রতীকী ছবি ৷
বর্তমানের এই তারাপীঠ আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগে মোটেও তারাপীঠ নামে পরিচিত ছিল না।তবে কি নাম ছিল আগে এই বীরভূমের তারাপীঠের! প্রতীকী ছবি ৷
এ বিষয়ে তারাপীঠ মন্দির কমিটির সেবায়েত গুরুসরণ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান \"আজ থেকে কয়েকশো বছর আগে এই তারাপীঠ চন্ডিপুর নামে পরিচিত ছিল। প্রতীকী ছবি ৷
এ বিষয়ে তারাপীঠ মন্দির কমিটির সেবায়েত গুরুসরণ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান \”আজ থেকে কয়েকশো বছর আগে এই তারাপীঠ চন্ডিপুর নামে পরিচিত ছিল। প্রতীকী ছবি ৷
এরপরে যতদিন পেরিয়েছে ততই সাধক বামাক্ষ্যাপার জন্য খ্যাতির চূড়ায় পৌঁছেছে বীরভূমের তারাপীঠ। আর যত খ্যাতি অর্জন করেছে ধীরে ধীরে এই আগের চন্ডিপুর তারাপীঠ নামে পরিচিতি অর্জন করেছে। প্রতীকী ছবি ৷
এরপরে যতদিন পেরিয়েছে ততই সাধক বামাক্ষ্যাপার জন্য খ্যাতির চূড়ায় পৌঁছেছে বীরভূমের তারাপীঠ। আর যত খ্যাতি অর্জন করেছে ধীরে ধীরে এই আগের চন্ডিপুর তারাপীঠ নামে পরিচিতি অর্জন করেছে। প্রতীকী ছবি ৷
গুরুসরণ বন্দ্যোপাধ্যায় আরও জানান আজ থেকে কয়েকশো বছর আগে এই তারাপীঠের চারিধারে জঙ্গলে পরিপূর্ণ ছিল। মল্লারপুরের রায় বংশ এই মন্দিরটি প্রতিষ্ঠিত করেন। প্রতীকী ছবি ৷
গুরুসরণ বন্দ্যোপাধ্যায় আরও জানান আজ থেকে কয়েকশো বছর আগে এই তারাপীঠের চারিধারে জঙ্গলে পরিপূর্ণ ছিল। মল্লারপুরের রায় বংশ এই মন্দিরটি প্রতিষ্ঠিত করেন। প্রতীকী ছবি ৷
এর আগেও তারাপীঠ মন্দির অবস্থিত ছিল তারাপীঠ মহাশ্মশানে।তবে বন্যার কারণে সেই মন্দির ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়ে গেলে আজ থেকে প্রায় ২০৩ থেকে ২০৪ বছর আগে এই মন্দিরটি প্রতিষ্ঠিত করেন রায় বংশ। প্রতীকী ছবি ৷
এর আগেও তারাপীঠ মন্দির অবস্থিত ছিল তারাপীঠ মহাশ্মশানে।তবে বন্যার কারণে সেই মন্দির ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়ে গেলে আজ থেকে প্রায় ২০৩ থেকে ২০৪ বছর আগে এই মন্দিরটি প্রতিষ্ঠিত করেন রায় বংশ। প্রতীকী ছবি ৷
আজ থেকে কয়েক বছর আগে পর্যন্ত তারাপীঠ মন্দির সংলগ্ন যে মহাশ্মশানটি রয়েছে সেই শ্মশানে কেউ রাত্রিবেলায় যেতে পারতেন না তবে বর্তমানে আধুনিকতার ছোঁয়াতে সেই শ্মশানের আমল পরিবর্তন হয়েছে। একসময় এই শ্মশানে বহু তন্ত্রসাধক দেশ বিদেশ থেকে এসে তাদের তন্ত্র সাধনা করতেন। প্রতীকী ছবি ৷
আজ থেকে কয়েক বছর আগে পর্যন্ত তারাপীঠ মন্দির সংলগ্ন যে মহাশ্মশানটি রয়েছে সেই শ্মশানে কেউ রাত্রিবেলায় যেতে পারতেন না তবে বর্তমানে আধুনিকতার ছোঁয়াতে সেই শ্মশানের আমল পরিবর্তন হয়েছে। একসময় এই শ্মশানে বহু তন্ত্রসাধক দেশ বিদেশ থেকে এসে তাদের তন্ত্র সাধনা করতেন। প্রতীকী ছবি ৷

Warm Water VS Cold Water: ঠান্ডা না গরম! বলুন তো কোন জল ফ্রিজে রাখলে নিমেষে বরফে পরিণত হয়? ৯০% মানুষই ডাহা ফেল

ফ্রিজে জল রাখলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তা বরফে পরিণত হয়। কিন্তু কেউ যদি আপনাকে প্রশ্ন করে যে যদি ফ্রিজারে ঠান্ডা এবং গরম জল একসঙ্গে রাখা হয়, তবে কোনটা প্রথমে বরফে পরিণত হবে।
ফ্রিজে জল রাখলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তা বরফে পরিণত হয়। কিন্তু কেউ যদি আপনাকে প্রশ্ন করে যে যদি ফ্রিজারে ঠান্ডা এবং গরম জল একসঙ্গে রাখা হয়, তবে কোনটা প্রথমে বরফে পরিণত হবে।
অনেকের মনে হবে যে জল গরম হলে তা ঠান্ডা হতে বেশি সময় লাগবে। কারণ প্রথমে এটি ঠান্ডা হবে, তারপর বরফে পরিণত হবে। কিন্তু সত্যিই কি তাই? উত্তর জানলে আপনিও অবাক হবেন। ৯০ শতাংশেরও বেশি মানুষই জানেন না।
অনেকের মনে হবে যে জল গরম হলে তা ঠান্ডা হতে বেশি সময় লাগবে। কারণ প্রথমে এটি ঠান্ডা হবে, তারপর বরফে পরিণত হবে। কিন্তু সত্যিই কি তাই? উত্তর জানলে আপনিও অবাক হবেন। ৯০ শতাংশেরও বেশি মানুষই জানেন না।
ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঠান্ডা এবং গরম উভয় জলের মধ্যেই গরম জল প্রথমে বরফে পরিণত হবে। এর কারণ হল জল গরম হলে তা ঠান্ডা পানির চেয়ে দ্রুত বাষ্পীভূত হয়। এ কারণে এর ভরও কমে যায়। যেহেতু বাষ্পীভবন একটি শীতল প্রভাব তৈরি করবে, তাই জল অবিলম্বে ঠান্ডা হবে এবং ঠান্ডা জলের চেয়ে আগে জমে যাবে।
ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঠান্ডা এবং গরম উভয় জলের মধ্যেই গরম জল প্রথমে বরফে পরিণত হবে। এর কারণ হল জল গরম হলে তা ঠান্ডা পানির চেয়ে দ্রুত বাষ্পীভূত হয়। এ কারণে এর ভরও কমে যায়। যেহেতু বাষ্পীভবন একটি শীতল প্রভাব তৈরি করবে, তাই জল অবিলম্বে ঠান্ডা হবে এবং ঠান্ডা জলের চেয়ে আগে জমে যাবে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, জল গরম করার ফলে কিছু অণু পৃষ্ঠে আসে এবং ঠান্ডা জলের অণু নিচে থাকে, যার কারণে পরিচলন স্রোত তৈরি হয়। এই স্রোতের কারণে, জল ঠান্ডা হওয়ার প্রক্রিয়া দ্রুত ঘটে এবং বরফ দ্রুত জমে যায়। ঠাণ্ডা জলে থাকা গ্যাস ও অমেধ্যের কারণে ঠাণ্ডা জল জমতে সময় লাগে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, জল গরম করার ফলে কিছু অণু পৃষ্ঠে আসে এবং ঠান্ডা জলের অণু নিচে থাকে, যার কারণে পরিচলন স্রোত তৈরি হয়। এই স্রোতের কারণে, জল ঠান্ডা হওয়ার প্রক্রিয়া দ্রুত ঘটে এবং বরফ দ্রুত জমে যায়। ঠাণ্ডা জলে থাকা গ্যাস ও অমেধ্যের কারণে ঠাণ্ডা জল জমতে সময় লাগে।
জলে হাইড্রোজেন বন্ধন তার বিভিন্ন অণুকে সংস্পর্শে আনে এবং তাদের আবদ্ধ রাখে। কিন্তু এটি উত্তপ্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেন পরমাণুর মধ্যে তৈরি বন্ধনটি ভেঙে যায়। হাইড্রোজেন বন্ধনের প্রসারণের কারণে, জলের অণুগুলি একে অপরের থেকে দূরে সরে যায়, যার ফলে শক্তির ক্ষয় হয় এবং জল দ্রুত জমে যায়।
জলে হাইড্রোজেন বন্ধন তার বিভিন্ন অণুকে সংস্পর্শে আনে এবং তাদের আবদ্ধ রাখে। কিন্তু এটি উত্তপ্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেন পরমাণুর মধ্যে তৈরি বন্ধনটি ভেঙে যায়। হাইড্রোজেন বন্ধনের প্রসারণের কারণে, জলের অণুগুলি একে অপরের থেকে দূরে সরে যায়, যার ফলে শক্তির ক্ষয় হয় এবং জল দ্রুত জমে যায়।

Trending News: নতুন প্রযুক্তিতে বাজিমাত! সহজেই যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ বৃদ্ধ ভাব কোনও মতে ঘেঁষবে না কাছে, বয়স বৃদ্ধি পাবেন না টের?

বয়স কোনও ভাবেই বাড়ুক এটি মেনে নেওয়া যায়না ৷ বিশেষত কোনও ভাবেই মেনে নেওয়া যায়না তাই সবাই লক্ষ্য কী ভাবে বাড়ন্ত বয়সকে বশে রাখা যায় কীভাবে বয়সের চাকা যেন না ঘোরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বয়স কোনও ভাবেই বাড়ুক এটি মেনে নেওয়া যায়না ৷ বিশেষত কোনও ভাবেই মেনে নেওয়া যায়না তাই সবাই লক্ষ্য কী ভাবে বাড়ন্ত বয়সকে বশে রাখা যায় কীভাবে বয়সের চাকা যেন না ঘোরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
গবেষণায় জানতে পারা গিয়েছে ৷ হাইড্রোজেন, চুলকানি রুখতে একটি উপাদান হিসাবে প্রভাব বিস্তার করে ৷ বৃদ্ধ বয়সের নানান সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
গবেষণায় জানতে পারা গিয়েছে ৷ হাইড্রোজেন, চুলকানি রুখতে একটি উপাদান হিসাবে প্রভাব বিস্তার করে ৷ বৃদ্ধ বয়সের নানান সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
নানান ধরনের রোগের হাত থেকে রীতিমত মুক্তি পেতে পারেন ৷ আরও সুপারফিট থাকবে শরীর ৷ প্রতীকী ছবি ৷
নানান ধরনের রোগের হাত থেকে রীতিমত মুক্তি পেতে পারেন ৷ আরও সুপারফিট থাকবে শরীর ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বিদেশের সঙ্গে সঙ্গে ভারতেও বয়স কমানোর নানান ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে ৷ চিন এই বিষয়ে কয়েক কদম এগিয়ে গিয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বিদেশের সঙ্গে সঙ্গে ভারতেও বয়স কমানোর নানান ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে ৷ চিন এই বিষয়ে কয়েক কদম এগিয়ে গিয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করেই বার্ধ্যকে ব্রেক লাগাতে সক্ষম হয়েছেন ৷ এবার দেখে নেওয়া যাক চিনের বৈজ্ঞানিকেরা আসলে কী কী আবিষ্কার করেছেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করেই বার্ধ্যকে ব্রেক লাগাতে সক্ষম হয়েছেন ৷ এবার দেখে নেওয়া যাক চিনের বৈজ্ঞানিকেরা আসলে কী কী আবিষ্কার করেছেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
চিনে হাইড্রোজেন থেরাপি বিশেষ ভাবে প্রচলিত হয়েছে ৷ যার ফলে বয়স বৃদ্ধির গতিবেগ ধীর হয়ে যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
চিনে হাইড্রোজেন থেরাপি বিশেষ ভাবে প্রচলিত হয়েছে ৷ যার ফলে বয়স বৃদ্ধির গতিবেগ ধীর হয়ে যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বিভিন্ন গবেষক দলের পক্ষ থেকে ন্যানো প্রযুক্তি ব্যবহার করে হাইড্রোজেন সমৃদ্ধি জলপান ও হাইড্রোজেন গ্যাস নিশ্বাসের সঙ্গে ভিতরে নেওয়ার প্রক্রিয়া তরান্বিত করা হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বিভিন্ন গবেষক দলের পক্ষ থেকে ন্যানো প্রযুক্তি ব্যবহার করে হাইড্রোজেন সমৃদ্ধি জলপান ও হাইড্রোজেন গ্যাস নিশ্বাসের সঙ্গে ভিতরে নেওয়ার প্রক্রিয়া তরান্বিত করা হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সমীক্ষকেরা দাবি করেছেন বৃদ্ধ বয়সের নানান সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন, যেমন হাড়ের সমস্যা-সহ অন্যান্য সমস্যা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সমীক্ষকেরা দাবি করেছেন বৃদ্ধ বয়সের নানান সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন, যেমন হাড়ের সমস্যা-সহ অন্যান্য সমস্যা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এবার দেখে নেওয়া যাক এই ধরনের প্রযুক্তি হাইড্রোজেনকে সুরক্ষিত শরীরে পৌঁছনোর জন্য ন্যানো প্রযুক্তি ব্যবস্থা ব্যবহৃত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এবার দেখে নেওয়া যাক এই ধরনের প্রযুক্তি হাইড্রোজেনকে সুরক্ষিত শরীরে পৌঁছনোর জন্য ন্যানো প্রযুক্তি ব্যবস্থা ব্যবহৃত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এরফলে হাইড্রোজেন প্রায় ৪০,০০০ বেশি প্রভাবিত হতে পারে প্রযুক্তির মাধ্যমে, যা অপশোষিত করা যেতে পারে ৷ এই পদ্ধতিতে হাইড্রোজেনকে শরীরের মধ্যে এক সপ্তাহ পর্যন্ত ধীর গতিতে প্রবাহিত করা যাবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এরফলে হাইড্রোজেন প্রায় ৪০,০০০ বেশি প্রভাবিত হতে পারে প্রযুক্তির মাধ্যমে, যা অপশোষিত করা যেতে পারে ৷ এই পদ্ধতিতে হাইড্রোজেনকে শরীরের মধ্যে এক সপ্তাহ পর্যন্ত ধীর গতিতে প্রবাহিত করা যাবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
হাইড্রোজেন সমৃদ্ধ জল পেতে ৩০ মিনিটের বেশি অধিক সময় নেয় না ৷ পরীক্ষকের ইঁদুরের শরীরে এটি প্রয়োগ করে দেখেছেন যাতে বৃদ্ধ ইঁদুরের হাড়ের জোর বাড়তে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
হাইড্রোজেন সমৃদ্ধ জল পেতে ৩০ মিনিটের বেশি অধিক সময় নেয় না ৷ পরীক্ষকের ইঁদুরের শরীরে এটি প্রয়োগ করে দেখেছেন যাতে বৃদ্ধ ইঁদুরের হাড়ের জোর বাড়তে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এই প্রযুক্তি অনুযায়ী হাইড্রোজেনের মাধম্যে চুলকানি নাশক সলিউশনের প্রভাবের সঙ্গে পরিচয় করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এই প্রযুক্তি অনুযায়ী হাইড্রোজেনের মাধম্যে চুলকানি নাশক সলিউশনের প্রভাবের সঙ্গে পরিচয় করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এও দাবি করা হয়েছে হাড়ের রোগের নিরাময়ের হতে পারে সঙ্গে সঙ্গে আগামী দিনে বৃদ্ধ সম্বন্ধ সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এও দাবি করা হয়েছে হাড়ের রোগের নিরাময়ের হতে পারে সঙ্গে সঙ্গে আগামী দিনে বৃদ্ধ সম্বন্ধ সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
উদাহরণ সরূপ অ্যালজাইমারের কথা বলা যেতে পারে ৷ প্রযুক্তির ব্যবহার হাইড্রোজেনের বড় স্তরে কাজ করার মত অ্যান্টি এজিং-এর বিশেষত্ব পাওয়া গিয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
উদাহরণ সরূপ অ্যালজাইমারের কথা বলা যেতে পারে ৷ প্রযুক্তির ব্যবহার হাইড্রোজেনের বড় স্তরে কাজ করার মত অ্যান্টি এজিং-এর বিশেষত্ব পাওয়া গিয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে যেভাবে কোষ বিভাজন প্রক্রিয়া হ্রাস রোধ করার ক্ষেত্রে সাহায্য করা যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে যেভাবে কোষ বিভাজন প্রক্রিয়া হ্রাস রোধ করার ক্ষেত্রে সাহায্য করা যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

২০ বছরের ‘ছোট’ পুত্রবধূকে বিয়ে শ্বশুরের! কারণ শুনতেই চোখ কপালে সবার! ঝড়ে তোলপাড় নেটপাড়া…

ভাইরাল ট্রেন্ডিং ভিডিও: ছেলের বউকে বিয়ে করলেন শ্বশুরমশাই। কারণ বললেন নিজেই। ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে শ্বশুরমশাই অকপটে স্বীকার করলেন পুত্রবধূকে বিয়ে করার আসলে কারণটি। মৃত্যুর পর শ্বশুর বিয়ে করলেন পুত্রবধূকেই। শুধু তাই নয়, মন্দিরে গিয়ে সাতপাকে বাঁধা পড়ার পড়ে তাঁর পুত্রবধূও স্বীকার করেন, “কোনও চাপে পড়ে নয়, স্ব ইচ্ছাতেই বিয়ে করেছেন তিনি তাঁর শ্বশুরকে। শ্বশুর মশাই ও পুত্রবধূর এই ‘বিরল’ বিয়ের ঘটনা এখন ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে নববিবাহিতা এই কনে ও তার শ্বশুরের বক্তব্যও।

আরও পড়ুন: শসা একটি ফল নাকি সবজি? ৯৯ % মানুষই দিয়েছেন ভুল উত্তর! আপনি ঠিক জানেন তো? দেখুন মিলিয়ে ‘সঠিক’ উত্তর!

ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, এক মহিলা কনের সাজ সেজেছেন। তার পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছেন কালো টি শার্ট পড়া এক ব্যক্তি। জানা যায়, তারা বিয়ে করেছেন একটি মন্দিরে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে বিয়ে সেরে তারা বেরিয়ে আসছেন মন্দির থেকে। সেই সময় মহিলাকে জিজ্ঞাসা করা হয়, “নিজের ইচ্ছায় কি আপনি বিয়ে করলেন?” এই প্রশ্নের জবাবে মহিলা উত্তর দেন,”হ্যাঁ,নিজের ইচ্ছাতেই বিয়ে করেছি।”

এরপর শ্বশুরকে প্রশ্ন করা হয়, “আপনার বিবাহিত স্ত্রীর বয়স তো আপনার থেকে অনেক কম?” এর উত্তরে শ্বশুর জানিয়েছেন, সম্প্রতি পুত্র বিয়োগ হয়েছে তার। এতদিন পুত্রই তাঁকে দেখাশোনা করত। পুত্রবধূরও খেয়াল রাখত তার পুত্র। তাই তিনি ভেবেছেন যে ঘরের লোক ঘরেই থাক। সেই ভাবনা থেকেই পুত্রবধূকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত।

তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় এরপর ছড়িয়ে পড়তে থাকে অন্য একটি খবর। সোশ্যাল মিডিয়ায় দাবি করা হয় এই ঘটনাটি সম্পূর্ণ সাজানো। এক ইউটিউবার সবকিছু পরিকল্পনা করে এই ধরনের ভিডিও তৈরি করেছেন। পরিকল্পনামাফিক ওই ইউটিউবার ভিডিওটি শুট করেন। এরপর সেটি আপলোড করে দেন ইউটিউবে। সেখান থেকে ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে যায়।