Tag Archives: cold water

Earthen Pot Water: ফ্রিজের জল ছাড়ুন, গরমে মাটির কলসির জল পানে এতগুলো উপকার পাবেন

পূর্ব বর্ধমান: এক সপ্তাহের সাময়িক স্বস্তি শেষে আবারও চড়তে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। এই পরিস্থিতিতে একটা বড় অংশের মানুষ স্বস্তি পেতে ফ্রিজের ঠান্ডা জলে নিয়মিত গলা ভেজান। কিন্ত চিকিৎসকরা ফ্রিজের ঠান্ডা জল বা বাজার চলতি ঠান্ডা সফট ড্রিঙ্ক পান করতে বারণ করছেন। উল্টে পরামর্শ দিয়েছেন এই গরমে মাটির কলসি বা কুঁজোর জল পান করা উচিত। একমাত্র এটাই স্বাস্থ্যসম্মত।

কিন্তু ফ্রিজের জল নিয়ে কেন এমন মত চিকিৎসকদের? মাটির কলসির জল খেলেই বা কী উপকার হবে? চলুন, চিকিৎসকরা এই বিষয়ে ঠিক কী বলছেন সেটা জেনে নেওয়া যাক-

আরও পড়ুন: ৬ মাসের উপর বন্ধ চা বাগান, এখন চালু হল না ভাতা

চিকিৎসক মিলটন বিশ্বাস এই প্রসঙ্গে বলছেন, আগেকার দিনের মানুষেরা গরমের সময় মাটির কলসি বা কুঁজোর ঠান্ডা জল পান করত। কিন্তু বর্তমানে সেই অভ্যেসটা কমে গিয়েছে। বদলে ফ্রিজের জলে গলা ভেজাচ্ছে লোকজন। তাতে শরীরে নানান অসুখ দেখা দিচ্ছে। এক্ষেত্রে যাদের ঠান্ডা লাগার ধাত রয়েছে তাঁরা ফ্রিজের ঠান্ডা জল খেলে গলায় সংক্রমণের সম্ভাবনা কয়েকগুণ বেড়ে যাবে। কিন্তু মাটির কলসির জল পান করলে সেই আশঙ্কা নেই।

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, মাটির কলসির জল নিয়মিত পান করলে শরীরের পরিপাকতন্ত্র অনেক বেশি কার্যকরী থাকে এবং পাকস্থলীতে খাবার হজম করার জন্য নানান ধরনের অ্যাসিড তৈরি ভালভাবে হয়। এর ফলে পেটের ভিতরে থাকা অ্যাসিড কিছুটা প্রশমিত হয়ে আমাদের পেটের মধ্যে অম্ল এবং ক্ষারের ভারসাম্যটাকে বজায় রাখতে বিশেষ সাহায্য করে।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Side Effects of Drinking Icecold Water: গরম থেকে বাঁচতে ফ্রিজের কনকনে ঠান্ডা জল গলায় ঢালেন? হার্টের কত বড় ক্ষতি! এখনই ভুলটা জেনে সতর্কতা নিন

গরম থেকে বাঁচতে অনেকেই ফ্রিজের কনকনে ঠান্ডা জল গলায় ঢালেন৷ সাময়িক আরাম পেলেও এই অভ্যাস আদতে স্বাস্থ্যের খুবই ক্ষতি করে৷ বিশেষ করে ঠান্ডা থেকে গরম শুরু হতেই এই অভ্যাস শরীরের ক্ষতি করে৷ বলছেন বিশেষজ্ঞরা৷
গরম থেকে বাঁচতে অনেকেই ফ্রিজের কনকনে ঠান্ডা জল গলায় ঢালেন৷ সাময়িক আরাম পেলেও এই অভ্যাস আদতে স্বাস্থ্যের খুবই ক্ষতি করে৷ বিশেষ করে ঠান্ডা থেকে গরম শুরু হতেই এই অভ্যাস শরীরের ক্ষতি করে৷ বলছেন বিশেষজ্ঞরা৷

 

পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরার মতে হিমশীতল জল শরীরের বহু ক্ষতি করতে পারে৷ অতিরিক্ত ঠান্ডা জলপানের অভ্যাস হজমে বিঘ্ন ঘটায়৷ এর থেকে পেট ব্যথা হতে পারে৷ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে গলার রক্তনালিকাও৷ পরবর্তীতে যার থেকে দেখা দিতে পারে জটিল সংক্রমণ৷
পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরার মতে হিমশীতল জল শরীরের বহু ক্ষতি করতে পারে৷ অতিরিক্ত ঠান্ডা জলপানের অভ্যাস হজমে বিঘ্ন ঘটায়৷ এর থেকে পেট ব্যথা হতে পারে৷ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে গলার রক্তনালিকাও৷ পরবর্তীতে যার থেকে দেখা দিতে পারে জটিল সংক্রমণ৷

 

বেশি ঠান্ডা জল খেলে স্নায়ু প্রভাবিত হয়ে মাথাযন্ত্রণা করতে পারে৷ যাঁদের মাইগ্রেন আছে, যাঁরা ঠান্ডার প্রতি সেনসিটিভ, তাঁদের এই সমস্যা বেশি হতে পারে৷
বেশি ঠান্ডা জল খেলে স্নায়ু প্রভাবিত হয়ে মাথাযন্ত্রণা করতে পারে৷ যাঁদের মাইগ্রেন আছে, যাঁরা ঠান্ডার প্রতি সেনসিটিভ, তাঁদের এই সমস্যা বেশি হতে পারে৷

 

যদি গরমে রোজ ঠান্ডা জল খান, তাহলে ইনফ্লেম্যাশন ও গলার অন্য সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ খাওয়ার পরে ঠান্ডা জলে আইস কিউব দিয়ে খেলে গলায় শ্লেষ্মা বা মিউকাস তৈরি হতে পারে৷ এই মিউকাসের সমস্যা বেড়ে গিয়ে সর্দিকাশি, জ্বর বা অ্যালার্জিও হতে পারে৷
যদি গরমে রোজ ঠান্ডা জল খান, তাহলে ইনফ্লেম্যাশন ও গলার অন্য সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ খাওয়ার পরে ঠান্ডা জলে আইস কিউব দিয়ে খেলে গলায় শ্লেষ্মা বা মিউকাস তৈরি হতে পারে৷ এই মিউকাসের সমস্যা বেড়ে গিয়ে সর্দিকাশি, জ্বর বা অ্যালার্জিও হতে পারে৷

 

ঠান্ডা জল ও অন্যান্য ঠান্ডা খাবার খেলে হৃদযন্ত্রের গতি ধীরে হয়ে যেতে পারে৷
ঠান্ডা জল ও অন্যান্য ঠান্ডা খাবার খেলে হৃদযন্ত্রের গতি ধীরে হয়ে যেতে পারে৷

 

অতিরিক্ত ঠান্ডা জলপানে ক্ষতিগ্রস্ত হয় দাঁতের এনামেল৷ দেখা দিয়ে সেন্সিটিভিটির সমস্যা৷ তাই ঘরের তাপমাত্রায় রাখা জল পান করুন৷ ফ্রিজের কনকনে ঠান্ডা জল পান করা থেকে দূরে থাকুন৷
অতিরিক্ত ঠান্ডা জলপানে ক্ষতিগ্রস্ত হয় দাঁতের এনামেল৷ দেখা দিয়ে সেন্সিটিভিটির সমস্যা৷ তাই ঘরের তাপমাত্রায় রাখা জল পান করুন৷ ফ্রিজের কনকনে ঠান্ডা জল পান করা থেকে দূরে থাকুন৷

Lakshmir Bhandar: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জমানো টাকায় তৃষ্ণা মিটছে পথিকের

হাওড়া: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জমানো টাকায় এই গরমে তৃষ্ণা মিঠছে পথিকের। এইভাবে এই রাজ্য সরকারের অতি জনপ্রিয় এই প্রকল্প সাহায্য করছে সাধারণ মানুষকে। তারই এক অন্যরকম ছবি দেখা গেল হাওড়ায়।

টানা তাপপ্রবাহের জেরে সকাল দশটা বাজতে না বাজতেই এখন ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে রাস্তাঘাট। তবে বহু মানুষকেই নানা কারণে গরমের দাবদহ উপেক্ষা করে রাস্তায় বের হতে হচ্ছে। সেই সমস্ত মানুষের জন্য ঠান্ডা পানীয় জল তুলে দিতে অভিনব ভাবনা মহিলাদের। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা বাঁচিয়ে একদল মহিলা পথিকদের খাওয়াচ্ছেন ঠান্ডা জল ও বাতাসা। গত ১৫-২০ দিন ধরে এই কর্মসূচি পালন করছেন তাঁরা।

আর‌ও পড়ুন: ক্রমশ‌ই কমছে কাঁসাইয়ের জলস্তর, এই গরমে কী হবে পুরুলিয়ার!

সকাল ১১ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত পথচারীদের জন্য ঠান্ডা পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মহিলাদের এমন উদ্যোগ রীতিমত সাড়া ফেলেছে জেলাজুড়ে। ডোমজুড়ের শলপ-১ পঞ্চায়েতের শলপ ব্রিজের নিচে গেলেই এই উদ্যোগের সাক্ষী থাকতে পারবেন আপনি। মূলত ১০-১২ জন মহিলা ঘর সংসার সামলে প্রায় প্রতিদিন কয়েক শত পথচলতি মানুষের হাতে পানীয় জল তুলে দিচ্ছেন। আর এভাবেই রাজ্য সরকারের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প মানবিক কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।

রাকেশ মাইতি

Heat Wave: এই গরমে শরবত হাতে নিয়ে জাতীয় সড়কে দাঁড়িয়ে যুবক! তারপর যা হল

মুর্শিদাবাদ: তীব্র দাবদাহে নাজেহাল বঙ্গবাসী। টানা তাপপ্রবাহ চলছে দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে। ফলে খুব প্রয়োজন ছাড়া দুপুরের দিকে মানুষ বাড়ি থেকে বাইরে বের হচ্ছে না। তাপমাত্রা পৌঁছেছে ৪৪ ডিগ্রিতে। এই ভয়াবহ গরমের মধ্যেই এক যুবককে অভিনব উদ্যোগ নিতে দেখা গেল মুর্শিদাবাদে। ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কে ঠান্ডা শরবত হাতে দাঁড়িয়ে যুবক সঞ্জীব দাস।

টানা তাপপ্রবাহে বিধ্বস্ত পথচারীদের ও গাড়ি চালকদের কিছুটা স্বস্তি দিতে অভিনব উদ্যোগ নিয়েছেন সাগরদিঘির সঞ্জীব। একদিকে যখন তীব্র দাবদহে পুড়ছে গোটা রাজ্য, অন্যদিকে চাঁদিফাটা গরমে যুবকের এই উদ্যোগ দেখে সাধুবাদ জানাচ্ছেন সকলেই। সঞ্জীব দাস তাঁর বন্ধুদের নিয়ে তীব্র দাবদাহের মধ্যে পথচলতি মানুষদের কিছুটা স্বস্তি দিতে সাগরদিঘির রতনপুর জাতীয় সড়কে ঠান্ডা শরবত বিতরণ করেন। এই উদ্যোগ দেখে সেখানে হাজির হন সাগরদিঘি থানার ট্রাফিক ইনচার্জ তন্ময় গণি। এএসআই ফিরদৌস আহমেদ, সঞ্জীব দাসের এই উদ্যোগে তাঁরাও সামিল হন।

আর‌ও পড়ুন: সানাই শুনিয়ে জঙ্গিপুরে বাজিমাত করবে বিজেপি?

প্রায় ৫০০ জন গাড়ির চালক ও পথচারীদের খাওয়ানো হয় ঠান্ডা পানীয় জল এবং শরবত। উদ্যোক্তা সঞ্জীব দাস বলেন, আমরা শুধু আজকেই নয়, বছরের ৩৬৫ দিনই কিছু না কিছু সামাজিক কর্মসূচি নিয়ে মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়ায় চেষ্টা করি। তীব্র দাবদাহে গাড়ি চালকদের কিছুটা স্বস্তি দিতেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

এছাড়াও বিশ্ব উষ্ণায়নের হাত থেকে পরিবেশ রক্ষার্থে ও এক সুস্থ সমাজ গড়ে তুলতে নিজে বৃক্ষরোপন সহ প্রতিটি উৎসবে চারাগাছ উপহার দিয়ে চলেছেন মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘির যুবক সঞ্জীব দাস। তিনি জানান, এখনও পর্যন্ত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ১৩ হাজার গাছের চারা মানুষের হাতে তুলে দিয়েছেন। আগামীদিনে এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলে তিনি জানান। তবে গরমের সময় পথ চলতি সাধারণ মানুষদের সাবধানে থাকার বার্তা দিলেন তিনি।

কৌশিক অধিকারী

Earthen Pot Water: গরমে মাটির কলসির জল খাওয়ার সময় মাথায় রাখুন এই ৪ জিনিস, নাহলে মারাত্মক বিপদ…

চারিদিকে তাপপ্রবাহে ওষ্ঠাগত প্রাণ। গরম থেকে বাঁচতে কথায় কথায় আমরা গলায় ফ্রিজের ঠান্ডা কনকনে জল ঢালি৷ সাময়িক আরাম হয়তো পাওয়া যায়৷ কিন্তু শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকর এই অভ্যাস৷
চারিদিকে তাপপ্রবাহে ওষ্ঠাগত প্রাণ। গরম থেকে বাঁচতে কথায় কথায় আমরা গলায় ফ্রিজের ঠান্ডা কনকনে জল ঢালি৷ সাময়িক আরাম হয়তো পাওয়া যায়৷ কিন্তু শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকর এই অভ্যাস৷
তবে, অনেকেই রেফ্রিজারেটরের বদলে গরমে জল রাখেন মাটির কলসি বা জালায়৷ ফ্রিজের জলের তুলনায় বহুগুণ উপকারী মাটির পাত্রে রাখা জল তা ঠিক৷ কিন্তু মাটির কলসিতে জল রাখার কিছু নিয়ম আছে যা ভুলে গেলেই শরীরে নানাবিধি ক্ষতি হতে পারে।
তবে, অনেকেই রেফ্রিজারেটরের বদলে গরমে জল রাখেন মাটির কলসি বা জালায়৷ ফ্রিজের জলের তুলনায় বহুগুণ উপকারী মাটির পাত্রে রাখা জল তা ঠিক৷ কিন্তু মাটির কলসিতে জল রাখার কিছু নিয়ম আছে যা ভুলে গেলেই শরীরে নানাবিধি ক্ষতি হতে পারে।
কলসির জল ঠান্ডা এবং তাজা থাকে। শরীরের অনেক রোগ থেকে দূরে রাখতে এবং হাইড্রেটেড রাখতে এই জল খাওয়া উচিত। তবে, প্রতিদিন কলসি ধোয়া উচিত, যদি আপনি এটি না করেন তবে এতে ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাক দেখা দেবে।
কলসির জল ঠান্ডা এবং তাজা থাকে। শরীরের অনেক রোগ থেকে দূরে রাখতে এবং হাইড্রেটেড রাখতে এই জল খাওয়া উচিত। তবে, প্রতিদিন কলসি ধোয়া উচিত, যদি আপনি এটি না করেন তবে এতে ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাক দেখা দেবে।
ছোট বাচ্চাদের বা বাড়ির কারোর পাত্রে হাত ডুবিয়ে জল বের করার অভ্যাস থাকলে তা একদমই করা উচিত নয়। এই কারণে কলসির জল অকেজো হয়ে পড়ে। সকলের হাতেই ব্যাকটেরিয়া থাকে যা জলে চলে যায়। এমতাবস্থায় এই জল আপনার এবং পরিবারের সকলের জন্যও খুব বিপজ্জনক হতে পারে। পাত্রটি সবসময় ঢেকে রাখতে হবে। এমনকী মশাও সেখানে যেন না বসে।
ছোট বাচ্চাদের বা বাড়ির কারোর পাত্রে হাত ডুবিয়ে জল বের করার অভ্যাস থাকলে তা একদমই করা উচিত নয়। এই কারণে কলসির জল অকেজো হয়ে পড়ে। সকলের হাতেই ব্যাকটেরিয়া থাকে যা জলে চলে যায়। এমতাবস্থায় এই জল আপনার এবং পরিবারের সকলের জন্যও খুব বিপজ্জনক হতে পারে। পাত্রটি সবসময় ঢেকে রাখতে হবে। এমনকী মশাও সেখানে যেন না বসে।
গ্রীষ্মে জল দ্রুত ঠান্ডা রাখতে, আপনার পাত্রের ভাল করে যত্ন নেওয়া উচিত। পাত্রের চারপাশে একটি কাপড় জড়িয়ে রাখুন এতে পাত্রের জল ঠান্ডা থাকে তবে আপনার এই জিনিসটি মাথায় রাখা উচিত যে আপনি প্রতিদিন এই কাপড়টি ধুয়ে রাখতে হলে। এটি না করলে ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের মতো সমস্যায় পড়তে হতে পারে।
গ্রীষ্মে জল দ্রুত ঠান্ডা রাখতে, আপনার পাত্রের ভাল করে যত্ন নেওয়া উচিত। পাত্রের চারপাশে একটি কাপড় জড়িয়ে রাখুন এতে পাত্রের জল ঠান্ডা থাকে তবে আপনার এই জিনিসটি মাথায় রাখা উচিত যে আপনি প্রতিদিন এই কাপড়টি ধুয়ে রাখতে হলে। এটি না করলে ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের মতো সমস্যায় পড়তে হতে পারে।
mপ্রতিদিন পাত্রের জল পরিবর্তন করতে হবে। দীর্ঘ সময় ধরে একই জল পান করা আপনার জন্য বিপজ্জনক হতে পারে এবং এটি অনেক রোগের কারণ হতে পারে। প্রতিবার পরিষ্কার করার পরই তা বিশুদ্ধ পানি দিয়ে পূর্ণ করতে হবে। বিশুদ্ধ পানি পান না করলে পেটের সমস্যা, সংক্রমণ এবং টাইফয়েডের মতো মারাত্মক রোগ হতে পারে।
প্রতিদিন পাত্রের জল পরিবর্তন করতে হবে। দীর্ঘ সময় ধরে একই জল পান করা আপনার জন্য বিপজ্জনক হতে পারে এবং এটি অনেক রোগের কারণ হতে পারে। প্রতিবার পরিষ্কার করার পরই তা বিশুদ্ধ পানি দিয়ে পূর্ণ করতে হবে। বিশুদ্ধ পানি পান না করলে পেটের সমস্যা, সংক্রমণ এবং টাইফয়েডের মতো মারাত্মক রোগ হতে পারে।

Water Cooling Tips: শরীর শেষ করছে ফ্রিজের জল, কিন্তু ফ্রিজ ছাড়াই কনকনে ঠান্ডা থাকবে জল! একদম সহজ উপায় জানুন

গরমে নাজেহাল অবস্থা বঙ্গবাসীর। একটু ঠান্ডা জলেই স্বস্তি। কিন্তু রাস্তায় বেরোলে বোতলের জল গরম হয়ে উঠছে। আবার ফ্রিজের জল খেলে অনেকেরই ঠান্ডা লাগার সমস‍্যা দেখা দেয়।
গরমে নাজেহাল অবস্থা বঙ্গবাসীর। একটু ঠান্ডা জলেই স্বস্তি। কিন্তু রাস্তায় বেরোলে বোতলের জল গরম হয়ে উঠছে। আবার ফ্রিজের জল খেলে অনেকেরই ঠান্ডা লাগার সমস‍্যা দেখা দেয়।
কিন্তু জানেন কী, কয়েকটি উপায়ে ফ্রিজ ছাড়াই দীর্ঘক্ষণ জলকে ঠান্ডা রাখা যায়। খুব সাধারণ এই হ‍্যাকগুলি মেনে চললে খরচের চিন্তা ছাড়াই ঠান্ডা থাকবে বোতলের জল।
কিন্তু জানেন কী, কয়েকটি উপায়ে ফ্রিজ ছাড়াই দীর্ঘক্ষণ জলকে ঠান্ডা রাখা যায়। খুব সাধারণ এই হ‍্যাকগুলি মেনে চললে খরচের চিন্তা ছাড়াই ঠান্ডা থাকবে বোতলের জল।
ভেজা কাপড়: বোতলের জল ঠান্ডা রাখতে বড় ভরসা হয়ে উঠতে পারে ভেজা কাপড়। লের পাত্র ভেজা কাপড় দিয়ে মুড়ে রাখলে দীর্ঘক্ষণ ঠান্ডা থাকবে জল।
ভেজা কাপড়: বোতলের জল ঠান্ডা রাখতে বড় ভরসা হয়ে উঠতে পারে ভেজা কাপড়। লের পাত্র ভেজা কাপড় দিয়ে মুড়ে রাখলে দীর্ঘক্ষণ ঠান্ডা থাকবে জল।
ঠান্ডা জল: ঠান্ডা জলের বালতিতে ডুবিয়ে রাখতে পারেন জলের বোতল। এই আদি অকৃত্তিম উপায়েও ঠান্ডা রাখা যায় জল।
ঠান্ডা জল: ঠান্ডা জলের বালতিতে ডুবিয়ে রাখতে পারেন জলের বোতল। এই আদি অকৃত্তিম উপায়েও ঠান্ডা রাখা যায় জল।
মাটির কলসি: বাড়িতে মাটির কলসি থাকলে সেই মাটির কলসির জল খান। মাটির বোতলও ব‍্যবহার করতে পারেন।
মাটির কলসি: বাড়িতে মাটির কলসি থাকলে সেই মাটির কলসির জল খান। মাটির বোতলও ব‍্যবহার করতে পারেন।
কুলার বাক্সও কিনতে পারেন। বোতলের জল ঠান্ডা রাখতে কাজে আসতে পারে এই কুলার বক্সও।
কুলার বাক্সও কিনতে পারেন। বোতলের জল ঠান্ডা রাখতে কাজে আসতে পারে এই কুলার বক্সও।
জলের বোতলের মধ‍্যে বরফের কুচি ফেলে দিতে পারেন। জলে বরফকুচি ফেলা থাকলে বোতলের জল দীর্ঘক্ষণ ঠান্ডা থাকবে।
জলের বোতলের মধ‍্যে বরফের কুচি ফেলে দিতে পারেন। জলে বরফকুচি ফেলা থাকলে বোতলের জল দীর্ঘক্ষণ ঠান্ডা থাকবে।

Harmful effects of Cold water: ঢকঢক করে খাচ্ছেন তো বরফ ঠান্ডা জল! ভাবতেও পারছেন না কী চরম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে শরীরের…

বাড়ির বাইরে পা রাখতেই পোড়া রোদ৷ বীভৎস গরম৷ তাই ঘন ঘন পিপাসা পাওয়া খুবই সাধারণ ঘটনা৷ অতিরিক্ত ঘামের কারণে, আপনার শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এমন পরিস্থিতিতে প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ গ্লাস জল খাওয়া উচিত। তবে কিছু মানুষ রয়েছেন যাঁরা গরম কাল পড়লেই ফ্রিজের ঠান্ডা জল খেতে শুরু করেন। বাকিরা তো আরেক কাঠি উপরে উঠে বাড়ি ফেরা মাত্রই ফ্রিজ খুলে ঠান্ডা জল ঢক ঢক করে খেয়ে ফেলেন। আমরা অনেকেই জানি ঠান্ডা বরফ জল আমাদের শরীরের কী কী ক্ষতি করতে পারে!
বাড়ির বাইরে পা রাখতেই পোড়া রোদ৷ বীভৎস গরম৷ তাই ঘন ঘন পিপাসা পাওয়া খুবই সাধারণ ঘটনা৷ অতিরিক্ত ঘামের কারণে, আপনার শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এমন পরিস্থিতিতে প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ গ্লাস জল খাওয়া উচিত। তবে কিছু মানুষ রয়েছেন যাঁরা গরম কাল পড়লেই ফ্রিজের ঠান্ডা জল খেতে শুরু করেন। বাকিরা তো আরেক কাঠি উপরে উঠে বাড়ি ফেরা মাত্রই ফ্রিজ খুলে ঠান্ডা জল ঢক ঢক করে খেয়ে ফেলেন। আমরা অনেকেই জানি ঠান্ডা বরফ জল আমাদের শরীরের কী কী ক্ষতি করতে পারে!
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এ প্রকাশিত একটি খবর অনুসারে, অতিরিক্ত ঠান্ডা জল খাওয়া শরীরের সিস্টেমকে অনেকাংশে ধাক্কা দিতে পারে। বিশেষ করে, অতিরিক্ত ঠাণ্ডা জল পান করলে তা পরিপাকতন্ত্রের উপরে খারাপ প্রভাব ফেলে। এতে পেটে ব্যথা এবং হজমের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কিছু লোকের গলার রক্তনালীতে সাময়িক সমস্যা হতে পারে, যা জ্বালা ও ব্যথার কারণ হতে পারে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এ প্রকাশিত একটি খবর অনুসারে, অতিরিক্ত ঠান্ডা জল খাওয়া শরীরের সিস্টেমকে অনেকাংশে ধাক্কা দিতে পারে। বিশেষ করে, অতিরিক্ত ঠাণ্ডা জল পান করলে তা পরিপাকতন্ত্রের উপরে খারাপ প্রভাব ফেলে। এতে পেটে ব্যথা এবং হজমের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কিছু লোকের গলার রক্তনালীতে সাময়িক সমস্যা হতে পারে, যা জ্বালা ও ব্যথার কারণ হতে পারে।
অতিরিক্ত ঠাণ্ডা জল খাওয়ার ফলেও হৃদস্পন্দন কমে যেতে পারে। ঠান্ডা জল পান করলে স্নায়ু প্রভাবিত হয়, যা মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলে। শুরু হতে পারে মাথাব্যথা। যাঁদের সাইনাস, মাইগ্রেনের সমস্যা আছে তাঁদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়।
অতিরিক্ত ঠাণ্ডা জল খাওয়ার ফলেও হৃদস্পন্দন কমে যেতে পারে। ঠান্ডা জল পান করলে স্নায়ু প্রভাবিত হয়, যা মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলে। শুরু হতে পারে মাথাব্যথা। যাঁদের সাইনাস, মাইগ্রেনের সমস্যা আছে তাঁদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়।
ঘন ঘন ঠান্ডা জল খেলে একেবারেই কমে না ওজন৷ আপনি যদি নিজের শরীরের বাড়তি মেদ ঝরাতে চান, তাহলে বরফ ঠান্ডা জল খাওয়া এড়িয়ে চলুন, কারণ এটি শরীরে জমে থাকা চর্বি গলাতে বাধা দেয়৷ ওজন কমাতে চাইলে খাবার খাওয়ার অন্তত ৩০  মিনিটের মধ্যে ঠান্ডা জল খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
ঘন ঘন ঠান্ডা জল খেলে একেবারেই কমে না ওজন৷ আপনি যদি নিজের শরীরের বাড়তি মেদ ঝরাতে চান, তাহলে বরফ ঠান্ডা জল খাওয়া এড়িয়ে চলুন, কারণ এটি শরীরে জমে থাকা চর্বি গলাতে বাধা দেয়৷ ওজন কমাতে চাইলে খাবার খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিটের মধ্যে ঠান্ডা জল খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
গ্রীষ্মের মরসুমে আপনি যখন প্রতিদিন ঠান্ডা জল পান করেন, সেটা গলা জ্বালার পাশাপাশি প্রদাহের সমস্যায় তৈরি করতে পারে। খাবারের পর বরফ দেওয়া ঠান্ডা জল পান করলে গলায় শ্লেষ্মা তৈরির সমস্যা শুরু হতে পারে। এমতাবস্থায় যাদের আগে থেকেই সর্দি, ফ্লু, অ্যালার্জি আছে, শ্লেষ্মাজনিত কারণে তাঁদের সমস্যা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।
গ্রীষ্মের মরসুমে আপনি যখন প্রতিদিন ঠান্ডা জল পান করেন, সেটা গলা জ্বালার পাশাপাশি প্রদাহের সমস্যায় তৈরি করতে পারে। খাবারের পর বরফ দেওয়া ঠান্ডা জল পান করলে গলায় শ্লেষ্মা তৈরির সমস্যা শুরু হতে পারে। এমতাবস্থায় যাদের আগে থেকেই সর্দি, ফ্লু, অ্যালার্জি আছে, শ্লেষ্মাজনিত কারণে তাঁদের সমস্যা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।
বরফ ঠান্ডা জল পান করলে গলার রক্তনালীগুলি সঙ্কুচিত হতে পারে। যা, গলা এলাকায় রক্ত ​​​​প্রবাহ ব্যাহত বা সামান্য হ্রাস করতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে কোনও সংক্রমণ হলে নিরাময় প্রক্রিয়ায় সমস্যা হতে পারে। রক্তনালী সংকুচিত হওয়ার ফলে ফোলাভাব, বাধা, এমনকি কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে ভাল হজমের জন্য ঠান্ডা জল খাওয়া এড়িয়ে চলাই ভাল।
বরফ ঠান্ডা জল পান করলে গলার রক্তনালীগুলি সঙ্কুচিত হতে পারে। যা, গলা এলাকায় রক্ত ​​​​প্রবাহ ব্যাহত বা সামান্য হ্রাস করতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে কোনও সংক্রমণ হলে নিরাময় প্রক্রিয়ায় সমস্যা হতে পারে। রক্তনালী সংকুচিত হওয়ার ফলে ফোলাভাব, বাধা, এমনকি কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে ভাল হজমের জন্য ঠান্ডা জল খাওয়া এড়িয়ে চলাই ভাল।
ঠান্ডা জল খেলে গলার পেশীতেও অস্বস্তি হতে পারে। আপনার গিলতে অসুবিধা হতে পারে। বিশেষ করে যাদের গলার সমস্যা আছে তাদের ভুল করেও ঠান্ডা জল খাবেন না। অত্যধিক ঠান্ডা জল খাওয়ার ফলে কিছু লোকের গলা ব্যথা, নাক বন্ধ, ফুসফুসের সংক্রমণ ইত্যাদি হতে পারে।
ঠান্ডা জল খেলে গলার পেশীতেও অস্বস্তি হতে পারে। আপনার গিলতে অসুবিধা হতে পারে। বিশেষ করে যাদের গলার সমস্যা আছে তাদের ভুল করেও ঠান্ডা জল খাবেন না। অত্যধিক ঠান্ডা জল খাওয়ার ফলে কিছু লোকের গলা ব্যথা, নাক বন্ধ, ফুসফুসের সংক্রমণ ইত্যাদি হতে পারে।
ঠান্ডা জল খেলে দাঁতের সংবেদনশীলতা বা সংক্রমণ বাড়তে পারে। অত্যধিক ঠান্ডা খাবার বা পানীয়, আপনার দাঁতের এনামেলকে দুর্বল করে দিতে পারে।
ঠান্ডা জল খেলে দাঁতের সংবেদনশীলতা বা সংক্রমণ বাড়তে পারে। অত্যধিক ঠান্ডা খাবার বা পানীয়, আপনার দাঁতের এনামেলকে দুর্বল করে দিতে পারে।

 

 

Summer Tips: জ্বালা পোড়া গরমে ঢকঢক করে ফ্রিজের ঠান্ডা জল খাচ্ছেন? ভয়ঙ্কর বিপদ ঘিরে ধরবে, শরীর খারাপের চক্রব্যূহে সাড়ে সর্বনাশ

তীব্র গরম থেকে রেহাই পেতে আমাদের মধ্যে অনেকেই ফ্রিজ থেকে ঠান্ডা জল বের করে সরাসরি গলায় ঢালছেন।তবে এটা ঠিক এই গরমে জল পান করা প্রয়োজন তবে হুট হাট করে ঠান্ডা জল পান এই ভুলটা করলে একাধিক জটিল অসুখের ফাঁদে পড়ার আশঙ্কাই বাড়বে।
তীব্র গরম থেকে রেহাই পেতে আমাদের মধ্যে অনেকেই ফ্রিজ থেকে ঠান্ডা জল বের করে সরাসরি গলায় ঢালছেন।তবে এটা ঠিক এই গরমে জল পান করা প্রয়োজন তবে হুট হাট করে ঠান্ডা জল পান এই ভুলটা করলে একাধিক জটিল অসুখের ফাঁদে পড়ার আশঙ্কাই বাড়বে।
এই বিষয়ে আমাদের পরামর্শ দিয়েছেন ডক্টর অনির্বাণ মিত্র।তিনি আমাদের জানান নিয়মিত ঠান্ডা জলে চুমুক দিলে খাবারে মজুত নানা পুষ্টিগুণও গ্রহণ করতে চায় না শরীর।তাই এইসব সমস্যার থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে চাইলে আজ থেকেই ঠান্ডা জলপান করা বন্ধ করুন।
এই বিষয়ে আমাদের পরামর্শ দিয়েছেন ডক্টর অনির্বাণ মিত্র।তিনি আমাদের জানান নিয়মিত ঠান্ডা জলে চুমুক দিলে খাবারে মজুত নানা পুষ্টিগুণও গ্রহণ করতে চায় না শরীর।তাই এইসব সমস্যার থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে চাইলে আজ থেকেই ঠান্ডা জলপান করা বন্ধ করুন।
আর এই তীব্র গরমে ঠান্ডা জল পান করলে এক ঝটকায় জ্বর,ঠান্ডা লাগা, কাশি এবং গলা ব্যাথা এর সঙ্গে গলার আওয়াজ গড়বড় হয়ে যেতে পারে।
আর এই তীব্র গরমে ঠান্ডা জল পান করলে এক ঝটকায় জ্বর,ঠান্ডা লাগা, কাশি এবং গলা ব্যাথা এর সঙ্গে গলার আওয়াজ গড়বড় হয়ে যেতে পারে।
ওজন বেশি থাকলে তা কমাতে হবে।কিন্তু নিয়মিত ঠান্ডা জল পান করলে শরীরের মেদ কমাতে পারবেন না।কারণ বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন ঠান্ডা জল পান করার ফলে শরীরের ফ্যাট মেটাবোলিজম ধীর হয়ে যায়। ফলে ওজন কমার বদলে বাড়তে শুরু করে। তাই ঝটপট ওজন কমানোর ইচ্ছে থাকলে আজ থেকেই ঠান্ডা জল খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
ওজন বেশি থাকলে তা কমাতে হবে।কিন্তু নিয়মিত ঠান্ডা জল পান করলে শরীরের মেদ কমাতে পারবেন না।কারণ বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন ঠান্ডা জল পান করার ফলে শরীরের ফ্যাট মেটাবোলিজম ধীর হয়ে যায়। ফলে ওজন কমার বদলে বাড়তে শুরু করে। তাই ঝটপট ওজন কমানোর ইচ্ছে থাকলে আজ থেকেই ঠান্ডা জল খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
ফ্রিজ থেকে জল বের করেই গলায় ঠান্ডা জল ঢালার অভ্যাস ছাড়তে হবে।তবে ঠান্ডা জল না পান করার কিছুই নেই।সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন ঠান্ডা জলের সঙ্গে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় থাকা কিছুটা জল মিশিয়ে নেওয়ার। এর মাধ্যমে জলের তাপমাত্রা শরীরের গ্রহণযোগ্য জায়গায় চলে আসবে। তারপর খেতে পারেন।
ফ্রিজ থেকে জল বের করেই গলায় ঠান্ডা জল ঢালার অভ্যাস ছাড়তে হবে।তবে ঠান্ডা জল না পান করার কিছুই নেই।সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন ঠান্ডা জলের সঙ্গে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় থাকা কিছুটা জল মিশিয়ে নেওয়ার। এর মাধ্যমে জলের তাপমাত্রা শরীরের গ্রহণযোগ্য জায়গায় চলে আসবে। তারপর খেতে পারেন।

Health Tips: সাবধান…! গরমে ঢগঢগ করে জল খাচ্ছেন? সারা দিনে ঠিক কতটা জল খাবেন? ওজন অনুয়ায়ী জানুন আপনার লিমিট

এপ্রিল মাস পড়তে না পড়তেই প্রচণ্ড গরম শুরু হয়ে যায়। আর গরম পড়তে না পড়তেই শুরু হয় শরীরে নানা সমস্যা৷ তার মধ্যে অন্যতম হল ঘামের সমস্যা৷ গরমে রোদে বের হলে দরদর করে ঘাম হতে শুরু হয়৷ আর তখনই ডিহাইড্রেশন অর্থাৎ শরীরে জলের অভাব শুরু হয়। ডাক্তাররাও পরামর্শ দেন যে গরমে প্রচুর জল পান করা উচিত।
এপ্রিল মাস পড়তে না পড়তেই প্রচণ্ড গরম শুরু হয়ে যায়। আর গরম পড়তে না পড়তেই শুরু হয় শরীরে নানা সমস্যা৷ তার মধ্যে অন্যতম হল ঘামের সমস্যা৷ গরমে রোদে বের হলে দরদর করে ঘাম হতে শুরু হয়৷ আর তখনই ডিহাইড্রেশন অর্থাৎ শরীরে জলের অভাব শুরু হয়। ডাক্তাররাও পরামর্শ দেন যে গরমে প্রচুর জল পান করা উচিত।
গরমে কতটা জল পান করা উচিত সে সম্পর্কে দিল্লির সফদরজং হাসপাতালের ডা. টিনা কৌশিক বলেছেন যে গরমকালে সঠিক পরিমাণে জল পান করা উচিত। তা না হলেই শরীরের সমস্যা হতে পারে,এবং সঠিক পরিমাণে জল খেলেই শরীর সুস্থ থাকে।
গরমে কতটা জল পান করা উচিত সে সম্পর্কে দিল্লির সফদরজং হাসপাতালের ডা. টিনা কৌশিক বলেছেন যে গরমকালে সঠিক পরিমাণে জল পান করা উচিত। তা না হলেই শরীরের সমস্যা হতে পারে,এবং সঠিক পরিমাণে জল খেলেই শরীর সুস্থ থাকে।
টিনা কৌশিক বলেন, মানুষের শরীরের ওজন অনুযায়ী জল পান করা উচিত। যদি আমরা স্বাভাবিকভাবে কথা বলি, তাহলে প্রত্যেক মানুষেরই দিনে অন্তত  ৮-১০ গ্লাস জল খাওয়া উচিত।
টিনা কৌশিক বলেন, মানুষের শরীরের ওজন অনুযায়ী জল পান করা উচিত। যদি আমরা স্বাভাবিকভাবে কথা বলি, তাহলে প্রত্যেক মানুষেরই দিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস জল খাওয়া উচিত।
চিকিৎসক টিনা কৌশিক বলেন, জল খাওয়া কিডনির জন্য ভীষণ ভাল। যদি কোনও ব্যক্তির কিডনিতে পাথর থাকে, তাহলে প্রচুর জল খাওয়া উচিত, যা শরীরের জন্য উপকারী ।
চিকিৎসক টিনা কৌশিক বলেন, জল খাওয়া কিডনির জন্য ভীষণ ভাল। যদি কোনও ব্যক্তির কিডনিতে পাথর থাকে, তাহলে প্রচুর জল খাওয়া উচিত, যা শরীরের জন্য উপকারী ।
টিনা কৌশিক আরও বলেছেন, গ্রীষ্মের মৌসুমে ফ্রিজের জল খেতে ইচ্ছা হলেও তা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। এটি ক্ষুধাকে প্রভাবিত করে এবং এন্ডোটক্সিন শরীরে নির্গত হতে শুরু করে। নর্মাল জল খাওয়াই শরীরের জন্য ভাল৷ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
টিনা কৌশিক আরও বলেছেন, গ্রীষ্মের মৌসুমে ফ্রিজের জল খেতে ইচ্ছা হলেও তা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। এটি ক্ষুধাকে প্রভাবিত করে এবং এন্ডোটক্সিন শরীরে নির্গত হতে শুরু করে। নর্মাল জল খাওয়াই শরীরের জন্য ভাল৷ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Cold Water in Summer: ফ্রিজ ছাড়াই দীর্ঘক্ষণ ঠান্ডা থাকবে খাওয়ার জল, শুধু ‘এই’ সহজ কাজটি করুন! পুরো ম্যাজিক

কলকাতা: গত মার্চ মাস থেকেই গরমকাল শুরু হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে, তেষ্টা মেটাতে আমরা ঠান্ডা জল ব্যবহার করি। এর জন্য অনেক বাড়িতেই ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। ফ্রিজে খুব অল্প সময় জল বরফের মতো ঠান্ডা হয়ে যায়। তবে এখনও আমাদের দেশে অনেক বাড়িতেই গ্রীষ্মের মরশুমে পুরানো রেওয়াজ অনুসারে কলসির ঠান্ডা জল ব্যবহার করা হয়।

মাটির পাত্রে কোনও খরচ ছাড়াই জল ঠান্ডা থাকে। তবে কখনও কখনও এমন হয় যে পাত্রের জলও যথেষ্ট ঠান্ডা হয় না। তাহলে আজ জেনে নেওয়া যাক হোম সায়েন্স বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে কীভাবে ঘরোয়া উপায় মাটির পাত্রের জল অনেক সময় ধরে ঠান্ডা রাখা যায়।

আরও পড়ুন: গলা জড়িয়ে ধরলেই কেউ বন্ধু হয় না, কীভাবে চিনবেন প্রকৃত বন্ধু? জানুন মনোবিদের টিপস

রায়বরেলির এসবিভিপি ইন্টার কলেজের গার্হস্থ্য বিজ্ঞানের মুখপাত্র অরুণ কুমার সিং বলেছেন যে, গ্রীষ্মের মরশুমে সকলেই ঠান্ডা জল পান করতে পছন্দ করেন। কিন্তু সাধারণত বেশির ভাগ মানুষই বাড়িতে ফ্রিজের জল ব্যবহার করেন, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তবে গ্রামীণ এলাকায় গ্রীষ্মের মরশুমে বাড়িতে জল ঠান্ডা রাখার জন্য মাটির পাত্র ব্যবহার করা হয়। মাটির পাত্রের জল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী, তবে অনেক সময় এমনও হয় যে সেই পাত্রের জল বেশিক্ষণ ঠাণ্ডা থাকে না।

আরও পড়ুন: আকাশে মেঘ, কলকাতা-সহ ৪ জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি আসছে! চলবে কতদিন? আবহাওয়ার বড় খবর

কলসির জল এই পদ্ধতি দ্বারা ঠান্ডা করা যেতে পারে

গ্রীষ্মের মরশুমে জল বেশিক্ষণ ঠান্ডা রাখতে পাত্র সরাসরি মেঝেতে রাখা যাবে না। পাত্রটি রাখার আগে মেঝেতে আরেকটি মাটির পাত্র রাখতে হবে। এর পরে পাত্রটি তার উপর রাখতে হবে যাতে পাত্রটি মেঝের সঙ্গে সরাসরি সংস্পর্শে না আসে এবং জল পুরোপুরি ঠান্ডা থাকে। তৃতীয় সমাধান হল একটি ভেজা কাপড়ের সাহায্যে পাত্রের জল ঠান্ডা রাখা যায়। এ জন্য ২ থেকে ৩ মিটার সুতি কাপড় নিয়ে জলে ভিজিয়ে পাত্রের চারপাশে মুড়ে এক ঘণ্টার ব্যবধানে জল ছিটিয়ে দিতে হবে। এতে করে পাত্রের জল অনেক সময় ধরে ঠান্ডা থাকবে।