Tag Archives: Toilet

পাঁচমিশালি

Rail Toilet: ভারতের ট্রেনে টয়লেট কিন্তু এক বাঙালির অবদান! এক চিঠিতেই কাজ, তারপর যা হল…চমকে যাবেন শুনে

Gallery May 6, 2024 Bangla Digital Desk

দূরপাল্লার ট্রেনে সব ক্লাসের কামরাতেই টয়লেট, এ একান্তই ব্রিটিশদের ভাবনা, এমনটাই হয়তো ভেবেছেন এতদিন।

কিন্তু না, ভুল ভেবেছেন। দূর পাল্লার ট্রেনে এই প্ল্যানিংয়ের পিছনে ছিল এক বাঙালির অবদান। আরও বিশেষ ভাবে বললে, তাঁর কড়া চিঠি।

সেটা ১৯০৯ সালের কথা। জনৈক অখিলচন্দ্র সেন রেলগাড়িতে করে যাচ্ছেন। বাড়ি থেকে আসার সময় সুস্বাদু বেশ কয়েকটি কাঁঠাল খেয়ে এসেছেন। হঠাৎ প্রকৃতির ডাক। ট্রেন চলছে, ওয়াশরুম নেই! প্রমাদ গুনলেন অখিল সেন। এ বার কী হবে? ভীষণ ভোগান্তিতে পড়লেন তিনি। পরের স্টেশন অবধি অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় নেই!

ট্রেনে যাত্রাকালে পেটে ‘বিশেষ কাজ’ এর চাপ নিয়ে উসখুশ করছিলেন অখিল চন্দ্র। কিন্তু কোথাও কোনও ব্যবস্থা নেই। প্রচণ্ড চাপে ধুতি নষ্ট হওয়ার জোগাড়। কোনও মতে, চেপে ধরে পরবর্তী স্টেশনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন।

মহারাষ্ট্রের আহমেদপুর স্টেশনে ট্রেন দাঁড়ালে পড়িমরি লোটা হাতে নিয়ে ট্রেন থেকে নেমে শৌচালয়ে ছুটলেন। এক দিকে, শরীর হালকা হচ্ছে, আর এক দিকে শৌচালয় থেকেই শুনতে পাচ্ছেন গার্ড হুইসল বাজিয়ে দিয়েছেন। ট্রেন ছাড়ছে। ফলে হালকা হওয়ার কাজ ‘হাফ ডান’ রেখেই তিনি ফের পড়িমরি করে শৌচালয় থেকে বেরিয়ে এক হাতে লোটা আর এক হাতে ধুতি ধরে ট্রেন ধরার জন্য দৌড় লাগালেন।

এক হাতে নিজের জিনিসপত্র ধরে, আরেক হাতে ধুতি সামলাতে সামলাতে দৌড়াতে গিয়ে হুড়মুড়িয়ে প্ল্যাটফর্মের ওপর পড়ে গেলেন। প্ল্যাটফর্মভর্তি লোকের সামনে ধুতিটুতি খুলে গিয়ে বিতিকিচ্ছি অবস্থা! গন্তব্যের মাঝপথে ট্রেন হারিয়ে রেগে যান অখিল চন্দ্র সেন।

ক্ষেপে গিয়ে সাহেবগঞ্জ ডিভিশনাল রেলওয়ে অফিসে ভুলভাল ইংরেজিতে একটি চিঠি লিখলেন। চিঠিটির সারকথা হল- অতিরিক্ত কাঁঠাল খাওয়ার কারণে তাঁর পেট ফেঁপেছিল। তিনি কোষ্ঠ সাফ করে হালকা হতে গিয়েছিলেন। তিনি টয়লেটে যাওয়ার আগে গার্ডদের বলেওছিলেন।

কিন্তু গার্ডরা তার কথা মনে রাখেনি এবং ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে, এ কারণে বহু নারী-পুরুষের সামনে তাকে হেনস্তা হতে হয়েছে। এ কারণে তিনি গার্ডদের জরিমানা করার দাবি জানান, নচেৎ সংবাদপত্রে খবর দিয়ে এই ঘটনা ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দেন।

অখিলচন্দ্র সেনের এই চিঠিটি রেলের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে গণ্য করা হয়। কারণ, ব্রিটিশ সরকার ওই চিঠির ভিত্তিতেই গোটা ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেয় যার জেরে ভারতে ট্রেনের মধ্যে বাথরুমের প্রচলন হয়। অখিলের সেই চিঠি এখনও দিল্লির রেল মিউজিয়ামে রাখা আছে।

লাইফস্টাইল

Men’s Health Tips: দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করা কি পুরুষদের জন্য ক্ষতিকর? বসে টয়লেট করা উচিত নাকি দাঁড়িয়ে, বলছেন চিকিৎসক, ছেলেরা আজই জানুন

Gallery May 4, 2024 Bangla Digital Desk

প্রস্রাব করাটা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। প্রস্রাব করা স্বাস্থ্যের জন্য যতটা গুরুত্বপূর্ণ, প্রস্রাবের সময় আপনার ভঙ্গিও সমান গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক ভঙ্গিতে প্রস্রাব করা স্বাস্থ্যের জন্য খুব দরকারি। ভঙ্গি খারাপ হলে সমস্যা হতে পারে। বেশিরভাগ পুরুষ দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করে। আবার অনেকে বসে বসেও প্রস্রাব করে।

এটা প্রায়ই বলা হয়, দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করা পুরুষদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে। যেখানে বসে প্রস্রাব করা উপকারী। এতে কোনও সত্যতা আছে কি? ডাক্তারের কাছ থেকে জেনে নিন। স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের ইউরোলজি বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. অমরেন্দ্র পাঠক নিউজ18-কে এ বিষয়ে কথা বলেন।

ডাক্তার বলেন, ‘‘পুরুষরা যে কোনও ভাবেই প্রস্রাব করুন না কেন, তা দাঁড়িয়ে হোক বা বসে, এটি স্বাস্থ্যের উপর কোনও খারাপ প্রভাব ফেলবে না। প্রস্রাব করার জন্য কোন নিখুঁত ভঙ্গি নেই এবং নিজের সুবিধা মতো দাঁড়িয়ে বা বসে প্রস্রাব করতে পারে।’’

‘‘যারা বলে, দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পুরুষের স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি হয়, তারা ভুল জানে। এর কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই এবং জনগণের এই গুজব এড়িয়ে চলা উচিত। তবে কারও প্রস্রাব করতে অসুবিধা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এটি কোনও সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে।’’

ইউরোলজিস্টরা বলছেন, ‘‘বসে বসে প্রস্রাব করলে আমাদের স্বাস্থ্যের বিশেষ কোনও উপকার হয় না। যখন একজন ব্যক্তি বসে প্রস্রাব করেন, তখন তার পা মূত্রাশয়ের উপর সামান্য চাপ দেয়, যার কারণে প্রস্রাব করা সহজ হতে পারে।’’

‘‘তবে এটিও চিকিৎসা শাস্ত্রে প্রমাণিত নয়। এমন অবস্থায় বসে প্রস্রাব করা বিশেষ ভাবে শরীরের জন্য উপকারী বলা ঠিক হবে না।’’

‘‘যারা প্রস্টেটের সমস্যায় ভুগছেন তাঁরা তাঁদের সুবিধা মতো প্রস্রাব করতে পারেন। এ বিষয়ে প্রস্টেট রোগী বা কোনও রোগীকে চিকিৎসকরা বিশেষ কোনও পরামর্শ দেন না। মানুষের অভ্যাসের উপরও অনেকাংশে নির্ভর করে। এটি শুধুমাত্র পুরুষদের ক্ষেত্রেই নয়, মহিলাদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।’’

লাইফস্টাইল

Toilet Cleaning Tips: গ্যারান্টি…! মাত্র ১ মিনিটেই হলুদ টয়লেট হবে ধবধবে সাদা, ফ্লাশ ট্যাঙ্কে এই জিনিস রাখলেই নোংরা জেদি দাগ গায়েব নিমেষে!

Gallery April 28, 2024 Bangla Digital Desk

বাড়ির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা হল বাথরুম। সারাদিনে প্রচুরবার এই টয়লেট সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়। যার ফলে বাথরুম খুব তাড়াতাড়ি নোংরা হয়ে যায়। এবং সাদা হওয়ার কারণে কমোডে ময়লা দ্রুত দেখা যায়।

কেউ মাসে একবার তো কেউ সপ্তাহে একবার টয়লেট পরিষ্কার করেন। এর জন্য সকলেই বিভিন্ন ধরনের টয়লেট ক্লিনার ব্যবহার করেন। সময়ের অভাবে অনেক সময় দ্রুত পরিষ্কার করতে হয়। নোংরা টয়লেট রোগের বাসা। সপ্তাহে দুই-তিনবার কমোড পরিষ্কার করার পর্যাপ্ত সময় না থাকলে চিন্তা করবেন না। এমন একটি সহজ টয়লেট ক্লিনিং হ্যাক রয়েছে যা করলে আপনাকে বারবার টয়লেট পরিষ্কার করতে হবে না।

কমোড এমনভাবে পরিষ্কার করতে হবে যাতে সব জীবাণুও মারা যায়। আপনি যদি চান আপনার টয়লেটটি পরিস্কার থাকুক এবং ঘন ঘন পরিষ্কার করার দরকার নেই, তাহলে আপনাকে ফ্ল্যাশ ট্যাঙ্কে এই কৌশলটি ব্যবহার করে দেখতে হবে। এর জন্য মাত্র তিনটি জিনিস লাগবে৷ যা প্রায় সকলের ঘরেই থাকে৷ ওষুধ, সাবান, কস্টিক সোডা দিয়েই ১ মিনিটে টয়লেট হবে ধবধবে সাদা৷

প্রথমে ১০-১২টি ওষুধ ভাল করে পিষে গুঁড়ো করে নিন। তারপর সাবান ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। এবার মিক্সারে সাবান, ওষুধের গুঁড়ো এবং কস্টিক সোডা দিয়ে ভাল করে মিক্সড করে নিন। তাতে হালকা জল দিন যাতে ছোট ছোট বল তৈরি করা যায়। এই মিশ্রণ থেকে যতটা সম্ভব ট্যাবলেট তৈরি করুন এবং একটি বাক্সে রেখে দিন।

বড়ি তৈরি হয়ে গেলে টয়লেটের পাত্রের ফ্লাশ ট্যাঙ্কে রাখুন। এর জন্য প্রতিদিন মাত্র এক বা দুটি বল যোগ করুন। এর সাহায্যে টয়লেট ব্যবহারের পর যখনই ফ্লাশ করবেন, শুধু সুগন্ধই ছড়াবে না, পাত্রে আটকে থাকা ময়লা ও জীবাণুও দূর হবে। এই তিনটি উপাদান থেকে তৈরি এই ট্যাবলেট জলে মিশে যাবে এবং পাত্র পরিষ্কার রাখতে কার্যকর হবে।

এই ট্রিকস কাজে লাগালেই টয়লেট পরিস্কার থাকবে৷ টয়লেট ক্লিনার ব্যবহার না করেও বাথরুম পরিস্করা রাখতে পারবেন৷ মাসে দুই থেকে তিনবার ক্লিনার ব্যবহার করলেই যথেষ্ট হবে। এতে আপনার টাকাও সাশ্রয় হবে এবং সময়ও বাঁচবে।

পাঁচমিশালি, প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল

What Is Button in Flush: টয়লেটের ফ্লাশে কেন দু’টি বোতাম থাকে…? বেশিরভাগ মানুষই কিন্তু ভুল জানেন! আসল কারণ চমকে দেবে

Gallery April 25, 2024 Bangla Digital Desk

বর্তমানে নানা ধরণের টয়লেট ফ্লাশে দেখতে পাওয়া যায়। অত্যাধুনিক এই সব ফ্লাশের মধ্যে থেকে অনেকেই বেছে নেন ডুয়াল ফ্লাশে টয়লেট।

তবে বহু আগে সাধারণত টয়লেটের ফ্লাশে ছিল এক ধরণের টানা দড়ি। এরপর সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে হ্যান্ডেল থেকে চলে এল বাটন।

আজকের যুগে আধুনিক টয়লেটগুলিতে ফ্লাশ হিসেবে দু'টি বোতাম বা বাটন থাকে। আপনি কখনও ভেবে দেখেছেন কেন বর্তমান দিনে টয়লেটের ফ্ল্যাশে দুটি বোতাম বা বাটন রয়েছে? এই দুই আলাদা আলাদা বাটনের কাজটাই বা কী? — আজকের যুগে আধুনিক টয়লেটগুলিতে ফ্লাশ হিসেবে দু’টি বোতাম বা বাটন থাকে। আপনি কখনও ভেবে দেখেছেন কেন বর্তমান দিনে টয়লেটের ফ্ল্যাশে দুটি বোতাম বা বাটন রয়েছে? এই দুই আলাদা আলাদা বাটনের কাজটাই বা কী?

আজ এই প্রতিবেদনে চলুন জেনে নেওয়া যাক এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর। বস্তুত, জনসংখ্যার ক্রমবর্ধমান হারের কারণে দিন দিন বাড়ছে জলের চাহিদা।

জলের বাড়তি চাহিদা যোগানে দিন দিন কমে আসছে ব্যবহার্য জলের পরিমাণ। তাই শৌচকার্যে জলের অপচয় রোধ করতে নেওয়া হয় বিশেষ উদ্যোগ।

বাস্তবে টয়লেটের ফ্লাশে দুই বাটনের পরিকল্পনা জল অপচয় রোধ করার উদ্যোগ থেকেই নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে বিশেষ একটি পদ্ধতিতে জল বাঁচাতে ফ্লাশ বা টয়লেট নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলির মাথায় আসে এই পরিকল্পনা।

লক্ষ্য করে দেখবেন এক্ষেত্রে দুটি বোতামের মধ্যে একটি বোতাম থাকে বড়। এই বড় বোতামের ফ্লাশ সাধারণত ছয় থেকে ৭ লিটার জল খরচ করে এক একটি ফ্লাশে।

আগে যে কোনও ফ্লাশেই ঠিক এই পরিমাণেই জল খরচ করা হত। আর ছোট বাটনটি ফ্লাশ করলে খরচ হয় অর্ধেক। অর্থাৎ মাত্র ৩ থেকে সাড়ে ৪ লিটার জল।

ফলে বড় কোনও প্রয়োজন ছাড়া বড় ফ্লাশটি না ব্যবহার করে আপনি অনায়াসেই কমাতে পারেন জলের অপচয়।

জ্যোতিষকাহন

Vastu Tips For Toilet: সর্বনাশ! সিঁড়ির নিচে টয়লেট বানাচ্ছেন? সংসার নিমেষে তছনছ, চরম আর্থিক সঙ্কট পিছু ছাড়বে না, জানুন কী বলছেন বাস্তু বিশেষজ্ঞ

Gallery April 15, 2024 Bangla Digital Desk

ঘর তৈরিতে প্রতিটি জায়গারই বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। বাস্তুশাস্ত্রে, বাড়ি তৈরির সময় প্রতিটি দিকের বিশেষ যত্ন নেওয়া হয়। বেডরুম কোথায় হবে, সিঁড়ি কোথায় হবে, বাথরুম ও টয়লেট কোথায় হবে, সবকিছুই ঠিক করা হয় বাস্তু অনুসারে।

ভোপালের বাসিন্দা জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শদাতা পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মা জানিয়েছেন যে, সিঁড়ির নীচে টয়লেট তৈরি করা মোটেই ঠিক নয়, বাস্তু মতে সংসারে এর বিরাট প্রভাব রয়েছে।

বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, টয়লেট তৈরির জন্য কিছু নির্দিষ্ট দিক নির্দেশ সহ নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। বাড়িতে এমন কিছু জায়গা আছে। যেখানে বাথরুম তৈরি করলে বাস্তু দোষ হতে পারে। এই জায়গাগুলির মধ্যে একটি হল সিঁড়ির নীচের জায়গা। সিঁড়ির নিচে বাথরুম তৈরির নানা অসুবিধা আসতে পারে।

সিঁড়ির নীচে টয়লেট তৈরি করলে দুর্ঘটনা ও আঘাত আসতে পারে। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, সিঁড়ির নীচের জায়গাটিতে কোনও শক্তিশালী ভিত নেই, যার কারণে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এছাড়া সিঁড়ির নিচে তৈরি টয়লেট গৃহকর্তার স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে।

বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, সিঁড়ির নীচের স্থানটিকে নেতিবাচক শক্তির কেন্দ্র হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এই কারণে এই জায়গাটি সবসময় ফাঁকা রাখাই ভাল। এই স্থানটি ব্যবহার করলে ঘরে নেতিবাচক শক্তি প্রবেশ করে। সিঁড়ির নিচে জায়গা কম থাকায় সঠিক বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা নেই। এর ফলে আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।

বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, সিঁড়ির নীচের জায়গাটি বাড়ির আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং বিকাশকে প্রতিফলিত করে। এই জায়গাটি ঘিরে থাকলে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হতে পারে। এই ত্রুটি কমাতে সিঁড়ির নিচে টয়লেট না বানানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।

বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, সিঁড়ির নীচে টয়লেট তৈরি করলে বাড়িতে নেতিবাচক শক্তি বৃদ্ধি পায়। এর প্রভাব পড়তে শুরু করে ঘরে থাকা মানুষের ওপর। এই নেতিবাচক শক্তির কারণে বাড়ির লোকেরা হজম সংক্রান্ত রোগ, শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে।

বিশেষভাবে খেয়াল রাখবেন টয়লেট কখনও উত্তর-পূর্ব কোণে তৈরি করা উচিত নয়। এর পাশাপাশি সিঁড়ির নিচেও টয়লেট তৈরি করা উচিত নয়। যেখানে উত্তর-পূর্বকে ঈশ্বরের স্থান বলে মনে করা হয়। — বিশেষভাবে খেয়াল রাখবেন টয়লেট কখনও উত্তর-পূর্ব কোণে তৈরি করা উচিত নয়। এর পাশাপাশি সিঁড়ির নিচেও টয়লেট তৈরি করা উচিত নয়। যেখানে উত্তর-পূর্বকে ঈশ্বরের স্থান বলে মনে করা হয়

লাইফস্টাইল

Toilet Cleaning Tips: ১ টাকাও খরচ হবে না…! বাথরুমের দুর্গন্ধ গায়েব হবে এক রাতের মধ্যে, হাতে রাখুন মাত্র ১০ মিনিট, রইল দুর্দান্ত ম্যাজিক টিপস

Gallery April 14, 2024 Bangla Digital Desk

বাথরুম ঘরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বেশিরভাগ বাড়িতেই ঘর লাগোয়া টয়লেট রয়েছে। প্রত্যেককেই তাদের বাথরুম নিয়মিত পরিষ্কার করতে হয়। কিন্তু অনেক সময়েই ব্যস্ততার কারণে বাথরুম পরিষ্কার করা হয়ে ওঠে না৷

অনেক সময় বাথরুম বেশ কয়েকদিন পরিষ্কার না করলে সেখান থেকে দুর্গন্ধ বেরতে শুরু করে৷ তার মধ্যে আচমকা অতিথি চলে এলে তা প্রচণ্ডই লজ্জার বিষয়৷ এছাড়া বাড়িতে বেশ কিছু লোক বাথরুম ব্যবহার করলেও অনেক সময় দুর্গন্ধ বেরোয়৷

ঘর পরিস্কার করার পাশাপাশি বাড়ির বাথরুম পরিস্কার করাও অন্যতম একটা ঝক্কির বিষয়৷ তবে ঘরের মতো বাথরুম পরিস্কার রাখাও ভীষণ জরুরি৷ কারণ বাড়ির বাথরুম পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন না থাকলে তা থেকে সংক্রমণ ছড়াতে পারে৷

এটি রোগ ছড়ানোর যেমন একটি অন্যতম বড় কারণ হতে পারে। তেমনই কমোড নিয়মিত পরিষ্কার না করলে হলুদ হয়ে যায়। পরে সেগুলো পরিষ্কার করতে অনেক অসুবিধা হয়। তবে এবার টয়লেট পরিস্কার করতে আর কোনও টাকা খরচ করতে হবে না৷ বিনা খরচাতেই টয়লেট হবে ধবধবে সাদা৷ ঘরোয়া কিছু টোটকাতেই বাথরুমের দুর্গন্ধ দূর করতে পারেন৷

চুল, ময়লা এবং অন্যান্য আবর্জনা জমেও বাথরুমে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়৷ সেক্ষেত্রে বাথরুমের নালা পরিষ্কার করা ভীষণ জরুরি৷ এছাড়াও বেকিং সোডা দিয়ে বাথরুম পরিষ্কার করে নিতে পারেন৷ এতে সহজেই নোংরা গন্ধ দূর হবে৷

কফি কম-বেশি সকলের বাড়িতেই থাকে৷ একটা বড় বাটিতে জল নিয়ে তাতে কফি বিন রেখে সেটাকে বাথরুমে রেখে দিন৷ এতেও বাথরুমের দুর্গন্ধ রাতারাতি দূর হবে৷

ফিনাইল জল দিয়ে বাথরুম পরিষ্কার করলেও তা দুর্গন্ধ কমাতে সাহায্য করে৷ আর ভাল ফল পেতে ফিনাইল জলের মধ্যে পাতিলেবু মিশিয়ে নিন৷ এতে এক রাতের মধ্যে দুর্গন্ধ চলে যাবে৷ বাথরুমে সুগন্ধী মোমও জ্বালিয়ে রাখতে পারেন৷

বাথরুম নিয়মিত পরিষ্কার করতে না পারলে এবং দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পেতে চাইলে নিজের পছন্দের সুগন্ধী একটু বোতলে ভরে নিয়ে সেটা বাথরুমে স্প্রে করে নিন, এতে বাথরুম ফ্রেশ থাকবে৷ বাথরুমে অবশ্যই এগজস্ট ফ্যান লাগান, এতেও বাথরুমের গ্যাস অনেকটাই বেরিয়ে যায়৷

লাইফস্টাইল

Toilet Cleaning Tips: ১ টাকাও খরচ হবে না, মাত্র কয়েক টুকরো বরফেই হলুদ টয়লেট হবে ধবধবে সাদা, নোংরা জেদি দাগ নিমেষেই গায়েব

Gallery March 31, 2024 Bangla Digital Desk

ঘর পরিস্কার করার পাশাপাশি বাড়ির বাথরুম পরিস্কার করাও অন্যতম একটা ঝক্কির বিষয়৷ তবে ঘরের মতো বাথরুম পরিস্কার রাখাও ভীষণ জরুরি৷ কারণ বাড়ির বাথরুম পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন না থাকলে তা থেকে সংক্রমণ ছড়াতে পারে৷

অনেক বাড়িতে টয়লেট সিট খুব নোংরা থাকে। এটি রোগ ছড়ানোর একটি অন্যতম বড় কারণ হতে পারে। কমোড নিয়মিত পরিষ্কার না করলে হলুদ হয়ে যায়। পরে সেগুলো পরিষ্কার করতে অনেক অসুবিধা হয়। তবে এবার টয়লেট পরিস্কার করতে আর কোনও টাকা খরচ করতে হবে না৷ বিনা খরচাতেই টয়লেট হবে ধবধবে সাদা৷

বেশ কয়েকদিন ধরে টয়লেট পরিস্কার না করলে তাতে জেদি দাগ হয়ে যায়৷ যা পরিস্কার করা অনেক বেশি ঝক্কির৷ কিন্তু নিয়মিত টয়লেট পরিস্কার করাও অনেক সময়েই সম্ভব হয়ে ওঠে না৷ এবার বাড়িতে থাকা বরফ দিয়েই টয়লেটের হলুদ দাগ পরিস্কার করতে পারবেন খুব সহজেই৷

বাড়িতে থাকা বরফ ব্যবহার করেই আপনি কয়েক মিনিটের মধ্যে টয়লেট পরিষ্কার করতে পারেন। ফ্রিজ থেকে কিছু বরফের টুকরো নিয়ে টয়লেটের রেখে দিন৷ তারপর ৩০ মিনিট ফ্লাশ করবেন না৷ — প্রথমে সব চেয়ে সস্তা পদ্ধতি হচ্ছে ফ্রিজে থাকা বরফ কিউব বাড়িতে থাকা বরফ ব্যবহার করেই আপনি কয়েক মিনিটের মধ্যে টয়লেট পরিষ্কার করতে পারেন। ফ্রিজ থেকে কিছু বরফের টুকরো নিয়ে টয়লেটের রেখে দিন৷ তারপর ৩০ মিনিট ফ্লাশ করবেন না৷

বরফ দাগ তুলতে অনেকটাই কার্যকরী৷ ৩০ মিনিট পর বরফ গলে যাবে এবং তারপর টয়লেটের ফ্লাশ করে দিন৷ এতে টয়লেটের পাত্রে আটকে থাকা হলুদ দাগ দূর হবে। তারপর টয়লেট ক্লিনার লিকুইড দিয়ে ব্রাশ দিয়ে ঘষে নিন৷ এভাবেই বরফ দিয়ে খুব সহজেই টয়লেটের নোংরা দাগ তুলে নিতে পারবেন৷

পাঁচমিশালি

Knowledge Story Indian Railways Toilet: ট্রেনে টয়লেট আসলে কিন্তু এই বাঙালির অবদান! তাঁর জন্যই আমরা এই সুবিধা ভোগ করছি, জানেন?

Gallery January 26, 2024 Bangla Digital Desk

দূরপাল্লার ট্রেনে সব ক্লাসের কামরাতেই টয়লেট, এ একান্তই ব্রিটিশদের ভাবনা, এমনটাই হয়তো ভেবেছেন এতদিন।

কিন্তু না, ভুল ভেবেছেন। দূর পাল্লার ট্রেনে এই প্ল্যানিংয়ের পিছনে ছিল এক বাঙালির অবদান। আরও বিশেষ ভাবে বললে, তাঁর কড়া চিঠি।

সেটা ১৯০৯ সালের কথা। জনৈক অখিলচন্দ্র সেন রেলগাড়িতে করে যাচ্ছেন। বাড়ি থেকে আসার সময় সুস্বাদু বেশ কয়েকটি কাঁঠাল খেয়ে এসেছেন। হঠাৎ প্রকৃতির ডাক। ট্রেন চলছে, ওয়াশরুম নেই! প্রমাদ গুনলেন অখিল সেন। এ বার কী হবে? ভীষণ ভোগান্তিতে পড়লেন তিনি। পরের স্টেশন অবধি অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় নেই!

ট্রেনে যাত্রাকালে পেটে 'বিশেষ কাজ' এর চাপ নিয়ে উসখুশ করছিলেন অখিল চন্দ্র। কিন্তু কোথাও কোনও ব্যবস্থা নেই। প্রচণ্ড চাপে ধুতি নষ্ট হওয়ার জোগাড়। কোনও মতে, চেপে ধরে পরবর্তী স্টেশনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। — ট্রেনে যাত্রাকালে পেটে ‘বিশেষ কাজ’ এর চাপ নিয়ে উসখুশ করছিলেন অখিল চন্দ্র। কিন্তু কোথাও কোনও ব্যবস্থা নেই। প্রচণ্ড চাপে ধুতি নষ্ট হওয়ার জোগাড়। কোনও মতে, চেপে ধরে পরবর্তী স্টেশনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন।

মহারাষ্ট্রের আহমেদপুর স্টেশনে ট্রেন দাঁড়ালে পড়িমরি লোটা হাতে নিয়ে ট্রেন থেকে নেমে শৌচালয়ে ছুটলেন। এক দিকে, শরীর হালকা হচ্ছে, আর এক দিকে শৌচালয় থেকেই শুনতে পাচ্ছেন গার্ড হুইসল বাজিয়ে দিয়েছেন। ট্রেন ছাড়ছে। ফলে হালকা হওয়ার কাজ ‘হাফ ডান’ রেখেই তিনি ফের পড়িমরি করে শৌচালয় থেকে বেরিয়ে এক হাতে লোটা আর এক হাতে ধুতি ধরে ট্রেন ধরার জন্য দৌড় লাগালেন।

এক হাতে নিজের জিনিসপত্র ধরে, আরেক হাতে ধুতি সামলাতে সামলাতে দৌড়াতে গিয়ে হুড়মুড়িয়ে প্ল্যাটফর্মের ওপর পড়ে গেলেন। প্ল্যাটফর্মভর্তি লোকের সামনে ধুতিটুতি খুলে গিয়ে বিতিকিচ্ছি অবস্থা! গন্তব্যের মাঝপথে ট্রেন হারিয়ে রেগে যান অখিল চন্দ্র সেন।

ক্ষেপে গিয়ে সাহেবগঞ্জ ডিভিশনাল রেলওয়ে অফিসে ভুলভাল ইংরেজিতে একটি চিঠি লিখলেন। চিঠিটির সারকথা হল- অতিরিক্ত কাঁঠাল খাওয়ার কারণে তাঁর পেট ফেঁপেছিল। তিনি কোষ্ঠ সাফ করে হালকা হতে গিয়েছিলেন। তিনি টয়লেটে যাওয়ার আগে গার্ডদের বলেওছিলেন। কিন্তু গার্ডরা তার কথা মনে রাখেনি এবং ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে, এ কারণে বহু নারী-পুরুষের সামনে তাকে হেনস্তা হতে হয়েছে। এ কারণে তিনি গার্ডদের জরিমানা করার দাবি জানান, নচেৎ সংবাদপত্রে খবর দিয়ে এই ঘটনা ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দেন।

অখিলচন্দ্র সেনের এই চিঠিটি রেলের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে গণ্য করা হয়। কারণ, ব্রিটিশ সরকার ওই চিঠির ভিত্তিতেই গোটা ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেয় যার জেরে ভারতে ট্রেনের মধ্যে বাথরুমের প্রচলন হয়। অখিলের সেই চিঠি এখনও দিল্লির রেল মিউজিয়ামে রাখা আছে।

লাইফস্টাইল

Toilet: টয়লেট ব্যবহারের সময় ‘এই ছোট্ট’ ভুল বিছানায় বয়ে আনবে বড় বিপদ!

Gallery January 17, 2024 Bangla Digital Desk

ঘরের মধ্যে টয়লেট নির্মাণ সহজে গ্রহণযোগ্য ছিল না, কিছুকাল আগেও। আজও গ্রামাঞ্চলে বাড়ির বাইরে শৌচাগার তৈরি করা হয়। শৌচাগার নিয়ে সরকারের প্রচার-প্রচারণার পর পরিস্থিতির কিছুটা বদলেছে। ইন্ডিয়ান টয়লেট বা দেশি স্টাইলের শৌচাগারেই মানুষ একটু স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেছে। কিন্তু, আজও দেশের জনসংখ্যার ৯০ শতাংশ ওয়েস্টার্ন টয়লেটে সাচ্ছন্দ্য নয়। এর সঠিক ব্যবহার এখনও অনেকে জানেন না৷

শহরাঞ্চলে অনেকেই কমোড বা ওয়েস্টার্ন টয়লেট ব্যবহার করেন৷ কিন্তু সত্যি কথা হল গ্রামাঞ্চলে আজও অনেকে তা পছন্দ করেন না। এটি কীভাবে ব্যবহার করবেন তা অনেকেই জানেন না৷

ওয়েস্টার্ন টয়লেটে এখনও অনেকের কাছে বিদেশি জিনিস হিসেবে বিবেচিত৷ কারণ এটি ভারতীয় ব্যবস্থায় সম্পূর্ণ নতুন। পাবলিক প্লেসে বা কর্পোরেট কালচারে ওয়েস্টার্ন টয়লেটের ব্যবহার যেভাবে বেড়েছে সে সম্পর্কে সচেতন হওয়ার আজ প্রয়োজন।

ওয়েস্টার্ন টয়লেট ভারতীয় টয়লেট থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। এতে খুব সহজে মলত্যাগের প্রক্রিয়া করা সম্ভব। এই কার্যকলাপে আপনার মনে হবে যেন আপনি একটি চেয়ারে বসে আছেন। বয়স্ক এবং অসুস্থ ব্যক্তিদের জন্য খুব সুবিধাজনক। যারা অতিরিক্ত ওজন এবং গাঁটের ব্যথায় ভুগছেন তাদের জন্য এটি খুবই প্রয়োজনীয়।

খুব সহজে এটা পরিষ্কার করা যায়৷ শুধু ফ্লাশ টিপলেই হবে পরিষ্কার৷ কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে সব ময়লা পরিষ্কার হয়ে যায়।

টয়লেট সিটের বাঁ দিকে পেপার রোল রাখার ব্যবস্থাও থাকে। এটি দিয়ে টয়লেট সিট মুছতে বা ময়লা পরিষ্কার করতে ব্যবহার করা হয়। টয়লেট রুমে একটি ডাস্টবিনও রাখা হয়েছে। সেই কাগজ টয়লেটের ভিতরে রাখবেন না। এতে টয়লেট জ্যাম হতে পারে। হ্যান্ড শাওয়ারটি টয়লেট সিটের ডানদিকে।

ওয়েস্টার্ন টয়লেট ব্যবহারের পদ্ধতি কী? আপনি সরাসরি টয়লেটের সিটে বসতে পারেন ঠিক চেয়ারে বসার মতো। কিন্তু, টয়লেট সিটের উপর বসবেন না। প্রথমে সিটের চারপাশের আর্দ্রতা মুছে ফেলুন। সিট ভিজে না থাকলেও মুছুন।

ওয়েস্টার্ন টয়লেট ব্যবহারের পদ্ধতি কী? আপনি সরাসরি টয়লেটের সিটে বসতে পারেন ঠিক চেয়ারে বসার মতো। কিন্তু, টয়লেট সিটের উপর বসবেন না। প্রথমে সিটের চারপাশের আর্দ্রতা মুছে ফেলুন। সিট ভিজে না থাকলেও মুছুন। — বসার আগে একবার ফ্লাশ করাও ভালো। এটি সিঙ্কের ভিতরের ময়লা পরিষ্কার করে। যদি এটি একটি পাবলিক টয়লেট হয় তবে এটি ফ্লাশ করার পরেই ব্যবহার করুন। এটি প্রস্রাবের সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারে। টয়লেটে যাওয়ার পর সিঙ্কে হাত ধুয়ে নিন। তারপর টিস্যু পেপার দিয়ে হাত মুছে নিন।

মল যাওয়ার পর কিভাবে ধুতে হয়? টয়লেট সিটের ডান দিকে ধোয়ার জন্য স্প্রে সহ একটি পাইপ রয়েছে। দেয়ালে ঝুলে থাকে। এর ভাল্ব টিপে জল বের হয়। পাইপ ধরে আরামদায়ক অবস্থায় নিজেকে পরিষ্কার করতে হয়৷

তারপরে আর্দ্রতা মুছতে টয়লেট পেপার ব্যবহার করুন। টয়লেট থেকে বের হওয়ার আগে সিটের চারপাশের ভিজে জায়গা মুছে ফেলুন এবং কাগজটি ডাস্টবিনে ফেলে দিন। এতে আপনার পরে যারা টয়লেট ব্যবহার করবেন তাদের কোনও সমস্যা হবে না।

প্রযুক্তি

Toilet: টয়লেটে মল-মূত্র ত্যাগ করুন, হাতের ব্যবহার ছাড়াই সব হবে ঝকঝকে-তকতকে, দাম জেনে লাগিয়ে নিন

Gallery January 15, 2024 Bangla Digital Desk

প্রযুক্তি প্রায় কান ধরে তামাম বিশ্বের মানুষকে ‘স্মার্ট’ করে দিচ্ছে। এবার কি সেই ‘স্মার্টনেস’ ধরা পড়বে প্রাতঃকৃত্যের সময়ও! পরিস্থিতি সেদিকেই গড়াচ্ছে। তবে এই প্রাতঃকৃত্য বা শৌচের মূল্য চোকাতে হতে পারে লক্ষ লক্ষ টাকায়।

শুনতে অবাক লাগছে! ঘটনাটা ১০০ শতাংশ সত্যি। নতুন শতকের গোড়ায় যাঁরা সাদ্দাম হোসেনের সোনার কমোড দেখে তাজ্জব হয়ে গিয়েছিলেন, এবার তাঁরা অতটা তাজ্জব নাও হতে পারেন। কারণ এমনই এক অত্যাশ্চর্য ‘টয়লেট সিট’ বানিয়ে সর্ব সমক্ষে পেশ করেছে Kohler নামক একটি সংস্থা। এই সংস্থা বিলাসবহুল প্লাম্বিং পণ্য উৎপাদনের জন্যই বিখ্যাত। তবে নবাবিষ্কৃত এই টয়লেট সিট নিতান্তই শৌখিন, এমন বলা যায় না। বরং এর কাজই হল ‘মানব সেবা’, মানে কৃত্রিম মেধা ব্যবহার করে মানুষের কাজ কমিয়ে দেওয়া।

সম্প্রতি CES 2024-এ ওই সংস্থা পেশ করেছে একটি স্মার্ট টয়লেট সিট, যার দাম ২,১৩৯ মার্কিন ডলার। অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১,৭৭,০০০ টাকা। হ্যাঁ শুধু সিট-টিরই এই দাম। কারণ, এটি যেকোনও কমোডে বসিয়ে নেওয়া যাবে। তাহলেই সাধারণ টয়লেট হয়ে যাবে স্মার্ট-টয়লেট। এর নাম PureWash E930।

কিন্তু কী আছে এতে—এই স্মার্ট টয়লেট সিট-টি মূলত পরিষ্কার হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে। কারণ এটি Bidet toilet seat হিসেবেই ব্যবহার করা হবে। এতে রয়েছে Google Assistant, তার ফলে ব্যবহারকারীর মুখের কথায় কাজ করবে টয়লেট সিট। নির্মাতা সংস্থার দাবি, ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করবে এই যন্ত্র। মোশন অনুযায়ী এটি নিজে থেকে খোলা বা বন্ধ হতে পারে। তাছাড়া এতে বিল্ট-ইন UV রশ্মি রয়েছে যা পরিচ্ছন্নতা প্রদান করবে। অর্থাৎ, ব্যবহারকারী এখানে বসে স্রেফ মুখের কথায় নিজের কাজ সেরে ফেলতে পারবেন আলাদা করে হাত ব্যবহার করার প্রয়োজন হবে না। — কিন্তু কী আছে এতে—
এই স্মার্ট টয়লেট সিট-টি মূলত পরিষ্কার হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে। কারণ এটি Bidet toilet seat হিসেবেই ব্যবহার করা হবে। এতে রয়েছে Google Assistant, তার ফলে ব্যবহারকারীর মুখের কথায় কাজ করবে টয়লেট সিট। নির্মাতা সংস্থার দাবি, ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করবে এই যন্ত্র। মোশন অনুযায়ী এটি নিজে থেকে খোলা বা বন্ধ হতে পারে। তাছাড়া এতে বিল্ট-ইন UV রশ্মি রয়েছে যা পরিচ্ছন্নতা প্রদান করবে। অর্থাৎ, ব্যবহারকারী এখানে বসে স্রেফ মুখের কথায় নিজের কাজ সেরে ফেলতে পারবেন আলাদা করে হাত ব্যবহার করার প্রয়োজন হবে না।

Alexa ব্যবহার করে তাঁরা সিটটি খোলা বন্ধ করতে পারবেন, এয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করতে পারবেন, সিটটি নিজে থেক পরিষ্কারও হয়ে যাবে। এমনকী জলের চাপ ও তাপমাত্রাও নির্ধারণ করা যাবে। তবে চাইলে রিমোট ব্যবহার করার সুযোগও রয়েছে।

এতে রয়েছে বিশেষ LED আলো। Kohler এতে ব্যবহার করে ‘Quiet Close’ প্রযুক্তি যাতে ঢাকনা ধপ করে বন্ধ না হয়। তাছাড়া, শিশুদের ব্যবহারোপযোগী করে রাখা হয়েছে বিশেষ ‘চাইল্ড মোড’ও।

Just another WordPress site