Tag Archives: Chaitra Sankranti 2024

Chhatu Sankranti Mela: একবেলার ছাতু সংক্রান্তি মেলার নাম শুনেছেন? রোদ উঠে বালি গরম হলেই বাড়ির পথ ধরে সবাই

পশ্চিম মেদিনীপুর: মেলা এখন সকলের কাছে অতি পরিচিত। সারা বছর বিভিন্ন জায়গায় নানা মেলা আয়োজিত হয়। হয় নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও। বসে রকমারি দোকান থেকে খাবারের দোকান। কিন্তু মাত্র এক বেলার একটি মেলা এই বাংলায় হয় বলে জানতেন কি? তাও আবার নদীর বালির চরে। এই এক বেলার মেলায় বাংলার পাশাপাশি প্রতিবেশী ওড়িশার মানুষ‌ও অংশগ্রহণ করে।

এই এক বেলার মেলা উপলক্ষে নদীতে পুণ্য স্নান থেকে বেচা কেনা সবই হয়। বাংলা-ওড়িশা সীমান্তবর্তী এলাকার বিভিন্ন নদীর ঘাটে হয় একবেলার বালি মেলা। তপ্ত বালিতেই বসে দোকান, বিক্রি হয় হরেক রকমের জিনিসপত্রের। বহুকাল ধরে চৈত্র সংক্রান্তির দিন একবেলার এই মেলা চলে আসছে।

আর‌ও পড়ুন: আনারসের কালাকাঁদ, কামরাঙা সন্দেশ মাতিয়ে দেবে পয়লা বৈশাখ! দেখুন লোভনীয় ছবি

বাংলা নববর্ষের আগের দিন অর্থাৎ চৈত্র মাসের শেষ দিনে সংক্রান্তির পুণ্যতিথিতে সুবর্ণরেখা নদীর চরে বসে এই একবেলার মেলা। পশ্চিম মেদিনীপুরে দাঁতনের বেলমুলা, বালিডাংরি, সদরঘাট সহ একাধিক নদী ঘাটে হয় এই মেলা। এই মেলাকে ঘিরে রয়েছে নানান কাহিনী। চৈত্র সংক্রান্তির দিন বালি যাত্রায় মেতে ওঠেন বাংলা ও ওড়িশার মানুষজন। দুই রাজ্যের সীমান্ত এলাকায় সুবর্ণরেখা নদীর চরে এই মেলা হয়। যার নাম ছাতু সংক্রান্তির মেলা।

এখানে মূলত সংক্রান্তির দিন পূর্ব পুরুষদের পিণ্ডদানের ধর্মীয় রীতি পালন করা হয়। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এই মেলায় চলে পূর্বপুরুষের উদ্দেশে পিণ্ড দান। তারপরেই ছাতু খাওয়া শুরু করেন মেলায় অংশ নেওয়া পুণ্যার্থীরা।

এই মেলার একটি বিশেষত্ব লক্ষ্য করা যায়। বেলমূলা থেকে বারাসতী পর্যন্ত প্রায় ৯ কিলোমিটার নদীর চরের একদিকে বাংলা ও অপরদিকে ওড়িশা। দুই রাজ্যের মানুষের যাতায়াত যাতে সহজে হতে পারে তাই এমন জায়গাগুলোতেই মেলা বসে। বহু মানুষ পূর্বপুরুষদের তর্পণের উদ্দেশ্যে নদী ঘাটে আসেন।শুধু তর্পন না, মেলায় ঘোরা ও চৈত্র সংক্রান্তির পূন্যস্নানে মাতেন দুই রাজ্যের মানুষজন।

জলে হাঁটু মুড়ে বসে কেউ বালির উপর কলাপাতায় আতপচাল, পাকা কলা দিয়ে মণ্ড, আবার কেউ মুড়ির ছাতু, গুড়, দুধ, কলা, কাঁচা আম, আতপ চাল, তিল, মধু মিশিয়ে মণ্ড তৈরি করেন। আবার কেউ কেউ সেদ্ধ চাল, কাঁচা আম, আলু ও অন্যান্য আনাজ দিয়ে তর্পণ করেন। সঙ্গে ফুল, ধূপ তো থাকেই। পুরোহিতের বলা মন্ত্র উচ্চারণের পর তর্পণের নৈবেদ্য সুবর্ণরেখার জলে ভাসিয়ে দেওয়া হয়।

আর‌ও পড়ুন: হেলা ফেলার পুঁইশাক ফলিয়ে এবার পকেট ভরুন

এরপর নদীতে স্নান সেরে মেলায় ঘোরেন সবাই। রোদ লেগে বালির তপ্ত হয়ে পায়ে ছ্যাঁকা দিলেই পাততাড়ি গুটিয়ে মেলা শেষ করে সবাই আবার বাড়ির পথ ধরেন। তর্পণের জন্য আসা মানুষের প্রয়োজনীয় সামগ্রীর চাহিদার কথা মাথায় রেখে বসে মেলা। খাওয়ার দোকান থেকে যাবতীয় সামগ্রীর দোকান বসে।

রঞ্জন চন্দ

Chaitra Sankranti Rules & Rituals: চৈত্র সংক্রান্তিতে তুলসিগাছে করুন এই কাজ, খান এই খাবার! নতুন বছরে অর্থবৃষ্টি আপনার জীবনে

আজ, শনিবার চৈত্র সংক্রান্তি৷ সনাতনী বিশ্বাস মতে এই দিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ এই দিনের পালনীয় কিছু নিয়ম আছে৷ সেগুলি পালন করলে সৌভাগ্য সব সময় সঙ্গী হবে৷ বলছেন পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা৷
আজ, শনিবার চৈত্র সংক্রান্তি৷ সনাতনী বিশ্বাস মতে এই দিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ এই দিনের পালনীয় কিছু নিয়ম আছে৷ সেগুলি পালন করলে সৌভাগ্য সব সময় সঙ্গী হবে৷ বলছেন পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা৷

 

চৈত্র সংক্রান্তির দিন তুলসিগাছে বা তুলসিমঞ্চে বিশেষ রীতি পালন করা হয়৷ এই দিনে তুলসিগাছে ঝাড়া বাঁধা হয়৷ চৈত্র সংক্রান্তি থেকে এক মাস, বৈশাখ সংক্রান্তি পর্যন্ত এই ঝাড়া বাঁধা থাকে৷
চৈত্র সংক্রান্তির দিন তুলসিগাছে বা তুলসিমঞ্চে বিশেষ রীতি পালন করা হয়৷ এই দিনে তুলসিগাছে ঝাড়া বাঁধা হয়৷ চৈত্র সংক্রান্তি থেকে এক মাস, বৈশাখ সংক্রান্তি পর্যন্ত এই ঝাড়া বাঁধা থাকে৷

 

চৈত্র সংক্রান্তিতে দুপুর ১২ টার মধ্যে স্নান সেরে শুদ্ধ বসনে তুলসিগাছে ঝাড়া বাঁধুন৷ তার আগে তুলসিমঞ্চ পরিষ্কার করে রাখুন৷ বৈশাখভর প্রখর গরমে যাতে তুলসিগাছে জলের অভাব না হয়, তাই এই রীতি পালন করা হয়৷
চৈত্র সংক্রান্তিতে দুপুর ১২ টার মধ্যে স্নান সেরে শুদ্ধ বসনে তুলসিগাছে ঝাড়া বাঁধুন৷ তার আগে তুলসিমঞ্চ পরিষ্কার করে রাখুন৷ বৈশাখভর প্রখর গরমে যাতে তুলসিগাছে জলের অভাব না হয়, তাই এই রীতি পালন করা হয়৷

 

দশকর্মার দোকানে ঝাড়ার সব উপকরণ কিনতে পাওয়া যায়৷ যদি না পান, তাহলে মাটির ঘটে ছিদ্র করে সেটা বাঁধা হয়৷
দশকর্মার দোকানে ঝাড়ার সব উপকরণ কিনতে পাওয়া যায়৷ যদি না পান, তাহলে মাটির ঘটে ছিদ্র করে সেটা বাঁধা হয়৷

 

ঝাড়া বাঁধার আগে মাটির ঘটে সিঁদুরের মাঙ্গলিক চিহ্ন আঁকুন৷ বৈশাখমাসে মাটির ঘট জলে ভরে রাখুন৷ তাহলে দিনভর ফোঁটা ফোঁটা জল পড়বে তুলসিগাছে৷
ঝাড়া বাঁধার আগে মাটির ঘটে সিঁদুরের মাঙ্গলিক চিহ্ন আঁকুন৷ বৈশাখমাসে মাটির ঘট জলে ভরে রাখুন৷ তাহলে দিনভর ফোঁটা ফোঁটা জল পড়বে তুলসিগাছে৷

 

চৈত্র সংক্রান্তি থেকে বৈশাখ মাস জুড়ে তুলসিগাছের সেবা করলে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে কোনও ধনসম্পদের অভাব হবে না৷ এই দিনে দরিদ্রদের অন্নবস্ত্র ও অর্থদান করুন সাধ্যমতো৷
চৈত্র সংক্রান্তি থেকে বৈশাখ মাস জুড়ে তুলসিগাছের সেবা করলে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে কোনও ধনসম্পদের অভাব হবে না৷ এই দিনে দরিদ্রদের অন্নবস্ত্র ও অর্থদান করুন সাধ্যমতো৷

 

চৈত্র সংক্রান্তিতে নিরামিষ খাবার এবং সাত্তিক আহার গ্রহণ করতে বলা হয়৷ শাক সবজি-সহ ৭ রকম তেতো খাওয়ার রীতি আছে বহু পরিবারে৷ মনে করা হয় এতে মরশুমি পরিবর্তনে শরীর সুস্থ থাকে৷
চৈত্র সংক্রান্তিতে নিরামিষ খাবার এবং সাত্তিক আহার গ্রহণ করতে বলা হয়৷ শাক সবজি-সহ ৭ রকম তেতো খাওয়ার রীতি আছে বহু পরিবারে৷ মনে করা হয় এতে মরশুমি পরিবর্তনে শরীর সুস্থ থাকে৷

Chaitra Sankranti : ভয়ঙ্কর দাবদাহে বেহাল অবস্থা! গরম থেকে বাঁচতে বহুরূপীদের ভরসা এখন ঠান্ডা জল

গ্রীষ্মের প্রখর দাবদাহ থেকে রেহাই পেতে বহুরূপী পেশার সঙ্গে যারা যুক্ত তাঁদেরও নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। আরাম মিলছে পাখার বাতাসে। তৃষ্ণা নিবারণ করতে তাঁদের ভরসা প্লাস্টিকের বোতলের প্যাকেটজাত জল। (ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ।)
গ্রীষ্মের প্রখর দাবদাহ থেকে রেহাই পেতে বহুরূপী পেশার সঙ্গে যারা যুক্ত তাঁদেরও নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। আরাম মিলছে পাখার বাতাসে। তৃষ্ণা নিবারণ করতে তাঁদের ভরসা প্লাস্টিকের বোতলের প্যাকেটজাত জল। (ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ।)
নদিয়ার ফুলিয়ায় আজও প্রায় প্রত্যেক পাড়ায় পাড়ায় চৈত্র গাজন উপলক্ষ্যে পূজিত হন হরগৌরী। এখানে অনেকেই সাজেন দেব-দেবীর আদলে।
নদিয়ার ফুলিয়ায় আজও প্রায় প্রত্যেক পাড়ায় পাড়ায় চৈত্র গাজন উপলক্ষ্যে পূজিত হন হরগৌরী। এখানে অনেকেই সাজেন দেব-দেবীর আদলে।
এখানে বিভিন্ন বাড়িতে শিব-পার্বতী সাজা বহুরূপীদের বাড়িতে এনে পুজো দিয়ে দুধ কলা ও মিষ্টি খাওয়ানো রীতি রয়েছে। এই প্রথা চলে আসছে বহু বছর ধরে।
এখানে বিভিন্ন বাড়িতে শিব-পার্বতী সাজা বহুরূপীদের বাড়িতে এনে পুজো দিয়ে দুধ কলা ও মিষ্টি খাওয়ানো রীতি রয়েছে। এই প্রথা চলে আসছে বহু বছর ধরে।
প্রত্যেক বছরের মত এ বছরেও বহুরূপী সেজে বেরোনোর পর চৈত্রের কড়া রোদ পেরোতে তাঁদের ভরসা মোটরসাইকেল।
প্রত্যেক বছরের মত এ বছরেও বহুরূপী সেজে বেরোনোর পর চৈত্রের কড়া রোদ পেরোতে তাঁদের ভরসা মোটরসাইকেল।
রাস্তায় রোদের তীব্রতার জেরে একপ্রকার বাধ্য হয়েই খেতে হচ্ছে ঠান্ডা জল তেষ্টা নিবারণ করার জন্য।
রাস্তায় রোদের তীব্রতার জেরে একপ্রকার বাধ্য হয়েই খেতে হচ্ছে ঠান্ডা জল তেষ্টা নিবারণ করার জন্য।
শুধু তাই নয় বিভিন্ন বাড়িতে যাওয়ার পরে গরম থেকে বাঁচতে বাড়ির ভেতরে ছায়ায় আশ্রয় নেন বহুরূপীরা।
শুধু তাই নয় বিভিন্ন বাড়িতে যাওয়ার পরে গরম থেকে বাঁচতে বাড়ির ভেতরে ছায়ায় আশ্রয় নেন বহুরূপীরা।

Ashtak Song-Viral:কেউ শিব, কেউ কালী, কেউ বা অসুর! হারিয়ে যাচ্ছে অষ্টকের দল, গান! জানুন করুণ কাহিনি

নদিয়া: চড়ক কিংবা গাজনেই দেখা মেলে প্রায় হারিয়ে যাওয়া গ্রামবাংলায় ঘুরে বেড়ানো অতিপরিচিত অষ্টকগান। বর্তমান আধুনিকতার ছোঁয়ায় এবং কর্ম ব্যস্ততা মানুষের গ্রামবাংলা থেকে ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে বেশ কিছু ধর্মীয় রীতিনীতি সৃষ্টি সংস্কৃতি। যার মধ্যে অন্যতম অষ্টক গান। মূলত চৈত্রসংক্রান্তিতে দল বেঁধে বাড়ি বাড়ি গিয়ে অষ্টকগান পরিবেশন করতেন। গৃ্স্থরা তাঁদের সাধ্যমত, চাল, ডাল, অর্থকড়ি দিয়ে সন্তুষ্ট করতেন। এক্ষেত্রে প্রতিটি দলে বাদক, গায়ক ও নৃত্যদল থাকত। সমবেত কণ্ঠে শিল্পীদের সঙ্গে শিব, পার্বতী, কালী, অসুর, ইত্যাদি চরিত্রে অভিনেতারা মুখোশ ও সাজসজ্জা গ্রহণ করে নৃত্যাভিনয় করত।

ছোট দলগুলোর এই গানের প্রধান বাদ্যযন্ত্র ছিল কাঁসা এবং ঢোল। অনেক সময় সুর ঠিক রাখার জন্য গলায় হারমোনিয়াম ঝুলিয়ে মূল গায়ক নেচে নেচে গাইতেন। কিন্তু বড় দলগুলোতে বাঁশি, ঢোল, হারমনিয়াম, মন্দিরা ও খোল ব্যবহার করা হত। এই গানে অষ্ট চরিত্রের সমন্বয় ঘটে বলে এ গানের নাম অষ্টক। এই মতে- অষ্ট চরিত্র হল রাধা, কৃষ্ণ, সুবল, বিশাখা, ললিতা, বৃন্দা, বড়িমাই ও বলরাম। এই চরিত্রগুলোর সঙ্গে শিব অনুপস্থিত। সম্ভবত বৈষ্ণবরা শিবের উদ্দেশ্যে রচিত গানের আদলে, রাধা-কৃষ্ণের লীলা ভিত্তিক এই জাতীয় অষ্টক গান তৈরি করেছিলেন।

আরও পড়ুন:  সন্তানকে স্কুলে পাঠানোর আগে এই বিষয়গুলো শেখান! ভুলেও শিশুর সামনে এই কাজ করবেন না!

যে কোনও ধর্মই অনুষ্ঠানে কলাকুশলীদের দেখা মিলত, যা আজ লুপ্তপ্রায়। আমাদের ক্যামেরায় ধরা পড়ল এমনই এক চিত্র, পৌষ সংক্রান্তি উপলক্ষে গ্রাম বাংলার পৌরাণিক শ্রুতি নাটক নাম অষ্টকগান ।পৌষ সংক্রান্তির তিন দিন আগে থেকে প্রতিটা বাড়িতে অষ্টগানের দল নিয়ে গান শুনিয়ে পয়সা, চাল ,সবজি সংগ্রহ করে পৌষ সংক্রান্তির দিন মাঠে অথবা বনে সবাই মিলে বনভোজন করা কার্যত একটি উৎসবে পরিণত হত, তবে এখন বিলুপ্তির পথে এই অষ্টকগান , কিছুটা ম্লান হলেও নদিয়া জেলার শান্তিপুর স্টিমারঘাট এলাকার নীল পুজো উপলক্ষে অষ্টক গান এবং বিভিন্ন সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলে আসছে বিগত প্রায় ৭০ বছর ধরে ! জানুন এই শিল্পীদের হতাশা, না পাওয়ার কথা!

Mainak Debnath

Chaitra Sankranti 2024: চৈত্র সংক্রান্তির দিন ভুলেও করবেন না এই কয়েকটি কাজ! পথের ভিখারি হয়ে যাবেন! জানুন

নববর্ষের আগের দিন চৈত্র সংক্রান্তি পালন হয়। জ্যোতিষবিদ বিপুল কুমার দাস জানান, এই চৈত্রসংক্রান্তির দিনই হিন্দু ধর্মের সবথেকে প্রধান উৎসব চড়ক মেলা হয়। চৈত্র সংক্রান্তির এই দিনে কোন তীর্থক্ষেত্রে স্নান করলে অক্ষয় পূণ্য লাভ হয় বলে হিন্দু প্রথায় বিশ্বাস করা হয়। এছাড়াও এইদিন স্নানের পর প্রবীণ মানুষদের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করলে মঙ্গল হয়।তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী 
নববর্ষের আগের দিন চৈত্র সংক্রান্তি পালন হয়। জ্যোতিষবিদ বিপুল কুমার দাস জানান, এই চৈত্রসংক্রান্তির দিনই হিন্দু ধর্মের সবথেকে প্রধান উৎসব চড়ক মেলা হয়। চৈত্র সংক্রান্তির এই দিনে কোন তীর্থক্ষেত্রে স্নান করলে অক্ষয় পূণ্য লাভ হয় বলে হিন্দু প্রথায় বিশ্বাস করা হয়। এছাড়াও এইদিন স্নানের পর প্রবীণ মানুষদের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করলে মঙ্গল হয়।তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী

 

চৈত্র সংক্রান্তির এই দিনে আমিষ খাবার খাওয়া উচিৎ নয়। নিরামিষ খাবার দেব-দেবীর উদ্দেশ্যে নিবেদন করে তা প্রসাদরূপে গ্রহণ করা উচিৎ।তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
চৈত্র সংক্রান্তির এই দিনে আমিষ খাবার খাওয়া উচিৎ নয়। নিরামিষ খাবার দেব-দেবীর উদ্দেশ্যে নিবেদন করে তা প্রসাদরূপে গ্রহণ করা উচিৎ।তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী
চৈত্র সংক্রান্তির দিন যদি স্নান করে ব্রত পালন করে তারপর দরিদ্রকে কিছু দান করা যায়, তাহলে তা সুফল দায়ক। এতে দৈন্য দশা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলে জানা যায়।তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
চৈত্র সংক্রান্তির দিন যদি স্নান করে ব্রত পালন করে তারপর দরিদ্রকে কিছু দান করা যায়, তাহলে তা সুফল দায়ক। এতে দৈন্য দশা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলে জানা যায়।তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী
চৈত্র সংক্রান্তির দিন প্রতিটি বাড়িতেই বিভিন্ন ধরনের খাবার প্রস্তুত করা হয়। বছরের শেষ দিনে বিভিন্ন ধরনের খাদ্য গ্রহণ করে চৈত্র মাসকে বিদায় জানানোকে পূণ্যের কাজ বলে মনে করা হয়।তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
চৈত্র সংক্রান্তির দিন প্রতিটি বাড়িতেই বিভিন্ন ধরনের খাবার প্রস্তুত করা হয়। বছরের শেষ দিনে বিভিন্ন ধরনের খাদ্য গ্রহণ করে চৈত্র মাসকে বিদায় জানানোকে পূণ্যের কাজ বলে মনে করা হয়।তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী
উত্‍সব মানেই নতুন, রঙিন ও জমকালো পোশাক৷ কিন্তু ব্যতিক্রম চৈত্র সংক্রান্তি৷ শাস্ত্র মতে, এ দিন সকলকে বিশেষ করে মহিলা পুণ্যার্থীদের অত্যন্ত সাধারণ পোশাক পরা উচিৎ।তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
উত্‍সব মানেই নতুন, রঙিন ও জমকালো পোশাক৷ কিন্তু ব্যতিক্রম চৈত্র সংক্রান্তি৷ শাস্ত্র মতে, এ দিন সকলকে বিশেষ করে মহিলা পুণ্যার্থীদের অত্যন্ত সাধারণ পোশাক পরা উচিৎ।তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী
চৈত্র সংক্রান্তির দিন থেকে অনেক শুভ কাজের সূচনা হয়, তাই এই পবিত্র দিনে ক্রোধ বা রাগ বর্জন করা অত্যন্ত জরুরী। হিংসা, লোভ ঝেড়ে ফেলা, কাউকে কটূকথা বলা থেকে বিরত থাকা উচিৎ।তথ্য - সুস্মিতা গোস্বামী
চৈত্র সংক্রান্তির দিন থেকে অনেক শুভ কাজের সূচনা হয়, তাই এই পবিত্র দিনে ক্রোধ বা রাগ বর্জন করা অত্যন্ত জরুরী। হিংসা, লোভ ঝেড়ে ফেলা, কাউকে কটূকথা বলা থেকে বিরত থাকা উচিৎ।তথ্য – সুস্মিতা গোস্বামী