Tag Archives: young

কীভাবে ধরে রাখবেন নিজের যৌবন? ঘরোয়া এই উপায়গুলি মেনে চললেই কেল্লাফতে

যৌবন ধরে রাখতে কে না চায়। যৌবন ধরে রাখার জন্য অনেকেই নানা উপায় অবলম্বন করে থাকেন। তবে ঘরোয়া কিছু উপায় বা খাবার রয়েছে যেগুলি পাতে থাকলে সহজেই ধরে রাখতে পারবেন নিজের যৌবন।
যৌবন ধরে রাখতে কে না চায়। যৌবন ধরে রাখার জন্য অনেকেই নানা উপায় অবলম্বন করে থাকেন। তবে ঘরোয়া কিছু উপায় বা খাবার রয়েছে যেগুলি পাতে থাকলে সহজেই ধরে রাখতে পারবেন নিজের যৌবন।
দুধ: শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি এবং যৌবন ধরে রাখতে দুধের ভূমিকা অতুলনীয়। দুধ রতিশক্তি সৃষ্টি করে দেহের শুস্কতা দূর করে এবং দ্রুত হজম হয়ে খাদ্যের স্থলাভিষিক্ত হয়ে যায়, বীর্য সৃষ্টি করে, চেহারায় লাবণ্য আনে, দেহের অপ্রয়োজনীয় দূষিত পদার্থ বের করে দেয় এবং মস্তিস্ক শক্তিশালী করে।
দুধ: শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি এবং যৌবন ধরে রাখতে দুধের ভূমিকা অতুলনীয়। দুধ রতিশক্তি সৃষ্টি করে দেহের শুস্কতা দূর করে এবং দ্রুত হজম হয়ে খাদ্যের স্থলাভিষিক্ত হয়ে যায়, বীর্য সৃষ্টি করে, চেহারায় লাবণ্য আনে, দেহের অপ্রয়োজনীয় দূষিত পদার্থ বের করে দেয় এবং মস্তিস্ক শক্তিশালী করে।
সামুদ্রিক মাছ: সামদ্রিক মাছ যৌবন ধরে রাখতে সহায়ক। দীর্ঘ দিন যৌবন ধরে রাখতে চাইলে নিয়মিত খাবার তালিকায় রেড মিট বাদ দিয়ে সামুদ্রিক মাছ রাখুন। তাতে শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে এবং যৌবন ধরে রাখা যাবে বহুদিন।
সামুদ্রিক মাছ: সামদ্রিক মাছ যৌবন ধরে রাখতে সহায়ক। দীর্ঘ দিন যৌবন ধরে রাখতে চাইলে নিয়মিত খাবার তালিকায় রেড মিট বাদ দিয়ে সামুদ্রিক মাছ রাখুন। তাতে শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে এবং যৌবন ধরে রাখা যাবে বহুদিন।
অলিভ অয়েল: অলিভ অয়েল একটি উপকারী তেল। খাবার রান্নার সময় অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে শরীরে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের পরিমান কম থাকে এবং সহজে মেদ জমে না। এছাড়া এই তেল দিয়ে মাসাজ করলেও ত্বক ভাল থাকে।
অলিভ অয়েল: অলিভ অয়েল একটি উপকারী তেল। খাবার রান্নার সময় অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে শরীরে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের পরিমান কম থাকে এবং সহজে মেদ জমে না। এছাড়া এই তেল দিয়ে মাসাজ করলেও ত্বক ভাল থাকে।
গাজর ও টমেটো: গাজর ও টমেটো ত্বক ও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। বিশেষ করে যৌবন ধরে রাখার ক্ষেত্রে এই দুটি সবজির জুড়ি নেই। এগুলোতে প্রচুর পরিমানে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। এছাড়াও এতে আছে বিটা ক্যারোটিন ও লুটেইন যা শরীরের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করতে সহায়তা করে।
গাজর ও টমেটো: গাজর ও টমেটো ত্বক ও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। বিশেষ করে যৌবন ধরে রাখার ক্ষেত্রে এই দুটি সবজির জুড়ি নেই। এগুলোতে প্রচুর পরিমানে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। এছাড়াও এতে আছে বিটা ক্যারোটিন ও লুটেইন যা শরীরের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করতে সহায়তা করে।
রসুন: রসুনে রয়েছে এলিসিন নামের উপাদান যা দৈহিক ইন্দ্রিয়গুলোতে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। দৈহিক সমস্যা থাকলে এখনই নিয়মিত রসুন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।  মিলন শক্তি বৃদ্ধি করে।
রসুন: রসুনে রয়েছে এলিসিন নামের উপাদান যা দৈহিক ইন্দ্রিয়গুলোতে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। দৈহিক সমস্যা থাকলে এখনই নিয়মিত রসুন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। মিলন শক্তি বৃদ্ধি করে।
মধু: মধু আপনার শরীর ও ত্বক উভয়ের জন্য উপকারী।  মধু খেলে, পাকস্থলী পরিষ্কার হয়, দেহের অতিরিক্ত দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায়। বন্ধ গ্রন্থিগুলি খুলে যায়, পাকস্থলী স্বাভাবিক হয়ে যায়, মস্তিষ্ক অতিরিক্ত শক্তি লাভ করে ফলে শরীর সুস্থ থাকে। যার ফলে যৌবন দীর্ঘায়িত হয়।
মধু: মধু আপনার শরীর ও ত্বক উভয়ের জন্য উপকারী। মধু খেলে, পাকস্থলী পরিষ্কার হয়, দেহের অতিরিক্ত দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায়। বন্ধ গ্রন্থিগুলি খুলে যায়, পাকস্থলী স্বাভাবিক হয়ে যায়, মস্তিষ্ক অতিরিক্ত শক্তি লাভ করে ফলে শরীর সুস্থ থাকে। যার ফলে যৌবন দীর্ঘায়িত হয়।
আঙুর: ফলের মধ্যে আঙুর যৌবন ধরে রাখার ক্ষেত্রে খুবই উপকারি। কারণ আঙুরের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। নিয়ম করে প্রতিদিন আঙুর খেতে পারলে ত্ব ও দেহের সৌন্দর্য বজায় থাকে।
আঙুর: ফলের মধ্যে আঙুর যৌবন ধরে রাখার ক্ষেত্রে খুবই উপকারি। কারণ আঙুরের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। নিয়ম করে প্রতিদিন আঙুর খেতে পারলে ত্ব ও দেহের সৌন্দর্য বজায় থাকে।
টক দই: টক দই মেদ ও কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে। দইয়ে প্রচুর প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম আছে যা শরীরের গঠন ভালো রাখে এবং হাড়ের ক্ষয় রোধ করে। দই ত্বককে রাখে বলিরেখা মুক্ত। তাই যৌবন ধরে রাখতে চাইলে প্রতিদিন দই খান।
টক দই: টক দই মেদ ও কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে। দইয়ে প্রচুর প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম আছে যা শরীরের গঠন ভালো রাখে এবং হাড়ের ক্ষয় রোধ করে। দই ত্বককে রাখে বলিরেখা মুক্ত। তাই যৌবন ধরে রাখতে চাইলে প্রতিদিন দই খান।
পালং শাক: পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে লুটেইন আছে যা শরীরের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে এবং যৌবন ধরে রাখতে সহায়তা করে। নিয়মিত পালং শাক খেলে ত্বক চোখের বয়সজনিত সমস্যা কমে যায়। এছাড়াও এতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন আছে বলে পালং শাক শরীরের নানা অসুবিধা দূর করে এবং শরীরে পুষ্টি ও শক্তির যোগান দেয়।
পালং শাক: পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে লুটেইন আছে যা শরীরের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে এবং যৌবন ধরে রাখতে সহায়তা করে। নিয়মিত পালং শাক খেলে ত্বক চোখের বয়সজনিত সমস্যা কমে যায়। এছাড়াও এতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন আছে বলে পালং শাক শরীরের নানা অসুবিধা দূর করে এবং শরীরে পুষ্টি ও শক্তির যোগান দেয়।
ব্রকলি: ব্রকলিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা বয়সজনিত বিভিন্ন অসুখ থেকে দেহকে রক্ষা করে এবং শরীরের বুড়িয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে ধীর করে ফেলে।
ব্রকলি: ব্রকলিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা বয়সজনিত বিভিন্ন অসুখ থেকে দেহকে রক্ষা করে এবং শরীরের বুড়িয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে ধীর করে ফেলে।

Anjana River: কবি-সাহিত্যিকদের প্রিয় অঞ্জনা নদী বাঁচাতে তৎপর নবীন প্রজন্ম

নদিয়া: অঞ্জনা নদী বাঁচাতে ফের পথে নামছে নাগরিকসমাজ। নদিয়ার গুরুত্বপূর্ণ নদী অঞ্জনা দীর্ঘদিন ধরেই ধুঁকছে জলের অভাবে। সেই সঙ্গে এই নদী দখলদারদের আগ্রাসনে ক্রমশ মুছে যেতে বসেছে। একদিকে উৎস্যমুখ জলঙ্গিতে জলের জোগানের ঘাটতি, আরেকদিকে কৃষ্ণনগর শহরে নদীর বুকেই গড়ে উঠেছে ইমারত। স্বাভাবিকভাবেই অঞ্জনা নদী তার গৌরব হারিয়েছে।

২০১৯ সালে কিশোর বাহিনীর উদ্যোগে দু’দিনের ৩২ কিমি পদযাত্রায় সামিল হয়েছিল নাগরিক সমাজ। কিছু সংস্কারের কাজও হয়েছিল বাদকুল্লা থেকে রানাঘাটে চূর্ণি নদী পর্যন্ত অংশে। বন্ধ হয়েছিল ইমারত গড়ার কাজ। গড়ে উঠেছিল অঞ্জনা নদী বাঁচাও কমিটি। জানা গিয়েছে, সেপ্টেম্বরে আবারও দু’দিনের বড় কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে রানাঘাট থেকে কৃষ্ণনগর ৩২ কিমি নদী পাড়ের রাস্তা ধরে। এখন চলছে সেই প্রস্তুতি। তারই প্রস্তুতি হিসাবে অঞ্জনা নদী বাঁচাও কমিটি, কিশোর বাহিনী ও দোগাছি অঞ্জনা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির পক্ষ থেকে একটি প্রতিনিধিদল নদীপারের গ্রামগুলি পরিদর্শন করে।

আর‌ও পড়ুন: একুশেই লক্ষ্য ১৯৭ টি দেশ ঘুরে দেখা! সাইকেল নিয়ে বেরিয়ে পড়েছেন লালগোলার প্রসেনজিৎ

বিভিন্ন সংগঠন, জনপ্রতিনিধি, নদীকর্মী ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে এই প্রতিনিধি দলটি। প্রতিনিধিদলে বিশ্বজিৎ বিশ্বাস, দীপক রায়, নিখিল হালদার, আমির চাঁদ শেখ, দেবাশিস হালদার, কিরিটি সাহা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ থেকে আগত চূর্ণী নদী নদিয়ার রানাঘাটে এসে অঞ্জনা নাম নিয়েছে। আবার এই অঞ্জনা নদীকেই কোনও কোনও জায়গায় জলঙ্গি নদী নামেও ডাকা হয়ে থাকে। এই নদী নদিয়াবাসীর কাছে অত্যন্ত গর্বের। এই নদীকে ঘিরেই বহু কবি-সাহিত্যিক লিখেছেন একাধিক কবিতা ও উপন্যাস। এই নদীর ওপর নির্ভর করে পেট চলে বহু মৎস্যজীবীর।

তবে দীর্ঘ বেশ কিছু বছর ধরে অঞ্জনা নদীর ওপর চলেছে পাশবিক অত্যাচার। তার মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ থেকে জলস্রোতে বয়ে আসা নানান বর্জ্য পদার্থ। এছাড়াও নদীর স্বাভাবিক প্রবাহে বাধা দান করা, নদীর জলভাগ ও পাড় বেআইনিভাবে দখল করে নেওয়ার মত ঘটনাও আছে। আর সেই কারণেই একাধিক স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন আজ গর্জে উঠেছে। বর্তমান প্রজন্ম’ও এই নদীর সংস্কারের বিষয়ে এগিয়ে এসেছে।

মৈনাক দেবনাথ