কী বলল বাংলাদেশ?

Bangladeshi Hilsa: কোনও ভাবেই পশ্চিমবঙ্গে পুজোর সময়ে ইলিশ পাঠাবে না বাংলাদেশ, নিউজ১৮কে জানালেন মৎস্যমন্ত্রী

পুজোর সময়ে কোনওভাবেই ইলিশের স্বাদ পাবেন না পশ্চিমবঙ্গের মানুষ। স্পষ্টই নিউজ১৮কে এই কথা জানালেন বাংলাদেশের মৎস্যমন্ত্রী।
পুজোর সময়ে কোনওভাবেই ইলিশের স্বাদ পাবেন না পশ্চিমবঙ্গের মানুষ। স্পষ্টই নিউজ১৮কে এই কথা জানালেন বাংলাদেশের মৎস্যমন্ত্রী।
প্রতিবার দুর্গাপুজোর সময়ে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ রাজ্যের ইলিশের পাশাপাশি ওপার বাংলার ইলিশের স্বাদও পান। এবার বাংলাদেশে ক্ষমতায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
প্রতিবার দুর্গাপুজোর সময়ে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ রাজ্যের ইলিশের পাশাপাশি ওপার বাংলার ইলিশের স্বাদও পান। এবার বাংলাদেশে ক্ষমতায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
আগেই বোঝা যাচ্ছিল সৌজন্যের খাতিরে এবার ইলিশ পাঠাবে না বংলাদেশ। তাই পশ্চিমবাংলার মানুষ পদ্মার ইলিশের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হবেন।
আগেই বোঝা যাচ্ছিল সৌজন্যের খাতিরে এবার ইলিশ পাঠাবে না বংলাদেশ। তাই পশ্চিমবাংলার মানুষ পদ্মার ইলিশের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হবেন।
নিউজ১৮কে বাংলাদেশের মৎস্যমন্ত্রী ফারিদা আখতার বলেন, “আমরা দুঃখিত, কিন্তু আমরা এবার ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারছি না। ইলিশ খুবই দামি, ভারতে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ পাঠানের ফলে আমাদের দেশের মানুষ অত দামে ইলিশ কিনতে পারেন না। এখানেও দুর্গাপুজো হয়, এখানের মানুষ উপভোগ করবেন”।
নিউজ১৮কে বাংলাদেশের মৎস্যমন্ত্রী ফারিদা আখতার বলেন, “আমরা দুঃখিত, কিন্তু আমরা এবার ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারছি না। ইলিশ খুবই দামি, ভারতে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ পাঠানের ফলে আমাদের দেশের মানুষ অত দামে ইলিশ কিনতে পারেন না। এখানেও দুর্গাপুজো হয়, এখানের মানুষ উপভোগ করবেন”।
হাসিনার সরকারের আমলে বাংলাদেশ দুর্গাপুজোর আগে ৪০০০ টন ইলিশ আসত। সেই প্রসঙ্গে ফারিদা আখতার বলেন, “এটার কোনও প্রয়োজন নেই। ভারতের সঙ্গে শুধু ভাল সম্পর্ক রাখতে হবে বলে বাংলাদেশের মানুষের চাহিদাকে অবহেলা না করলেও পারতেন”।
হাসিনার সরকারের আমলে বাংলাদেশ দুর্গাপুজোর আগে ৪০০০ টন ইলিশ আসত। সেই প্রসঙ্গে ফারিদা আখতার বলেন, “এটার কোনও প্রয়োজন নেই। ভারতের সঙ্গে শুধু ভাল সম্পর্ক রাখতে হবে বলে বাংলাদেশের মানুষের চাহিদাকে অবহেলা না করলেও পারতেন”।