Tag Archives: 21 July TMC

‘মালদহের আম, আমসত্ত্ব আমরা পাব’ ২৬-এর লক্ষ্যে কী বার্তা মমতার?

কলকাতা: লোকসভা ভোটে রাজ্যে বিপুল জয়ের পরেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গলায় আক্ষেপ। কীসের আক্ষেপ? একুশের মঞ্চে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, ‘উত্তরবঙ্গে ফল খারাপ হয়েছে’। উত্তরের ফল নিয়েই তৃণমূলনেত্রী একুশের মঞ্চে বক্তব্য শুরু করেন রবিবার।

মমতার বক্তব্য, ‘উত্তরবঙ্গে ফল খারাপ হয়েছে। আশা করি আগামীদিন আমরা ভাল ফল করব। মালদার আম ও আমসত্ত্ব ২০২৬ সালে আমরা পাব। আমি মালদাকে ভুল বুঝিনি। মালদহের মানুষ কেন ভুল বুঝলেন জানি না৷ একটা সিট কংগ্রেসকে, একটা বিজেপিকে৷ ওরা কোনওদিন আপনাদের জন্য কিছু করেছেন? কোনও দিন করবেও না৷ ২০২৬-এ মালদহের আম, আমসত্ত্ব আমরা পাব৷’

TMC’s Martyrs’ Day Rally: নাছোড় বৃষ্টিও যাঁকে থামাতে পারে না! কাকভেজা ধর্মতলায় মমতার উদাত্ত ভাষণ, কর্মীরা তখন, ‘দিদি, দিদি…’

কলকাতাঃ সকাল থেকেই ছিল বৃষ্টির পূর্বাভাস। তৃণমূলের ২১ শে জুলাই শহিদ সমাবেশের সঙ্গে বৃষ্টির যোগ দীর্ঘদিনের। অতীতেও তৃণমূলের এই মেগা ইভেন্ট বৃষ্টিতে ভিজেছে। রবিবার ২১শে জুলাইতেও তাঁর অন্যথা হল না। কিন্তু বৃষ্টি হার মানাতে পারল না মানুষের জনজোয়ার। বৃষ্টিতে ভিজে জনজোয়ারের উদ্দেশ‍্যে বক্তৃতা দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ‍্যোপাধ‍্যায়।

আরও পড়ুনঃ  ডিম-ভাত অতীত! এবার একুশে জুলাইয়ের শো-স্টপার ‘এই’ খাবার! চওড়া হাসি TMC কর্মীদের

কাক ভেজা অবস্থা মমতা বন্দ‍্যোপাধ‍্যায় বললেন, ‘২১ জুলাই একটু বর্ষা তো হবে। এটা ঈশ্বরের আশীর্বাদ। শহিদের চোখের জল। এই জল দেখে ভয় পাবেন না।’ তিনি যতক্ষণ তা রোদ উঠে ততক্ষণ মঞ্চে বক্তৃতা দেন। ২০২৩ সালের শহিদ দিবসের দিনও ঝেঁপে বৃষ্টি নেমেছিল। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মঞ্চে ভেজার আগেই থেমে যায় বৃষ্টি। ভিজে বক্তব্য রেখেছিলেন অভিষেক। তবে, চলতি বছর পুরো ভিজে বক্তৃতা দেন প্রিয় ‘দিদি’।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

এ দিন বক্তব্য রাখতে উঠে শুরুতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘বাংলার মানুষকে আমি স্যালুট জানাই৷ এত চমকানি, ধমকানি, নির্বাচন কমিশনের একপেশে ভূমিকা সত্ত্বেও বাংলার মানুষ আমাদের সমর্থন জানিয়েছেন৷ বাংলায় আমরা তিনটে দলের সঙ্গে লড়েছি৷ বিজেপি, সিপিএম এবং কংগ্রেসের সঙ্গে লড়াই করে আমাদের জিততে হয়েছে৷’

একই সঙ্গে এ দিন অখিলেশ যাদবের বক্তব্যকে সমর্থন জানিয়েই মমতা বলেছেন, তৃতীয় মোদি সরকার স্থায়ী নয়, যে কোনও দিন সরকারের পতন ঘটতে পারে৷ মমতা বলেন, ‘দিল্লিতে যে সরকার এজেন্সি, ইলেকশন কমিশনকে কাজে লাগিয়ে নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে, সেই সরকার স্থায়ী নয়৷ যে কোনও দিন পড়ে যাবে৷’

Mamata Banerjee on TMC 21st July Rally North Bengal: ‘কেন ভুল বুঝল জানি না’, বিপুল জয়েও মমতার আক্ষেপ একটি মাত্র জেলা! আশা রাখলেন ২৬-এ

কলকাতা: লোকসভা ভোটে রাজ্যে বিপুল জয়ের পরেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গলায় আক্ষেপ। কীসের আক্ষেপ? একুশের মঞ্চে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, ‘উত্তরবঙ্গে ফল খারাপ হয়েছে’। উত্তরের ফল নিয়েই তৃণমূলনেত্রী একুশের মঞ্চে বক্তব্য শুরু করেন রবিবার।

মমতার বক্তব্য, ‘উত্তরবঙ্গে ফল খারাপ হয়েছে। আশা করি আগামীদিন আমরা ভাল ফল করব। মালদার আম ও আমসত্ত্ব ২০২৬ সালে আমরা পাব। আমি মালদাকে ভুল বুঝিনি। মালদহের মানুষ কেন ভুল বুঝলেন জানি না৷ একটা সিট কংগ্রেসকে, একটা বিজেপিকে৷ ওরা কোনওদিন আপনাদের জন্য কিছু করেছেন? কোনও দিন করবেও না৷ ২০২৬-এ মালদহের আম, আমসত্ত্ব আমরা পাব৷’

আরও পড়ুন: ভোট মিটতেই কোথায় গিয়েছিলেন অভিষেক? ফাঁস হল একুশের মঞ্চে! ‘ফল’ মিলবে তিন মাসে

মমতার দাবি, ‘অন্যায় করলে আমি কাউকে ছাড়ি না। অন্যায় করলে আমি তৃণমূল কংগ্রেস এর কাউকে ছাড়ি না। অন্যায় করবেন না। মহিলাদের সন্মান দেবেন। বাংলার অস্তিত্ব রক্ষা করবেন তো? বাংলায় দেশ কে রক্ষা করবে। বাংলা ছাড়া দেশ চলতে পারে না। বাংলার বাড়ি আমরা ডিসেম্বর থেকে শুরু করবো। আমরা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ২ কোটি এর বেশি মহিলাকে দিয়েছি।’

আরও পড়ুন: কেবল রসগোল্লা-পান্তুয়া নয়, রোজের ৫ অভ্যাসে ব্লাড সুগার বেড়ে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে! জানুন

মমতা বললেন, ‘তৃণমূল কংগ্রেস মানুষের সামাজিক বন্ধু হোক। আমি বিত্তবান চাই না। আমি মানুষ চাই। পঞ্চায়েত, মিউনিসিপালিটি গুলোকে বলবো এখন থেকে যাতে কোনো অভিযোগ না আসে, না হলে আমি পদক্ষেপ নেব।’

সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়

21 July Akhilesh Yadav: ‘দিল্লির সরকার বেশি দিন টিকবে না…’ দল কেন মমতার গর্বের কারণ, বললেন অখিলেশ

কলকাতা:  দলের জন্য প্রাণ দিতে পারে এমন কর্মী আর ক’জন নেতা নেত্রী পান! ২১ জুলাইয়ের মঞ্চে ভাষণ দিতে উঠে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর দলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ অখিলেশ যাদব।  জানালেন,কর্মীরাই পার্টির সম্পদ। মমতা তাঁর দলের কর্মীদের কতটা সম্মান করেন, এটাই মনে করায় আজকের দিন।

অখিলেশ মমতাকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর আমন্ত্রণে এসেছি। এসে দেখছি এত মানুষ! দলনেত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমায় আমন্ত্রণ জানানোর জন্য। উপস্থিত তৃণমূল নেতারা, এবং সমস্ত কর্মী সমর্থক ও সাধারণ মানুষকে আমার শুভেচ্ছা। যাঁরা শহিদ হয়েছেন তাঁদের স্মরণে শ্রদ্ধা জানাই। দুঃখে চোখের জলে ভাসলে হবে না, আমাদের মাথা উঁচু করে রাখতে হবে। সব পার্টির এমন সৌভাগ্য হয় না এমন প্রাণ উৎসর্গ করা কর্মী মেলে না। দলের জন্য প্রাণ দিতে পারেন এমন কর্মী সব দল পায় না। এ হল দিদির সৌভাগ্য। কর্মীরাই ভিত্তি দলের।”

এর পরই অখিলেশ স্মৃতি বেয়ে ফিরে যান মমতার সংগ্রামের দিনে। মমতার সেই সব দিন কাছ থেকে দেখেছিলেন বলে জানান অখিলেশ। তাই মমতার ক্ষমতা সম্পর্কে তিনি সচেতন। দলের সবাইকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “আপনাদের গর্ব করার মতো নেত্রী”।

এর পরই অখিলেশ দিল্লির ষড়যন্ত্রের কথায় চলে যান। জানান, সাম্প্রদায়িক রাজনীতি চলছে। ষড়যন্ত্র চলছে তৃণমূলকে সরানোর। কিন্তু তাঁর বিশ্বাস, মমতার ক্ষমতা আছে আটকানোর।

তিনি আরও বলেন, “দিল্লির সরকার বেশি দিন টিকবে না। পড়ে যাবে। এরা দিদির পেছনে পড়েছে। কিন্তু বেশি দিন পারবে না। বাংলা মোকাবিলা করবে নিজেরাই। ”

ঘড়ির কাঁটা যখন ১টা বেজে ৯ মিনিট তখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এসে পৌঁছলেন সমাবেশে। সঙ্গেই ছিলেন সমাজবাদী পার্টির সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব। তৃণমূল সুপ্রিমোর আমন্ত্রণে যথা সময়েই দেখা মিলল অখিলেশের। সকালে কলকাতা বিমানবন্দর থেকে সোজা মমতার বাড়িতেই যাওয়ার কথা ছিল অখিলেশের। সেখানেই বৈঠকের পর অখিলেশকে নিয়ে মমতা আসেন একুশে জুলাইয়ের মঞ্চে।

অখিলেশ মমতাকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর আমন্ত্রণে এসেছি। এসে দেখছি এত মানুষ! দলনেত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমায় আমন্ত্রণ জানানোর জন্য। উপস্থিত তৃণমূল নেতারা, এবং সমস্ত কর্মী সমর্থক ও সাধারণ মানুষকে আমার শুভেচ্ছা। যাঁরা শহিদ হয়েছেন তাঁদের স্মরণে শ্রদ্ধা জানাই। চোখের জলে ভাসলে হবে না, আমাদের মাথা উঁচু করে রাখতে হবে। সব পার্টির এমন সৌভাগ্য হয় না এমন প্রাণ উৎসর্গ করা কর্মী মেলে না। দলের জন্য প্রাণ দিতে পারেন এমন কর্মী সব দল পায় না। এ হল দিদির সৌভাগ্য। কর্মীরাই ভিত্তি দলের।”

আরও পড়ুন- ৫০০ জনের বিরাট মঞ্চ! ১৩টি জায়ান্ট স্ক্রিনে লাইভ, আর কী কী থাকছে ২১ জুলাইয়ের সাজে?

INDIA- র মধ্যে উদ্ধব ঠাকরে বা অখিলেশ যাদবের মতো নেতারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে ভীষণই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। এর আগেও বিভিন্ন সময় তাঁরা আলাদা আলাদা করে মিটিং করেছেন মমতা বন্দোপাধ্যায়ের সঙ্গে। কিছুদিন আগেই তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মুম্বইয়ে এসে দেখা করে গিয়েছেন উদ্ধব ঠাকরে আদিত্য ঠাকরের সঙ্গে। আবার সংসদীয় একটা দল দেখা করেছেন শারদ পাওয়ারের সঙ্গে।

Abhishek Banerjee in TMC 21st July Rally: ভোট মিটতেই কোথায় গিয়েছিলেন অভিষেক? ফাঁস হল একুশের মঞ্চে! ‘ফল’ মিলবে তিন মাসে

কলকাতা: তৃণমূলের শহিদ দিবসের মঞ্চে স্বমেজাজে ফের দলের উদ্দেশ্যে বার্তা দিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এরই সঙ্গে আগামী ২০২৬-এর বিধানসভা নির্বাচনের রূপরেখা তৈরি করে বুঝিয়ে দিলেন ফের একবার ভোটে লড়ার প্রস্তুতি জোরকদমে শুরু করে দিয়েছে মা-মাটি-মানুষের দল।

১৯ এপ্রিল থেকে ১ জুন পর্যন্ত দেশজুড়ে মোট সাত দফায় চলে লোকসভা নির্বাচন ২০২৪। ৪ জুন লোকসভার ফলাফল প্রকাশ হয়। তার পর থেকে কোনও রাজনৈতিক সমাবেশে দেখা যায়নি অভিষেককে। কোথায় ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাকদ? ২১-এর শহিদ দিবসের মঞ্চে সেকথাই জানালেন অভিষেক।

আরও পড়ুন: দেশের সেরা ১০ স্কুল কোনগুলি? দেখে নিন IIRF র‍্যাঙ্কিং, কলকাতার কোন স্কুল?

অভিষেক বললেন, ‘আমি পর্যালোচনায় ব্যস্ত ছিলাম।তাই গত দেড় মাস আমাকে দেখেননি। এর ফল তিন মাসে দেখবেন। আমাদের ২৬ এর জন্য প্রস্তুত হতে হবে। নিজের কথা ভাবলে হবে না। কর্মীদের কথা ভাবতে হবে। পুরসভায় দেখতে হবে। আপনি যত বড় নেতা হল দল ব্যবস্থা নেবে। আপনি পুরসভায় জিতবেন আর বিধানসভায় নয়। ভাববেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এসে একটা মিটিং করব আর জিতবেন। দল ব্যবস্থা নেব।’

আরও পড়ুন: কেবল রসগোল্লা-পান্তুয়া নয়, রোজের ৫ অভ্যাসে ব্লাড সুগার বেড়ে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে! জানুন

অভিষেকের দাবি, ‘আমাদের ২৯+১৩ মোট ৪২ সাংসদ আছে। আমরা তৃতীয় বৃহত্তম দল। যারা আমাদের সাফ করবে বলেছিল, তারা আজ নিজেরাই সাফ। যদি এসএসসি দুর্নীতিতে পার্থ চ্যাটার্জিকে গ্রেফতার করে। তাহলে নিটের কেলেঙ্কারিতে কেন ধর্মেন্দ্র প্রধান গ্রেফতার হবে না?’

সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়

TMC’s 21 July Martyrs’ Day Rally: ডিম-ভাত অতীত! এবার একুশে জুলাইয়ের শো-স্টপার ‘এই’ খাবার! চওড়া হাসি TMC কর্মীদের

মাত্র কিছুক্ষণের অপেক্ষা। ঘড়ির কাঁটা ১২ টা ছুঁলেই শুরু হবে ২১ জুলাইয়ের সভা। গত এক সপ্তাহ ধরে প্রস্তুতি তুঙ্গে ২১ জুলাইয়ের সভা নিয়ে।
মাত্র কিছুক্ষণের অপেক্ষা। ঘড়ির কাঁটা ১২ টা ছুঁলেই শুরু হবে ২১ জুলাইয়ের সভা। গত এক সপ্তাহ ধরে প্রস্তুতি তুঙ্গে ২১ জুলাইয়ের সভা নিয়ে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে শুক্রবার থেকেই লোক ঢুকতে শুরু করেছে কলকাতায়। নেতাজি ইন্ডোর, ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্র, উত্তীর্ণ, গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম, সল্টলেক স্টেডিয়াম, ইকো পার্ক, সেন্ট্রাল পার্কে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে শুক্রবার থেকেই লোক ঢুকতে শুরু করেছে কলকাতায়। নেতাজি ইন্ডোর, ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্র, উত্তীর্ণ, গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম, সল্টলেক স্টেডিয়াম, ইকো পার্ক, সেন্ট্রাল পার্কে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
লোকসভা ভোটে দুর্দান্ত ফলাফলের পর, এবছরের একুশে জুলাইয়ের সভার দিকে তাকিয়ে আছে তৃণমূলের কর্মী সমর্থকদের থেকে গোটা রাজনৈতিক মহল।
লোকসভা ভোটে দুর্দান্ত ফলাফলের পর, এবছরের একুশে জুলাইয়ের সভার দিকে তাকিয়ে আছে তৃণমূলের কর্মী সমর্থকদের থেকে গোটা রাজনৈতিক মহল।
প্রতিবছরই একুশে জুলাইয়ের অন‍্যতম বড় চমক থাকে মেনু। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসে কর্মী-সমর্থকদের জন‍্য আয়োজন করা হয় খাওয়াদাওয়ার।
প্রতিবছরই একুশে জুলাইয়ের অন‍্যতম বড় চমক থাকে মেনু। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসে কর্মী-সমর্থকদের জন‍্য আয়োজন করা হয় খাওয়াদাওয়ার।
এই কর্মসূচির অন্যতম জনপ্রিয় খাবার ডিম-ভাত। কোনও পরিবর্তন না করে প্রতিবছর একই ভাবে এই মেনুই চলে আসছে। কর্মীদের জন‍্য প্রস্তুত করা হয়েছে ভাত, ডিম, ডাল, সবজি।
এই কর্মসূচির অন্যতম জনপ্রিয় খাবার ডিম-ভাত। কোনও পরিবর্তন না করে প্রতিবছর একই ভাবে এই মেনুই চলে আসছে। কর্মীদের জন‍্য প্রস্তুত করা হয়েছে ভাত, ডিম, ডাল, সবজি।
তবে, ডিম-ভাত না এবার কিন্তু শো-স্টপার অন‍্য একটি খাবার। মুড়ি-ঘুগনির চাহিদা এবার প্রচুর। ডিম-ভাতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ধর্মতলায় কাঁপাচ্ছে মুড়ি-ঘুগনি।
তবে, ডিম-ভাত না এবার কিন্তু শো-স্টপার অন‍্য একটি খাবার। মুড়ি-ঘুগনির চাহিদা এবার প্রচুর। ডিম-ভাতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ধর্মতলায় কাঁপাচ্ছে মুড়ি-ঘুগনি।

TMC 21st July Rally: বৃষ্টি মাথায় ছাতার সমুদ্র! ২১ জুলাইয়ে এসে পৌঁছালেন কৃত্রিম পা নিয়েই

কলকাতা: কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়ে গিয়েছে আগেই। কখনও থামছে, তার পর আবার শুরু হচ্ছে মুষলধারে। তাই বলে থেমে নেই কর্মযজ্ঞ। লোকসভা ভোটের জয়ের পর তৃণমূলের সামনে এবার ২১ জুলাইয়ের মেগা ইভেন্ট। ব্যবস্থাপনাও নজরকাড়া। ধর্মতলায় ৪২ ফুট বাই ৮০ ফুটের বিরাট খোলা মঞ্চের সামনে বৃষ্টি মাথায় করেই হাজির হয়েছেন দূর-দূরান্তের মানুষ।

সকাল ৬টা থেকেই লোকে লোকারণ্য ধর্মতলা। সকলের মাথায় ছাতা। উপর থেকে দেখলে মনে হবে রঙিন ছাতার সমুদ্র। মুখ্যমন্ত্রী তথা দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষণ শোনার টানেই সকাল থেকে দাঁড়িয়ে আছেন কাতারে কাতারে মানুষ। ভিড়ের মধ্যে খুঁজে পাওয়া যাবে কৃত্রিম পাযুক্ত মানুষও। উৎসাহে ফিকে হয়ে গিয়েছে শারীরিক ক্লেশ।

এবার মূল সমাবেশ মঞ্চ হিসাবে তিনটি মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে। তৃণমূল সূত্রে খবর, তৃণমূল কংগ্রেস এখন বড় দল। তাই শীর্ষ নেতৃত্ব, অভ্যাগত, আমন্ত্রিত, নেতাদের নিয়ে প্রায় ৫০০ জন বসতে পারেন, এমনভাবেই বড় করে তৈরি করা হয়েছে মঞ্চ। উপস্থিত সবার জন্য জলযোগের ব্যবস্থাও থাকছে। মুড়ি ঘুগনি জলখাবারে। আর দুপুরের মেনুতে ডিমের ঝোল ভাত প্রতিবারের মতোই। তবে অন্যান্য বারের থেকে ৩১তম শহিদ দিবসের আয়োজন অনেক বেশি জাঁকজমকপূর্ণ।

ত্রি-স্তরীয় মূল মঞ্চটি মাটি থেকে পর্যায়ক্রমে ১১, ১২ ও ১৩ ফুট উঁচু। দৈর্ঘ্য-প্রস্থ যথাক্রমে ৮০ ও ৪২ ফুট। ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও খোলা মঞ্চেই হচ্ছে সমাবেশ। মঞ্চ ঘেরা হবে দলীয় পতাকা তেরঙ্গার রঙে। এসপ্ল্যানেড ও পার্ক স্ট্রিট চত্বরে থাকছে প্রায় ১৩টি জায়ান্ট স্ক্রিন। এছাড়া শহরের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় থাকছে জায়ান্ট স্ক্রিনে অনুষ্ঠান দেখার সুবিধা। প্রায় ৪ হাজার স্বেচ্ছাসেবক থাকবেন। তিনটি মঞ্চের একটিতে থাকবেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তথা দলের প্রথম সারির শীর্ষ নেতৃত্ব। দ্বিতীয় মঞ্চে থাকবেন শহিদ পরিবারের সদস্যরা। তৃতীয় মঞ্চে থাকবেন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। সোশ্যাল মিডিয়া পেজে লাইভ দেখানো হবে সমাবেশ। সূত্রের খবর, মঞ্চে দিল্লির মসনদকে উদ্দেশ্য করে বিশেষ বার্তা থাকবে।

21 July West Bengal Weather Update: বজ্রপাত থেকে সাবধান! ২১ জুলাইয়ের সভা ভাসতে পারে বৃষ্টিতে, জানুন কলকাতার আবহাওয়া

২১ জুলাই, রবিবার তৃণমূলের শহিদদিবসের সমাবেশের দিনে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। আগামী এক ঘণ্টায় হাওড়া, কলকাত্‌ পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে এই সব জেলায়। বজ্রপাত থেকে সাবধান হওয়ার নির্দেশ আলিপুর আবহাওয়া দফতরের।
২১ জুলাই, রবিবার তৃণমূলের শহিদদিবসের সমাবেশের দিনে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। আগামী এক ঘণ্টায় হাওড়া, কলকাত্‌ পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে এই সব জেলায়। বজ্রপাত থেকে সাবধান হওয়ার নির্দেশ আলিপুর আবহাওয়া দফতরের।
রাজ্যের প্রায় সব জেলা থেকেই তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকেরা কলকাতার সমাবেশে যোগ দিতে আসছেন। কলকাতায় না হলেও দক্ষিণের পাঁচ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির জন্য হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। উত্তরের দুই জেলাতেও জারি সতর্কতা।
রাজ্যের প্রায় সব জেলা থেকেই তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকেরা কলকাতার সমাবেশে যোগ দিতে আসছেন। কলকাতায় না হলেও দক্ষিণের পাঁচ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির জন্য হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। উত্তরের দুই জেলাতেও জারি সতর্কতা।
বঙ্গোপসাগরে তৈরি নিম্নচাপ ওড়িশা পেরিয়ে ছত্তিশগড়ের দিকে চলে যাবে। নিম্নচাপ ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়বে। আজ, রবিবার তাই ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই দক্ষিণবঙ্গে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। আগামিকাল, সোমবার থেকে বৃষ্টি বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে।উপকূল ও পশ্চিমের জেলাগুলিতে বৃষ্টি বেশি হবে। মৌসুমী অক্ষরেখার প্রভাবে সোমবার থেকে বৃষ্টি বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে।
বঙ্গোপসাগরে তৈরি নিম্নচাপ ওড়িশা পেরিয়ে ছত্তিশগড়ের দিকে চলে যাবে। নিম্নচাপ ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়বে। আজ, রবিবার তাই ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই দক্ষিণবঙ্গে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। আগামিকাল, সোমবার থেকে বৃষ্টি বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে। উপকূল ও পশ্চিমের জেলাগুলিতে বৃষ্টি বেশি হবে। মৌসুমী অক্ষরেখার প্রভাবে সোমবার থেকে বৃষ্টি বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে।
উত্তরবঙ্গে আজ, রবিবার ও আগামিকাল, সোমবার ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস উপরের দুই জেলায়। মঙ্গলবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে উত্তরবঙ্গে। বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে উপরের দিকের পাঁচ জেলায়।
উত্তরবঙ্গে আজ, রবিবার ও আগামিকাল, সোমবার ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস উপরের দুই জেলায়। মঙ্গলবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে উত্তরবঙ্গে। বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে উপরের দিকের পাঁচ জেলায়।
রবিবার একুশে জুলাই দিনভর মূলত মেঘলা আকাশ। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ কয়েক পশলা বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। সকাল ও দুপুরে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। রাতেও আরও এক দফায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই। সোমবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে।
রবিবার একুশে জুলাই দিনভর মূলত মেঘলা আকাশ। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ কয়েক পশলা বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। সকাল ও দুপুরে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে। রাতেও আরও এক দফায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই। সোমবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে।
*২১ জুলাই দক্ষিণবঙ্গের সর্বত্রই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে। কোথাও কোথাও বজ্রপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়। ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামে। হলুদ সতর্কতা জারি এই জেলাগুলিতে। সংগৃহীত ছবি।
*২১ জুলাই দক্ষিণবঙ্গের সর্বত্রই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে। কোথাও কোথাও বজ্রপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়। ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামে। হলুদ সতর্কতা জারি এই জেলাগুলিতে। সংগৃহীত ছবি।
মৎস্যজীবীদের জন্য সতর্কবার্তা। পশ্চিমবঙ্গ উপকূল-সহ বঙ্গোপসাগরে রবিবার মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। কলকাতায়
মৎস্যজীবীদের জন্য সতর্কবার্তা। পশ্চিমবঙ্গ উপকূল-সহ বঙ্গোপসাগরে রবিবার মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।

সাইকেলে চেপে ২১-এর মঞ্চে মশা! ধর্মতলায় স্পটলাইট ছিনিয়ে নিলেন কে?

কলকাতা: পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে সাইকেল নিয়ে রওনা দিয়েছিলেন তিনি। গন্তব্য ধর্মতলা। ২১ জুলাইকেই আদর্শ দিন হিসেবে বেছে নিয়েছেন তৃণমূল সমর্থক তৃণাঙ্কুর পাল। তবে তাঁকে তো আর চেনাই যায় না! মঞ্চের সামনে যখন এসে সাইকেল থেকে নামলেন, সবাই দেখলেন এক মশাকে!
এক ঢিলে দুই পাখির পরিকল্পনা ছিল তাঁর। মশা সেজে ডেঙ্গি সচেতনতার প্রচারও করবেন, আবার দলনেত্রীর ভাষণও শুনবেন।

মশাবাহিত ডেঙ্গির প্রকোপ বাড়ছে বর্ষায়। ঘরে ঘরে মানুষ এই রোগের শিকার। তাই মানবিক দিক থেকেই সচেতনতার বার্তা নিয়ে ধর্মতলা চত্বরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তৃণাঙ্কুর। মশার হাত থেকে বাঁচতে নিজেকে মশা সাজিয়ে সাধারন মানুষকে দিচ্ছেন সচেতনতার পাঠ। ‌তিনি বলছেন, “বাড়ির আশেপাশে জল জমতে দেবেন না। ‌ নিয়মিত বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখুন।” এভাবেই নানা বিষয়ে সাধারন মানুষকে অভিনব উদ্যোগে সচেতন করছেন।‌

আজকের দিনটাকেই কেন বেছে নিলেন? প্রশ্নের উত্তরে তৃণাঙ্কুর বললেন,”বর্ষা আসতে না আসতেই আমি আমার এলাকায় প্রচার করি যাতে সাধারণ মানুষ ডেঙ্গিতে আক্রান্ত না হন। আর আজ যেহেতু ধর্মতলায় প্রচুর মানুষের সমাগম হবে সেই জন্যই একুশে জুলাই দিনটা বেছে নিলাম কলকাতায় আসার জন্য।”

আরও পড়ুন- ২১ জুলাইয়ের কথা ভেবেই শক্তিগড়ের ৩ কুইন্ট্যাল ল্যাংচা নষ্ট করল প্রশাসন! জেনে নিন কারণ

২১-এর সমাবেশে যোগ দিতে আজ‌ সব পথ মিশেছে ধর্মতলায়।‌ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বার্তা শোনার জন্য সকাল থেকেই এসে পৌঁছেছেন ধর্মতলায়। তাঁদের মধ্যেই অন্যতম তৃণমূল কর্মী তৃনাঙ্কুর পাল। তবে তাঁর উদ্দেশ্য কিছুটা আলাদাও। সেখানেই তিনি কেড়ে নিয়েছেন স্পটলাইট।

Mamata-Akhilesh Meeting: মঞ্চে যাওয়ার আগেই মিটিং, কে আসছেন একুশের মঞ্চে? বড় চমক দেবেন মমতা

কলকাতা: তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতেই যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সমাজবাদী পার্টির সভাপতি অখিলেশ যাদবের। সকালে কলকাতা বিমানবন্দর ঠিক সময় নামলেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতেই যাবেন অখিলেশ। সেখানেই হবে দুজনের বৈঠক। তারপরেই অখিলেশ যাদবকে নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আসতে পারেন একুশে জুলাইয়ের মঞ্চে।

একুশে জুলাই মঞ্চে আসার জন্য অখিলেশ যাদবকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই আমন্ত্রণে সাড়া দিয়েই কলকাতায় আসছেন সমাজবাদী পার্টির সুপ্রিমো। একুশে জুলাই সভার আগেই অখিলেশ যাদব-মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। সেই বৈঠকে থাকতে পারেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

আরও পড়ুন: ‘কে কী করছেন, সব দেখা হচ্ছে’, একুশের মঞ্চ থেকে নেতাদের জরুরি বার্তা! ২৬-এর আগে নয়া স্ট্র্যাটেজি

একুশে জুলাইয়ের আবহে অখিলেশ যাদবের উপস্থিতি একুশে জুলাইকে সর্বভারতীয় চেহারা দেবে। এই সমাবেশে আর কারা আসছেন সেটা খোলসা করেননি তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা। তবে অখিলেশের মতো অনেক নেতারাই এবার এখানে আসছেন বলে সূত্রের খবর। বিজেপি থেকে দু’‌জন সাংসদ যোগ দিতে পারেন বলে ইঙ্গিত আগেই দিয়েছেন কুণাল ঘোষ।

সুতরাং এবারের একুশে জুলাই অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে যাবে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলি থেকেও নেতা–কর্মী–সমর্থকরা এসেছেন উল্লেখযোগ্য সংখ্যায়। এই মঞ্চ থেকেই আগামীর দিশা দেবেন নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দোপাধ্যায়।