Tag Archives: Amavasya

Ashada Amavasya Dos & Donts: আসছে আষাঢ় অমাবস্যা, এই পাতা তুললেই সংসারে নেমে আসবে ঘোর অমঙ্গল! জানুন কী কিনলে জীবন তছনছ হয়ে যাবে

আগামী ৫ জুলাই আষাঢ় মাসের অমাবস্যা৷ সনাতনী মতে এই তিথি খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ আষাঢ় মাসের অমাবস্যা বিশেষভাবে পালন করার জন্য বলা হয়৷ আচার আচরণ নিষ্ঠা ভরে পালন করলে পিতৃপুরুষরা সন্তুষ্ট হন৷ আশীর্বাদ করেন৷ অর্থসম্পদ, সৌভাগ্যে ভরা থাকে জীবন৷
আগামী ৫ জুলাই আষাঢ় মাসের অমাবস্যা৷ সনাতনী মতে এই তিথি খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ আষাঢ় মাসের অমাবস্যা বিশেষভাবে পালন করার জন্য বলা হয়৷ আচার আচরণ নিষ্ঠা ভরে পালন করলে পিতৃপুরুষরা সন্তুষ্ট হন৷ আশীর্বাদ করেন৷ অর্থসম্পদ, সৌভাগ্যে ভরা থাকে জীবন৷

 

কী কী করবেন আষাঢ় অমাবস্যায়, বা কোন কোন কাজ একদমই করবেন না, সে বিষয়ে বলেছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মা৷
কী কী করবেন আষাঢ় অমাবস্যায়, বা কোন কোন কাজ একদমই করবেন না, সে বিষয়ে বলেছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মা৷

 

আষাঢ় অমাবস্যায় সব সময় ভোরে ঘুম থেকে উঠুন৷ প্রচলিত বিশ্বাস, এই তিথিতে বেলা পর্যন্ত ঘুমোলে জীবনে নেগেটিভ শক্তি প্রবাহিত হয়৷
আষাঢ় অমাবস্যায় সব সময় ভোরে ঘুম থেকে উঠুন৷ প্রচলিত বিশ্বাস, এই তিথিতে বেলা পর্যন্ত ঘুমোলে জীবনে নেগেটিভ শক্তি প্রবাহিত হয়৷

 

অমাবস্যা তিথিতে পূর্বপুরুষদের স্মৃতিতর্পণ করতে ভুলবেন না৷ এই তিথিতে তাঁদের আশীর্বাদ লাভের পথ সুগম করুন৷ তাঁদের রুষ্ট করবেন না৷
অমাবস্যা তিথিতে পূর্বপুরুষদের স্মৃতিতর্পণ করতে ভুলবেন না৷ এই তিথিতে তাঁদের আশীর্বাদ লাভের পথ সুগম করুন৷ তাঁদের রুষ্ট করবেন না৷

 

সুরা এবং আমিষগ্রহণ থেকে বিরত থাকুন৷ বিশুদ্ধ ও সাত্তিক আহার গ্রহণ করুন৷ এই তিথিতে তামসিক আহার গ্রহণ করলে ভাগ্য বিপর্যয় হতে পারে৷
সুরা এবং আমিষগ্রহণ থেকে বিরত থাকুন৷ বিশুদ্ধ ও সাত্তিক আহার গ্রহণ করুন৷ এই তিথিতে তামসিক আহার গ্রহণ করলে ভাগ্য বিপর্যয় হতে পারে৷

 

বিয়ে, অন্নপ্রাশন, গৃহপ্রবেশ, সাধভক্ষণের মতো শুভ অনুষ্ঠান এই তিথিতে আয়োজন করবেন না৷
বিয়ে, অন্নপ্রাশন, গৃহপ্রবেশ, সাধভক্ষণের মতো শুভ অনুষ্ঠান এই তিথিতে আয়োজন করবেন না৷

 

চাল, ডাল, আটার মতো খাদ্যশস্য আষাঢ় অমাবস্যায় কিনবেন না৷ মনে করা হয় এতে জীবনে নেগেটিভিটি আসে৷
চাল, ডাল, আটার মতো খাদ্যশস্য আষাঢ় অমাবস্যায় কিনবেন না৷ মনে করা হয় এতে জীবনে নেগেটিভিটি আসে৷

 

এই তিথিতে তুলসিপাতা তুলবেন না৷ কারণ আষাঢ় অমাবস্যায় তুলসিপাতা তোলা নিষিদ্ধ৷
এই তিথিতে তুলসিপাতা তুলবেন না৷ কারণ আষাঢ় অমাবস্যায় তুলসিপাতা তোলা নিষিদ্ধ৷

 

আষাঢ় অমাবস্যায় পবিত্র নদীতে স্নান করুন৷ ব্রহ্ম মুহূর্তে স্নান করলে পুণ্যসঞ্চয়ের পথ সুগম হয়৷
আষাঢ় অমাবস্যায় পবিত্র নদীতে স্নান করুন৷ ব্রহ্ম মুহূর্তে স্নান করলে পুণ্যসঞ্চয়ের পথ সুগম হয়৷

Ashada Amavasya Rituals 2024: আসছে আষাঢ় অমাবস্যা! কত ক্ষণ থাকবে এই তিথি? অর্থ ও সৌভাগ্য লাভে সন্ধ্যায় প্রদীপ জ্বালুন এই গাছের নীচে, ভুলেও পরবেন না এই জিনিস

চলছে আষাঢ় মাস৷ বর্ষাঋতুর এই মাসেই পালিত হয় অম্বুবাচী, রথযাত্রা মতো উৎসব৷ বাংলা ক্যালেন্ডারের এই মাসের অমাবস্যাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷
চলছে আষাঢ় মাস৷ বর্ষাঋতুর এই মাসেই পালিত হয় অম্বুবাচী, রথযাত্রা মতো উৎসব৷ বাংলা ক্যালেন্ডারের এই মাসের অমাবস্যাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷

 

এ বছর আষাঢ় অমাবস্যা পড়েছে ৫ জুলাই, শুক্রবার৷ সেদিন ভোর ৪.৫৭ মিনিটে শুরু হবে অমাবস্যা৷
এ বছর আষাঢ় অমাবস্যা পড়েছে ৫ জুলাই, শুক্রবার৷ সেদিন ভোর ৪.৫৭ মিনিটে শুরু হবে অমাবস্যা৷

 

অমাবস্যা তিথি থাকবে পরের দিন, শনিবার, ৬ জুলাই, ভোর ৪.২৬ মিনিট পর্যন্ত৷
অমাবস্যা তিথি থাকবে পরের দিন, শনিবার, ৬ জুলাই, ভোর ৪.২৬ মিনিট পর্যন্ত৷

 

সনাতনী মতে বিশ্বাসীদের কাছে আষাঢ় অমাবস্যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও পুণ্যদায়ী তিথি৷ এই দিনে বিশেষ কিছু রীতিনীতি পালনীয়৷
সনাতনী মতে বিশ্বাসীদের কাছে আষাঢ় অমাবস্যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও পুণ্যদায়ী তিথি৷ এই দিনে বিশেষ কিছু রীতিনীতি পালনীয়৷

 

বলা হয় এই আচার আচরণগুলি পালন করলে জীবনে ধনসম্পদ, শ্রী ও সৌভাগ্যের বর্ষণ কোনও দিন বন্ধ হয় না৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা৷
বলা হয় এই আচার আচরণগুলি পালন করলে জীবনে ধনসম্পদ, শ্রী ও সৌভাগ্যের বর্ষণ কোনও দিন বন্ধ হয় না৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা৷

 

এই তিথিতে খুব ভোরে ব্রহ্ম মুহূর্তে স্নান করুন পুণ্যনদীতে৷ যদি নদীতে সম্ভব না হয় তাহলে পুকুর বা অন্য জলাশয়েও স্নান করতে পারেন৷
এই তিথিতে খুব ভোরে ব্রহ্ম মুহূর্তে স্নান করুন পুণ্যনদীতে৷ যদি নদীতে সম্ভব না হয় তাহলে পুকুর বা অন্য জলাশয়েও স্নান করতে পারেন৷

 

স্নানের পর সূর্যদেবকে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করুন৷ তার পর পিণ্ডদান করুন স্বর্গত পূর্বজদের প্রতি৷
স্নানের পর সূর্যদেবকে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করুন৷ তার পর পিণ্ডদান করুন স্বর্গত পূর্বজদের প্রতি৷

 

এই তিথিতে যথাসম্ভব দানধ্যান করুন৷ তাহলে পুণ্যসঞ্চয়ের পথ সুগম হয়৷ নতুন বস্ত্র, অলঙ্কার এই তিথিতে পরবেন না৷ শুরু করবেন না কোনও শুভ কাজ৷
এই তিথিতে যথাসম্ভব দানধ্যান করুন৷ তাহলে পুণ্যসঞ্চয়ের পথ সুগম হয়৷ নতুন বস্ত্র, অলঙ্কার এই তিথিতে পরবেন না৷ শুরু করবেন না কোনও শুভ কাজ৷

 

অমাবস্যা তিথির উপবাস করলে সেটা ভঙ্গ করুন সাত্তিক আহারে৷ পালন করুন অমাবস্যার উপবাস সংক্রান্ত অন্যান্য রীতিনীতি৷
অমাবস্যা তিথির উপবাস করলে সেটা ভঙ্গ করুন সাত্তিক আহারে৷ পালন করুন অমাবস্যার উপবাস সংক্রান্ত অন্যান্য রীতিনীতি৷

 

এই তিথির সন্ধ্যায় অশ্বত্থগাছের নীচে সরষের তেলের প্রদীপ প্রজ্বলন করুন৷ পূর্বজদের স্মরণ করে অশ্বত্থগাছের চারদিকে ৭ বার প্রদক্ষিণ করুন৷
এই তিথির সন্ধ্যায় অশ্বত্থগাছের নীচে সরষের তেলের প্রদীপ প্রজ্বলন করুন৷ পূর্বজদের স্মরণ করে অশ্বত্থগাছের চারদিকে ৭ বার প্রদক্ষিণ করুন৷

Ancinet Kali Temple: ফলহারিণী অমাবস্যা তিথিতে বার্ষিক পুজো উপলক্ষে সাজো সাজো রব ৪০০ বছরের প্রাচীন এই কালীমন্দিরে

সৈকত শী, পাঁশকুড়া: পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া ব্লকের একটি ৪০০ বছরের প্রাচীন কালী মন্দিরে বার্ষিক তিথির পুজো হয় এক মাস ধরে।  বিভিন্ন জায়গায় এই প্রাচীন কালী মন্দিরগুলির প্রতিষ্ঠার ইতিহাস চমকপ্রদ। লৌকিক কাহিনির পাশাপাশি অলৌকিক কাহিনিও আছে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার অধিষ্ঠাত্রী দেবী বর্গভীমা হলেও এই জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে কয়েক শতাব্দী প্রাচীন কালী মন্দির লক্ষ করা যায়। কালের নিয়মে কিছু ভগ্ন প্রায় হলেও বেশ কিছু আবার সংস্কার করে পুজোপাঠ চলে আসছে প্রাচীন দিন থেকেই।

সেরকমই একটি কালীমন্দির রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া ব্লকে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া ব্লকে উড়িয়াগড় ফতেচক ফলহারিণী কালীমন্দির। এই মন্দির প্রায় ৪০০ বছরের বেশি পুরনো। এই মন্দিরে উত্থান ইতিহাসে রয়েছে নানা অলৌকিক কাহিনী।  মন্দির প্রতিষ্ঠার প্রথম দিন থেকেই আজও পুজো হয়ে আসছে। এই মন্দিরের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল প্রতি বছর বার্ষিক পুজো হয় একমাস ধরে। প্রতিবছর জ্যৈষ্ঠ মাসের অমাবস্যা তিথিতে শুরু হয় পুজো।

আরও পড়ুন : এই নীল ফুল ও এই সাদা ফল নিবেদন করুন ব্রহ্মচারী বাবা লোকনাথের পুজোয়, তাঁর আশীর্বাদে ভরে থাকবে আপনার জীবন

এক মাস ধরে হয় পুজোপাঠ ও এক মাস পর প্রতিমার বিসর্জন ও নিরঞ্জন হয়। পুজোর এই একমাস ধরে চলে মেলা। জেলার পাশাপাশি ভিন জেলার নানা প্রান্ত থেকে ভক্তরা এসেই মন্দিরে পুজো দেন। এই মন্দিরের পূজোপাঠের বিষয়ে মন্দির কমিটির এক সদস্য জানান, ‘এবছর বার্ষিক তিথির পুজো পাঠ শুরু হবে ৫ জুন অমাবস্যা তিথিতে। শুরু হয়েছে তার প্রস্তুতি। এই প্রাচীন মন্দির নতুন করে সংস্কার করা হয়েছে।

পুজো চলবে এক মাস ধরে। অম্বুবাচী, পূর্ণিমা তিথিতে বিশেষ পুজো পাঠ হয়। প্রাচীন রীতিনীতি অনুসারে এই মন্দিরে পুজো হয়। পুজোর এই একমাস ধরে চলবে মেলা। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাশাপাশি পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম ও হাওড়া জেলার ভক্তরা এসে এই মন্দিরে পুজো দেন।’ পাঁশকুড়ার এই কালী মন্দির পুজো উপলক্ষে চলছে প্রস্তুতি।

Tarapith Temple Phalaharini Amavasya 2024: আসছে ফলহারিণী অমাবস্যা, তারাপীঠ মন্দিরে পুণ্যলগ্নে মহাপুজোর প্রস্তুতি তুঙ্গে

ফলহারিণী অমাবস্যায় বছরের অন্যান্য অমাবস্যার থেকে আলাদাভাবে পুজো করা হয় তারাপীঠ মন্দিরের মা তারাকে। তবে কেন এই ফলহারিণী অমাবস্যার গুরুত্ব রয়েছে? এই বিষয়ে হয়তো অনেকের জানা নেই। ( প্রতিবেদন: সৌভিক রায়)
ফলহারিণী অমাবস্যায় বছরের অন্যান্য অমাবস্যার থেকে আলাদাভাবে পুজো করা হয় তারাপীঠ মন্দিরের মা তারাকে। তবে কেন এই ফলহারিণী অমাবস্যার গুরুত্ব রয়েছে? এই বিষয়ে হয়তো অনেকের জানা নেই। ( প্রতিবেদন: সৌভিক রায়)

 

জানা যায় এই আমাবস্যা তিথিতে মা কালী অথবা মা তারাকে মরশুমি ফল সহযোগে ভোগ নিবেদন করলে তাদের ইচ্ছাপূরণ হয়। মনস্কামনা পূরণ হয়ে থাকে। আর সেই কারণেই এই ফলহারিণী অমাবস্যার গুরুত্ব রয়েছে।
জানা যায় এই আমাবস্যা তিথিতে মা কালী অথবা মা তারাকে মরশুমি ফল সহযোগে ভোগ নিবেদন করলে তাদের ইচ্ছাপূরণ হয়। মনস্কামনা পূরণ হয়ে থাকে। আর সেই কারণেই এই ফলহারিণী অমাবস্যার গুরুত্ব রয়েছে।

 

এই বছর ফলহারিণী আমাবস্যা শুরু হচ্ছে বাংলার জ্যৈষ্ঠ মাসের ২২ তারিখ অর্থাৎ ইংরেজির জুন মাসের ৫ তারিখে। প্রত্যেক বছরের মতো এবারও সাড়ম্বরে ফলহারিণী কালীপুজো হবে তারাপীঠে।
এই বছর ফলহারিণী আমাবস্যা শুরু হচ্ছে বাংলার জ্যৈষ্ঠ মাসের ২২ তারিখ অর্থাৎ ইংরেজির জুন মাসের ৫ তারিখে। প্রত্যেক বছরের মতো এবারও সাড়ম্বরে ফলহারিণী কালীপুজো হবে তারাপীঠে।

 

ফলহারিণী অমাবস্যায় পূজিত হন আদিশক্তি। এই অমাবস্যা তিথিতে মা তারাকে ফলের ভোগ নিবেদন করলে মনস্কামনা পূর্ণ হয় বলে বিশ্বাস করেন দূর-দূরান্ত থেকে আগত পুণ্যার্থীরা। তাই ফল দিয়ে মা তারাকে পুজো করেন ভক্তরা।
ফলহারিণী অমাবস্যায় পূজিত হন আদিশক্তি। এই অমাবস্যা তিথিতে মা তারাকে ফলের ভোগ নিবেদন করলে মনস্কামনা পূর্ণ হয় বলে বিশ্বাস করেন দূর-দূরান্ত থেকে আগত পুণ্যার্থীরা। তাই ফল দিয়ে মা তারাকে পুজো করেন ভক্তরা।

 

ফলহারিণী অমাবস্যা উপলক্ষে তারাপীঠে তারা মায়ের নিশিরাতে পুজো ও আরতি হয়। মায়ের বিগ্রহকে ফুল এবং ফলের মালা দিয়ে রাজবেশে সাজানো হয়।
ফলহারিণী অমাবস্যা উপলক্ষে তারাপীঠে তারা মায়ের নিশিরাতে পুজো ও আরতি হয়। মায়ের বিগ্রহকে ফুল এবং ফলের মালা দিয়ে রাজবেশে সাজানো হয়।

 

ফলহারিণী অমাবস্যায় তারাপীঠ মন্দিরে তিনবার আরতি হয়ে থাকে প্রত্যেক বছর। একটি হচ্ছে সকালবেলায় মঙ্গল আরতি, তার পর সন্ধ্যাবেলায় সন্ধ্যারতি এবং মা তারার শয়নের আগে নিশি আরতি।
ফলহারিণী অমাবস্যায় তারাপীঠ মন্দিরে তিনবার আরতি হয়ে থাকে প্রত্যেক বছর। একটি হচ্ছে সকালবেলায় মঙ্গল আরতি, তার পর সন্ধ্যাবেলায় সন্ধ্যারতি এবং মা তারার শয়নের আগে নিশি আরতি।

 

মা তারাকে রাজরাজেশ্বরী বেশে সাজানো হয়। দুপুরের অন্নভোগে মা তারাকে পাঁচ রকম ভাজা, খিচুড়ি, পোলাও, ফ্রায়েড রাইস, সবজি, মাছের মাথা, শোল মাছ পোড়া, মিষ্টি সহযোগে ভোগ নিবেদন করা হয় এবং সন্ধ্যার পর চলে বিশেষ পুজো।
মা তারাকে রাজরাজেশ্বরী বেশে সাজানো হয়। দুপুরের অন্নভোগে মা তারাকে পাঁচ রকম ভাজা, খিচুড়ি, পোলাও, ফ্রায়েড রাইস, সবজি, মাছের মাথা, শোল মাছ পোড়া, মিষ্টি সহযোগে ভোগ নিবেদন করা হয় এবং সন্ধ্যার পর চলে বিশেষ পুজো।

Phalaharini Amavasya Rituals 2024: আসছে ফলহারিণী অমাবস্যা, কিছু মৌরিদানা দিয়ে করুন এই কাজ! অভাব কেটে অর্থলাভ! হাতের মুঠোয় সাফল্য

আগামী ৫ জুন পালিত হবে এ বছরের ফলহারিণী কালীপুজো। জ্যৈষ্ঠমাসের অমাবস্যা তিথিতে ফলহারিণী রূপে পূজিত হন দেবীকালী।
আগামী ৫ জুন পালিত হবে এ বছরের ফলহারিণী কালীপুজো। জ্যৈষ্ঠমাসের অমাবস্যা তিথিতে ফলহারিণী রূপে পূজিত হন দেবীকালী।

 

ভক্তদের কাছে জাগ্রত ও পবিত্র এই তিথিতে পালনীয় কিছু আচার আচরণ আছে। সেগুলি অনুসরণ করলে জীবন থেকে অভাব দূর হবে। কাটবে বাধাবিঘ্ন। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।
ভক্তদের কাছে জাগ্রত ও পবিত্র এই তিথিতে পালনীয় কিছু আচার আচরণ আছে। সেগুলি অনুসরণ করলে জীবন থেকে অভাব দূর হবে। কাটবে বাধাবিঘ্ন। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।

 

ভক্তদের বিশ্বাস, এই তিথিতে জীবনের সব কুকর্মের ফল হরণ করেন দেবী। তাঁর পায়েও নিবেদন করা হয় মরশুমি ফল। বিশেষ করে ১৬ টি কলায় সিঁদুরের তিলক দিয়ে নিবেদন করুন দেবীর পায়ে।
ভক্তদের বিশ্বাস, এই তিথিতে জীবনের সব কুকর্মের ফল হরণ করেন দেবী। তাঁর পায়েও নিবেদন করা হয় মরশুমি ফল। বিশেষ করে ১৬ টি কলায় সিঁদুরের তিলক দিয়ে নিবেদন করুন দেবীর পায়ে।

 

এছাড়াও বিজোড় সংখ্যক মরশুমি ফল মনের ইচ্ছে অনুযায়ী সাজিয়ে নিবেদন করতে পারেন। যতগুলি ফল নেবেন, ততগুলি প্রদীপ নিন।
এছাড়াও বিজোড় সংখ্যক মরশুমি ফল মনের ইচ্ছে অনুযায়ী সাজিয়ে নিবেদন করতে পারেন। যতগুলি ফল নেবেন, ততগুলি প্রদীপ নিন।

 

বড় থালায় সাজানো প্রদীপগুলিতে দিন সরষের তেল, লাল সলতে এবং কালো তিল এবং একটি কাঁচা টাকা। পাশে রাখুন লালবস্ত্র বা গামছা। সঙ্গে রাখুন লাল জবার মালা, তুলসি ও বেলপাতা।
বড় থালায় সাজানো প্রদীপগুলিতে দিন সরষের তেল, লাল সলতে এবং কালো তিল এবং একটি কাঁচা টাকা। পাশে রাখুন লালবস্ত্র বা গামছা। সঙ্গে রাখুন লাল জবার মালা, তুলসি ও বেলপাতা।

 

বড় প্রদীপে এতটাই তেল দেবেন, যাতে যত ক্ষণ অমাবস্যা থাকে, তত ক্ষণ যেন প্রদীপ জ্বলতে থাকে। দেবীর সমানে প্রদীপ প্রজ্বলন করে মনস্কামনা প্রার্থনা করুন।
বড় প্রদীপে এতটাই তেল দেবেন, যাতে যত ক্ষণ অমাবস্যা থাকে, তত ক্ষণ যেন প্রদীপ জ্বলতে থাকে। দেবীর সমানে প্রদীপ প্রজ্বলন করে মনস্কামনা প্রার্থনা করুন।

 

এই একইভাবে প্রদীপ প্রজ্বলন করুন বাড়ির সদর দরজার দু’পাশে। সূর্যাস্তের পর আরাধ্য দেবতার সামনে প্রজ্বলন করুন হিং, কর্পূর, ঘি, গোলমরিচ এবং সাদা সরষে মিশিয়ে প্রজ্বলন করে ঈশ্বরের নাম জপ করুন। এর পর সারা বাড়িতে এই ধোঁয়া ছড়িয়ে দিলে দূর হবে নেগেটিভিটি।
এই একইভাবে প্রদীপ প্রজ্বলন করুন বাড়ির সদর দরজার দু’পাশে। সূর্যাস্তের পর আরাধ্য দেবতার সামনে প্রজ্বলন করুন হিং, কর্পূর, ঘি, গোলমরিচ এবং সাদা সরষে মিশিয়ে প্রজ্বলন করে ঈশ্বরের নাম জপ করুন। এর পর সারা বাড়িতে এই ধোঁয়া ছড়িয়ে দিলে দূর হবে নেগেটিভিটি।

 

এই বিশেষ অমাবস্যা তিথিতে দেবীর পায়ে নিবেদন করুন মৌরিদানা। পুজোর পর সংগ্রহ করুন সেই মৌরিদানা। পরিচ্ছন্ন স্থানে রাখুন সেটি। এতে কাটবে দাম্পত্য অশান্তি ও অসুস্থতা। পরবর্তীতে মৌরিদানা নষ্ট হয়ে গেলে সেটি দিয়ে দিন কোনও গাছের গোড়ায়।
এই বিশেষ অমাবস্যা তিথিতে দেবীর পায়ে নিবেদন করুন মৌরিদানা। পুজোর পর সংগ্রহ করুন সেই মৌরিদানা। পরিচ্ছন্ন স্থানে রাখুন সেটি। এতে কাটবে দাম্পত্য অশান্তি ও অসুস্থতা। পরবর্তীতে মৌরিদানা নষ্ট হয়ে গেলে সেটি দিয়ে দিন কোনও গাছের গোড়ায়।

 

 

Vaishakhi Amavasya 2024: মঙ্গল ও বুধ বৈশাখী অমাবস্যা! সন্ধ্যায় করুন এই কাজ, ঘর মোছার জলে দিন এই জিনিস! অভাব কাটিয়ে চুম্বকের টানে পাবেন অর্থসুখ

মঙ্গল এবং বুধবার পালিত হবে বৈশাখ মাসের অমাবস্যা বা বৈশাখী অমাবস্যা৷
মঙ্গল এবং বুধবার পালিত হবে বৈশাখ মাসের অমাবস্যা বা বৈশাখী অমাবস্যা৷

 

অমাবস্যা তিথি শুরু হবে ৭ মে, মঙ্গলবার সকাল ১১.৪০ মিনিটে। বৈশাখের এই অমাবস্যা থাকবে পর দিন বা ৮ মে সকাল ৮.৫১ মিনিট পর্যন্ত।
অমাবস্যা তিথি শুরু হবে ৭ মে, মঙ্গলবার সকাল ১১.৪০ মিনিটে। বৈশাখের এই অমাবস্যা থাকবে পর দিন বা ৮ মে সকাল ৮.৫১ মিনিট পর্যন্ত।

 

পূর্ণিমা তিথিতে যেখানে মাঙ্গলিক কাজ করা হয়, সেখানে সনাতনী মতে অমাবস্যা তিথিতে পূর্বপুরুষদের তর্পণ করা হয়৷
পূর্ণিমা তিথিতে যেখানে মাঙ্গলিক কাজ করা হয়, সেখানে সনাতনী মতে অমাবস্যা তিথিতে পূর্বপুরুষদের তর্পণ করা হয়৷

 

এই তিথিতে কোন কোন কাজ করবেন, কী কী কাজ করা থেকে বিরত থাকবেন তার উপর সংসারের শুভ অশুভ, জীবনের পাপ পুণ্য নির্ভর করে বলে মত জ্যোতিষশাস্ত্রে৷ সে বিষয়ে বলেছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী৷
এই তিথিতে কোন কোন কাজ করবেন, কী কী কাজ করা থেকে বিরত থাকবেন তার উপর সংসারের শুভ অশুভ, জীবনের পাপ পুণ্য নির্ভর করে বলে মত জ্যোতিষশাস্ত্রে৷ সে বিষয়ে বলেছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী৷

 

অমাবস্যায় শুভ মাঙ্গলিক কাজ নিষিদ্ধ৷ শুভ কাজের জন্য কেনাকাটা করা হয় না৷ আমিষের বদলে সাত্তিক আহার গ্রহণ করা হয়৷
অমাবস্যায় শুভ মাঙ্গলিক কাজ নিষিদ্ধ৷ শুভ কাজের জন্য কেনাকাটা করা হয় না৷ আমিষের বদলে সাত্তিক আহার গ্রহণ করা হয়৷

 

এই তিথিতে চুলদাড়ি কাটা অর্থাত ক্ষৌরকর্ম নিষিদ্ধ৷ গাছপাতা ফুল ইত্যাদি ছেঁড়া উচিত নয়৷ এই তিথিতে স্নানদানধ্যান করুন৷ কিন্তু অন্যের এঁটো খাবার খাবেন না৷
এই তিথিতে চুলদাড়ি কাটা অর্থাত ক্ষৌরকর্ম নিষিদ্ধ৷ গাছপাতা ফুল ইত্যাদি ছেঁড়া উচিত নয়৷ এই তিথিতে স্নানদানধ্যান করুন৷ কিন্তু অন্যের এঁটো খাবার খাবেন না৷

 

পরিবার থেকে অশুভ শক্তির কুপ্রভাব দূর করতে জলে লবণ মিশিয়ে ঘর মুছুন৷ এতে ঘর সংসার ও আপনার জীবন থেকে নেগেটিভিটি দূর করতে জলে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে ঘর মুছুন৷
পরিবার থেকে অশুভ শক্তির কুপ্রভাব দূর করতে জলে লবণ মিশিয়ে ঘর মুছুন৷ এতে ঘর সংসার ও আপনার জীবন থেকে নেগেটিভিটি দূর করতে জলে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে ঘর মুছুন৷

 

এই তিথির সন্ধ্যায় বাড়ির ঠাকুরঘরে একটি ঘিয়ের প্রদীপ অবশ্যই প্রজ্বলন করবেন৷ তাহলে পূর্বপুরুষদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে৷ অশুভ প্রভাব কাটাতে বাড়ির সদর দরজায় প্রজ্বলন করুন দু’টি তিলতেলের প্রদীপ৷
এই তিথির সন্ধ্যায় বাড়ির ঠাকুরঘরে একটি ঘিয়ের প্রদীপ অবশ্যই প্রজ্বলন করবেন৷ তাহলে পূর্বপুরুষদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে৷ অশুভ প্রভাব কাটাতে বাড়ির সদর দরজায় প্রজ্বলন করুন দু’টি তিলতেলের প্রদীপ৷

 

এই তিথিতে শনির কুপ্রভাব থেকেও মুক্ত হতে পারবেন৷ শনি মন্দিরে গিয়ে কালো তিল, সরষের তেল এবং কালো বা ঘন নীল রঙের পোশাক দান করতে পারেন৷ তাহলে সাড়ে সাতী, ঢাইয়া-সহ একাধিক সমস্যা থেকে মুক্ত হবেন৷
এই তিথিতে শনির কুপ্রভাব থেকেও মুক্ত হতে পারবেন৷ শনি মন্দিরে গিয়ে কালো তিল, সরষের তেল এবং কালো বা ঘন নীল রঙের পোশাক দান করতে পারেন৷ তাহলে সাড়ে সাতী, ঢাইয়া-সহ একাধিক সমস্যা থেকে মুক্ত হবেন৷

 

অশ্বত্থগাছে প্রদীপ প্রজ্বলন করুন৷ এই পবিত্র গাছে ফুল ও ফল নিবেদন করতে পারেন৷
অশ্বত্থগাছে প্রদীপ প্রজ্বলন করুন৷ এই পবিত্র গাছে ফুল ও ফল নিবেদন করতে পারেন৷