Tag Archives: Andre Russel

KKR Andre Russell: রাজা রাসেল! KKR-কে শুধু জেতালেন না, ইডেনে এমন এক কাণ্ড ঘটালেন! ক’জনই বা পারে

আইপিএলের প্রথম ম্যাচেই KKR-এর হয়ে ইডেনে ঝড় তুলেছেন আন্দ্রে রাসেল। ব্যাটিংয়ে যেমন ঝড়, তেমনই বল হাতেও ২ উইকেট নিয়েছেন আন্দ্রে রাসেল।
আইপিএলের প্রথম ম্যাচেই KKR-এর হয়ে ইডেনে ঝড় তুলেছেন আন্দ্রে রাসেল। ব্যাটিংয়ে যেমন ঝড়, তেমনই বল হাতেও ২ উইকেট নিয়েছেন আন্দ্রে রাসেল।
কলকাতা নাইট রাইডার্সকে কার্যত একার হাতে ম্যাচ জিতিয়েছেন তিনি। ম্যান অফ দ্য ম্যাচও সেই কারণেই বেছে নেওয়া হয়েছে এই ক্যারিবিয়ান তারকাকেই।
কলকাতা নাইট রাইডার্সকে কার্যত একার হাতে ম্যাচ জিতিয়েছেন তিনি। ম্যান অফ দ্য ম্যাচও সেই কারণেই বেছে নেওয়া হয়েছে এই ক্যারিবিয়ান তারকাকেই।
তবে, রাসেল জয়ের কৃতিত্ব দিচ্ছেন সতীর্থ হর্ষিত রানাকেও। যে ভাবে শেষ ওভারে হর্ষিত বল করেছেন, তা মুগ্ধ করেছে রাসেলকেও। মাঠে তাঁর উচ্ছ্বাস প্রকাশ দেখেও তা টের পাওয়া গিয়েছে।
তবে, রাসেল জয়ের কৃতিত্ব দিচ্ছেন সতীর্থ হর্ষিত রানাকেও। যে ভাবে শেষ ওভারে হর্ষিত বল করেছেন, তা মুগ্ধ করেছে রাসেলকেও। মাঠে তাঁর উচ্ছ্বাস প্রকাশ দেখেও তা টের পাওয়া গিয়েছে।
শনিবার ইডেনে ২৫ বলে ৬৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন আন্দ্রে রাসেল। সেই ঝড়ের মধ্যে ছিল ৩টি চার এবং ৭টি ছক্কা। আর এরই সঙ্গে কেকেআর আলরাউন্ডার আইপিএলে ২০০টি ছয় মারার বিরাট কীর্তি গড়েছেন ইডেনে।
শনিবার ইডেনে ২৫ বলে ৬৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন আন্দ্রে রাসেল। সেই ঝড়ের মধ্যে ছিল ৩টি চার এবং ৭টি ছক্কা। আর এরই সঙ্গে কেকেআর আলরাউন্ডার আইপিএলে ২০০টি ছয় মারার বিরাট কীর্তি গড়েছেন ইডেনে।
এর আগে মাত্র ৮জন ক্রিকেটারের এই কীর্তি ছিল। নবম ক্রিকেটার হিসেবে এই নজির গড়লেন আন্দ্রে রাসেল। আইপিএলে নিজের ৯৭তম ইনিংসে ২০০ ছয়ের মাইলফলক স্পর্শ করলেন রাসেল।
এর আগে মাত্র ৮জন ক্রিকেটারের এই কীর্তি ছিল। নবম ক্রিকেটার হিসেবে এই নজির গড়লেন আন্দ্রে রাসেল। আইপিএলে নিজের ৯৭তম ইনিংসে ২০০ ছয়ের মাইলফলক স্পর্শ করলেন রাসেল।
আইপিএলে সবথেকে বেশি ছয়ের নজির রয়েছে আরেক ক্যারিবিয়ান তারকা ক্রিস গেইলের। আইপিএলে সব থেকে বেশি ছয় মারার নজির রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের প্রাক্তন ক্রিকেটার ক্রিস গেলের। ১৪১ ইনিংসে ৩৫৭টি ছক্কা মেরেছেন গেইল। পরের স্থানেই রয়েছেন ভারতীয় দলের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। রোহিত এখনও পর্যন্ত ২৩৮টি ইনিংসে ২৫৭টি ছয় মেরেছেন। তৃতীয় স্থানে আছেন দক্ষিণ আফ্রিকার এবি ডিভিলিয়ার্স। তিনি ১৭০টি ইনিংসে ২৫১টি ছক্কা মেরেছেন। সেই তালিকায় এবার ঢুকে গেলেন আন্দ্রে রাসেলও।
আইপিএলে সবথেকে বেশি ছয়ের নজির রয়েছে আরেক ক্যারিবিয়ান তারকা ক্রিস গেইলের। আইপিএলে সব থেকে বেশি ছয় মারার নজির রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের প্রাক্তন ক্রিকেটার ক্রিস গেলের। ১৪১ ইনিংসে ৩৫৭টি ছক্কা মেরেছেন গেইল। পরের স্থানেই রয়েছেন ভারতীয় দলের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। রোহিত এখনও পর্যন্ত ২৩৮টি ইনিংসে ২৫৭টি ছয় মেরেছেন। তৃতীয় স্থানে আছেন দক্ষিণ আফ্রিকার এবি ডিভিলিয়ার্স। তিনি ১৭০টি ইনিংসে ২৫১টি ছক্কা মেরেছেন। সেই তালিকায় এবার ঢুকে গেলেন আন্দ্রে রাসেলও।
ইডেনে শনিবার আক্ষরিক অর্থেই উঠেছিল রাসেল ঝড়। শনিবার ম্যাচে টস জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেয় হায়দরাবাদ। কেকআরের টপ অর্ডারে অভিষকে নজর কাড়েন ওপেনার ফিল সল্ট। তাঁর অর্ধশতরান ছাড়া কেকেআর টপ অর্ডারে ভেঙ্কটেশ আইয়ার, শ্রেয়স আইয়ার, নীতিশ রানারা কেউ রান পাননি। ফিল সল্টকে কিছুটা সঙ্গ দেন ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে নামা রমনদীপ সিং। ৫৪ রান জুটিতে যোগ করেন তারা।
ইডেনে শনিবার আক্ষরিক অর্থেই উঠেছিল রাসেল ঝড়। শনিবার ম্যাচে টস জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেয় হায়দরাবাদ। কেকআরের টপ অর্ডারে অভিষকে নজর কাড়েন ওপেনার ফিল সল্ট। তাঁর অর্ধশতরান ছাড়া কেকেআর টপ অর্ডারে ভেঙ্কটেশ আইয়ার, শ্রেয়স আইয়ার, নীতিশ রানারা কেউ রান পাননি। ফিল সল্টকে কিছুটা সঙ্গ দেন ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে নামা রমনদীপ সিং। ৫৪ রান জুটিতে যোগ করেন তারা।
ফিল সল্ট ৫৪ ও রমনদীপ সিং ৩৫ রান করে আউট হতেই ফের চাপে পড়ে যায় কেকেআর। ১১৯ রান ৬ উইকট পড়ে যায় নাইটদের। তারপর কেকেআরর বাকি ইনিংস জুড়ে শুধুই রাসেলের মাসেল পাওয়ার। ইডেনে রীতিমতো তাণ্ডব চালান ক্যারিবিয়ান তারকা। তাকে সঙ্গ দেন রিঙ্কু সিং। ৮১ রানের পার্টনারশিপ করেন তারা।

ফিল সল্ট ৫৪ ও রমনদীপ সিং ৩৫ রান করে আউট হতেই ফের চাপে পড়ে যায় কেকেআর। ১১৯ রান ৬ উইকট পড়ে যায় নাইটদের। তারপর কেকেআরর বাকি ইনিংস জুড়ে শুধুই রাসেলের মাসেল পাওয়ার। ইডেনে রীতিমতো তাণ্ডব চালান ক্যারিবিয়ান তারকা। তাকে সঙ্গ দেন রিঙ্কু সিং। ৮১ রানের পার্টনারশিপ করেন তারা।
রিঙ্কু ২৩ রান করে আউট হন। ২৫ বলে ৬৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন রাসেল। ৭টি ছয় ও ৩টি চার মারেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ২০৮ রান করে কেকেআর। এরপরই বল হাতেও দুটি মূল্যবান উইকেট নেন রাসেল।
রিঙ্কু ২৩ রান করে আউট হন। ২৫ বলে ৬৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন রাসেল। ৭টি ছয় ও ৩টি চার মারেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ২০৮ রান করে কেকেআর। এরপরই বল হাতেও দুটি মূল্যবান উইকেট নেন রাসেল।

IPL 2024 KKR Player: সর্বনাশ! KKR-এর জয়ের নায়ক পেল বড় শাস্তি! চরম ক্ষুব্ধ গাভাসকারও! কী ঘটল রাতের ইডেনে?

কলকাতা: প্রথমে রাসেলের মাসেল পাওয়ার। তারপর ক্লাসেনের ক্লাসিক হিট। শেষ পর্যন্ত শনিবার রাতে জয়ের হাসি হাসল কেকেআর। মরশুমের প্রথম ম্যাচেই ৪ রানের রুদ্ধশ্বাস জয় পেলে নাইটরা। ক্লাসেনের বিধ্বংসী ব্যাটিং একসময় গোটা ইডেনকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল। বিশেষ করে ২৫ কোটির স্টার্ক পুরোপুরি ফ্লপ প্রথম ম্যাচে। কিন্তু শেষ ওভারে প্রায় হারা ম্যাচ কেকেআরকে জিতিয়ে জয়ের নামক হর্ষিত রানা।
কলকাতা: প্রথমে রাসেলের মাসেল পাওয়ার। তারপর ক্লাসেনের ক্লাসিক হিট। শেষ পর্যন্ত শনিবার রাতে জয়ের হাসি হাসল কেকেআর। মরশুমের প্রথম ম্যাচেই ৪ রানের রুদ্ধশ্বাস জয় পেলে নাইটরা। ক্লাসেনের বিধ্বংসী ব্যাটিং একসময় গোটা ইডেনকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল। বিশেষ করে ২৫ কোটির স্টার্ক পুরোপুরি ফ্লপ প্রথম ম্যাচে। কিন্তু শেষ ওভারে প্রায় হারা ম্যাচ কেকেআরকে জিতিয়ে জয়ের নামক হর্ষিত রানা।
কিন্তু ম্যাচের শেষ ওভারে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে জয় এনে দিয়েও শাস্তির মুখে পড়তে হল হর্ষিত রানাকে। কেকেআর বোলারের ম্যাচ ফি-র ৬০ শতাংশ কেটে নেওয়া হয়েছে। তাঁর বিতর্কিত আচরণের জন্য সমালোচনা করেছেন সুনীল গাভাসকারও।
কিন্তু ম্যাচের শেষ ওভারে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে জয় এনে দিয়েও শাস্তির মুখে পড়তে হল হর্ষিত রানাকে। কেকেআর বোলারের ম্যাচ ফি-র ৬০ শতাংশ কেটে নেওয়া হয়েছে। তাঁর বিতর্কিত আচরণের জন্য সমালোচনা করেছেন সুনীল গাভাসকারও।
ঠিক কী ঘটেছিল? ম্যাচে প্রথমে মায়াঙ্ক এবং পরে ম্যাচের চূড়ান্ত উত্তেজনার সময় ক্লাসেনকে আউট করে মাত্রাতিরিক্ত উত্তেজনা প্রকাশ করেছিলেন হর্ষিত রানা। হায়দরাবাদের দুই ব্যাটসম্যানকেই বিদ্রুপ করেন তিনি। যা আইপিএলের আচরণবিধি সম্মত নয়। আচরণবিধির ২.৫ নম্বর ধারা লঙ্ঘন করেছেন হর্ষিত।

ঠিক কী ঘটেছিল? ম্যাচে প্রথমে মায়াঙ্ক এবং পরে ম্যাচের চূড়ান্ত উত্তেজনার সময় ক্লাসেনকে আউট করে মাত্রাতিরিক্ত উত্তেজনা প্রকাশ করেছিলেন হর্ষিত রানা। হায়দরাবাদের দুই ব্যাটসম্যানকেই বিদ্রুপ করেন তিনি। যা আইপিএলের আচরণবিধি সম্মত নয়। আচরণবিধির ২.৫ নম্বর ধারা লঙ্ঘন করেছেন হর্ষিত।
তাঁকে ‘লেভেল ১’ পর্যায়ের অপরাধে অভিযুক্ত করেছেন ম্যাচ রেফারি মনু নায়ার। ম্যাচের পরের শুনানিতে নিজের ভুলও স্বীকার করে নিয়েছেন রানা। প্রথম অপরাধের জন্য ম্যাচ ফির ১০ শতাংশ এবং দ্বিতীয় বার একই অপরাধ করার জন্য ম্যাচ ফির আরও ৫০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে তাঁকে। অর্থাৎ ম্যাচ ফির মোট ৬০ শতাংশ জরিমানা হয়েছে তাঁর। হর্ষিতের সমালোচনা করেছেন সুনীল গাভাসকারও।
তাঁকে ‘লেভেল ১’ পর্যায়ের অপরাধে অভিযুক্ত করেছেন ম্যাচ রেফারি মনু নায়ার। ম্যাচের পরের শুনানিতে নিজের ভুলও স্বীকার করে নিয়েছেন রানা। প্রথম অপরাধের জন্য ম্যাচ ফির ১০ শতাংশ এবং দ্বিতীয় বার একই অপরাধ করার জন্য ম্যাচ ফির আরও ৫০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে তাঁকে। অর্থাৎ ম্যাচ ফির মোট ৬০ শতাংশ জরিমানা হয়েছে তাঁর। হর্ষিতের সমালোচনা করেছেন সুনীল গাভাসকারও।
শনিবার ম্যাচে টস জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেয় হায়দরাবাদ। কেকআরের টপ অর্ডারে অভিষকে নজর কাড়েন ওপেনার ফিল সল্ট। তাঁর অর্ধশতরান ছাড়া কেকেআর টপ অর্ডারে ভেঙ্কটেশ আইয়ার, শ্রেয়স আইয়ার, নীতিশ রানারা কেউ রান পাননি। ফিল সল্টকে কিছুটা সঙ্গ দেন ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে নামা রমনদীপ সিং। ৫৪ রান জুটিতে যোগ করেন তারা।
শনিবার ম্যাচে টস জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেয় হায়দরাবাদ। কেকআরের টপ অর্ডারে অভিষকে নজর কাড়েন ওপেনার ফিল সল্ট। তাঁর অর্ধশতরান ছাড়া কেকেআর টপ অর্ডারে ভেঙ্কটেশ আইয়ার, শ্রেয়স আইয়ার, নীতিশ রানারা কেউ রান পাননি। ফিল সল্টকে কিছুটা সঙ্গ দেন ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে নামা রমনদীপ সিং। ৫৪ রান জুটিতে যোগ করেন তারা।
ফিল সল্ট ৫৪ ও রমনদীপ সিং ৩৫ রান করে আউট হতেই ফের চাপে পড়ে যায় কেকেআর। ১১৯ রান ৬ উইকট পড়ে যায় নাইটদের। তারপর কেকেআরর বাকি ইনিংস জুড়ে শুধুই রাসেলের মাসেল পাওয়ার। ইডেনে রীতিমতো তাণ্ডব চালান ক্যারিবিয়ান তারকা। তাকে সঙ্গ দেন রিঙ্কু সিং। ৮১ রানের পার্টনারশিপ করেন তারা।
ফিল সল্ট ৫৪ ও রমনদীপ সিং ৩৫ রান করে আউট হতেই ফের চাপে পড়ে যায় কেকেআর। ১১৯ রান ৬ উইকট পড়ে যায় নাইটদের। তারপর কেকেআরর বাকি ইনিংস জুড়ে শুধুই রাসেলের মাসেল পাওয়ার। ইডেনে রীতিমতো তাণ্ডব চালান ক্যারিবিয়ান তারকা। তাকে সঙ্গ দেন রিঙ্কু সিং। ৮১ রানের পার্টনারশিপ করেন তারা।
রিঙ্কু ২৩ রান করে আউট হন। ২৫ বলে ৬৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন রাসেল। ৭টি ছয় ও ৩টি চার মারেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ২০৮ রান করে কেকেআর।
রিঙ্কু ২৩ রান করে আউট হন। ২৫ বলে ৬৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন রাসেল। ৭টি ছয় ও ৩টি চার মারেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ২০৮ রান করে কেকেআর।
২০৯ রানের বড় টার্গেট তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভাল করে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। মারকাটারি শট খেলতে থাকেন দুই ওপেনার মায়াঙ্ক আগরওয়াল ও ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার অভিষেক শর্মা। ৫ ওভারের মধ্যে অর্ধশতরানের পার্টনারশিপ করেন দুজনে। ষষ্ঠ ওভারে ৬০ রানে প্রথম উইকেট পড়ে সানরাইজার্সের। ওপেনিং জুটি ভাঙতেই নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারাতে থাকে হায়দরাবাদ।
২০৯ রানের বড় টার্গেট তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভাল করে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। মারকাটারি শট খেলতে থাকেন দুই ওপেনার মায়াঙ্ক আগরওয়াল ও ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার অভিষেক শর্মা। ৫ ওভারের মধ্যে অর্ধশতরানের পার্টনারশিপ করেন দুজনে। ষষ্ঠ ওভারে ৬০ রানে প্রথম উইকেট পড়ে সানরাইজার্সের। ওপেনিং জুটি ভাঙতেই নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারাতে থাকে হায়দরাবাদ।
চাপের মুহূর্তে কেকেআর যেমন রাসেল টেনেছিলে, হায়দরাবাদের হয়ে ঠিক সেই কাজই করেন হেনরিক ক্লাসেন। বিধ্বংসী ব্যাটিং করে কেকেআরের জয়ের গ্রাস প্রায় কেড়েই নিয়েছিলেন তিনি। ক্লাসেনকে কিছুটা সঙ্গ দেন শাহবাজ আহমেদ। ২৫ কোটির স্টার্ক ১৯তম ওভারে চারটি ছয় দিয়ে প্রায় ম্যাচ হারিয়েই দিয়েছিলেন। ৪ ওভারে বিনা উইকেটে ৫৩ রান খরচ করেন তিনি।
চাপের মুহূর্তে কেকেআর যেমন রাসেল টেনেছিলে, হায়দরাবাদের হয়ে ঠিক সেই কাজই করেন হেনরিক ক্লাসেন। বিধ্বংসী ব্যাটিং করে কেকেআরের জয়ের গ্রাস প্রায় কেড়েই নিয়েছিলেন তিনি। ক্লাসেনকে কিছুটা সঙ্গ দেন শাহবাজ আহমেদ। ২৫ কোটির স্টার্ক ১৯তম ওভারে চারটি ছয় দিয়ে প্রায় ম্যাচ হারিয়েই দিয়েছিলেন। ৪ ওভারে বিনা উইকেটে ৫৩ রান খরচ করেন তিনি।
শেষ ওভারে হর্ষিত রানা ম্যাচ উইনিং ওভার করেন। ক্লাসেন ও শাহবাজ দুজনকেই আউট করেন তিনি। ২৯ বলে ৬৩ রান করে আউট হন ক্লাসেন। হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়েন। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ২০৪ রান করে সানরাইজার্স। ৪ রানে ম্যাচ জেতে কেকেআর। মরশুমের প্রথম ম্যাচ মাঠে দেখতে এসে রুদ্ধশ্বাস জয় উপহার পেলেন শাহরুখ খান।
শেষ ওভারে হর্ষিত রানা ম্যাচ উইনিং ওভার করেন। ক্লাসেন ও শাহবাজ দুজনকেই আউট করেন তিনি। ২৯ বলে ৬৩ রান করে আউট হন ক্লাসেন। হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়েন। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ২০৪ রান করে সানরাইজার্স। ৪ রানে ম্যাচ জেতে কেকেআর। মরশুমের প্রথম ম্যাচ মাঠে দেখতে এসে রুদ্ধশ্বাস জয় উপহার পেলেন শাহরুখ খান।

KKR: ‘রাসেল – নারিন হাঁটাও, কলকাতা বাঁচাও’, টানা ব্যর্থতায় শাহরুখের দলের ওপর বিরক্ত সবাই

কলকাতা: অত্যন্ত খারাপ, জঘন্য, দায়িত্বজ্ঞানহীন, কোন বিশেষণ দিয়ে কলকাতা নাইট রাইডার্স দলের পারফরম্যান্স বিচার করা যায় বোঝা কঠিন। দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ যে দুজন বিদেশি তারা টানা ব্যর্থ। ধারাবাহিকতার অভাব। চার জন বিদেশি খেলানো যায় আইপিএলে। কলকাতা দলে সুনীল নারিন খেলবেনই। তাঁকে বাদ দিয়ে দল গড়া হয় না। কিন্তু এক সময়ের বিস্ময়ের স্পিনার এখন আর কোনও রহস্য নন।

রবিবার এমন অবস্থা হল যে তাঁকে চার ওভার বল করানোই গেল না। দু’ওভারে ২৩ রান দিলেন তিনি। ওপেন করতে পাঠানো হয়েছিল নারিনকে। কিন্তু সেখানেও ব্যর্থ তিনি। তিন বলে শূন্য রান করে আউট হয়ে যান। বোল্ড হন আকাশের বলে। রবিবার চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে এক ওভারে ১৭ রান দিলেন রাসেল। ব্যাট করতে নেমে ৬ বলে করলেন ৯ রান।

শুধু চেন্নাই ম্যাচই নয়, এবারের আইপিএলে একের পর এক ম্যাচে রান নেই রাসেলের ব্যাটে। কলকাতার চার বিদেশির মধ্যে দু’জন ধারাবাহিক ভাবে ব্যর্থ হওয়ায় চাপে পড়ে যাচ্ছে দল। আসলে এই দুজন ক্যারিবিয়ান কিংবদন্তি নিঃসন্দেহে তাদের সেরা সময় পেছনে ফেলে এসেছেন। আইপিএলের মত কঠিন টুর্নামেন্টে পারফর্ম করার মতো ফিটনেস এবং শক্তি কমেছে তাদের। এটা দেখেও দেখছে না কেকেআর ম্যানেজমেন্ট।

পোলার্ড একসময় ছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স দলের অন্যতম সেরা শক্তি। তাকে এখন দলের কোচিং স্টাফের দায়িত্ব দিয়ে টিম ডেভিড এবং ক্যামেরণ গ্রিনকে নিয়ে এসেছে মুম্বই। এখানেই পিছিয়ে পড়েছে কেকেআর। শাহরুখ খানের দলের দক্ষিণ ভারতীয় সিইও ক্রিকেটের কিছুই বোঝেন না। বছরের পর বছর শুধু তার চাকরি থেকে যায়।

সমর্থকদের হতাশ হতে হয়। কয়েকজন নিম্নমানের ক্রিকেটার নিয়ে সন্তুষ্ট হয়ে যায় কেকেআর। এটাই হয় বছরের পর বছর। কেউ প্রতিবাদ করার নেই, কেউ মুখের উপর বলার নেই। শাহরুখ খান সময় পান না ব্যস্ত থাকার কারণে। দলের অন্য মালিক জুহি চাওলার স্বামী হয়তো ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। তাদের কাছে ক্রিকেট বছরের দেড় মাসের বিনোদন।

কিন্তু কলকাতার মানুষের কাছে সেটা আবেগ। সেই আবেগে ধাক্কা লাগছে বারবার। শহরের নাম বদনাম হচ্ছে। তাই চেন্নাইয়ের কাছে হারের পর শহরের ক্রিকেটপ্রেমীরা বলছেন, ‘ রাসেল, নারিন হাঁটাও – কলকাতা বাঁচাও’। তাদের এই দাবি একেবারেই ন্যায্য।

KKR, Andre Russell : ব্যাট হাতে আবার অনবদ্য আন্দ্রে রাসেল! আশা জিইয়ে রাখলেন নাইটদের

#মুম্বই: আইপিএলের লড়াইয়ে কলকাতা নাইট রাইডার্স টিকে থাকবে কিনা সেটা বোঝা যাবে না এই ম্যাচ শেষ হওয়ার আগে পর্যন্ত। কিন্তু প্রথম ব্যাট করে যেভাবে শুরু করেছিল কেকেআর, তাতে মনে হয়েছিল মেরেকেটে ১৫০ রানে পৌঁছোবে কেকেআর। ভেঙ্কটেশ আইয়ার (৭), অজিঙ্কা রাহানে (২৮), নীতিশ রানা ( ২৬), শ্রেয়স ( ১৫) ফিরে গেলেও আন্দ্রে রাসেল এবং বিলিংস আশা ছাড়েননি। ষষ্ঠ উইকেটে লড়াই চালালেন।

বিলিংস বুদ্ধি করে নিজের শট খেলতে লাগলেন। প্রয়োজনে সিঙ্গল, ডবল নিয়ে স্কোরবোর্ড চালু রাখলেন। শেষ পর্যন্ত বিলিংস (৩৪) ফিরে গেলেন। অন্যদিকে রাসেল অপরাজিত রইলেন ৪৯ রানে। ওয়াশিংটন সুনদরকে শেষ ওভারে তিনটি ছক্কা মারলেন। ২৮ বলে ৪৯ রানের ইনিংস সাজানো ছিল তিনটি বাউন্ডারি এবং চারটি ওভার বাউন্ডারি দিয়ে। তবে রাসেল জানিয়ে দিলেন ১৭৭ রান যথেষ্ট ভাল।

সঠিক জায়গায় বল করতে পারলে এই রান আটকাতে পারেন তারা। ব্যাটিং এর পাশাপাশি বল হাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে চান এই ক্যারিবিয়ান অলরাউন্ডার। তাড়াতাড়ি উইকেট নিতে হবে নাইট রাইডার্সকে।

তবে মহান অনিশ্চয়তার খেলা ক্রিকেট সবকিছুই সম্ভব। তাই দুরন্ত বোলিং পারফরম্যান্স তুলে ধরতে হবে কেকেআরকে। অল্প আশা থাকলেও প্লে অফের আশা পুরোপুরি ছাড়তে নারাজ রাসেল।