লাইফস্টাইল Health Tips: দুধে মেশান এই শুকনো ফল! বুড়ো বয়সেও বলে বলে গোল দেবে যৌবন… কোলস্টেরলেরও রামবাণ Gallery October 5, 2024 Bangla Digital Desk মরশুমি ফলের চাহিদা বরাবরই তুঙ্গে থাকে। বিকানেরেও তাই। তবে শুকনো ফলের যোগান থাকে সবসময়ই। চাহিদাও কমে না। যেমন খেজুর। কিন্তু কাঁচা খেজুর সারা বছরে মাত্র এক মাসই বিকানেরের বাজারে বিক্রি হয়। খেজুর পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। শরীরের সামগ্রিক সুস্থতার জন্য মারাত্মক কার্যকরী। বিকানেরের স্থানীয় ফল বিক্রেতা নরেশ পঞ্জাবি লোকাল 18-কে বললেন, বছরের মাত্র ৩০ দিন কাঁচা খেজুর পাওয়া যায়। অনেকে একে খড়ক-ও বলেন। বর্ষার মরশুমে অর্থাৎ শুধু জুলাই মাসেই এই খেজুর বাজারে বিক্রি হয়। ফলে ব্যাপক চাহিদা থাকে। কাঁচা খেজুর স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। দুধের সঙ্গে গুলে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। বাজারে কেজি প্রতি ১০০ টাকায় বিক্রি হয়। আহমেদাবাদ থেকে আনা হয় এই খেজুর। তবে ইদানীং বিকানেরেও কাঁচা খেজুরের চাষ হচ্ছে। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক অমিত কুমার লোকাল 18-কে বলেন, কাঁচা খেজুরের অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। শুধু তাই নয়, এই খেজুর মিষ্টি শক্তিবর্ধক, শ্রমসাধ্য এবং পিত্তনাশক। ভিটামিন, প্রোটিন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট এবং চিনি থাকার কারণে একে সুপার ফুড বলা হয়। উপবাসের সময় শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তি দিতে খেজুর খাওয়ার চল রয়েছে। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়। যা শরীরের রক্তশূন্যতা দূর করে। তাছাড়া এতে উপস্থিত ভিটামিন হাড় মজবুত রাখে। নিয়মিত সেবনে চুল পড়ার সমস্যাও দূর হয়। খেজুরে পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ ও সুক্রোজ পাওয়া যায়। এর ফলে তাৎক্ষণিক শক্তি যোগাতে খেজুরের জুড়ি নেই। এতে ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ও কপারের মতো খনিজ রয়েছে, যা হাড় সুস্থ রাখতে সহায়ক। হার্টের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভাল রাখে খেজুর। শরীরের ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে হার্ট ভাল থাকে। এর জন্য প্রতিদিন সকাল বা সন্ধ্যায় ৩ থেকে ৪টি খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। পাশাপাশি খেজুরে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের ফাইবার পাওয়া যায়। যা হজম সংক্রান্ত সমস্যা কমাতে সহায়ক। যাঁদের পরিপাকতন্ত্র দুর্বল তাঁরা খেজুর খেলে উপকার পেতে পারেন।
লাইফস্টাইল Dates Soaked in Ghee Benefits: লোহার মতো শক্তি! ভিটামিনের পাওয়ার হাউস! ১ মাস ঠিক এই ‘উপাদানে’ ভিজিয়ে খান খেজুর! নিজের ফিটনেস দেখে নিজেই অবাক হবেন Gallery October 1, 2024 Bangla Digital Desk ঘি ও খেজুর দুটোই উপকারী। কিন্তু এ দুটি একসঙ্গে খাওয়া হলে কী উপকার হবে না ক্ষতি হবে? জেনে নেওয়া যাক ঘিতে ভিজিয়ে খেজুর খেলে কী হয়? প্রাচীনকালে মানুষ ঘিতে ভিজিয়ে খেজুর খেতেন এবং এর কথা আয়ুর্বেদেও পাওয়া গেছে। আয়ুর্বেদ অনুসারে, খেজুর এবং ঘি শক্তির ভাল উত্স এবং বিপাক বৃদ্ধি করে। এছাড়াও, আয়ুর্বেদ অনুসারে, ঘি কফ এবং বাত দোষকে প্রশমিত করার জন্য, উদ্বেগ এবং চাপ, অনিদ্রা থেকে মুক্তি এবং হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্যও ভাল বলে মনে করা হয়। আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন তবে এই মিশ্রণটিকে আপনার রুটিনে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে এবং ঘি-সহ এটি পাকস্থলীর হজম প্রক্রিয়াকে মসৃণ করতে কাজ করে। খেজুরে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস, যা হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। যেখানে ঘি অনুঘটক হিসেবে কাজ করে, যা পুষ্টি শোষণে সাহায্য করে। খেজুরে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রচুর ভিটামিন। ঘি এর মধ্যে রয়েছে প্রদাহরোধী বৈশিষ্ট্য। উভয়ই একসঙ্গে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ কারণে পরিবর্তিত আবহাওয়াতেও আপনার স্বাস্থ্যের অবনতি হয় না। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘি ও খেজুরের মিশ্রণ ত্বকের জন্য আশ্চর্যজনক। ঘিতে উপস্থিত স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং খেজুরে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে পুষ্টি জোগায় এবং হাইড্রেটেড রাখে। এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে এবং বয়সের চিহ্ন দেখা যায় না। ঘিতে রয়েছে স্বাস্থ্যকর চর্বি যা মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। খেজুরে পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ পাওয়া যায় যা আপনার ক্ষমতা এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। এই দুটি একসঙ্গে খেলে মস্তিষ্ক সুস্থ ও তীক্ষ্ণ হয়। আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান, তবে আপনি এটি খেলে অবশ্যই উপকার পাবেন। এটি ওজন বাড়ানোর একটি খুব স্বাস্থ্যকর উপায়। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
লাইফস্টাইল Dry Fruit Health Tips: উপকারী ড্রাই ফ্রুট ভেবে সকাল-সন্ধ্যা খাবেন না, অ্যালার্জিতে কষ্ট পাবেন, হিতে বিপরীত হতে পারে, ‘এটা’ আপনি খেতে পারেন কিনা Gallery September 16, 2024 Bangla Digital Desk ড্রাই ফ্রুট শরীরের জন্য খুব উপকারী৷ তবে সব ড্রাই ফ্রুট সবার জন্য নয়, এটা মাথায় রাখবেন৷ কারণ এই ড্রাই ফ্রুট আপনার শরীরে উপকারের জায়গায় অপকার করবে বেশি৷ কার জন্য এটি ভাল, কার জন্য নয়, জেনে নিন সকাল সন্ধ্যা ইচ্ছে হলে খেজুর খাচ্ছেন?শরীরে এই সমস্যাগুলো দেখা দিচ্ছে না তো? তাহলে সাবধান হয়ে যান। ছোট থেকে বড় অনেকেই খেজুর খেতে ভালবাসেন। খেজুরে থাকা বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধের হাত থেকে রক্ষা করে। সেইসঙ্গে এই ফলে থাকে প্রচুর কার্বোহাইড্রেট যা দ্রুত শরীরে শক্তি প্রদান করে । প্রতি ১০০ গ্রাম খেজুরে থাকে ৭৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে । (পিয়া গুপ্তা) এছাড়া খেজুরে থাকে পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন, ভিটামিন বি৬ এবং প্রচুর ফাইবার। তবে পুষ্টিকর হলেও এই ফলে বেশ কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। বিশিষ্ট ডাক্তার চিন্ময় দেব গুপ্ত জানান,খেজুর অতিরিক্ত খেলে পেট ব্যথা ও অ্যালার্জি এছাড়া শরীরে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যায়। দেখে নেওয়া যাক কারা কারা খেজুর খেতে পারবেন না। অ্যালার্জি দেখা গেলে :বিশিষ্ট ডাক্তারের চিন্ময় দেবগুপ্ত জানান খেজুর খেয়ে ফেললে কারও কারও ক্ষেত্রে দেখা দিতে পারে অ্যালার্জি। অপরদিকে, খেজুরে অতিরিক্ত সালফাইড থাকার কারণেও অনেকের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত খেজুর খাওয়ার পরে চোখে চুলকানি, অতিরিক্ত জল পড়া এবং লাল হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যায় পড়তে হতে পারে। তাই যদি দেখেন যে খেজুর খাওয়ার পর অ্যালার্জি দেখা দিয়েছে ভুল করেও খাবেন না খেজুর। ওজন বাড়াতে সাহায্য করে :দুটি শুকনো খেজুরে থাকে ১১০ ক্যালোরি। যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন তাদের জন্য খেজুর উপকারী ফল নয়।
লাইফস্টাইল Benefits Of Dates: রোজ ছোট্টো এক দুটো দানা! উপকার ভাবনাতীত! ঝপঝপ করে কমবে ওজন!শক্তি হবে লোহার মতো Gallery September 8, 2024 Bangla Digital Desk মিষ্টি জাতীয় জিনিস সাধারণত স্বাস্থ্যকর খাবারে অন্তর্ভুক্ত করা হয় না, তবে খেজুর এমন একটি ফল যার প্রাকৃতিক চিনি আমাদের জন্য উপকারী। এছাড়া, এতে এমন অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় যা শরীরের জন্য উপকারী। আসুন জেনে নেওয়া যাক ডায়েটিশিয়ান আয়ুশি যাদবের কাছ থেকে কেন আমাদের খেজুর খাওয়া উচিত। ১. হাড় মজবুত করতে কার্যকরীখেজুরে উপস্থিত লবণ হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং কপার যা হাড়কে মজবুত করে। অর্থাৎ খেজুর খেলে শরীর শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে। ২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়কখেজুর খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এতে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজ রয়েছে, তাই আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে পরিবর্তনশীল আবহাওয়ায় কারণে সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে পারেন। ৩. ত্বকের জন্য উপকারীত্বকের জন্যও খেজুর খুবই উপকারী। খেজুর খেলে মুখ ফর্সা হয় এবং ত্বক ফর্সা হয়। যারা প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল ত্বক পেতে চান তাঁদের নিয়মিত খেজুর খাওয়া উচিত। ৪. ওজন বৃদ্ধিতে কার্যকরীআপনার ওজন কম হলে খেজুর খাওয়া আপনার জন্য উপকারী। এতে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি, ভিটামিন এবং অনেক প্রয়োজনীয় প্রোটিন যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। আপনি যদি খুব রোগা হন তাহলে প্রতিদিন চার থেকে পাঁচটি খেজুর খাওয়া শুরু করুন। আপনি কিছু দিন পরে ফলাফল দেখতে শুরু করবেন। ৫. ফল যা তাৎক্ষণিক শক্তি দেয়খেজুরে পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ এবং সুক্রোজ পাওয়া যায়। তাই তাৎক্ষণিক শক্তির জন্য-এর এটি খাওয়া খুবই উপকারী। এটি খাওয়ার পরে আপনি অবিলম্বে শক্তি পাবেন। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
কলকাতা Health Tips: টেনে-হিঁচড়ে বের করে কোলেস্টেরল! মাত্র এক মাস পাওয়া যায়… রোজ দুধের সঙ্গে গুলে খান এই ফল! ভেলকি দেখাবে যৌবন, পুরুষরা দু’বার পড়ুন Gallery July 28, 2024 Bangla Digital Desk মরশুমি ফলের চাহিদা বরাবরই তুঙ্গে থাকে। বিকানেরেও তাই। তবে শুকনো ফলের যোগান থাকে সবসময়ই। চাহিদাও কমে না। যেমন খেজুর। কিন্তু কাঁচা খেজুর সারা বছরে মাত্র এক মাসই বিকানেরের বাজারে বিক্রি হয়। খেজুর পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। শরীরের সামগ্রিক সুস্থতার জন্য মারাত্মক কার্যকরী। বিকানেরের স্থানীয় ফল বিক্রেতা নরেশ পঞ্জাবি লোকাল 18-কে বললেন, বছরের মাত্র ৩০ দিন কাঁচা খেজুর পাওয়া যায়। অনেকে একে খড়ক-ও বলেন। বর্ষার মরশুমে অর্থাৎ শুধু জুলাই মাসেই এই খেজুর বাজারে বিক্রি হয়। ফলে ব্যাপক চাহিদা থাকে। কাঁচা খেজুর স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। দুধের সঙ্গে গুলে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। বাজারে কেজি প্রতি ১০০ টাকায় বিক্রি হয়। আহমেদাবাদ থেকে আনা হয় এই খেজুর। তবে ইদানীং বিকানেরেও কাঁচা খেজুরের চাষ হচ্ছে। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক অমিত কুমার লোকাল 18-কে বলেন, কাঁচা খেজুরের অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। শুধু তাই নয়, এই খেজুর মিষ্টি শক্তিবর্ধক, শ্রমসাধ্য এবং পিত্তনাশক। ভিটামিন, প্রোটিন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট এবং চিনি থাকার কারণে একে সুপার ফুড বলা হয়। উপবাসের সময় শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তি দিতে খেজুর খাওয়ার চল রয়েছে। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়। যা শরীরের রক্তশূন্যতা দূর করে। তাছাড়া এতে উপস্থিত ভিটামিন হাড় মজবুত রাখে। নিয়মিত সেবনে চুল পড়ার সমস্যাও দূর হয়। খেজুরে পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ ও সুক্রোজ পাওয়া যায়। এর ফলে তাৎক্ষণিক শক্তি যোগাতে খেজুরের জুড়ি নেই। এতে ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ও কপারের মতো খনিজ রয়েছে, যা হাড় সুস্থ রাখতে সহায়ক। হার্টের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভাল রাখে খেজুর। শরীরের ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে হার্ট ভাল থাকে। এর জন্য প্রতিদিন সকাল বা সন্ধ্যায় ৩ থেকে ৪টি খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। পাশাপাশি খেজুরে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের ফাইবার পাওয়া যায়। যা হজম সংক্রান্ত সমস্যা কমাতে সহায়ক। যাঁদের পরিপাকতন্ত্র দুর্বল তাঁরা খেজুর খেলে উপকার পেতে পারেন।
লাইফস্টাইল Health Tips: পুষ্টির ভাণ্ডার-ওষুধের খনি! রোজ চিবিয়ে খান ৩-৪ টে, মোমের মতো গলবে মেদ, হাড় হবে লোহার মতো শক্ত Gallery July 3, 2024 Bangla Digital Desk নিজেকে ফিট রাখা সবচেয়ে বেশি কঠিন। সুস্থ থাকার জন্য সবার আগে খাওয়া-দাওয়া ঠিক রাখা জরুরি৷ শরীর সুস্থ রাখতে কী খাবেন, আর কোনটা খাওয়া উপকারী তা সবার আগে জানতে হবে৷ এমনই একটি খাবার হল খেজুর৷ যা নিয়মিত খাওয়া শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী৷ আয়ুর্বেদিক ডাক্তার চিত্রা সিং খেজুরের উপকারিতা কথা বলেছেন৷ তিনি বলেন, রোজ ৩ থেকে ৪টি খেজুর খাওয়া ভীষণ উপকারী। চিকিৎসক বলেন, খেজুরে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি, যা তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়। এতে ভিটামিন, খনিজ এবং ভিটামিন বি৬, আয়রন, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো ফাইবার রয়েছে। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা পরিপাকতন্ত্রকে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। এতে রয়েছে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম যা হার্টকে সুস্থ রাখতে সহায়ক। খেজুরে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ উপাদান রয়েছে যা হাড়কে মজবুত করে। খেজুরে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। চিকিৎসক আর বলেন, রোজ খেজুর খেলে ওজন কমে৷ এবং খেজুরে পাওয়া পুষ্টিগুণ মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
লাইফস্টাইল Health Tips: খেজুর ওজন কমায়, হাড় শক্ত করে, হার্ট ভাল রাখে, দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্য, তবে খেতে হবে এই নিয়মেই Gallery July 2, 2024 Bangla Digital Desk আজকের পরিবর্তিত জীবনধারায় নিজেকে ফিট রাখা বেশ কঠিন। চিকিৎসকরা সুস্থ থাকতে অনেক ধরনের খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন। তার মধ্যে অন্যতম খেজুর খেজুরে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি, যা তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়। এতে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং ভিটামিন বি৬, আয়রন, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মত নানা পুষ্টিকর উপাদান। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা পরিপাকতন্ত্রকে সঠিক ভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। যাঁদের কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো কষ্টকর রোগ রয়েছে তাঁরাও নিয়মিত খেজুর খেতে পারেন। এতে রয়েছে অত্যন্ত কার্যকরী পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম। এই উপাদানগুলি আমাদের হার্টকে সুস্থ রাখতে খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও খেজুরে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়ামের মত নানা খনিজ উপাদান রয়েছে যা আমাদের হাড় মজবুত রাখে। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। খেজুর ওজন কমায়। খেজুরে থাকা ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। তাই অল্পবয়সী শিক্ষার্থীদের নিয়মিত এই ড্রাই ফ্রুটস খেতে বলা হয়। খেজুর রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং হাড় মজবুত রাখতে অত্যন্ত কার্যকর। খেজুরে যে ফাইবার থাকে সেটি ভাল ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়াতেও কার্যকর। এতে আমাদের অন্ত্রের কার্যপ্রণালী ঠিক থাকে। এতে উপস্থিত ফেনোলিক অ্যাসিড, ক্যারোটিনয়েড, ফ্ল্যাভোনয়েড-সহ নানা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট স্ট্রেস এবং প্রদাহজনিত জ্বালা কমায় কিন্তু খেজুর খেলেই হল না। খেতে হবে সঠিক পরিমাণে। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. চিত্রা সিং জানান, প্রতিদিন ৩ থেকে ৪টি খেজুর খাওয়া উচিত।
বীরভূম, লাইফস্টাইল Constipation: কোষ্ঠকাঠিন্যের যম, রোজ সকালে পেটের ময়াল টেনে সাফ করবে, এভাবে খান এক টুকরো খেজুর Gallery May 26, 2024 Bangla Digital Desk খেতে ভাল লাগে বলে খেজুর খাচ্ছেন! এর উপকার জানলে চমকে উঠবেন। খেজুর খাওয়া যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ভাল, তেমনই চুল ও ত্বকের সৌন্দর্য বজায় রাখতেও বিস্ময়কর এই ফলটির অনেক গুণ রয়েছে।বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেজুর খেলে মিলবে বেশি উপকার।এই বিষয়ে আমাদের মতামত দিয়েছেন বোলপুরের বিশিষ্ট ডাক্তার কৌশিক সেনগুপ্ত।চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক কী উপকার রয়েছে। (সৌভিক রায়) খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদহজমের সমস্যা দূর করে। তুলনামূলকভাবে যেসব খেজুর একটু শক্ত সেই খেজুর সারা রাত জলে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য অনেকাংশে দূর হয়। এছাড়া মুখের লালাকে ভালভাবে খাবারের সঙ্গে মিশতে সাহায্য করে খেজুর। ফলে আমাদের বদহজম অনেকাংশে দূর হয়। যদি আপনি মস্তিষ্ক ভাল রাখতে চান এবং স্মৃতিশক্তি আরও বাড়াতে চান তাহলে অবশ্যই নিত্যদিন খান খেজুর। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি খেলে অ্যালঝাইমার রোগের ঝুঁকি কমবে। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়ামের মতন খনিজ থাকে । তাই আপনি যদি আপনার হাড় আরও মজবুত করতে চান তাহলে নিত্যদিন খান খেজুর। খেজুর খেলে আপনার হাড় ভাল থাকবে। এমন কি অস্টিওপোরোসিসের মত রোগের ঝুঁকিও কমবে।বিশেষ করে বাচ্চাদের শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়াতে খেজুর ভিজিয়ে খাবার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। যদি কারও ওজন কম হয় তাহলে প্রতিদিন খেজুর খাওয়া শুরু করুন।এতে আপনার ওজন দ্রুত বাড়বে এবং আপনার কোনও সাপ্লিমেন্টের প্রয়োজন হবে না ।মূলত অনেক সময় হাঁটুর ব্যথা ইত্যাদি বেড়ে যায়।প্রতিদিন খেজুর খেলে কিছু উপকার পাওয়া যায়।ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান খেজুরে পাওয়া যায়, যা হাড়কে মজবুত রাখে।
দক্ষিণ দিনাজপুর, লাইফস্টাইল Milk With Dates Benefits: দুধে ভেজানো খেজুর খেলে কী হবে? পুরুষদের জন্য মহা-ওষুধ! যৌবন ধরে রাখতে হলে জানুন Gallery May 16, 2024 Bangla Digital Desk মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের মতো যৌন স্বাস্থ্যও প্রত্যেকের জীবনের জন্য প্রয়োজন। যৌন শক্তি বাড়াতে রাতে কয়েকটি খেজুর দুধে ভিজিয়ে রেখে সকালে সেই দুধ পান করলে উপকার মেলে। খেজুর বেশি গঠন করতে সাহায্য করে এমনকি খেজুরে দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধ খেজুর অত্যন্ত উপকারী। যাঁরা অ্যাসিডিটির মত সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সঙ্গে যৌনশক্তির সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেই সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি দেয় খেজুর। খেজুরে ভিটামিন বি এবং কোলিন পাওয়া যায়, যা স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। যেহেতু স্মৃতিশক্তি বাড়ায়, তাই এটি ছাত্র ছাত্রী দের খাওয়ার পক্ষে উপকারী। এতে পড়াশোনার ক্ষেত্রে বাড়তি সুবিধা মিলতে পারে। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে খেজুর। পাশাপাশি এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতেও দারুণ কাজে লাগে। এতে কমে হৃদরোগের আশঙ্কাও। তাতে সুস্থ থাকে শরীর। খেজুরে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিনের মতো উপাদান রয়েছে। এই সব নানাভাবে শরীরের কাজে লাগে। প্রয়োজনীয় পুষ্টির যোগান দিতে পারে খেজুর।(তথ্য: সুস্মিতা গোস্বামী)
লাইফস্টাইল সস্তার ড্রাইফ্রুট…! খালি পেটে ‘এইভাবে’ খেলেই মুঠোয় ডায়াবেটিস, অ্যানিমিয়া! কমায় ওজন! শুধু জানতে হবে খাওয়ার ‘বিশেষ’ এই নিয়ম Gallery April 15, 2024 Bangla Digital Desk ড্রাইফ্রুট খাওয়া শরীরের জন্য উপকার এ কথা সকলেই জানেন। কিন্তু কোন ড্রাইফ্রুটে কী উপকার আর কী ভাবে খাওয়ায় আসল উপকার তা প্রায় সকলেরই অজানা। ওষুধ বিষূধের পরিবর্তে প্রতিদিন নানা ধরণের শুকনো ফল খেলে শরীরের অনেক সমস্যা অনেকাংশে দূরে থাকে। চিকিৎসকেরা বলেন, শরীর দুর্বল বোধ করলে বিশেষ বিশেষ কিছু ড্রাইফ্রুট খাওয়া উচিত। এক্ষেত্রে খালি পেটে খেজুর খেলে চমকপ্রদ উপকার পাওয়া যায়। খেজুর শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আপনার এটি প্রতিদিন খালি পেটে খাওয়া উচিত। আপনাকে জানিয়ে রাখি, এই ড্রাইফ্রুটের অনেক গুণ রয়েছে যা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিখ্যাত ডায়েটিশিয়ান আয়ুশি যাদব বলেন, প্রতিদিন ১টি খেজুর খেলে তা হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করবে। আরও হাজার হাজার উপকারের ভাণ্ডার এই ড্রাইফ্রুট যদি খাওয়া যায় নিয়মিত বিশেষ এই উপায়ে। চিকিৎসকের মতে, “ওজন কমাতে আপনি আপনার ডায়েটে প্রতিদিন ১টি খেজুর অন্তর্ভুক্ত করে দেখতে পারেন। স্থূলতা রোধকারী হিসেবে এটি আপনার জন্য সেরা। এটি আপনাকে আপনার বিপাকীয় হার বাড়াতে আরও সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, এই ড্রাইফ্রুটটি শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি যোগাতে সাহায্য করে। এটি ১ মাস ধরে খাওয়ার পরে, এর প্রভাব শরীরে দৃশ্যমান হবে। আপনি যদি আপনার খাদ্যতালিকায় ভেজানো খেজুর অন্তর্ভুক্ত করেন তবে এটি আপনাকে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অনেক সাহায্য করে। খেজুর এমন একটি ফল যা খেলে শরীরের সমস্ত ক্লান্তি নিমেষে দূর হয়ে যায়। এটি প্রতিদিন খালি পেটে খেলে শরীরের দুর্বলতা অনেকাংশে দূর হয়। আপনার শরীরকে অনেকাংশে সুস্থ রাখে খেজুর। চুল সুন্দর রাখতে সবাই চায়, কিন্তু এই পরিবর্তনশীল জীবনযাত্রার কারণে মানুষের খাদ্যাভাস অনেকটাই বদলে যাচ্ছে, যার কারণে চুলের নানা ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে খেজুর নিয়মিত খাওয়া উচিত। চুল সুস্থ রাখতে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীর থেকে রক্তের ঘাটতি দূর করতেও এটি আপনাকে অনেক সাহায্য করে। এটি মেটাবলিক রেট বাড়াতেও উপকারী। এছাড়াও শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি যোগায় খেজুর। দাবিত্যাগ: প্রিয় পাঠক, এই প্রতিবেদনটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এই খবরটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় ঘরোয়া প্রতিকার ও সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন