Tag Archives: CBI

RG Kar Sandip Ghosh CBI Update: সন্দীপের মোবাইল টাওয়ার লোকেশন কোথায় ছিল…? সিবিআই-এর নজরে বারুইপুরের ‘নমিতা’! আরজি কর তদন্তে চাঞ্চল্যকর ‘সূত্র’

কলকাতা: আর জি কর কাণ্ডের তদন্তে উঠে আসছে একের পর এক নতুন সূত্র। ক্রমশ জল্পনা বাড়াচ্ছে নতুন নতুন প্রশ্ন। চিকিৎসক তরুণীর ভয়াবহ খুনের ঘটনার পর কেটে গিয়েছে একমাস এক দিন। এখনও সে ভাবে কোনও গ্রেফতারি বা আটক না হলেও সিবিআই তদন্তে প্রকাশ্যে আসছে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য। এবার প্রশ্নের মুখে হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন। ঘটনার দিন কোথায় ছিল তাঁর মোবাইল লোকেশন?

সিবিআইয়ের দাবি, বারুইপুর স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় ছিল সন্দীপ ঘোষের মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন। ৮ অগাস্ট অর্থাৎ যেদিন রাতে এই নৃশংস ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা ঘটে সেদিন ঠিক কোথায় ছিলেন আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ? উত্তর খুঁজতে গিয়ে সিবিআইয়ের নজরে এবার ‘নমিতা সেবায়াতন’!

আরও পড়ুন: আবহাওয়ার তুমুল ‘খেলা’…! বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি, ঝোড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস ৬ জেলায়! কী সতর্কতা কলকাতায়? আলিপুরের চরম পূর্বাভাস

সূত্রের খবর, আর জি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন ঘটনার দিন বারুইপুর স্টেশন সংলগ্ন একটি এলাকায় ছিল। সন্দীপের মোবাইল পরীক্ষা করে টাওয়ার লোকেশনে বার বার ( শেষ কয়েক মাস ) মিলেছে বারুইপুর স্টেশন সংলগ্ন এলাকার ওই লোকেশনেই।

জানা যাচ্ছে ওখানেই নিয়মিত প্রাইভেট প্র্যাকটিস চালাতেন এই সন্দীপ ঘোষ। সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক হওয়া সত্ত্বেও বৃহস্পতিবার করে বেনিয়মের চেম্বার চালাতেন কী এই সন্দীপ ঘোষ? সিবিআইয়ের দাবি দিচ্ছে সেই ইঙ্গিত। পাওয়া যাচ্ছে নানা লিফলেট ও বিজ্ঞপ্তি।

প্রশ্ন উঠছে হাজারো। আর জি করের ঘটনার দিন ৮ অগাস্ট ঠিক কতক্ষণ ছিলেন সেখানে সন্দীপ ঘোষ? অর্থাৎ দেহ উদ্ধারের আগের দিন কতক্ষণ ওই চেম্বারে ছিলেন আরজি কর প্রাক্তন অধ্যক্ষ? কত বছর ধরে তিনি বেনিয়ম করে চিকিৎসা চালাচ্ছেন? উত্তর খোঁজার চেষ্টা করছে সিবিআই।

আঙুল উঠছে নমিতা সেবায়তনের কর্তৃপক্ষর ভূমিকা নিয়েও। কেন নমিতা সেবায়তন ইনচার্জ সন্দীপ ঘোষকে আড়ালের চেষ্টা করছেন? বেনিয়ম করে তিনি যে বসতেন তাতে কী মদত ছিল এই নমিতা সেবায়তনের? সিবিআইয়ের র্যাদারে এবার নমিতা সেবায়তনের কর্তৃপক্ষ। এরইমধ্যে আজ, মঙ্গলবার আদালতে সন্দীপকে হাজির করাবে সিবিআই, কী নির্দেশ দেবেন আলিপুরের বিচারক সেদিকে তাকিয়ে সবাই।

RG Kar-CBI: ফরেন্সিক রিপোর্টে ধোঁয়াশার মাঝেই সিবিআই-এর কাছে নয়া ‘লিড’,আরজি কর মামলায় রোমহর্ষক মোড়

কলকাতা: আরজি কর হাসপাতালে মৃত চিকিৎসক-পড়ুয়ার ময়নাতদন্ত আর ফরেন্সিক রিপোর্ট-ই আপাতত কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই-এর কাছে সবথেকে চ্যালেঞ্জের বিষয়! কিন্তু কেন? সূত্রের খবর, ময়নাতদন্তের রিপোর্টে স্পষ্টভাবে উল্লেখিত, মৃতাকে যৌন নিগ্রহ করা হয়েছে। কিন্তু ফরেন্সিক রিপোর্টে এই বিষয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে, কোনও একটি নির্দিষ্ট সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা।

সোমবার ছিল সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসক-পড়ুয়া ধর্ষণ ও খুনের মামলার দ্বিতীয় শুনানি। এদিন আদালতে সিবিআই জানায়, মামলায় নতুন মোড় পাওয়া গিয়েছে। ধরে নেওয়া হচ্ছে সিবিআই প্রমাণ লোপাটের দিকেই ইঙ্গিত করছে। মৃতার পরিবারের তরফেও এক-ই অভিযোগ আনা হয়েছে। শুনানিতে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, ” সিবিআই-এর কাছে ফ্রেশ ‘লিড’ আছে। ওরা তদন্ত করে নয়া স্ট্যাটাস রিপোর্ট ১৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমা দিক।”

সূত্রের খবর, ময়নাতদন্তের রিপোর্টে স্পষ্টভাবে উল্লেখিত, মৃতাকে যৌন নিগ্রহ করা হয়েছে। কিন্তু ফরেন্সিক রিপোর্টে এই বিষয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে, কোনও একটি নির্দিষ্ট সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বলছে, চিকিৎসকের দেহে যৌন হেনস্থার প্রমাণ মিলেছে। চিকিৎসককে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছিল। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখিত, চিকিৎসকের যৌনাঙ্গে জোরপূর্বক কিছু প্রবেশ করানো হয়েছিল (রিপোর্টে লেখা পেনিট্রেশন/ইনসারশন)।

নির্যাতিতার ‘এন্ডোসার্ভিক্যাল ক্যানাল’ থেকে ‘সাদা ঘন চটচটে তরল’ সংগ্রহ করা হয়েছে। তবে সেই তরল কী, তার উল্লেখ নেই রিপোর্টে। এই তরলের সঙ্গে অভিযুক্ত সঞ্জয় রাইয়ের ডিএনএ-র নমুনা মিলে গিয়েছে।

সিবিআইয়ের তরফে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা বলেন, ” বিষয়টি খুব-ই গুরুত্বপূর্ণ। ফরেন্সিক রিপোর্ট অনুযায়ী, যখন নির্যাতিতার দেহ দেখতে পাওয়া যায়, তখন তা অর্ধনগ্ন অবস্থায় ছিল। দেহে একাধিক ক্ষতচিহ্ন ছিল। পুলিশ সেখান থেকে নমুনা সংগ্রহ করে এবং ফরেন্সিকের জন্য পাঠায়। অথচ রিপোর্ট-টা দেখুন! আমাদের দেখা উচিত ঘটনাস্থল থেকে কে নমুনা সংগ্রহ করেছিলেন।” ফরেন্সিক পরীক্ষা হয় পশ্চিমবঙ্গের একটি ল্যাবরেটরিতে। সিবিআই সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওই সব নমুনা তারা দিল্লির এইমস এবং অন্যান্য সব কেন্দ্রীয় ফরেন্সিক ল্যাবরেটরিতে পাঠাবে।

শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় জানতে চান, “মৃতদেহ কখন ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়? তার চালান কোথায়?”উত্তরে সিবিআইয়ের তরফে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা জানান, তাঁদের কাছে যে ফাইল দেওয়া হয়েছিল, সেখানে কোনও চালান নেই। তখন প্রধান বিচারপতি প্রশ্ন তোলেন, ” চালান ছাড়াই ময়নাতদন্ত হয়ে গেল?” বিচারপতি পাদরিওয়ালা-র মন্তব্য, ” চালান যদি না থাকে তাহলে বুঝতে হবে কিছু সমস্যা আছে।” যদিও কলকাতা পুলিশের তরফে বলা হয়, কোন-ও তথ্য-ই মিসিং নয়, সব তথ্য-ই আছে।

দেহ যখন ময়নাতদন্তের জন্য হস্তান্তর করা হয়, তখন চালানটি দেওয়া হয়। এই চালানটি প্রয়োজনীয় কারণ তাতে মৃতদেহের বিবরণ, পোশাক, তার সঙ্গে কী কী বস্তু রয়েছে, সবের বিবরণ থাকে। সূত্রের খবর, ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখিত, মৃতদেহের পরণে ছিল গোলাপি টপ, অন্তর্বাস ছিল না।

CBI-RG Kar Case: সুপ্রিম কোর্টের শুনানি শেষ হতেই অ্যাকশন মোডে সিবিআই! ৫ অফিসার গেলেন কোথায়? তুঙ্গে জল্পনা

কলকাতা: আরজি কর কাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টের শুনানি শেষ হতেই ফের অ্যাকশন মোডে সিবিআই-এর স্পেশাল ক্রাইম ব্রাঞ্চ। খুন ও ধর্ষণের ঘটনার তদন্ততে আরজি কর হাসপাতালে ফের সিবিআইয়ের টিম। প্রসঙ্গত, সোমবারই সুপ্রিম কোর্টে স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দিয়েছে সিবিআই। ফের সামনের সপ্তাহে হবে এই মামলার শুনানি। আর এদিনই দুপুরে সিবিআইয়ের পাঁচ সদস্যের টিম পৌঁছায় আরজি কর হাসপাতালে। সঙ্গে ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত, হাসপাতালের এমার্জেন্সি বিল্ডিংয়ে তদন্ত করছেন সিবিআই অফিসাররা।

এদিকে, আর জি কর-কাণ্ডে বিচার চেয়ে ক্রমশ চড়ছে আন্দোলনের সুর। এই পরিস্থিতিতে আজ সুপ্রিম কোর্টে ধর্ষণ-খুন মামলার শুনানি হল। একই সঙ্গে মঙ্গলবার বিকেলের মধ্যে জুনিয়র ডাক্তারদের কাজে ফেরার নির্দেশ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর ডাক্তারদের কাজে ফেরার আর্জি জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

আরও পড়ুন: ‘মঙ্গলবার বিকেল ৫টার মধ্যে কাজে ফিরুন, নাহলে…’ জুনিয়র ডাক্তারদের কড়া নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

প্রসঙ্গত, গত ২২ অগাস্ট আর জি কর-মামলায় রাজ্য সরকার ও কলকাতা পুলিশকে তুলোধোনা করেছিল সুপ্রিম কোর্ট। FIR দায়েরের আগে কী করে ময়নাতদন্ত হল? সকাল সাড়ে ১০টায় অভিযোগ নথিভুক্ত করা হয়, সন্ধে সাড়ে ৬টা-সাড়ে ৭টা পর্যন্ত ময়নাতদন্ত, এরপর রাত সাড়ে ১১টায় কেন অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু হল? অপরাধের জায়গা সুরক্ষিত করতেই বা এত দেরি হল কেন। এতক্ষণ ধরে কী হচ্ছিল? সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়ে টালা থানার ভূমিকাও। বিচারপতি জে বি পারদিওয়ালা মন্তব্য করেন, রাজ্য সরকার যেভাবে এই মামলায় যা করেছে, তা তিনি তাঁর দীর্ঘ ৩০ বছরের কর্মজীবনে কখনও দেখেননি।

আরজি কর হাসপাতালের নন-মেডিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারের আচরণ সন্দেহজনক বলেও মন্তব্য করেন বিচারপতি পারদিওয়ালা। টাইমলাইন নিয়ে রাজ্য সরকারের আইনজীবী কপিল সিব্বলের সাফাই গ্রহণযোগ্য নয় বলে সেদিন জানিয়েছিলেন বিচারপতি। কিন্তু এদিন সিবিআই-কে আগামী সোমবার ফের স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দিতে বলে সর্বোচ্চ আদালত।

Mamata Banerjee: ‘এক মাস হয়ে গেল, এবার উৎসবে ফিরুন, পুজোয় ফিরুন’, জনগণের কাছে আর্জি মমতার

কলকাতা: সোমবার সকালে সুপ্রিম কোর্টে  আরজি কর কাণ্ডের দ্বিতীয় শুনানি  শেষ হতেই প্রশাসনিক বৈঠকে  পুজো প্রস্তুতিতে জোর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নবান্নের সভাঘরে বৈঠকে তিনি বললেন, “১ মাস ১ দিন হয়ে গিয়েছে এবার উৎসবে ফিরুন। সিবিআই তদন্ত শেষ করুক দ্রুত।”

পুজো আসছে, তার আগে গ্রামাঞ্চলের সড়ক থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সরকারি পরিকাঠামো ও পরিষেবা আরও ভাল করে পৌঁছে দেওয়ার বার্তা দিলেন মমতা। নবান্ন সভাঘরে প্রশাসনিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের সব দফতরের মন্ত্রী ও সচিবদের নিয়ে বৈঠকে বসেছেন। পূর্ত দফতরকে দ্রুত রাস্তা মেরামতের বার্তা দিয়েছেন তিনি।

মমতা বলেন,”আমরা অ্যাডমিনিস্ট্রেশন মিটিং করি বছরে দু’তিনটে ধরে। কিন্তু ইলেকশন এর জন্য অনেক ডেভলপমেন্ট কাজ হয়না। বাংলা নদীমাতৃকা দেশ। অনেক সময় সাইক্লোন হয়। গঙ্গায় ভাঙন আসে, মালদায় একটা ব্রিজ ভেঙে গিয়েছে।” পুজোয় বৃষ্টি হতে পারে—এটা মাথায় রাখতে হবে, জানান মমতা।

আরও পড়ুন- কোনও দিন বুড়ো হয় না, বয়স বাড়লেও আবার কমে যায়! জানেন কোন প্রাণী?

মমতার পাখির চোখ এখন পুজো। ডিএম, এসপিদের নির্দেশ দিলেন, “এলাকাগুলো পরিদর্শন করুন। আইসিডিএস সেন্টারগুলো ঘুরে দেখুন। কোনও রকম সমস্যা থাকলে স্থানীয় স্তরে সমস্যার সমাধান করে দেবেন।” যেখানে রাস্তা ভাঙা আছে, পুজোর আগে সব সারিয়ে দিতে হবে নির্দেশ মমতার ।

মমতা জানান, পুজোর টাকা ফান্ডিং, আরও কিছু অনুরোধ এসেছে। প্রায় ৪৫০ কোটি টাকা খরচ হবে বলে জানান তিনি। আগামীকাল থেকেই এই টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, “কেউ যদি না নিতে চায় তাদের সামর্থ আছে। তাহলে লিস্ট-এ যারা আছেন তাদের থেকে দিতে হবে। কে কী পুজো করছে সেটা দেখতে হবে।”

আরও পড়ুন- মাত্র ১৬০০ টাকায় হয়ে যাবেন MBBS! এত কম খরচে দেশের কোথায় ডাক্তারি পড়া যায়? জেনে নিন!

মমতা আরও বলেন, “phe কে বলব পাইপগুলো লাগাতে গিয়ে যে রাস্তা গুলো খারাপ করেছেন সেইগুলো আগে ঠিক করুন। Pwd কে বলব, যতক্ষণ না রাস্তাগুলো ঠিক করবেন ততক্ষণ টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেব। Land aquition করব না। আপনাকে রাস্তাটা ভাল করতে হবে। গ্রামীণ রাস্তা দিয়ে বড়ো ট্রাক যাবে না। পুলিশ অনেকে সময় ছেড়ে দেয়। আমি ডিজিকে বলছি, এই গল্প যদি হয়, তাহলে তাদের উপর দায় বর্তাবে।”

মমতা এর পরেই স্পষ্ট করে দেন, “আমরা চাইনা কারও বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে। আমি চাই সংযত ভাবে সমাধান করতে। এছাড়া মার্কেট প্রাইসটাও দেখতে হবে। পুজো এলেই বাড়িয়ে দেওয়া হয় এটা যেন না হয়।”

সিএইএসই-কে প্রাইস হাইকের উপর নজর রাখতে বলেন মমতা। তিনি স্পষ্ট করে দেন, অফিসারদের পুজোর আগে ছুটি নেওয়া যাবে না। সাফ বলেন মুখ্যমন্ত্রী,” অফিসারদের বলব পুজোর আগে কেউ ছুটি নেবেন না। মাথা ঠান্ডা করে আপনাদের অ্যাডমিনিস্ট্রেশন চালাতে হবে।”

Sandip Ghosh-CBI: আরজি করের ঘটনার দিন কাকভোরে ড্রাইভারকে ফোন সন্দীপের! তারপর কী ঘটে? মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া তথ্য CBI-এর হাতে

কলকাতা: আরজি করের নারকীয় ঘটনার দিন কাকভোরে ফোন করা হয়েছিল আরজি কর হাসপাতালের অধ্যক্ষের জন্য বরাদ্দ গাড়ির চালককে। প্রসঙ্গত, সেই সময় আরজি করের অধ্যক্ষ ছিলেন সন্দীপ ঘোষ স্বয়ং। আর সেই সূত্রেই আরজি করের নির্যাতিতার ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় চাঞ্চল্যকর তথ্য এসেছে সিবিআইয়ের হাতে।

আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের জন্য বরাদ্দ সরকারি গাড়ির চালকের কাছে ভোর বেলায় ফোন যায়। ভোর বেলায় গাড়ির চালককে ফোন করে ডেকেছিলেন স্বয়ং সন্দীপ ঘোষ। এমনই জেনেছেন তদন্তকারীরা। ইতিমধ্যে ওই চালকের বয়ান রেকর্ড করেছে সিবিআই। যাচাই করা হয়েছে ওই গাড়ির গতিবিধি।

আরও পড়ুন: দুর্নীতির টাকা সন্দীপ ঘোষ কোথায় সরাতেন? পাঠাতেন কাকে? খোঁজ পেল ইডি! চাঞ্চল্যকর মোড়

যদিও সন্দীপ ঘোষ সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদে দাবি করেছিলেন, সকাল ১০টার পর ঘটনা সম্পর্কে তিনি জানেন। এখানেই অসঙ্গতি মিলেছে বলে সিবিআই সূত্রে খবর। যা তদন্তে অন্য মোড় দিতে পারে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা।

এদিকে, আরজি কর দুর্নীতিতেও টাকা অন্যত্র সরানোর হদিশ মিলেছে বলে সূত্রের খবর। একাধিক সংস্থা খুলে সরানো হয়েছে দুর্নীতির টাকা, এমনই দাবি ইডির তদন্তকারী অফিসারদের। প্রাথমিক পর্যায়ে ৮ থেকে ১০ টি সংস্থার হদিশ মিলেছে বলে খবর। এই সমস্ত সংস্থার অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেই টাকা সরেছে অন্যত্র। তদন্তে এমনই ইঙ্গিত পেয়েছে ইডি।

Sanjay Roy-RG Kar Case: শুনানিতে উপস্থিতই নেই আইনজীবী, সিবিআইয়ের ভূমিকায় চরম ক্ষুব্ধ বিচারক! ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতে সঞ্জয়

কলকাতা: ফের জেল হেফাজতে আরজি কর ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় গ্রেফতার সঞ্জয় রায়। আগামী ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সঞ্জয় রায়কে জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত। তবে, এদিন সিবিআইয়ের ভূমিকায় তীব্র উষ্মা প্রকাশ করেন শিয়ালদহ এসিজেএম। এদিন ভার্চুয়াল শুনানি শুরু হয় বিকেল ৪.১০ মিনিটে। শুরুতেই সঞ্জয়ের তরফে আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন।

এরপরই সিবিআইয়ের আইনজীবী ও তদন্তকারী অফিসারের খোঁজ করেন বিচারক। কিন্তু অ্যাসিস্ট্যান্ট আইও আদালতে থাকলেও সিবিআইয়ের আইনজীবী সে সময় অনুপস্থিত ছিলেন। বিচারক সিবিআইয়ের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন করেন, ”আপনাদের আইনজীবী কোথায়?” সিবিআই অফিসার উত্তর দেন, ”আসছেন।” বিচারক পাল্টা বলেন, ”ফোন করুন।” এরপরই সিবিআই অফিসার কোর্ট রুমের বাইরে চলে যান। একটু পরে ফিরে আসেন। জানান, পিপি আসছেন। রাস্তায় আছেন।

আরও পড়ুন: রাজ্যের শিক্ষকদের জন্য বিরাট সুসংবাদ! পুজোর আগেই বড় ঘোষণা, বহু শিক্ষকের চিন্তা শেষ

শুনেই উষ্মা প্রকাশ করেন বিচারক। বলেন, ”সাড়ে চারটে বেজে গেছে, এখনও আসছে! তাহলে কি এই কেসে বেল দিয়ে দেব? সিবিআইয়ের তরফে এটা চরম গড়িমসি। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। ১০ মিনিট সময় দিচ্ছি ডেকে আনুন।” এর কিছুক্ষণ পরে আসেন সিবিআইয়ের আইনজীবী। এরপর শুনানি শেষে সঞ্জয় রায়কে ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।

সিবিআইয়ের এই ভূমিকার পরই তীব্র আক্রমণে নেমেছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। দলের এক্স হ্যান্ডেলে লেখা হয়েছে, ২৪ দিন অপেক্ষার পর, আরজি কর কাণ্ডের মূল অভিযুক্তকে আজ তোলা হয়েছিল আদালতে। কিন্তু কোথায় তদন্তকারী অফিসার? কোথায় সিবিআইয়ের উচ্চপদস্থ কর্তারা? কোথাও দেখা যায়নি তাঁদের।

RG Kar Case: আরজি কর কাণ্ডে এবার নাম উঠে এল প্রসূনের! কে এই প্রসূন? কী অভিযোগ? চমকে উঠবেন

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: আরজি কর হাসপাতালের আর্থিক দুর্নীতি মামলায় আপাতত সিবিআই হেফাজতের রয়েছে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। আগেই তার বাড়িতে হানা দিয়েছিল সিবিআই। আর শুক্রবার সকালে সন্দীপের বাড়িতে হানা দিল ইডি। এদিন সকালে সন্দীপের বেলেঘাটার বাড়িতে হানা দেন ইডি অফিসাররা। অন্যদিকে শুক্রবার আরও তিন জায়গায় হানা দেয় ইডি।

সূত্রের খবর, তল্লাশি চলছে গ্রেফতার হওয়া বিপ্লব সিং এবং কৌশিক কোলের বাড়িতেও। তল্লাশি চলছে সুভাষগ্রামে প্রসূন চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে। গত, সোমবার সন্দীপের পাশাপাশি সিবিআই গ্রেফতার করেছিল চিকিৎসার সরঞ্জাম সরবরাহ ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত বিপ্লবকেও। অন্যদিকে, প্রসূন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের ডেটা এন্ট্রি অপারেটর হিসাবে কাজ করতেন। সন্দীপ-ঘনিষ্ঠ হিসাবেই পরিচিত ছিলেন তিনি।

আরও পড়ুন: ‘অভিযুক্ত ঠিক করবে না, তদন্ত কীভাবে চলবে!’ সুপ্রিম কোর্টে খারিজ সন্দীপ ঘোষের আবেদন

আরজি করের আর্থিক দুর্নীতি মামলায় সিবিআই এফআইআর করার পরে ইডির তরফে সন্দীপের বিরুদ্ধে ইসিআইআর করা হয়। টানা ১৫ দিন সিবিআইয়ের জেরার মুখোমুখি হওয়ার পর গত সোমবার সন্ধ্যায় আরজি করের আর্থিক দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হন সন্দীপ। সন্দীপ, বিপ্লব ছাড়াও একটি ওষুধের দোকানের মালিক সুমন হাজরাকে গ্রেফতার করা হয়। আরজি করের দুর্নীতির টাকা কোথায় কোথায় যেত, তা জানতে তদন্তের শিকড়ে পৌঁছাতে চাইছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

— সুমন সাহা

RG Kar Case-CBI: বিরাট খবর! আরজি করের ‘সেই’ রাতের প্রত্যক্ষদর্শীর খোঁজ পেল সিবিআই! কে তিনি? শুনে চমকে যাবেন

কলকাতা: আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে তরুণী চিকিৎসক খুন এবং ধর্ষণের ঘটনায় সিবিআইয়ের হাতিয়ার এক প্রত্যক্ষদর্শী। সিবিআই সূত্রে খবর, ওই প্রত্যক্ষদর্শী আরজি কর হাসপাতালেরই গ্রুপ ডি’র একজন কর্মী। সিবিআই সূত্রে খবর, ঘটনার দিন তিনি ডিউটিতে কর্মরত ছিলেন। তার বয়ান রেকর্ড করে ১৬৪ ধারায় গোপন জবানবন্দি করাতে চলেছে সিবিআই।

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসাপাতালে জুনিয়র চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় উত্তাল দেশ। তারই মধ্যে বিরাট খবর। হাসপাতালে ৮ অগাস্ট মধ্যরাতে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুন করা হয়। এরপর দিনই ‘প্লেস অফ অকারেন্স’ অর্থাৎ অপরাধস্থলের পাশের ঘরটি ভাঙাভাঙি শুরু হয়।

আরও পড়ুন: বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে! সন্দীপ ঘোষের বাড়ি থেকে কী এমন পেয়েছে সিবিআই! এতেই সব ‘স্পষ্ট’?

স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, গত ১০ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতালের সব বিভাগের অন ডিউটি ডক্টরস রুম এবং তার সংলগ্ন শৌচাগার সংস্কার, পুনঃনির্মাণের জন্য পি ডব্লিউ ডি-র সিভিলকে জরুরি ভিত্তিতে কাজ শুরু করার জন্য তৎকালীন প্রিন্সিপাল ডক্টর সন্দীপ ঘোষ নির্দেশ দেন। আর এতেই জোরালো হয়েছে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগও।

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের চার তলার সেমিনার হল, যা এই মামলার সবথেকে বেশি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। ঘটনাস্থল যেখানে, তার পাশের ঘর ভাঙতে হঠাৎই উদ্যোগী হয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ! হঠাৎ কেন এই উদ্যোগ? স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর,১০ অগাস্ট স্বাস্থ্য সচিব এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তার সঙ্গে আরজি কর হাসপাতালের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, তবে কি চেস্ট মেডিসিন বিভাগের সেমিনার রুমের পাশের রুম ইচ্ছে করেই ভাঙা হয়েছিল? এই নির্দেশ দিয়েছেন খোদ ধৃত সন্দীপ ঘোষ, এমনই তথ্য উঠে এসেছে। এরই মধ্যে এবার প্রত্যক্ষদর্শীর খোঁজ মিলল বলে সিবিআই সূত্রে খবর।

CBI-RG Kar Case: বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে! সন্দীপ ঘোষের বাড়ি থেকে কী এমন পেয়েছে সিবিআই! এতেই সব ‘স্পষ্ট’?

কলকাতা: আরজি কর দুর্নীতি কাণ্ড নিয়ে আদালতে বিস্ফোরক অভিযোগ সিবিআইয়ের। সিবিআইয়ের অভিযোগ, সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে জমা পড়া একাধিক অভিযোগ পত্রের অরিজিনাল কপি উদ্ধার সন্দীপের বাড়ি থেকেই। সন্দীপের বিরুদ্ধে হওয়া অনুসন্ধান রিপোর্টের অরিজিনাল কপি সন্দীপের বাড়িতেই রাখা ছিল বলে অভিযোগ।

এখানেই সিবিআইয়ের প্রশ্ন, যেখানে সন্দীপের বিরুদ্ধেই অভিযোগ জমা পড়েছিল সরকারি ভাবে, সেই সমস্ত অভিযোগের অরিজিনাল কপি থাকার কথা স্বাস্থ্য দফতরের কাছে। কিন্তু সেই নথি কীভাবে অভিযুক্তর কাছে রয়েছে? সেই বিষয়েই সংশয়ে সিবিআই।

আরও পড়ুন: ভয়ঙ্কর! সন্দীপ ঘোষ ‘ব্যক্তিগত দেহরক্ষী’কে কী এমন দিয়েছিলেন? জেনে গেল সিবিআই

আরজি করে দুর্নীতির অভিযোগে সোমবার রাতেই প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করে সিবিআই। এরপরই তাঁকে সাসপেন্ড করে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। সূত্রের খবর, সন্দীপের বিরুদ্ধে সাসপেনশন এনেছে রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলও। গত মঙ্গলবার সন্ধেয় এই সাসপেনশনের নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। এর আগে সন্দীপকে সাসপেন্ড করে আইএমএ-ও।

গত ৯ অগস্ট আরজি করের সেমিনার হল থেকে উদ্ধার হয় ডাক্তারি ছাত্রীর দেহ। শুরু থেকেই কর্তৃপক্ষর বিরুদ্ধে ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছিল। তাতে মদত দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে। সেই সূত্রেই সামনে আসে আরজি করের একাধিক দুর্নীতির অভিযোগও। আরজি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি সন্দীপের বিরুদ্ধে চিকিৎসার জৈব বর্জ্য দুর্নীতি, সরকারি টাকা নয়ছয়, নির্মাণের জন্য আইন ভেঙে ঠিকাদার নিয়োগ-সহ একাধিক আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ এনেছেন। আরজি করের দুর্নীতি কাণ্ডের তদন্তও সিবিআইয়ের হাতে আসার পর সন্দীপ ঘোষ সহ একাধিক জনের বাড়িতে হানা দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সেখান থেকে বাজেয়াপ্ত হয় একাধিক নথি। সেই নথির মধ্যেই চাঞ্চল্যকর তথ্য পায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

Sandip Ghosh-RG Kar Case: ভয়ঙ্কর! সন্দীপ ঘোষ ‘ব্যক্তিগত দেহরক্ষী’কে কী এমন দিয়েছিলেন? জেনে গেল সিবিআই

কলকাতা: আরজি কর দুর্নীতি কাণ্ডে নয়া মোড়। নিয়ম ভেঙে অফেরত যোগ্য টাকা ফেরত দিয়েছিলেন আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। সিবিআই তদন্তে সামনে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। চুক্তিতে থাকা অফেরত যোগ্য ১ লক্ষ টাকা নিয়ম ভেঙে ফেরত দিয়েছিলেন সন্দীপ ঘোষ। কাকে দিয়েছিলেন সেই টাকা? সিবিআই সূত্রে খবর, অফেরত যোগ্য টাকা ফেরত দিয়েছিলেন তার অ্যাডিশনাল সিকিউরিটি শেখ আফসার আলিকে।

সিবিআই সূত্রে খবর, আইনের তোয়াক্কা না করেই আরজি করে কফি শপ খোলার অনুমতি দিয়েছিলেন আফসারকে। কোনও টেন্ডার প্রক্রিয়া হয়নি বলে আদালতে জমা করা নথিতে জানিয়েছে সিবিআই। তাতে উল্লেখ রয়েছে, এহশান ক্যাফের খাতায় কলমে মালিক আফসারের স্ত্রী। তার সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল আরজি করের।

আরও পড়ুন: বিনীত গোয়েলের অপসারণ মামলায় নয়া মোড়, রাজ্যের আইনজীবীকে বড় নির্দেশ হাইকোর্টের

এদিকে, সিবিআই-এর স্ক্যানারে এবার স্বাস্থ্য দফতর ‘ঘনিষ্ঠ’ তিন চিকিৎসক ৷ আরজি করের অস্থায়ী কর্মী নিয়োগে স্বাস্থ্য দফতরের ঘনিষ্ঠ হওয়ায় সব রকম ভাবে সন্দীপ ঘোষকে মদতের অভিযোগ উঠেছে ওই তিন চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ৷

সিবিআই সূত্রের দাবি, এই অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ ঘিরে আরজি করের অন্দরে প্রতিবাদ হলে ওই তিন চিকিৎসকের মাধ্যমে হুমকি দেওয়া হয়েছিল প্রতিবাদীদের ৷ সন্দীপ হেফাজতে থাকাকালীন তাই ওই তিন চিকিৎসকের এবার বয়ান রেকর্ড করতে চাইছে সিবিআই ৷