Tag Archives: Chhattisgarh

Accident: নিমন্ত্রণ খেয়ে ফেরার পথে হঠাৎ বিকট শব্দ, মুহূর্তে রক্তগঙ্গা! মহিলা-শিশুদের মৃতদেহের সারি, ভয়ঙ্কর ঘটনা

রায়পুর: মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ছত্তিশগড়ে। পারিবারিক অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথেই গোটা পরিবারের মর্মান্তিক পরিণতি। ছত্তিশগড়ে ভয়ংকর দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ৯ জনের। মৃতদের মধ্যে সকলেই মহিলা এবং শিশু। আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে আরও ২৩ জনকে। তার মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গিয়েছে।

সূত্রের খবর, দুর্ঘটনাটি ঘটেছে ছত্তিশগড়ের বেমেতারা জেলায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে একটি বড় গাড়ি করে ফিরছিলেন পাথরা গ্রামের বাসিন্দারা। বেমেতারা জেলার কাঠিয়া গ্রামের কাছে পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা লাগে অনুষ্ঠান ফেরত ওই গাড়িটির। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ওই পণ্যবাহী ট্রাকটি গিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড় করানো একটি মিনি ট্রাকে ধাক্কা মারে। আর এর ফলেই মিনি ট্রাকের সামনের অংশটি দুমড়ে মুচড়ে যায়।

আরও পড়ুন: লটারিতে এক কোটি টাকা জিতলে ট্যাক্স কেটে হাতে কত পাওয়া যায়? জেনে নিন

দুর্ঘটনার পরপরই যাত্রিবাহী গাড়িটি উল্টে যাওয়ায় গাড়ির মধ্যে থাকা যাত্রীরা ছিটকে রাস্তায় পড়ে যান। ঘটনা বুঝেই সেখানে চলে আসেন এলাকার বাসিন্দারা। তাঁরাই প্রথমে উদ্ধার কাজ শুরু করেন। পৌঁছয় পুলিশ এবং উদ্ধারকারী দলও। আহত সকলকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।

পুলিশের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক জানিয়েছেন, ঘটনাস্থলেই আট জনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে আরও একজনের মৃত্যু ঘটে। বাকি আহতদের মধ্যে চার জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁদের রায়পুর এইমস হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।

Actor Death: বাগদানের দিনই সব শেষ! ভয়াবহ দুর্ঘটনায় মর্মান্তিক মৃত্যু জনপ্রিয় অভিনেতার, শোকের ছায়া

ছত্রিশগড়: বিনোদন জগতে ফের দুঃসংবাদ৷ অকালে চলে গেলেন অভিনেতা সুরজ মেহর৷ গাড়ি দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল অভিনেতা সুরজের৷ ছত্রিশগড়ের রায়পুরে পিপেদুলার কাছে সরসিওয়া এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটেছে৷ জানা গেছে, শ্যুটিং সেরে বাড়ি ফেরার সময়েই এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে৷

জানা গেছে, একটি পিকআপ ট্রাকের সঙ্গে সুরজের গাড়ির তুমুল সংঘর্ষে দুমরে মুচড়ে গাড়ি৷ তারপরই তড়িঘড়ি করে গুরুতর জখম অবস্থায় অভিনেতাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাকে মৃত বলে জানান চিকিৎসকেরা৷ ঘটনাস্থলেই মারা গেছেন বলে জানান চিকিৎসকেরা৷

আরও পড়ুন-    শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

বুধবার বিকেলেই দুর্ঘটনার খবর পান অভিনেতার পরিবারের সদস্যরা৷ খবর পেয়েই তারা ঘটনাস্থলে ছুটে যান৷ আরও জানা যায়, বুধবারই ওড়িশার বাথলিতে সুরজের বাগদান হওয়ার কথা ছিল৷ উল্লেখ্য,’আখেরি ফয়সলা’ ছবির শ্যুটিং করছিলেন তিনি৷ ভিলেনের চরিত্রে অভিনয় করেই তিনি বেশি পরিচিতি ছিলেন৷ ভয়াবহ দুর্ঘটনায় মেহেরের গাড়ির চালকও গুরুতর আহত হয়েছে৷ বাগদানের দিন মর্মান্তিক মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে৷

Chhattisgarh Borewell Rescue: প্রিন্স-পর্ব মনে করিয়ে ৫০০ উদ্ধারকর্মীর ১০৪ ঘণ্টার চেষ্টায় পরিত্যক্ত গভীর গর্ত থেকে উদ্ধার ছোট্ট রাহুল

বিলাসপুর : ৫০০ উদ্ধারকর্মীর ১০৪ ঘণ্টার নিরলস প্রচেষ্টার পর অবশেষে পাতকুয়োর পরিত্যক্ত গর্ত থেকে উদ্ধার করা হল ১১ বছর বয়সি রাহুল সাহুকে ৷ ছত্তীসগড়ের জঞ্জগির চম্পা জেলার বাসিন্দা ওই বালকের কথা বলা ও শ্রবণশক্তিতে সমস্যা রয়েছে আজন্ম ৷ মঙ্গলবার রাতে তাকে উদ্ধার করার পর স্বস্তিজনক পরিস্থিতি তার পরিবারে তথা প্রত্যেক দেশবাসীর মনে ৷

রাহুলের বাড়ি ছত্তীসগঢ়ের জঞ্জগির চম্পা জেলার মালখারোডা ব্লকের পিহরিড় গ্রামে৷ গত ১০ জুন, শুক্রবার দুপুর ২ টো নাগাদ খেলতে খেলতে আচমকাই সে পড়ে যায় তার বাড়ির উঠোনে দাঁড়িয়ে থাকা ৮০ ফুট গভীর বোরওয়েলে ৷ পরিত্যক্ত ওই কুয়োর ৬০ ফুট গভীরতায় আটকে যায় সে ৷ ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স (NDRF)-এর আধিকারিকরা,  সেনাবাহিনী, পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন-সহ ৫০০ জনের বেশি সামিল হন উদ্ধারকারী দলে ৷ শুক্রবার বিকেল থেকেই শুরু হয় উদ্ধারপর্ব ৷

শিশুদের পরিত্যক্ত বোরওয়েল থেকে উদ্ধার করে বাইরে আনার ক্ষেত্রে এটাই দীর্ঘতম উদ্ধারপর্ব ৷ এই ঘটনা মনে করিয়ে দিয়েছে ২০০৬ সালে প্রিন্স-পর্ব৷ হরিয়ানার কুরুক্ষেত্র এলাকার বাসিন্দা ওই কিশোরকে ৫০ ঘণ্টা পর বার করে আনা সম্ভব হয়েছিল পরিত্যক্ত বোরওয়েল থেকে ৷

ছবি : সামাজিক মাধ্যম
:

 

আরও পড়ুন : মায়াপুরে ইসকন মন্দিরে মহাসমারোহে পালিত হল জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা উৎসব

রাহুলের উদ্ধারপর্ব ঠিকভাবে রূপায়িত হওয়ার ফলে স্বস্তিতে ছত্তীসগঢ় রাজ্য প্রশাসনও ৷ শুক্রবার থেকেই পুরো পরিস্থিতির উপর নজর রেখেছিলে মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল ৷ তিনি ট্যুইট করেছেন, ‘‘সকলের প্রার্থনা ও উদ্ধারকারী দলের নিরবচ্ছিন্ন প্রয়াসে নিরাপদে উদ্ধার করা গিয়েছে রাহুলকে ৷’’ রাহুল যাতে এই অভিজ্ঞতার ঘোর কাটিয়ে দ্রুত সম্পূর্ণ স্বাভাবিক হয়ে উঠতে পারে, সে বিষয়েও শুভকামনা জানিয়েছেন তিনি ৷

আরও পড়ুন :  আত্মীয়ের বাড়িতে আশ্রিতা মা-মেয়ে, গৃহশিক্ষকতা করে উচ্চ মাধ্যমিকে দুর্দান্ত ফল পিতৃহীন ছাত্রীর

 

আরও পড়ুন :  ট্রেন বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে পাঠানো যাচ্ছে না শাকসব্জি, বাড়তে পারে দাম?

 

 

ভয়াবহ ও দুঃসহ এই অভিজ্ঞতার পর এখন কেমন আছে রাহুল? বিলাসপুরের জেলাশাসক জিতেন্দ্র শুক্লা জানিয়েছেন, ‘‘তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল ৷ সে দ্রুত স্বাভাবিক হয়ে উঠবে ৷’’ তিনি আরও জানান, গ্রিন করিডোর তৈরি করে প্রায় ১০০ কিমি পথ পাড়ি দিয়ে রাহুলকে বিলাসপুরে এনে ভর্তি করানো হয়েছে নামী বেসরকারি হাসপাতালে ৷ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা তাকে পর্যবেক্ষণে রেখেছেন ৷

Chhattisgarh: ‘এক পেগ মদ খেয়ে ঘুমোতে যেতে দিন পুরুষদের’, মন্ত্রীর আজব পরামর্শ তুমুল Viral! দেশজুড়ে বিতর্কের ঝড়…

#বালোদ: মহিলাদের উদ্দেশে এমনই পরামর্শ দিতে দেখা গেল ছত্তিশগড়ের (Chattisgarh) এক মন্ত্রীকে। তাঁদের বলা হল, বাড়ির পুরুষ সদস্যদের এক পেগ মদ খেয়ে ঘুমোতে পাঠাতে। আর রাজ্যের নারী ও শিশুকল্যাণমন্ত্রী অনিলা ভেদিয়ার এমন মন্তব্য ঘিরে স্বাভাবিক ভাবেই বিতর্ক তৈরি হয়েছে গোটা রাজ্য(Chhattisgarh) তথা দেশে।

রাজনৈতিক মহলের মতে, মুখ্যমন্ত্রী ভুপেশ বাঘেলের মন্ত্রিসভারই এক গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হয়ে এমন মন্তব্য করে দলের ভাবমূর্তিকে বিপন্ন করলেন এই মন্ত্রী। একদিকে যখন ছত্তিশগড়ের(Chhattisgarh) কংগ্রেস সরকার নির্বাচনী  প্রতিশ্রুতি পূরণের চেষ্টা করছে, রাজ্যে পানীয়র আসক্তি কমানোর এমনকি বন্ধ করার ডাক দিয়েছে, ঠিক সেই সময় মন্ত্রীর এমন মন্তব্য অস্বস্তিতে ফেলেছে শাসক দলকে। এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল। অবশ্য বিতর্কের মুখে পড়ার পরে তাঁর মন্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা হচ্ছে বলে দাবি তুলেছেন অনিলা ভেদিয়া।

আরও পড়ুন : যৌন ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ! রাজ-শিল্পার নামে FIR শার্লিন চোপড়ার…

দু’বারের বিধায়ক অনিলা ভেদিয়া নিজের বিধানসভা কেন্দ্রের (Chhattisgarh) এলাকা পর্যবেক্ষণে গিয়েছিলেন গত বুধবার। সেই সময় বালোদ জেলার সিঞ্চোলা গ্রামের মহিলারা অনিলা ভেডিয়ার কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন, গ্রামে মদ্যপ পুরুষদের আসক্তি দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে সরকার গ্রামবাসীকে নিজেদের তৈরি মদ পান করার অনুমতি দেওয়ার পর থেকেই সমস্যা বেড়েছে। সেই অভিযোগ প্রসঙ্গেই ওই কথা বলেন অনিলা ভেদিয়া। এরপরেই তাঁর এই মন্তব্য ঘিরে প্রবল বিতর্ক শুরু হয়ে যায় দেশজুড়ে।

পরে আত্মপক্ষ সমর্থনে মন্ত্রী বলেন, তাঁর মন্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা হচ্ছে। অনিলার কথায়, ”আমি সেই সব পুরুষদের কথাই বলছিলাম যাঁরা মদ্যপানে আসক্ত। আমি তাঁদের বলতে চাইছিলাম যেন তাঁরা কম মদ খান। মহিলাদের এমনিতেই বাড়ির কাজে ও শিশুদের সামলাতে যথেষ্ট মানসিক চাপ সামলাতে হয়। আমি তাই বোঝাতে চাইছিলাম মদের আসক্তি খুবই খারাপ এবং এর থেকে সরে আসা উচিত।” অনিলা জানান, তিনি একথা বলেছেন পুরুষদের মদ্যপানের আসক্তি প্রসঙ্গে। আর সেক্ষেত্রে তাঁর পরামর্শ, পুরুষরা অল্প মদ খেয়ে যেন শুয়ে পড়েন। তাঁর মতে, এতে গার্হস্থ্য হিংসায় লাগাম পরানো সম্ভব হবে।

আরও পড়ুন : তিনিই পূর্ণ সময়ের সভাপতি, ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে বিক্ষুব্ধদের বার্তা সনিয়ার

কিন্তু অনিলা যতই সাফাই দিন, তাঁর এহেন মন্তব্যের বিরোধিতা করেছে বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের পালটা বক্তব্য, একদিকে কংগ্রেস রাজ্যে মদ নিষিদ্ধ করার কথা বলছে। অথচ তাদের মন্ত্রীরাই লোকজনকে মদ খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন! বিজেপির দাবি, এই ধরনের মন্তব্য মানুষকে ভুল বার্তা দেবে এবং এর ফলে মদের প্রতি আসক্তি আরও বাড়বে। সবমিলিয়ে দেশ জুড়ে বিতর্কের ঝড় উঠেছে এই মন্তব্যে।

করোনা আশঙ্কায় ফুচকায় অনীহা! তেঁতুলজলের বিশেষ যন্ত্রই করছে মুশকিল আসান, ভাইরাল

#রাইপুর: ফুচকা, পানিপুরি, গোলগাপ্পা, পানি বাতাসা…ভালবাসার আর এক নাম। করোনা সংক্রমণে রাশ টানতে লকডাউন জারি হওয়ার পরে ভারতবাসী কী কী সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল, তা কম-বেশী সকলেরই এখন জানা। কিন্তু ফুচকা না পেয়ে যে সমস্যা আরও খানিকটা বেড়ে গিয়েছিল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তার  প্রমাণ মিলেছে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামের মতো সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টে।

লকডাউনে বাড়ি বসে অনেকে অনেক কাজ শিখেছেন। ঘর মোছা, বাসন মাজার পাশাপাশি শিখিছেন নানা পদের রান্না। তার সঙ্গে সঙ্গে অনেকেই রপ্ত করে ফেলেছেন ফুচকার রেসিপি। আকার বা আকৃতিতে যেমনই হোক না কেন, ফুচকা তো! আট থেকে আশির রসনাতৃপ্তির অন্যতম উপাদান যে ফুচকা, তা লকডাউনে হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন অনেকেই।

কিন্তু এভাবে কতদিন? বাড়িতে ফুচকা বানানো মানে ঝক্কির একশেষ। সময় লাগে তো বটেই, সঙ্গে রয়েছে হাড়ভাঙা খাটুনি। আবার সব করেও অনেকক্ষেত্রেই স্বাদ ঠিক পাড়ার বা অফিসের নীচের প্রিয় ফুচকাওয়ালা কাকু বা দাদাদের মতো মোটেই হয় না। তাই আনলক  শুরু হতেই ফুচকাপ্রেমীরা যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছিলেন।

কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই ইচ্ছা থাকলেও উপায় হচ্ছে না। বাড়ির কথা ভেবে বা নিজেদের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে অনেকেই ফুচকা খাওয়া থেকে নিজেদের বিরত রেখেছেন। কারণ, হাত যতই পরিষ্কার থাকুক, সংক্রমণের ভয় একটা থেকেই যায়। এ  বারে সেই সমস্যারই সমাধান করে ফেলেছেন ছত্তীসগড়ের রাইপুরের এক ফুচকা বিক্রেতা। তিনি এমন এক যন্ত্র নিয়ে বসছেন, যাতে হাতের আর তেমন প্রয়োজন পড়ছে না। ফুচকাপ্রেমীরা নিজেরাই আলুভরা ফুচকা সেই যন্ত্রের নীচে ধরছেন, তেঁতুল জল পড়ছে ফুচকায়। আর তারপরেই মুখে ভরে নিচ্ছেন মহা আনন্দে। এতে সংক্রমণের ভয় কমেছে অনেকটা।

বিশেষ এই যন্ত্র এবং ফুচকা বিক্রেতার একটি ৫৮ সেকেন্ডের ভিডিও সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন  IAS অবনীশ শরণ। নিমেষে তা ভাইরাল হয়ে যায়। নেটিজেনদের একাংশ ফুচকা বিক্রেতার এই অভিনব ভাবনাকে কুর্নিশ জানিয়েছেন। অনেকেই তাঁর তারিফ করেছেন সামাজিক দায়বদ্ধতা পালন করার জন্য। ইতিমধ্যেই হাজার হাজার মানুষ পোস্টটি লাইক করেছেন।

ফুচকা বিক্রেতা তাঁর এই মেশিনের নাম দিয়েছেন ‘Touch Me Not Pani Puri’। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে তেঁতুল জলের মেশিনটিতে তিনটি নজেল রয়েছে। তাতে ৩টি ফ্লেভারের জল রয়েছে। একটিতে রসুন ফ্লেভার, একটিতে খাট্টামিঠা এবং আরেকটিতে ধনিয়া-পুদিনা। অর্থাৎ, আলুমাখা ভর্তি ফুচকা যে ফ্লেভারের জল দিয়ে খেতে ইচ্ছুক ক্রেতা, তিনি সেই নজেলের নীচে ফুচকা ধরলে পরিমাণ মতো জলে ভর্তি হচ্ছে ফুচকায়। তার পরে মুখে দিলেই বাজিমাত।