Tag Archives: Flute player

Flute Player: বর্ধমানে তৈরি এই বাঁশি পাড়ি দিয়েছে বিদেশ

এই ব্যক্তি শুধুমাত্র যে বাঁশি বাজান তাই নয়, তিনি বাঁশি তৈরিও করেন। নাম শঙ্কর মাল। বাড়ি পূর্ব বর্ধমান জেলার কাটোয়া-২ ব্লকের গাজীপুর পঞ্চায়েতের অন্তর্গত ছোট কুলগাছি গ্রামে।
এই ব্যক্তি শুধুমাত্র যে বাঁশি বাজান তাই নয়, তিনি বাঁশি তৈরিও করেন। নাম শঙ্কর মাল। বাড়ি পূর্ব বর্ধমান জেলার কাটোয়া-২ ব্লকের গাজীপুর পঞ্চায়েতের অন্তর্গত ছোট কুলগাছি গ্রামে।
শঙ্কর মালের বাড়ির ভিতর প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে শুধু বাঁশি। সেখানে গেলেই দেখা যাবে এক মনে বসে বসে চলছে বাঁশি তৈরির কাজ। শঙ্কর মালের তৈরি বাঁশি বেশ জনপ্রিয়। বংশ পরম্পরায় এই কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
শঙ্কর মালের বাড়ির ভিতর প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে শুধু বাঁশি। সেখানে গেলেই দেখা যাবে এক মনে বসে বসে চলছে বাঁশি তৈরির কাজ। শঙ্কর মালের তৈরি বাঁশি বেশ জনপ্রিয়। বংশ পরম্পরায় এই কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
শিল্পী শঙ্কর মাল আরও জানান, বাঁশি তৈরি এবং বিক্রি তাঁদের চার পুরুষের ব্যবসা। বাবা, দাদারা এই কাজই করেছেন। এখন তিনি এবং তাঁর ছেলেরা করছেন। তাঁদের বাড়ির সকলেই বাঁশি তৈরির সঙ্গে যুক্ত।
শিল্পী শঙ্কর মাল আরও জানান, বাঁশি তৈরি এবং বিক্রি তাঁদের চার পুরুষের ব্যবসা। বাবা, দাদারা এই কাজই করেছেন। এখন তিনি এবং তাঁর ছেলেরা করছেন। তাঁদের বাড়ির সকলেই বাঁশি তৈরির সঙ্গে যুক্ত।
শঙ্কর মালের কাছে ১৫ টাকা থেকে শুরু করে পাওয়া যাবে ১৫ হাজার টাকা দামের বাঁশি। যার মধ্যে থাকবে বিভিন্ন ধরনের বাঁশি, যেমন স্কেলের বাঁশি, সোজা বাঁশি এবং বাচ্চাদের জন্য অন্য ধরনের বাঁশি। তবে শঙ্কর মাল জানিয়েছেন, বাঁশের দাম অনুযায়ী নির্ধারিত হয় বাঁশির দাম।
শঙ্কর মালের কাছে ১৫ টাকা থেকে শুরু করে পাওয়া যাবে ১৫ হাজার টাকা দামের বাঁশি। যার মধ্যে থাকবে বিভিন্ন ধরনের বাঁশি, যেমন স্কেলের বাঁশি, সোজা বাঁশি এবং বাচ্চাদের জন্য অন্য ধরনের বাঁশি। তবে শঙ্কর মাল জানিয়েছেন, বাঁশের দাম অনুযায়ী নির্ধারিত হয় বাঁশির দাম।
ইতিমধ্যেই শঙ্কর মালের তৈরি এই বাঁশি পাড়ি দিয়েছে বিদেশে। শঙ্কর মাল আগে কলকাতার ভবানীপুরে বাঁশি বিক্রি করতেন। সেখান থেকেই বাঁশি বিদেশে গিয়েছে বলে জানান। বর্তমানে তার তৈরি বাঁশি আমেরিকা, বাংলাদেশ, নেপাল সহ বিভিন্ন দেশে বিক্রি হয়।
ইতিমধ্যেই শঙ্কর মালের তৈরি এই বাঁশি পাড়ি দিয়েছে বিদেশে। শঙ্কর মাল আগে কলকাতার ভবানীপুরে বাঁশি বিক্রি করতেন। সেখান থেকেই বাঁশি বিদেশে গিয়েছে বলে জানান। বর্তমানে তার তৈরি বাঁশি আমেরিকা, বাংলাদেশ, নেপাল সহ বিভিন্ন দেশে বিক্রি হয়।

Special Flute: বাঁশির সুরে ভেসে আসছে মানুষের কণ্ঠস্বর! কোথায় জানেন?

হুগলি: ১০ টাকার বাঁশি যেন অবিকল মানুষের কন্ঠে কথা বলে! এমনই অবাক করা মজাদার বাঁশি ও তার বিক্রেতার দেখা মিলল গুপ্তিপাড়ার রথের মেলায়। যেখানে বাঁশির সুরে বের হচ্ছে অবিকল মানুষের কণ্ঠস্বর। বাঁশি বাজলে যেন মনে হচ্ছে কোন‌ও এক বাচ্চা কথা বলছে। বাঁশি বিক্রেতার নিপুন কায়দায় একেবারে মানুষের কথোপকথন ফুটে উঠছে বাঁশির সুরের মধ্যে দিয়ে। যা দেখে তাজ্জব সেখানকার মানুষজন।

বাঁশির মধ্যে দিয়ে বেরোচ্ছে যেন কোন এক বাচ্চার কণ্ঠস্বর। যেন কথা বলছে অন্য কারোর সঙ্গে। বাঁশির সুরে দাদু-ঠাকুমার সঙ্গে সে রথের মেলায় ঘুড়তে যাবে বলছে। আবার বাঁশিতেই ভেসে আসছে বাচ্চার কান্নার আওয়াজ। এমন অবাক করা বাঁশি বেশিরভাগই হয়ত আগে কখনও দেখেননি।

আরও পড়ুন: ছোটবেলার স্কুলকে সাজিয়ে তুলতে এগিয়ে এল ৯০ দশকের প্রাক্তনীরা

গুপ্তিপাড়া রথের মেলায় দেখা মিলেছে এমনই এক বাঁশি বিক্রেতার। যদিও বাঁশির মধ্যে থেকে কন্ঠস্বর বের করার এই বিশেষ কায়দা শুধুমাত্র বাঁশির নয়, তার সঙ্গে হাতেরও। হাত দিয়ে বাঁশির মুখকে চেপে নির্দিষ্টভাবে হাওয়াকে ভিতর থেকে বাইরের দিকে বার করলে তা থেকে অবিকল মানুষের বাচ্চার কণ্ঠস্বরের মত আওয়াজ বেরোচ্ছে। তাই দিয়েই বাঁশির সাহায্যে কথা বলছেন সেই বাঁশি বিক্রেতার। যা শুধুমাত্র বাচ্চাদের নয় নজর কেড়েছে বড়দেরও।

গুপ্তিপাড়ার মেলায় ঘুটিয়া শরিফ থেকে এই বাঁশি বিক্রি করতে এসেছেন সুমন মিস্ত্রি। এই বিষয়ে ওই বাঁশি বিক্রেতা জানান, দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে এই বাঁশি বিক্রি করেই চলছে তাঁর সংসার। প্লাস্টিকের তৈরি এই বাঁশি বাজানো একদমই কঠিন কাজ নয়। শুধুমাত্র গুপ্তিপাড়ার মেলা নয়, জেলার বিভিন্ন প্রান্তের মেলায় গিয়ে এই বাঁশি বিক্রি করেই উপার্জন করেন সুমন মিস্ত্রি।

রাহী হালদার

Bankura News: অপূর্ব সুন্দর এই পাথরের বাঁশি, তোলা যায় সুরও! কী কী বিশেষত্ব রয়েছে? দেখে নিন

বাঁকুড়া: বাঁকুড়ার এক শিল্পী গোটা একটা পাথরকে কেটে তৈরি করেছেন একটি বাঁশি। বাঁশির গায়ে খোদাই করা রয়েছে অপূর্ব কারুকার্য। আর বাঁশির মতই সুন্দর সুর তোলা যায় এই পাথরের বাঁশি দিয়েও। পাথর দিয়ে তৈরি হলেও অত্যন্ত নৈপুণ্যের সঙ্গে পাথরের ভিতরটা খোদাই করে বাঁশির ছিদ্রগুলি তৈরি করা হয়েছে যাতে হাওয়া যাতায়াত করে সুরের মূর্ছনা তুলতে পারে।

শুশুনিয়া গ্রামের ঐতিহ্যবাহি শিল্প ‘পাথর শিল্প’। পাথর শিল্পী অভীক কর্মকার প্রায় ২১০ দিন ধরে ধৈর্যের সঙ্গে পাথর খোদাই করে বানিয়েছেন এই বাঁশিটি। অপূর্ব দর্শন এই বাঁশির জন্য ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি উদ্যোগ অধিকার পশ্চিমবঙ্গ কারুশিল্প প্রতিযোগিতা ২০২৩-২০২৪-এ বাঁকুড়ার শিল্পী অভীক কর্মকার প্রথম স্থান অধিকার করেছেন। এছাড়াও এই বাঁশি রাজ্য স্তরেও পেয়েছে প্রথম পুরস্কার। বাঁকুড়ার শুশুনিয়ায় এই পাথর শিল্পীর তৈরি করা আশ্চর্য বাঁশিটি দেখে অবাক হয়েছেন অনেকেই।

আরও পড়ুন : বিল গেটসের সঙ্গে সাক্ষাৎ! ডলি চাওয়ালা ছুটিতে মলদ্বীপে, সঙ্গে কোন বলিউড তারকার

পাথরের তৈরি হলেও ওজনে বেশ হালকা এই বাঁশিটি। বাঁশির গায়ে খোদাই করা রয়েছে শ্রী কৃষ্ণের জীবনের বেশ কিছু অংশ। এই বিষয়ে শিল্পী অভীক কর্মকার বলেন, বাঁশি মানেই কৃষ্ণ। সেই কারণেই কংস বধ থেকে শুরু করে শ্রী কৃষ্ণের নানা রূপ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে পাথরের বাঁশিতে। পাথরের মধ্যেও যে বাঁশির সুর আনা সম্ভব সেটাই ভাবতে পারেননি শিল্পী নিজেই। এক প্রকার পরীক্ষামূলক ভাবে তৈরি করার পর তিনি বুঝতে পারেন যে এই বাঁশি বাজিয়ে তোলা যায় সুরও।

আরও পড়ুন : জোর টক্কর অরিজিৎ-অনুপমের, ফিল্মফেয়ারে মনোনীত সৌমিতৃষাও! দেখে নিন ফিল্মফেয়ারে মনোনয়নের চমক লাগানো তালিকা

বাঁকুড়ার ছাতনা থানার এক গ্রাম শুশুনিয়া। এখানেই রয়েছে ৪৪০ মিটার উঁচু শুশুনিয়া পাহাড় – এটি পূর্ব-পশ্চিমে প্রায় তিন কিলোমিটার লম্বা। পাহাড়ের পাদদেশে শুশুনিয়া গ্রামে পেয়ে যাবেন নামকরা সব পাথর শিল্পীদের। অভীক কর্মকার তাঁদের মধ্যে অন্যতম।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী