লাইফস্টাইল Papaya Health Benefits: পাতে পড়লেই নাক সিঁটকান? পাকা কি কাঁচা এই ফল কিন্তু ক্যালসিয়ামের ভাণ্ডার! হজমের সমস্যার হবে এক চুটকিতে দূর! Gallery June 24, 2024 Bangla Digital Desk পেঁপে ফলের আয়ুর্বেদিক উপকারিতা প্রচুর। পাকা পেঁপে খেতে খুবই সুস্বাদু এবং মিষ্টি এবং আমাদের শরীরের জন্যও খুবই উপকারী। পেঁপে অনেক ধরনের রোগ নিরাময় করে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। পেঁপে খাওয়া হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়, এটি হাড় মজবুত ও দৃষ্টিশক্তির উন্নতির জন্য একটি মহৌষধ। পেঁপে খাওয়ার বিভিন্ন উপকারিতা বর্ণনা করেছেন চিকিৎসকরা। জাঞ্জগীর জেলা হাসপাতালের আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডাঃ ফণীন্দ্র ভূষণ দেওয়ান বলেন, পেঁপে ব্যবহার করা উচিত, সাধারণ মানুষ হোক, অসুস্থ হোক বা দুর্বল হোক, পেঁপে ফল সবারই খাওয়া উচিত। পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন পাওয়া যায় যা মানুষের হজমের জন্য খুবই উপকারী। পেট পরিষ্কার না হলে পেঁপে ব্যবহার করা হয়। এর সঙ্গে পেঁপে খাওয়া লিভার ও হার্টের জন্য খুবই উপকারী। কারণ পেঁপে লিভারের কার্যকারিতা নিশ্চিত করে, এটি হৃৎপিণ্ডের পেশীর জন্য খুবই উপকারী, তাই নিয়মিত পেঁপে ব্যবহার করা উচিত। তিনি বলেন, পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ পাওয়া যায় যা দৃষ্টিশক্তির জন্যও খুবই উপকারী। ভিটামিন এ রাতের দৃষ্টিশক্তি নিরাময় করে। পেঁপে ফল খাওয়ার সঠিক সময়: ডাক্তার দেওয়ান জানিয়েছেন, সকাল বা সন্ধ্যার সময় পেঁপে খাওয়া যেতে পারে। এর পাশাপাশি কাঁচা পেঁপেকে সবজি হিসেবেও ব্যবহার করা যায়, কাঁচা পেঁপে সবজি বহু লোক খুব পছন্দ করা হয়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Green Papaya vs Ripe Papaya in Blood Sugar: ডায়াবেটিসে কি পেঁপে খাওয়া যায়? কাঁচা না পাকা-কোন পেঁপে বেশি উপকারী? কোনটা খেলে বাড়বে না ব্লাড সুগার? জানুন Gallery March 31, 2024 Bangla Digital Desk কাঁচা এবং পাকা দু’ ধরনের পেঁপেই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী৷ ব্লাড সুগারে কি এই ফল খাওয়া যায়? কাঁচা না পাকা কোন পেঁপে বেশি উপকারী হবে ডায়াবেটিসে, সেই দ্বন্দ্বও রয়ে যায়৷ পাকা পেঁপের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়তে দেয় না এই ফল৷ কিন্তু ব্লাড সুগারে কাঁচা পেঁপে না পাকা পেঁপে? সেই সন্দেহ নিরসন করেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল। পুষ্টিবিদ অবনীর মতে, একাধিক কারণে পাকা পেঁপের তুলনায় কাঁচা পেঁপে অনেক বেশি উপকারী। তুলনামূলক ভাবে কাঁচা পেঁপেতে ল্যাটেক্সের অনুপাত বেশি। তার প্রভাবে শরীরে শোধন প্রক্রিয়া চলে। কাঁচা পেঁপে সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাসের ভাণ্ডার। তাই শরীরের সুস্থতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাঁচা পেঁপের মধ্যে ময়শ্চার কনটেন্ট বা জলীয় অংশ বা আর্দ্রতার পরিমাণ পাকা পেঁপের তুলনায় কম। তাই অনেক দিন তাজা অবস্থায় রাখা যায়। তবে প্রত্যেক খাবারের মতো কাঁচা পেঁপেরও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকতে পারে। তাই ডায়েটে নিয়মিত রাখার ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
লাইফস্টাইল Health Tips: কিছু খেলেই চোঁয়া ঢেকুর? গ্যাস-বদহজমের মহৌষধ এটি, নিস্তার মিলবেই! ডাক্তারের কথা Gallery March 17, 2024 Bangla Digital Desk আপনি কি বহুদিন ধরে গ্যাস্ট্রিক কিংবা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন ? কিছু খেলেই একটুতেই পেটে অ্যাসিডিটি হয়। চিন্তা না করে এবার থেকে রোজ খাবারে রাখুন কাঁচা পেঁপে। নিয়মিত কাঁচা পেঁপে খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসক কিংশুক প্রামাণিক। কাঁচা পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি বা অম্লতা দূর করতে মহা ওষুধ। শরীরকে ভিতর থেকে পরিষ্কার করে এই কাঁচা পেঁপে। চিকিৎসক কিংশুক প্রামাণিকের মতে নিয়মিত কাঁচা পেঁপে খেলে ত্বকের সমস্যা দূর হয়, বিশেষ করে ব্রণ এবং ত্বকের উপর নানা দাগ দূর করতে কাঁচা পেঁপে ভীষণ কার্যকরী। যাঁদের হামেশাই পেটের গোলমাল দেখা দেয় তাঁরা স্যালাড হিসেবেও কাঁচা পেঁপে খেতে পারেন। এছাড়াও প্রতিদিন দুপুর কিংবা রাতের খাবারে কাঁচা পেঁপে রাখতে পারেন। প্রতিদিন সকালবেলা এক গ্লাস জল এর সঙ্গে খালি পেটে কাঁচা পেঁপে চিবিয়ে খেলে গ্যাসের সব সমস্যা থেকেও মুক্তি পাবেন। চিকিৎসক কিংশুক প্রামানিক জানান, কাঁচা পেঁপে খেলে শরীরে কোনও খারাপ কোলেস্টরেল কিংবা ফ্যাট জমে না। শরীরের রক্ত সরবরাহ হতে সহায়তা করে কাঁচা পেঁপে। নিয়মিত কাঁচা পেঁপে খেলে উচ্চ রক্তচাপ থেকে রেহাই পাওয়া যায়। এছাড়াও যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে ব্রণ, ফুসকুরি , মেচেতা ইত্যাদি সমস্যায় ভুগছেন তাঁরা নিয়মিত কাঁচা পেঁপে খেলে ব্রণর সমস্যা ও এর দাগ থেকে রেহাই পাবেন। তাই প্রতিদিন খাবারে রাখুন কাঁচা পেঁপে।
লাইফস্টাইল Uric Acid: ওষুধ ছাড়াই তড়তড়িয়ে কমবে ইউরিক অ্যাসিড! ৫ ফল করবে কেল্লাফতে! ব্যথা-বেদনারও মহৌষধ, জেনে নিন Gallery February 22, 2024 Bangla Digital Desk ইউরিক অ্যাসিড শরীরে উৎপন্ন একটি টক্সিন। যার গঠনে কোনও সমস্যা নেই, তবে শরীর থেকে বের না হওয়াই রোগের মূল। শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে জয়েন্টগুলোতে ব্যথা ও ফোলাভাব হয়। যাদের ইউরিক অ্যাসিড বেশি তাঁদের পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন ডাল, কিডনি বিন, ছোলা, তরকারি, পনির, অ্যালকোহল এবং বাইরের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। ভূষণ রিসার্চ ল্যাবে ডক্টর ভূষণ বলেন, যাদের ইউরিক অ্যাসিড বেশি তাঁদের খাদ্যতালিকায় পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেলে জয়েন্ট থেকে ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টাল গলে প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে আসে। বিশেষজ্ঞরা এমন কিছু পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের কথা বলেছেন যা খেলে সহজেই ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আসুন বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক কোন খাবারগুলি সহজেই ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। কমলালেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে। এই ফলের সাইট্রিক বৈশিষ্ট্য পিউরিন পাথর ভাঙতে সাহায্য করে। ফাইবার সমৃদ্ধ কমলালেবু মেটাবলিজম দ্রুত করে পিউরিন হজমে সাহায্য করে। যাদের ইউরিক অ্যাসিড বেশি তাঁদের কমলালেবু খাওয়া উচিত। কমলালেবুর মতো, কলার ব্যবহারও ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর বলে প্রমাণিত। কলা পটাশিয়াম সমৃদ্ধ একটি ফল যা শরীরে ইউরিক অ্যাসিড জমতে দেয় না, ফলে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ বেতো শাক খাওয়ার মাধ্যমে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। বেতো শাকে রয়েছে ফাইবার, আয়রন, ভিটামিন এ যা শরীর থেকে টক্সিন দূর করে এবং ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে। যাদের ইউরিক অ্যাসিড বেশি তাঁদের খাদ্যতালিকায় কাঁচা পেঁপে থাকা উচিত। কাঁচা পেঁপেতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং পটাশিয়াম যা সহজেই ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। যাদের ইউরিক অ্যাসিড বেশি তাঁদের করলা খাওয়া উচিত। করলা আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ যা ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে কার্যকর।
লাইফস্টাইল Raw papaya Benefits: কাঁচা পেঁপেতেই ম্যাজিকের মতো সারবে রোগ! নানা উপকারিতায় ভরা এই সবজির গুণ শুনলে মাথা ঘুরে যাবে Gallery January 28, 2024 Bangla Digital Desk পাকা পেঁপে পেটের জন্য খুবই স্বাস্থ্যকর। কিন্তু কাঁচা পেঁপে খান এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। হ্যাঁ, পেঁপে পাকা হোক বা কাঁচা, সবই শরীরে জন্য অনেক উপকারী। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক সন্তোষ রায়বাগী ড একটি চিকিৎসা সংক্রান্ত ওয়েবসাইডে জানিয়েছেন, কাঁচা পেঁপে পটাশিয়াম, ফাইবার, ফোলেট, ভিটামিন সি, ই, প্রোটিন, আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ক্যারোটিনয়েড, পলিফেনল, লাইকোপেন, অ্যামাইনো অ্যাসিড ইত্যাদি সমৃদ্ধ। এটি খেলে পেট পরিষ্কার থাকে। হজমশক্তি ভাল হয়। ত্বক সুস্থ থাকে। জানুন এখানে কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। কাঁচা পেঁপে ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এই ফলের বার্ধক্যের ছাপ পড়তে বাঁধা দেয় যা বলিরেখা, মুখের দাগ, বার্ধক্যের লক্ষণ, কমাতে সাহায্য করে। ওজন কমানোর জন্য কাঁচা পেঁপে খুবই ভাল। অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্যও কাঁচা পেঁপে খুব উপকারী। কাঁচা পেঁপে ফাইবার সমৃদ্ধ। হজমশক্তি ভাল রাখে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমায়। পাকস্থলীতে pH-এর ভারসাম্য বজায় রাখে। আপনি কি জানেন যে কাঁচা পেঁপেতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এটি ভিটামিন সি চাহিদার ৭০ শতাংশ পূরণ করে। এটি শরীরে শ্বেত রক্ত কণিকার উৎপাদন বাড়ায়। এই কোষগুলি শরীরকে বাহ্যিক রোগজীবাণু এবং সংক্রমণের আক্রমণ থেকে রক্ষা করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, যা নানা রোগ থেকে রক্ষা করে। কাঁচা পেঁপেতে পটাশিয়ামের পরিমাণ অনেক বেশি। এই ফলটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। পটাসিয়াম কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমের উপর চাপ কমানোর ক্ষমতা রয়েছে, যার ফলে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, করোনারি হার্ট ডিজিজের ঝুঁকি হ্রাস পায়। কাঁচা পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ফোলেট থাকে। ভিটামিন বি যা শিশুদের নিউরাল টিউব ত্রুটি প্রতিরোধে অপরিহার্য। এমন পরিস্থিতিতে মহিলারা গর্ভাবস্থায় সীমিত পরিমাণে কাঁচা পেঁপে খেতে পারেন। এছাড়াও, ঋতুস্রাবের সময়, পেটের ব্যথা এবং খিঁচুনি থেকে মুক্তি পেতে এই ফলটি খেতে পারেন। এতে উপস্থিত কিছু সক্রিয় উপাদান প্রদাহ এবং পিরিয়ড সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।