Tag Archives: Haryana

GK: ভারতের একমাত্র রাজ্য, যেখানে গাছকে পেনশন দেওয়া হয়! কোন রাজ্য? শুনে চমকে যাবেন কিন্তু

আপনি নিশ্চয়ই মানুষের পেনশন পাওয়ার কথা শুনেছেন, কিন্তু গাছও যে পেনশন পায় তার শুনেছেন কি? তবে বিশেষ বিষয় হলো, যে ভারতের শুধুমাত্র একটি রাজ্যেই এই প্রকল্পটি রয়েছে। এবার জেনে নেওয়া যাক ভারতের কোন রাজ্য গাছগুলিকে পেনশন দেয় এবং কতটা পরিমাণ টাকা পাওয়া যায়।
আপনি নিশ্চয়ই মানুষের পেনশন পাওয়ার কথা শুনেছেন, কিন্তু গাছও যে পেনশন পায় তার শুনেছেন কি? তবে বিশেষ বিষয় হলো, যে ভারতের শুধুমাত্র একটি রাজ্যেই এই প্রকল্পটি রয়েছে। এবার জেনে নেওয়া যাক ভারতের কোন রাজ্য গাছগুলিকে পেনশন দেয় এবং কতটা পরিমাণ টাকা পাওয়া যায়।
মানুষ শেষ বয়সে অবসরের পর পেনশন অথবা বিধবা ভাতা বা বার্ধক্য ভাতা পান। তবে ভারতের এমন একটি রাজ্য রয়েছে যারা গাছকেও পেনশন দেয়। যদিও এই গাছগুলি কোন সাধারণ গাছ নয়, অনেক পুরনো গাছ।
মানুষ শেষ বয়সে অবসরের পর পেনশন অথবা বিধবা ভাতা বা বার্ধক্য ভাতা পান। তবে ভারতের এমন একটি রাজ্য রয়েছে যারা গাছকেও পেনশন দেয়। যদিও এই গাছগুলি কোন সাধারণ গাছ নয়, অনেক পুরনো গাছ।
এই প্রকল্পে বলা হয়েছে যে সকল গাছের বয়স ৭৫ বছরের বেশি, কেবল সেই সকল গাছগুলি পেনশন পাওয়ার উপযুক্ত।
এই প্রকল্পে বলা হয়েছে যে সকল গাছের বয়স ৭৫ বছরের বেশি, কেবল সেই সকল গাছগুলি পেনশন পাওয়ার উপযুক্ত।
আসলে এখানে হরিয়ানা রাজ্যের কথা বলা হয়েছে, যেখানে হরিয়ানা সরকার প্রণবায়ু দেবতার প্রকল্পের আওতায় এই গাছগুলিকে বার্ষিক পেনশন দিয়ে থাকে। এই প্রকল্পটি চালু করেছিলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর। তিনি ২০২১ সালের ৫ই জুন অর্থাৎ পরিবেশ দিবসে দিনে এই প্রকল্পটি চালু করেছিলেন।

আসলে এখানে হরিয়ানা রাজ্যের কথা বলা হয়েছে, যেখানে হরিয়ানা সরকার প্রণবায়ু দেবতার প্রকল্পের আওতায় এই গাছগুলিকে বার্ষিক পেনশন দিয়ে থাকে। এই প্রকল্পটি চালু করেছিলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর। তিনি ২০২১ সালের ৫ই জুন অর্থাৎ পরিবেশ দিবসে দিনে এই প্রকল্পটি চালু করেছিলেন।
হরিয়ানা সরকার ঘোষণা করেছিলেন যে, কোনো গাছের আয়ু ৭৫ বছর হলে বার্ষিক ২৫০০ টাকা করে পেনশন দেওয়া হবে। তবে পরবর্তীতে এই টাকার পরিমাণ বাড়িয়ে ২৭৫০ টাকা করা হয়। এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে হলে অনলাইন ও অফলাইন উভয় ক্ষেত্রেই আবেদন করা যায়।
হরিয়ানা সরকার ঘোষণা করেছিলেন যে, কোনো গাছের আয়ু ৭৫ বছর হলে বার্ষিক ২৫০০ টাকা করে পেনশন দেওয়া হবে। তবে পরবর্তীতে এই টাকার পরিমাণ বাড়িয়ে ২৭৫০ টাকা করা হয়। এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে হলে অনলাইন ও অফলাইন উভয় ক্ষেত্রেই আবেদন করা যায়।
তবে এই সুবিধা শুধুমাত্র হরিয়ানা রাজ্যের বাসিন্দাদের জন্য। যদি কোন ব্যক্তির ৭৫ বছরের বেশি পুরনো গাছ থাকে তাহলে তিনি এই প্রকল্পের আওতায় পেনশন এর সুবিধা পেতে পারেন।
তবে এই সুবিধা শুধুমাত্র হরিয়ানা রাজ্যের বাসিন্দাদের জন্য। যদি কোন ব্যক্তির ৭৫ বছরের বেশি পুরনো গাছ থাকে তাহলে তিনি এই প্রকল্পের আওতায় পেনশন এর সুবিধা পেতে পারেন।
আর আপনার বাড়িতে যদি বটগাছ থাকে, তাহলে সরকার সেগুলিকে বেশি গুরুত্ব করে। কারণ এই গাছ সর্বদাই অক্সিজেন ছড়ায়।
আর আপনার বাড়িতে যদি বটগাছ থাকে, তাহলে সরকার সেগুলিকে বেশি গুরুত্ব করে। কারণ এই গাছ সর্বদাই অক্সিজেন ছড়ায়।

Accident: এক মুহূর্তে গোটা পরিবার শেষ! গাড়ির মধ্যে ৭ জনের দলা পাকানো দেহ! গভীর রাতে ভয়ঙ্কর ঘটনা

আম্বালা: ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল একই পরিবারের ৭ জনের। জখম হয়েছেন ২৫ জনেরও বেশি। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে দুর্ঘটনাটি ঘটে হরিয়ানার আম্বালা-দিল্লি-জম্মু জাতীয় সড়কে।

জানা গিয়েছে, বৈষ্ণোদেবী মন্দির দর্শনে যাচ্ছিলেন একই পরিবারের ওই ৩০ জন সদস্য। আম্বালা-দিল্লি-জম্মু জাতীয় সড়ক ধরে যাওয়ার সময় হঠাৎই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি ট্রাকে গিয়ে ধাক্কা মারে। প্রবল এই সংঘর্ষের জেরে বাসটির সামনের অংশ দুমড়ে মুচড়ে যায়। মৃত্যু হয় ৭ জনের।

আরও পড়ুন: তৃণমূল পার্টি অফিসের পাশে বেরচ্ছিল দুর্গন্ধ, শেষে মিলল পচাগলা দেহ! কার? চমকে উঠবেন জেনে

জখম হয়েছে ২০ জনেরও বেশি যাত্রী। আহতদের আম্বালা ক্যান্টনমেন্টের সিভিল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন তাঁদের অবস্থা এখন স্থিতিশীল।

পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুর্ঘটনার কবলে পড়া বাসটির যাত্রীরা প্রত্যেকেই পাঞ্জাবের হোসিয়ারপুর এবং লুধিয়ানার বাসিন্দা। নিহতদের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। তবে ঠিক কী কারণে এই দুর্ঘটনা, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। গত সপ্তাহেই হরিয়ানার একটি চলন্ত বাসে আগুন ধরে যায়। এই ঘটনায় বাসটিতে থাকা ন’জন যাত্রী ঝলসে মারা যান। ১৫ জন গুরুতর ভাবে আহতও হন। তারপরই ঘটল আরও এক মর্মান্তিক ঘটনা।

Haryana political crisis: লোকসভা ভোটের মধ্যেই বড় ধাক্কা বিজেপির, হরিয়ানায় সঙ্কটে নায়েব সিং সরকার

চণ্ডীগড়: লোকসভা নির্বাচনের মধ্যেই হরিয়ানায় বড়সড়় ধাক্কা খেল বিজেপি৷ হরিয়ানার বিজেপি সরকারের থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নিলেন তিন নির্দল বিধায়ক৷ ফলে এই মুহূর্তে হরিয়ানার নায়েব সিং সাইনির সরকার সংখ্যগরিষ্ঠতা হারাল৷

ওই তিন নির্দল বিধায়কই জানিয়েছেন, তাঁরা কংগ্রেসকে সমর্থন করবেন৷ এই পরিস্থিতিতে অবিলম্বে হরিয়ানার বিধানসভা ভেঙে দিয়ে ভোট করানোর দাবি তুলেছে কংগ্রেস৷

আরও পড়ুন: ‘খুব খুশি’, শিক্ষকদের চাকরি বহালের নির্দেশে তৃপ্ত মমতা! ‘সত্যের জয়’, লিখলেন অভিষেক

৯০ আসন বিশিষ্ট হরিয়ানা বিধানসভায় বর্তমানে ৮৮ জন বিধায়ক রয়েছেন৷ তার মধ্যে বিজেপির বিধায়খ সংখ্যা ৪০৷ হরিয়ানার কংগ্রেস সভাপতি উদয় ভানের দাবি, ‘এর আগে জেজেপি বিজেপি সরকারের থেকে সমর্থন তুলে নিয়েছিল৷ এবার তিন নির্দল বিধায়কও তাই করলেন৷ মুখ্যমন্ত্রী নায়েব সিং সাইনির অবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত৷’

ওই তিন নির্দল বিধায়কের নাম সোমবীর সাঙ্গওয়ান, রণধীর গোলেন এবং ধর্মপাল গোনদার৷ তাঁদের দাবি, কৃষকদের দাবি সহ বেশ কয়েকটি ইস্যুতে তাঁরা বিজেপির সরকারের উপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নিয়ে কংগ্রেসের পাশে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন৷ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপিন্দর সিং হুডা এবং হরিয়ানার কংগ্রেস সভাপতি উদয় ভানের উপস্থিতিতেই এ দিন রোহতকের একটি হোটেলে এই ঘোষণা করেন তিন নির্দল বিধায়ক৷

এই ঘটনায় স্বভাবতই চাপে বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব৷ এখনও এ বিষয়ে দলের পক্ষ থেকে কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি৷ হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী নায়েব সিং সাইনি কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে শুধু বলেন, ‘সবাই মনের আকাঙ্খা পুরণ করতে চায়৷ কংগ্রেসও তাই করছে৷ ওরা মানুষের জন্য কিছু করে না, শুধু নিজেদের স্বার্থপূরণ করে৷’ তবে কংগ্রেসকে বিঁধলেও সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারানোর পর কীভাবে তিনি তাঁর সরকার বাঁচাবেন, সে বিষয়ে কিছু বলেননি হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী৷

গোবরের প্লাস্টার ও নিমের ইটের দৌলতে বছরে ১০ লক্ষ উপার্জন অধ্যাপকের

দেশ জুড়ে তাপপ্রবাহের মধ্যেও যে মুনাফা করা যায়, দেখিয়ে দিয়েছেন হরিয়ানার ডক্টর শিবদর্শন। দেশের উত্তর অংশে গ্রীষ্মে যে তাপপ্রবাহ চলে, সেটাই তার তুরুপের তাস। গরম বাড়লে আমরা সাধারণত শীতাতপ যন্ত্র ও সিলিং ফ্যানের গতি তীব্র করি। তারই বিকল্প পথ দেখিয়েছেন শিবদর্শন। তাঁর দেখানো পরিবেশবান্ধব উপায়ে গরমও কমবে, আবার পরিবেশও বাঁচবে।

সেই পরিবেশবান্ধব উপায় হল গোবরের প্লাস্টার এবং নিমের ইট। এই দুই উপকরণে বাড়ি তৈরি করলে পরিবেশের তুলনায় ৭ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা কমানো যায়। উল্লেখযোগ্যভাবে কমে কার্বন ফুটপ্রিন্ট। ডক্টর শিবদর্শনের কীর্তি ভাইরালও হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে।

আরও পড়ুন :  ডাল মাখানি ৮ টাকা, শাহি পনির ৫ টাকা, রেস্তরাঁয় ভূরিভোজের নামমাত্র মূল্যে হতবাক নেটিজেনরা

 

দেশে নয়, বিদেশেও প্রশংসিত তাঁর উদ্ভাবন। নরওয়ের প্রাক্তন আবহাওয়া ও পরিবেশমন্ত্রী এরিক সোলহেইম তাঁর কথা ট্যুইট করেছেন। সেখানে বলা হয়েছে গোবরের প্লাস্টার ও নিমের ইটের দৌলতে অধ্যাপক শিবদর্শন প্রতি বছর ভারতীয় মুদ্রায় ১০ লক্ষ টাকা উপার্জন করেন। এই ভিডিও ৩.৫ মিলিয়নের বেশি ভিউজ পেয়েছে। লাইক পেয়েছে কয়েক হাজার।

 

এক ওয়েবসাইটে শিবদর্শন জানিয়েছেন বেদিক প্লাস্টার তৈরি করেন গোবর, মাটি ও অন্যান্য প্রাকৃতিক উপাদান মিশিয়ে। সিমেন্টের তৈরি বাড়ির তুলনায় এই প্রাকৃতিক উপাদান অনেক বেশি ঠান্ডা হয়। ফলে বিদ্যুতের খরচও কম হয়।