Tag Archives: Insomnia

Health Tips: যৌবন চাঙ্গা থাকবে আজীবন! হিমালয়ের এই সবজি গর্ভবতী মহিলাদের জন্য ধন্বন্তরী, রক্তচাপ-পাইলস-অনিদ্রার মহৌষধ

পাহাড়ি গ্রামাঞ্চলে অনেক ধরনের ভেষজ গাছপালা পাওয়া যায়। আয়ুর্বেদে এদের গুরুত্ব অনেক। এই ঔষধি গাছপালা দিয়ে অনেক ধরণের রোগের চিকিৎসা করা হয়। এর মধ্যে একটি হল অ্যাসপারাগাস। অ্যাসপারাগাস একটি বিরল জাতের উদ্ভিদ। হাজার হাজার বছর ধরে আয়ুর্বেদে এর ব্যবহার হয়ে আসছে। এই গাছের শিকড় অনেক ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

অ্যাসপারাগাস উদ্ভিদ কেমন?

এটি অত্যন্ত বিরল ধরনের উদ্ভিদের বিভাগে পড়ে। তবে বাড়িতেও এই গাছ লাগানো সম্ভব। এ জন্য লাল দোআঁশ ও কালো মাটির প্রয়োজন হয়। এটি শুধুমাত্র একটি লতাগাছের আকারে বিকশিত হয়। এর লতাগুল্ম সাধারণত দৈর্ঘ্যে লম্বা এবং অনেকদূর পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।

আরও পড়ুন-  বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

অ্যাসপারাগাস এর ব্যবহার

বহু বছর ধরে আয়ুর্বেদে বিভিন্ন উপায়ে অ্যাসপারাগাস ব্যবহার হয়ে আসছে। এই উদ্ভিদ থেকে তৈরি ওষুধ ব্যবহার করার আগে, তাদের সঠিক পরিমাণ, পদ্ধতি এবং ব্যবহারের পদ্ধতি সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অ্যাসপারাগাস বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে, যেমন:

১. পাইলসের জন্য

২. অনিদ্রাজনিত সমস্যা দূর করতে

৩. গর্ভবতী মহিলাদের জন্য

৪. মায়েদের স্তন্য দুগ্ধ বৃদ্ধিতে

৫. যৌন শক্তি বাড়াতে

৬. শ্বাসযন্ত্রের রোগে

৭. এছাড়া শারীরিক দুর্বলতা দূর করতেও এই ঔষধি বিশেষ কার্যকরী

এটি এক ধরনের আঁশযুক্ত সবজি। যা পেটের সমস্যাতেও সমান উপকারী। এছাড়াও আমাদের রক্তচাপ কমাতেও খুব সাহায্য করে। অনেক ডাক্তারই এই সবজিটিকে নিজেদের ডায়েটে যোগ করতে পরামর্শ দেন।

আরও পড়ুন-  গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. কিষাণ লাল আমাদের জানিয়েছেন যে, অ্যাসপারাগাস গাছে সাদা ফুল ফোটে। এগুলি খুব সুন্দর এবং এর ভাল সুবাসও রয়েছে। এটি অনেক ধরনের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এখন আমাদের দেশেও অনেকে অ্যাসপারাগাস চাষ শুরু করেছেন। এই গাছের চাষ বা বাড়িতে এমনিও এটি লাগানো যেতে পারে। জুন-জুলাই মাসে বর্ষাকালে এই চারা রোপণ করা যায়। অ্যাসপারাগাস উদ্ভিদ প্রধানত হিমালয় অঞ্চলে পাওয়া যায়। অ্যাসপারাগাসকে বাড়িতে ইন্ডোর প্লান্ট হিসেবে পাত্রেও লাগানো যায়।

Sleeping tea: কিছুতেই ঘুম আসে না? ওষুধ না খেয়ে চুমুক দিন ঘুমপাড়ানি চায়ে

শুয়ে পড়েন, তাও ঘুম আসে না? দীর্ঘ ক্ষণ জেগে থাকতে হয়? ঘুমের ওষুধ নয়, ভরসা রাখতে পারেন কিছু পানীয়ে। অনেকেই মনে করেন চা বা কফি খেলে ঘুম চলে যায়। তাই অনেকেই উপদেশ দেন খুব সকালে ঘুম থেকে উঠলে চা খেতে, এতে নাকি ঝিমুনি ভাব চলে যায়। বাস্তবে এমন কিছু চা আছে যা খেলে ঘুম তো কাটবেই না উল্টে ভাল ঘুম হবে। তবে শুধু চা নয়, তালিকা নয় ঘুমপাড়ানি পানীয়ের তালিকায় রয়েছে একাধিক নাম।

১. ক্যামোমাইল টি: ঘুম না আসার সমস্যা যে চাগুলি সমাধান করতে পারে, তার মধ্যে রয়েছে এই ক্যামোমাইল চা। ২০১৯ সালের এক গবেষণা থেকে জানা যায়, ক্যামোমাইল চায়ে ক্যাফাইন থাকে না, শুধু তাই নয় এতে এপিজেনিন নামের এক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে বলে অনিদ্রার সমস্যা সমাধান করতে পারে। ক্লান্তি কাটাতে এক কাপ চায়ে চুমুক দিলেই ঘুম সমস্যা মিটবে।।

২. পুদিনা চা: ক্যাফাইন-মুক্ত পুদিনা চা ঘুমের আগে খেলে অনিদ্রার সমস্যা মিটতে পারে। পুদিনার নানা গুণ রয়েছে, এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্টও।

আরও খবর: ‘লোকসভায় ৩০টা আসন পেলে ছ’মাসের মধ্যেই নবান্নে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী বসবে’, রানাঘাটের সভা থেকে দাবি সুকান্তের

৩. ল্যাভেন্ডার টি: ল্যাভেন্ডার ফুলের কুঁড়ি দিয়ে তৈরি হয় ল্যাভেন্ডার চা। ২০২০ সালে সাহার হামজে-সহ তিন বিজ্ঞানীর করা এক গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, সারা দিনের পরে বিছানায় যাওয়ার আগে ল্যাভেন্ডার চায়ের খেলে ঘুম আসতে পারে। ল্যাভেন্ডার হৃৎস্পন্দন, রক্তচাপ, স্ট্রেস কমিয়ে দেয়, তাই অনিদ্রা কাটাতে এটি কার্যকর।

৪. লেমনগ্রাস টি: অনিদ্রা কাটাতে অন্যান্য চাগুলির মতো লেমনগ্রাস টিও বেশ উপকারী। লেমনগ্রাস টি ব্যথা কমাতে সাহায্য করে, এ ছাড়াও ইনসোমনিয়া বা অনিদ্রার সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে।

আরও খবর: আগামী ২৪ ঘণ্টায় ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা কলকাতায়, ম্যাচ ভেস্তে গেলে কোথায় থাকবে কেকেআর?

৫. দারচিনি দিয়ে চা: দারচিনির মধ্যে ফাইবার, আয়রন, ক্যালশিয়াম, কপার ছাড়াও বিভিন্ন উপাদান থাকে যা শরীরের পক্ষে উপকারী। রান্নায় ব্যবহার হলেও দারচিনি দিয়ে চা ঘুম না আসার সমস্যা মেটাতে সাহায্য করে।

Home Remedies for Deep Sleep at Night: বালিশে মাথা দিলেই আসবে ঘুম! শোওয়ার আগে জাস্ট করুন ২ সহজ কাজ! এক ঘুমে রাত কাবার হবে

বর্তমান সময়ে ঘুমের অভাবে বহু মানুষ ভোগেন। ঘুম ভাল না হলে শরীর ও মন কোনোটাই ভাল থাকে না। শরীর সুস্থ রাখার জন্য ঘুমের প্রয়োজনীয়তা অনেক। এরকম বহু মানুষ আছেন যারা বিছানায় শোয়া মাত্র ঘুমিয়ে পড়েন। আবার অনেকেই আছেন যারা হাজার চেষ্টা করলেও ঠিকমত ঘুম হয় না।
বর্তমান সময়ে ঘুমের অভাবে বহু মানুষ ভোগেন। ঘুম ভাল না হলে শরীর ও মন কোনোটাই ভাল থাকে না। শরীর সুস্থ রাখার জন্য ঘুমের প্রয়োজনীয়তা অনেক। এরকম বহু মানুষ আছেন যারা বিছানায় শোয়া মাত্র ঘুমিয়ে পড়েন। আবার অনেকেই আছেন যারা হাজার চেষ্টা করলেও ঠিকমত ঘুম হয় না।
নিদ্রাহীনতায় ভোগার কারণে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। অনেকেই নিদ্রাহীনতা কাটানোর জন্য ওষুধ খান। কিন্তু ওষুধ না খেয়েও কিছু ঘরোয়া উপায়ে নিদ্রাহীনতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিছু সহজ উপায় মানলে ঘুম পেতে আর সমস্যা হবে না।
নিদ্রাহীনতায় ভোগার কারণে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। অনেকেই নিদ্রাহীনতা কাটানোর জন্য ওষুধ খান। কিন্তু ওষুধ না খেয়েও কিছু ঘরোয়া উপায়ে নিদ্রাহীনতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিছু সহজ উপায় মানলে ঘুম পেতে আর সমস্যা হবে না।
রাতে পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম না হলে সারাদিন মেজাজ খিটখিটে থাকে। সারাদিনের পরিকল্পনা করা কাজেও ব্যাঘাত ঘটে। তাই মন ও শরীর ভাল রাখতে ঘুমানো অত্যন্ত প্রয়োজন। নিদ্রাহীনতা থেকে বাঁচতে রইল দুটি ঘরোয়া টিপস-
রাতে পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম না হলে সারাদিন মেজাজ খিটখিটে থাকে। সারাদিনের পরিকল্পনা করা কাজেও ব্যাঘাত ঘটে। তাই মন ও শরীর ভাল রাখতে ঘুমানো অত্যন্ত প্রয়োজন। নিদ্রাহীনতা থেকে বাঁচতে রইল দুটি ঘরোয়া টিপস-
১- দুধ - আয়ুর্বেদ অনুসারে, প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দুধ খাওয়ার সঠিক সময় হল ঘুমানোর আগে। রোজ রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস উষ্ণ দুধ খেতে হবে। দুধে থাকা ট্রিপটোফ্যান ও সেরোটোনিন ঘুম আসতে সাহায্য করে ৷ দুধে থাকা ক্যালশিয়াম মানসিক চাপের উপশম করে।
১- দুধ – আয়ুর্বেদ অনুসারে, প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দুধ খাওয়ার সঠিক সময় হল ঘুমানোর আগে। রোজ রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস উষ্ণ দুধ খেতে হবে। দুধে থাকা ট্রিপটোফ্যান ও সেরোটোনিন ঘুম আসতে সাহায্য করে ৷ দুধে থাকা ক্যালশিয়াম মানসিক চাপের উপশম করে।
২- আজকাল মানুষ খুব বেশি চা-কফিতে আশক্ত। অনিদ্রা দূর করতে হলে যথাসম্ভব কমাতে হবে ক্যাফিনের পরিমাণ। সন্ধ্যার পর চা-কফি পান করা চলবে না। সূর্যাস্তের পর চা- কফি না খাওয়াই ভাল।
২- আজকাল মানুষ খুব বেশি চা-কফিতে আশক্ত। অনিদ্রা দূর করতে হলে যথাসম্ভব কমাতে হবে ক্যাফিনের পরিমাণ। সন্ধ্যার পর চা-কফি পান করা চলবে না। সূর্যাস্তের পর চা- কফি না খাওয়াই ভাল।
কারও কারও ক্ষেত্রে সমস্যা এতই গভীর হয়ে যায় যে, ঘরোয়া টোটকায় তা নিরাময় সম্ভব হয় না। এমনকি, অনিদ্রার পিছনে লুকিয়ে থাকতে পারে হরমোনের সমস্যা বা গভীর সমস্যাও। কাজেই, অনিদ্রা দেখা দিলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই বাঞ্চনীয়।
কারও কারও ক্ষেত্রে সমস্যা এতই গভীর হয়ে যায় যে, ঘরোয়া টোটকায় তা নিরাময় সম্ভব হয় না। এমনকি, অনিদ্রার পিছনে লুকিয়ে থাকতে পারে হরমোনের সমস্যা বা গভীর সমস্যাও। কাজেই, অনিদ্রা দেখা দিলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই বাঞ্চনীয়।

Sleeping Problem: শরীরে কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম উড়ে যায় জানেন? মারাত্মক ক্ষতির আগে সাবধানতা নিন

শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিনের জোগান থাকা জরুরি। শরীরে ভিটামিন ডি-র পরিমাণ কমছে কি না, তা বুঝবেন কী করে? খুব সহজ উপায় হল ঘুম কমে যাওয়া। বিশ্ব ঘুম দিবসে জানুন শরীরে ঘুমের প্রয়োজনীয়তা কতটা? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিনের জোগান থাকা জরুরি। শরীরে ভিটামিন ডি-র পরিমাণ কমছে কি না, তা বুঝবেন কী করে? খুব সহজ উপায় হল ঘুম কমে যাওয়া। বিশ্ব ঘুম দিবসে জানুন শরীরে ঘুমের প্রয়োজনীয়তা কতটা? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কমে যাওয়া বা ইনসমনিয়ার সমস্যা দেখা দেয় জানেন?
কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কমে যাওয়া বা ইনসমনিয়ার সমস্যা দেখা দেয় জানেন?
ঘুম ঠিকমতো না হলে অনেক গুরুতর সমস্যা তৈরি হয়ে যেতে পারে। তাই প্রতিটি মানুষের নির্দিষ্ট সময় ঘুমানো উচিত। এবার ভিটামিনের অভাব থাকলে শরীরে অনেক গুরুতর সমস্যা তৈরি হয়ে যেতে পারে।
ঘুম ঠিকমতো না হলে অনেক গুরুতর সমস্যা তৈরি হয়ে যেতে পারে। তাই প্রতিটি মানুষের নির্দিষ্ট সময় ঘুমানো উচিত। এবার ভিটামিনের অভাব থাকলে শরীরে অনেক গুরুতর সমস্যা তৈরি হয়ে যেতে পারে।
এবার ঘুম ঠিকমতো না হলে ডিপ্রেশন হতে পারে। এমনকী দেখা গিয়েছে যে অনেক ক্ষেত্রে হয়ে থাকে ডায়াবেটিস, উচ্চ ব্লাড প্রেশার-সহ গুরুতর কিছু রোগ। নিত্যদিনের সাধারণ কাজ করে এমন ক্লান্তি আসার কথা নয়। কিন্তু ভিটামিন ডি-র ঘাটতি থাকলে এমনটা হতেই পারে।
এবার ঘুম ঠিকমতো না হলে ডিপ্রেশন হতে পারে। এমনকী দেখা গিয়েছে যে অনেক ক্ষেত্রে হয়ে থাকে ডায়াবেটিস, উচ্চ ব্লাড প্রেশার-সহ গুরুতর কিছু রোগ। নিত্যদিনের সাধারণ কাজ করে এমন ক্লান্তি আসার কথা নয়। কিন্তু ভিটামিন ডি-র ঘাটতি থাকলে এমনটা হতেই পারে।
ভিটামিন ডি-র অভাবে ঘুম আসতে সমস্যা হতে পারে। কারণ, ভিটামিন ডি মেলাটোনিন হরমোন ক্ষরণে সাহায্য করে। এই হরমোন ঘুমের চক্রের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ভিটামিন ডি-র অভাবে অস্থিসন্ধির সমস্যা বেড়ে গিয়েছে অনেক গুণ। এ ছাড়াও হাড়ের জোর, পেশির দুর্বলতার মতো সমস্যাও দেখা যায়।
ভিটামিন ডি-র অভাবে ঘুম আসতে সমস্যা হতে পারে। কারণ, ভিটামিন ডি মেলাটোনিন হরমোন ক্ষরণে সাহায্য করে। এই হরমোন ঘুমের চক্রের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ভিটামিন ডি-র অভাবে অস্থিসন্ধির সমস্যা বেড়ে গিয়েছে অনেক গুণ। এ ছাড়াও হাড়ের জোর, পেশির দুর্বলতার মতো সমস্যাও দেখা যায়।
ভিটামিন বি৬ হল খুবই জরুরি এক ভিটামিন। এই ভিটামিন শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকা উচিত। ভিটামিন বি৬ কম থাকলে শরীরে মেলাটোনিন ও সেরোটোনিন কম বের হয়। এই দুই হরমোন ভালো পরিমাণে থাকলে ঘুম ঠিকমতো হয়। অন্যথায় সমস্যা তৈরি হয়ে যায়। এবার এই ভিটামিন বি৬ পেতে গেলে কিন্তু চিকেন থেকে শুরু করে দুধ, মাছ ইত্যাদি খেতে হবে।
ভিটামিন বি৬ হল খুবই জরুরি এক ভিটামিন। এই ভিটামিন শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকা উচিত। ভিটামিন বি৬ কম থাকলে শরীরে মেলাটোনিন ও সেরোটোনিন কম বের হয়। এই দুই হরমোন ভালো পরিমাণে থাকলে ঘুম ঠিকমতো হয়। অন্যথায় সমস্যা তৈরি হয়ে যায়। এবার এই ভিটামিন বি৬ পেতে গেলে কিন্তু চিকেন থেকে শুরু করে দুধ, মাছ ইত্যাদি খেতে হবে।
ঘুম না হওয়ার সমস্যা অনেক সময় অন্য কারণেও হতে পারে। এই অবস্থায় সতর্ক হয়ে যাওয়া জরুরি। তাই নিয়মিত ঘুম না হলে সমস্যা ফেলে রাখবেন না। বরং চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ খান। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ঘুম না হওয়ার সমস্যা অনেক সময় অন্য কারণেও হতে পারে। এই অবস্থায় সতর্ক হয়ে যাওয়া জরুরি। তাই নিয়মিত ঘুম না হলে সমস্যা ফেলে রাখবেন না। বরং চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ খান। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)