Tag Archives: Knowledge Stories

World Best Airlines: বিশ্বের সেরা কুড়ির তালিকায় উড়ান ভিস্তারার, পিছিয়ে নেই এয়ার ইন্ডিয়াও; দেখে নিন বিশ্বের সেরা এয়ারলাইন্সের তালিকা

স্কাইট্র্যাক্স-এর (Skytrax) ২০২৪ ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইন অ্যাওয়ার্ডস-এ ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলিরই জয়জয়কার। মোট ৮টি পুরস্কার জিতে সবার উপরে জ্বলজ্বল করছে ভিস্তারার নাম। জয়ীর তালিকায় রয়েছে ইন্ডিগো এবং এয়ার ইন্ডিয়াও। ইন্ডিগো জিতেছে ২টি পুরস্কার আর এয়ার ইন্ডিয়ার ঝুলিতে এসেছে ১টি পুরস্কার।
স্কাইট্র্যাক্স-এর (Skytrax) ২০২৪ ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইন অ্যাওয়ার্ডস-এ ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলিরই জয়জয়কার। মোট ৮টি পুরস্কার জিতে সবার উপরে জ্বলজ্বল করছে ভিস্তারার নাম। জয়ীর তালিকায় রয়েছে ইন্ডিগো এবং এয়ার ইন্ডিয়াও। ইন্ডিগো জিতেছে ২টি পুরস্কার আর এয়ার ইন্ডিয়ার ঝুলিতে এসেছে ১টি পুরস্কার।
টাটা সন্স অধিকৃত প্রিমিয়াম ফুল সার্ভিস ক্যারিয়ার ভিস্তারা সেরা কুড়ির তালিকায় নিজেদের জায়গা বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। টানা ২ বছর ধরে এই বিমান সংস্থা গোটা বিশ্বে ১৬-তম সেরা এয়ারলাইনের তকমা ধরে রেখেছে। আবার ২০২৪ সালে এশিয়ায় অষ্টম সেরা বিমান সংস্থার পুরস্কার লাভ করেছে ভিস্তারা। এখানেই শেষ নয়, টানা চার বার ভারত এবং দক্ষিণ এশিয়ার সেরা এয়ারলাইন বলেও নির্বাচিত হয়েছে ওই বিমান সংস্থা।
টাটা সন্স অধিকৃত প্রিমিয়াম ফুল সার্ভিস ক্যারিয়ার ভিস্তারা সেরা কুড়ির তালিকায় নিজেদের জায়গা বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। টানা ২ বছর ধরে এই বিমান সংস্থা গোটা বিশ্বে ১৬-তম সেরা এয়ারলাইনের তকমা ধরে রেখেছে। আবার ২০২৪ সালে এশিয়ায় অষ্টম সেরা বিমান সংস্থার পুরস্কার লাভ করেছে ভিস্তারা। এখানেই শেষ নয়, টানা চার বার ভারত এবং দক্ষিণ এশিয়ার সেরা এয়ারলাইন বলেও নির্বাচিত হয়েছে ওই বিমান সংস্থা।
সব মিলিয়ে ভিস্তারার ঝুলিতে এসেছে ৮টি পুরস্কার। আবার টানা তিন বার ধরে ভারত এবং দক্ষিণ এশিয়ার সেরা বিজনেস ক্লাস এয়ারলাইন হিসেবেও নির্বাচিত হয়েছে ভিস্তারা। এর পাশাপাশি এই বিমান সংস্থা আরও যে পুরস্কার পেয়েছে, সেগুলি হল - ভারত ও দক্ষিণ এশিয়ার সেরা ইকোনমি ক্লাস, ভারত ও দক্ষিণ এশিয়ার সেরা বিজনেস ক্লাস অনবোর্ড ক্যাটারিং, ভারত ও দক্ষিণ এশিয়ার সেরা ইকোনমি ক্লাস অনবোর্ড ক্যাটারিং এবং ভারত ও দক্ষিণ এশিয়ার সবথেকে পরিচ্ছন্ন এয়ারলাইন।
সব মিলিয়ে ভিস্তারার ঝুলিতে এসেছে ৮টি পুরস্কার। আবার টানা তিন বার ধরে ভারত এবং দক্ষিণ এশিয়ার সেরা বিজনেস ক্লাস এয়ারলাইন হিসেবেও নির্বাচিত হয়েছে ভিস্তারা। এর পাশাপাশি এই বিমান সংস্থা আরও যে পুরস্কার পেয়েছে, সেগুলি হল – ভারত ও দক্ষিণ এশিয়ার সেরা ইকোনমি ক্লাস, ভারত ও দক্ষিণ এশিয়ার সেরা বিজনেস ক্লাস অনবোর্ড ক্যাটারিং, ভারত ও দক্ষিণ এশিয়ার সেরা ইকোনমি ক্লাস অনবোর্ড ক্যাটারিং এবং ভারত ও দক্ষিণ এশিয়ার সবথেকে পরিচ্ছন্ন এয়ারলাইন।
এদিকে টাটা গ্রুপের অন্য ফুল-সার্ভিস ক্যারিয়ার এয়ার ইন্ডিয়ার ঝুলিতে এসেছে মোস্ট ইমপ্রুভড এয়ারলাইন ইন এশিয়া-র পুরস্কার। শুধু তা-ই নয়, ১০৩-তম থেকে তা উঠে এসেছে ৯০-তম স্থানে। অর্থাৎ বর্তমানে সেরা একশোর তালিকায় স্থান করে নিয়েছে এয়ার ইন্ডিয়া। আর হস্তান্তর হওয়ার পর থেকেই সারা বিশ্ব জুড়ে নিজের উপস্থিতি প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়েছে এই বিমান সংস্থা। পুরনো রুটে তো উড়ান চালু হয়েছেই, সেই সঙ্গে নতুন রুটেও চালু হয়েছে উড়ান।
এদিকে টাটা গ্রুপের অন্য ফুল-সার্ভিস ক্যারিয়ার এয়ার ইন্ডিয়ার ঝুলিতে এসেছে মোস্ট ইমপ্রুভড এয়ারলাইন ইন এশিয়া-র পুরস্কার। শুধু তা-ই নয়, ১০৩-তম থেকে তা উঠে এসেছে ৯০-তম স্থানে। অর্থাৎ বর্তমানে সেরা একশোর তালিকায় স্থান করে নিয়েছে এয়ার ইন্ডিয়া। আর হস্তান্তর হওয়ার পর থেকেই সারা বিশ্ব জুড়ে নিজের উপস্থিতি প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়েছে এই বিমান সংস্থা। পুরনো রুটে তো উড়ান চালু হয়েছেই, সেই সঙ্গে নতুন রুটেও চালু হয়েছে উড়ান।
এয়ার ইন্ডিয়ার তরফে গত বছরই দ্বিতীয় বৃহত্তম বরাত দেওয়া হয়েছিল। অন্যদিকে আবার মার্কেট শেয়ার এবং বহরের আকারের নিরিখে ভারতের বৃহত্তম বিমান সংস্থা ইন্ডিগো ৪৩-তম স্থান থেকে ৫২-তম স্থানে চলে গিয়েছে। ভারত ও দক্ষিণ এশিয়ার সেরা কম দামি এয়ারলাইন এবং ভারতের সেরা কমদামি এয়ার লাইনের পুরস্কার লাভ করেছে ইন্ডিগো।
এয়ার ইন্ডিয়ার তরফে গত বছরই দ্বিতীয় বৃহত্তম বরাত দেওয়া হয়েছিল। অন্যদিকে আবার মার্কেট শেয়ার এবং বহরের আকারের নিরিখে ভারতের বৃহত্তম বিমান সংস্থা ইন্ডিগো ৪৩-তম স্থান থেকে ৫২-তম স্থানে চলে গিয়েছে। ভারত ও দক্ষিণ এশিয়ার সেরা কম দামি এয়ারলাইন এবং ভারতের সেরা কমদামি এয়ার লাইনের পুরস্কার লাভ করেছে ইন্ডিগো।
প্রসঙ্গত ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইন অ্যাওয়ার্ডস-কে এয়ারলাইন ইন্ডাস্ট্রির অস্কার হিসেবেই বিবেচনা করা হয়। সেই ১৯৯৯ সাল থেকে প্রতি বছর এই পুরস্কার দেওয়া হয়ে থাকে। মূলত যাত্রীদের সন্তুষ্টির উপর সমীক্ষা করেই এই পুরস্কার নির্ধারণ করা হয়। গত ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে ২০২৪ সালের মে মাস পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ২১.৪২ মিলিয়ন যাত্রীর উপর সমীক্ষা চালিয়েই এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। বিশ্বের সেরা ১০টি এয়ারলাইন্সের র‍্যাঙ্ক তালিকা দেওয়া হল ৷
প্রসঙ্গত ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইন অ্যাওয়ার্ডস-কে এয়ারলাইন ইন্ডাস্ট্রির অস্কার হিসেবেই বিবেচনা করা হয়। সেই ১৯৯৯ সাল থেকে প্রতি বছর এই পুরস্কার দেওয়া হয়ে থাকে। মূলত যাত্রীদের সন্তুষ্টির উপর সমীক্ষা করেই এই পুরস্কার নির্ধারণ করা হয়। গত ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে ২০২৪ সালের মে মাস পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ২১.৪২ মিলিয়ন যাত্রীর উপর সমীক্ষা চালিয়েই এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। বিশ্বের সেরা ১০টি এয়ারলাইন্সের র‍্যাঙ্ক তালিকা দেওয়া হল ৷
১. কাতার এয়ারওয়েজ
১. কাতার এয়ারওয়েজ
২. সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স
২. সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স
৩. এমিরেটস
৩. এমিরেটস
৪. অ্যানা অল নিপ্পন এয়ারওয়েজ
৪. অ্যানা অল নিপ্পন এয়ারওয়েজ
৫. ক্যাথে প্যাসিফিক এয়ারওয়েজ
৫. ক্যাথে প্যাসিফিক এয়ারওয়েজ
৬. জাপান এয়ারলাইন্স
৬. জাপান এয়ারলাইন্স
৭. টার্কিশ এয়ারলাইন্স
৭. টার্কিশ এয়ারলাইন্স
৮. ইভা এয়ার
৮. ইভা এয়ার
৯. এয়ার ফ্রান্স
৯. এয়ার ফ্রান্স
১০. সুইস ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স
১০. সুইস ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স
র‍্যাঙ্ক তালিকায় ১৬ নম্বরে রয়েছে ভিস্তারা
র‍্যাঙ্ক তালিকায় ১৬ নম্বরে রয়েছে ভিস্তারা
৫২ নম্বরে রয়েছে ইন্ডিগো
৫২ নম্বরে রয়েছে ইন্ডিগো
তালিকায় ৯০ নম্বরে রয়েছে এয়ার ইন্ডিয়া
তালিকায় ৯০ নম্বরে রয়েছে এয়ার ইন্ডিয়া

Train Tickets Lost: ট্রেনের টিকিট হারিয়ে বা ছিঁড়ে ফেলেছেন? কত টাকা খসতে পারে জানেন? পকেটে কোপ পড়ার আগে জেনে নিন এক নজরে

ভারতীয় রেলকে দেশের লাইফলাইনও বলা হয়। প্রতিদিন কোটি কোটি যাত্রী তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে রেলপথে যাতায়াত করে। প্রতিদিন প্রায় ১৩ হাজার ট্রেন রেলওয়ে দ্বারা পরিচালিত হয়।
ভারতীয় রেলকে দেশের লাইফলাইনও বলা হয়। প্রতিদিন কোটি কোটি যাত্রী তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে রেলপথে যাতায়াত করে। প্রতিদিন প্রায় ১৩ হাজার ট্রেন রেলওয়ে দ্বারা পরিচালিত হয়।
ভারতে প্রথম ট্রেনটি চলেছিল ১৮৫৩ সালে। সাহেব, সুলতান এবং সিন্ধু নামক লোকোমোটিভ চালিয়েছিল সেটি। ভারতীয় রেলের বয়স ১৬০ বছরেরও বেশি।
ভারতে প্রথম ট্রেনটি চলেছিল ১৮৫৩ সালে। সাহেব, সুলতান এবং সিন্ধু নামক লোকোমোটিভ চালিয়েছিল সেটি। ভারতীয় রেলের বয়স ১৬০ বছরেরও বেশি।
বর্তমানে ভারতীয় রেলওয়ের নেটওয়ার্ক ৬৮ হাজার কিলোমিটারের বেশি এবং এখানে ৮ হাজারেরও বেশি রেলস্টেশন রয়েছে এবং তাদের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বর্তমানে ভারতীয় রেলওয়ের নেটওয়ার্ক ৬৮ হাজার কিলোমিটারের বেশি এবং এখানে ৮ হাজারেরও বেশি রেলস্টেশন রয়েছে এবং তাদের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এ ছাড়া রেলপথে সেতু ও টানেলের সংখ্যাও বেড়েছে। কেবল জম্মুতেই এখন কত কত টানেলের কাজ চলছে, এমন পরিস্থিতিতে ভারতীয় রেলের চলমান ট্রেনগুলি ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করছে।
এ ছাড়া রেলপথে সেতু ও টানেলের সংখ্যাও বেড়েছে। কেবল জম্মুতেই এখন কত কত টানেলের কাজ চলছে, এমন পরিস্থিতিতে ভারতীয় রেলের চলমান ট্রেনগুলি ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করছে।
আপনিও নিশ্চয়ই কোনও না কোনও সময় ট্রেনে ভ্রমণ করেছেন? বা করেন রোজই? ট্রেনযাত্রীদের জন্য তাই এই কয়েকটি তথ্য নিয়ে রাখা খুব দরকারি। যখন-তখন সমস্যায় পড়লে যাতে সেখান থেকে মুক্তির পথ খুঁজে পেতে সহজ হয়।
আপনিও নিশ্চয়ই কোনও না কোনও সময় ট্রেনে ভ্রমণ করেছেন? বা করেন রোজই? ট্রেনযাত্রীদের জন্য তাই এই কয়েকটি তথ্য নিয়ে রাখা খুব দরকারি। যখন-তখন সমস্যায় পড়লে যাতে সেখান থেকে মুক্তির পথ খুঁজে পেতে সহজ হয়।
আপনার টিকিট যদি হারিয়ে যায়, আপনি কী করবেন জানেন? আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই। বরং, আপনি এখান থেকে সবটাই জেনে নিতে পারবেন। বিশদে জানানো হয়েছে এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায়।
আপনার টিকিট যদি হারিয়ে যায়, আপনি কী করবেন জানেন? আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই। বরং, আপনি এখান থেকে সবটাই জেনে নিতে পারবেন। বিশদে জানানো হয়েছে এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায়।
আপনি যদি ট্রেনে ভ্রমণ করেন এবং আপনার টিকিট হারিয়ে যায়, সবার প্রথমে আপনাকে ট্রেনের টিটিইকে জানাতে হবে। তারপরে টিটিই আপনাকে একটি ডুপ্লিকেট টিকিট ইস্যু করবে। এই টিকিটটি আসল টিকিটের মতোই। তবে আসল টিকিটের থেকে আলাদা করা সহজ।
আপনি যদি ট্রেনে ভ্রমণ করেন এবং আপনার টিকিট হারিয়ে যায়, সবার প্রথমে আপনাকে ট্রেনের টিটিইকে জানাতে হবে। তারপরে টিটিই আপনাকে একটি ডুপ্লিকেট টিকিট ইস্যু করবে। এই টিকিটটি আসল টিকিটের মতোই। তবে আসল টিকিটের থেকে আলাদা করা সহজ।
ডুপ্লিকেট টিকিট চার্জ করা হবে সেক্ষেত্রে। টিটিই আপনাকে একটি ডুপ্লিকেট টিকিট দেন, তবে এই টিকিটটি বিনামূল্যে পাবেন না, বরং আপনাকে ভারতীয় রেলকে এর জন্য টাকা দিতে হবে।
ডুপ্লিকেট টিকিট চার্জ করা হবে সেক্ষেত্রে। টিটিই আপনাকে একটি ডুপ্লিকেট টিকিট দেন, তবে এই টিকিটটি বিনামূল্যে পাবেন না, বরং আপনাকে ভারতীয় রেলকে এর জন্য টাকা দিতে হবে।
এখন প্রশ্ন হল যে টিটিই একটি ডুপ্লিকেট টিকিটের জন্য কত টাকা নিতে পারে? আপনি যদি স্লিপার ক্লাস বা সেকেন্ড ক্লাসে ভ্রমণ করেন, তাহলে আপনি ৫০ টাকায় একটি ডুপ্লিকেট টিকিট পাবেন।
এখন প্রশ্ন হল যে টিটিই একটি ডুপ্লিকেট টিকিটের জন্য কত টাকা নিতে পারে? আপনি যদি স্লিপার ক্লাস বা সেকেন্ড ক্লাসে ভ্রমণ করেন, তাহলে আপনি ৫০ টাকায় একটি ডুপ্লিকেট টিকিট পাবেন।
আপনি যদি স্লিপার এবং সেকেন্ড ক্লাস ছাড়া অন্য কোনও ক্লাসে ভ্রমণ করেন এবং আপনার টিকিট হারিয়ে যায়, তাহলে আপনাকে এর জন্য ১০০ টাকা দিতে হবে, তার পরে আপনাকে TTE একটি ডুপ্লিকেট টিকিট দেবে।
আপনি যদি স্লিপার এবং সেকেন্ড ক্লাস ছাড়া অন্য কোনও ক্লাসে ভ্রমণ করেন এবং আপনার টিকিট হারিয়ে যায়, তাহলে আপনাকে এর জন্য ১০০ টাকা দিতে হবে, তার পরে আপনাকে TTE একটি ডুপ্লিকেট টিকিট দেবে।
আপনি যদি চার্ট তৈরির পরে টিকিট হারানোর রিপোর্ট করে থাকেন, তাহলে আপনাকে টিকিটের ৫০ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা দিতে হবে।
আপনি যদি চার্ট তৈরির পরে টিকিট হারানোর রিপোর্ট করে থাকেন, তাহলে আপনাকে টিকিটের ৫০ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা দিতে হবে।
ওয়েটিং টিকিটে সিট পাবেন না। টিকিট হারিয়ে গেলেও ডুপ্লিকেট পাবেন না। এমন পরিস্থিতিতে TTE কে জানিয়ে শুধুমাত্র ট্রেনের বগিতেই ভ্রমণ করতে পারবেন।
ওয়েটিং টিকিটে সিট পাবেন না। টিকিট হারিয়ে গেলেও ডুপ্লিকেট পাবেন না। এমন পরিস্থিতিতে TTE কে জানিয়ে শুধুমাত্র ট্রেনের বগিতেই ভ্রমণ করতে পারবেন।

এক কাপ কফি অথবা এক বোতল জল কিনতে আকাশছোঁয়া দাম চোকাতে হয় বিমানযাত্রীদের; বিমানবন্দরে পণ্যের মূল্য বেশি হওয়ার কারণটা ঠিক কী?

এক-এক জায়গার বিমানবন্দরের সুযোগ-সুবিধা এবং গুণমান এক-এক রকম হয়ে থাকে। তবে একটা বিষয় বোধহয় বিশ্বের সমস্ত বিমানবন্দরের ক্ষেত্রে সমান। আর সেটা হল বিমানবন্দরের খাবারের মূল্য - সে রান্না করা খাবারই হোক কিংবা প্যাকেটজাত খাবারই হোক। আসলে এই বিমানবন্দরের খাবারের মূল্য কিন্তু বাজারে প্রাপ্ত খাবারের দামের তুলনায় ২-৩ গুণ বেশি। কিন্তু কেন এমনটা হয়ে থাকে? বলে রাখা ভাল যে, এর পিছনে একাধিক নির্দিষ্ট কারণ রয়েছে। Photo: PTI
এক-এক জায়গার বিমানবন্দরের সুযোগ-সুবিধা এবং গুণমান এক-এক রকম হয়ে থাকে। তবে একটা বিষয় বোধহয় বিশ্বের সমস্ত বিমানবন্দরের ক্ষেত্রে সমান। আর সেটা হল বিমানবন্দরের খাবারের মূল্য – সে রান্না করা খাবারই হোক কিংবা প্যাকেটজাত খাবারই হোক। আসলে এই বিমানবন্দরের খাবারের মূল্য কিন্তু বাজারে প্রাপ্ত খাবারের দামের তুলনায় ২-৩ গুণ বেশি। কিন্তু কেন এমনটা হয়ে থাকে? বলে রাখা ভাল যে, এর পিছনে একাধিক নির্দিষ্ট কারণ রয়েছে। Photo: PTI
আসলে বিমানযাত্রীরা মূলত সমাজের উচ্চ আয়ের শ্রেণীর হয়ে থাকেন। ফলে তাঁদের কেনার ক্ষমতাও অন্যদের তুলনায় ভাল। যদিও এটাই শুধু কারণ নয়, আরও আছে। সেটাই দেখে নেওয়া যাক। আর বুঝে নেওয়া যাক, একটা সামান্য কফি আর প্যাকেজড জলের আকাশছোঁয়া দাম কেন হয়!
আসলে বিমানযাত্রীরা মূলত সমাজের উচ্চ আয়ের শ্রেণীর হয়ে থাকেন। ফলে তাঁদের কেনার ক্ষমতাও অন্যদের তুলনায় ভাল। যদিও এটাই শুধু কারণ নয়, আরও আছে। সেটাই দেখে নেওয়া যাক। আর বুঝে নেওয়া যাক, একটা সামান্য কফি আর প্যাকেজড জলের আকাশছোঁয়া দাম কেন হয়!
চাহিদা তুঙ্গে: মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রথম যে শর্তটা কাজ করে, সেটা হল পণ্যের চাহিদা কতটা রয়েছে! যেহেতু বিমানবন্দর এমন একটা জায়গা, যেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থাও থাকে জোরদার। বাইরের বহু খাবারই বিমানবন্দরের ভিতরে আনা যায় না। তাই যাত্রীদের কিছু খেতে হলে তাঁদের প্রচুর টাকা খরচ করে তা কিনতে হয়। আর বিমানবন্দরের এইসব স্টোরে নিরাপত্তা ও আরও অন্যান্য কারণে পণ্য সরবরাহও থাকে সীমিত। এই বিষয়টা সরবরাহ এবং চাহিদার মধ্যে একটা শূন্যস্থান তৈরি হয়। ফলে পণ্যের মূল্য হয় আকাশছোঁয়া।
চাহিদা তুঙ্গে: মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রথম যে শর্তটা কাজ করে, সেটা হল পণ্যের চাহিদা কতটা রয়েছে! যেহেতু বিমানবন্দর এমন একটা জায়গা, যেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থাও থাকে জোরদার। বাইরের বহু খাবারই বিমানবন্দরের ভিতরে আনা যায় না। তাই যাত্রীদের কিছু খেতে হলে তাঁদের প্রচুর টাকা খরচ করে তা কিনতে হয়। আর বিমানবন্দরের এইসব স্টোরে নিরাপত্তা ও আরও অন্যান্য কারণে পণ্য সরবরাহও থাকে সীমিত। এই বিষয়টা সরবরাহ এবং চাহিদার মধ্যে একটা শূন্যস্থান তৈরি হয়। ফলে পণ্যের মূল্য হয় আকাশছোঁয়া।
অপারেটিং মূল্য: বিমানবন্দরে একটি স্টোর চালানোর খরচ কিন্তু অনেকটাই বেশি। রিটেলারদের প্রচুর ভাড়া দিতে হয় এর জন্য। শুধু তা-ই নয়, কার্য পরিচালনার জন্য অতিরিক্ত খরচ তো রয়েছেই। আর সেই মূল্য বহন করতে এবং ব্যবসা লাভজনক করতে স্টোরের মালিকদের পণ্যের মূল্য বাড়াতেই হয়।
অপারেটিং মূল্য: বিমানবন্দরে একটি স্টোর চালানোর খরচ কিন্তু অনেকটাই বেশি। রিটেলারদের প্রচুর ভাড়া দিতে হয় এর জন্য। শুধু তা-ই নয়, কার্য পরিচালনার জন্য অতিরিক্ত খরচ তো রয়েছেই। আর সেই মূল্য বহন করতে এবং ব্যবসা লাভজনক করতে স্টোরের মালিকদের পণ্যের মূল্য বাড়াতেই হয়।
মূল্যবান মানবসম্পদ: আসলে বিমানবন্দরগুলি শহরের প্রাণকেন্দ্র থেকে কিছুটা দূরে অবস্থিত হয়। তাই কর্মীদের সেখানে নিয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে নানা কারণে খরচও হয় প্রচুর। এর পাশাপাশি সেখানকার কর্মীদের প্রশিক্ষণের জন্যও বেশি খরচ হয়। এমনকী, তাঁদের প্রতিদিনই ব্যাকগ্রাউন্ড চেকের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। আর ব্যবসা চালানোর খরচটাও বেশি। ফলে সব মিলিয়ে পণ্যের দামও বৃদ্ধি পেতে থাকে। Photo: X
মূল্যবান মানবসম্পদ: আসলে বিমানবন্দরগুলি শহরের প্রাণকেন্দ্র থেকে কিছুটা দূরে অবস্থিত হয়। তাই কর্মীদের সেখানে নিয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে নানা কারণে খরচও হয় প্রচুর। এর পাশাপাশি সেখানকার কর্মীদের প্রশিক্ষণের জন্যও বেশি খরচ হয়। এমনকী, তাঁদের প্রতিদিনই ব্যাকগ্রাউন্ড চেকের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। আর ব্যবসা চালানোর খরচটাও বেশি। ফলে সব মিলিয়ে পণ্যের দামও বৃদ্ধি পেতে থাকে। Photo: X
লিমিটেড ইনভেন্টরি: আমরা সকলেই জানি যে, বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরালো। আর স্টোরে ইনভেন্টরিতে আনার প্রক্রিয়া কিন্তু মাল্টি লেভেল প্রসেস। রিটেলারদের একটি অফ-এয়ারপোর্ট ওয়্যারহাউজ এবং ডেলিভারি চ্যানেলে বিনিয়োগ করতে হয়। আর এই জটিলতাই পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি করে।
লিমিটেড ইনভেন্টরি: আমরা সকলেই জানি যে, বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরালো। আর স্টোরে ইনভেন্টরিতে আনার প্রক্রিয়া কিন্তু মাল্টি লেভেল প্রসেস। রিটেলারদের একটি অফ-এয়ারপোর্ট ওয়্যারহাউজ এবং ডেলিভারি চ্যানেলে বিনিয়োগ করতে হয়। আর এই জটিলতাই পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি করে।
সীমিত প্রতিযোগিতা: বিমানবন্দরে সীমিত জায়গা রয়েছে। ফলে বিমানবন্দরে কতগুলি স্টোর থাকবে, তার একটা সীমা থাকে। যার ফলে কম প্রতিযোগিতার সুবিধা থাকে রিটেলারদের কাছে। যার ফলে তারা বেশি দাম চাইতে পারে। আর কোনও বিকল্প না থাকায় যাত্রীদের দাম দিয়েই জিনিসপত্র কিনতে হয়। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)
সীমিত প্রতিযোগিতা: বিমানবন্দরে সীমিত জায়গা রয়েছে। ফলে বিমানবন্দরে কতগুলি স্টোর থাকবে, তার একটা সীমা থাকে। যার ফলে কম প্রতিযোগিতার সুবিধা থাকে রিটেলারদের কাছে। যার ফলে তারা বেশি দাম চাইতে পারে। আর কোনও বিকল্প না থাকায় যাত্রীদের দাম দিয়েই জিনিসপত্র কিনতে হয়। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)

Knowledge Story: পাবলিক টয়লেটের দরজার নীচে ফাঁক! কেন এমন ভাবে কাটা থাকে জানেন? নেপথ্যে বড় কারণ

কোনও সিনেমা হল, শপিং মল, হাসপাতাল বা পাবলিক টয়লেটে গেলে একটি জিনিস লক্ষ্য যায়। সেটি হল টয়লেটের দরজা ছোট। সেটি উপরে এবং নীচে কিছুটা খোলা। তবে বাড়িতে বা হোটেলের টয়লেটের দরজা তেমন হয় না। কিন্তু সিনেমা হল বা মলে ক্ষেত্রে তা এক রকম নয় কেন?  কারণটা জেনে নেওয়া যাক।
কোনও সিনেমা হল, শপিং মল, হাসপাতাল বা পাবলিক টয়লেটে গেলে একটি জিনিস লক্ষ্য যায়। সেটি হল টয়লেটের দরজা ছোট। সেটি উপরে এবং নীচে কিছুটা খোলা। তবে বাড়িতে বা হোটেলের টয়লেটের দরজা তেমন হয় না। কিন্তু সিনেমা হল বা মলে ক্ষেত্রে তা এক রকম নয় কেন? কারণটা জেনে নেওয়া যাক।
পাবলিক টয়লেট যেমন শপিং মল, সিনেমা হল, হাসপাতালের টয়লেটে পুরো দরজা থাকে না। মেঝের দিকে নীচের অংশটি ছোট হয়। যার ফলে টয়লেটের ভিতরের খানিক অংশ দেখা যায়।
পাবলিক টয়লেট যেমন শপিং মল, সিনেমা হল, হাসপাতালের টয়লেটে পুরো দরজা থাকে না। মেঝের দিকে নীচের অংশটি ছোট হয়। যার ফলে টয়লেটের ভিতরের খানিক অংশ দেখা যায়।
একটি পাবলিক টয়লেটের নীচে এই ফাঁকা অংশটি হয় পরিষ্কার করার সুবিধার্থে। যাতে জল বা ময়লা টয়লেটে না ঢুকেই নিচ থেকে পরিষ্কার করা যায়।
একটি পাবলিক টয়লেটের নীচে এই ফাঁকা অংশটি হয় পরিষ্কার করার সুবিধার্থে। যাতে জল বা ময়লা টয়লেটে না ঢুকেই নিচ থেকে পরিষ্কার করা যায়।
নীচের অংশ বন্ধ না থাকায় টয়লেটের দুর্গন্ধও দ্রুত বার হয়ে যায়।
নীচের অংশ বন্ধ না থাকায় টয়লেটের দুর্গন্ধও দ্রুত বার হয়ে যায়।
টয়লেটের ভিতরে থাকা ব্যক্তির হঠাৎ কোনও শারীরিক সমস্যা হলে বা কোনও কারণে পড়ে গেলে নীচের অংশ দিয়ে দেখা যাবে। দরজা পুরোপুরি বন্ধ থাকলে ভিতরে কী চলছে, তা জানা অসম্ভব।
টয়লেটের ভিতরে থাকা ব্যক্তির হঠাৎ কোনও শারীরিক সমস্যা হলে বা কোনও কারণে পড়ে গেলে নীচের অংশ দিয়ে দেখা যাবে। দরজা পুরোপুরি বন্ধ থাকলে ভিতরে কী চলছে, তা জানা অসম্ভব।
দরজাগুলি দিনরাত ক্রমাগত ব্যবহারের ফলে নীচের অংশের ক্ষতি হতে পারে। কিন্তু মেঝে থেকে তা ওঠানো থাকলে ক্ষয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। সেই কারণে পাবলিক টয়লেটের দরজা এভাবে তৈরি করা হয়।
দরজাগুলি দিনরাত ক্রমাগত ব্যবহারের ফলে নীচের অংশের ক্ষতি হতে পারে। কিন্তু মেঝে থেকে তা ওঠানো থাকলে ক্ষয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। সেই কারণে পাবলিক টয়লেটের দরজা এভাবে তৈরি করা হয়।

General Knowledge: জেলেই সন্তান প্রসব, জন্ম শংসাপত্রে জন্মস্থান হিসেবে কী লেখা থাকবে? নিয়ম কী বলে জানেন?

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশগুলির মধ্যে ভারত অন্যতম। জনসংখ্যার হার বেড়েই চলেছে। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অপরাধমূলক ঘটনার গ্রাফও।
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশগুলির মধ্যে ভারত অন্যতম। জনসংখ্যার হার বেড়েই চলেছে। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অপরাধমূলক ঘটনার গ্রাফও।
পুলিশ প্রশাসনের তৎপরতায় অনেক অপরাধী ধরা পড়ে। আদালতের নির্দেশে তাঁরা সাজাও ভোগ করছেন। এর মধ্যে রয়েছেন বিপুল সংখ্যক নারী বন্দিও।
পুলিশ প্রশাসনের তৎপরতায় অনেক অপরাধী ধরা পড়ে। আদালতের নির্দেশে তাঁরা সাজাও ভোগ করছেন। এর মধ্যে রয়েছেন বিপুল সংখ্যক নারী বন্দিও।
এখন প্রশ্ন হল, তাঁরা যদি জেলেই সন্তানের জন্ম দেন, তাহলে জন্ম শংসাপত্রে জন্মস্থান বা ঠিকানা হিসেবে কোন জায়গার কথা লেখা থাকবে? লোকাল ১৮-এর জেল সিরিজে এই প্রশ্নেরই উত্তর খোঁজা হয়েছে।
এখন প্রশ্ন হল, তাঁরা যদি জেলেই সন্তানের জন্ম দেন, তাহলে জন্ম শংসাপত্রে জন্মস্থান বা ঠিকানা হিসেবে কোন জায়গার কথা লেখা থাকবে? লোকাল ১৮-এর জেল সিরিজে এই প্রশ্নেরই উত্তর খোঁজা হয়েছে।
ঝাঁসি জেলা কারাগারের সুপার বিনোদ কুমার জানিয়েছেন, কারাগারে কোনও মহিলা বন্দি গর্ভবতী হলে তাকে প্রসবের জন্য জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
ঝাঁসি জেলা কারাগারের সুপার বিনোদ কুমার জানিয়েছেন, কারাগারে কোনও মহিলা বন্দি গর্ভবতী হলে তাকে প্রসবের জন্য জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
শিশুর জন্মের পর জন্ম শংসাপত্রে জন্মস্থানের জায়গায় জেলা হাসপাতালের উল্লেখ থাকে। সার্টিফিকেট বা অন্য কোনও নথিতেও জেলের উল্লেখ থাকে না। এই বিষয়টা যাতে কাউকে না জানানো হয় সেদিকে কড়া নজর রাখে প্রশাসন।
শিশুর জন্মের পর জন্ম শংসাপত্রে জন্মস্থানের জায়গায় জেলা হাসপাতালের উল্লেখ থাকে। সার্টিফিকেট বা অন্য কোনও নথিতেও জেলের উল্লেখ থাকে না। এই বিষয়টা যাতে কাউকে না জানানো হয় সেদিকে কড়া নজর রাখে প্রশাসন।
তথ্য কী বলে: ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে প্রকাশিত এনসিআরবি-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতের ১৩৩০টি জেলে মোট ৫ লাখ ৭৩ হাজার ২২০ জন সাজাপ্রাপ্ত এবং বিচারাধীন বন্দি রয়েছেন। এর মধ্যে ২৩ হাজার ৭৭২ জন মহিলা।
তথ্য কী বলে: ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে প্রকাশিত এনসিআরবি-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতের ১৩৩০টি জেলে মোট ৫ লাখ ৭৩ হাজার ২২০ জন সাজাপ্রাপ্ত এবং বিচারাধীন বন্দি রয়েছেন। এর মধ্যে ২৩ হাজার ৭৭২ জন মহিলা।
এই প্রায় সাড়ে ২৩ হাজার মহিলা বন্দির মধ্যে ১৫৩৭ জন মহিলার সন্তান তাঁদের সঙ্গেই কারাগারে থাকে। এই সংখ্যার অর্ধেকই নারী বন্দি যাঁরা জেলে থাকা অবস্থায় সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। এসব শিশুর জন্ম শংসাপত্রে জেলের উল্লেখ নেই।
এই প্রায় সাড়ে ২৩ হাজার মহিলা বন্দির মধ্যে ১৫৩৭ জন মহিলার সন্তান তাঁদের সঙ্গেই কারাগারে থাকে। এই সংখ্যার অর্ধেকই নারী বন্দি যাঁরা জেলে থাকা অবস্থায় সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। এসব শিশুর জন্ম শংসাপত্রে জেলের উল্লেখ নেই।
প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টে দাখিল করা একটি প্রতিবেদন থাকা জানা যাচ্ছে, গত চার বছরে পশ্চিমবঙ্গের জেলগুলোতে ৬২ শিশুর জন্ম হয়েছে। এই মহিলা বন্দিরা জেলে যাওয়ার আগেই গর্ভবতী হয়েছিলেন।
প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টে দাখিল করা একটি প্রতিবেদন থাকা জানা যাচ্ছে, গত চার বছরে পশ্চিমবঙ্গের জেলগুলোতে ৬২ শিশুর জন্ম হয়েছে। এই মহিলা বন্দিরা জেলে যাওয়ার আগেই গর্ভবতী হয়েছিলেন।
কিছু ক্ষেত্রে আবার মহিলা বন্দিরা প্যারোলে বেরিয়ে গর্ভবতী হয়েছেন। তবে শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, রাজস্থান, হরিয়ানা এবং দিল্লির জেলগুলিতেও একই অবস্থা বলে প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
কিছু ক্ষেত্রে আবার মহিলা বন্দিরা প্যারোলে বেরিয়ে গর্ভবতী হয়েছেন। তবে শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, রাজস্থান, হরিয়ানা এবং দিল্লির জেলগুলিতেও একই অবস্থা বলে প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

Knowledge Story: প্লাগের তৃতীয় পিনের কাজ কী! কেন তৃতীয় পিনটি এত দরকারি, ৯৯ শতাংশ মানুষ জানেন না

আমাদের বাড়িতে যতগুলো বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি আছে সেগুলো বেশিরভাগই থ্রি পিন প্লাগের, যেগুলো থ্রি পিন সকেটে লাগালে কাজ শুরু হয়, কিন্তু আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে প্লাস এবং মাইনাস চার্জের মাধ্যমে বিদ্যুৎ প্রবাহ ঘটে? তাহলে তৃতীয় পিনের ভূমিকা কী? আপনি এটি খুললে, আপনি দেখতে পাবেন যে তিনটি তারের তিনটি পিনের সাথে সংযুক্ত রয়েছে।
আমাদের বাড়িতে যতগুলো বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি আছে সেগুলো বেশিরভাগই থ্রি পিন প্লাগের, যেগুলো থ্রি পিন সকেটে লাগালে কাজ শুরু হয়, কিন্তু আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে প্লাস এবং মাইনাস চার্জের মাধ্যমে বিদ্যুৎ প্রবাহ ঘটে? তাহলে তৃতীয় পিনের ভূমিকা কী? আপনি এটি খুললে, আপনি দেখতে পাবেন যে তিনটি তারের তিনটি পিনের সাথে সংযুক্ত রয়েছে।
এই তিনটি পিনের মধ্যে দুটির আকার সমান এবং একই রকম তবে তৃতীয় পিনটি এই দু’টি পিনের চেয়ে কিছুটা মোটা। এই পিনটি সাধারণত একটি সবুজ তারের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। এই স্ট্রিংকে অর্থিং স্ট্রিং বলা হয়। আপনি কী জানেন প্লাগের এই তৃতীয় পিনের কাজ কি?
এই তিনটি পিনের মধ্যে দুটির আকার সমান এবং একই রকম তবে তৃতীয় পিনটি এই দু’টি পিনের চেয়ে কিছুটা মোটা। এই পিনটি সাধারণত একটি সবুজ তারের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। এই স্ট্রিংকে অর্থিং স্ট্রিং বলা হয়। আপনি কী জানেন প্লাগের এই তৃতীয় পিনের কাজ কি?
স্বাভাবিক অবস্থায় তৃতীয় পিন এবং সবুজ তারে কোনও বৈদ্যুতিক প্রবাহ প্রবাহিত হয় না। এই তারের এক প্রান্ত আপনার ব্যবহার করা বৈদ্যুতিক যন্ত্রের সঙ্গে সংযুক্ত। এবং প্লাগের মাধ্যমে প্রতিটি রঙিন তারের পিনটি যে বিন্দুতে সংযুক্ত থাকে সেটিকে আর্থিং বা আর্থের সঙ্গে সংযুক্ত করে। একে বৈদ্যুতিক গ্রাউন্ডিংও বলা হয়।

স্বাভাবিক অবস্থায় তৃতীয় পিন এবং সবুজ তারে কোনও বৈদ্যুতিক প্রবাহ প্রবাহিত হয় না। এই তারের এক প্রান্ত আপনার ব্যবহার করা বৈদ্যুতিক যন্ত্রের সঙ্গে সংযুক্ত। এবং প্লাগের মাধ্যমে প্রতিটি রঙিন তারের পিনটি যে বিন্দুতে সংযুক্ত থাকে সেটিকে আর্থিং বা আর্থের সঙ্গে সংযুক্ত করে। একে বৈদ্যুতিক গ্রাউন্ডিংও বলা হয়।
কখনও কখনও এমন হয়, যখন কোনও বৈদ্যুতিক যন্ত্রে ত্রুটি দেখা দেয়, তখন এই যন্ত্রটিতে বৈদ্যুতিক প্রবাহ প্রবাহিত হয়। এমতাবস্থায় কেউ সেই যন্ত্রপাতি স্পর্শ করলে বৈদ্যুতিক শক পাবেন। বৈদ্যুতিক শকের তীব্রতা নির্ভর করে মানুষের শরীরে কতটা বৈদ্যুতিক প্রবাহ প্রবাহিত হচ্ছে তার উপর। তার হাত ভেজা থাকলে শরীরে আরও বিদ্যুৎ প্রবাহিত হবে।
কখনও কখনও এমন হয়, যখন কোনও বৈদ্যুতিক যন্ত্রে ত্রুটি দেখা দেয়, তখন এই যন্ত্রটিতে বৈদ্যুতিক প্রবাহ প্রবাহিত হয়। এমতাবস্থায় কেউ সেই যন্ত্রপাতি স্পর্শ করলে বৈদ্যুতিক শক পাবেন। বৈদ্যুতিক শকের তীব্রতা নির্ভর করে মানুষের শরীরে কতটা বৈদ্যুতিক প্রবাহ প্রবাহিত হচ্ছে তার উপর। তার হাত ভেজা থাকলে শরীরে আরও বিদ্যুৎ প্রবাহিত হবে।
থার্ড পিন বা আর্থিং ব্যবহার এমন একটি পদ্ধতি যা ত্রুটিপূর্ণ যন্ত্রপাতির কারণে বৈদ্যুতিক শক থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। সমস্ত মেইন চালিত যন্ত্রপাতি পৃথিবীর সঙ্গে সঠিকভাবে সংযুক্ত হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, প্লাগের তৃতীয় পিন এটি করে।
থার্ড পিন বা আর্থিং ব্যবহার এমন একটি পদ্ধতি যা ত্রুটিপূর্ণ যন্ত্রপাতির কারণে বৈদ্যুতিক শক থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। সমস্ত মেইন চালিত যন্ত্রপাতি পৃথিবীর সঙ্গে সঠিকভাবে সংযুক্ত হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, প্লাগের তৃতীয় পিন এটি করে।
তাই আপনি নিরাপদ থাকবেন। যদি বৈদ্যুতিক যন্ত্রের তৃতীয় পিনের মাধ্যমে সঠিকভাবে আর্থিং করা হয়, তবে বৈদ্যুতিক যন্ত্রটি নষ্ট হয়ে গেলেও যদি তার শরীরে কারেন্ট প্রবাহিত হতে থাকে, এমনকি যদি আপনি বৈদ্যুতিক শক পান, তবে এটি খুব বেশি হবে না। এইভাবে, পাওয়ার প্লাগের তৃতীয় পিন আপনাকে সবচেয়ে বেশি সুরক্ষা দেয়।
তাই আপনি নিরাপদ থাকবেন। যদি বৈদ্যুতিক যন্ত্রের তৃতীয় পিনের মাধ্যমে সঠিকভাবে আর্থিং করা হয়, তবে বৈদ্যুতিক যন্ত্রটি নষ্ট হয়ে গেলেও যদি তার শরীরে কারেন্ট প্রবাহিত হতে থাকে, এমনকি যদি আপনি বৈদ্যুতিক শক পান, তবে এটি খুব বেশি হবে না। এইভাবে, পাওয়ার প্লাগের তৃতীয় পিন আপনাকে সবচেয়ে বেশি সুরক্ষা দেয়।
হার্ভে হাবেল ১৯০৪ সালে থ্রি পিন প্লাগ এবং সকেট আবিষ্কার করেন। তারপর তিনি এটি পেটেন্ট করান৷ ১৯১৫ সালের মধ্যে এটি সমস্ত প্লাগ এবং সকেট নির্মাতাদের দ্বারা গৃহীত হয়েছিল। এগুলো আগের বিদ্যমান পাওয়ার প্লাগের চেয়ে নিরাপদ ছিল।
হার্ভে হাবেল ১৯০৪ সালে থ্রি পিন প্লাগ এবং সকেট আবিষ্কার করেন। তারপর তিনি এটি পেটেন্ট করান৷ ১৯১৫ সালের মধ্যে এটি সমস্ত প্লাগ এবং সকেট নির্মাতাদের দ্বারা গৃহীত হয়েছিল। এগুলো আগের বিদ্যমান পাওয়ার প্লাগের চেয়ে নিরাপদ ছিল।

Knowledge Story: বিশ্বের সমস্ত মানুষ যদি একসঙ্গে লাফ দেয়! কী ঘটবে পৃথিবীতে, বিজ্ঞানীদের কথা চমকে দেবে

পৃথিবীর বিভিন্ন নিয়ম আছে নির্দিষ্ট৷ সেগুলি স্বাভাবিক নিয়মে চলছে, কেউ হয়ত সেই ঘটনাটি না ঘটলে কী হবে, সেটি ভাবতেও পারেন না৷ তবে তেমনই একটি ঘটনা যদি ঘটে গিয়ে থাকে, তা হলে কী হবে, সেটি ভেবে দেখতে পারেন৷
পৃথিবীর বিভিন্ন নিয়ম আছে নির্দিষ্ট৷ সেগুলি স্বাভাবিক নিয়মে চলছে, কেউ হয়ত সেই ঘটনাটি না ঘটলে কী হবে, সেটি ভাবতেও পারেন না৷ তবে তেমনই একটি ঘটনা যদি ঘটে গিয়ে থাকে, তা হলে কী হবে, সেটি ভেবে দেখতে পারেন৷
আমরা এমনই একটি অদ্ভুত বিষয় নিয়ে আলোচনা করব এ ক্ষেত্রে৷ যদি হঠাৎ করে পৃথিবীর সমস্ত মানুষ একসঙ্গে লাফ দেয়, তা হলে পৃথিবীতে কী ঘটবে৷ মানুষ একসঙ্গে লাফ দিলে কী ঘটতে পারে পৃথিবীতে, তার একটা আন্দাজ করেছেন বিজ্ঞানীরা৷
আমরা এমনই একটি অদ্ভুত বিষয় নিয়ে আলোচনা করব এ ক্ষেত্রে৷ যদি হঠাৎ করে পৃথিবীর সমস্ত মানুষ একসঙ্গে লাফ দেয়, তা হলে পৃথিবীতে কী ঘটবে৷ মানুষ একসঙ্গে লাফ দিলে কী ঘটতে পারে পৃথিবীতে, তার একটা আন্দাজ করেছেন বিজ্ঞানীরা৷
পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা প্রায় ৮ বিলিয়ন মানুষ৷ ২০২২ সালের ১৫ নভেম্বরের হিসাব এটি৷ মনে করা হচ্ছে, ২০৩৭ সালের মধ্যে পৃথিবীর জনসংখ্যা ৯ বিলিয়নে এসে পৌঁছবে৷ এই সমস্ত মানুষ যদি একসঙ্গে লাফ দেন, তা হলে কী হবে?
পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা প্রায় ৮ বিলিয়ন মানুষ৷ ২০২২ সালের ১৫ নভেম্বরের হিসাব এটি৷ মনে করা হচ্ছে, ২০৩৭ সালের মধ্যে পৃথিবীর জনসংখ্যা ৯ বিলিয়নে এসে পৌঁছবে৷ এই সমস্ত মানুষ যদি একসঙ্গে লাফ দেন, তা হলে কী হবে?
বিজ্ঞানীরা বলছেন, তেমন বড় কোনও ঘটনা এক্ষেত্রে ঘটবে না৷  বিজ্ঞানীরা বলছেন, একটি বিশাল বড় মরুভূমির উপর সামান্য একটি পোকা নড়ার মতো করে এটি ঘটবে৷ সামান্য একটু নড়বে পৃথিবী৷ সামান্য মানে একটি হাইড্রোজেনের পরমাণুর থেকেও কম হবে৷
বিজ্ঞানীরা বলছেন, তেমন বড় কোনও ঘটনা এক্ষেত্রে ঘটবে না৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, একটি বিশাল বড় মরুভূমির উপর সামান্য একটি পোকা নড়ার মতো করে এটি ঘটবে৷ সামান্য একটু নড়বে পৃথিবী৷ সামান্য মানে একটি হাইড্রোজেনের পরমাণুর থেকেও কম হবে৷
ফলে পৃথিবীর উপর হঠাৎ করে যদি ৮ বিলিয়ন মানুষ যদি তাও লাফাতে পারেন, তা হলেও বিশেষ কিছু ঘটবে না, সামান্য নড়বে পৃথিবী৷ আবার সকলে একসঙ্গে লাফ দিলে, আবার পৃথিবী ফিরে আসবে তার আগের অবস্থানে, বিশেষ করে কিছু হবে না৷
ফলে পৃথিবীর উপর হঠাৎ করে যদি ৮ বিলিয়ন মানুষ যদি তাও লাফাতে পারেন, তা হলেও বিশেষ কিছু ঘটবে না, সামান্য নড়বে পৃথিবী৷ আবার সকলে একসঙ্গে লাফ দিলে, আবার পৃথিবী ফিরে আসবে তার আগের অবস্থানে, বিশেষ করে কিছু হবে না৷

Knowledge Story: ডিম পাড়ে না…বরং মানুষের মতো জন্ম দেয় বাচ্চার! ভারতেই আছে এমন ভয়ঙ্কর বিষাক্ত সাপ, জানেন নাম?

আমরা সকলেই কম বেশি জানি যে, সাপ ডিম পাড়ে৷  কিন্তু, জানেন কি এমন কিছু সাপও রয়েছে, যারা ডিম পাড়ে না৷ বরং, সরাসরি জন্ম দেয় বাচ্চার। তার মধ্যে একটি অত্যন্ত বিষধর সাপ তো রয়েছে এই ভারতেই৷ জানেন তার নাম?
আমরা সকলেই কম বেশি জানি যে, সাপ ডিম পাড়ে৷ কিন্তু, জানেন কি এমন কিছু সাপও রয়েছে, যারা ডিম পাড়ে না৷ বরং, সরাসরি জন্ম দেয় বাচ্চার। তার মধ্যে একটি অত্যন্ত বিষধর সাপ তো রয়েছে এই ভারতেই৷ জানেন তার নাম?
ডেথ অ্যাডার (Death Adder)৷ নামেই বোঝা যায় এগুলি অত্যন্ত বিষাক্ত৷ কিন্তু, আক্রমণাত্মক নয়। পাওয়া যায় অস্ট্রেলিয়ায়৷ এদের লম্বা দাঁত আছে। এরা একবারে ৩০টি বাচ্চা সাপের জন্ম দিতে পারে।
ডেথ অ্যাডার (Death Adder)৷ নামেই বোঝা যায় এগুলি অত্যন্ত বিষাক্ত৷ কিন্তু, আক্রমণাত্মক নয়। পাওয়া যায় অস্ট্রেলিয়ায়৷ এদের লম্বা দাঁত আছে। এরা একবারে ৩০টি বাচ্চা সাপের জন্ম দিতে পারে।
ওয়েস্টার্ন ডায়মন্ডব্যাক র‍্যাটলস্নেক  (Western Diamondback Rattlesnake) বিশ্বের বৃহত্তম র‍্যাটলস্নেকগুলির মধ্যে অন্যতম। এগুলি আমেরিকা ও মেক্সিকোর মরুভূমিতে পাওয়া যায়। এরা সাধারণত একবারে ১০-২০টি সাপের জন্ম দেয়। নিজের শরীরে ৬ মাস তাদের লালনপালন করে।
ওয়েস্টার্ন ডায়মন্ডব্যাক র‍্যাটলস্নেক (Western Diamondback Rattlesnake) বিশ্বের বৃহত্তম র‍্যাটলস্নেকগুলির মধ্যে অন্যতম। এগুলি আমেরিকা ও মেক্সিকোর মরুভূমিতে পাওয়া যায়। এরা সাধারণত একবারে ১০-২০টি সাপের জন্ম দেয়। নিজের শরীরে ৬ মাস তাদের লালনপালন করে।
গ্রিন অ্যানাকোন্ডা (Green Anaconda Snake) বিশ্বের বৃহত্তম সাপ। এরা প্রায় ২০ ফুট লম্বা এবং ১৫০ পাউন্ড পর্যন্ত ওজনের হতে পারে। তবে তারা বিষাক্ত নয়। দক্ষিণ আমেরিকায় পাওয়া এই সাপ৷ এরাও ডিম পাড়ে না, বরং জীবিত বাচ্চার জন্ম দেয়।
গ্রিন অ্যানাকোন্ডা (Green Anaconda Snake) বিশ্বের বৃহত্তম সাপ। এরা প্রায় ২০ ফুট লম্বা এবং ১৫০ পাউন্ড পর্যন্ত ওজনের হতে পারে। তবে তারা বিষাক্ত নয়। দক্ষিণ আমেরিকায় পাওয়া এই সাপ৷ এরাও ডিম পাড়ে না, বরং জীবিত বাচ্চার জন্ম দেয়।
ইস্টার্ন গার্টার সাপ (Eastern Garter Snake) উত্তর আমেরিকায় পাওয়া যায়। এগুলিও তেমন বিষাক্ত নয়। গার্টার সাপও তাদের বাচ্চাদের জন্মের পরপরই শরীর থেকে বের করে দেয়। বাচ্চা সাপেরা সাধারণত ছয় ইঞ্চি লম্বা হয়। পরে এরা ২ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
ইস্টার্ন গার্টার সাপ (Eastern Garter Snake) উত্তর আমেরিকায় পাওয়া যায়। এগুলিও তেমন বিষাক্ত নয়। গার্টার সাপও তাদের বাচ্চাদের জন্মের পরপরই শরীর থেকে বের করে দেয়। বাচ্চা সাপেরা সাধারণত ছয় ইঞ্চি লম্বা হয়। পরে এরা ২ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
আইল্যাশ ভাইপার স্নেক  (Eyelash Viper Snake) সবচেয়ে সুন্দর প্রজাতির একটি। এগুলি দক্ষিণ এবং মধ্য আমেরিকায় পাওয়া যায়৷ তবে বেশ বিষাক্ত। হলুদ, বাদামি, লাল, সবুজ রঙের এই সাপের বাচ্চারা জন্মের সময় ৭-৮ ইঞ্চি লম্বা হয়।
আইল্যাশ ভাইপার স্নেক (Eyelash Viper Snake) সবচেয়ে সুন্দর প্রজাতির একটি। এগুলি দক্ষিণ এবং মধ্য আমেরিকায় পাওয়া যায়৷ তবে বেশ বিষাক্ত। হলুদ, বাদামি, লাল, সবুজ রঙের এই সাপের বাচ্চারা জন্মের সময় ৭-৮ ইঞ্চি লম্বা হয়।
হলুদ পেটের সামুদ্রিক সাপ  (Yellow-bellied Sea Snake) তার জীবনের বেশিরভাগ সময় জলে কাটায়। সমস্ত সামুদ্রিক সাপের মতো এরাও বাচ্চার জন্ম দেয়। মহিলা সাপেরা সন্তান জন্ম দিতে অগভীর জোয়ারের জলাশয়ে যায়। ৬ মাস বাচ্চাদের নিজের শরীরে রাখে।
হলুদ পেটের সামুদ্রিক সাপ (Yellow-bellied Sea Snake) তার জীবনের বেশিরভাগ সময় জলে কাটায়। সমস্ত সামুদ্রিক সাপের মতো এরাও বাচ্চার জন্ম দেয়। মহিলা সাপেরা সন্তান জন্ম দিতে অগভীর জোয়ারের জলাশয়ে যায়। ৬ মাস বাচ্চাদের নিজের শরীরে রাখে।
 Russell's viper , অর্থাৎ, বাংলায় চন্দ্রবোড়া৷ ভারতে যে সাপের কামড়ে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়৷ এই সাপও ওভোভিভিপেরাস৷ অর্থাৎ, এই সাপও ডিম পাড়ে না৷ এদের শরীরের ভিতরেই ডিম পরিণত হয় এবং এরা বাচ্চা প্রসব করে৷
Russell’s viper , অর্থাৎ, বাংলায় চন্দ্রবোড়া৷ ভারতে যে সাপের কামড়ে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়৷ এই সাপও ওভোভিভিপেরাস৷ অর্থাৎ, এই সাপও ডিম পাড়ে না৷ এদের শরীরের ভিতরেই ডিম পরিণত হয় এবং এরা বাচ্চা প্রসব করে৷
Russell's viper বছরের প্রথম দিকে সঙ্গম করে৷ ছ’মাস গর্ভকালের পরে মে থেকে নভেম্বর মাসের মধ্যে এরা বাচ্চা প্রসব করে৷ একবারে ২০-৪০টি বাচ্চা হয় এদের। ১০টা বাচ্চা প্রসব করতে এদের ২-৩ ঘণ্টা সময় লাগে৷
Russell’s viper বছরের প্রথম দিকে সঙ্গম করে৷ ছ’মাস গর্ভকালের পরে মে থেকে নভেম্বর মাসের মধ্যে এরা বাচ্চা প্রসব করে৷ একবারে ২০-৪০টি বাচ্চা হয় এদের। ১০টা বাচ্চা প্রসব করতে এদের ২-৩ ঘণ্টা সময় লাগে৷

Knowledge Story: বলুন তো কোন ‘দেশে’ সবচেয়ে বেশি নিরামিষভোজী মানুষ বাস করেন? উত্তর শুনলে চমকে যাবেন!

সকলেরই সাধারণ জ্ঞান থাকা জরুরি। যেকোনও চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকের অংশ থাকে।
সকলেরই সাধারণ জ্ঞান থাকা জরুরি। যেকোনও চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকের অংশ থাকে।
চাকরির পরীক্ষায় এমন অনেক প্রশ্ন আসে যা কিছুক্ষণের জন্য ঘাবড়ে দেয় পরীক্ষার্থীদের। খুব সহজ মনে হলেও আদতে পরীক্ষার্থীদের অধিকাংশেরই জানা থাকা না সেই উত্তর।

চাকরির পরীক্ষায় এমন অনেক প্রশ্ন আসে যা কিছুক্ষণের জন্য ঘাবড়ে দেয় পরীক্ষার্থীদের। খুব সহজ মনে হলেও আদতে পরীক্ষার্থীদের অধিকাংশেরই জানা থাকা না সেই উত্তর।
এই প্রতিবেদনে দেখে নেওয়া যাক কোন দেশে সবচেয়ে বেশি নিরামিষভোজী মানুষ বাস করেন। উত্তর শুনলে আপনিও আবাক হবেন।
এই প্রতিবেদনে দেখে নেওয়া যাক কোন দেশে সবচেয়ে বেশি নিরামিষভোজী মানুষ বাস করেন। উত্তর শুনলে আপনিও আবাক হবেন।
ভারত বিশ্বের শীর্ষস্থানে রয়েছে যেখানে মোট জনসংখ্যার ৩৮ শতাংশ নিরামিষভোজী।
ভারত বিশ্বের শীর্ষস্থানে রয়েছে যেখানে মোট জনসংখ্যার ৩৮ শতাংশ নিরামিষভোজী।
খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের প্রবর্তনের পর এই অঞ্চলে নিরামিষ খাওয়াদাওয়া জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের প্রবর্তনের পর এই অঞ্চলে নিরামিষ খাওয়াদাওয়া জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
এই শতাংশের একটি বড় অংশ হরিয়ানা এবং রাজস্থানে বসবাসকারী মানুষ।
এই শতাংশের একটি বড় অংশ হরিয়ানা এবং রাজস্থানে বসবাসকারী মানুষ।