Tag Archives: Love Affair

Relationship news: বড়দার মৃত্যুর পরে বৌদিকে বিয়ে, ‘শাস্তি দিতে’ ভাইকে খুনের অভিযোগ দাদাদের বিরুদ্ধে

ভাগপত: সম্পর্কের জেরে মর্মান্তিক পরিণতি হল উত্তরপ্রদেশের এক যুবকের। বৌদিকে বিয়ে করায় ভাইকে খুন করার অভিযোগ উঠল দাদাদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনা ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের ভাগপতে, মৃত যুবকের নাম যশবীর।

জানা গিয়েছে, যশবীররা চার ভাই ছিলেন। এর মধ্যে সবার ছোট যশবীর। গত বছর যশবীরের বড়দা মারা যান। বড়দার মৃত্যুর পরে বিধবা বৌদিকে বিয়ে করেন ৩২ বছর বয়সি যুবক যশবীর। ভাগপতের সহ- পুলিশ সুপার এনপি সিং বলেন, শুক্রবার রাতে পুলিশ একটি ফোন পান, যে এক জন মানুষকে গুলি করে মারা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পরে পুলিশ জানতে পারে যে যশবীরকে তাঁর দাদারা খুন করেছেন, জানান পুলিশ কর্তা এনপি সিং।

আরও পড়ুন: রুদ্রপ্রয়াগে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, পাহাড় থেকে নদীতে পড়ল যাত্রীবোঝাই বাস, মৃত বহু

পুলিশ আরও জানিয়েছে, যশবীররা চার ভাই- সুখবীর, ওমবীর, উদয়বীর এবং যশবীর। গত বছর সুখবীরের মৃত্যুর পরে তার স্ত্রী ঋতুকে বিয়ে করে সুখবীরের ছোট ভাই যশবীর। পুলিশ সূত্রে খবর, যশবীর এবং ঋতুর বৈবাহিক জীবন সুখের ছিল না, কারণ যশবীরের জীবিত দাদারা মাঝেমাঝেই বৌদিকে বিয়ের ইস্যু নিয়ে অশান্তি করত।

জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতে পেশায় বাসচালক যশবীর যখন ডিউটি থেকে ফেরেন, তখন অন্য দুই দাদা তাঁদের মায়ের সঙ্গে তর্কাতর্কি করছিলেন। সেই ঘটনাই পরে আরও বড় হয়ে ওঠে এবং পরে ছোট ভাইকে গুলি করে মারে দাদারা এমনই অভিযোগ। পুলিশ এই ঘটনার জেরে ওমবীর এবং উদয়বীর নামের দুই ভাইকে গ্রেফতার করেছে।

Crime news: দ্বিতীয় বিয়ে করায় পারিবারিক অশান্তির জের, মুর্শিদাবাদে জামাইকে খুনের অভিযোগ মামাশ্বশুরের বিরুদ্ধে

মুর্শিদাবাদ: জামাই দ্বিতীয় বিয়ে করায় পারিবারিক অশান্তির জেরে মামা শ্বশুরের হাতে খুন হলেন জামাই। শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে সুতি থানার সাজুরমোড় সংলগ্ন এলাকায়। মৃতের নাম মহাসিন শেখ। অভিযোগ জামাই মহাসিন শেখকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করে মামা শ্বশুর ভগলু সেখ। ঘটনাস্থলে সুতি থানার পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে পাঠায়। অভিযুক্ত ভগলু সেখকে গ্রেফতার করেছে সুতি থানার পুলিশ।

আরও পড়ুন: রাত থেকেই বৃষ্টি রাজ্যে, রবিবারও ভিজতে পারে একাধিক জেলা, জানাল আবহাওয়া দফতর

১২ বছর আগে রুনি খাতুনের সঙ্গে প্রথম বিয়ে হয় সুতির বাসিন্দা মহসিন শেখের। এর পর ২ বছর আগে আবার দ্বিতীয় বিয়ে করে মহাসিন। দ্বিতীয় বিয়ে করার পর থেকেই প্রথম পক্ষের স্ত্রীর সঙ্গে পারিবারিক অশান্তি চলছিল। প্রথম পক্ষের স্ত্রী রুনি খাতুন সুতি থানায় স্বামী মহাসিন শেখের বিরুদ্ধে অভিযোগও দায়ের করেন। এরপরেই শুক্রবার সন্ধ্যায় ইটভাটা থেকে কাজ করে ফেরার সময় জামাই মহাসিন শেখকে মামা শ্বশুর ভগলু সেখ ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করে বলে অভিযোগ। সুতির থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। তারপরেই মৃত মহাসিন সেখের পরিবারের লোকেরা অভিযুক্ত ভগলু শেখের খাবার হোটেলে ভাঙচুর করে বলে অভিযোগ। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সুতি থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

মৃত মহাসিন শেখের দাদা আনসার সেখ বলেন, “আমার ভাই দুটো বিয়ে করেছিল। সেই কারণে দীর্ঘ দিন ধরে পারিবারিক অশান্তি চলছিল। আমার ভাইকে খুনের হুমকিও দেওয়া হয়েছিল। আমার ভাইকে ওর মামা শ্বশুরই কুপিয়ে খুন করেছে। থানায় অভিযোগ জানিয়েছি। আমি আমার ভাইয়ের খুনির কঠোর শাস্তি চাই”। যদিও ভগলু সেখের পরিবারের দাবি এই খুনের ঘটনার সঙ্গে ভগলু সেখ জড়িত নেই। ভগলু সেখের মেয়ে জাহান্নারা বিবি বলেন, “হোটেল ভাঙচুরের খবর পেয়ে আমার বাবা সেখানে ছুটে যায়। তারপর আমার বাবা থানায় গিয়ে অভিযোগ জানিয়েছে। এই খুনের ঘটনার সঙ্গে আমার বাবা জড়িত নেই”।

Relationship: বৌকে ফিরে পেতে শ্বশুরবাড়িতে জামাই, উপায় না দেখে স্ত্রীকে আক্রমণ করে চরম সিদ্ধান্ত যুবকের

মালদহ: স্ত্রীকে ফিরে পেতে শ্বশুরবাড়িতে এসে হতাশ হয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা জামাইয়ের। ছুরি দিয়ে নিজের গলা কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন জামাই। এর আগে অবশ্য স্ত্রীকেও ছুরি দিয়ে আঘাত যুবকের। পুরাতন মালদহে এই ঘটনাকে ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকা জুড়ে। ঘটনায় জখম হয়েছে যুবকের স্ত্রীও। দু’জনকেই মালদহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করানো হয়েছে।

বুধবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে পুরাতন মালদহের মহিষবাথানি পঞ্চায়েতের খনিবাথান এলাকায়।  পুলিশ এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিগত নয় মাস আগে মালদহের রতুয়া থানার বালুপুর এলাকার বাসিন্দার সঙ্গে পুরাতন মালদহের খনিবাথান গ্রামের যুবতীর বিবাহ হয়। পরবর্তীতে দুই পরিবারই এই সম্পর্ক মেনেও নেন। কিন্তু, মাসখানেক আগে পারিবারিক অশান্তির কারণে ওই যুবকের স্ত্রী পৈত্রিক বাড়িতে চলে আসেন।

আরও পড়ুন: আসছে ঘূর্ণিঝড় রিমল! ভোট নিয়ে বাড়তি সতর্ক নির্বাচন কমিশন, সতর্কতা নবান্নেরও

বুধবার দুপুরে স্ত্রীকে বাড়ি ফেরাতে ওই যুবক শ্বশুরবাড়িতে আসেন। এরপরে স্বামী, স্ত্রী দু’জনের মধ্যে বচসা থেকে বিবাদের সূত্রপাত হয়। কথা কাটাকাটির মধ্যে মেজাজ হারিয়ে যুবক ধারালো ছুরির কোপ মারে স্ত্রীর গলায় এবং হাতে। সামান্য আঘাত লাগলেও কোনওরকমে রক্ষা পায় স্ত্রী। এরপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে জামাই অজয়।
তড়িঘড়ি স্থানীয়রা ছুটে এসে চিকিৎসার জন্য মালদা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে পাঠান।

আরও পড়ুন: আইপিএল কি এ বার জিততে চলেছে কলকাতাই? কী বলছে গত ছ’বছরের ট্রেন্ড

স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, “স্বামী- স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য থেকে বিবাদের সূত্রপাত। এরপরেই শ্বশুরবাড়িতে এসে ছুরি নিয়ে রক্তারক্তি কাণ্ড বাঁধায় জামাই। রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়”। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে মালদহ থানার পুলিশ, ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ ধারালো ছুরি উদ্ধার করে। পুলিশ জানিয়েছে , ঘটনায় দু’পক্ষের অভিযোগ খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। সুস্থ হলে স্বামী-স্ত্রী দুই জনের সঙ্গেই কথা বলবে পুলিশ। ওই যুবক কোথা থেকে ছুরি পেল তাও খতিয়ে দেখাও হচ্ছে।

মজবুত হবে সম্পর্ক…! কিছুতেই ভাঙবে না…! Follow করুন ‘3-6-9 রুল’, সিক্রেট-মন্ত্রেই ভালোবাসা-বিশ্বাসের শিখরে পৌঁছবে সম্পর্ক

বর্তমান যুগে সম্পর্কের ভাঙাগড়া বেড়েই চলেছে অহরহ। প্রেম গভীর হতে না হতেই বিচ্ছেদ, বিবাহিত জীবনে সুখ দানা বাঁধতে না বাঁধতেই ডিভোর্সের অসুখ দানা বাঁধতে দেখা যায় প্রতি মুহূর্তে।
বর্তমান যুগে সম্পর্কের ভাঙাগড়া বেড়েই চলেছে অহরহ। প্রেম গভীর হতে না হতেই বিচ্ছেদ, বিবাহিত জীবনে সুখ দানা বাঁধতে না বাঁধতেই ডিভোর্সের অসুখ দানা বাঁধতে দেখা যায় প্রতি মুহূর্তে।
অনেকেই তাঁদের সম্পর্ককে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় তা না বুঝে উঠতে পারেন না। আর অজান্তেই কিছু ভুলেই ভেঙে যায় একসময়ে ভালোবাসা বিশ্বাসে হাত ধরা মানুষটার সঙ্গে সম্পর্কের বন্ধন। কিন্তু জানেন কী কিছু ছোট্ট মন্ত্রেই টিকে যায় সম্পর্ক। এক্ষেত্রে দুর্দান্ত কার্যকরী '৩-৬-৯ মাস' নিয়মটি।
অনেকেই তাঁদের সম্পর্ককে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় তা না বুঝে উঠতে পারেন না। আর অজান্তেই কিছু ভুলেই ভেঙে যায় একসময়ে ভালোবাসা বিশ্বাসে হাত ধরা মানুষটার সঙ্গে সম্পর্কের বন্ধন। কিন্তু জানেন কী কিছু ছোট্ট মন্ত্রেই টিকে যায় সম্পর্ক। এক্ষেত্রে দুর্দান্ত কার্যকরী ‘৩-৬-৯ মাস’ নিয়মটি।
অনেকসময়ই তরুণ-তরুণীরা জীবনে প্রেম সম্পর্কে জড়ানোর আগে দ্বিধাগ্রস্থ থাকেন। তবে সঙ্গী নির্বাচনের পর তাঁদের সম্পর্ককে কীভাবে এগিয়ে নেওয়া যায় তা নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়েন অনেকেই।
অনেকসময়ই তরুণ-তরুণীরা জীবনে প্রেম সম্পর্কে জড়ানোর আগে দ্বিধাগ্রস্থ থাকেন। তবে সঙ্গী নির্বাচনের পর তাঁদের সম্পর্ককে কীভাবে এগিয়ে নেওয়া যায় তা নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়েন অনেকেই।
প্রাথমিক পরিচয় পর্ব মিটলে তা প্রেমে পরিণত হয় অল্প সময়েই। কিন্তু দেখা যায় অবশেষে ব্রেকআপে ইতি হয় সেই সম্পর্কের। যে কোনও সময়ই এই ধরণের হৃদয় ভাঙন ডেকে আনে অবসাদ। সম্পর্কের ভাঙনে উভয়ই যে যন্ত্রণা অনুভব করে তা বর্ণনাতীত।
প্রাথমিক পরিচয় পর্ব মিটলে তা প্রেমে পরিণত হয় অল্প সময়েই। কিন্তু দেখা যায় অবশেষে ব্রেকআপে ইতি হয় সেই সম্পর্কের। যে কোনও সময়ই এই ধরণের হৃদয় ভাঙন ডেকে আনে অবসাদ। সম্পর্কের ভাঙনে উভয়ই যে যন্ত্রণা অনুভব করে তা বর্ণনাতীত।
কিন্তু এই ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আগে থেকেই কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা ভাল। কারণ অনেকেই কীভাবে তাদের সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়া যায় তা না জেনেই ব্রেক আপ করে বসেন। এই ধরনের কাপল-দের জন্য '৩-৬-৯ মাসের' নিয়মটি কার্যকর। চলুন জেনে নেওয়া যাক এই সম্পর্কের নিয়মের আসল রহস্য!
কিন্তু এই ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আগে থেকেই কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা ভাল। কারণ অনেকেই কীভাবে তাদের সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়া যায় তা না জেনেই ব্রেক আপ করে বসেন। এই ধরনের কাপল-দের জন্য ‘৩-৬-৯ মাসের’ নিয়মটি কার্যকর। চলুন জেনে নেওয়া যাক এই সম্পর্কের নিয়মের আসল রহস্য!
'৩-৬-৯ মাস' নিয়ম কী?যাঁরা সম্পর্কে নতুন তাঁদের জন্য এই '৩-৬-৯ মাস' নিয়মটি খুব ভাল কাজ করে। এর অর্থ হল, একটি সম্পর্কের প্রতি ৩ মাসে একটি পর্যায় রয়েছে। অর্থাৎ প্রথম ৩ মাসকে এক পর্যায়, পরের ৩ মাসকে দ্বিতীয় পর্যায় এবং শেষ ৩ মাসকে চূড়ান্ত পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা উচিত।
‘৩-৬-৯ মাস’ নিয়ম কী?
যাঁরা সম্পর্কে নতুন তাঁদের জন্য এই ‘৩-৬-৯ মাস’ নিয়মটি খুব ভাল কাজ করে। এর অর্থ হল, একটি সম্পর্কের প্রতি ৩ মাসে একটি পর্যায় রয়েছে। অর্থাৎ প্রথম ৩ মাসকে এক পর্যায়, পরের ৩ মাসকে দ্বিতীয় পর্যায় এবং শেষ ৩ মাসকে চূড়ান্ত পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা উচিত।
প্রথম ৩ মাস : আবিষ্কারের পর্যায়:-প্রথম তিন মাসের সময়কালকে 'ডিসকভারি ফেজ' বলা হয়। এটি উভয় সঙ্গীর মধ্যে যোগাযোগের সঙ্গে জড়িত। এই ধাপটি একে অপরকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে জানতে সাহায্য করে। দু'জনের পছন্দ, অপছন্দ, উচ্চাকাঙ্ক্ষা, লক্ষ্য, উদ্বেগ, ভয়... সঙ্গীর সাথে সম্পর্কিত প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে এই অধ্যায়ে জানা উচিত।
প্রথম ৩ মাস : আবিষ্কারের পর্যায়:-
প্রথম তিন মাসের সময়কালকে ‘ডিসকভারি ফেজ’ বলা হয়। এটি উভয় সঙ্গীর মধ্যে যোগাযোগের সঙ্গে জড়িত। এই ধাপটি একে অপরকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে জানতে সাহায্য করে। দু’জনের পছন্দ, অপছন্দ, উচ্চাকাঙ্ক্ষা, লক্ষ্য, উদ্বেগ, ভয়… সঙ্গীর সাথে সম্পর্কিত প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে এই অধ্যায়ে জানা উচিত।
প্রত্যেককে একে অপরের অভ্যাস, আগ্রহ, বিশ্বাস এবং মূল্যবোধ সম্পর্কে জানতে হবে এই পর্যায়ে আর একইসঙ্গে দু'জন একে অপরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা তাও মূল্যায়ন করতে হবে এই পর্যায়ে। একে অপরকে চিনতেই মোটামুটি তিন মাস কেটে যায়।
প্রত্যেককে একে অপরের অভ্যাস, আগ্রহ, বিশ্বাস এবং মূল্যবোধ সম্পর্কে জানতে হবে এই পর্যায়ে আর একইসঙ্গে দু’জন একে অপরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা তাও মূল্যায়ন করতে হবে এই পর্যায়ে। একে অপরকে চিনতেই মোটামুটি তিন মাস কেটে যায়।
গভীরকরণ পর্ব: এই তিন মাসে, পার্টনারের সম্পর্কে একটি মতামত গঠনের সম্ভাবনা থাকে। তাই এই পরবর্তী তিন মাস সঙ্গীকে আরও বোঝার জন্য আপনাকে নিয়োজিত করতে হবে। এক অর্থে, এই পর্যায়টি আকর্ষণের পর্যায় থেকে সম্পর্কের নিরিখে আরও গভীরে যেতে সাহায্য করে দুই সঙ্গীকে।
গভীরকরণ পর্ব: এই তিন মাসে, পার্টনারের সম্পর্কে একটি মতামত গঠনের সম্ভাবনা থাকে। তাই এই পরবর্তী তিন মাস সঙ্গীকে আরও বোঝার জন্য আপনাকে নিয়োজিত করতে হবে। এক অর্থে, এই পর্যায়টি আকর্ষণের পর্যায় থেকে সম্পর্কের নিরিখে আরও গভীরে যেতে সাহায্য করে দুই সঙ্গীকে।
এই সময়ের মধ্যে একে অপরের মধ্যে মানসিক সংযোগ জোরদার করা উচিত। যার ফলাফল হতে পারে একটি শক্তিশালী বন্ধনের ভিত্তি। এই পর্যায়ে, উভয় পক্ষকেই সম্পর্কের চ্যালেঞ্জগুলি একসঙ্গে কাটিয়ে উঠতে হবে এবং সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। তবেই একজনের স্থলাভিষিক্ত হবে আরেকজন।
এই সময়ের মধ্যে একে অপরের মধ্যে মানসিক সংযোগ জোরদার করা উচিত। যার ফলাফল হতে পারে একটি শক্তিশালী বন্ধনের ভিত্তি। এই পর্যায়ে, উভয় পক্ষকেই সম্পর্কের চ্যালেঞ্জগুলি একসঙ্গে কাটিয়ে উঠতে হবে এবং সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। তবেই একজনের স্থলাভিষিক্ত হবে আরেকজন।
বিশ্বাস প্রতিষ্ঠা পর্ব-পার্টনার ছলনা করছেন না তো? অথবা আপনি সম্পর্কে সৎ আছেন তো? এই পর্বে পরিষ্কার হবে সম্পর্ক কতটা মজবুত হয়েছে। এই পরবর্তী তিন মাসের ধাপটি এক অর্থে আপনার জন্য একটি পরীক্ষা বা ট্রায়ালের মতো।
বিশ্বাস প্রতিষ্ঠা পর্ব-
পার্টনার ছলনা করছেন না তো? অথবা আপনি সম্পর্কে সৎ আছেন তো? এই পর্বে পরিষ্কার হবে সম্পর্ক কতটা মজবুত হয়েছে। এই পরবর্তী তিন মাসের ধাপটি এক অর্থে আপনার জন্য একটি পরীক্ষা বা ট্রায়ালের মতো।
এই পর্যায়টি আপনার ধৈর্য এবং সহনশীলতা পরীক্ষা করবে। তবে, এই পর্বে যদি উভয়েই বিশ্বাস করেন যে তাঁরা একসঙ্গে থাকতে পারেন তবে তাঁরা একধাপ এগিয়ে যেতে পারেন। নইলে অবশ্য সম্পর্কে আর বেশিদূর না এগিয়ে সেখানেই ফুলস্টপ দেওয়াই উভয়ের পক্ষেই ভাল।
এই পর্যায়টি আপনার ধৈর্য এবং সহনশীলতা পরীক্ষা করবে। তবে, এই পর্বে যদি উভয়েই বিশ্বাস করেন যে তাঁরা একসঙ্গে থাকতে পারেন তবে তাঁরা একধাপ এগিয়ে যেতে পারেন। নইলে অবশ্য সম্পর্কে আর বেশিদূর না এগিয়ে সেখানেই ফুলস্টপ দেওয়াই উভয়ের পক্ষেই ভাল।

 

Cricketer Love Story: ছোটবেলাতে পাড়ার সুন্দরীর সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম, ভারতীয় দলের তারকা কী ভুলে গেলেন তাঁকে, এই প্রেমের কাহিনী একেবারে ফিল্মি

যে: প্রেম কাহিনী এক দারুণ জিনিস৷ মানুষের প্রেমকাহিনীর প্রতি একটা অনন্ত আকর্ষণ থাকে৷ তাই সিনেমা যেমন মানুষের খুব কাছাকাছি পৌঁছে যায়৷ তেমনিই তারকাদের জীবনের প্রেমকাহিনী জানতে মানুষের আগ্রহ  খুব বেশি৷ তেমনিই এক ক্রিকেটারের প্রেম কাহিনী আপনার জন্য৷ ভারতের জার্সিতে খেলা এই তারকা নিজের পাড়ার মেয়ের প্রেমেই পড়েছিলেন৷ Photo- Collected
যে: প্রেম কাহিনী এক দারুণ জিনিস৷ মানুষের প্রেমকাহিনীর প্রতি একটা অনন্ত আকর্ষণ থাকে৷ তাই সিনেমা যেমন মানুষের খুব কাছাকাছি পৌঁছে যায়৷ তেমনিই তারকাদের জীবনের প্রেমকাহিনী জানতে মানুষের আগ্রহ  খুব বেশি৷ তেমনিই এক ক্রিকেটারের প্রেম কাহিনী আপনার জন্য৷ ভারতের জার্সিতে খেলা এই তারকা নিজের পাড়ার মেয়ের প্রেমেই পড়েছিলেন৷ Photo- Collected
টিম ইন্ডিয়ার প্রাক্তন লেগ স্পিনার পীযূষ চাওলার প্রেমের গল্প খুবই মজার। খুব কম লোকই জানে যে পীযূষ চাওলা যাঁকে বিয়ে করেছেন তিনি পাড়ার একটি সুন্দরী মেয়ে৷  ঘনিষ্ঠ আত্মীয়রা বলছেন যে পীযূষ যিনি তাঁর স্পিনে বড় ব্যাটসম্যানদের ফাঁদে ফেলেছিলেন, ছোটবেলা থেকেই তিনি প্রেমে পাগল ছিলেন৷ Photo- Collected
টিম ইন্ডিয়ার প্রাক্তন লেগ স্পিনার পীযূষ চাওলার প্রেমের গল্প খুবই মজার। খুব কম লোকই জানে যে পীযূষ চাওলা যাঁকে বিয়ে করেছেন তিনি পাড়ার একটি সুন্দরী মেয়ে৷  ঘনিষ্ঠ আত্মীয়রা বলছেন যে পীযূষ যিনি তাঁর স্পিনে বড় ব্যাটসম্যানদের ফাঁদে ফেলেছিলেন, ছোটবেলা থেকেই তিনি প্রেমে পাগল ছিলেন৷ Photo- Collected
আর কার প্রেমে পড়েছিলেন জানেন! তিনি  পাড়ারই ডাকসাইটে সুন্দরীকে মন দিয়ে ফেলেছিলেন৷ পীযূষের স্ত্রী-র নাম অনুভূতি চৌধুরী৷ পাড়ার ছোটবেলার প্রেমকেই সাত পাকের বাঁধের বাঁধনে বেঁধেছিলেন পীযূষ চাওলা৷ Photo- Collected
আর কার প্রেমে পড়েছিলেন জানেন! তিনি  পাড়ারই ডাকসাইটে সুন্দরীকে মন দিয়ে ফেলেছিলেন৷ পীযূষের স্ত্রী-র নাম অনুভূতি চৌধুরী৷ পাড়ার ছোটবেলার প্রেমকেই সাত পাকের বাঁধের বাঁধনে বেঁধেছিলেন পীযূষ চাওলা৷ Photo- Collected
পীযূষ এবং অনুভূতির বাড়ি কাছাকাছি ছিল৷ প্রতিটা পাড়ার যেরকম গল্প থাকে ঠিক তেমনিই এই দুই পাড়ার প্রতিবেশীর বাড়িরও একই গল্প ছিল৷  দুই পরিবারই একে অপরের বাড়িতে যেত৷ ছোটবেলায় যে প্রেমের শুরু  ভারতীয় স্পিনারের  বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা আরও গভীর হয়ে ওঠে৷ Photo- Collected
পীযূষ এবং অনুভূতির বাড়ি কাছাকাছি ছিল৷ প্রতিটা পাড়ার যেরকম গল্প থাকে ঠিক তেমনিই এই দুই পাড়ার প্রতিবেশীর বাড়িরও একই গল্প ছিল৷  দুই পরিবারই একে অপরের বাড়িতে যেত৷ ছোটবেলায় যে প্রেমের শুরু  ভারতীয় স্পিনারের  বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা আরও গভীর হয়ে ওঠে৷ Photo- Collected
পীযূষ, যিনি ২০১১ সালে বিশ্বকাপ জয় উদযাপন করেছিলেন তিনি টিম মেন  ইন ব্লু -র অ্যাকটিভ সদস্য ছিলেন সে সময়৷ ছোটবেলার প্রেমিকার সঙ্গে সিরিয়াস ডেটিংও করেন৷ Photo- Collected
পীযূষ, যিনি ২০১১ সালে বিশ্বকাপ জয় উদযাপন করেছিলেন তিনি টিম মেন  ইন ব্লু -র অ্যাকটিভ সদস্য ছিলেন সে সময়৷ ছোটবেলার প্রেমিকার সঙ্গে সিরিয়াস ডেটিংও করেন৷ Photo- Collected
২ বছর ধরে ডেট করার পর জুলাই ২০১৩ সালে অনুভূতির সঙ্গে বাগদান সেরে নেন৷ ২৯ নভেম্বর ২০১৩তে  অনুভূতি চৌধুরীকে বিয়ে করেন। Photo- Collected
২ বছর ধরে ডেট করার পর জুলাই ২০১৩ সালে অনুভূতির সঙ্গে বাগদান সেরে নেন৷ ২৯ নভেম্বর ২০১৩তে  অনুভূতি চৌধুরীকে বিয়ে করেন। Photo- Collected
ম্যানেজমেন্টের ছাত্রী অনুভূতি বিয়ের সময় একটি কোম্পানিতে এইচআর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বিয়ের প্রায় ৪ বছর পর, ২৫ মার্চ ২০১৭তে , পীযূষ এবং অনুভূতির পুত্র সন্তান জন্মায়৷ Photo- Collected
ম্যানেজমেন্টের ছাত্রী অনুভূতি বিয়ের সময় একটি কোম্পানিতে এইচআর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বিয়ের প্রায় ৪ বছর পর, ২৫ মার্চ ২০১৭তে , পীযূষ এবং অনুভূতির পুত্র সন্তান জন্মায়৷ Photo- Collected
তাঁদের ছেলের নাম রেখেছেন অদ্বিক। দুজনেই প্রায়ই ছেলের সঙ্গে ছবি শেয়ার করেন। Photo- Collected
তাঁদের ছেলের নাম রেখেছেন অদ্বিক। দুজনেই প্রায়ই ছেলের সঙ্গে ছবি শেয়ার করেন। Photo- Collected
পীযূষ, যিনি ২০০৬ -র মার্চ মাসে মোহালিতে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট খেলে তার আন্তর্জাতিক কেরিয়ার শুরু করেছিলেন, তিনটি টেস্টে সাতটি উইকেট, ২৫টি ওয়ানডেতে ৩২টি উইকেট এবং সাতটি টি-টোয়েন্টিতে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন। Photo- Collected
পীযূষ, যিনি ২০০৬ -র মার্চ মাসে মোহালিতে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট খেলে তার আন্তর্জাতিক কেরিয়ার শুরু করেছিলেন, তিনটি টেস্টে সাতটি উইকেট, ২৫টি ওয়ানডেতে ৩২টি উইকেট এবং সাতটি টি-টোয়েন্টিতে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন। Photo- Collected
২২ ডিসেম্বর ২০১২-তে, তিনি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ফর্ম্যাটে ভারতের জার্সিতে তাঁর শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন। পীযূষ অবশ্য তারপর  আইপিএলে খেলেছেন৷ বর্তমানে তিনি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে খেলছেন ৷ Photo- Collected
২২ ডিসেম্বর ২০১২-তে, তিনি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ফর্ম্যাটে ভারতের জার্সিতে তাঁর শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন। পীযূষ অবশ্য তারপর  আইপিএলে খেলেছেন৷ বর্তমানে তিনি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে খেলছেন ৷ Photo- Collected

Murshidabad crime news: সুতপাকাণ্ডের ছায়া! মুর্শিদাবাদে প্রেমিকাকে কুপিয়ে খুন প্রেমিকের

মুর্শিদাবাদ: সুতপাকাণ্ডের পুনরাবৃত্তি হল মুর্শিদাবাদের দৌলতাবাদে। প্রেমিকাকে কুপিয়ে খুন করল প্রেমিক। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দৌলতাবাদ থানার প্রাইমারি স্কুলের পিছনে।  অভিযোগ, প্রেমিক মিঠু সরকার প্রেমিকা সাবিয়া খাতুনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে দৌলতাবাদ থানার পুলিশ। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত প্রেমিক মিঠু সরকার নিজে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে দৌলতাবাদ থানার পুলিশ।

আরও খবর: দু’ঘণ্টার মধ্যেই রাজ্যের ছ’জেলায় বৃষ্টি-সহ ঝড়ের সতর্কবার্তা, সঙ্গে চার জেলায় ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী

দৌলতাবাদের বাসিন্দা প্রেমিকার সঙ্গে এলাকারই সরিফুল সেখের একমাত্র ছেলে মিঠু সরকারের দীর্ঘ দিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। তরুণী এ বার উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে লালবাগ কলেজে ভর্তির জন্য শুক্রবার ফর্ম জমা করেছিলেন। মিঠু সরকার কেরালায় রাজমিস্ত্রির কাজ করে। এক মাস আগে কেরালা থেকে বাড়ি ফিরেছে সে। জানা যায় বেশ কিছু দিন ধরেই প্রেমিকার সঙ্গে মিঠুর মধ্যে মনোমালিন্য চলছিল। শনিবার সকালে কম্পিউটার ক্লাসে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হন তরুণী। এর পর দৌলতাবাদ প্রাইমারী স্কুলের পিছনে দু’জনে দেখা করেন। সেখানে দু’জনের মধ্যে কথা কাটাকাটি শুরু হয় এবং প্রেমিক মিঠু ধারালো অস্ত্র দিয়ে করে প্রেমিকার পেটে এবং গলায় আঘাত করে কুপিয়ে খুন করে। প্রেমিকার সঙ্গে ছিলেন তাঁর বান্ধবী। তিনি চিৎকার করে আশপাশের লোকজনকে ডেকে আনেন। তত ক্ষণে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত। খবর পেয়ে দৌলতাবাদ থানার পুলিশ এসে সাবিয়ার রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করে। ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন মৃতার পরিবারের লোকেরা।

পরে অভিযুক্ত প্রেমিক মিঠু সরকার নিজে বাড়ি থেকে ফোন করে পুলিশকে সমস্ত ঘটনা জানায়। আর তার পরেই পলিশ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করে। সাবিয়ার বান্ধবীকে থানায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। মিঠু সরকারের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছে সাবিয়ার পরিবার ও এলাকাবাসীরা। মৃতার মা সেলিমা বিবি বলেন, “সকালে কম্পিউটার ক্লাসে যাওয়ার জন্য আমার মেয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল। কিছু ক্ষণ পরেই ওর এক বান্ধবী ফোন করে জানায় সাবিয়াকে খুন করা হয়েছে। আমি ফোনটা পেয়েই বাড়ি থেকে ছুটে এসে দেখি আমার মেয়েটা রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। আমি আমার মেয়ের খুনির ফাঁসি চাই। এলাকাবাসী নুর সেলিম মণ্ডল বলেন, “পড়াশোনার জন্য বাড়ি থেকে বেরোলেও মেয়েদের কোনও নিরাপত্তা নেই। প্রেমের সম্পর্কের জন্য এমন নৃশংস ভাবে খুন মেনে নেওয়া যায়না। আমরা চাই অভিযুক্ত ওই যুবকের কঠোর শাস্তি হোক। যাতে এই ঘটনার আর পুনরাবৃত্তি না হয়।”

Lover sends parcel bomb to married woman: বিবাহিত প্রাক্তন প্রেমিকার জন্য উপহার পাঠালেন প্রেমিক, খুলতেই মর্মান্তিক পরিণতি

ভাদালি: সম্পর্কের মর্মান্তিক পরিণতি হল গুজরাতের ভাদালিতে। বৃহস্পতিবার প্রেমিকাকে একটি পার্সেল পাঠান তাঁর প্রেমিকা। ঘটনাচক্রে পার্সেলটি খোলার পরেই বিস্ফোরণ ঘটে, বিস্ফোরণে ঘটনাস্থলেই মারা যান প্রেমিকার স্বামী, গুরুতর আহত হয় তাঁর ১২ বছরের মেয়ে।

আরও পড়ুন: বিনে পয়সায় চড়া যায় ট্রেনে, ৭৬ বছর ধরে পরিষেবা দিচ্ছে রেল, কোথায় চলে এই ট্রেন?

সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ঘটনার সময়ে বাড়িতে ছিলেন না সেই মহিলা, তাই পার্সেলটি খোলেন মহিলার স্বামী, তার পরেই বিস্ফোরণ ঘটে। অভিযোগ, মহিলার প্রেমিক জয়ন্তিভাই বালুসিংহ অটোয় করে প্রেমিকার জন্য উপহার পাঠিয়েছিলেন। উপহারের মধ্যে টেপ রেকর্ডার জাতীয় কোনও বস্তু ছিল, সেটি খোলার পরেই বিস্ফোরণ ঘটে।

আরও পড়ুন: কোভিশিল্ড নেওয়ার পরেই মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ, মামলা করতে পারে নিহতের পরিবার

ঘটনায় পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত জয়ন্তিভাই গুজরাত থেকে রাজস্থান গিয়েছিলেন বিস্ফোরণের সামগ্রী সংগ্রহ করতে। সিসিটিভ দেখে যেই অটোচালক পার্সেলটি পাঠিয়েছিলেন তাকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ। অটোচালককে জেরা করে একাধিক তথ্য জানতে পেরেছে পুলিশ। ঘটনার পরেই গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত জয়ন্তিভাইকে। পুলিশ আরও জানিয়েছে, অভিযুক্ত জানতে পেরে যায় যে তার প্রাক্তন প্রেমিকা বিবাহিত, তার পরেই সে প্রেমিকার স্বামীকে খুন করার পরিকল্পনা করতে থাকে। প্রেমিকার অপর দুই মেয়ে প্রাণে বাঁচলেও তারাও বিস্ফোরণে জখম হয়েছে।

Lovestory: বাবা আইএস, স্বামীর বেতন বছরে ৪৫০ কোটি টাকা, ভালবেসে স্বামীর ঘর সামলানোকেই বেছেছেন অনুপমা

: অনুপমা নাদেলা- যিনি নিজেদের শিক্ষা শেষের পরেও ভালবেসে স্বামীর ঘর করবেন বলে হাউসওয়াইফের রোল বেছে নিয়েছিলেন৷ তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিলিয়নিয়ারের স্ত্রী যিনি বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি কোম্পানির সিইও, তিনি সত্যেন্দ্র নাদেলার স্ত্রী৷ 
: অনুপমা নাদেলা- যিনি নিজেদের শিক্ষা শেষের পরেও ভালবেসে স্বামীর ঘর করবেন বলে হাউসওয়াইফের রোল বেছে নিয়েছিলেন৷ তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিলিয়নিয়ারের স্ত্রী যিনি বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি কোম্পানির সিইও, তিনি সত্যেন্দ্র নাদেলার স্ত্রী৷
৩০০০০০ কোটি ডলারেরও বেশি বর্তমান মার্কেট ক্যাপ সহ, মাইক্রোসফ্টের লিডার৷  ভারতীয় প্রতিভা সত্য নাদেলা নিয়মিতই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ট্রেন্ড করেন৷ আর সেটা করেন  মাইক্রোসফট কোম্পানির নিত্য নতুন সাফল্যের কারণে৷
৩০০০০০ কোটি ডলারেরও বেশি বর্তমান মার্কেট ক্যাপ সহ, মাইক্রোসফ্টের লিডার৷  ভারতীয় প্রতিভা সত্য নাদেলা নিয়মিতই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ট্রেন্ড করেন৷ আর সেটা করেন  মাইক্রোসফট কোম্পানির নিত্য নতুন সাফল্যের কারণে৷
সত্য নাদেলা-র সাফল্য সকলকেই অনুপ্রাণিত করে৷ কিন্তু তাঁর সাফল্যের পিছনে যে তাঁর স্ত্রী-র অবদান অসম্ভব বেশি তা বোধহয় অনেকেরই অজানা৷ নিজের কেরিয়ার উজ্জ্বল হওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও তিনি সফল মানুষের পিছনে মহিলা হিসেবেই নিজেকে গড়ে তুলেছেন৷  অনুপমা নাদেলাই মাইক্রোসফ্ট প্রধানের জীবনের একটি মূল স্তম্ভ। স্বামীকে ভালবেসে যেমন হোমমেকার হিসেবেই তিনি নিজেকে বেছে নিয়েছেন ঠিক তেমনিই সত্যেন্দ্র নাদেলা তাঁর স্ত্রীকে ভালবেসে নিজের গ্রিন কার্ডও ছেড়ে দিয়েছিলেন।
সত্য নাদেলা-র সাফল্য সকলকেই অনুপ্রাণিত করে৷ কিন্তু তাঁর সাফল্যের পিছনে যে তাঁর স্ত্রী-র অবদান অসম্ভব বেশি তা বোধহয় অনেকেরই অজানা৷ নিজের কেরিয়ার উজ্জ্বল হওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও তিনি সফল মানুষের পিছনে মহিলা হিসেবেই নিজেকে গড়ে তুলেছেন৷  অনুপমা নাদেলাই মাইক্রোসফ্ট প্রধানের জীবনের একটি মূল স্তম্ভ। স্বামীকে ভালবেসে যেমন হোমমেকার হিসেবেই তিনি নিজেকে বেছে নিয়েছেন ঠিক তেমনিই সত্যেন্দ্র নাদেলা তাঁর স্ত্রীকে ভালবেসে নিজের গ্রিন কার্ডও ছেড়ে দিয়েছিলেন।
অনুপমা নাদেলা, একজন আইএএস অফিসার কে আর ভেনুগোপালের কন্যা, অনুপমা, অনু নামেও পরিচিত, নতুন দিল্লিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি হায়দরাবাদে তাঁর পড়াশুনো করেছিলেন এবং তিনি মণিপাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থাপত্যবিদ্যা বা আর্কিটেকচারে স্নাতক হন।
অনুপমা নাদেলা, একজন আইএএস অফিসার কে আর ভেনুগোপালের কন্যা, অনুপমা, অনু নামেও পরিচিত, নতুন দিল্লিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি হায়দরাবাদে তাঁর পড়াশুনো করেছিলেন এবং তিনি মণিপাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থাপত্যবিদ্যা বা আর্কিটেকচারে স্নাতক হন।
যে বছর মাইক্রোসফটে যোগ দেন সত্য নাদেলা সেই বছরেই অনুপমা নাদেলাকে বিয়ে করেন। তাঁদের স্বামী-স্ত্রী যেমন গভীর প্রেমী তেমনিই তাঁর পরিবার সূত্রেও আগে থেকেই পরিচিত৷  সত্য এবং অনুপমার বাবারা আইএএস ব্যাচমেট ছিলেন বলে জানা গেছে।
যে বছর মাইক্রোসফটে যোগ দেন সত্য নাদেলা সেই বছরেই অনুপমা নাদেলাকে বিয়ে করেন। তাঁদের স্বামী-স্ত্রী যেমন গভীর প্রেমী তেমনিই তাঁর পরিবার সূত্রেও আগে থেকেই পরিচিত৷  সত্য এবং অনুপমার বাবারা আইএএস ব্যাচমেট ছিলেন বলে জানা গেছে।
যখন দুজনের বিয়ে হয়, সত্য নাদেলা ইতিমধ্যেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী বাসিন্দা ছিলেন। সত্য গ্রিন কার্ড হোল্ডার হওয়া সত্ত্বেও, অনুপমার ভিসার আবেদন আমেরিকা রিজেক্ট করেছিল এবং দম্পতি শুধুমাত্র ট্যুরিস্ট ভিসা  নিয়ে অল্প সময়ের জন্য একসঙ্গে ছিলেন। অনুপমার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ করা সহজ করার জন্য, সত্য নাদেলা তার গ্রিন কার্ড ছেড়ে দিয়েছিলেন এবং অভিবাসন জটিলতাগুলি কাটিয়ে উঠতে H-1B ভিসা পেয়েছিলেন৷
যখন দুজনের বিয়ে হয়, সত্য নাদেলা ইতিমধ্যেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী বাসিন্দা ছিলেন। সত্য গ্রিন কার্ড হোল্ডার হওয়া সত্ত্বেও, অনুপমার ভিসার আবেদন আমেরিকা রিজেক্ট করেছিল এবং দম্পতি শুধুমাত্র ট্যুরিস্ট ভিসা  নিয়ে অল্প সময়ের জন্য একসঙ্গে ছিলেন। অনুপমার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ করা সহজ করার জন্য, সত্য নাদেলা তার গ্রিন কার্ড ছেড়ে দিয়েছিলেন এবং অভিবাসন জটিলতাগুলি কাটিয়ে উঠতে H-1B ভিসা পেয়েছিলেন৷
 অনুপমা নিজের জন্য এক গৃহবধূ এবং হোমমেকার হতে চেয়েছিলেন৷ সন্তানদের লালন-পালনের জন্য নিজের কাজ  ছেড়ে দিয়েছেন৷ অনুপমা এবং সত্য নাদেলা তিন সন্তানের মা -বাবা৷ ২০২২ সালে তাঁদের ২৬ বছর বয়সী ছেলে জেইনের মৃত্যুর এই দম্পতিকে একেবারে ভেঙেচুরে রেখে দিয়েছিল৷অনুপমা ও সত্যেন্দ্র নাদেলার ছেলে সেরিব্রাল পলসিতে আক্রান্ত, অনুপমা সিয়াটল চিলড্রেন্স হাসপাতালের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত,তিনি শিশুদের স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য বিভিন্নরকম কাজ করেছে।
অনুপমা নিজের জন্য এক গৃহবধূ এবং হোমমেকার হতে চেয়েছিলেন৷ সন্তানদের লালন-পালনের জন্য নিজের কাজ  ছেড়ে দিয়েছেন৷ অনুপমা এবং সত্য নাদেলা তিন সন্তানের মা -বাবা৷ ২০২২ সালে তাঁদের ২৬ বছর বয়সী ছেলে জেইনের মৃত্যুর এই দম্পতিকে একেবারে ভেঙেচুরে রেখে দিয়েছিল৷অনুপমা ও সত্যেন্দ্র নাদেলার ছেলে সেরিব্রাল পলসিতে আক্রান্ত, অনুপমা সিয়াটল চিলড্রেন্স হাসপাতালের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত,তিনি শিশুদের স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য বিভিন্নরকম কাজ করেছে।
তিনি অন্ধ্রপ্রদেশের অনন্তপুর জেলার কৃষক এবং মহিলাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য ২ কোটি টাকা দান করেছেন বলে জানা গেছে। অনুপমা কোভিড -১৯-র সময়  ভারতে প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলেও ২ কোটি টাকা দিয়েছিলেন৷
তিনি অন্ধ্রপ্রদেশের অনন্তপুর জেলার কৃষক এবং মহিলাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য ২ কোটি টাকা দান করেছেন বলে জানা গেছে। অনুপমা কোভিড -১৯-র সময়  ভারতে প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলেও ২ কোটি টাকা দিয়েছিলেন৷
সংবাদমাধ্যমে ২০২১-২০২২ অর্থবর্ষে, সত্য নাদেলার বার্ষিক রোজগার ছিল ৫৪.৯ মিলিয়ন ডলার যা ভারতীয় অর্থ প্রায় ৪৫০ কোটি টাকা৷  সত্য নাদেলার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৬২০০ কোটি টাকা।
সংবাদমাধ্যমে ২০২১-২০২২ অর্থবর্ষে, সত্য নাদেলার বার্ষিক রোজগার ছিল ৫৪.৯ মিলিয়ন ডলার যা ভারতীয় অর্থ প্রায় ৪৫০ কোটি টাকা৷  সত্য নাদেলার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৬২০০ কোটি টাকা।