Tag Archives: Mobile Charging

Mobile Phone Charging: যুগান্তকারী বদল! একবার চার্জ দিলেই ফোন চলবে টানা ৫০ বছর, এ কোন ধরনের ব্যাটারি আসছে বাজারে

একবার চার্জ দিলেই ফোন চলবে টানা ৫০ বছর। এবার বাজারে আসছে নিউক্লিয়ার ব্যাটারি। মনে করে ফোনে চার্জ দেওয়ার পর্ব এবার শেষ হতে চলেছে। সৌজন্যে বেজিংয়ের একটি সংস্থা।

এক চার্জারেই ল্যাপটপ থেকে মোবাইল সব চার্জ করা যাবে! নতুন নিয়ম আনছে কেন্দ্র

কলকাতা: চার্জিংয়ের জন্য নয়া নিয়ম নির্ধারণ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এখন অন্যান্য দেশও একই নিয়ম কার্যকর করার কথা ভাবছে। এই তালিকায় রয়েছে ভারতও।

কেন্দ্র সরকার মোবাইল ডিভাইসের জন্য মানসম্মত চার্জিং পোর্টের নিয়ম আনতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে। খবর অনুযায়ী, আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৫ সাল থেকে দেশের সমস্ত মোবাইলের জন্য ইউএসবি-সি পোর্ট বাধ্যতামূলক করা হবে। এর জন্য সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছে কেন্দ্র।

একাধিক সূত্রের উল্লেখ করে লাইভমিন্ট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের মার্চ থেকে জুন মাসের মধ্যে দেশের সমস্ত মোবাইল উৎপাদনকারী সংস্থাকে ডিভাইসের ডিফল্ট অপশন হিসেবে ইউএসবি পোর্ট অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

আরও পড়ুন- মোবাইলের চার্জিং পোর্টে জমছে ধুলো! কীভাবে পরিষ্কার করবেন? জেনে নিন

এই পদক্ষেপে সর্বশেষ চার্জিং প্রযুক্তির ব্যবহারও বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে, যাতে চার্জিং প্রক্রিয়া আরও সহজ হয়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সিদ্ধান্তের মতো ভারতও মোবাইলের পাশাপাশি ল্যাপটপ, ট্যাবলেটে চার্জ করার জন্য ইউএসবি-সি পোর্টকে স্ট্যান্ডার্ড চার্জিং পোর্ট হিসেবে ব্যবহার করতে চায়।

স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেটের মতো ল্যাপটপেও ইউএসবি-সি পোর্ট বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। তবে সরকার একসঙ্গে এই নিয়ম লাগু করছে না বলে জানা গিয়েছে।

আগামী বছরের শেষ দিকে ল্যাপটপের জন্য ইউএসবি-সি পোর্টের নিয়ম প্রযোজ্য হবে। প্রসঙ্গত বলে রাখা ভাল, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ২০২২ সালেই সমস্ত বৈদ্যুতিক গ্যাজেট চার্জিংয়ের জন্য ইউএসবি-সি পোর্টের নিয়ম লাগু করে।

ই-বর্জ্য কমবে: কেন সমস্ত ডিভাইসে ইউএসবি-সি পোর্ট বাধ্যতামূলক করার কথা ভাবছে কেন্দ্র সরকার। এই সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য হল, অভিন্ন চার্জিং পোর্ট দেওয়া, যাতে বিভিন্ন ডিভাইসের জন্য আলাদা চার্জারের প্রয়োজন না হয়।

আরও পড়ুন- বাইক হবে বন্ধুর মতো! কখনও সমস্যায় ফেলবে না, সঙ্গে রাখুন ‘এই’ জিনিস

এটা পরিবেশের জন্য উপকারী। কারণ এতে ইলেকট্রনিক বর্জ্য কমবে। সরকারের এই পদক্ষেপে ইউজাররাও লাভবান হবেন। বিভিন্ন ডিভাইসের জন্য আর আলাদা আলাদা চার্জার কিনতে হবে না। ফলে টাকা বাঁচবে।

সবচেয়ে বড় কথা হল, অ্যাপল সহ অনেক স্মার্টফোন ব্র্যান্ড ইতিমধ্যেই চার্জিং স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে ইউএসবি-সি পোর্ট চালু করেছে। তাই সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে মোবাইল কোম্পানিগুলোকে খুব একটা অসুবিধায় পড়তে হবে না বলেই মনে করছেন টেক বিশেষজ্ঞরা।

Power Bank: পাওয়ার ব্যাংক কিনবেন ভাবছেন? এই বিষয়গুলি না জেনে কিনলে ভয়ানক বিপদ!

আমরা অনেকেই Power Bank কেনার পূর্বে কোন ধরনের যাচাই বাছাই না করেই যেকোনো এক ধরনের মডেল কিনে ফেলি ফলে তা বেশিদিন টেকসই হয় না।পাওয়ার ব্যাংক কেনার পূর্বে অবশ্যই আমাদের কিছু বিশেষ দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
আমরা অনেকেই Power Bank কেনার পূর্বে কোন ধরনের যাচাই বাছাই না করেই যেকোনো এক ধরনের মডেল কিনে ফেলি ফলে তা বেশিদিন টেকসই হয় না।পাওয়ার ব্যাংক কেনার পূর্বে অবশ্যই আমাদের কিছু বিশেষ দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
আমরা অনেকেই Power Bank কেনার পূর্বে কোন ধরনের যাচাই বাছাই না করেই যেকোনো এক ধরনের মডেল কিনে ফেলি ফলে তা বেশিদিন টেকসই হয় না।পাওয়ার ব্যাংক চেনার পূর্বে অবশ্যই আমাদের কিছু বিশেষ দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
আমরা অনেকেই Power Bank কেনার পূর্বে কোন ধরনের যাচাই বাছাই না করেই যেকোনো এক ধরনের মডেল কিনে ফেলি ফলে তা বেশিদিন টেকসই হয় না।পাওয়ার ব্যাংক চেনার পূর্বে অবশ্যই আমাদের কিছু বিশেষ দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
পাওয়ার ব্যাংক দীর্ঘ সময় ব্যবহারের জন্য ব্র্যান্ড এবং গুণগত মান নিশ্চিত করে তবেই ক্রয় করা উচিত।যেকোনো স্বনামধন্য ব্র‍্যান্ডের পরিবর্তে সস্তা, অজানা ব্র্যান্ডগুলো নির্ভরযোগ্য কার্যক্ষমতা প্রদান করতে পারে না ফলে ব্যবহারের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে।
পাওয়ার ব্যাংক দীর্ঘ সময় ব্যবহারের জন্য ব্র্যান্ড এবং গুণগত মান নিশ্চিত করে তবেই ক্রয় করা উচিত।যেকোনো স্বনামধন্য ব্র‍্যান্ডের পরিবর্তে সস্তা, অজানা ব্র্যান্ডগুলো নির্ভরযোগ্য কার্যক্ষমতা প্রদান করতে পারে না ফলে ব্যবহারের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে।
পাওয়ার ব্যাংক দীর্ঘ সময় ব্যবহারের জন্য ব্র্যান্ড এবং গুণগত মান নিশ্চিত করে তবেই ক্রয় করা উচিত।যেকোনো স্বনামধন্য ব্র‍্যান্ডের পরিবর্তে সস্তা, অজানা ব্র্যান্ডগুলো নির্ভরযোগ্য কার্যক্ষমতা প্রদান করতে পারে না ফলে ব্যবহারের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে।
পাওয়ার ব্যাংক দীর্ঘ সময় ব্যবহারের জন্য ব্র্যান্ড এবং গুণগত মান নিশ্চিত করে তবেই ক্রয় করা উচিত।যেকোনো স্বনামধন্য ব্র‍্যান্ডের পরিবর্তে সস্তা, অজানা ব্র্যান্ডগুলো নির্ভরযোগ্য কার্যক্ষমতা প্রদান করতে পারে না ফলে ব্যবহারের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে।
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী একটি চাহিদা সম্পন্ন এবং জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক ডিভাইস হলো Power Bank যা বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস আউটডোরে পোর্টেবলই চার্জ করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী একটি চাহিদা সম্পন্ন এবং জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক ডিভাইস হলো Power Bank যা বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস আউটডোরে পোর্টেবলই চার্জ করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী একটি চাহিদা সম্পন্ন এবং জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক ডিভাইস হলো Power Bank যা বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস আউটডোরে পোর্টেবলই চার্জ করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী একটি চাহিদা সম্পন্ন এবং জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক ডিভাইস হলো Power Bank যা বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস আউটডোরে পোর্টেবলই চার্জ করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার ডিভাইসের প্রয়োজন অনুসারে পাওয়ার ব্যাংক কেনার পূর্বে অবশ্যই এর কার্যক্ষমতা এবং আউটপুট চেক করে নিতে হবে। পাওয়ার ব্যাংকের mAH রেটিং এবং আপনার ডিভাইসকে সঠিকভাবে চার্জ করার যথেষ্ট আউটপুট রয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে।
আপনার ডিভাইসের প্রয়োজন অনুসারে পাওয়ার ব্যাংক কেনার পূর্বে অবশ্যই এর কার্যক্ষমতা এবং আউটপুট চেক করে নিতে হবে। পাওয়ার ব্যাংকের mAH রেটিং এবং আপনার ডিভাইসকে সঠিকভাবে চার্জ করার যথেষ্ট আউটপুট রয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে।
আপনার ডিভাইসের প্রয়োজন অনুসারে পাওয়ার ব্যাংক কেনার পূর্বে অবশ্যই এর কার্যক্ষমতা এবং আউটপুট চেক করে নিতে হবে। পাওয়ার ব্যাংকের mAH রেটিং এবং আপনার ডিভাইসকে সঠিকভাবে চার্জ করার যথেষ্ট আউটপুট রয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে।
আপনার ডিভাইসের প্রয়োজন অনুসারে পাওয়ার ব্যাংক কেনার পূর্বে অবশ্যই এর কার্যক্ষমতা এবং আউটপুট চেক করে নিতে হবে। পাওয়ার ব্যাংকের mAH রেটিং এবং আপনার ডিভাইসকে সঠিকভাবে চার্জ করার যথেষ্ট আউটপুট রয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে।
পাওয়ার ব্যাংক কেনার পূর্বে এর আকার আকৃতি এবং পোর্টেবিলিটি অবশ্যই যাচাই বাছাই করে নিতে হবে। যে পাওয়ার ব্যাংকগুলো আকারে ছোট হয় সেগুলোর পোর্টেবিলিটি খুব বেশি হয় অর্থাৎ পাওয়ার ব্যাংকের আকার ছোট হওয়ায় খুব সহজেই যেখানে সেখানে বহন করা যায়।
পাওয়ার ব্যাংক কেনার পূর্বে এর আকার আকৃতি এবং পোর্টেবিলিটি অবশ্যই যাচাই বাছাই করে নিতে হবে। যে পাওয়ার ব্যাংকগুলো আকারে ছোট হয় সেগুলোর পোর্টেবিলিটি খুব বেশি হয় অর্থাৎ পাওয়ার ব্যাংকের আকার ছোট হওয়ায় খুব সহজেই যেখানে সেখানে বহন করা যায়।
পাওয়ার ব্যাংক কেনার পূর্বে এর আকার আকৃতি এবং পোর্টেবিলিটি অবশ্যই যাচাই বাছাই করে নিতে হবে। যে পাওয়ার ব্যাংকগুলো আকারে ছোট হয় সেগুলোর পোর্টেবিলিটি খুব বেশি হয় অর্থাৎ পাওয়ার ব্যাংকের আকার ছোট হওয়ায় খুব সহজেই যেখানে সেখানে বহন করা যায়।
পাওয়ার ব্যাংক কেনার পূর্বে এর আকার আকৃতি এবং পোর্টেবিলিটি অবশ্যই যাচাই বাছাই করে নিতে হবে। যে পাওয়ার ব্যাংকগুলো আকারে ছোট হয় সেগুলোর পোর্টেবিলিটি খুব বেশি হয় অর্থাৎ পাওয়ার ব্যাংকের আকার ছোট হওয়ায় খুব সহজেই যেখানে সেখানে বহন করা যায়।
পাওয়ার ব্যাংক কিনার পূর্বে এর ইনপুট এবং চার্জিং গতি বা Speed কেমন তা অবশ্যই পরীক্ষা করে নিতে হবে। ইনপুট সঠিক এবং দ্রুত হলে পাওয়ার ব্যাংকগুলোর রিচার্জিং স্পিডও অনেক বেশি হয় ফলে কম সময়ে কুইক চার্জ করা যায়।
পাওয়ার ব্যাংক কিনার পূর্বে এর ইনপুট এবং চার্জিং গতি বা Speed কেমন তা অবশ্যই পরীক্ষা করে নিতে হবে। ইনপুট সঠিক এবং দ্রুত হলে পাওয়ার ব্যাংকগুলোর রিচার্জিং স্পিডও অনেক বেশি হয় ফলে কম সময়ে কুইক চার্জ করা যায়।
পাওয়ার ব্যাংক কিনার পূর্বে এর ইনপুট এবং চার্জিং গতি বা Speed কেমন তা অবশ্যই পরীক্ষা করে নিতে হবে। ইনপুট সঠিক এবং দ্রুত হলে পাওয়ার ব্যাংকগুলোর রিচার্জিং স্পিডও অনেক বেশি হয় ফলে কম সময়ে কুইক চার্জ করা যায়।
পাওয়ার ব্যাংক কিনার পূর্বে এর ইনপুট এবং চার্জিং গতি বা Speed কেমন তা অবশ্যই পরীক্ষা করে নিতে হবে। ইনপুট সঠিক এবং দ্রুত হলে পাওয়ার ব্যাংকগুলোর রিচার্জিং স্পিডও অনেক বেশি হয় ফলে কম সময়ে কুইক চার্জ করা যায়।
পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের ক্ষেত্রে উপরোক্ত সর্তকতা গুলো অনুসরণ করলে আপনি যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা ক্ষতি এড়িয়ে এটিকে দীর্ঘদিন নিরাপদে ইলেকট্রনিক ডিভাইস চার্জ করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন।
পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের ক্ষেত্রে উপরোক্ত সর্তকতা গুলো অনুসরণ করলে আপনি যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা ক্ষতি এড়িয়ে এটিকে দীর্ঘদিন নিরাপদে ইলেকট্রনিক ডিভাইস চার্জ করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন।
পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের ক্ষেত্রে উপরোক্ত সর্তকতা গুলো অনুসরণ করলে আপনি যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা ক্ষতি এড়িয়ে এটিকে দীর্ঘদিন নিরাপদে ইলেকট্রনিক ডিভাইস চার্জ করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন।
পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের ক্ষেত্রে উপরোক্ত সর্তকতা গুলো অনুসরণ করলে আপনি যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা বা ক্ষতি এড়িয়ে এটিকে দীর্ঘদিন নিরাপদে ইলেকট্রনিক ডিভাইস চার্জ করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন।

Mobile Phone Battery Tips: সারারাত মোবাইল চার্জে, রোজ ১০০ শতাংশ চার্জ দেন ফোনে! মোবাইলে কতটা চার্জ দেওয়া উচিত জানেন?

স্মার্টফোন ছাড়া আজকাল জীবন চলে না। বর্তমান যুগে আমরা প্রায় সবাই মোবাইল ব্যবহার করি। এখন ফোন ছাড়া বেঁচে থাকা কঠিন বললে ভুল হবে না। অনেকেই ব্যাঙ্কিং থেকে কেনাকাটা প্রায় সবকিছুতেই ফোন ব্যবহার করে থাকেন।
স্মার্টফোন ছাড়া আজকাল জীবন চলে না। বর্তমান যুগে আমরা প্রায় সবাই মোবাইল ব্যবহার করি। এখন ফোন ছাড়া বেঁচে থাকা কঠিন বললে ভুল হবে না। অনেকেই ব্যাঙ্কিং থেকে কেনাকাটা প্রায় সবকিছুতেই ফোন ব্যবহার করে থাকেন।
ফোনের মাধ্যমে স্কুলের অনলাইন ক্লাস থেকে শুরু করে অফিসের কাজও করা হয়। এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব ফোনের ব্যবহার প্রচণ্ডভাবে বাড়িয়ে দিয়েছে। এর জন্য অনেকেই দিনের অধিকাংশ সময় ফোন নিয়ে কাটান।
ফোনের মাধ্যমে স্কুলের অনলাইন ক্লাস থেকে শুরু করে অফিসের কাজও করা হয়। এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব ফোনের ব্যবহার প্রচণ্ডভাবে বাড়িয়ে দিয়েছে। এর জন্য অনেকেই দিনের অধিকাংশ সময় ফোন নিয়ে কাটান।
এমন পরিস্থিতিতে, ফোন সর্বদা সম্পূর্ণ চার্জ থাকাও প্রয়োজন। কিন্তু অনেকেই জানেন না যে, ফোনের ব্যাটারি কতটা চার্জ দেওয়া ভাল এবং কতটা চার্জ দিলে ফোনের ব্যাটারির ক্ষতি হতে পারে। তাই এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এর আসল কারণ এবং জেনে নেওয়া যাক ফোনের ব্যাটারি কতটা চার্জ দেওয়া যেতে পারে।
এমন পরিস্থিতিতে, ফোন সর্বদা সম্পূর্ণ চার্জ থাকাও প্রয়োজন। কিন্তু অনেকেই জানেন না যে, ফোনের ব্যাটারি কতটা চার্জ দেওয়া ভাল এবং কতটা চার্জ দিলে ফোনের ব্যাটারির ক্ষতি হতে পারে। তাই এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এর আসল কারণ এবং জেনে নেওয়া যাক ফোনের ব্যাটারি কতটা চার্জ দেওয়া যেতে পারে।
সাধারণত ২৪ ঘণ্টা ফোন ব্যবহার করতে, ফোনের ব্যাটারি সম্পূর্ণরূপে চার্জ করা হয়। প্রায়ই এই প্রশ্ন করা হয়, ফোনের ব্যাটারি কতটা চার্জ করা উচিত, যাতে ফোনের ব্যাটারি দ্রুত নষ্ট না হয়! আসলে কিন্তু যখন ফোনের ব্যাটারি ১০০ শতাংশ পর্যন্ত চার্জ করা হয়, তখন ফোনের ব্যাটারি দ্রুত নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। জেনে নেওয়া যাক কেন এমন হয়।
সাধারণত ২৪ ঘণ্টা ফোন ব্যবহার করতে, ফোনের ব্যাটারি সম্পূর্ণরূপে চার্জ করা হয়। প্রায়ই এই প্রশ্ন করা হয়, ফোনের ব্যাটারি কতটা চার্জ করা উচিত, যাতে ফোনের ব্যাটারি দ্রুত নষ্ট না হয়! আসলে কিন্তু যখন ফোনের ব্যাটারি ১০০ শতাংশ পর্যন্ত চার্জ করা হয়, তখন ফোনের ব্যাটারি দ্রুত নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। জেনে নেওয়া যাক কেন এমন হয়।
মোবাইলের ব্যাটারি লিথিয়াম আয়ন দিয়ে তৈরি। এই ব্যাটারি ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ চার্জিং হলে ভাল কাজ করে। কেউ যদি সবসময় এটি ১০০ শতাংশ চার্জ করে, তাহলে এটি সেই ফোনের ব্যাটারির ক্ষতি করতে পারে।
মোবাইলের ব্যাটারি লিথিয়াম আয়ন দিয়ে তৈরি। এই ব্যাটারি ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ চার্জিং হলে ভাল কাজ করে। কেউ যদি সবসময় এটি ১০০ শতাংশ চার্জ করে, তাহলে এটি সেই ফোনের ব্যাটারির ক্ষতি করতে পারে।
বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ সম্পর্কে কথা বলতে গেলে, একটি লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির জীবনকাল ২ থেকে ৩ বছর বলে মনে করা হয়। একটি স্মার্টফোনের ব্যাটারিতে ৩০০ থেকে ৫০০ চার্জ সার্কল থাকে। এর মানে হল ফোনের ব্যাটারি শূন্য থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত ৩০০ থেকে ৫০০ বার চার্জ করা যাবে।
বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ সম্পর্কে কথা বলতে গেলে, একটি লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির জীবনকাল ২ থেকে ৩ বছর বলে মনে করা হয়। একটি স্মার্টফোনের ব্যাটারিতে ৩০০ থেকে ৫০০ চার্জ সার্কল থাকে। এর মানে হল ফোনের ব্যাটারি শূন্য থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত ৩০০ থেকে ৫০০ বার চার্জ করা যাবে।
ব্যাটারি চার্জ করার সর্বোত্তম উপায় হল ব্যাটারির চার্জ যতটা সম্ভব মধ্যম পরিসরে রাখা। ব্যাটারির মাত্রা ০ শতাংশ বা ১০০ শতাংশের মতো হলে ফোনের ব্যাটারি দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়।
ব্যাটারি চার্জ করার সর্বোত্তম উপায় হল ব্যাটারির চার্জ যতটা সম্ভব মধ্যম পরিসরে রাখা। ব্যাটারির মাত্রা ০ শতাংশ বা ১০০ শতাংশের মতো হলে ফোনের ব্যাটারি দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়।

ফোন চার্জে দিয়ে বহু মানুষ ‘এই’ ভুল করেন! ব্যাটারির আয়ু কমে, গরমে দুর্ঘটনাও হতে পারে!

কলকাতা : এবার গরমের পারদ বাড়তে চলেছে। গরমকালে ফোন চার্জ করার সময় আমাদের বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কারণ, এই সময় ব্যাটারি বিস্ফোরণের মতো নানা দুর্ঘটনার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়।

আসলে, গ্রীষ্মের দিনে বাইরের তাপমাত্রা খুব বেশি থাকে এবং বারে বারে ব্যবহারের কারণে আমাদের ফোনও গরম হয়ে যায়। তাই চার্জ করার সময় ফোন থেকেও যেন তাপ বের হয়।

আরও পড়ুন- ফোন রিস্টার্ট করা ভাল না কি পাওয়ার অফ করা? এই ‘সিক্রেট’ জানলে খারাপ হবে না ফোন

এমন পরিস্থিতিতে আজ আমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি, যা ফোন চার্জ করার সময় ব্যবহারকারীদের মনে রাখা উচিত, যাতে সম্ভাব্য যে কোনও দুর্ঘটনা এড়ানো যায়।

সরাসরি সূর্যালোক এড়িয়ে চলা

চার্জ করার সময় আমাদের ফোন সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখা উচিত নয়। অতিরিক্ত তাপ ব্যাটারি এবং অন্যান্য অভ্যন্তরীণ উপাদানের ক্ষতি করতে পারে।

অফিসিয়াল চার্জার ব্যবহার করা

সর্বদা ফোনের সঙ্গে প্রস্তুতকারকের দেওয়া চার্জার বা চার্জ করার জন্য ফোনের সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্র্যান্ডের থার্ড পার্টির চার্জার ব্যবহার করা উচিত। কোনও সস্তা বা স্থানীয় চার্জার দিয়ে ফোন চার্জ করা এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ, এগুলোতে একেবারেই সেফটি মেজার মানা হয় না।

ফোনের যত্ন নেওয়া

চার্জ করার সময় ফোনের চারপাশের জায়গাটি ভাল ভাবে বায়ুচলাচল করে কি না তা নিশ্চিত করুন। কম্বল, বালিশ বা তাপ আটকাতে পারে এমন পোশাক দিয়ে এটি ঢেকে রাখা উচিত। এছাড়াও, বিশেষজ্ঞরা ফোন চার্জ করার সময় কভার খুলে চার্জ দেওয়ার পরামর্শ দেন।

তাপমাত্রার উপর নজর রাখা

চার্জ করার সময় আমাদের ফোনের তাপমাত্রার দিকে নজর রাখতে হবে। যদি এটি স্পর্শ করলে খুব গরম মনে হয়, তাহলে এটিকে আনপ্লাগ করে রাখতে হবে এবং চার্জ করা শুরু করার আগে এটিকে ঠান্ডা হতে দিতে হবে।

আরও পড়ুন- মেপে AC চালিয়েও বিল বাড়ছে হুহু করে! এসির রিমোটে বড়সড় গণ্ডগোল পাকিয়ে রেখেছেন!

অতিরিক্ত চার্জ করা এড়িয়ে চলা

ফোন কখনওই ১০০% চার্জ হওয়ার পরে দীর্ঘ সময়ের জন্য প্লাগ ইন করে রাখা ঠিক নয়। অতিরিক্ত চার্জিং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ব্যাটারির ক্ষতি করতে পারে এবং অতিরিক্ত গরম হওয়া দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ায়।

Public USB Phone Charging Scam: এই চার্জারগুলি কখনওই ব্যবহার করবেন না, সতর্কবার্তা ভারত সরকারের

ভারত সরকার সম্প্রতি স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য একটি সতর্কবার্তা জারি করেছে। ওই সতর্কবার্তায় সরকার জানিয়েছে, সাধারণ মানুষ যেন চার্জিং পোর্ট ব্যবহার না করেন। এটা ঠিক আমাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো বিমানবন্দর, হোটেল এবং এমনকি কাফেতে ইউএসবি পোর্ট সহ চার্জিং স্টেশনে ফোনে চার্জ দিয়ে থাকি। বিশেষ করে জরুরি পরিস্থিতিতে এই ব্যবস্থা আমাদের সাহায্য করে। তবে এতে ব্যবহারকারীদের দারুন ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইন্ডিয়ান কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম বা সিইআরটি -ইন এই বছরের মার্চ মাসে এই নিরাপত্তা বার্তা শেয়ার করেছে, যাতে মানুষকে ইউএসবি চার্জার কেলেঙ্কারি থেকে সাবধান থাকতে বলা হয়েছে।

জুস জ্যাকিং কী এবং এটি কীভাবে আমাদের প্রভাবিত করতে পারে

পাবলিক চার্জারগুলি হ্যাকারের কাছে দারুন সুযোগ নিয়ে এসেছে। এতে বিভিন্ন ম্যালওয়্যার প্রোগ্রামিং করা থাকে যা গোপনীয় ডেটা এমনকি আর্থিক চুরি করতেও ব্যবহার করা যেতে পারে। এই আক্রমণ জুস জ্যাকিং নামে পরিচিত, যাতে হ্যাকাররা ম্যালওয়্যার দিয়ে চার্জিং ডিভাইসগুলিকে সংক্রামিত করতে ব্যবহার করে।

জুস জ্যাকিং ব্যবহারকারীদের আক্রমণ করার একটি সহজ উপায় হয়ে উঠেছে। সাধারণ মানুষকে সর্বদাই তাদের ফোন চার্জ করতে হয়, এর জন্য তারা অনেক সময় বাইরের কোনও চার্জিং স্টেশন ব্যবহার করেন। সিইআরটি-ইন সতর্কবার্তায় বলেছে, “সাইবার অপরাধীরা ক্ষতিকারক কার্যকলাপের জন্য সর্বজনীন স্থানে ইনস্টল করা ইউএসবি চার্জিং পোর্ট ব্যবহার করতে পারে এবং এই ধরনের সংক্রামিত ইউএসবি চার্জিং স্টেশনে ইলেকট্রনিক ডিভাইস চার্জ করলে ব্যবহারকারীরা জুস জ্যাকিংয়ের শিকার হতে পারেন।”

আরও পড়ুন- শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

নিরাপত্তা সংস্থা আরও সতর্ক করেছ যে, হ্যাকাররা যদি ডিভাইসের অ্যাক্সেস পায়, তাহলে তারা ক্ষতিকারক অ্যাপ ইনস্টল করা থেকে শুরু করে ডেটাও চুরি করতে পারে। এর আগেও গত বছর এফবিআই থেকে একই ধরনের নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করা হয়েছিল, এবারে এখন ভারত সরকার তার নাগরিকদের উদ্দেশ্যে এই বিষয়ে সতর্কবার্তা জারি করেছে।

সিইআরটি-ইন পরামর্শ দিয়েছে

– পাবলিক চার্জিং স্টেশন বা চার্জার ব্যবহার করার আগে দুবার চিন্তা করা উচিত

– মোবাইল ডিভাইস চার্জ করতে ইলেক্ট্রনিক ওয়াল আউটলেট ব্যবহার করা উচিত

– সর্বদা নিজের পাওয়ার ব্যাঙ্ক সঙ্গে রাখতে হবে

মোবাইল ডিভাইস লক করে এবং সংযুক্ত ডিভাইসের সঙ্গে পেয়ারিং ডিসএবেল করে চার্জ করা উচিত

ফোনটি সুইচ অফ করে চার্জ করা উচিত

আমরা আজকাল প্রায় সবকিছুর জন্যই আমাদের মোবাইল ব্যবহার করি। খাবার অর্ডার করা করা থেকে শুরু করে অর্থ প্রদান করা, ক্যাব বুক করা বা এমনকি টিকিট কেনাও। যদি কোনও হ্যাকার ডিভাইসের নিরাপত্তাকে বাইপাস করে এবং এই তথ্য চুরি করে তাহলে ব্যবহারকারীরা সহজেই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থ হারাতে পারেন।

Mobile Charging: দীর্ঘজীবী হবে ‘ফোন’! ‘এইভাবে’ চার্জ দিলেই ফোন চলবে টানা ‍৫ বছর! জাস্ট একটা টিপস

আজকের যুগে মোবাইল ফোনের চাহিদা খুব বেশি হয়ে গেছে। সকলেই চায় মোবাইলের চার্জ যেন কখনই না কমে।
আজকের যুগে মোবাইল ফোনের চাহিদা খুব বেশি হয়ে গেছে। সকলেই চায় মোবাইলের চার্জ যেন কখনই না কমে।
এই কারণেই কিছু মানুষ আছেন যারা ফোনের চার্জ কমলেই বারবার চার্জারে লাগাতে থাকেন। কিন্তু এটা করা কি ঠিক? উত্তর হল না। খুব কম লোকই জানেন যে কত শতাংশ সেল ফোন চার্জ করতে হবে।
এই কারণেই কিছু মানুষ আছেন যারা ফোনের চার্জ কমলেই বারবার চার্জারে লাগাতে থাকেন। কিন্তু এটা করা কি ঠিক? উত্তর হল না। খুব কম লোকই জানেন যে কত শতাংশ সেল ফোন চার্জ করতে হবে।
আপনার মোবাইল ফোনের ব্যাটারির স্বাস্থ্য বজায় রাখার সবচেয়ে সহজ উপায় হল যখন ফোনের ২০‍% চার্জ থাকবে, তখন তা প্লাগ দিয়ে ৮০-৯০% চার্জ দেওয়া।
আপনার মোবাইল ফোনের ব্যাটারির স্বাস্থ্য বজায় রাখার সবচেয়ে সহজ উপায় হল যখন ফোনের ২০‍% চার্জ থাকবে, তখন তা প্লাগ দিয়ে ৮০-৯০% চার্জ দেওয়া।
বিশেষ করে মনে রাখতে হবে, যারা ফার্স্ট চার্জিং ব্যবহার করেন। কারণ ০% থেকে চার্জ করা ব্যাটারিকে উল্লেখযোগ্যভাবে গরম করে।

বিশেষ করে মনে রাখতে হবে, যারা ফার্স্ট চার্জিং ব্যবহার করেন। কারণ ০% থেকে চার্জ করা ব্যাটারিকে উল্লেখযোগ্যভাবে গরম করে।
আপনি যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য আপনার ফোন ব্যবহার না করার পরিকল্পনা করেন, তাহলে অর্ধেক চার্জ করাই সেরা বিকল্প।
আপনি যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য আপনার ফোন ব্যবহার না করার পরিকল্পনা করেন, তাহলে অর্ধেক চার্জ করাই সেরা বিকল্প।
এগুলি ছাড়াও, স্থানীয় সস্তা চার্জার ফোনের জন্য ক্ষতিকারক। সারারাত, ফোন চার্জ দেওয়া ঠিক না।
এগুলি ছাড়াও, স্থানীয় সস্তা চার্জার ফোনের জন্য ক্ষতিকারক। সারারাত, ফোন চার্জ দেওয়া ঠিক না।

Phone Charging: ফোনে চার্জ হচ্ছে না? একেবারে কালো স্ক্রিন? আঁতকে উঠবেন না, নিজেরাই ঠিক করতে পারবেন

ফোন, তা সে যত স্মার্টই হোক না কেন, চার্জ না থাকলে কোনও কাজের নয়। ফলে, একটা ভাল চার্জার ব্যবহার করা দরকার, বিশেষ করে মূল ব্র্যান্ডের আসল চার্জার। তবে, অনেক সময়েই দেখা যায় যে ভাল চার্জার ব্যবহার করেও তেমন লাভ হচ্ছে না, ফোন চার্জ হতে অনেকটা সময় লাগছে। অনেক সময়ে আবার এও দেখা যায় যে চার্জার লাগিয়ে স্যুইচ অন করা আছে, অথচ ফোন চার্জ হচ্ছে না। এরকম হলে আমাদের সবার মাথাতেই সার্ভিস সেন্টারে যাওয়ার কথা আগে আসবে। তবে, তার আগে, বাড়িতে কয়েকটা বিষয় পরখ করা দরকার, হতেই পারে যে সমস্যা মিটে গেল!
ফোন, তা সে যত স্মার্টই হোক না কেন, চার্জ না থাকলে কোনও কাজের নয়। ফলে, একটা ভাল চার্জার ব্যবহার করা দরকার, বিশেষ করে মূল ব্র্যান্ডের আসল চার্জার। তবে, অনেক সময়েই দেখা যায় যে ভাল চার্জার ব্যবহার করেও তেমন লাভ হচ্ছে না, ফোন চার্জ হতে অনেকটা সময় লাগছে। অনেক সময়ে আবার এও দেখা যায় যে চার্জার লাগিয়ে স্যুইচ অন করা আছে, অথচ ফোন চার্জ হচ্ছে না। এরকম হলে আমাদের সবার মাথাতেই সার্ভিস সেন্টারে যাওয়ার কথা আগে আসবে। তবে, তার আগে, বাড়িতে কয়েকটা বিষয় পরখ করা দরকার, হতেই পারে যে সমস্যা মিটে গেল!
সবার আগে চার্জার এবং কেবল পরীক্ষা করতে দেখতে হবে। হতে পারে যে চার্জারে চিড় ধরেছে বা কেবল পুড়ে গিয়েছে। এরকমটা হলে অবশ্য তা বাড়িতে ঠিক হবে না, নতুন একটা কিনতে হবে।
সবার আগে চার্জার এবং কেবল পরীক্ষা করতে দেখতে হবে। হতে পারে যে চার্জারে চিড় ধরেছে বা কেবল পুড়ে গিয়েছে। এরকমটা হলে অবশ্য তা বাড়িতে ঠিক হবে না, নতুন একটা কিনতে হবে।
পরের ধাপে আসে চার্জিং পোর্টের কথা। হয়তো চার্জার আর কেবল ঠিকই আছে, ময়লা জমেছে চার্জিং পোর্টে। এক্ষেত্রে একটা তুলি নিয়ে সেই চার্জিং পোর্ট পরিষ্কার করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যে পোর্টে যেন কোনও রকমের আঘাত বা আঁচড় না পড়ে।
পরের ধাপে আসে চার্জিং পোর্টের কথা। হয়তো চার্জার আর কেবল ঠিকই আছে, ময়লা জমেছে চার্জিং পোর্টে। এক্ষেত্রে একটা তুলি নিয়ে সেই চার্জিং পোর্ট পরিষ্কার করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যে পোর্টে যেন কোনও রকমের আঘাত বা আঁচড় না পড়ে।
ইউএসবি পোর্টে জল থাকতে পারে বা স্পষ্ট করে বললে তা আর্দ্র অবস্থায় থাকতে পারে। এই আর্দ্রতার কারণেও ফোন চার্জ হতে সমস্যা হয়। সুতরাং, তা যাতে না হয়, সে বিষয়ে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।
ইউএসবি পোর্টে জল থাকতে পারে বা স্পষ্ট করে বললে তা আর্দ্র অবস্থায় থাকতে পারে। এই আর্দ্রতার কারণেও ফোন চার্জ হতে সমস্যা হয়। সুতরাং, তা যাতে না হয়, সে বিষয়ে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।হতেই পারে, কোনও অ্যাপের কারণে চার্জিং বাধা পাচ্ছে। এক্ষেত্রে নিজেদের ডিভাইস রিবুট করাই উচিত হবে। এতে, সেই অ্যাপ বন্ধ হয়ে যাবে এবং চার্জের সমস্যা মিটবে।
ফোনের অপারেটিং সিস্টেম পুরনো হলেও চার্জে সমস্যা হয়- অতএব, তা সর্বদা আপডেটেড রাখা উচিত, এতে চার্জেও গণ্ডগোল হবে না, ফোনও মসৃণ গতিতে চলবে। সব শেষে আসে ব্যাটারির কথা। ##4636## ডায়াল করে টেস্টিং মেনু থেকে ব্যাটারি ইনফরমেশনে গিয়ে চার্জিং লেভেল, ব্যাটারির তাপমাত্রা ইত্যাদি দেখে নেওয়া যায়। এর থেকে বোঝা যাবে যে ব্যাটারি বদলানোর দরকার আছে কি না। তবে এই কোড সব অ্যান্ড্রয়েড ফোনে কাজ করে না। সেক্ষেত্রে গুগল প্লে স্টোর থেকে কোনও থার্ড পার্টি অ্যাপ ডাউনলোড করেও ব্যাটারি হেল্থ পরখ করা যায়।
ফোনের অপারেটিং সিস্টেম পুরনো হলেও চার্জে সমস্যা হয়- অতএব, তা সর্বদা আপডেটেড রাখা উচিত, এতে চার্জেও গণ্ডগোল হবে না, ফোনও মসৃণ গতিতে চলবে। সব শেষে আসে ব্যাটারির কথা। ##4636## ডায়াল করে টেস্টিং মেনু থেকে ব্যাটারি ইনফরমেশনে গিয়ে চার্জিং লেভেল, ব্যাটারির তাপমাত্রা ইত্যাদি দেখে নেওয়া যায়। 
এর থেকে বোঝা যাবে যে ব্যাটারি বদলানোর দরকার আছে কি না। তবে এই কোড সব অ্যান্ড্রয়েড ফোনে কাজ করে না। সেক্ষেত্রে গুগল প্লে স্টোর থেকে কোনও থার্ড পার্টি অ্যাপ ডাউনলোড করেও ব্যাটারি হেল্থ পরখ করা যায়।
এর থেকে বোঝা যাবে যে ব্যাটারি বদলানোর দরকার আছে কি না। তবে এই কোড সব অ্যান্ড্রয়েড ফোনে কাজ করে না। সেক্ষেত্রে গুগল প্লে স্টোর থেকে কোনও থার্ড পার্টি অ্যাপ ডাউনলোড করেও ব্যাটারি হেল্থ পরখ করা যায়।