সারা দেশে এই মুহূর্তে সক্রিয় মৌসুমি বায়ু ৷ তাই দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বর্ষার মুড বিভিন্ন রকমের ৷ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই হচ্ছে মুষলধারায় বৃষ্টিপাত ৷ প্রতীকী ছবি ৷ব্যাপক ঝড়জলে জনজীবন বিপর্যস্ত হতে শুরু করেছে ৷ প্রবল বৃষ্টিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ঠ হয়ে মৃত ৫ ৷ প্রতীকী ছবি ৷অসমে ব্রহ্মপুত্র-সহ বেশ কিছু নদীতে জলস্তর বাড়ার ফলে বিপদসীমা দিয়ে বইছে জল ৷ আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে দিল্লি-সহ দেশের ১৯টি রাজ্য কাঁপাবে ঝড়জল ৷ প্রতীকী ছবি ৷পঞ্জাব থেকে বাংলা ঝমাঝম বৃষ্টিপাতের সতর্কতার কথা জানিয়েছে আলিপুর মৌসম ভবন ৷ উত্তরাখণ্ড, উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা, পূর্ব রাজস্থান ৷ প্রতীকী ছবি ৷ছত্তীসগঢ়, বিহার উপহিমালয়, আলাদা আলাদা এলাকা, পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম, অসম, মেঘালয়, অরুণাচলপ্রদেশের আলাদা আলাদা এলাকায় ৩ জুলাই পর্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করা হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷একই সঙ্গে দিল্লি, ওড়িশা, মধ্যপ্রদেশ, নাগাল্যান্ড, মণিপুর, মিজোরাম, ত্রিপুরায় ছিটেফোঁটা বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করা হয়েছে ৷ আবার কোথাও ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করা হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু পশ্চিম রাজস্থান, হরিয়ানার বেশ কিছু এলাকায় এগিয়ে গিয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উত্তরপ্রদেশ, জম্মু ও হিমাচল প্রদেশের বিভিন্ন এলাকায় ভারী বৃষ্টিপাত ও বর্ষার সতর্কতা জারি করা হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷৩ জুলাই পর্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাত হবে বলেই জানতে পারা গিয়েছে ৷ একই সঙ্গে দিল্লি, ওড়িশা, মধ্যপ্রদেশ, নাগাল্যান্ড, মণিপুর, মিজোরাম, ত্রিপুয়ার ছিটেফোঁটা বৃষ্টিপাত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু পঞ্জাব, পশ্চিম রাজস্থান, হরিয়ানার বেশ কিছু এলাকায় বৃষ্টিপাত খেলা দেখাবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আগামী ২-৩দিন পশ্চিম রাজস্থান, হরিয়ানা, চণ্ডীগড়, পঞ্জাবের বিভিন্ন এলাকায় বর্ষা খেলা দেখাবে আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে দিল্লিতে ভারী বৃষ্টিপাত হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ঘণ্টায় সর্বাধিক ৪০ কিমি বেগে ঝড়, একই সঙ্গে তাপমাত্রা সর্বাধিক ও সর্বনিম্ন যথাক্রমে ৩৩ থেকে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ৷ প্রতীকী ছবি ৷উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন এলাকায় ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে যেমন দেবরিয়া, গোরক্ষপুর, কুশীমগর, মহারাজগঞ্জ, বহরাইচ, সহারানপুর, ফিরোজাবাদ, মেনপুর, ইটাবা-সহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করা হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
*বর্ষায় ডুয়ার্স থেকে পাহাড় সেজে ওঠে প্রকৃতির রঙে। এই রঙে মিলিয়ে যেতে চান? এক টুকরো স্বপ্নপুরীর সন্ধান পেতে চলে আসুন সিংঘিক-এ। বলাই বাহুল্য একটুকরো স্বর্গই বটে!*সুন্দরী সিংঘিকের উচ্চতা সমতল থেকে আনুমানিক ৫,১১৮ ফিট। সিংঘিক থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা এবং মাউন্ট সিনিয়লচুর অপূর্ব দর্শন পাওয়া যায়। বরফের চাদরে মোড়া গ্যাংটক থেকে সিংঘিকের দূরত্ব ৫৮ কিমি। ঘুমন্ত এই পাহাড়ি হ্যামলেটটিতে মূলত লেপচা সম্প্রদায়ের বাস।*লেপচাদের ঘরবাড়ি, তাঁদের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি একেবারে কাছ থেকে পরখ করে দেখতে পাবেন সিংঘিকে দু-একদিন কাটালে। সিংঘিকের তেনসং মনেস্ট্রির স্নিগ্ধতা মন জয় করবে।*অফবিট এই গ্রামে একবার পা রাখলে সেই ভ্রমণ স্মৃতি আজীবন থেকে যাবে মনের গোপন কুঠুরিতে। টিংচিম-এর শতাব্দী প্রাচীন বুদ্ধ মন্দির এবং মার্তাম লেক আপনাকে মুগ্ধ করবেই।*গন্তব্যের খোঁজ তো পেলেন! এখানে যাবেন কীভাবে? নিউ জলপাইগুড়ি থেকে সিংঘিকের দূরত্ব ১৪৫ কিমি। যেতে সময় লাগে প্রায় ৬-৭ ঘণ্টা। গাড়ি ভাড়া কমবেশি ৬৫০০-৭০০০। গ্যাংটক থেকে গাড়ি ভাড়া প্রায় ৩৫০০ টাকা কম-বেশি।*এই গ্রামে রাত্রিযাপন করতে হলে প্রতি পর্যটকের থাকা এবং খাওয়া-সহ খরচ পড়তে পারে আনুমানিক ১৮০০ টাকার মতো। বর্ষায় স্বপ্নসুন্দরীর ছোঁয়া পেতে চট করে ঘুরে আসতে পারেন এই সিংঘিক থেকে।
দক্ষিণবঙ্গের সব অংশেই ঢুকে গেল বর্ষা। দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা ঢোকার নির্ধারিত দিন ১১ই জুন। সেইসময়ের ১৭ দিন পরে অবশেষে বর্ষা দক্ষিণবঙ্গের সব অংশে ঢুকে পড়ল।একই সঙ্গে এদিন মৌসুমী অক্ষরেখা রাজস্থানের জয়সলমির থেকে দিল্লি, আলিগড়, কানপুর গাজীপুর, গোন্ডা, মোরাদাবাদ, দেরাদুন, ঊনা পাঠানকোট হয়ে জম্মুতে ঢুকে পড়ল।বঙ্গোপসাগরে তৈরি হয়েছে নিম্নচাপ। উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এই নিম্নচাপ এখন অবস্থান করছে উত্তর বঙ্গোপসাগরের ওড়িশা উপকূলে।এই নিম্নচাপের প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি বাড়বে। আজ থেকেই ভারী বৃষ্টি শুরু। শনিবার ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা। ভারী বৃষ্টি চলবে বিক্ষিপ্তভাবে রবিবার পর্যন্ত।\একটি অক্ষরেখা রয়েছে গুজরাত থেকে বিহার পর্যন্ত। এই অক্ষরেখা রাজস্থান মধ্যপ্রদেশ ও ইউপির উপর অবস্থান করছে। ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে বাংলাদেশ, অসম, রাজস্থান ও গুজরাতের উপর।আইএমডি জানিয়েছে, এই মুহূর্তে মৌসুমী অক্ষরেখা বার্মার, জয়পুর, আগ্রা, সিদ্ধি চাঁইবাসা, হলদিয়া, পাঁকুড়, পটনা, মহারাজা গঞ্জ, দেরাদুন, ঊনা, পাঠানকোট জম্মুর ওপর দিয়ে বিস্তৃত।এর ফলে আগামী কয়েকদিন বৃষ্টি বাড়বে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। বজ্রপাতের আশঙ্কা বাড়বে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি; ফেয়ারলি ওয়াইড স্প্রেইড থেকে ওয়াইড স্প্রেইড রেইন হবে দক্ষিণবঙ্গে।শুক্রবার পর্যন্ত বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে। পূর্ব মেদিনীপুর উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং নদিয়া মুর্শিদাবাদ বীরভূমে বৃষ্টি বেশি হওয়ার সম্ভাবনা।শনিবার ও রবিবার দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে বৃষ্টি চলবে। সব জেলার বেশিরভাগ অংশেই বৃষ্টির সম্ভাবনা। কয়েক জায়গায় ভারী বৃষ্টির সতর্কতা। নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলাতে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা। বুধবার পর্যন্ত বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি চলবে।উত্তরবঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টা ভারী বৃষ্টির সতর্কতা। দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়িতে বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি। মালদহ, দুই দিনাজপুরে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা।উত্তরবঙ্গের উপরের দিকের পাঁচ জেলাতে ভারী বৃষ্টি চলবে। তবে বৃষ্টির পরিমাণ ও তীব্রতা কমবে। শনিবার ও রবিবার ওয়াইড স্প্রেইড রেইন মালদহ ও দুই দিনাজপুরে।আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, ৩০ জুন ও ১ জুলাই উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ার কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টি হতে পারে। এই দু’দিন এই চার জেলায় জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা।তবে ২ এবং ৩ জুলাই অর্থাৎ মঙ্গল ও বুধবার দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় বৃষ্টি জারি থাকবে। ২ এবং ৩ জুলাইতে উত্তরেরও সব জেলায় বৃষ্টি জারি থাকবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
উত্তরের দিক থেকে সক্রিয় মৌসুমী রেখা বিস্তৃত হয়ে রয়েছে৷ তবে এটা গত দু দিন আগে যেখান পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে প্রবেশ করেছিল সেখানেই অর্থাৎ হলদিয়াতেই আটকে আছে এই মৌসুমী অক্ষরেখা৷ ফলে এই মুহূর্তে দক্ষিণবঙ্গে বিশেষ বৃষ্টি ঘটাতে পারছে না৷ Photo Courtesy- IMD/ Sattellite Imageএদিকে অসমের উপর দিয়ে বিস্তৃত রয়েছে সাইক্লোনিক সার্কুলেশন যেটি বঙ্গোপসাগর থেকে হু হু করে দক্ষিণ- পশ্চিম মৌসুমী বায়ু হিমালয় পার্বত্য সংলগ্ন উত্তরের জেলাগুলিতে প্রবেশ করছে৷আগের চেয়ে অতি ভারী বৃষ্টির পরিমাণ কিছুটা কমলেও এখনও বিক্ষিপ্ত ভাবে উত্তরবঙ্গের জেলায় জেলায় অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি রয়েছে৷অতি ভারী বৃষ্টির জন্য অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি রয়েছে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহারে৷ এই জেলাগুলিতে ৭ থেকে ২০ সেমি পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে এই জেলাগুলিতে আগামী ২৬ তারিখ পর্যন্ত৷উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ি জেলাতে বৃষ্টি চলবে। শিলিগুড়িতে হালকা মেঘ দেখা যাচ্ছে আকাশে।তবে ভারী বৃষ্টি বা অতি ভারী বৃষ্টি থেকে সাময়িক বিরতির সম্ভাবনা থাকছে উত্তরে। হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, সোমবার বৃষ্টির পরিমাণ ও তীব্রতা কিছুটা কমবে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে।তবে মঙ্গলবার ও বুধবার ফের বৃষ্টি বাড়তে পারে উত্তরের উপরের দিকের পাঁচ জেলায়। তার মধ্যে জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে।বৃহস্পতি ও শুক্রবার একইভাবে বৃষ্টি বাড়তে পারে দার্জিলিং ও কালিম্পঙে। ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা থাকছে এই দুই পার্বত্য জেলায়।সুতরাং, আগামীকাল ২৫ থেকে ২৭ তারিখে উত্তরবঙ্গের ৫ জেলায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। যে কারণে ছাতা সঙ্গে রাখতে কিন্তু ভুলবেন না।এর পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গের দিকে নজর রাখলে আগামী ২৬ তারিখ পর্যন্ত হাওড়া -হুগলিতে বৃষ্টির কোনও আগাম পূর্বাভাস নেই৷ ফলে তাপমাত্রা বৃদ্ধির দোসর হয়ে থাকবে বায়ুতে উপস্থিত প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প৷ আপেক্ষিক আর্দ্রতা চরমে থাকায় ফিল লাইক তাপমাত্রা থাকতে পারে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি৷উত্তর ২৪ পরগণা, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, পূর্ব মেদিনীপুরে আগামী ২৪ ঘণ্টায় ঝড় -বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও বুধবার দিনে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনাই নেই৷ মঙ্গলবার এই জেলাগুলিতে ঝড়-বৃষ্টির ইয়েলো অ্যালার্ট জারি রয়েছে৷তবে পশ্চিম মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদে ঝড়-বৃষ্টির ইয়েলো অ্যালার্ট জারি রয়েছে বুধবার থেকে আগামী ৪ দিনের জন্য৷কলকাতা -হাওড়া- হুগলিতে বৃহস্পতি ও শুক্রবার ঝড়-বৃষ্টি -বজ্রপাতের পূর্বাভাস রয়েছে৷ এই সময়ে ঘণ্টায় ৩০- ৪০ কিমি প্রতি ঘণ্টা গতিতে বয়ে যাবে ঝোড়ো হাওয়া৷
ঘন হচ্ছে বর্ষার মেঘ। ক্রমশ গতি বাড়াচ্ছে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু। ইতিমধ্যেই গুজরাত, মহারাষ্ট্রে অগ্রসর হয়েছে বর্ষা। গাঙ্গেয় দক্ষিণবঙ্গে কবে শুরু বর্ষার ঝমঝমে বৃষ্টি? আইএমডি জানিয়ে দিল বিরাট আপডেট।টানা হিটওয়েভ শেষে অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি শুরু হয়েছে উত্তর ভারতের রাজ্যে রাজ্যে। রাজধানী দিল্লিতে ২৯শে জুন পর্যন্ত গুঁড়ি গুঁড়ি থেকে হালকা বৃষ্টি হতে পারে বলে জানাচ্ছে মৌসম ভবন। যার ফলে মাসের শেষটা ভেজা ভেজা থাকবে বলেই ইঙ্গিত আবহাওয়ার৷আগামী ৩-৪ দিনের মধ্যে গুজরাত এবং পার্শ্ববর্তী উত্তর আরব সাগরের আরও কিছু অংশ জুড়ে বর্ষার জন্য পরিস্থিতি অনুকূল থাকবে বলেই জানাচ্ছে আইএমডি।আবহাওয়া দফতরের মতে, 23 জুন, মৌসুমী বায়ু প্রায় পুরো মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, ওড়িশা, গুজরাট, বিহার এবং ঝাড়খণ্ডের কিছু অংশে অগ্রসর হয়েছে।আগামী কয়েক দিনের মধ্যে, বিহার, ঝাড়খণ্ড, গুজরাটের অবশিষ্ট অংশ এবং পূর্ব উত্তরপ্রদেশের কিছু অংশ এবং রাজস্থানের কিছু অংশে অগ্রসর হওয়ার জন্য পরিস্থিতি অনুকূল রয়েছে।বর্ষা এখন পর্যন্ত যে রাজ্যগুলিতে পৌঁছেছে, দেখে নিন তালিকা : কেরালা, কর্ণাটক, গোয়া, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, বিহার, ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম এবং সমস্ত উত্তর-পূর্ব রাজ্যের বেশিরভাগ অংশে।গত দুই মাস ধরে তীব্র তাপপ্রবাহের শেষে রবিবার বিকেলে রাজধানীর কিছু অংশে নতুন করে বৃষ্টিপাত হয়েছে, যার ফলে কিছুটা স্বস্তি মিলেছে দিল্লিবাসীদের জন্য।আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে, “মোটের উপর মেঘলা আকাশ থাকবে রাজধানী দিল্লিতে। সঙ্গে দমকা হাওয়া ও খুব হালকা বৃষ্টি ও বজ্রপাত সতর্কতা থাকছে।সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা যথাক্রমে ৪০ এবং ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকার সম্ভাবনা। আগে আবহাওয়া বিভাগ বলেছিল ৩০ জুন নাগাদ বর্ষা দিল্লি-এনসিআরে আঘাত হানবে বলে মনে করা হচ্ছে।দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর অগ্রসর: ১১ জুনের পর থেকে দক্ষিণ গুজরাতের কিছু অংশে বেশ কয়েকদিন ধরে বর্ষার কোনও অগ্রগতি না হওয়ার পরে, রবিবার দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু আরও কিছুটা অগ্রসর হয়েছে গুজরাত রাজ্যে।আগামী ৩-৪ দিনের মধ্যে গুজরাত এবং সংলগ্ন উত্তর আরব সাগরের আরও কিছু অংশ জুড়ে বর্ষার জন্য পরিস্থিতি অনুকূল থাকবে, এমনটাই আইএমডি তার পূর্বাভাসে জানিয়েছে।“দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু আরব সাগর, গুজরাত রাজ্যের আরও কিছু অংশে অগ্রসর হয়েছে। পৌঁছেছে মহারাষ্ট্রের অবশিষ্ট অংশ, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিশগড়ের কিছু অংশ, ওড়িশার অবশিষ্ট অংশ এবং বিহার ও ঝাড়খণ্ডের কিছু অংশেও পৌঁছেছে দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু।” এমনটাই আইএমডি তার আবহাওয়া বুলেটিনে জানিয়েছে।আইএমডি জানিয়েছে, “আগামী ৫ দিনের মধ্যে কোঙ্কন, গোয়া, মধ্য মহারাষ্ট্র, কর্ণাটকের উপকূলীয় অঞ্চলে বিচ্ছিন্ন ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।২৪ জুন থেকে গুজরাত, তামিলনাড়ুর উপকূলীয় এলাকায়, কেরল, মাহে, সৌরাষ্ট্র, কচ্ছতে বৃষ্টি চলবে। ২৪ এবং ২৫ তারিখে তামিলনাড়ু এবং ২৬ এবং ২৭ তারিখে উপকূলীয় অন্ধ্রপ্রদেশ এবং ২৭ তারিখে মাহেতে বিচ্ছিন্ন ভারী বৃষ্টিপাত সতর্কতা রয়েছে।আবহাওয়া বিভাগ দক্ষিণ অভ্যন্তরীণ কর্ণাটক, কোঙ্কন এবং গোয়া এবং উপকূলীয় কর্ণাটকের জন্যও লাল সতর্কতা জারি করেছে। আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, মধ্যপ্রদেশ, উপ-হিমালয় পশ্চিমবঙ্গ এবং সিকিমের জন্যও কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে।তবে মৌসম ভবনের পূর্বাভাস বলছে, জুলাই মাসের শুরুতে বৃষ্টির খরা কাটতে চলেছে দক্ষিণবঙ্গে। জুনের শেষ ও জুলাই মাসের শুরুতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলাতে। এমনটাই সম্ভাবনা দেখছেন আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা।হাওয়া অফিসের ইঙ্গিত, “দেরিতে বর্ষা দক্ষিণবঙ্গে এবং বর্ষা এলেও বৃষ্টি না হওয়ায় জুন মাসে বৃষ্টির ঘাটতি থাকবে বলেই অনুমান আবহাওয়াবিদদের। বর্ষা এলেও দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টিতে বিরতি। আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি থাকবে। কমবে বৃষ্টির পরিমাণ। খুব হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা রয়েছে।
দক্ষিণের জেলাগুলিতে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও প্রবল ঝড় বৃষ্টি সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই বলে জানা গিয়েছে। বিক্ষিপ্ত ভাবে ঝড় বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণের জেলাগুলিতে।বৃষ্টির সম্ভাবনা সেভাবে নেই জেলা পুরুলিয়া। সকাল থেকে রোদের দাপট কিছুটা কম থাকতে দেখা যাচ্ছে গোটা জেলায়। তবে গরমের অনুভূতি হচ্ছে।বৃষ্টির সম্ভাবনা সেভাবে নেই জেলা পুরুলিয়া। সকাল থেকে রোদের দাপট কিছুটা কম থাকতে দেখা যাচ্ছে গোটা জেলায়। তবে গরমের অনুভূতি হচ্ছে।
বিক্ষিপ্তভাবে দক্ষিণের অন্যান্য জেলাগুলিতে ঝড় বৃষ্টি হতে দেখা যাচ্ছে। তবে, এই মুহূর্তেই স্বস্তির খবর দিচ্ছে না হাওয়া অফিস। দক্ষিণের প্রতিটি জেলায় দফায়-দফায় বৃষ্টি হবে।অধিকাংশ অংশে মেঘলা থাকবে আকাশ। তাপমাত্রা বৃদ্ধির তেমন সম্ভাবনা নেই। মঙ্গলবার ও বুধবার দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জেলাতেই বজ্রপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। ধীরে ধীরে বাড়বে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে।
কিছুটা বৃষ্টি কমেছে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে। তাই বেশ খানিকটা বৃদ্ধি পেয়েছে তাপমাত্রা। আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে। তবে আগামী সপ্তাহ থেকে ফের আবারও ভারী বৃষ্টি হবে উত্তরে। এমনটাই পূর্বাভাস মিলেছে।প্রায়সই বিক্ষিপ্তভাবে ঝড় বৃষ্টি হতে দেখা গেলেও প্রবল ঝড় বৃষ্টি হচ্ছে না দক্ষিণের জেলা গুলিতে। তাপমাত্রার পারদ উঠানামা করছে পাল্লা দিয়ে। দক্ষিণে বর্ষা প্রবেশ করেও যেন করছে না।
বৃষ্টিতে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে ৷ তবে এই বৃষ্টিপাত প্রাক বর্ষার বৃষ্টি ৷ জানা গিয়েছে আগামী ২৮ জুন ২০২৪ পর্যন্ত রাজ্যের সব জেলাতে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তবে বেশি বৃষ্টিপাত হবে ১৫ জেলায় গরম কমবে তবে আর্দ্রতাজনিত কষ্ট দূর হবে তা মোটেই বলা যাচ্ছেনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷সকাল থেকেই কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের আকাশের মুখভার ৷ ৩১ মে ২০২৪ উত্তরবঙ্গে বর্ষা প্রবেশ করেছে ৷ কিন্তু সেখানেই বদ্ধ ছিল ৷ প্রতীকী ছবি ৷বৃহস্পতিবার বর্ষা এগিয়েছে ৷ দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু এখনও উত্তরবঙ্গের আছে ৷ উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদহের বড় অংশে বর্ষা এসেছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তবে বর্ষার অনুকূল পরিবেশ তৈরি হতে চলেছে আগামী ২-৩ দিনের মধ্যেই ৷ অন্যদিকে মৌসম ভবন সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে ছত্তীসগঢ়, বিদর্ভ, ওড়িশা, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর, হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গ, বিহারের কিছু অংশে বর্ষা প্রবেশ করেছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷অমরাবতী, গোণ্ডিয়া, দুর্গ, রামপুর (কালাহাণ্ডি), মালদহ, ভাগলপুর, উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে কিছু অংশে বর্ষা প্রবেশের উপযুক্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷অন্যদিকের জন্য উত্তরবঙ্গে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাতের সতর্কতা বৃহস্পতি বারে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত হয়েছে ফলে গুমোট ভাব কমেনি ৷ প্রতীকী ছবি ৷বর্ষার দিকে তাকিয়ে, তার উপরে ঝমঝমিয়ে বৃষ্টিপাত হলে তবেই এই গরমের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে, বৃষ্টিপাত ঠিকঠাক নাহলে শাক সবজির দাম বাড়বে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
৩১ মে নির্ধারিত সময়ের আট দিন আগেই বর্ষা ঢুকেছিল উত্তরবঙ্গে। ২০ জুনের পর অবশেষে চাকা গড়াল বর্ষার। তাও দক্ষিণবঙ্গ নয়, ইসলামপুর থেকে মালদহ পর্যন্ত স্লথ গতিতে এগোল বর্ষা।এর আগে ১৫ দিনের রেকর্ড ছিল উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গে আসার। এ বছর ২০ দিন পার হয়ে গেলেও উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গে আসা হল না মৌসুমী বায়ুর। গত পাঁচ বছরে উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা আসতে এতদিন সময় লাগেনি ৷ তাই এটা অবশ্যই একটা রেকর্ড।তবে কখনও কখনও বর্ষা আসতে বেশ কিছুটা দেরি হয়েছে। ২০১৯ সালে ১৬ জুন বর্ষা এসেছিল উত্তরবঙ্গে আর দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা এসেছিল ২০ জুন অর্থাৎ উত্তরবঙ্গের চারদিন পর বর্ষা ঢুকেছিল দক্ষিণবঙ্গে।২০২০ সালে ১২ জুন একই দিনে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা এসেছিল। ২০২১ সালে উত্তরবঙ্গে ৬ জুন এবং দক্ষিণবঙ্গে ১১ জুন অর্থাৎ পাঁচ দিন পরে দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা এসেছিল।২০২২ সালে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা আসার পার্থক্য ছিল ১৫ দিনের ৷ ৩ জুন উত্তরবঙ্গে এলেও দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা আসে ১৮ জুন।২০২৩ সালে অর্থাৎ গত বছর ১২ জুন উত্তরবঙ্গে এলেও দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা আসে ১৯ জুন ৷ অর্থাৎ পার্থক্য ৭ দিনের। এ বছর ৩১ মে উত্তরবঙ্গে বর্ষা এলেও এখনও পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা আসেনি অর্থাৎ ২০ দিন পার হয়ে গিয়েছে।
কলকাতায় জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড় বৃষ্টির সতর্কতা। বজ্রপাতের আশঙ্কা থাকবে। বজ্রবিদ্যুৎসহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝড়ো হাওয়া।আলিপুর আবহাওয়া দফতরের সর্তকতা আর কিছুক্ষণের মধ্যে কলকাতা, হাওড়া, হুগলি এবং উত্তর চব্বিশ পরগনায় শুরু হবে বৃষ্টি।মেঘলা আকাশ, বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। বিকেল বা সন্ধ্যের দিকে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি ও ঝড়ের পরিমাণ একটু বাড়বে। তবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা আপাতত নেই। বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেশি। বৃষ্টি না হলে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি ভোগাবে।আজ ২০ জুন, বৃহস্পতিবার সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক তাপমাত্রা থেকে ১.৪ ডিগ্রি বেশি। গতকাল বিকেলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের তুলনায় ০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।দক্ষিণবঙ্গে বর্ষার অনুকূল পরিবেশ তৈরি হলেও পর্যাপ্ত বৃষ্টির দেখা নেই। এ সপ্তাহেই বর্ষা ঢুকতে পারে বলে অনুমান আবহাওয়াবিদদের। গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে মেঘলা আকাশ।বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই। পশ্চিমের জেলাতে বৃষ্টির পরিমাণ বেশি হবে সঙ্গে প্রবল বজ্রপাতের আশঙ্কা।
মেঘলা আকাশ থাকলেও বৃষ্টির সেভাবে দেখা মেলেনি দক্ষিণের জেলাগুলিতে। বিক্ষিপ্তভাবে কিছু জায়গায় বৃষ্টি হতে দেখা গিয়েছে। জেলা পুরুলিয়াতেও হালকা বৃষ্টির দেখা মিলছে।তবে, তাতে বিশেষ কোনও উপকার পায়নি জেলার মানুষেরা। কারণ গরমের দাপট বহাল রয়েছে। কমেনি অস্বস্তি। এই দিন সকাল থেকে মেঘলা আকাশে ঢাকা ছিল গোটা জেলা। বিক্ষিপ্তভাবে ছিটে ফোঁটা বৃষ্টির দেখা মিলেছে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে। হালকা রোদের দাপট ছিল।তবে, তাপমাত্রার পারদ একইরকম ছিল জেলায়। এইদিন পুরুলিয়ায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানা গিয়েছে হাওয়া অফিস সূত্রে। আপাতত তাপমাত্রা বিশেষ কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না জেলায়। বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে হাওয়া অফিস।দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে ধীরে ধীরে আবহাওয়ার পরিবর্তন হবে।দক্ষিণবঙ্গের প্রত্যেকটি জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গেই বেশ কিছু জেলায় বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়া।পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ এবং বীরভূমে সেই হাওয়ার গতিবেগ হতে পারে ঘণ্টায় ৪০-৫০ কিলোমিটার। ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণের একাধিক জেলায়।উত্তরবঙ্গে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। কার্যত বন্যার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে উত্তরে। দার্জিলিং এবং কালিম্পংয়ে ফের একবার কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে।অন্যদিকে মালদা, উত্তর দিনাজপুর এবং দক্ষিণ দিনাজপুরে জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা। জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, দার্জিলিং এবং কালিম্পংয়ে প্রবল ঝড় বৃষ্টি হচ্ছে।দক্ষিণের জেলাগুলিতে ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও বৃষ্টির দেখা মিলছে না। কোনওভাবেই স্বস্তি পাচ্ছে না জেলার মানুষ। বহাল রয়েছে গরমের দাপট। বৃষ্টির আশায় দিন গুনছে দক্ষিণবঙ্গের মানুষ।
