Tag Archives: South Indian Food

The Savoury South: কলকাতায় বসেই দিব্যি চেখে দেখা যাবে খাঁটি দক্ষিণ ভারতীয় খাবার; এলাহি আয়োজন শহরের পাঁচতারা হোটেলে

শহরবাসী যাতে খাঁটি দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের স্বাদ উপভোগ করতে পারে, তার জন্য বিশেষ আয়োজন করেছে কলকাতার তাজ সিটি সেন্টার নিউ টাউন। আসলে ৪ মে থেকে আগামী ১২ মে পর্যন্ত শামিয়ানায় আয়োজিত হয়েছে সাদার্ন স্পাইস-এর এক বিশেষ পপ-আপ। অর্থাৎ চেন্নাইয়ের তাজ করমণ্ডলের সেই প্রসিদ্ধ স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন কলকাতাবাসীও। Photo: Siddhartha Sarkar
শহরবাসী যাতে খাঁটি দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের স্বাদ উপভোগ করতে পারে, তার জন্য বিশেষ আয়োজন করেছে কলকাতার তাজ সিটি সেন্টার নিউ টাউন। আসলে ৪ মে থেকে আগামী ১২ মে পর্যন্ত শামিয়ানায় আয়োজিত হয়েছে সাদার্ন স্পাইস-এর এক বিশেষ পপ-আপ। অর্থাৎ চেন্নাইয়ের তাজ করমণ্ডলের সেই প্রসিদ্ধ স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন কলকাতাবাসীও। Photo: Siddhartha Sarkar
প্রসঙ্গত কলকাতার তাজ সিটি সেন্টার নিউটাউন চত্বরেই অবস্থিত শামিয়ানা। আর এখানেই মিলছে দক্ষিণের রাজ্য তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং কর্নাটকের প্রত্যন্ত অঞ্চলের রকমারি আমিষ এবং নিরামিষ খাবার চেখে দেখার সুযোগ। অর্থাৎ অতিথিরা কলকাতায় বসে বসেই দিব্যি পাড়ি দিতে পারবেন দক্ষিণ ভারতের রাজ্যগুলিতে। কারণ খাবারের পাশাপাশি, সাজসজ্জার ক্ষেত্রেও রাখা হয়েছে দক্ষিণী ছোঁয়া।
প্রসঙ্গত কলকাতার তাজ সিটি সেন্টার নিউটাউন চত্বরেই অবস্থিত শামিয়ানা। আর এখানেই মিলছে দক্ষিণের রাজ্য তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং কর্নাটকের প্রত্যন্ত অঞ্চলের রকমারি আমিষ এবং নিরামিষ খাবার চেখে দেখার সুযোগ। অর্থাৎ অতিথিরা কলকাতায় বসে বসেই দিব্যি পাড়ি দিতে পারবেন দক্ষিণ ভারতের রাজ্যগুলিতে। কারণ খাবারের পাশাপাশি, সাজসজ্জার ক্ষেত্রেও রাখা হয়েছে দক্ষিণী ছোঁয়া।
আর চেন্নাইয়ের তাজ করমন্ডলের শ্যেফ ই. প্রকাশের (Chef E. Prakash, Taj Coromandel) তত্ত্বাবধানেই বঙ্গের অতিথিদের রসনাতৃপ্তির জন্য ঐতিহ্যবাহী এবং অতুলনীয় স্বাদের দক্ষিণী খাবারের মেন্যু তৈরি করা হয়েছে। এখানে এলে অতিথিরা চেখে দেখতে পারেন রকমারি দক্ষিণী ঐতিহ্যবাহী খানাপিনা।
আর চেন্নাইয়ের তাজ করমন্ডলের শ্যেফ ই. প্রকাশের (Chef E. Prakash, Taj Coromandel) তত্ত্বাবধানেই বঙ্গের অতিথিদের রসনাতৃপ্তির জন্য ঐতিহ্যবাহী এবং অতুলনীয় স্বাদের দক্ষিণী খাবারের মেন্যু তৈরি করা হয়েছে। এখানে এলে অতিথিরা চেখে দেখতে পারেন রকমারি দক্ষিণী ঐতিহ্যবাহী খানাপিনা।
স্যুপের মধ্যে থাকছে তুলসী রসম এবং কোঝি মেলাগু চারু। এরপর অ্যাপেটাইজার হিসেবে রাখা হয়েছে উলুন্ডু বড়াই, পোড়ি ইডলি, মুরুঙ্গাই কীরাই আদাই, এরাল পোরিচাথু, কোঝি উপ্পু কারি এবং ভাইগাই কারি সুক্কা। এবার আসা যাক বিভিন্ন ধরনের কারির কথায়। রয়েছে উরুলাই পাত্তানি কারা মশালা, কাইকারি কুর্মা, আরাচিভিত্তা সম্বর, বিটরুট বিনস পারুপ্পু উসিলি, রয়ালা ইগুরু, মীন মঙ্গা কারি, করাইকুড়ি চিকেন কারি এবং আত্তু এরাচি কুঝাম্বু।
স্যুপের মধ্যে থাকছে তুলসী রসম এবং কোঝি মেলাগু চারু। এরপর অ্যাপেটাইজার হিসেবে রাখা হয়েছে উলুন্ডু বড়াই, পোড়ি ইডলি, মুরুঙ্গাই কীরাই আদাই, এরাল পোরিচাথু, কোঝি উপ্পু কারি এবং ভাইগাই কারি সুক্কা। এবার আসা যাক বিভিন্ন ধরনের কারির কথায়। রয়েছে উরুলাই পাত্তানি কারা মশালা, কাইকারি কুর্মা, আরাচিভিত্তা সম্বর, বিটরুট বিনস পারুপ্পু উসিলি, রয়ালা ইগুরু, মীন মঙ্গা কারি, করাইকুড়ি চিকেন কারি এবং আত্তু এরাচি কুঝাম্বু।
এখানেই শেষ নয়, রয়েছে বিরিয়ানিও। এই তালিকায় রাখা হয়েছে কাইকারি বিরিয়ানি, পাল্লিপালায়াম চিকেন বিরিয়ানি এবং রায়ালাসীমা মামসাম বিরিয়ানি। এর পাশাপাশি রয়েছে ভাত এবং রুটি জাতীয় খাবারও। সেই তালিকায় যোগ করা হয়েছে বিসি বেলা হুলি আন্না, থায়ির সাদম, স্টিমড পোন্নি রাইস, কেরালা রেড রাইস, পরোটা এবং আপ্পম। এছাড়া থাকবে থালির ব্যবস্থাও। ফলে অতিথিরা চাইলে ভেজ কিংবা নন-ভেজ দুই ধরনের থালিই চেখে দেখতে পারবেন।
এখানেই শেষ নয়, রয়েছে বিরিয়ানিও। এই তালিকায় রাখা হয়েছে কাইকারি বিরিয়ানি, পাল্লিপালায়াম চিকেন বিরিয়ানি এবং রায়ালাসীমা মামসাম বিরিয়ানি। এর পাশাপাশি রয়েছে ভাত এবং রুটি জাতীয় খাবারও। সেই তালিকায় যোগ করা হয়েছে বিসি বেলা হুলি আন্না, থায়ির সাদম, স্টিমড পোন্নি রাইস, কেরালা রেড রাইস, পরোটা এবং আপ্পম। এছাড়া থাকবে থালির ব্যবস্থাও। ফলে অতিথিরা চাইলে ভেজ কিংবা নন-ভেজ দুই ধরনের থালিই চেখে দেখতে পারবেন।
শেষ পাতে তো মিষ্টি চাইই! সেই কথা মাথায় রেখে মেন্যুতে রাখা হয়েছে এলানীর পায়সম, কুম্বাকোনম কাপি আইসক্রিম এবং সেমিয়া পাল পায়সম। এলাহি খাওয়াদাওয়ার পাশাপাশি পানীয় না হলে তো আর জমবে না! সেই কারণে রাখা হয়েছে পানীয়ের ব্যবস্থাও। অতিথিরা উপভোগ করতে পারবেন নীর মোর, টেন্ডার কোকোনাট ওয়াটার, ডাবরা কাপি এবং চায়া। এছাড়া মকটেল মেন্যুতে রাখা হয়েছে জিঞ্জার পাঞ্চ, পানগম, বসন্ত নীর এবং ত্রিবেণী সঙ্গমম। সব মিলিয়ে দু’জনের খরচ পড়বে ট্যাক্স-সহ ৪০০০ টাকা।
শেষ পাতে তো মিষ্টি চাইই! সেই কথা মাথায় রেখে মেন্যুতে রাখা হয়েছে এলানীর পায়সম, কুম্বাকোনম কাপি আইসক্রিম এবং সেমিয়া পাল পায়সম। এলাহি খাওয়াদাওয়ার পাশাপাশি পানীয় না হলে তো আর জমবে না! সেই কারণে রাখা হয়েছে পানীয়ের ব্যবস্থাও। অতিথিরা উপভোগ করতে পারবেন নীর মোর, টেন্ডার কোকোনাট ওয়াটার, ডাবরা কাপি এবং চায়া। এছাড়া মকটেল মেন্যুতে রাখা হয়েছে জিঞ্জার পাঞ্চ, পানগম, বসন্ত নীর এবং ত্রিবেণী সঙ্গমম। সব মিলিয়ে দু’জনের খরচ পড়বে ট্যাক্স-সহ ৪০০০ টাকা।
এই প্রসঙ্গে কলকাতা তাজ সিটি সেন্টার নিউটাউনের জেনারেল ম্যানেজার ইন্দ্রনীল রায় বলেন, “চেন্নাইয়ের তাজ করমণ্ডলের দক্ষিণ ভারতীয় স্পেশালিটি রেস্তোরাঁ ‘সাদার্ন স্পাইস’-কে কলকাতায় আনতে পেরে আমরা উচ্ছ্বসিত। আমাদের অতিথিরা যাতে তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং কেরলের ঐতিহ্যবাহী স্বাদ উপভোগ করার এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন, সেটাই আমাদের লক্ষ্য। দক্ষিণ ভারতের সমৃদ্ধ স্বাদ উপভোগ করার জন্য শামিয়ানায় আমরা সকলকে স্বাগত জানাচ্ছি।”
এই প্রসঙ্গে কলকাতা তাজ সিটি সেন্টার নিউটাউনের জেনারেল ম্যানেজার ইন্দ্রনীল রায় বলেন, “চেন্নাইয়ের তাজ করমণ্ডলের দক্ষিণ ভারতীয় স্পেশালিটি রেস্তোরাঁ ‘সাদার্ন স্পাইস’-কে কলকাতায় আনতে পেরে আমরা উচ্ছ্বসিত। আমাদের অতিথিরা যাতে তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং কেরলের ঐতিহ্যবাহী স্বাদ উপভোগ করার এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন, সেটাই আমাদের লক্ষ্য। দক্ষিণ ভারতের সমৃদ্ধ স্বাদ উপভোগ করার জন্য শামিয়ানায় আমরা সকলকে স্বাগত জানাচ্ছি।”

South Indian Mango: মালদহের বাজারে দাপাচ্ছে দক্ষিণ ভারতের আম! বিক্রি হচ্ছে দেদার

মালদহ: আমের জন্য বিখ্যাত মালদহ। এই জেলার আমের জন্য অপেক্ষায় থাকে গোটা দেশ। সেই মালদহের বাজার‌ই কিনা দক্ষিণ ভারতের আমের দখলে! অবাক লাগলেও এটাই বাস্তব।

এখন প্রচন্ড গরম তার উপর রমজান মাস চলছে। ফলে এই সময় যেকোনও ধরনের ফলের চাহিদা বেশি। সেই সুযোগেই মালদহের বাজারে বাজারে ব্যাপক বিক্রি হচ্ছে দক্ষিণ ভারতের পাকা আম। জেলার আমের মত স্বাদ না হলেও দক্ষিণ ভারতের এই আমের স্বাদ‌ও বেশ মিষ্টি। শহরের বাজার থেকে গ্রামগঞ্জের বাজারে দেদার বিক্রি হচ্ছে দক্ষিণ ভারতের এই আম। এর কারণ হল, মালদহের পাকা আম বাজারে আসার সময় এখনও হয়নি। তা বাগানে এখন গুটি অবস্থায় রয়েছে। মালদহের আম পেকে বাজারে আসতে এখনও অনেক দেরি।

আর‌ও পড়ুন: ভোট মানেই জোরপাটকির কাছে আতঙ্ক, কেন্দ্রীয় বাহিনী যেন এখানে মূর্তিমান ‘যমদূত’!

সেই সুযোগেই রমজান মাসের সময় জেলার বাজার দেদার বিক্রি হচ্ছে ভিন রাজ্যের বিভিন্ন আম। আপাতত আগামী দু’মাস বাজারে থাকবে দক্ষিণ ভারতের আম। আমের স্বাদ মেটাতে জেলাবাসী আম কিনছেন। তবে দাম বেশি ও স্বাদও তেমন না হওয়ায় এই আম খেয়ে মন ভরছে না।

আর‌ও পড়ুন: মিনি টর্নেডো বিধ্বস্ত গ্রামে মেডিকেল ক্যাম্প, শিশুর চোখ থেকে বের হল পাথর

বর্তমানে খোলা বাজারে ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে দক্ষিণ ভারতের আম। মে মাসের শেষে থেকে জুন মাসের প্রথম সপ্তাহের দিকে মালদহের আম বাজারে বিক্রি শুরু হবে। অপরদিকে দক্ষিণ ভারতে ডিসেম্বর মাস থেকেই আম গাছে মুকুল ফুটতে শুরু করে। তাই দক্ষিণ ভারতের আম বাজারে আগেই চলে আসে। মালদহ ফল বাজার সমিতির সভাপতি গৌতম কুমার সাহা বলেন, একে প্রচন্ড গরম তার উপর রমজান মাস চলছে। তাই দক্ষিণ ভারতের আমের চাহিদা রয়েছে। তবে জেলার আম বাজারে চলে এলে আর কেউ এই দক্ষিণ ভারতের আম কিনবে না।

হরষিত সিংহ

South Indian Food: মাত্র ১০ টাকায় ইডলি! উপচে পড়ছে ক্রেতাদের ভিড়! জানুন কোথায় এই দোকান

সার্থক পণ্ডিত, কোচবিহার: নিত্যনতুন পদ খেতে কে না ভালবাসে! বিশেষত বাঙালি মানেই ভোজনরসিক। বাঙালিরা বাঙালির খাবারের তালিকায় বিভিন্ন ধরনের অবাঙালি খাবার দেখতে পাওয়া যায়। এবার কোচবিহারে দক্ষিণের খুবই জনপ্রিয় এবং মুখরোচক আরও একটি খাবার পাওয়া যাচ্ছে। কোচবিহারের রাস্তায় সন্ধ্যা নামলেই শুরু হচ্ছে তার বিক্রি। এই খাবারের স্বাদ নিতেই একবারের জন্য হলেও দোকানের সামনে ভিড় জমাচ্ছেন বহু মানুষ। এমন ছবিই দেখা যাচ্ছে কোচবিহারের এয়ারপোর্ট সংলগ্ন রেল গুমটির এই দোকানে। প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত এক নাগাড়ে এই দোকান চলছে।

দোকানের কর্ণধার শশীকান্ত রায় জানান, তিনি আগে এই খাবার তৈরি করতে পারতেন না। সবার আগে এই খাবারটি দেখেন অন্য একটি জায়গায়। পরে তিনি বাড়িতে এসে এই ইডলি বাড়িতেই সবার আগে বানান। সেই ইডলি তিনি তাঁর বাড়ির আশেপাশের লোকেদের খাওয়ান। তাঁদের কাছ থেকে তিনি প্রচুর প্রশংসা পান। ঠিক সেখান থেকেই তাঁর এই যাত্রাপথ শুরু। সব ক্রেতা তাঁর তৈরি ইডলি খেয়ে দারুণ প্রশংসা করেন। তবে তিনি দাম রেখেছেন সকলের সাধ্যের মধ্যেই। মাত্র ১০ টাকায় একটি ইডলি বিক্রি করেন তিনি। কোচবিহারের রাস্তায় দক্ষিণের এই খাবার কোথাও পাওয়া যেত না আগে। তাই সন্ধ্যা নামলেই অনেক মানুষের ভিড় জমতে শুরু করে তাঁদের এই দোকানে। যাঁরা একবার এই ইডলি খাচ্ছেন, তাঁরা প্রতিদিনই আসছেন এই ইডলি খেতে।”

আরও পড়ুন : জলখাবারেই ২৭৫ পদ! মাঝরাতের মেনু ৮৫ রকম খাবার! অনন্ত-রাধিকার প্রাক বিয়ের অনুষ্ঠানে রাঁধবেন ৬৫ জন রন্ধনশিল্পী

দোকানে আসা দু’জন ক্রেতা অভীক বর্মণ ও অভিপ্রিয়া পাল জানান, “দক্ষিণের এই জনপ্রিয় খাবার ইডলি আগে কোচবিহারে সেরকম ভাবে রাস্তার দোকানে মিলত না। তবে এই নতুন দোকানে খুবই ভাল মানের ইডলি পাওয়া যাচ্ছে। দাম রয়েছে সকলের সাধ্যের মধ্যেই। ইতিমধ্যেই বহু ক্রেতারা এই দোকানের খাবারের স্বাদ নিতে ভিড় করছেন দোকানে।”

কোচবিহারের খাদ্যরসিকদের জন্য এই নতুন খাবারের দোকান আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে। বহু মানুষ দূর থেকেও আসছেন এই দোকানের ইডলির স্বাদ নিতে। সন্ধ্যা নামলেই ছোট থেকে বড় বহু মানুষকে দেখা যাচ্ছে এই দোকানে।

South Indian Food: অল্প দামে দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের নতুন ঠিকানা! ধোসার ভ্যারাইটি দেখলে মাথা ঘুরবে

দুর্গাপুরে দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের নতুন ঠিকানা। এক ছাদের তলায় পেয়ে যাবেন নানা রকমের ধোসা। এছাড়াও অন্যান্য রয়েছে দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের খনি।
দুর্গাপুরে দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের নতুন ঠিকানা। এক ছাদের তলায় পেয়ে যাবেন নানা রকমের ধোসা। এছাড়াও অন্যান্য রয়েছে দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের খনি।
দুর্গাপুরের সগরভাঙ্গায় শুরু হয়েছে দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের একটি রেস্তোরাঁ। যেখানে মশলা ধোসা, প্লেন ধোসা, মহীশূর ধোসা সহ নানা রকম দক্ষিণ ভারতীয় খাবার রয়েছে।
দুর্গাপুরের সগরভাঙ্গায় শুরু হয়েছে দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের একটি রেস্তোরাঁ। যেখানে মশলা ধোসা, প্লেন ধোসা, মহীশূর ধোসা সহ নানা রকম দক্ষিণ ভারতীয় খাবার রয়েছে।
তবে এই রেস্তোরাঁয় মহীশূর ধোসা সবথেকে বেশি জনপ্রিয়। নানারকম মশলার সঙ্গে নারকেলের চাটনি। বারবার কাছে ডাকছে ধোসা প্রেমীদের।
তবে এই রেস্তোরাঁয় মহীশূর ধোসা সবথেকে বেশি জনপ্রিয়। নানারকম মশলার সঙ্গে নারকেলের চাটনি। বারবার কাছে ডাকছে ধোসা প্রেমীদের।
ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ অথবা ডিনার। সবসময়য়ের জন্যই দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের নানান সম্ভার রয়েছে এই রেস্তোরাঁর কাছে। ফলে সকাল, দুপুর, বিকেল যেকোনও সময় এখানে আপনি যেতে পারেন।
ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ অথবা ডিনার। সবসময়য়ের জন্যই দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের নানান সম্ভার রয়েছে এই রেস্তোরাঁর কাছে। ফলে সকাল, দুপুর, বিকেল যেকোনও সময় এখানে আপনি যেতে পারেন।
সাজানো গোছানো এই রেস্তোরাঁয় খাবারের দামও সাধ্যের মধ্যে। মূলত ৯০ টাকা থেকে ধোসার দাম শুরু হচ্ছে। মহীশূর ধোসার দাম রয়েছে নাগালের মধ্যে।
সাজানো গোছানো এই রেস্তোরাঁয় খাবারের দামও সাধ্যের মধ্যে। মূলত ৯০ টাকা থেকে ধোসার দাম শুরু হচ্ছে। মহীশূর ধোসার দাম রয়েছে নাগালের মধ্যে।

South Indian Food: সম্ভার দেখে চোখ ছানাবড়া! নিজের পছন্দ মত সাজিয়ে নিতে পারবেন ধোসা! দেখুন ভিডিও

দুর্গাপুরঃ ধোসার বিশাল সম্ভার। নাম মাত্র দামে খাঁটি দক্ষিণ ভারতের স্বাদ। আবার মনের মত করে স্বাদ অনুযায়ী বানিয়ে নিতে পারেন ধোসা। এমনই সুযোগ নিয়ে হাজির দুর্গাপুরের একটি রেস্টুরেন্ট।

Food: ধোসার বিশাল সম্ভার! নিজের পছন্দ মত সাজিয়ে নিতে পারবেন ধোসা! কোথায় জানেন?

দুর্গাপুর: ধোসার বিশাল সম্ভার। নাম মাত্র দামে খাঁটি দক্ষিণ ভারতের স্বাদ। আবার মনের মত করে স্বাদ অনুযায়ী বানিয়ে নিতে পারেন ধোসা। এমনই সুযোগ নিয়ে হাজির দুর্গাপুরের একটি রেস্টুরেন্ট। যেখানে আপনি পেয়ে যাবেন প্লেন ধোসা থেকে শুরু করে মশলা ধোসা, মহীশূর ধোসা-সহ নানা রকমের দক্ষিণ ভারতের পরিচিত খাবারের আইটেম।

আরও পড়ুনঃ মাত্র ২০ টাকায় কমবে গ্যাস থেকে মাইগ্রেন! শুধু প্রতিদিন পাতে রাখুন এই মুশকিলাসান

দুর্গাপুর স্টেশন থেকে মুচিপাড়া যাওয়ার পথে কিলোমিটার দুয়েকের মধ্যেই রয়েছে এই নতুন রেস্টুরেন্টটি। এই জায়গায় আপনি শুধুমাত্র দক্ষিণ ভারতের নানা খাবার পাবেন। ব্রেকফাস্ট থেকে শুরু করে লাঞ্চ, ডিনার সবসময়য়ের জন্যই বিভিন্ন স্বাদের ধোসা, ইডলি রয়েছে তাঁদের কাছে। আর দাম নিয়েও চিন্তার খুব বিশেষ কিছু নেই। কারণ দামও রয়েছে সাধারণের নাগালের মধ্যে।

তবে, এই রেস্টুরেন্টের মহীশূর ধোসা সবথেকে বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ মশলা দিয়ে তৈরি এই ধোসা খেতে বারবার আসছেন মানুষ। মহীশূরধোসার দাম রাখা হয়েছে ১৮০ টাকা। তবে, ১২০ টাকা থেকেই এখানে ধোসার দাম শুরু হচ্ছে। সঙ্গে রয়েছে আনলিমিটেড সাম্বার এবং চাটনি। তবে আপনি যদি কাস্টমাইজ ধোসা খেতে চান, তাহলে সেই দাম আপনাকে আলাদাভাবে দিতে হবে।

রেস্টুরেন্টের এক্সিকিউটিভ সেফ জানিয়েছেন, ভোজন প্রিয় মানুষের মুখে সেরা স্বাদ তুলে দিতে তাঁরা প্রস্তুত। গ্রাহকরা যাতে নিজেদের পছন্দ মত স্বাদ পান, সেদিকে সবসময় নজর রাখছেন সংস্থার কর্মী এবং রাঁধুনীরা। তাই আপনিও যদি দুর্গাপুরে বসে খাঁটি দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের স্বাদ উপভোগ করতে চান, তাহলে ঘুরে আসুন এই রেস্টুরেন্ট থেকে।

নয়ন ঘোষ