Tag Archives: Viral story

Strange Story: চড়চড় করে বাড়ছে বিদ্যুতের বিল, কারণ জানলে চোখ কপালে উঠবে

বিদ্যুতের বিল দিতে গিয়ে এমনিতেই চক্ষু চড়কগাছ হয়ে ওঠে, কিন্তু যদি এমন হয় আপনিই অন্যের বিল দিচ্ছেন তাও আবার এক দু’ মাস প্রায় আঠেরোটা বছর৷ এমনই আজব বাস্তবে ঘটল৷

আসলে এক ব্যক্তির বিল কম হওয়ার নাম নিচ্ছিল না৷ বার বার বিভিন্ন জায়গায় বলেও লাভ হয়নি৷ তখনই তিনি তদন্ত করানোর সিদ্ধান্ত নেন৷ আর তারপরই জানা গেল এই আজব খবর৷ প্রায় ২০০৯ সাল থেকে তিনি নিজের সঙ্গে অন্যের বিল মেটাচ্ছেন৷ আর তাতেই প্রতিবছর তাঁকে এই পাহাড় প্রমাণ অর্থ দিতে হচ্ছিল৷

আরও পড়ুন: মধ্যমগ্রামে ভয়ঙ্কর পথ দুর্ঘটনা, পিকআপভ্যান পিষে দিল ব্যক্তিকে, ঘটনাস্থলেই মৃত্যু

যদিও ঘটনাটি এই দেশের নয়৷ এটি ঘটেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি শহর ভ্যাকাভিলে৷ ব্যক্তির নাম উইলসন৷ কিন্তু তিনি সে দেশের প্যাসিফিক গ্যাস অ্যান্ড ইলেকট্রিক কোম্পানির গ্রাহক ছিলেন৷ কিন্তু তিনি খেয়াল করেন বিগত কয়েকবছর ধরেই তাঁর অস্বাভাবিক বিল আসছিল৷

আরও পড়ুন:২৬/১১ মুম্বই হামলার কড়া নিন্দা, সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় বড় পদক্ষেপ কোয়াডে, নেওয়া হল যে সিদ্ধান্ত…

তিনি খেয়াল করেছেন, তাঁর বাড়ির সমস্ত বৈদ্যুতিক সামগ্রী বন্ধ করে রাখলেও মিটার চলতেই থাকে৷ তখনই উইলসন সংশ্লিষ্ট কোম্পানিকে তদন্ত করার জন্য চিঠি দেন৷ সেখান থেকে এক ব্যক্তি এসে সরেজমিনে এসে তদন্তও করে গিয়েছিলেন৷

সেই কোম্পানিই তাঁকে চিঠি দিয়ে জানান, তিনি ২০০৯ সাল থেকে পাশের ফ্ল্যাটের বিল পরিশোধ করে চলেছেন, আর তাতেই কপালে হাত উইলসনের৷

Astronaut Shares Photo: মহাকাশ থেকে ভারতে বিদ্যুৎ চমকানোর ছবি! সাক্ষী মহাকাশচারী, দেখে নিন অসাধারণ মুহূর্তের ছবি

আকাশে বিদ্যুৎ চমকানোর ছবি ভয়ানক সুন্দর৷ সেই মুহূর্তের ছবি কতজনাই না ফোনবন্দি করে৷ মহাকাশ থেকে এই বিদ্যুতের ছবি ওতটাও ভয়ঙ্কর লাগে না৷বরং এক অদ্ভুত সুন্দরের মোহ ঘিরে থাকে ছবি জুড়ে৷ এমনই এক ছবি তুলে পাঠালেন মহাকাশচারী ম্যাথিউ ডমিনিক৷

১৭ অগাস্ট, এক মহাকাশ থেকে বিদ্যুৎ চমকানোর ছবি ক্যামেরা বন্দি করেছেন, ম্যাথিউ৷ সেই ছবি কোন দেশের জানের? ভারতের৷ আমাদের দেশে তখন কোথাও বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে৷ এই দেশে বসে কেউ ভয় পেয়েছে, কেউ দুশ্চিন্তা করেছে, কেউ অবাক হয়ে দেখেছে প্রকৃতির ভয়ঙ্কর সুন্দর রূপকে৷ আর মহাকাশে বসে একজন সেই অসাধারণ মুহূর্তের ছবি তুলছিল৷

আরও পড়ুন: পুরুষ ছাড়াই সন্তান উৎপাদনে সক্ষম, কোন প্রাণী জানেন? শুনলে চমকে উঠবেন!

সেই ছবি দেখে পৃথিবীর এপারে থাকা বাসিন্দারা মুগ্ধ হয়ে গিয়েছে৷ ম্যাথিউ ইন্টারন্যাশানাল স্পেস স্টেশন থেকে টুইটার হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লিখেছেন, ‘‘ভারতে কোনও একটা জায়গায় এই বজ্রপাত হচ্ছে৷ বার্স্ট মুডে এই ছবিগুলো তুলেছিলাম৷ এই ছবি নিজেই স্বয়ংসম্পূর্ণ৷  এর জন্য কোনও রকম ক্রপ বা এডিটের দরকার লাগে না৷’’

আরও পড়ুন: হু হু করে কমল ওজন, ৬০০ কেজি কমে হল ৬৩! তারপর কী হল? দেখলে চমকে যাবেন

অনেকেই এই পোস্টে কমেন্ট, লাইক করেছে৷ একভারতীয় কমেন্ট করেছে, ‘‘ সুপারকুল ছবি! মালভুমির মতো দেখতে লাগছে অঞ্চলটাকে৷ প্লিজ় জানান এটা ভারতের কোন অঞ্চল?’’

আমরা প্রাকৃতিক দুর্যোগে ভয় পাই, কখনও মুগ্ধ হই৷ কিন্তু আমাদের বাইরে বিরাট ব্যাপক প্রাণহীন মহাকাশে আমাদের পৃথিবী কী অসাধারণ সুন্দর! এই ছবির অসাধারণ রঙ, আলোর বৈপরিত্য, জলের আভাস তারই প্রমাণ৷

Knowledge Fact: বৃষ্টি হলেই ঝরে পড়ে মুক্তো, ভারতেই অবস্থিত বিস্ময়কর এই পাহাড়টির নাম জানেন? নিরানব্বই শতাংশ মানুষই বলতে পারে না৷

এ হল এমন পাহাড় যেখানে বৃষ্টি সঙ্গে ঝড়ে পড়ে বহুমূল্যবান রত্ন। এমনই পাহাড় রয়েছে বিহারের গয়ায়৷ যেখানে বৃষ্টি হলেই মুক্তো ঝড়ে পড়ে৷ সাধারণ মানুষরা বলেন এখান থেকে পাওয়া মুক্তো তাঁরা বিক্রি করেছেন প্রায় ৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ততে৷
এ হল এমন পাহাড় যেখানে বৃষ্টি সঙ্গে ঝড়ে পড়ে বহুমূল্যবান রত্ন। এমনই পাহাড় রয়েছে বিহারের গয়ায়৷ যেখানে বৃষ্টি হলেই মুক্তো ঝড়ে পড়ে৷ সাধারণ মানুষরা বলেন এখান থেকে পাওয়া মুক্তো তাঁরা বিক্রি করেছেন প্রায় ৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ততে৷
বিহারের গয়াতে এই পাহাড়কে মুক্তো পাহাড় বলা হয়। যখন বৃষ্টি হয় তখন বৃষ্টির সঙ্গে এই পাহাড় থেকে মূল্যবান মুক্তা ও প্রবালও পাহাড়ের ঢালু বেয়ে বয়ে যায়৷ বোধগয়া ও অন্যান্য রাজ্য থেকে ক্রেতারা এখানে মুক্তো ও প্রবাল কিনতে আসেন৷
বিহারের গয়াতে এই পাহাড়কে মুক্তো পাহাড় বলা হয়। যখন বৃষ্টি হয় তখন বৃষ্টির সঙ্গে এই পাহাড় থেকে মূল্যবান মুক্তা ও প্রবালও পাহাড়ের ঢালু বেয়ে বয়ে যায়৷ বোধগয়া ও অন্যান্য রাজ্য থেকে ক্রেতারা এখানে মুক্তো ও প্রবাল কিনতে আসেন৷
গয়া জেলার উজিরগঞ্জ ব্লকের হংসরাজ এবং সোমনাথ পাহাড়কেই মুক্তো পাহাড় বলা হয়। উভয় পাহাড় একে অপরের সংলগ্ন এবং এই পাহাড়ের নীচে হাসরা গ্রাম অবস্থিত। এখানে প্রবল বৃষ্টি হলে পাহাড়ের পাদদেশ থেকে মুক্তা বের হয়। সেই মুক্তো অনেক সময় পাদদেশে অবস্থিত হাসরা গ্রামে এসে জড়ো হয়৷
গয়া জেলার উজিরগঞ্জ ব্লকের হংসরাজ এবং সোমনাথ পাহাড়কেই মুক্তো পাহাড় বলা হয়। উভয় পাহাড় একে অপরের সংলগ্ন এবং এই পাহাড়ের নীচে হাসরা গ্রাম অবস্থিত। এখানে প্রবল বৃষ্টি হলে পাহাড়ের পাদদেশ থেকে মুক্তা বের হয়। সেই মুক্তো অনেক সময় পাদদেশে অবস্থিত হাসরা গ্রামে এসে জড়ো হয়৷
মুষলধারে বৃষ্টি হলে তবেই কখনও কখনও জলের তোড়ে গড়িয়ে এলে এই ধরনের মুক্তো বা প্রবাল পাওয়া যায়৷ তাই বৃষ্টি হলেই এখানকার স্থানীয় মানুষেরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে৷ বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য এখানে এই দুই পাহাড়ের গর্ভে অনেক মূল্যবান পাথর রয়েছে। তাই প্রবল বৃষ্টিপাতে এই ধরনের মুক্তো গড়িয়ে পড়ে৷ একই সঙ্গে জানা যায়, এই পাহাড়ে রয়েছে আটটি ধাতব ভাস্কর্য । হংসরাজ পর্বতের চারপাশে একটি রাজার প্রাসাদের অবশিষ্টাংশ রয়েছে, যা আগে রাজা-মহারাজাদের প্রাসাদ ছিল বলে মনে করা হয়। এর ধ্বংসাবশেষ এখনও রয়ে গিয়েছে৷
মুষলধারে বৃষ্টি হলে তবেই কখনও কখনও জলের তোড়ে গড়িয়ে এলে এই ধরনের মুক্তো বা প্রবাল পাওয়া যায়৷ তাই বৃষ্টি হলেই এখানকার স্থানীয় মানুষেরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে৷ বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য এখানে এই দুই পাহাড়ের গর্ভে অনেক মূল্যবান পাথর রয়েছে। তাই প্রবল বৃষ্টিপাতে এই ধরনের মুক্তো গড়িয়ে পড়ে৷ একই সঙ্গে জানা যায়, এই পাহাড়ে রয়েছে আটটি ধাতব ভাস্কর্য । হংসরাজ পর্বতের চারপাশে একটি রাজার প্রাসাদের অবশিষ্টাংশ রয়েছে, যা আগে রাজা-মহারাজাদের প্রাসাদ ছিল বলে মনে করা হয়। এর ধ্বংসাবশেষ এখনও রয়ে গিয়েছে৷
গ্রামের মানুষ মুক্তো বিক্রি করতে সরাসরি জুয়েলার্সের কাছে যায়। আগে জুয়েলারিরা নিজেরাও এখানে গ্রামে আসতেন। তারা এখনও আসে, কিন্তু এখন গ্রামবাসীরা নিজেরাই এখন মুক্তার মূল্য খুঁজে বেশি দামে বিক্রি করে। হাসরা গ্রামের বাসিন্দারা জানান, বৃষ্টি হলেই পাহাড় থেকে মুক্তা ঝরে পড়ে। পাহাড়ের মুক্তা চলে যায় গ্রামের দিকে আর মাঠের দিকে। কৃষক যখন তাদের ক্ষেত চাষ করে, তখন তারা মুক্তা খুঁজে পায়। গ্রামবাসীরাও হন্যে হয় খুঁজে বেড়ায় মুক্তো৷ অনেকে সুতোর সাহায্যে গলায় মুক্তা বেঁধে পরেন।
গ্রামের মানুষ মুক্তো বিক্রি করতে সরাসরি জুয়েলার্সের কাছে যায়। আগে জুয়েলারিরা নিজেরাও এখানে গ্রামে আসতেন। তারা এখনও আসে, কিন্তু এখন গ্রামবাসীরা নিজেরাই এখন মুক্তার মূল্য খুঁজে বেশি দামে বিক্রি করে। হাসরা গ্রামের বাসিন্দারা জানান, বৃষ্টি হলেই পাহাড় থেকে মুক্তা ঝরে পড়ে। পাহাড়ের মুক্তা চলে যায় গ্রামের দিকে আর মাঠের দিকে। কৃষক যখন তাদের ক্ষেত চাষ করে, তখন তারা মুক্তা খুঁজে পায়। গ্রামবাসীরাও হন্যে হয় খুঁজে বেড়ায় মুক্তো৷ অনেকে সুতোর সাহায্যে গলায় মুক্তা বেঁধে পরেন।

Viral: বাসের মধ্যেই সন্তানের জন্ম দিলেন ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা! তারপরেই… মুহূর্তে ভাইরাল ভিডিও

ত্রিশূর: বাসের মধ্যেই সন্তানের জন্ম দিলেন ৩৭ বছর বয়সী এক মহিলা। কেরলের মলপ্পুরমের বাসিন্দা ওই মহিলা বাসে চেপে ত্রিশূর থেকে কোঝিকোড়ের থোট্টিপালাম যাচ্ছিলেন।

কেএসআরটিসি-র বাসটি যখন ত্রিশূরের পেরামঙ্গলম পেরিয়েছে, তখন আচমকাই প্রসববেদনা শুরু হয় ওই মহিলার। সঙ্গে সঙ্গে পথ বদলে ফেলে ত্রিশূরের অমলা হাসপাতালের উদ্দেশ্যে ছুটতে শুরু করে বাসটি। যতক্ষণে বাসটি হাসপাতালে পৌঁছয়, ততক্ষণে ওই মহিলা তীব্র প্রসব যন্ত্রণায় ছটফট করতে শুরু করে দিয়েছেন। বোঝা যায়, তাঁর প্রসবের সময় আসন্ন।

বাসটি হাসপাতালের মূল ফটকে পৌঁছনোমাত্রই নেমে পড়েন বাকি যাত্রীরা। সঙ্গে সঙ্গে তৎপর হয়ে কাজ শুরু করে দেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। অনলাইনে এই ঘটনার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে ওই প্রসূতিকে প্রসব করানোর জন্য তৎপরতা ধরা পড়েছে। যদিও আগে থেকেই হাসপাতালে পুরো ঘটনা জানানো হয়েছিল। এর ফলে আগে থেকে সমস্ত ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল।

ফলে চিকিৎসক এবং নার্সরা কোনও সময় নষ্ট না করে প্রয়োজনীয় কাজকর্ম শুরু করে দেন বাসের ভিতরেই। ব্যান্ডেজ থেকে ব্ল্যাঙ্কেট-সহ সমস্ত প্রয়োজনীয় সামগ্রী বাসে আনা হয়েছিল। অর্থাৎ প্রসবের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত কিছুই প্রস্তুত রাখা হয়েছিল। এরপর সফল ভাবে প্রসব করানোর পরে ওই প্রসূতি এবং নবজাতককে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানেই শুরু হয় মা এবং শিশুসন্তানের চিকিৎসা।

কেএসআরটিসি-র কর্মী এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন অমলা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। জানানো হয়েছে যে, কেএসআরটিসি কর্মী বুঝতে পেরেছিলেন যে, ওই মহিলার প্রসববেদনা উঠছে। ফলে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট নাগাদ বাস হাসপাতালে পৌঁছয়। তবে তার মধ্যেই প্রায় প্রসব হয়েই গিয়েছিল। এরপর চিকিৎসক এবং নার্সরা মিলে গোটা প্রসব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন। সকলের মিলিত উদ্যোগে নয় মাসের গর্ভবতী ওই মহিলা সফল ভাবে এক সুস্থ কন্যাসন্তানের জন্ম দিয়েছেন।

Viral Story: মহিলাকে কোলে চাপিয়ে ঝড়ের বেগে বাইক চালাচ্ছেন তরুণ… তারপর যা হল…. ভাইরাল হতেই শিউরে উঠল নেটিজেনরা

বাইক চালিয়ে যাচ্ছেন এক ব্যক্তি। আর দিব্যি তাঁর কোলে বসে রয়েছেন এক মহিলা। এখানেই শেষ নয়, ওই মহিলা আবার বাইক চালকের গলা জড়িয়ে রেখেছেন। এটা কোনও ফিল্মের দৃশ্য কিংবা শ্যুটিংয়ের ঘটনা নয়। একেবারেই সত্য ঘটনা। বেঙ্গালুরুর এহেন চাঞ্চল্যকর ঘটনা ধরা পড়েছে সিসিটিভি ক্যামেরায়। ওই ভিডিও ফুটেজই বর্তমানে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। স্বাভাবিক ভাবেই এই ভিডিও দেখে শিউরে উঠছেন নেটিজেনরা। আর এই ফুটেজ নজরে আসতেই নড়েচড়ে বসে পুলিশ। রীতিমতো তল্লাশি চালিয়ে ওই যুগলকে খুঁজে বার করেছে তারা।

ইন্ডিয়া টুডে-র প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে যে, ওই বাইক চালকের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। তার নাম সিলাম্বারাসেন। ২১ বছর বয়সী ওই তরুণ বেঙ্গালুরুর শামপুরা এমভি লেআউটের বাসিন্দা। বেঙ্গালুরুর ডিসিপি ট্রাফিক নর্থ ইন্ডিয়া টুডে-র কাছে জানিয়েছে যে, “ওই অপরাধীর খোঁজ মিলেছে। এর আগে সে কী কী নিয়ম ভেঙেছে, সেই তালিকা আমরা খতিয়ে দেখব।” ইতিমধ্যেই অভিযুক্তের গাড়িটি বাজেয়াপ্ত করেছে ট্রাফিক পুলিশ। সেই সঙ্গে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপও গ্রহণ করা হবে।

ভিডিওটি ঠিক কবেকার, সেটা অবশ্য জানা যায়নি। তাতে দেখা যাচ্ছে যে, মহিলা একপেশে হয়েই বাইক চালকের কোলে বসে রয়েছেন এবং তাঁর গলা জড়িয়ে রেখেছেন। এরপর সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করে বাইকটির নম্বর প্লেট খুঁজে পায় বেঙ্গালুরু পুলিশ। তারপরেই ধরা হয় অভিযুক্তকে।

আরও পড়ুন: ডাইনোসরের থেকেও পুরনো-শক্তিশালী, ঘুরে বেড়ায় ঘরময়! বেঁচে থাকবে পরমানু যুদ্ধ হলেও! বলুন তো, কোন প্রাণী?

ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৭৯ ধারা (বেপরোয়া ভাবে কিংবা অবহেলা করে গাড়ি চালানো, যার ফলে মানুষের জীবন বিপন্ন হয়)-য় এবং মোটর ভেহিকেলস আইনের ১৮৪ ধারা (বেপরোয়া ভাবে গাড়ি চালানো), ১৮৯ ধারা (জনবহুল রাস্তায় তীব্র গতিতে গাড়ি চালানো অথবা গাড়ি দৌড় বা রেসিং), ১২৯ ধারা (গাড়ি চালানোর সময় হেলমেট না পরা) এবং ১৭৭ ধারা (ট্রাফিক নিয়ম না মানা এবং কাউকে নিজের গাড়ি নিয়ন্ত্রণে বাধা দেওয়ার অনুমতি দেওয়া)-র অধীনে ওই তরুণের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

Original Link: https://www.news18.com/india/man-rides-bike-with-woman-sitting-on-his-lap-in-bengaluru-video-goes-viral-video-8896517.html
Written By: Upasana

Bankura News: পরিচয় দিয়েছিল ডাক্তার, বর আসলে দুধ বিক্রেতা… ছাদনাতলাতেই হল কেলেঙ্কারি 

বাঁকুড়া: বিয়ে করতে এসে বর শ্রীঘরে। ভুয়ো ডাক্তার সেজে বিয়ে করতে এসে হাতেনাতে ধরা পড়ল বর।  অভিযোগের ভিত্তিতে বর বেশে বিয়ে করতে এসে একদম সটান শ্রীঘরে। এমনই তাজ্জব ঘটনা ঘটেছে বাঁকুড়ার জয়পুর ব্লকের বাঁকাটি গ্রামে। রীতিমতো  সোরগোল পড়ে গিয়েছে এলাকায়। সূত্রের খবর গত তিন বছর ধরে নিজেকে এসএসকেএমের এমবিবিএস ডাক্তার পরিচয় দিয়ে এক নার্সিং পড়ুয়াকে প্রেমের জালে ফাঁসিয়ে বিয়ে করার চেষ্টায় ছিল ডাক্তার ছদ্মবেশী বর।

শেষ পর্যন্ত ছাদনা তলায় এসেও নিজেকে এসএসকেএমের ডাক্তার পরিচয় দেওয়া বর বিয়ে করতে পারল না প্রেমিকাকে। বরযাত্রীর লোকেদের কাছ থেকে ভুয়ো পরিচয়পত্র জানতে পেরে শেষমেষ সিঁদুর দানের আগেই আটকে যায় বিয়ে।

বাপী চাঁদপারি আসলে পেশায় দুধ বিক্রেতা। বাড়ি মুর্শিদাবাদের খড়গ্রামে। পুলিশ সূত্রে খবর গত তিন বছর আগে সুপ্রিয়া পালের সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। ফেসবুক থেকে প্রেম, তারপরে দেখাশোনা করে বিয়ের পিঁড়িতে।

বিয়ের পিঁড়িতে বসতে গিয়ে বরযাত্রীর কথায় ভুয়ো ডাক্তারের পরিচয় পেয়ে কনের পরিবারের সদস্যরা সঙ্গে সঙ্গেই বিয়ে বন্ধ করে দেন। আটক করা হয় বরযাত্রীদের। খবর দেওয়া হয় জয়পুর থানায়। জয়পুর থানার পুলিশ তৎপরতার সঙ্গে থানায় নিয়ে আসে এবং জিজ্ঞাসাবাদ করে বরকে। ওই দুধ বিক্রেতা ডাক্তার নিজের ভুল স্বীকার করে নিয়েছেন।

Haunted Mobile Number: একটি মোবাইল নম্বর! যারাই ব‍্যবহার করত তাদেরই চলে যেত প্রাণ… কী ছিল সেই ভূতুড়ে ফোন নম্বরটি? রাতের ঘুম কেড়ে নেবে সেই গল্প

বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন থাকা খুবই সাধারণ ব্যাপার। শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার হাতেই আজ মোবাইল ফোন। কিন্তু আপনি কি কখনও শুনেছেন যে একটি ফোন নম্বরের কারণে কেউ প্রাণ হারিয়েছেন? মানুষ তো তার কী নম্বর তাও চিন্তা করে না, তারা কেবল এটি ব্যবহার করে। কিন্তু কয়েক বছর আগে একটি ফোন নম্বর আলোচনায় উঠে আসে, যেটিকে ভূতের নম্বর বলে দাবি করা হয়। ভুতুড়ে ফোন নম্বর বলা হয় কারণ যে এই নম্বরটি ব্যবহার করেছিল সে তার জীবন হারিয়েছে। এই কারণে নম্বরটিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়।
বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন থাকা খুবই সাধারণ ব্যাপার। শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার হাতেই আজ মোবাইল ফোন। কিন্তু আপনি কি কখনও শুনেছেন যে একটি ফোন নম্বরের কারণে কেউ প্রাণ হারিয়েছেন? মানুষ তো তার কী নম্বর তাও চিন্তা করে না, তারা কেবল এটি ব্যবহার করে। কিন্তু কয়েক বছর আগে একটি ফোন নম্বর আলোচনায় উঠে আসে, যেটিকে ভূতের নম্বর বলে দাবি করা হয়। ভুতুড়ে ফোন নম্বর বলা হয় কারণ যে এই নম্বরটি ব্যবহার করেছিল সে তার জীবন হারিয়েছে। এই কারণে নম্বরটিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়।
ডেইলি মেইল ​​নিউজ ওয়েবসাইটের ২০১০ সালের প্রতিবেদন অনুসারে, বুলগেরিয়াতে একটি মোবাইল ফোন কোম্পানি ছিল। যার নাম ছিল মোবিটেল। এই কোম্পানি একটি ফোন নম্বর জারি করেছিল।
ডেইলি মেইল ​​নিউজ ওয়েবসাইটের ২০১০ সালের প্রতিবেদন অনুসারে, বুলগেরিয়াতে একটি মোবাইল ফোন কোম্পানি ছিল। যার নাম ছিল মোবিটেল। এই কোম্পানি একটি ফোন নম্বর জারি করেছিল।
এই ফোন নম্বরটি প্রথম ব্যবহার করেছিলেন কোম্পানির সিইও ভ্লাদিমির গ্রাসনভ। কিন্তু ৪৮ বছর বয়সে ক্যান্সারে তিনি মারা যান। তাঁর কোনও শত্রুতা না থাকলেও আলোচনা শুরু হয় তাঁর এক ব্যবসায়ী শত্রু তাঁকে তেজস্ক্রিয় পদার্থ খাইয়ে তাঁর হত্যা করে।
এই ফোন নম্বরটি প্রথম ব্যবহার করেছিলেন কোম্পানির সিইও ভ্লাদিমির গ্রাসনভ। কিন্তু ৪৮ বছর বয়সে ক্যান্সারে তিনি মারা যান। তাঁর কোনও শত্রুতা না থাকলেও আলোচনা শুরু হয় তাঁর এক ব্যবসায়ী শত্রু তাঁকে তেজস্ক্রিয় পদার্থ খাইয়ে তাঁর হত্যা করে।
এর পরে সংখ্যাটি বুলগেরিয়ান মাফিয়া কনস্ট্যান্টিন দিমিত্রভের কাছে পৌঁছয়। যখন দিমিত্রভ নেদারল্যান্ডে তাঁর বহু-বিলিয়ন মাদক ব্যবসা পরিদর্শন করতে গিয়েছিলেন, তখন কেউ তাঁকে হত্যা করে। বয়স ছিল মাত্র ৩১ বছর। ওই সময় তার কাছে ওই ফোন নম্বর পাওয়া যায়। গুলিবিদ্ধ হওয়ার সময় তিনি তার মডেল বান্ধবীর সঙ্গে ডিনার করছিলেন।
এর পরে সংখ্যাটি বুলগেরিয়ান মাফিয়া কনস্ট্যান্টিন দিমিত্রভের কাছে পৌঁছয়। যখন দিমিত্রভ নেদারল্যান্ডে তাঁর বহু-বিলিয়ন মাদক ব্যবসা পরিদর্শন করতে গিয়েছিলেন, তখন কেউ তাঁকে হত্যা করে। বয়স ছিল মাত্র ৩১ বছর। ওই সময় তার কাছে ওই ফোন নম্বর পাওয়া যায়। গুলিবিদ্ধ হওয়ার সময় তিনি তার মডেল বান্ধবীর সঙ্গে ডিনার করছিলেন।
তাঁর কাছ থেকে সেই ফোন নম্বরটি এক ব্যবসায়ী কনস্ট্যান্টিন দিশলিভের কাছে পৌঁছেছিল। ২০০৫ সালে বুলগেরিয়ার সোফিয়া শহরের একটি ভারতীয় রেস্তরাঁর বাইরে তাঁকে গুলি করা হয়। তিনি কোকেন ক্রয়-বিক্রয় করতেন।
তাঁর কাছ থেকে সেই ফোন নম্বরটি এক ব্যবসায়ী কনস্ট্যান্টিন দিশলিভের কাছে পৌঁছেছিল। ২০০৫ সালে বুলগেরিয়ার সোফিয়া শহরের একটি ভারতীয় রেস্তরাঁর বাইরে তাঁকে গুলি করা হয়। তিনি কোকেন ক্রয়-বিক্রয় করতেন।
 নম্বরটি ২০১০ সালের মধ্যে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এই নম্বরটি ছিল +359 888 888 888। +359 হল বুলগেরিয়ার কান্ট্রি কোড৷ নম্বরটি নিয়ে মোবাইল কোম্পানির সঙ্গে কথা বললে তাঁরা এ ধরনের কোনও আলোচনা করতে অস্বীকার করেন।
নম্বরটি ২০১০ সালের মধ্যে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এই নম্বরটি ছিল +359 888 888 888। +359 হল বুলগেরিয়ার কান্ট্রি কোড৷ নম্বরটি নিয়ে মোবাইল কোম্পানির সঙ্গে কথা বললে তাঁরা এ ধরনের কোনও আলোচনা করতে অস্বীকার করেন।

লম্বা পথ পায়ে হেঁটে স্কুল পৌঁছতে হতো গ্রামের মেয়েদের, PF -এর টাকা দিয়ে বাস কিনে দিলেন প্রবীণ চিকিৎসক

#কোটপুটলি : রাজস্থানের কোটপুটলিতে এক ৬১ বছরের বর্ষীয়ান চিকিৎসক গ্রামের মেয়েদের পড়াশোনার জন্য এমন সাহায্য করেছেন যার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটিজেনরা। স্থানীয় চিকিৎসক আর পি যাদব দেখেছিলেন যাতায়াতের কোনও তেমন ব্যবস্থা না থাকায় কয়েক কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটেই স্কুল কলেজ যেতে হতো গ্রামের মেয়েদের। সহানুভূতিপ্রবণ চিকিৎসক ভাবতেন কীভাবে এর থেকে বাঁচানো যায় ওঁদের। কোনওভাবে সুযোগ করে দেওয়া যায় যাতায়াতের। ভাবতে ভাবতে পথও পেয়ে যান তিনি। ঠিক করেন অবসরের পর পাওয়া পি এফ-এর টাকাতেই কিছু একটা করা যাবে। যেমন ভাবা তেমন কাজ।

এতো লম্বা পথ হেঁটে স্কুল যেতে যাতে আর কষ্ট না হয় গ্রামের মেয়েদের, তাই পি এফ-এর ১৯ লক্ষ টাকা দিয়ে গোটা একটা বাসই কিনে নেন তিনি। অবনীস স্মরণ নামের এক আইএএস অফিসার ট্যুইটারে শেয়ার করে বিষয়টি জানিয়েছেন। আইএএস অফিসারের সেই ট্যুইট সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। ৫০০ র বেশি মানুষ এই পোস্টটি রিট্যুইট করেছেন। লাইক করেছেন প্রায় ৩০০০ জন।  সকলেই একবাক্যে বলেছেন এমন সহনাগরিক থাকলে বোধহয় দেশের অর্ধেক সমস্যা সমাধান হয়ে যায়। এটাই সত্যিকারেরটা দেশভক্তি বা দেশসেবা বলেও মন্তব্য করেন অনেকে।

বস্তুত, নিজের প্রভিডেন্ট ফান্ড থেকে ১৯ লক্ষ টাকা বের করে মেয়েদের জন্য বাস কিনে ফেলেন তিনি। চিকিৎসক আর.পি. যাদবের এই কাজের জন্য দেশজুড়ে মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসা মুখর হয়েছে। আইপিএস আর কে বিজ লিখেছেন, “এমন ব্যক্তিকে আমি প্রণাম জানাই।”