Tag Archives: west bardhaman news

West Bardhaman News : দু’লাখ টাকার অপারেশন হয়ে গেল সম্পূর্ণ বিনামূল্যে! দুর্গাপুর ইএসআই হাসপাতালের বড় সাফল্য

দুর্গাপুর : দু’লাখ টাকার অপারেশন হয়ে গেল সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। আবার সুস্থভাবে হাঁটাচলা করার ক্ষমতা ফিরে পেয়েছেন রোগী। স্বপ্ন দেখছেন পাহাড়ে ঘুরতে যাওয়ার। চিকিৎসক এবং তাঁর টিমের অক্লান্ত পরিশ্রমে বড় সাফল্য পেয়েছে দুর্গাপুর ইএসআই হাসপাতাল। কারণ প্রথমবার দুর্গাপুর ইএসআই হাসপাতালে সফল হয়েছে হাঁটু প্রতিস্থাপন অস্ত্রপোচার।

দুর্গাপুরের শ্যামপুরের বাসিন্দা অনিমা সাহা, বেশ কিছুদিন ধরেই তীব্র হাঁটুর যন্ত্রনা ভোগ করছিলেন। চিকিৎসার জন্য যান দুর্গাপুর ইএসআই হাসপাতালে। সেখানেই তাঁর হাঁটু প্রতিস্থাপনের প্রয়োজনীয়তা বুঝতে পারেন চিকিৎসকরা। কিন্তু এতদিন পর্যন্ত ইএসআই হাসপাতালে এই পরিষেবা ছিল না। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ নেয় যাতে সেখানেই হাঁটু প্রতিস্থাপন অস্ত্রপচার করা যায়। সেই মতশুরু হয় পরিকল্পনা এবং ব্যবস্থা নেওয়া হয়। অবশেষে আসে সাফল্য।

আরও পড়ুন : ইদের দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা কলকাতায়! গরম নিয়ে বড় আপডেট দিল হাওয়া অফিস

এই বিষয়ে ইএসআই হাসপাতালের মেডিকেল সুপার চিকিৎসক দীপাঞ্জন বক্সী জানিয়েছেন, এতদিন হাঁটু প্রতিস্থাপনের মতো অস্ত্রপচার জেলা ইএসআই হাসপাতালগুলিতে হত না। হয় কলকাতা যেতে হত। নয়তো কোনও বেসরকারি হাসপাতালে রেফার করতে হত। তাতে রোগীদের নানা সমস্যায় পড়তে হত। তাই ইএসআই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় সেখানেই অপারেশন করা হবে। যে অপারেশনে হাসপাতালে পুরো অর্থোপেডিক টিম-সহ সমস্ত চিকিৎসকরা সহযোগিতা করেছেন। আর তার ফলে অনিমা দেবীর হাঁটু প্রতিস্থাপন সফলভাবে করা গিয়েছে।

আরও পড়ুন : পাহাড়ে ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করেছেন? বৃষ্টির সম্ভাবনা কি রয়েছে? দেখে নিন কেমন থাকবে উত্তরবঙ্গের ওয়েদার

প্রসঙ্গত, অনিমা দেবীর হাঁটুর অপারেশন সফলভাবে করেছেন ইএসআই হাসপাতালের চিকিৎসক উদয়ন চৌধুরী এবং তাঁর টিম। তিনি জানিয়েছেন, এই চিকিৎসা করতে প্রায় ২ লক্ষ টাকা খরচ হওয়ার কথা। কিন্তু ইএসআই হাসপাতালে তা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে হল। কলকাতার বাইরে জেলার কোনও ইএসআই হাসপাতালে প্রথমবার সফলভাবে হাঁটু প্রতিস্থাপন করতে পেরে গর্বিত হাসপাতালের সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মী এবং চিকিৎসকরা। আগামী দিনেও যাতে রোগীদের এই পরিষেবা দেওয়া যায়, সেদিকেই মনোযোগ দিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

নয়ন ঘোষ

West Bardhaman News : চা খেলেন জমিয়ে, আবার ব্যায়াম করলেন! প্রার্থী কীর্তিকে গান শোনালেন প্রাতঃভ্রমণকারী 

দুর্গাপুর, পশ্চিম বর্ধমান : বেলা একটু বাড়লেই আস্তে আস্তে ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে রাস্তাঘাট। খুব প্রয়োজন ছাড়া রাস্তায় বের হচ্ছেন না কেউ। তাই সাতসকালে প্রচার সারলেন বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ। দুর্গাপুরের মেজর পার্ক এলাকায় এদিন প্রচার করেছেন তিনি। প্রাতঃভ্রমণ করতে বেরিয়ে সেরেছেন জনসংযোগ। কথা বলেছেন বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে।

এদিন সাত সকালে মেজর পার্কে প্রাতঃভ্রমণে গিয়েছিলেন কীর্তি আজাদ। সঙ্গে ছিলেন জেলা তৃণমূল সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী এবং দলের অন্যান্য কর্মী সমর্থকরা। সেখানে গিয়ে চনমনে মেজাজে দেখা গিয়েছে তৃণমূল প্রার্থীকে। আবার কথার মাঝে তৃণমূল প্রার্থীর মুখ থেকে শোনা গিয়েছে বাংলার সংস্কৃতি সম্পর্কে বহু প্রশংসা। কখনও আবার তিনি বিরোধী প্রার্থীকে আক্রমণ শানিয়ে নিজের মন্তব্য প্রকাশ করেছেন।

আরও পড়ুন : চৈত্রের গরমে নাভিশ্বাস উঠলেও আসানসোলে ভোটের হাওয়ায় তাপ নেই

অন্যদিকে, এদিন কীর্তি আজাদকে প্রাতঃভ্রমনে বেরিয়ে ফুটবল খেলায় মেতে উঠতে দেখা গিয়েছে। দিলীপ ঘোষের মতএদিন ফুটবল খেলায় মজে ছিলেন তৃণমূল প্রার্থী। তাছাড়াও তৃণমূল প্রার্থী থেকে এদিন বসন্তের গান শুনিয়েছেন প্রাতঃভ্রমন করতে আসা এক যুবক। সেসবের মাঝেই শরীরের প্রতি যত্ন নিতে দেখা গিয়েছে তাকে। করেছেন ব্যায়াম। আবার প্রাতঃভ্রমণকরতে আসা বহু মানুষের সঙ্গে ছবি তুলেছেন তিনি। তাদের আবদার মিটিয়েছেন।

সব মিলিয়ে এদিন সাত সকালে জমে উঠেছিল তৃণমূলের প্রচার। দুর্গাপুরে প্রচারে বেরিয়ে নানা ভঙ্গিমায় দেখা গিয়েছে কীর্তি আজাদকে। সেখানে জনসংযোগ হয়েছে। তিনি মানুষের আবদার মিটিয়েছেন, ছবি তুলেছেন। আবার কারোর কাছে গান শুনেছেন।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

চা খেতে খেতে জমিয়ে গল্প করেছেন সবার সঙ্গে। তৃণমূল প্রার্থীর এমন নিত্যনতুন নানা ধরনের আচরণ খুব স্বাভাবিকভাবেই মানুষের নজর কাড়ছে বলে মত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের।

নয়ন ঘোষ

West Bardhaman News : মাতৃগর্ভের দু’মাস কাটল হাসপাতালে! জন্মের পরেই ভয়ংকর সংক্রমণের শিকার যমজ শিশু

দুর্গাপুর, পশ্চিম বর্ধমান : সময়ের আগেই জন্ম হয়েছে তাদের। মাতৃগর্ভের কাটানো সময়টা তাদের কাটাতে হয়েছে টানা চিকিৎসার মাধ্যমে। জন্মের পর থেকে লাগাতার দু মাসের বেশি সময় যমজ শিশু চিকিৎসাধীন ছিল হাসপাতালে। জন্মের সময় সম্পূর্ণ হয়নি শারীরিক বিকাশ। সম্পূর্ণ হয়নি মস্তিষ্কের বিকাশও। কিন্তু চিকিৎসকের লাগাতার পরিশ্রম, স্বাস্থ্যকর্মীদের নিয়মিত নজরদারি, যত্নের ফলে অবশেষে আজ তারা সুস্থ। দুর্গাপুরের সগরভাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা সৌভিক চক্রবর্তী। তার স্ত্রী আইভিএফ পদ্ধতির মাধ্যমে সন্তান নিয়েছিলেন। কিন্তু সময়ের অনেকটা আগেই তাদের জন্ম হয়। চিকিৎসকরা বলছেন, ২৮ থেকে ২৯ সপ্তাহের মধ্যে যমজ শিশু দুটির জন্ম হয়।যার মধ্যে একটি পুত্র সন্তান এবং একটি কন্যা সন্তান।

যাদের জন্মের সময় ওজন ছিল এক কেজির কম। তাছাড়াও শারীরিক ও মস্তিষ্কের গঠন সম্পূর্ণ হয়নি। আর এর মধ্যেই প্রিম্যাচিউরড ওই শিশু দুটি ভয়ংকর সংক্রমনের শিকার হয়। দুর্গাপুরের একটি নার্সিংহোমে জন্ম নেওয়া ওই শিশু দুটিকে এরপর স্থানান্তর করা হয় দুর্গাপুরেরই একটি বেসরকারি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। সেখানে ওই শিশু দুটির চিকিৎসা শুরু করেন শিশু বিশেষজ্ঞ সীতাংশু চ্যাটার্জি। তিনি টানা দুই মাস ধরে ওই শিশু দুটির চিকিৎসা করেছেন। ওই চিকিৎসক জানিয়েছেন, যেহেতু সময়ের আগে শিশু দুটির জন্ম হয়েছিল, ফলে তারা সংক্রমণের শিকার হয়েছিল।

আরও পড়ুন : পড়ুয়াদের পুষ্টি যোগাতে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বড় চেষ্টা, বিদ্যালয়ে হচ্ছে মাশরুম চাষ

হাসপাতালে চিকিৎসা শুরু হওয়ার পর ফের তাদের অন্য ইনফেকশন ধরা পড়ে। যার ফলে শিশু দুটির জীবন সংশয় দেখা দিয়েছিল। ওই চিকিৎসক আরও জানিয়েছেন, সংক্রমণ ধরা পড়ার পর চিকিৎসা করা যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং ছিল। অ্যান্টিবায়োটিক বা ওষুধ দেওয়ার ক্ষেত্রেও নানা রকম প্রতিবন্ধকতা ছিল। তবে শেষমেষ সেই শিশু দুটিকে সুস্থ করা গিয়েছে। তাছাড়াও শিশু দুটির জন্মের সময় চোখের সমস্যা দেখা গিয়েছিল।

যার জন্য দেওয়া হয়েছিল বিশেষ ইনজেকশন। বর্তমানে শিশু দুটি সুস্থ স্বাভাবিক রয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন। যে কারণে যমজ শিশু দুটিকে তার বাবা-মায়ের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

জীবন সংশয়ে থাকা এই দুটি শিশুর প্রাণ বাঁচাতে পেরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যেমন খুশি, তেমনই খুশি শিশু দুটির পরিবারও।

নয়ন ঘোষ

West Bardhaman News : পড়ুয়াদের পুষ্টি যোগাতে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বড় চেষ্টা, বিদ্যালয়ে হচ্ছে মাশরুম চাষ

আসানসোল, পশ্চিম বর্ধমান : পড়ুয়াদের মুখে তুলে দিতে হবে পুষ্টিকর খাবার। তার জন্য শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বড় উদ্যোগ। যা জানলে আপনার মন ভাল হয়ে যেতে বাধ্য। কারণ পড়ুয়াদের জন্য শিক্ষকরা চালিয়ে যাচ্ছেন নিরন্তর প্রয়াস। শিক্ষাদানের পাশাপাশি পড়ুয়াদের মুখে পুষ্টি তুলে দিতেও তারা পিছিয়ে নেই। চিত্তরঞ্জনের ছয়’এর পল্লী নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়। যেখানে পড়ুয়াদের জন্য বড় উদ্যোগ নিতে দেখা গিয়েছে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের।

এই বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকারা উদ্যোগ নিয়ে করছেন মাশরুম চাষ। বিদ্যালয়ে এই মাশরুম চাষ করছেন তারা। যদিও এই কাজ মোটেও সহজ ছিল না। সহজ ছিল না পরিকল্পনার বাস্তবায়ন। তবে শেষমেষ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা সহ অন্যান্য পার্শ্ব শিক্ষকরা উদ্যোগ নিয়ে বিদ্যালয়ে মাশরুম চাষ করছেন। আর সেখান থেকে উৎপন্ন মাশরুম চলে যাচ্ছে মিড ডে মিলের রান্নাঘরে। সপ্তাহে অন্ততপক্ষে দু’দিন এই উৎপাদিত মাশরুম মিড ডে মিলের খাবারে পাচ্ছে পড়ুয়ারা।

আরও পড়ুন : লাল-সবুজ-গেরুয়া, তিন প্রার্থীই ছুটছেন সবজির বাজারে! কেন? বর্ধমান-দুর্গাপুরে আজব কাণ্ড

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা ঝর্ণা মন্ডল জানিয়েছেন, তিনিই প্রথম বিদ্যালয়ের মাশরুম চাষ করার পরিকল্পনা করেন। পরে বিষয়টি নিয়ে তিনি অন্য শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনা করেন। প্রধান শিক্ষিকার পরিকল্পনার পাশে দাঁড়ান বিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষকরা। এরপর তারা নিজেরা মাশরুম চাষের প্রশিক্ষণ নেন। সেই প্রশিক্ষণ শেষে বিদ্যালয়ে শুরু হয় মাশরুম উৎপাদন। তবে এই মাশরুম কোনও ব্যবসায়িকভাবে ব্যবহার করা হয় না। উৎপাদিত মাশরুম তুলে দেওয়া হয় পড়ুয়াদের মিড ডে মিলের খাবারে।

অন্যদিক এই বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারাও ভীষণভাবে খুশি। চিত্তরঞ্জনের এই জুনিয়র বিদ্যালয়ে বর্তমানে ৮০ জনের বেশি পড়ুয়া রয়েছে। তারা বলছে, বিদ্যালয়ে পড়াশোনার গুনগতমান ভাল। বিদ্যালয়ে নিয়মিতভাবে যেমন পঠন পাঠন হয়, তেমনভাবেই মিড ডে মিলেও তাদের মুখে তুলে দেওয়া হয় ভাল খাবার।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

কখনও তাদের পাতে থাকে ডিম, কখনও মাংস, আবার কখনও থাকে সয়াবিন। পাশাপাশি সপ্তাহে দু’দিন করে বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের পাতে তুলে দেওয়া হয় মাশরুমের পদ।

নয়ন ঘোষ

West Burdwan News : এদিক-ওদিক ঘুরতে হবে না! এখানে এলে পরিবারের সদ্যজাত’র জন্য পেয়ে যাবেন সবকিছু

দুর্গাপুর, পশ্চিম বর্ধমান : পরিবারের নতুন সদস্য। তার জন্য অভিভাবকদের চিন্তা থাকে বেশি। তাদের দিকে রাখতে হয় বিশেষ নজর। আবার তার জন্য প্রয়োজন হয় নানা ধরনের জিনিসপত্র। পোশাক থেকে খেলনা, তাদের বিশেষ প্রসাধনী। তবে অনেক সময় সদ্যজাতদের প্রয়োজনীয় সব জিনিস এক জায়গায় পাওয়া যায় না। কখনও তার জন্য ভরসা করতে হয় ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর উপর। অথবা বাজারে বিভিন্ন দোকানে দোকানে ঘুরতে হয়।

তবে সেই সমস্যার সমাধান রয়েছে এবার দুর্গাপুরেই।কারণ দুর্গাপুরে খোলা হয়েছে বেবি প্রোডাক্টের বিশেষ স্টোর। দ্বিতল বিশিষ্ট এই স্টোরে সদ্যজাতদের জন্য রয়েছে বিশাল সম্ভার। পোশাক থেকে শুরু করে প্রসাধনী, অথবা বেবি বাউন্সার – সবকিছুই রয়েছে এক জায়গায়। তাছাড়াও সদ্যজাতদের জুতোর বিশাল কালেকশন রয়েছে এখানে। পোশাকের ক্ষেত্রেও সম্ভার বড়। শীত, গ্রীষ্ম অথবা বর্ষা, যেকোনও ঋতুর জন্য সদ্যজাতদের পোশাক রয়েছে এখানে। দুর্গাপুরের সেন্টারে খোলা হয়েছে বেবি প্রোডাক্টের এই শোরুম। যেখানে প্রোডাক্ট শুরু হচ্ছে মাত্র ৪৯ টাকা থেকে।

আরও পড়ুন : বেসুরো বাদ্যযন্ত্র হয়ে ওঠে সুরেলা, সুর তালের মেলা হয় এখানে! ব্যবসা চলছে ১০০ বছর ধরে

টুথব্রাশ থেকে শুরু করে সদ্যজাতদের বিভিন্ন জিনিসপত্র রয়েছে এখানে। পোশাকের দাম শুরু হচ্ছে ১২৯ টাকা থেকে। শিশুদের খেলনার বিশাল সম্ভার এখানে রয়েছে। বেশ কিছু বাছাই করা প্রোডাক্ট এর ওপর রয়েছে ডিসকাউন্ট। অন্যদিকে শিশুদের প্রসাধনী এবং স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখার জন্য রয়েছে একাধিক প্রোডাক্ট।

সব মিলিয়ে মাত্র কয়েক মাসে অভিভাবকদের কাছে এই স্টোর ভরসার জায়গা হয়ে উঠেছে। তাই আপনার পরিবারেও কোনও নতুন সদস্যের আগমন হয়ে থাকলে, চলে আসতে পারেন এখানে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

বিভিন্ন জায়গায় না ঘুরে এখানে এলে একছাদের তলায় পেয়ে যাবেন সবকিছু।

নয়ন ঘোষ

West Burdwan News : বেসুরো বাদ্যযন্ত্র হয়ে ওঠে সুরেলা, সুর তালের মেলা হয় এখানে! ব্যবসা চলছে ১০০ বছর ধরে

বুদবুদ, পশ্চিম বর্ধমান : শুরু হয়েছিল সেই বহুকাল আগে। ছোট্ট একটা ঘর নিয়ে শুরু হয়েছিল ব্যবসা। তারপর দেখতে দেখতে পেরিয়ে গিয়েছে বহু বছর। বর্তমানে ব্যবসার রাশ ধরেছেন পরিবারের চতুর্থ প্রজন্ম। ব্যবসায় অনেক উঠানামা দেখেছেন। কিন্তু পারিবারিক ঐতিহ্যের এই ব্যবসা থেকে সরে দাঁড়ান নি কেউ। লক্ষ্য আগামী দিনে এই ব্যবসাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। ইচ্ছা পরিবারের নতুন প্রজন্মও যাতে এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থাকে।

বুদবুদের রুইদাস পরিবার। এই পরিবার বিগত ১০০ বছর ধরে বাদ্যযন্ত্রের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। এখানে যেমন নতুন বাদ্যযন্ত্র তৈরি করা হয়, তেমনভাবেই আবার বাদ্যযন্ত্রের মেরামতি হয়। ডুগি – তবলা, দোতারা, মৃদঙ্গ’র মত একাধিক বাদ্যযন্ত্র তারা তৈরি করেন। মেরামতি করেন। যদিও বর্তমানে অনেক আধুনিক এবং ইলেকট্রনিক্স বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার বেড়েছে। তবু পুরানো এই বাদ্য যন্ত্রগুলির চাহিদা রয়ে গিয়েছে এখনও।

আরও পড়ুন : চারিদিক থেকে আসে ডাক, রঙ না দেখে ছুটে যান সবদিকে! ভোট যেন তাঁদের বড় উৎসব

বর্তমানে এই বাদ্যযন্ত্রের ব্যবসার দায়িত্ব রয়েছে শুভেন্দু রুইদাসের কাঁধে। যদিও শুভেন্দু বাবুর দাদুর বাবা এই ব্যবসা শুরু করেছিলেন। পরবর্তীকালে এই ব্যবসার দেখাশোনা করেছেন তার দাদু। যদিও তিনি গত হয়েছেন। শুভেন্দু বাবু কাজ শিখেছেন তার বাবা তারাপদ রুইদাসের কাছে। শুভেন্দু বাবু বলছেন, আধুনিক বাদ্যযন্ত্রের ছাপ এই ব্যবসায় কিছুটা পড়েছে। কিন্তু পুরানো বাদ্যযন্ত্রগুলির যে আওয়াজ, যে মিষ্টতা, – তা অনেক ক্ষেত্রে ইলেকট্রনিক্স বাদ্যযন্ত্রের মধ্যে দেখা যায় না। তাই এই বাদ্যযন্ত্রের চাহিদা এখনও রয়ে গিয়েছে। আবার ইলেক্ট্রনিক্স বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার বাড়লেও, পুরানো এই বাদ্যযন্ত্রগুলির দাম বেড়েছে। ফলে লাভের পরিমাণ রয়ে গিয়েছে আগের মতই।

অন্যদিকে তারাপদ বাবু বলছেন, তিনি স্কুল জীবন থেকেই এই বাদ্যযন্ত্রের কাজ শিখতে শুরু করেন। বর্তমান সময়ে এসে একটি ডুগি তবলা তৈরি করতে কমপক্ষে চার দিন সময় লাগে। তিনি ৩৫ বছর ধরে এই কাজ করছেন। ফলে এখন বাদ্যযন্ত্র হাতে নিলেই বুঝতে পারেন কি সমস্যা রয়েছে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

বাদ্যযন্ত্রের সুর, তাল ঠিক করতে তিনি ওস্তাদ। পারিবারিক এই ব্যবসা ইতিমধ্যেই ১০০ বছর পার করেছে বলে তিনি দাবি করেছেন। আগামী দিনেও এই ব্যবসাকে তারা টিকিয়ে রাখতে চান।

নয়ন ঘোষ

West Bardhaman News : প্রকৃতির পুজো, আনন্দ উৎসব! দোলে ব্যবহার হয় না রঙ! জল ঢেলে হোলির আনন্দ করেন ওঁরা

আসানসোল, পশ্চিম বর্ধমান : ওরা প্রকৃতির পুজো করেন। উৎসবও হয় প্রকৃতি কেন্দ্রিক। আনন্দের দিনেও ওরা দিয়ে যান প্রকৃতির রক্ষার বার্তা। তারা আবার প্রকৃতির রঙে খেলেন হোলি। রঙের বদলে জল ব্যবহার করে পালন করা হয় দোল উৎসব। এমনই ছবি ধরা পড়েছে হারামডি গ্রামে। পশ্চিম বর্ধমান জেলার এই গ্রামটি আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকা। পশ্চিম বর্ধমান জেলার ইসকো কারখানার পার্শ্ববর্তী এলাকা হারামডি গ্রাম। এখানে বেশ কিছু আদিবাসী পরিবারের বসবাস। এই গ্রাম যেন পশ্চিম বর্ধমান জেলার এক টুকরো সাজানো পুরুলিয়া।

গ্রামের মাটির বাড়িগুলি সুন্দর করে রঙ দিয়ে সাজানো হয়েছে। এখানে প্রত্যেকটি আদিবাসী উৎসব পালন করা হয় সেই পুরনো আঙ্গিকে। যে উৎসবের মূল কেন্দ্র প্রকৃতি। সেখান থেকে উঠে আসে প্রকৃতি রক্ষার সদর্থক বার্তা। এই গ্রামে পালন করা হয়েছে বাহা পরব। এই উৎসবে তারা যেমন দোলের আনন্দে মেতে উঠেছিলেন, তেমনভাবেই আদিবাসী নাচ-গান হয়েছে। হয়েছে প্রকৃতির পুজো। এই উৎসবের দ্বিতীয় দিনে গাছের পুজো করেন তারা।

আরও পড়ুন : আনন্দের রং মেখে ছবি তুলুন প্রিয় তারকাদের সঙ্গে! এখানে এলে হোলি হবে আরও রঙিন

বাহা পরব শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই গ্রামের মানুষজন মরশুমি নতুন কোনও ফল খান না। পরিবারের কোনও মহিলা সদস্যরা এই সময় নতুন কোনও ফুল তোলেন না গাছ থেকে। আবার প্রকৃতির রঙে দোল খেলেন তারা। জলে মেশানো হয় ফুল। কিন্তু কোনও রঙয়ের ব্যবহার হয় না এখানে। উল্লেখ্য, সম্প্রতি হারামডি গ্রাম পশ্চিম বর্ধমান জেলার মানচিত্রে বেশ আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে। বেশ কিছু পর্যটকের আনাগোনা বাড়ছে এই গ্রামে।

পাশাপাশি এই সমস্ত আদিবাসী উৎসবগুলি দেখার জন্য উৎসুক হয়ে পড়ছেন মানুষ। অন্যদিকে গ্রামের বাসিন্দারা আদিবাসী ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে চাইছেন। আধুনিকতার বদলে তারা সেই পুরনো রীতিনীতি ধরে রাখতে চাইছেন।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

যে কারণে সমস্ত আদিবাসী উৎসব পুরানো দিনের সমস্ত নিয়ম মেনে পালন করা হয়। যেখানে হয় প্রকৃতির পুজো, প্রকৃতির আরাধনা।

নয়ন ঘোষ

West Bardhaman News: আনন্দের রং মেখে ছবি তুলুন প্রিয় তারকাদের সঙ্গে! এখানে এলে হোলি হবে আরও রঙিন

আসানসোল: রঙের উৎসবের দিন কী করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না? কোথায় ঘুরতে যাবেন ঠিক করে উঠতে পারেননি? চলে আসুন আসানসোলে। একদিনের ছোট্ট ছুটিতে ঘুরে যান এই জায়গা থেকে। এখানে এলে আপনার হোলির আনন্দের রং আরও রঙিন হয়ে উঠবে। রং মেখে ছবি তুলতে পারবেন আপনার প্রিয় তারকাদের সঙ্গে।

আসানসোল ওয়াক্স মিউজিয়াম। কয়েক বছর আগে এই মিউজিয়াম তৈরি করেছেন মোমের মূর্তি শিল্পী সুশান্ত রায়। নিজে উদ্যোগ নিয়ে এই মিউজিয়াম তিনি তৈরি করেছেন। তারপর লাগাতার করেছেন পরিশ্রম। একের পর এক নতুন মূর্তি বানিয়েছেন তিনি। বর্তমানে এই মিউজিয়ামে অমিতাভ বচ্চন থেকে শুরু করে শাহরুখ খান, নীরজ চোপড়া, বিরাট কোহলি – সকলের মূর্তি রয়েছে।

আরও পড়ুন: শক্তিশালী ঘূর্ণাবর্তের চোখরাঙানি! জেলার পর জেলা তোলপাড় হবে বৃষ্টিতে, বসন্ত উৎসব পণ্ড হওয়ার মুখে? দোলের মেগা ওয়েদার আপডেট

তাছাড়াও এই মিউজিয়ামটি তিনি বানিয়েছেন রাজস্থানের শিসমহলের ধাঁচে। ফলে এই মিউজিয়ামটির মূর্তিহীন সাজসজ্জাও অসাধারণ। ফলে এই জায়গাটি বারবার কাছে টানে দর্শকদের। এখানে ফিল্ম তারকাদের যেমন মূর্তি রয়েছে, তেমনি রাজনৈতিক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের মূর্তিও রয়েছে। তাছাড়াও সম্প্রতি এখানে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, লতা মঙ্গেশকর এবং টলিউড স্টার দেবের নতুন মূর্তির উন্মোচন করা হয়েছে।

ফলে এখনও যদি হোলিতে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা না করে থাকেন, তাহলে চলে আসুন আসানসোলের এই ওয়াক্স মিউজিয়ামে। কীভাবে একটা ছোট্ট ছুটির দিন কেটে যাবে, বুঝতেও পারবেন না। সঙ্গে এই সমস্ত তারকাদের সঙ্গে দেদার সেলফি তোলার সুযোগ রয়েছে। যদিও শিল্পী আবেদন জানিয়েছেন, রং যেন কোনও ভাবে মূর্তিগুলিতে দেওয়া না হয়। এক্ষেত্রে মূর্তির সৌন্দর্য নষ্ট হবে। তবে মিউজিয়াম ঘুরে দেখা বা ছবি তোলার ক্ষেত্রে কোনও বাধা নেই।

নয়ন ঘোষ

West Burdwan News : গিফট অথবা খেলনা, এখানে দরাদরির ঝামেলা নেই! এই দোকানে গেলেন ৯৯ টাকায় পাবেন সব

বুদবুদ, পশ্চিম বর্ধমান : এখানে যা চাইবেন তাই পাবেন। দর দামের কোনও ঝামেলা নেই। পছন্দ মতখেলনা হোক বা গিফট আইটেম, সব পাবেন এখানে। পকেটে একদম পড়বে না চাপ। আবার ইচ্ছামত করতে পারবেন শপিং। কারণ এই দোকানে সারা বছর থাকে বিশেষ অফার। তাই যে কোনও দিন যেতে পারেন এই অফারের সুযোগ নিতে।

কোথায় রয়েছে এমন দোকান? কোথায় চলে এই সুযোগ? জেনে রাখলে আপনার সুবিধা হবে। নামমাত্র দামে এখানে নানারকম জিনিস কেনার সুযোগ পাবেন আপনি। দোকানের নামেই লুকিয়ে রয়েছে এই বিশেষ অফার। যেখানে মাত্র ৯৯ টাকায় পেয়ে যাবেন সবকিছু। গিফট আইটেম থেকে শুরু করে প্লাস্টিকের বিভিন্ন সামগ্রী, রান্নার জিনিস, ঘর সাজানোর আইটেম – পছন্দ মতযে কোনও জিনিস কিনতে পারবেন মাত্র ৯৯ টাকার বিনিময়ে।

আরও পড়ুন : গরম পড়ার আগেই চলে এসেছিলেন ওঁরা, কিন্তু মনোরম আবহাওয়ায় ব্যবসায় মন্দা

পশ্চিম বর্ধমান জেলার বুদবুদ বাজার। সেখানে রয়েছে ৯৯ স্টোর। এই দোকানে গেলেই পাবেন বিশাল সম্ভার। যেখানে হরেক মাল পাবেন ৯৯ টাকায়। প্রতিদিন সকালে এই দোকান খুলে দেওয়া হয় আটটার মধ্যে। দুপুরে কিছুক্ষন বন্ধ থাকলেও আবার বিকেল চারটের পর থেকে দোকান খুলে দেওয়া হয়। খোলা থাকে রাত ৯’টা পর্যন্ত। তবে এই দোকানে দামাদামির কোনও সুযোগ নেই।

এই বিষয়ে দোকানের এক কর্মচারী কোয়েল সিং বলছেন, তারা বাইরে থেকে মাল কিনে আনেন। যে কারণে বাজারের অন্যান্য দোকানের তুলনায় দাম অনেকটা কম হয়।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

ফলে ক্রেতাদের কাছেও রয়েছে দারুণ চাহিদা। সবমিলিয়ে এই ৯৯ স্টোর স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছেও বেশ জনপ্রিয়।

নয়ন ঘোষ

West Burdwan News : বেআইনি নির্মাণের খেসারত দিল গার্ডেনরিচ! গগনচুম্বি ইমারত চিন্তা বাড়াচ্ছে আসানসোলের

আসানসোল, পশ্চিম বর্ধমান : বেআইনি নির্মাণের খেসারত দিতে হয়েছে মহানগর কলকাতাকে। গার্ডেররিচে মধ্যরাতে ভেঙে পড়েছে বহুতল ভবন। যার বলি হয়েছে অনেকগুলি প্রাণ। আর এই ঘটনার পর থেকে চিন্তা বাড়ছে আসানসোলের মানুষের। রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম পুরনিগম এলাকা আসানসোল। এখানে রয়েছে একাধিক বহুতল ভবন। কিন্তু এই শহরেও কি রয়েছে বেআইনি নির্মাণ? খনি শহরেও কি হতে পারে এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনা?

উল্লেখ্য, এর আগে বেআইনি নির্মাণ ভাঙতে দেখা গিয়েছে আসানসোল পুরনিগমকে। কখনও বেআইনিভাবে ফুটপাত দখল উচ্ছেদ করা হয়েছে, কখনও বেআইনি পার্কিং তুলে দেওয়া হয়েছে। আবার বেআইনি নির্মাণ ভেঙে ফেলা হয়েছে অতীতে। তবে গার্ডেনরিচের ঘটনার পর থেকে চিন্তা বাড়ছে শহরের মানুষের মনে। কিন্তু এই বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন আসানসোল পুরনিগমের মেয়র বিধান উপাধ্যায়। একইসঙ্গে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, বেআইনি নির্মাণকে কোনওভাবেই রেয়াত করা হবে না।

আরও পড়ুন : এবার জলের দরে জল! ঘরে ঘরে পৌঁছে যাবে

এই বিষয়ে আসানসোল পুরনিগমের মেয়র বিধান উপাধ্যায় জানিয়েছেন, শহরের নির্মাণ কাজ করা হয় নিয়ম মেনে। তার জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি রয়েছে। তারা অনুমোদন দিলে নির্মাণ কাজ হয়। সমস্ত রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয়। তাছাড়া বিশেষজ্ঞ কমিটির সদস্যরা নির্দিষ্ট সময় অন্তর গিয়ে পরিদর্শন করেন। কিন্তু এবার থেকে পরিদর্শন আরও বাড়ানো হবে। বাড়ানো হবে নজরদারি। আর যদি বেআইনি নির্মাণের হদিশপাওয়া যায়, তাহলে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আসানসোলের মেয়রের দেওয়া এই আশ্বাস কিছুটা চিন্তামুক্ত করবে শহরবাসীকে। প্রসঙ্গত, এই একই বিষয়ে চিন্তায় রয়েছে শহর দুর্গাপুরের। কারণ দুর্গাপুরেও একাধিক আবাসন এলাকা তৈরি হয়েছে। তৈরি হয়েছে বড় বড় ইমারত। তবে দুর্গাপুর পুরসভা সূত্রের খবর, যে কোনও বড় নির্মাণ হওয়ার আগে সয়েল টেস্টিং হয়। বিশেষজ্ঞদের দিয়ে বিল্ডিং প্ল্যান তৈরি করানো হয়। তারপর নিয়ম মেনে হয় নির্মাণ কাজ। ফলে শহরবাসীর আশঙ্কার কিছু নেই। তবে যদি বেআইনি নির্মাণের খোঁজ খবর পাওয়া যায়, তাহলে স্থানীয় প্রশাসন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

শহরবাসীর আশা প্রশাসন নজরদারি আরও বেশি করুক। যাতে করে বেআইনি নির্মাণের জন্য কোনও প্রাণ আর বলি না যায়।

নয়ন ঘোষ