Tag Archives: Amazon River

Knowledge: ডুব দেবে মানুষ, উঠে আসবে কঙ্কাল! অসম্ভব সুন্দর, কিন্তু বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর নদীটি কোথায় আছে জানেন?

পৃথিবীতে জালের মতো ছড়িয়ে আছে হাজার হাজার নদী। এর মধ্যে কিছু নদী অত্যন্ত নয়নাভিরাম, দেখলে দুচোখ জুড়িয়ে যায়। আবার কিছু নদী রয়েছে যা দেখতে অত্যন্ত সুন্দর হলেও তার বিশেষত্ব শুনলে ভয়ে চমকে উঠতে হবে। সে রকমই একটি অদ্ভুত নদীর কিছু বিশেষত্ব তুলে ধরা হল এই প্রতিবেদনে।পৃথিবীতে জালের মতো ছড়িয়ে আছে হাজার হাজার নদী। এর মধ্যে কিছু নদী অত্যন্ত নয়নাভিরাম, দেখলে দুচোখ জুড়িয়ে যায়। আবার কিছু নদী রয়েছে যা দেখতে অত্যন্ত সুন্দর হলেও তার বিশেষত্ব শুনলে ভয়ে চমকে উঠতে হবে। সে রকমই একটি অদ্ভুত নদীর কিছু বিশেষত্ব তুলে ধরা হল এই প্রতিবেদনে।
পৃথিবীতে জালের মতো ছড়িয়ে আছে হাজার হাজার নদী। এর মধ্যে কিছু নদী অত্যন্ত নয়নাভিরাম, দেখলে দুচোখ জুড়িয়ে যায়। আবার কিছু নদী রয়েছে যা দেখতে অত্যন্ত সুন্দর হলেও তার বিশেষত্ব শুনলে ভয়ে চমকে উঠতে হবে। সে রকমই একটি অদ্ভুত নদীর কিছু বিশেষত্ব তুলে ধরা হল এই প্রতিবেদনে।
স্পেনে এমনই এক ভয়ঙ্কর নদী আছে যেখানে আপনি ডুব দিলে ভেসে ওঠবে আপনার কঙ্কাল। নদীটির নাম রিও টিন্টো। স্পেনের দক্ষিণ পশ্চিম দিয়ে বয়ে যাওয়া এ নদীটির উৎস আন্দালুসিয়া পর্বতে।
স্পেনে এমনই এক ভয়ঙ্কর নদী আছে যেখানে আপনি ডুব দিলে ভেসে ওঠবে আপনার কঙ্কাল। নদীটির নাম রিও টিন্টো। স্পেনের দক্ষিণ পশ্চিম দিয়ে বয়ে যাওয়া এ নদীটির উৎস আন্দালুসিয়া পর্বতে।
স্পেনের রিও টিন্টো নদী। ইউরোপের ছোট্ট দেশ স্পেনের রিও টিন্টো নদী। আক্ষরিক অর্থে নদীটি দূর থেকে দেখলে এর সৌন্দর্যে আপনি মোহিত হয়ে যেতে পারেন। কিন্তু নদীটি যে কী পরিমানে বিষাক্ত এবং ভয়ংকর তা চোখে দেখে বোঝা যায় না।
স্পেনের রিও টিন্টো নদী। ইউরোপের ছোট্ট দেশ স্পেনের রিও টিন্টো নদী। আক্ষরিক অর্থে নদীটি দূর থেকে দেখলে এর সৌন্দর্যে আপনি মোহিত হয়ে যেতে পারেন। কিন্তু নদীটি যে কী পরিমানে বিষাক্ত এবং ভয়ংকর তা চোখে দেখে বোঝা যায় না।
স্পেনের ওয়েলভা প্রদেশ থেকে উৎপত্তি হওয়ার পর আন্দালুসিয়ার মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে এটি। রক্তবর্ণ এই নদীর জলের রং যতটা না অবাক করবে, তার চেয়ে বেশি চমকে উঠবেন যখন জানবেন এই নদীর জল কতটা ভয়ঙ্কর।
স্পেনের ওয়েলভা প্রদেশ থেকে উৎপত্তি হওয়ার পর আন্দালুসিয়ার মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে এটি। রক্তবর্ণ এই নদীর জলের রং যতটা না অবাক করবে, তার চেয়ে বেশি চমকে উঠবেন যখন জানবেন এই নদীর জল কতটা ভয়ঙ্কর।
এই নদীর জলে উচ্চমাত্রার অ্যাসিড থাকায় কোনও প্রাণীই বাঁচতে পারে না এখানে। স্পেনের এই অঞ্চলের আশপাশের তামা, রুপা এবং স্বর্ণের খনি থেকে নির্গত বিভিন্ন ধাতুর বর্জ্য এই নদীর জলে মিশে এই অদ্ভূত রং এবং খুনে ক্ষমতার সৃষ্টি হয়েছে।
এই নদীর জলে উচ্চমাত্রার অ্যাসিড থাকায় কোনও প্রাণীই বাঁচতে পারে না এখানে। স্পেনের এই অঞ্চলের আশপাশের তামা, রুপা এবং স্বর্ণের খনি থেকে নির্গত বিভিন্ন ধাতুর বর্জ্য এই নদীর জলে মিশে এই অদ্ভূত রং এবং খুনে ক্ষমতার সৃষ্টি হয়েছে।
স্পেনের দক্ষিণ পশ্চিম দিয়ে বয়ে যাওয়া এই নদীটির উৎস আন্দালুসিয়া পর্বতে। এই নদীটি এই অঞ্চলের খনি খননের সময় উৎপন্ন হয়েছে। এই নদীর জল অত্যন্ত আম্লিক (পিএইচ মাত্রা প্রায় ১.৭-২.৫ ) এবং এই জল ভারী ধাতুতে সমৃদ্ধ। নদীর জলে রয়েছে প্রচুর ফেরিক আয়রন।
স্পেনের দক্ষিণ পশ্চিম দিয়ে বয়ে যাওয়া এই নদীটির উৎস আন্দালুসিয়া পর্বতে। এই নদীটি এই অঞ্চলের খনি খননের সময় উৎপন্ন হয়েছে। এই নদীর জল অত্যন্ত আম্লিক (পিএইচ মাত্রা প্রায় ১.৭-২.৫ ) এবং এই জল ভারী ধাতুতে সমৃদ্ধ। নদীর জলে রয়েছে প্রচুর ফেরিক আয়রন।
নদীটির ইতিহাস থেকে জানতে পারা যায়, কয়েকশো বছর ধরে এখান থেকে কপার তোলা হয়েছে। এই খনিটির ব্যাপ্তি এতটাই ব্যাপক যে এই দূষণের ফলে আশেপাশে থাকা গ্রামগুলোকে অন্যত্র সরিয়ে ফেলতে হয়েছে। এমনকি নদীটি বেশ কয়েকটি আস্ত পাহাড়কেও দূষণে গ্রাস করেছে।
নদীটির ইতিহাস থেকে জানতে পারা যায়, কয়েকশো বছর ধরে এখান থেকে কপার তোলা হয়েছে। এই খনিটির ব্যাপ্তি এতটাই ব্যাপক যে এই দূষণের ফলে আশেপাশে থাকা গ্রামগুলোকে অন্যত্র সরিয়ে ফেলতে হয়েছে। এমনকি নদীটি বেশ কয়েকটি আস্ত পাহাড়কেও দূষণে গ্রাস করেছে।
এই খননের প্যাটার্ন অর্থাৎ নদীটি এতটাই দৃষ্টি নন্দিত যে দেখলে আপনার মনে হবে আপনি পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর জায়গায় রয়েছেন। তবে দেখতে যতই সুন্দর হোক, এই নদীর জল কোনও ভাবেই স্পর্শ করা যায় না।
এই খননের প্যাটার্ন অর্থাৎ নদীটি এতটাই দৃষ্টি নন্দিত যে দেখলে আপনার মনে হবে আপনি পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর জায়গায় রয়েছেন। তবে দেখতে যতই সুন্দর হোক, এই নদীর জল কোনও ভাবেই স্পর্শ করা যায় না।

Longest River: পৃথিবীর সবথেকে বড় নদী কোনটি? গঙ্গা-যমুনা-ব্রহ্মপুত্র নয়, তাহলে বলনু তো কোনটি!

সরকারি হোক আর বেসরকারি চাকরির পরীক্ষা, বর্তমানে যে কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় জিকে বা সাধারণ জ্ঞান খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই সকল বিষয়ে যতটা সম্ভব নিজেকে প্রস্তুত রাখা ভাল।
সরকারি হোক আর বেসরকারি চাকরির পরীক্ষা, বর্তমানে যে কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় জিকে বা সাধারণ জ্ঞান খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই সকল বিষয়ে যতটা সম্ভব নিজেকে প্রস্তুত রাখা ভাল।
আজকের এই প্রতিবেদনে তেমন একটি প্রশ্ন নিয়ে আসা হয়েছে। ভারতের সবথেকে বৃহত্তম নদীর নাম গঙ্গা এটা প্রায় সকলেরই জানা। কিন্তু বিশ্বের সবথেকে বড় নদীর নাম কী বলতে গেলে অনেকেই চিন্তায় পড়ে যান।
আজকের এই প্রতিবেদনে তেমন একটি প্রশ্ন নিয়ে আসা হয়েছে। ভারতের সবথেকে বৃহত্তম নদীর নাম গঙ্গা এটা প্রায় সকলেরই জানা। কিন্তু বিশ্বের সবথেকে বড় নদীর নাম কী বলতে গেলে অনেকেই চিন্তায় পড়ে যান।
জানলে অবাক হবেন পৃথিবীর মোট ১১টি দেশের উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে বিশ্বের সবথেকে বড় নদী। এই নদীর ধারে গড়ে উঠেছে একাধিক প্রাচীন সভ্যতা। আর উত্তর কিন্তু অ্যামাজন, মিসিসিপি-মিসৌরি বা গঙ্গা-যমুনা-ব্রহ্মপুত্র নয়।
জানলে অবাক হবেন পৃথিবীর মোট ১১টি দেশের উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে বিশ্বের সবথেকে বড় নদী। এই নদীর ধারে গড়ে উঠেছে একাধিক প্রাচীন সভ্যতা। আর উত্তর কিন্তু অ্যামাজন, মিসিসিপি-মিসৌরি বা গঙ্গা-যমুনা-ব্রহ্মপুত্র নয়।
পৃথিবীর দীর্ঘতম নদীটির নাম হল নীল নদ। বহু বছর আগে এই নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল এক উন্নত নগরকেন্দ্রিক সভ্যতা। যা মিশরীয় সভ্যতা নামে পরিচিত ছিল। এই সভ্যতার বাসিন্দারা সারা বিশ্বে তাক লাগিয়ে দিয়েছে পিরামিড সৃষ্টি করে।
পৃথিবীর দীর্ঘতম নদীটির নাম হল নীল নদ। বহু বছর আগে এই নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল এক উন্নত নগরকেন্দ্রিক সভ্যতা। যা মিশরীয় সভ্যতা নামে পরিচিত ছিল। এই সভ্যতার বাসিন্দারা সারা বিশ্বে তাক লাগিয়ে দিয়েছে পিরামিড সৃষ্টি করে।
ভিক্টোরিয়া হ্রদ থেকে উৎপত্তি হয়ে উত্তর পূর্ব আফ্রিকার মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে এই নদী। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ভূমধ্যসাগরে গিয়ে পড়েছে নীল নদ। পৃথিবীর এই লম্বা নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৬ হাজার ৬৫০ কিলোমিটার।

ভিক্টোরিয়া হ্রদ থেকে উৎপত্তি হয়ে উত্তর পূর্ব আফ্রিকার মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে এই নদী। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ভূমধ্যসাগরে গিয়ে পড়েছে নীল নদ। পৃথিবীর এই লম্বা নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৬ হাজার ৬৫০ কিলোমিটার।
আফ্রিকার অর্থনীতি অনেকটাই জড়িয়ে আছে এই নীল নদের সাথে। তাই একে উত্তর আফ্রিকার অর্থনীতির লাইফ লাইন বলা চলে। তানজানিয়া, বুরুন্ডি, রুয়ান্ডা, উগান্ডা, দক্ষিণ সুদান, কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, কেনিয়া, ইথিওপিয়া, ইরিত্রিয়া ও সুদান এই দেশগুলির মধ্য দিয়ে বাহিত হয়েছে নীল নদী।
আফ্রিকার অর্থনীতি অনেকটাই জড়িয়ে আছে এই নীল নদের সাথে। তাই একে উত্তর আফ্রিকার অর্থনীতির লাইফ লাইন বলা চলে। তানজানিয়া, বুরুন্ডি, রুয়ান্ডা, উগান্ডা, দক্ষিণ সুদান, কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, কেনিয়া, ইথিওপিয়া, ইরিত্রিয়া ও সুদান এই দেশগুলির মধ্য দিয়ে বাহিত হয়েছে নীল নদী।

Rare Anaconda Death: ২০০ কেজি ওজনের সবুজ অ্যানাকোন্ডা! আমাজনের বৃষ্টিঅরণ্যে আবিষ্কারের কিছু দিনের মধ্যেই হত্যা বিশ্বের ‘সবথেকে বড়’ সাপকে

বোনিতো : আবিষ্কার করার মাত্র কিছু দিনের মধ্যেই মৃত্যু হল দৈত্যাকৃতি অ্যানাকোন্ডা-র৷ বিজ্ঞানীদের ধারণা, বিশ্বের বৃহত্তম সাপগুলির মধ্যে এটি অন্যতম৷ যে গবেষক সাপটিকে প্রাথমিক ভাবে আবিষ্কার করেছিলেন তাঁর দাবি বন্দুকের গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গিয়েছে বিশালাকায় সরীসৃপটি৷

দক্ষিণ ব্রাজিলের মাতো গ্রোসো দো সাল প্রদেশের বোনিতো এলাকার গ্রামীণ অঞ্চলে ফোরমোজো নদীতে এই অ্যানাকোন্ডা সাপটিকে পাঁচ সপ্তাহ আগে আবিষ্কার করা হয়৷ তার নাম রাখা হয় অ্যানা জুলিয়া৷ এক বহজাতিক নামী টেলিভিশন চ্যানেলের জন্য ‘পোল টু পোল’ সিরিজের শ্যুটিঙের সময় অ্যানাকোন্ডাটিকে দেখা গিয়েছিল প্রথম বার৷

আরও পড়ুন : সুজি খান এভাবে! চোখের নিমেষে রোগা হবেন! দূর হবে ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তা

দৈর্ঘ্যে ২৬ ফুট, সবুজ রঙের সাপটির ওজন প্রায় ৪৪০ পাউন্ড বা ১৯৯.৫৮১ কিলোগ্রাম৷ যা প্রায় ৩১ টি বড় পাথরের ওজনের সমান৷ অ্যানাকোন্ডার মাথার আয়তন মানুষের মাথার আয়তনের সঙ্গে তুলনীয়৷ বিরল সাপটির মৃত্যুর কারণ নিয়ে তদন্ত চলছে৷ অধ্যাপক ফ্রিক ভঙ্ক ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, ‘‘তীব্র দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে একটা বিশাল আয়তনের সবুজ অ্যানাকোন্ডা, যেটির সঙ্গে আমি সাঁতার কেটেছিলাম, সেটিকে নদীতে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে৷’’

 

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Prof. dr. Freek Vonk (@freekvonk)

পূর্ণবয়স্ক অ্যানাকোন্ডাটি সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল বলে দাবি অধ্যাপকের৷ জীবিত থাকলে তার প্রজাতির বংশবৃদ্ধি হত এবং সেটা বিশ্বের জীববৈচিত্রের জন্য লাভদায়ক বলে মন্তব্য সর্পগবেষকদের৷ কারণ দানবাকৃতির এই বিশেষ প্রজাতির সাপ পৃথিবীতে খুব বেশি নেই৷ বলছেন বিজ্ঞানী তথা গবেষকরা৷ বিরল এই সরীসৃপের অকালমৃত্যু যে বন্যপ্রাণের উপর মানুষের নৃশংসতারই আরও একটি নিদর্শন, তাতে কোনও সন্দেহ নেই ওয়াকিবহাল মহলের৷