Tag Archives: Bengaluru

On Camera Video: রাস্তায় মদ্যপ বাইক চালকের তাণ্ডব, আতঙ্কে চিৎকার একরত্তির, বেঙ্গালুরুর রাস্তায় হট্টগোল

বেঙ্গালুরু: গাড়িতে সপরিবারে যাচ্ছিলেন এক ব্যক্তি। হঠাতই মাতাল বাইক চালকের উৎপাত। গাড়ির উইন্ডশিল্ড ভেঙে অকথ্য গালাগালি। শুধু তাই নয়, গাড়ির কাচ ভাঙার চেষ্টাও করলেন। বেঙ্গালুরুর সরজাপুরের ঘটনা। মাতালের উন্মত্ত আচরণে এখনও আতঙ্কে গোটা পরিবার।

ঘটনার ভিডিও এক্স প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করেছে ইস্ট বেঙ্গালুরুর সিটিজেনস মুভমেন্ট। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, গাড়ির ভিতরে বসে রয়েছেন এক দম্পতি। হঠাত এক মাতাল বাইক চালক এসে হম্বিতম্বি শুরু করলেন। ওই দম্পতি বারবার বলছেন, বাচ্চা আছে, ছেড়ে দাও। কিন্তু কে কার কথা শোনে।

আরও পড়ুনSafe City: এই শহরে মহিলাদের কোনও ভয় নেই, বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ শহরের তালিকা, ভারতের কী হাল? দেখুন

কথা কাটাকাটিতে উত্তেজিত হয়ে গাড়ির উইন্ডশিল্ড ভেঙে দেন বাইক চালক। তারপর সেটা দিয়ে গাড়ির সামনের কাচে এলোপাথাড়ি মারতে শুরু করেন। গাড়ির ভিতরে ছোট শিশুটি তখন আতঙ্কে চিৎকার করছে। এই অবস্থায় আশপাশের লোক জড়ো হয়ে যায়। তাঁরা চেষ্টা করেও মাতালকে থামাতে পারেননি।

ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, “সরজাপুর রোডে কী হচ্ছে? গাড়িতে থাকা পরিবারের উপর হামলা করেছে এক বাইক চালক। দয়া করে সাহায্য করুন। রাত সাড়ে দশটা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে ১৫২২, দোদ্দকান্নেল্লি জংশনের রাস্তায়। এইমাত্র থানায় পৌঁছেছেন দম্পতি।’’

বেঙ্গালুরু সিটি পুলিশ জানিয়েছে, সংশ্লিষ্ট পুলিশ আধিকারিকদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর কিছুক্ষণ পর অন্য একটি ট্যুইটে বেঙ্গালুরু পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত নবীন রেড্ডিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

ঘটনার ভিডিও এখন সোশ্যাল মিডিয়াইয় ভাইরাল। নেটিজেনদের অধিকাংশের দাবি, বেঙ্গালুরুতে প্রায়ই এই ধরণের ঘটনা ঘটছে। সাধারণ মানুষকে প্রাণ হাতে নিয়ে চলাফেরা করতে হয়। একজন ইউজার লিখেছেন, “যদি আমার সন্তান গাড়িতে থাকত আর দেখতাম আততায়ী পাথর হাতে এগিয়ে আসছে, তাহলে অ্যাস্কিলেটরে চাপ দিতাম আর ওখান থেকে বেরিয়ে যেতাম। আততায়ী রাস্তা আটকানোর চেষ্টা করলেও থামতাম না। পরিবারের নিরাপত্তা সবার আগে।’’

আরেকজন ইউজার লিখেছেন, “সরজাপুর এবং আশপাশে এগুলো এখন খুব সাধারণ ঘটনা হয়ে গিয়েছে। আশা করছি, শীঘ্রই এর সমাধান হবে।“ আরেকজন লিখেছেন, “খুব ভয়ঙ্কর সময়ে বাস করছি আমরা। রাস্তা, অবকাঠামো এবং নিরাপত্তা, কিছুই আর সাধারণ মানুষের পক্ষে নেই।’’

 

Harassment: লিফট দেওয়ার নাম করে ছাত্রীর সর্বনাশ, বেঙ্গালুরুতে পুলিশের জালে কোরিওগ্রাফার

বেঙ্গালুরু: আবারও ধর্ষণের ঘটনা ঘটল বেঙ্গালুরুতে। ২১ বছরের এক তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেফতার হলেন এক ২৪ বছর বয়সী যুবক। রবিবার, মধ্যরাতে বাইকে করে আসার পথে এক তরুণীকে যৌন হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ।
বেঙ্গালুরু পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্ত মুকেশ্বরন শহরের একজন  কোরিওগ্রাফার। রবিবার গভীর রাতে ওই তরুণী তাঁকে বাইকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। সেই সময়েই তিনি ওই তরুণীকে যৌন হেনস্থা করেন বলে অভিযোগ। পুলিশ সূত্রে খবর, মুকেশ্বরনের এর আগে কোনও পুলিশি রেকর্ড ছিল না। ওইদিন রাতে প্রায় ১০ কিলোমিটার পর্যন্ত ১৫০টি সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হয়। খতিয়ে দেখা হয় প্রায় ১ হাজারের উপর মোবাইল নম্বর। এরপরের ঘটনার অকুস্থলে পৌঁছায় পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, রবিবার বন্ধুদের সঙ্গে গভীর রাত পর্যন্ত পার্টি করে মুকেশ্বরন। এরপর স্কুটার করে সিগারেটের খোঁজে বের হয় মুকেশ্বরন। রাস্তায় ওই তরুণী সাহায্যের আর্জি জানালে তরুণীকে সঙ্গে নিয়ে এক নির্জন স্থানে নিয়ে গিয়ে তাঁকে সঙ্গে যৌন নিগ্রহ করে অভিযুক্ত।
সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ওই ব্যক্তি তাঁর মা এবং চার দিদির সঙ্গে থাকেন। মুকেশ্বরনের বাবা কিছু বছর আগে মারা গিয়েছেন।

আরও পড়ুন: চিকিৎসক সুরক্ষা নিয়ে বড় ঘোষণা কেন্দ্রের, আরও আঁটোসাঁটো হবে হাসপাতালের নিরাপত্তা
পুলিশ আরও জানিয়েছে, ঘটনা ঘটার পর অভিযুক্ত কিছুক্ষণ এদিক ওদিক ঘোরা ফেরাও করে। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদের সময় সে নিজেকে নির্দোষ বলেও দাবি করছিলেন। কিন্তু, তাঁর গালে আঁচড়ের দাগই তাঁকে ধরিয়ে দেয়।
এছাড়াও এই ঘটনায় প্রায় ১৫০টি সিসিটিভি ফুটেজের সাহায্য নিয়েছে পুলিশ। এছাড়াও ১ হাজারের উপর মোবাইল নম্বর খতিয়ে দেখার পর ওই স্থানে পৌঁছায় পুলিশ। এই প্রসঙ্গে এক পুলিশ আধিকারিক জানান, “আমাদের টেকনিক্যাল টিম সেখানে উপস্থিত ১ হাজার জনের মোবাইল নম্বর খতিয়ে দেখে ওই স্থানে পৌঁছাই।”

Viral: ‘এর থেকে জেল ভাল…’ স্ত্রীর সঙ্গে থাকতে না চেয়ে বড় সিদ্ধান্ত স্বামীর

বেঙ্গালুরু: দিল্লির নয়ডা থেকে বেঙ্গালুরুর শহর থেকে এক নিখোঁজ ব্যক্তিকে উদ্ধার করল পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার দিল্লির নয়ডা অঞ্চল থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়। তিনি গত ৪ঠা অগাস্ট থেকে নিখোঁজ ছিলেন।
উত্তর বেঙ্গালুরুর ওই বাসিন্দাকে শুক্রবার সকালে বেঙ্গালুরুতে নিয়ে আসা হয়। এর আগে তাঁর স্ত্রী ওই ব্যক্তির নামে নিখোঁজ ডায়রি করেছিলেন এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে জানিয়েছিলেন পুলিশ তাঁর স্বামীকে খোঁজার জন্য যথেষ্ট তৎপর হচ্ছে না। তাঁর দাবি ছিল তাঁর স্বামী হয়ত অপহৃত হয়েছেন।
তদন্তের শুরুতে বেঙ্গালুরুর এই প্রযুক্তিবিদের নিখোঁজ ঘিরে ধোঁয়াশা তৈরি হয়। তাঁর ফোনও বন্ধও ছিল। এরপর শহরের নানান বাসস্ট্যান্ড ও নানান জায়গার সিসিটিভি খতিয়ে দেখেও কিছুই পাওয়া যায়নি। এরপর পুলিশ জানতে পারে ওই ব্যক্তি নয়ডা থেকে একটি নতুন সিম কেনেন সেটি ধরেই পুলিশ তল্লাশি শুরু করে।
পুলিশ এরপর ওই ব্যক্তিকে যখন নয়ডা থেকে পাকড়াও করে তখনও ওই ব্যক্তি নিজের শহরে ফিরতে চাননি। কিন্তু কেন?

আরও পড়ুন: ভেলোরে কেন চিকিৎসার খরচ কম! রহস্যটা কী জানেন? জানলে অবাক না হয়ে পারবেন না
বেঙ্গালুরুর কেম্পেগোওয়ারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামার পর পুলিশকে দেওয়া বিবৃতিতে ওই ব্যক্তি জানান, “আমি আমার স্ত্রীর দ্বিতীয় স্বামী। তাঁর সঙ্গে তিন বছর আগে আলাপ হয়। তাঁর আগে এক ১২ বছরের মেয়ে আছে। আমি তখন অবিবাহিত ছিলাম এবং তাঁকে বিয়ে করবার জন্য রাজি হই। আমাদের আট মাসের কন্যাসন্তান রয়েছে।”
তিনি আরও জানান তাঁর স্ত্রী তাঁর উপর মানসিক অত্যাচার করতেন। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “ও আমার স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করত। যদি আমার প্লেট থেকে একটু ভাত বা রুটি মাটিতে পড়ত তা নিয়েও চিৎকার করত। আমি একা বাইরে চা খেতেও যেতে পারতাম না।”
এইসব সহ্য করতে না পেরেই তিনি উধাও হয়ে যান। যেদিন থেকে তাঁর স্ত্রী সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর ভিডিও এবং ছবি পোস্ট করে নিখোঁজ বলে দাবি করেছেন তবে থেকেই তিনি তাঁর বেশভুষাও বদলে ফেলেছেন। তিনি তাঁর মাথাও কামিয়ে ফেলেছিলেন। প্রথমে তিনি বেঙ্গালুরু থেকে তিরুপতি যান সেখান থেকে ভুবনেশ্বর যান। তারপর তিনি সেখান থেকে দিল্লি যান। দিল্লি থেকেই তাঁকে পাকড়াও করে পুলিশ। তখন তিনি জানান তিনি তাঁর স্ত্রীর কাছে কিছুতেই ফিরতে ইচ্ছুক নন এরথেকে তিনি জেলে থাকতেও রাজি।

Bengaluru: ফল কিনতে গিয়ে সমস্যা, ভাষা-বিতর্ক বেঙ্গালুরুতে

বেঙ্গালুরু:  ভাষা নিয়ে দক্ষিণ ভারত বরাবরই আবেগপ্রবণ। হিন্দি ‘চাপিয়ে দেওয়ার’ বিরুদ্ধেও সোচ্চার। এর মধ্যেই সামনে এল এক অন্যরকমের ছবি। হিন্দি ভাষাভাষীদের প্রতি ‘সদয়’ হওয়ার আহ্বান জানালেন এক বেঙ্গালুরুবাসী।

উত্তর ভারতের এক বাসিন্দা ফলের দোকান দিয়েছেন বেঙ্গালুরুতে। আনারস বিক্রি করছেন তিনি। এক মহিলা এসে দাম জিজ্ঞেস করলেন। বিক্রেতা হিন্দিতে বললেন, “একটা নিলে ৪০ টাকা, তিনটে নিলে ১০০ টাকা।’’

হিন্দি কথা কিছুই বুঝতে পারছেন না মহিলা। বারবার জিজ্ঞেস করছেন। বিক্রেতাও একই কথা বারবার বলে যাচ্ছে হিন্দিতে। তাঁদের অবস্থা দেখে এগিয়ে আসেন আরেক বেঙ্গালুরুবাসী। তিনি কন্নড় ভাষায় মহিলাকে বিষয়টা বুঝিয়ে দেন। হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন বিক্রেতা।

আরও পড়ুনKolkata Metro: অবশেষে চালু মেট্রো পরিষেবা! দুর্ভোগ থেকে মুক্তি নিত‍্যযাত্রীদের

কিন্তু মহিলা এত সহজে ছেড়ে দেওয়ার পাত্রী নন। দোকানদার কেন কন্নড় না শিখে বেঙ্গালুরুতে ব্যবসা করতে এসেছেন? এই নিয়ে চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করে দেন তিনি। আশপাশের লোক জড়ো হয়ে যায়। তাঁরাও মহিলার সঙ্গে একমত, ঠিকই তো, কন্নড় না জেনে কেন এখানে ব্যবসা করতে আসবে?

বিক্রেতার তখন ‘ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি’ অবস্থা। তিনি সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চান। কোনওরকমে জানান, মাত্র এক সপ্তাহ হল এসেছেন। খুব তাড়াতাড়িই তিনি কন্নড় শিখে নেবেন। এরপর রেডিট-এর বেঙ্গালুরু কমিউনিটিতে পুরো ঘটনার বর্ণনা দিয়ে তিনি প্রশ্ন করেছেন, “আমরা কী হিন্দি ভাষাভাষীদের প্রতি একটু সদয় হতে পারি না?’’

আরও পড়ুনঃ ফের গাফিলতি! অল্পের জন‍্য বড় বিপদ থেকে বাঁচল বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজের মেয়েরা

এই পোস্টে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বেঙ্গালুরুর অনেক বাসিন্দাই। তাঁরা লিখেছেন, “আজকাল বেঙ্গালুরুর সবাই কেমন যেন হয়ে গিয়েছে। একজন গরিব ফল বিক্রেতা। সে বেচারা এখন নতুন একটা ভাষা শিখবে কী করে! এগুলো ‘টিপিক্যাল হাই ক্লাস অয়াটিচিউড’।’’

আরেক রেডিট ইউজার লিখেছেন, “কন্নড় শিখুন’ বললেই কি কন্নড় শেখা যায়? শিখবে কোথা থেকে? আমি নিজে বেশ কয়েকটা বইয়ের দোকান ঘুরেছি, কিন্তু কন্নড় ভাষাশিক্ষার কোনও বই পাইনি। অথচ ইংরেজি শেখার প্রচুর বই ছিল। হ্যাঁ, এখন ইন্টারনেটে সবই পাওয়া যায়। ই-কোর্সও করা যায়। কিন্তু একজন সাধারণ মানুষ কীভাবে শিখবে যে ইংরেজিটাও জানে না?’’

এখানেই না থেমে তিনি আরও লিখেছেন, “স্থানীয়দের দাবি হল, এই রাজ্যে আসা সবাই কন্নড় ভাষায় কথা বলুক। যেন তারা এখানেই জন্মেছে, বেড়ে উঠেছে। এ তো অবাস্তব দাবি। সহকর্মীদের সঙ্গেও এই নিয়ে কথা হয়েছিল একবার। তাদের বক্তব্য, ইংরেজি জানলেই যথেষ্ট। তাহলে কন্নড়টা শিখবে কী করে?’’

 

Thief : পুলিশকে ২০ ফিট টেনে নিয়ে গেল চোর! শেষে কী হল? জানলে অবাক হবেন

বেঙ্গালুরু: পুলিশকে অনেক সময়েই দেখা যায় মানুষের প্রাণ বাঁচাতে। দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালনে সর্বদা তৎপর থাকেন আমাদের সমাজের এই “সুপারহিরো” রা। এবার সেইরকমই এক দুঃসাহসিক ঘটনার সাক্ষী থাকল বেঙ্গালুরু শহর। চোর ধরতে নিজের বাইক থেকে ঝাঁপ দিয়ে দেন। পালানোর আপ্রাণ চেষ্টা করলেও শেষমেশ আইন রক্ষকদের হাতে ধরা পড়ে যায় ওই চোর।
ঘটনাটি ভিডিও বন্দি হয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে ওই পুলিশ কনস্টেবেল ডোড্ডা লিঙ্গায়া সাধারণ পোশাকে ছিলেন। তিনি নিজের বাইকেই ব্যস্ত রাস্তা ধরে যাচ্ছিলেন। সেই সময়েই দাগী অপরাধী মজনেশ ওই পথ দিয়ে যাচ্ছিল। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর তাঁর নামে এখনও পর্যন্ত প্রায় ৭৫টি পুলিশ কেস রয়েছে।

আরও পড়ুন: হাঁটতে গিয়ে নিখোঁজ স্ত্রী-সন্তান, স্বামীর কাছে এল রহস্যময় কিউআর কোড! তারপর?
মজনেশকে দেখামাত্র ওই কনস্টেবেল তাঁর পথ আটকান। এরপরেই তাঁর কলার চেপে ধরেন ওই কনস্টেবেল। সঙ্গে সঙ্গেই নিজের স্কুটির জোরে চালিয়ে দেন মজনেশ। টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যেতে থাকেন ডোড্ডাকে। প্রায় ২০ মিটার পর্যন্ত টেনে নিয়ে যায় মজনেশ। কিন্তু তাও তাঁকে ছাড়েন নি ওই কনস্টেবেল। কলার হাত থেকে ফসকে গেলে তিনি তাঁর পা চেপে ধরেন। এই দৃশ্য দেখে আরও পুলিশ এগিয়ে এসে মজনেশকে চেপে ধরেন। শেষমেশ ধরাশায়ী হন মজনেশ। শুধু পুলিশই নয় ওই চোরকে ধরতে আরও অনেক সাধারণ পথচারীও সাহায্য করেন।
পুলিশের দাবি এই দুষ্কৃতি, মাঝে মধ্যেই বেঙ্গালুরু থেকে টুমাকুরু জেলায় পালিয়ে যেত। এবারে হাতে পেয়ে তাই আর যেতে দিতে চাননি ওই কনস্টেবেল।

Thief: জুতো চুরি করার আগে অনেকক্ষণ ধরে চোর যা করল! দেখলে চমকে যাবেন!

বেঙ্গালুরু: এক অদ্ভুত দৃশ্য ধরা পড়ল সিসিটিভিতে। চুরি করার এক অভিনব দৃশ্য সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ায় হতবাক গোটা এলাকার মানুষ। বেঙ্গালুরুর একটি আবাসনে চুরির ভিডিওতে দেখা যায়, ওই দুষ্কৃতি আবাসনের মধ্যে স্বাভাবিক ভাবেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। কিছু পরে তাঁকে বেশ কিছু জুতো পরীক্ষা করতে দেখা যায়। এরপর সেই জুতো গুলির মধ্যে থেকে একটি খুবই বাছাই করে চুরি করে নিয়ে যায়। এই ভিডিওই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।

আরও পড়ুন: ‘তোমাদের মতো হতে চাই’, ভারতীয় সেনাকে চিঠি ওয়ানাডের শিশুর! দেখে চোখে জল আসবে

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Namma Bengaluru (@bengaluruupdates)


এই ভাইরাল ফুটেজে দেখা যাচ্ছে মুখোশ পরা এক ব্যক্তি খুবই স্বাভাবিক ভঙ্গিতে ধীরে ধীরে করিডর দিয়ে হেঁটে আসছে। তাঁর হাতে রয়েছে একটি বস্তা। এরপরেই তাঁকে ফ্রেম থেকে অর্থাৎ সিসিটিভির বাইরে চলে যেতে দেখা যায়। পরে করিডরের বিপরীত প্রান্তে দেখা যায়। তখন তাঁকে দেখা যায় তাঁর হাতে রয়েছে এক জোড়া জুতো। তারপর আবার সে জুতোর র‍্যাকের সামনে থামে, সেই জুতোও তাঁরা পরীক্ষা করে। পরে তাঁকে দেখা যায় চার জোড়া জুতো বস্তার ভিতর পুরতে।

এই ভিডিওটি  অনলাইনে  পোস্ট হয় একমাস আগে।  কিন্তু এই ভিডিও টি নজরে আসে কিছুদিন আগে। এই ঘটনা সামনে আসতে নেটিজেনরা নিজেদের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেছেন।
বেঙ্গালুরু পুলিশকে একজন ট্যাগ করে লিখেছেন, “আমি বুঝতে পারছি না কিভাবে এই ধরনের অপরাধ, এবং ডাকাতির ঘটনা ঘটে এবং বেঙ্গালুরুর মতন শহরে তা উপেক্ষিত হয়? এই বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। পুলিশ তো রাতে টহল দেয়? তবে এই ঘটনা কিভাবে ঘটে!”
আরও এক নেটিজেন মন্তব্য করেছেন, “পুলিশের কাজ তাহলে নাক ডেকে ঘুমানো। আর সকালে তো পুলিশ ফোনে গেম খেলতে ব্যস্ত থাকে।”
এর মাঝেই রসবোধের পরিচয় দিয়েছেন অনেক নেটাগরিকরা। একজন লিখেছেন, “মোজা তো নিয়ে যেতিস ভাই! সবাই নিজের জুতোর খেয়াল রাখো!
আর একজন লেখেন, “ভাবুন যদি খুব খারাপ জুতো হয়, তবে কেউ জুতোও চুরি করবে না।”

Bengaluru murder case CCTV: দরজা খুলতেই তরুণীর গলা কাটে যুবক! সিসিটিভি ফুটেজে শিউরে ওঠা ঘটনা প্রকাশ্যে

বেঙ্গালুরু: ২৪ বছরের তরুণীকে নির্মম ভাবে খুন করা হয়েছিল বেঙ্গালুরুর পিজিতে। ঘটনার কয়েকদিন পর সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করল পুলিশ। বীভৎসতার নজিরবিহীন ছবি ধরা পড়েছে সেই ফুটেজে।

সিসিটিভি ফুটেজে অভিযুক্তকে পিজিতে প্রবেশ করতে দেখা যায়। তার পরে সে দরজায় ধাক্কা দেয়। তরুণী দরজা খুলতেই আক্রান্ত হন। আততায়ী তাঁর গলা কেটে ফেলে ধারালো কিছু দিয়ে। সেই অবস্থায় সাহায্যের জন্য চিৎকার করছিলেন তরুণী। মর্মান্তিক সেই দৃশ্য দেখে শিউরে উঠলেন পুলিশকর্তারাই। রাত ১১টা ১০ থেকে ১১টা ৩০-এর মধ্যে ঘটেছিল এই খুনের ঘটনা। ফুটেজে আরও দেখা যায়, অভিযুক্ত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় কাজ হাসিল করেই।

ঠিক কি ঘটেছিল?
সূত্রের খবর, তরুণীর নাম কীর্তি কুমারী। মঙ্গলবার গভীর রাতে বেঙ্গালুরুতে খুন হন তিনি। কুমারী একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে কাজ করতেন। সম্প্রতি কোরামঙ্গলার ভিআর লেআউট পিজিতে স্থানান্তরিত হয়েছিলেন। সেখানেই ছিলেন সে রাতে।

কোরমঙ্গলা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করে। অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রমন গুপ্ত জানিয়েছেন, যে একটি মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। তাঁর কথায়, “যে খুন করেছে সে মৃতার পরিচিত ছিল।” তিনি আরও জানান, সন্দেহভাজন আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। যদিও সে পলাতক। এই ব্যক্তি কুমারীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছিল বলেও অনুমান পুলিশের।

আরও পড়ুন- অভিনয় শেখার স্বপ্ন এবার হাতের মুঠোয়! কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু হচ্ছে দু’টি কোর্স, জেনে নিন

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পিজিতে থাকা কেয়ারটেকাররা ডিনারে যাওয়ার পর আততায়ী পিজিতে প্রবেশ করে। কুমারীর প্রাক্তন রুমমেট সম্প্রতি পিজি ছেড়ে দেন। সেই তরুণীর সঙ্গেও আততায়ী যুবকের কিছু সংযোগ রয়েছে বলে মনে করছে পুলিশ। সেই রুমমেট আততায়ীর স্কুল সহপাঠী। আবার, কুমারী এবং তাঁর প্রাক্তন রুমমেট একই কোম্পানিতে কাজ করতেন বলেও জানা যায়। বর্তমানে অভিযুক্তের ফোন বন্ধ রয়েছে বলেই পুলিশ সূত্রে খবর। ফোনটির শেষ অবস্থান ছিল বেঙ্গালুরু। এখনও প্রাক্তন রুমমেটের বয়ান নথিভূক্ত করতে পারেনি পুলিশ। অভিযুক্তদের ধরতে দল পাঠানো হয়েছে।

Bengaluru Murder Case: পিজি-তে ঢুকে গলার নলি কেটে খুন…চিৎকার করছিলেন তরুণী! সিসিটিভি ফুটেজে পৈশাচিক দৃশ্য

বেঙ্গালুরু: বিনা বাধায় গার্লস পিজি-তে ঢুকে তরুণীকে খুন৷ তারপর থেকেই বেপাত্তা খুনি৷ টেক সিটি বেঙ্গালুরুর এই ভয়ঙ্কর ঘটনা স্তম্ভিত, আতঙ্কিত সেখানকার বাসিন্দারা৷ ভিনরাজ্য থেকে বেঙ্গালুরুতে কাজ করতে যাওয়া মানুষদের কি তবে সেখানে কোনও নিরাপত্তা নেই? উঠছে প্রশ্ন৷

বেঙ্গালুরুর এই হাড়হিম করা খুনের ঘটনায় সম্প্রতি সংশ্লিষ্ট পিজির সিসিটিভি ফুটেজ হাতে পেয়েছেন তদন্তকারীরা৷ সিসিটিভি-টি লাগানো ছিল পিজির রিসেপশন ডেস্কের কাছে৷ ফুটেজে দেখা গিয়েছে পিজি-র নিরাপত্তারক্ষীর অনুপস্থিতিতে আততায়ী বিনা বাধায় খোলা দরজা দিয়ে পিজি-তে ঢোকে৷ তখন ঘড়িতে রাত ১১টা৷ তারপর কাচের দরজা ঠেলে রিসেপশন ডেস্ক পেরিয়ে সোজা চলে যায় নিহত তরুণী কৃতী কুমারির (২৪) ঘরের কাছে৷

আরও পড়ুন: অবশেষে এল সেই বহু কাঙ্ক্ষিত ফোন কল! কমলা হ্যারিসকে পূর্ণ সমর্থন বারাক-মিশেলের, এবার সোজা ফাইনাল

সেখানে দরজায় টোকা দিতেই তরুণী দরজা খোলেন এবং আততায়ীকে দেখেই চিৎকার করতে শুরু করেন৷ কিন্তু, তারমধ্যেই তরুণীর গলায় এলোপাথাড়ি ক্ষুর চালায় আততায়ী৷ ঘটনাস্থলেই রক্তাক্ত অবস্থায় লুটিয়ে পড়েন তরুণী৷

পিজি-র বাকি বাসিন্দারাও তরুণীর আর্ত চিৎকার শুনতে পেয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছে৷ কিন্তু, তাঁরা প্রত্যেকেই ভয়ে নিজের নিজের দরজা বন্ধ করে দেন৷ তাই খুনের পরেও বিনা বাধায় হেঁটে দরজা দিয়ে বেরিয়ে যায় আততায়ী৷

পুলিশ জানিয়েছে, সিসিটিভি ফুটেজ দেখ আততায়ীকে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়েছে৷ ওই যুবক নিহত তরুণীর প্রাক্তন রুমমেটের প্রেমিক বলে জানা গিয়েছে৷ কিছুদিন ধরেই তরুণীর রুমমেটের সঙ্গে ছেলেটির কিছু প্রণয়ঘটিত সমস্যা চলছিল৷ পুলিশের অনুমান, নিহত তরুণীর পরামর্শেই পিজি ছেড়ে অন্যত্র থাকছিলেন তাঁর রুমমেট৷ এদিকে, আততায়ী সম্ভবত মনে করছিল নিহত তরুণীর পরামর্শেই তাঁর সঙ্গে দূরত্ব বাড়াচ্ছেন তাঁর প্রেমিকা৷ সেই কারণেই হয়ত খুন৷ তবে আততায়ী ধরা না পড়লে আসল ঘটনা জানা যাবে না বলে মনে করছেন গোয়েন্দারা৷

আরও পড়ুন: অলিম্পিক্স উদ্বোধনের আগে ফ্রান্সে বড়সড় নাশকতা! বিপর্যস্ত রেল পরিষেবা

গত মঙ্গলবার রাত ১১টা নাগাদ বেঙ্গালুরুর কোরমঙ্গলায় একটি পিজি-তে ঢুকে বছর চব্বিশের তরুণী কৃতী কুমারিকে খুন করে এক যুবক৷ কৃতী বিহারের বাসিন্দা৷ কর্মসূত্রে বেঙ্গালুরুতে থাকছিলেন৷ এমবিএ পাশ কৃতী একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন৷

ঘটনার দিন রাত ১১টা থেকে সাড়ে ১১টার মধ্যে তাঁকে খুন করা হয় বলে জানা গিয়েছে৷ কোরমঙ্গলা পুলিশের একটি ইতিমধ্যেই অভিযুক্ত যুবকের মধ্যপ্রদেশের বাসস্থানের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে৷

Bengaluru Student Death: বেঙ্গালুরুর হস্টেলে রহস্যমৃত্যু দুর্গাপুরের যুবতীর! দশ মিনিট আগেই কথা বাড়িতে, তারপরই যা ঘটল…

বেঙ্গালুরু: ফের ছাত্রীর রহস্যমৃত্যু। পশ্চিম বর্ধমানের নার্সিংয়ের ছাত্রীর দেহ মিলল বেঙ্গালুরুতে। দুর্গাপুরের মেয়ের ঝুলন্ত দেহ পাওয়া যায় বেঙ্গালুরুর হস্টেল থেকে। কাঁকসার উত্তরপাড়ার বাসিন্দা ছাত্রী দিয়া মণ্ডল। গতকাল, শনিবার সন্ধেবেলায় ছাত্রীর সঙ্গে পরিবারের কথা হয়েছিল। ১০ মিনিট কথা বলার পরই দিয়ার বন্ধুর কাছে মৃত্যুর খবর পায় পরিবার।

পরিবারের লোকজন বেঙ্গালুরুর উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন রবিবার দুপুরেই। হস্টেলের কাছের স্থানীয় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করবে পরিবার। বাড়ির লোকজনের অভিযোগ, মেয়েকে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

আরও পড়ুন: হঠাৎ বিমানবন্দরে ফোন… প্লেনে ওঠার আগেই প্রেমিকের নামে ভয়াবহ অভিযোগ প্রেমিকার, কী ঘটল তারপর!

মৃতের আত্মীয় জানান, ১০ মিনিট আগেও তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন বাড়ির লোক। তখন কথাবার্তার মধ্যে কোনও অসঙ্গতি লক্ষ করেননি তাঁরা। ধোঁয়াশা রয়েছে ঘটনায়। আর তাই তদন্তের দাবি জানিয়েছে পরিবার, আত্মীয়রা।

রান্নার কাজ করে সংসার চালান দিয়ার বাবা। মেয়েকে বেঙ্গালুরুতে পড়তে পাঠিয়েছেন একার রোজগারেই। ২০ বছরের মেয়েকে দু’বছর আগে ভিনরাজ্যে পাঠিয়েছেন বাবা। এবার মেয়ের মরদেহ নিয়ে আসতে হবে সেই রাজ্য থেকে।

DISCLAIMER: This news piece may be triggering. If you or someone you know needs help, call any of these helplines: Aasra (Mumbai) 022-27546669, Sneha (Chennai) 044-24640050, Sumaitri (Delhi) 011-23389090, Cooj (Goa) 0832- 2252525, Jeevan (Jamshedpur) 065-76453841, Pratheeksha (Kochi) 048-42448830, Maithri (Kochi) 0484-2540530, Roshni (Hyderabad) 040-66202000, Lifeline 033-64643267 (Kolkata).

Bengaluru Airport Bizarre News: হঠাৎ বিমানবন্দরে ফোন… প্লেনে ওঠার আগেই প্রেমিকের নামে ভয়াবহ অভিযোগ প্রেমিকার, কী ঘটল তারপর!

বেঙ্গালুরু: বেঙ্গালুরু বিমানবন্দরে আজব কাণ্ড। বোমা রাখার ভুয়ো ফোন করে নিজেই বড়সড় বিপাকে পড়লেন ২৯ বছরের মহিলা। বেঙ্গালুরুর কেম্পেগৌড়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের হেল্পলাইনে এই ফোন কল করেন তিনি। নেপথ্য কারণ শুনে বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে।

নিজের প্রেমিককে আটকানোর জন্য তাঁর ব্যাগে বোমা আছে বলে ভুয়ো ফোন কল করেন মহিলা। বেঙ্গালুরু থেকে মুম্বই যাচ্ছিলেন তাঁর প্রেমিক। কিন্তু তাঁকে যেতে না দেওয়ার জন্য বোমাতঙ্ক ছড়িয়ে দেন মহিলা।

ঘটনাটি ঘটেছে ২৬ জুন। একটি মামলাও রুজু করেছে পুলিশ। গত বুধবার আইপিসি ধারা ৫০৫(১)(বি)-র অধীনে একটি এফআইআর দায়ের হয়েছে। অভিযুক্ত মহিলার নাম, ইন্দ্র রাজওয়ার। তিনি পুনের বাসিন্দা এবং বেঙ্গালুরুতে কর্মরত।

পুলিশের অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, মহিলা বিমানবন্দরের হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করেছিলেন। দাবি করেছিলেন, মীর রাজা মেহেদি নামে এক যাত্রী বেঙ্গালুরু থেকে মুম্বই যাচ্ছেন। তাঁর ব্যাগে বোমা রয়েছে। পরে সেই ব্যক্তিকে নিজের প্রেমিক বলেও দাবি করেছেন মহিলা।

ফোন কল পাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে বিমানবন্দরে মেহেদিকে খুঁজে চেক করা হয়। কিন্তু তাঁর ব্যাগে কিছু না পাওয়ার পর বোঝা যায় ফোন কলটি ভুয়ো।

আরও পড়ুন: তেলুগু ভাষায় ‘কল্কি’-তে নিজেই ডাবিং করেছেন শাশ্বত, তথ্য দিয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রসেনজিৎ

পরে দেখা যায়, রাজওয়ারও বিমানবন্দরেই ছিলেন। দু’জনেই দু’টি আলাদা ফ্লাইটে টিকিট বুক করেছেন মুম্বই যাওয়ার জন্য। ওদিন সন্ধ্যায় বিমানবন্দরে পৌঁছে গিয়েছিলেন তাঁরা। রাজওয়ার হেল্পলাইনে কল করার আগেই তাঁরা ডিপার্চার লাউঞ্জে বসে নিজেদের মধ্যে কথা বলছিল।

রাজওয়ারকে তখন আটক করা হয় এবং কেআইএ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে তিনি জানান, তাঁর এবং মেহেদির মধ্যে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছিল লাউঞ্জে বসেই। প্রেমিক মুম্বই যাচ্ছিলেন এবং তিনি তাঁকে আটকানোর চেষ্টা করেছিলেন। বিষয়টি নিয়ে এখনও জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে পুলিশ।