Tag Archives: Black Cumin

Black Cumin Health Benefits: খাবারে কালো জিরে পড়লেই বিরক্তি? ভাবতে পারবেন না এতে কত ক্যালসিয়াম রয়েছে! জানুন

কালো জিরা নানা রোগের প্রতিষেধক এবং প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে বহুদিন ধরে। প্রতি গ্রাম কালো জিরায় যে সব পুষ্টি উপাদান রয়েছে তা হল- প্রোটিন, ভিটামিন-বি, নিয়াসিন, ক্যালসিয়াম, আয়রণ, ফসফরাস, কপার, জিংক এবং ফোলাসিন।
কালো জিরা নানা রোগের প্রতিষেধক এবং প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে বহুদিন ধরে। প্রতি গ্রাম কালো জিরায় যে সব পুষ্টি উপাদান রয়েছে তা হল- প্রোটিন, ভিটামিন-বি, নিয়াসিন, ক্যালসিয়াম, আয়রণ, ফসফরাস, কপার, জিংক এবং ফোলাসিন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করে কালো জিরা। নিয়মিত কালো জিরা খেলে শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সতেজ থাকে। যে কোনও জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেহকে প্রস্তুত করে তোলে এবং সার্বিকভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করে কালো জিরা। নিয়মিত কালো জিরা খেলে শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সতেজ থাকে। যে কোনও জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেহকে প্রস্তুত করে তোলে এবং সার্বিকভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।
কালো জিরা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। নিয়মিত পেট খারাপের সমস্যা থাকলে কালো জিরা সামান্য ভেজে গুঁড়ো করে ৫০০ মিলিগ্রাম হারে ৭-৮ চা চামচ দুধে মিশিয়ে সকালে ও বিকেলে সাত দিন ধরে খেলে উল্লেখযোগ্য ফল পাওয়া যায়।
কালো জিরা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। নিয়মিত পেট খারাপের সমস্যা থাকলে কালো জিরা সামান্য ভেজে গুঁড়ো করে ৫০০ মিলিগ্রাম হারে ৭-৮ চা চামচ দুধে মিশিয়ে সকালে ও বিকেলে সাত দিন ধরে খেলে উল্লেখযোগ্য ফল পাওয়া যায়।
সকালে কালো জিরার সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। কালো জিরা ও মধু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে দারুণ ভূমিকা পালন করে। কালো জিরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের রক্তের গ্লুকোজ কমিয়ে দেয়। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
সকালে কালো জিরার সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। কালো জিরা ও মধু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে দারুণ ভূমিকা পালন করে। কালো জিরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের রক্তের গ্লুকোজ কমিয়ে দেয়। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
নিয়মিত কালো জিরা খেলে দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিক মতো হয়। এতে করে মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালনের বৃদ্ধি ঘটে; যা আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে কালোজিরা বেশ উপকারী।
নিয়মিত কালো জিরা খেলে দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিক মতো হয়। এতে করে মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালনের বৃদ্ধি ঘটে; যা আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে কালোজিরা বেশ উপকারী।

High Cholesterol-Weight Loss: গ্যারান্টি…! মোমের মতো গলবে তলপেটের মেদ! শরীর থেকে নিংড়ে বের করে দেবে ঘাতক কোলেস্টেরলকে, রান্নাঘরের এই ছোট্ট মশলাই করবে কামাল

 

বর্তমান সময়ে নানাবিধ কারণে দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই সমস্যায় পড়েন। কারণ এর জেরে বৃদ্ধি পেতে পারে হার্ট অ্যাটাক, উচ্চ রক্তচাপ ও কিডনির রোগের আশঙ্কাও। এমন পরিস্থিতিতে উপকারী বলে প্রমাণিত হতে পারে ছোট্ট এই মশলা। যা প্রতিটি ভারতীয় রান্নাঘরেই পাওয়া যায়। আর সেটা হল কালো জিরে।
বর্তমান সময়ে নানাবিধ কারণে দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই সমস্যায় পড়েন। কারণ এর জেরে বৃদ্ধি পেতে পারে হার্ট অ্যাটাক, উচ্চ রক্তচাপ ও কিডনির রোগের আশঙ্কাও। এমন পরিস্থিতিতে উপকারী বলে প্রমাণিত হতে পারে ছোট্ট এই মশলা। যা প্রতিটি ভারতীয় রান্নাঘরেই পাওয়া যায়। আর সেটা হল কালো জিরে।
রান্নাঘরে পাওয়া কালো জিরের একাধিক ঔষধি গুণ বর্তমান। এটি অনেক রোগের সঙ্গে শরীরকে লড়াই করার ক্ষমতা ও শক্তি জোগায়। ছোট্ট ছোট্ট এই কালো বীজ শুধু খাবারকে সুগন্ধিই করে না, বরং এর স্বাদও বৃদ্ধি করে।
রান্নাঘরে পাওয়া কালো জিরের একাধিক ঔষধি গুণ বর্তমান। এটি অনেক রোগের সঙ্গে শরীরকে লড়াই করার ক্ষমতা ও শক্তি জোগায়। ছোট্ট ছোট্ট এই কালো বীজ শুধু খাবারকে সুগন্ধিই করে না, বরং এর স্বাদও বৃদ্ধি করে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কিষাণ লাল লোকাল ১৮-এর কাছে জানান যে, কালো জিরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন, প্রোটিন, ফ্যাটি অ্যাসিড-সহ নানাবিধ পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এমনকী এই বীজ থেকে অনেক ধরনের আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরি করা হয়।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কিষাণ লাল লোকাল ১৮-এর কাছে জানান যে, কালো জিরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন, প্রোটিন, ফ্যাটি অ্যাসিড-সহ নানাবিধ পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এমনকী এই বীজ থেকে অনেক ধরনের আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরি করা হয়।
এমনিতে ভারতীয় মশলার গুণাগুণ সম্পর্কে আলাদা করে আর কিছু বলে দিতে হয় না। এর এই মশলার মধ্যে কালো জিরেও তো থাকে। একে আবার পুষ্টির পাওয়ার হাউজও বলা হয়। যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষেত্রেও খুবই উপকারী।
এমনিতে ভারতীয় মশলার গুণাগুণ সম্পর্কে আলাদা করে আর কিছু বলে দিতে হয় না। এর এই মশলার মধ্যে কালো জিরেও তো থাকে। একে আবার পুষ্টির পাওয়ার হাউজও বলা হয়। যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষেত্রেও খুবই উপকারী।
এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-ধর্মী উপাদানও পাওয়া যায়। যা ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। এছাড়াও কালো জিরে রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-ধর্মী উপাদানও পাওয়া যায়। যা ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। এছাড়াও কালো জিরে রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
কালোজিরের মধ্যে প্রাপ্ত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের সুরক্ষার ক্ষেত্রেও দারুণ সহায়ক। কারণ এর মধ্যে চোখের অনেক সমস্যার সমাধান করার মতো ক্ষমতা থাকে।
কালোজিরের মধ্যে প্রাপ্ত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের সুরক্ষার ক্ষেত্রেও দারুণ সহায়ক। কারণ এর মধ্যে চোখের অনেক সমস্যার সমাধান করার মতো ক্ষমতা থাকে।
এমনকী কালো জিরের মধ্যে পাওয়া উপাদান মেদ কমাতেও সহায়ক। আর নিয়মিত কালো জিরে খেলে ওজন অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে থাকে।
এমনকী কালো জিরের মধ্যে পাওয়া উপাদান মেদ কমাতেও সহায়ক। আর নিয়মিত কালো জিরে খেলে ওজন অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে থাকে।
এখানেই শেষ নয়, দাঁতের একাধিক সমস্যায় কার্যকর কালো জিরে। কারণ দাঁতের ব্যথার উপশম করার ক্ষমতা আছে এই মশলার। এছাড়া কালো জিরের মধ্যে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান স্মৃতিশক্তি ও একাগ্রতা বাড়াতেও সহায়ক।
এখানেই শেষ নয়, দাঁতের একাধিক সমস্যায় কার্যকর কালো জিরে। কারণ দাঁতের ব্যথার উপশম করার ক্ষমতা আছে এই মশলার। এছাড়া কালো জিরের মধ্যে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান স্মৃতিশক্তি ও একাগ্রতা বাড়াতেও সহায়ক।
চুলের জন্যও দারুণ উপকারী কালো জিরে। এর মধ্যে উপস্থিত ঔষধি গুণ চুল ঝরে পড়া রোধ করে। তার জন্য আধ চা-চামচ কালো জিরে ১ চা-চামচ মধুর মধ্যে মিশিয়ে পান করা যেতে পারে। কিংবা এক কাপ গরম জলে ভিজিয়ে বা স্যালাডে মিশিয়েও তা খাওয়া যাবে।
চুলের জন্যও দারুণ উপকারী কালো জিরে। এর মধ্যে উপস্থিত ঔষধি গুণ চুল ঝরে পড়া রোধ করে। তার জন্য আধ চা-চামচ কালো জিরে ১ চা-চামচ মধুর মধ্যে মিশিয়ে পান করা যেতে পারে। কিংবা এক কাপ গরম জলে ভিজিয়ে বা স্যালাডে মিশিয়েও তা খাওয়া যাবে।

Curd Benefits: হাতের মুঠোয় থাকবে ডায়বেটিস-রক্তচাপ! দইয়ের সঙ্গে মেশান এক চামচ ‘এই’ গুঁড়ো! ডায়েটিশিয়ানের ‘স্পেশ‍‍্যাল’ টিপস জেনে নিন

গরমে ওষ্ঠাগত মানুষজন। এই সময় মানুষের এমন অনেক জিনিসকে তাঁদের খাদ্যের অংশ করা উচিত যা পেট ঠান্ডা করতে পারে। দই এমন একটি জিনিস। হ্যাঁ, দইয়ের একটি শীতল প্রভাব রয়েছে, যা পেট ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করতে পারে। এই কারণেই মানুষ লস‍্যি, রাইতা-সহ নানাভাবে দই খায়।
গরমে ওষ্ঠাগত মানুষজন। এই সময় মানুষের এমন অনেক জিনিসকে তাঁদের খাদ্যের অংশ করা উচিত যা পেট ঠান্ডা করতে পারে। দই এমন একটি জিনিস। হ্যাঁ, দইয়ের একটি শীতল প্রভাব রয়েছে, যা পেট ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করতে পারে। এই কারণেই মানুষ লস‍্যি, রাইতা-সহ নানাভাবে দই খায়।
কিন্তু, দইয়ের সঙ্গে ভাজা জিরে মিশিয়ে খেয়েছেন কখনও? যদি না হয় তবে অবশ্যই এই মিশ্রণটি খাওয়া উচিত। এটি করলে স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার হতে পারে। এখন প্রশ্ন হল, ভাজা জিরে মিশিয়ে দই খেলে কি হয়? লখনউ রিজেন্সি হাসপাতালের ডায়েটিশিয়ান রিতু ত্রিবেদী এই বিষয়ে নিউজ 18 কে বলছেন-
কিন্তু, দইয়ের সঙ্গে ভাজা জিরে মিশিয়ে খেয়েছেন কখনও? যদি না হয় তবে অবশ্যই এই মিশ্রণটি খাওয়া উচিত। এটি করলে স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার হতে পারে। এখন প্রশ্ন হল, ভাজা জিরে মিশিয়ে দই খেলে কি হয়? লখনউ রিজেন্সি হাসপাতালের ডায়েটিশিয়ান রিতু ত্রিবেদী এই বিষয়ে নিউজ 18 কে বলছেন-
দইয়ে ভাজা জিরে খাওয়ার ৫টি আশ্চর্যজনক উপকারিতা আছে-পেটের জন্য উপকারী: ডায়েটিশিয়ান রিতু ত্রিবেদী বলেন, দই ও ভাজা জিরের মিশ্রণ পেটের জন্য খুবই উপকারী। তাই পেটে ব্যথা, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম বা ক্ষুধামন্দার সমস্যা থাকলে দইয়ের সঙ্গে ভাজা জিরে মিশিয়ে খান। এতে করে পেট অবশ্যই শীতলতা পাবে। উপরন্তু, খিদে বাড়বে এবং খাবার দ্রুত হজম হবে।
দইয়ে ভাজা জিরে খাওয়ার ৫টি আশ্চর্যজনক উপকারিতা আছে-
পেটের জন্য উপকারী: ডায়েটিশিয়ান রিতু ত্রিবেদী বলেন, দই ও ভাজা জিরের মিশ্রণ পেটের জন্য খুবই উপকারী। তাই পেটে ব্যথা, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম বা ক্ষুধামন্দার সমস্যা থাকলে দইয়ের সঙ্গে ভাজা জিরে মিশিয়ে খান। এতে করে পেট অবশ্যই শীতলতা পাবে। উপরন্তু, খিদে বাড়বে এবং খাবার দ্রুত হজম হবে।
চোখের জন্য কার্যকরী: আপনার চোখের আলো বা ঝাপসা দেখা গেলেও দইয়ের সঙ্গে ভাজা জিরে মিশিয়ে খেতে পারেন।  ভিটামিন এ দই এবং জিরে উভয়েই প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এমন পরিস্থিতিতে এই দুটি জিনিস আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।
চোখের জন্য কার্যকরী: আপনার চোখের আলো বা ঝাপসা দেখা গেলেও দইয়ের সঙ্গে ভাজা জিরে মিশিয়ে খেতে পারেন। ভিটামিন এ দই এবং জিরে উভয়েই প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এমন পরিস্থিতিতে এই দুটি জিনিস আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।
অম্বল থেকে মুক্তি: বিশেষজ্ঞদের মতে, দই এবং ভাজা জিরে অম্বল প্রশমিত করতে উপকারী। আসলে, দইয়ের একটি শীতল প্রভাব রয়েছে, যা দ্রুত জ্বালাপোড়া কমানোর ক্ষমতা রাখে।
অম্বল থেকে মুক্তি: বিশেষজ্ঞদের মতে, দই এবং ভাজা জিরে অম্বল প্রশমিত করতে উপকারী। আসলে, দইয়ের একটি শীতল প্রভাব রয়েছে, যা দ্রুত জ্বালাপোড়া কমানোর ক্ষমতা রাখে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে: দই ও ভাজা জিরের বিশেষত্ব হল ডায়াবেটিস রোগীরাও এটি খেতে পারেন। এই মিশ্রণ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর প্রমাণিত হতে পারে। আসলে, দই এবং জিরে উভয়েরই অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে পারে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে: দই ও ভাজা জিরের বিশেষত্ব হল ডায়াবেটিস রোগীরাও এটি খেতে পারেন। এই মিশ্রণ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর প্রমাণিত হতে পারে। আসলে, দই এবং জিরে উভয়েরই অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে পারে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন: ডায়েটিশিয়ানদের মতে, রক্তচাপের রোগীরাও দই ও ভাজা জিরে খেতে পারেন। দই এবং জিরেতে ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায় যা রক্তচাপকে ভারসাম্য রাখতে সাহায্য করে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন: ডায়েটিশিয়ানদের মতে, রক্তচাপের রোগীরাও দই ও ভাজা জিরে খেতে পারেন। দই এবং জিরেতে ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায় যা রক্তচাপকে ভারসাম্য রাখতে সাহায্য করে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)