Tag Archives: Brain

Health Tips: দুধ-ডিমের চেয়েও ১০ গুণ বেশি শক্তিশালী, পুষ্টির ‘খনি’ এই পাউডার, রোজ ১ চা চামচ খেলেই মস্তিষ্ক তীঘ্ন, প্রোটিনের ঘাটতি হবে না শিশুর

দুধ হল পুষ্টির ভাণ্ডার। ছোট থেকে বড় সকলেরই দুধ খাওয়া ভীষণ উপকারী। কিন্তু অনেক সময় কিছু শিশুর দুধে অ্যালার্জি হয় বা দুধ হজম হয় না বা তারা দুধের স্বাদ পছন্দ করে না।
দুধ হল পুষ্টির ভাণ্ডার। ছোট থেকে বড় সকলেরই দুধ খাওয়া ভীষণ উপকারী। কিন্তু অনেক সময় কিছু শিশুর দুধে অ্যালার্জি হয় বা দুধ হজম হয় না বা তারা দুধের স্বাদ পছন্দ করে না।
এমন পরিস্থিতিতে কী করবেন তা নিয়ে চিন্তায় পড়ে যান সকলেই, এবার দুধের বিকল্প হিসেবে শিশুকে দিতে পারবেন দারুণ এই জিনিস, যা কিনা পুষ্টির খনি৷ এবং দুধ-ডিমের চেয়েও ১০ গুণ বেশি শক্তিশালী৷
এমন পরিস্থিতিতে কী করবেন তা নিয়ে চিন্তায় পড়ে যান সকলেই, এবার দুধের বিকল্প হিসেবে শিশুকে দিতে পারবেন দারুণ এই জিনিস, যা কিনা পুষ্টির খনি৷ এবং দুধ-ডিমের চেয়েও ১০ গুণ বেশি শক্তিশালী৷
রাঁচির আয়ুর্বেদিক ডাক্তার ভি কে পান্ডে জানিয়েছেন, এটি হল সজনে ডাটার পাউডার৷ নামটা শুনে খাওয়ার ইচ্ছে না হলেও এটি শরীরের জন্য বিরাট উপকারী৷
রাঁচির আয়ুর্বেদিক ডাক্তার ভি কে পান্ডে জানিয়েছেন, এটি হল সজনে ডাটার পাউডার৷ নামটা শুনে খাওয়ার ইচ্ছে না হলেও এটি শরীরের জন্য বিরাট উপকারী৷
ডাক্তার ভি কে পান্ডে বলেছেন এতে প্রচুর পুষ্টি রয়েছে। এতে ভিটামিন, জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ওমেগা ৩ অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো উপাদান পাওয়া যায়।
ডাক্তার ভি কে পান্ডে বলেছেন এতে প্রচুর পুষ্টি রয়েছে। এতে ভিটামিন, জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ওমেগা ৩ অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো উপাদান পাওয়া যায়।
এই কারণে এটি দুধের একটি চমৎকার বিকল্প হিসাবে বিবেচিত হয়। শিশুরা যদি দুধ না পান করে তাহলে তাদের এক চামচ ড্রামস্টিক পাউডার জলে মিশিয়ে দিতে পারেন অথবা সবজিতেও যোগ করতে পারেন। স্বাস্থ্যকর হওয়ার পাশাপাশি এর স্বাদও অসাধারণ।
এই কারণে এটি দুধের একটি চমৎকার বিকল্প হিসাবে বিবেচিত হয়। শিশুরা যদি দুধ না পান করে তাহলে তাদের এক চামচ ড্রামস্টিক পাউডার জলে মিশিয়ে দিতে পারেন অথবা সবজিতেও যোগ করতে পারেন। স্বাস্থ্যকর হওয়ার পাশাপাশি এর স্বাদও অসাধারণ।
ডাঃ ভি কে পান্ডে আরও ব্যাখ্যা করেন যে এটি পুষ্টিতে সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি আপনার শরীরকে শক্তি জোগাতে কাজ করে। এছাড়া হিমোগ্লোবিন বাড়াতেও দারুণ কাজ করে এই পাউডার।
ডাঃ ভি কে পান্ডে আরও ব্যাখ্যা করেন যে এটি পুষ্টিতে সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি আপনার শরীরকে শক্তি জোগাতে কাজ করে। এছাড়া হিমোগ্লোবিন বাড়াতেও দারুণ কাজ করে এই পাউডার।
এটি শরীরে পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও মস্তিষ্ককে শক্তিশালী করে। এটি খাওয়ার ফলে শরীরে দ্রুততা আসে এবং আপনি সারা দিন বেশ সক্রিয় বোধ করেন।
এটি শরীরে পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও মস্তিষ্ককে শক্তিশালী করে। এটি খাওয়ার ফলে শরীরে দ্রুততা আসে এবং আপনি সারা দিন বেশ সক্রিয় বোধ করেন।

কম্পিউটারের মতো তেজী হবে স্মৃতিশক্তি! এইসব সহজ-সরল উপায় মেনে চললেই হবে কামাল

Simple Tips To Sharpen Memory: স্মৃতিশক্তি জোরালো করার জন্য অনেকেই অনেক রকম উপায় অবলম্বন করে থাকেন। কেউ কেউ এর জন্য মেডিটেশন বা মনঃসংযোগ করেন। তো কেউ বা আবার বাজারে প্রাপ্ত বিভিন্ন পণ্য সেবন করে স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর চেষ্টা করেন। তবে প্রাকৃতিক উপায়গুলি কিন্তু স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করার ক্ষেত্রে অনেকটাই কার্যকর বলে প্রমাণিত হতে পারে। কারণ এইসব প্রাকৃতিক উপায় স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আর স্মৃতিশক্তিও হয়ে উঠবে কম্পিউটারের মতোই তীক্ষ্ণ। যাঁরা হামেশাই ছোটখাটো বিষয় ভুলে যাচ্ছেন, তাঁদের কিছু প্রাকৃতিক উপায় জেনে রাখা উচিত।
Simple Tips To Sharpen Memory: স্মৃতিশক্তি জোরালো করার জন্য অনেকেই অনেক রকম উপায় অবলম্বন করে থাকেন। কেউ কেউ এর জন্য মেডিটেশন বা মনঃসংযোগ করেন। তো কেউ বা আবার বাজারে প্রাপ্ত বিভিন্ন পণ্য সেবন করে স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর চেষ্টা করেন। তবে প্রাকৃতিক উপায়গুলি কিন্তু স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করার ক্ষেত্রে অনেকটাই কার্যকর বলে প্রমাণিত হতে পারে। কারণ এইসব প্রাকৃতিক উপায় স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আর স্মৃতিশক্তিও হয়ে উঠবে কম্পিউটারের মতোই তীক্ষ্ণ। যাঁরা হামেশাই ছোটখাটো বিষয় ভুলে যাচ্ছেন, তাঁদের কিছু প্রাকৃতিক উপায় জেনে রাখা উচিত।
নিউইয়র্ক পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্মৃতিশক্তি জোরালো করার জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা উচিত। আর সেই সঙ্গে খাদ্যতালিকায় বেশি করে পুষ্টিকর খাবারও যোগ করতে হবে। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ভাল করে ঘুমোনো উচিত। আসলে পর্যাপ্ত ঘুম দীর্ঘমেয়াদে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়ক।
নিউইয়র্ক পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্মৃতিশক্তি জোরালো করার জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা উচিত। আর সেই সঙ্গে খাদ্যতালিকায় বেশি করে পুষ্টিকর খাবারও যোগ করতে হবে। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ভাল করে ঘুমোনো উচিত। আসলে পর্যাপ্ত ঘুম দীর্ঘমেয়াদে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়ক।
আমেরিকান নিউরোসায়েন্টিস্ট র‍্যাচেল সামার্স মনে করেন যে, স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করার জন্য প্রতিদিন রাতে অন্তত ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। এটি কম সময়ে স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করতে অনেকটাই সাহায্য করতে পারে। এছাড়া প্রতিদিন ব্যায়াম অথবা শারীরিক কসরত করতে হবে।অনেক গবেষণায় আবার দেখা গিয়েছে যে, এরোবিক এক্সারসাইজও মানুষের স্মৃতিশক্তি বাড়াতে কার্যকর। বিশেষজ্ঞদের মতে, আসলে ব্যায়াম করলে, সাঁতার কাটলে, দৌড়লে এবং হাঁটলে মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ ভাল হয়। আর মস্তিষ্কের কার্যকারিতাও উন্নত হয়।
আমেরিকান নিউরোসায়েন্টিস্ট র‍্যাচেল সামার্স মনে করেন যে, স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করার জন্য প্রতিদিন রাতে অন্তত ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। এটি কম সময়ে স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করতে অনেকটাই সাহায্য করতে পারে। এছাড়া প্রতিদিন ব্যায়াম অথবা শারীরিক কসরত করতে হবে।
অনেক গবেষণায় আবার দেখা গিয়েছে যে, এরোবিক এক্সারসাইজও মানুষের স্মৃতিশক্তি বাড়াতে কার্যকর। বিশেষজ্ঞদের মতে, আসলে ব্যায়াম করলে, সাঁতার কাটলে, দৌড়লে এবং হাঁটলে মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ ভাল হয়। আর মস্তিষ্কের কার্যকারিতাও উন্নত হয়।
আবার মননশীলতা বা মাইন্ডফুলনেসও স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করার একটি দুর্দান্ত উপায়। কিন্তু সেটা আবার কী? আসলে এক জায়গায় আরাম করে বসে নিজের মন এবং শরীরের উপর সমস্ত ধ্যান কেন্দ্রীভূত করার অভ্যাসকে মাইন্ডফুলনেস বলা হয়। অনেক গবেষণা অনুসারে, মননশীলতা অনুশীলন মনোযোগ এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে কার্যকর হতে পারে। অনেকেই হয়তো জেনে অবাক হবেন যে, বহু কার্যকলাপই স্মৃতিশক্তিকে তীক্ষ্ণ করতে পারে। আর এই সব কার্যকলাপকে ব্রেন বুস্টিং অ্যাক্টিভিটি বলা হয়। Representative Image
আবার মননশীলতা বা মাইন্ডফুলনেসও স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করার একটি দুর্দান্ত উপায়। কিন্তু সেটা আবার কী? আসলে এক জায়গায় আরাম করে বসে নিজের মন এবং শরীরের উপর সমস্ত ধ্যান কেন্দ্রীভূত করার অভ্যাসকে মাইন্ডফুলনেস বলা হয়। অনেক গবেষণা অনুসারে, মননশীলতা অনুশীলন মনোযোগ এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে কার্যকর হতে পারে। অনেকেই হয়তো জেনে অবাক হবেন যে, বহু কার্যকলাপই স্মৃতিশক্তিকে তীক্ষ্ণ করতে পারে। আর এই সব কার্যকলাপকে ব্রেন বুস্টিং অ্যাক্টিভিটি বলা হয়। Representative Image
এর মধ্যে অন্যতম হল - একটি নতুন ভাষা শেখা, একটি যন্ত্র বাজানো শেখা কিংবা কিছু অনন্য কাজ করা ইত্যাদি। এই ধরনের কার্যকলাপের ফলে মস্তিষ্ক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়। আসলে এই ক্রিয়াকলাপগুলি মস্তিষ্ককে উদ্দীপিত করে এবং নতুন নিউরাল সংযোগের বিকাশকে উন্নীত করে। এর পাশাপাশি এই ধরনের কার্যকলাপ স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া কিছু মনে রাখার জন্য গুগলের উপর নির্ভর করা একেবারেই চলবে না। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)
এর মধ্যে অন্যতম হল – একটি নতুন ভাষা শেখা, একটি যন্ত্র বাজানো শেখা কিংবা কিছু অনন্য কাজ করা ইত্যাদি। এই ধরনের কার্যকলাপের ফলে মস্তিষ্ক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়। আসলে এই ক্রিয়াকলাপগুলি মস্তিষ্ককে উদ্দীপিত করে এবং নতুন নিউরাল সংযোগের বিকাশকে উন্নীত করে। এর পাশাপাশি এই ধরনের কার্যকলাপ স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া কিছু মনে রাখার জন্য গুগলের উপর নির্ভর করা একেবারেই চলবে না। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)

Improve Memory: ভুলে যাচ্ছেন? বুদ্ধি ‘ভোঁতা’ হয়ে যাচ্ছে?’ফোকাস’ করতে পারছেন না? এই ৫ প্রাকৃতিক ‘সাপ্লিমেন্ট’ আপনার বুদ্ধি প্রখর করবে, বাড়াবে স্মৃতিশক্তি

সবকিছু ভুলে যাচ্ছেন? বুদ্ধি ভোঁতা হয়ে যাচ্ছে? কোন-ও কিছুতেই মনোনিবেশ করতে পারছেন না? 'ফোকাস' নষ্ট হয়ে যাচ্ছে? চিন্তা করবেন না! এই ৫ টি প্রাকৃতিক 'সাপ্লিমেন্ট' আপনার বুদ্ধি প্রখর করবে, বাড়াবে স্মৃতিশক্তি, মিলবে মনের প্রশান্তি।
সবকিছু ভুলে যাচ্ছেন? বুদ্ধি ভোঁতা হয়ে যাচ্ছে? কোন-ও কিছুতেই মনোনিবেশ করতে পারছেন না? ‘ফোকাস’ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে? চিন্তা করবেন না! এই ৫ টি প্রাকৃতিক ‘সাপ্লিমেন্ট’ আপনার বুদ্ধি প্রখর করবে, বাড়াবে স্মৃতিশক্তি, মিলবে মনের প্রশান্তি।
ব্রাহ্মী-- যুগ যুগ ধরে এই প্রাচীন ভেষজ আয়ুর্বেদে ব্যবহার করা হচ্ছে। ব্রাহ্মীতে থাকে ব্যাকোসাইড নামক যৌগ যা 'নিউরোট্রান্সমিটর অ্যাক্টিভিটি' উন্নত করে, ফলে চিন্তা-ভাবনা ও মনোনিবেশ করার ক্ষমতা বাড়ে।
ব্রাহ্মী– যুগ যুগ ধরে এই প্রাচীন ভেষজ আয়ুর্বেদে ব্যবহার করা হচ্ছে। ব্রাহ্মীতে থাকে ব্যাকোসাইড নামক যৌগ যা ‘নিউরোট্রান্সমিটর অ্যাক্টিভিটি’ উন্নত করে, ফলে চিন্তা-ভাবনা ও মনোনিবেশ করার ক্ষমতা বাড়ে।
অশ্বগন্ধা-- এটিও আয়ুর্বেদে বহুদিন ধরে ব্যবহৃত ভেষজ। স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। স্মৃতিশক্তি ও মনোনিবেশ করার ক্ষমতা বাড়ায়।
অশ্বগন্ধা– এটিও আয়ুর্বেদে বহুদিন ধরে ব্যবহৃত ভেষজ। স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। স্মৃতিশক্তি ও মনোনিবেশ করার ক্ষমতা বাড়ায়।
জিঙ্কো বিলোবা-- এই ভেষজটি মস্তিষ্কে রক্ত-চলাচল উন্নত করে। অনেকেই এমন একটি পরিস্থিতির সম্মুখীন হন, যখন কিছুই মাথাতে আসতে চায় না, কোন-ওকিছুই ভাবতে পারেন। ডাক্তারি পরিভাষায় একে বলে, 'মেন্টাল ফগ'। এই পরিস্থিতি কাটাতে সাহয্য করে বিলোবা। পাশাপাশি এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা মস্তিষ্ককে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস-এর হাত থেকে বাঁচায়।
জিঙ্কো বিলোবা– এই ভেষজটি মস্তিষ্কে রক্ত-চলাচল উন্নত করে। অনেকেই এমন একটি পরিস্থিতির সম্মুখীন হন, যখন কিছুই মাথাতে আসতে চায় না, কোন-ওকিছুই ভাবতে পারেন। ডাক্তারি পরিভাষায় একে বলে, ‘মেন্টাল ফগ’। এই পরিস্থিতি কাটাতে সাহয্য করে বিলোবা। পাশাপাশি এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা মস্তিষ্ককে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস-এর হাত থেকে বাঁচায়।
হলুদ-- হলুদে রয়েছে নিউরোপ্রোটেকটিভ বৈশিষ্ট্য যা স্মৃতিশক্তি ও বুদ্ধি বাড়ায়।
হলুদ– হলুদে রয়েছে নিউরোপ্রোটেকটিভ বৈশিষ্ট্য যা স্মৃতিশক্তি ও বুদ্ধি বাড়ায়।
ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড-- স্যালমন ও ম্যাকারেল-এর মত তৈলাক্ত মাছ, ফ্ল্যাক্স বীজ ও আখরোটে পাওয়া যায় ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নত করে, মস্তিষ্কের কোষের গঠন সঠিক রাখে।
ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড– স্যালমন ও ম্যাকারেল-এর মত তৈলাক্ত মাছ, ফ্ল্যাক্স বীজ ও আখরোটে পাওয়া যায় ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নত করে, মস্তিষ্কের কোষের গঠন সঠিক রাখে।

Brain Food: পেটের নয়, মাথার ‘খাবার’ কোন ড্রাই ফ্রুট? খালি পেটে একটা খেলেই মারণরোগ ছুঁতে পারবে না!

বিভিন্ন ড্রাই ফুডের সঙ্গে এই ফল খাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকের। কেউ কেউ আবার সকালে খালি পেটে এটি খেয়ে থাকেন। কিন্তু আপনি কি জানেন, সকালে খালি পেটে আখরোট খেলে শরীরের কী কী পরিবর্তন ঘটে? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বিভিন্ন ড্রাই ফুডের সঙ্গে এই ফল খাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকের। কেউ কেউ আবার সকালে খালি পেটে এটি খেয়ে থাকেন। কিন্তু আপনি কি জানেন, সকালে খালি পেটে আখরোট খেলে শরীরের কী কী পরিবর্তন ঘটে? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের মতে, সকালে খালি পেটে নিয়মিত একটি আখরোট খাওয়ার অভ্যাস ক্যানসার, হার্টের অসুখ, স্নায়ুগত সমস্যা, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ-সহ নানা রোগের ওষুধ হিসেবে কাজ করে। বিশেষ করে এটি ব্রেন ফুড অর্থাৎ মস্তিষ্কের খাবার।
পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের মতে, সকালে খালি পেটে নিয়মিত একটি আখরোট খাওয়ার অভ্যাস ক্যানসার, হার্টের অসুখ, স্নায়ুগত সমস্যা, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ-সহ নানা রোগের ওষুধ হিসেবে কাজ করে। বিশেষ করে এটি ব্রেন ফুড অর্থাৎ মস্তিষ্কের খাবার।
আখরোটে থাকা ওমেগা ৩, ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই'র মতো উপাদানগুলো ত্বক ও চুলের যত্নে দারুণ কার্যকরী। যাদের ঘুম হয় না এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে না, নিয়মিত আখরোট খাওয়ার অভ্যাসে এ সমস্যা থেকে তারা মুক্তি পাবেন। হাড় ও দাঁতের যত্নেও দারুণ কাজ করে এ আখরোট।
আখরোটে থাকা ওমেগা ৩, ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই’র মতো উপাদানগুলো ত্বক ও চুলের যত্নে দারুণ কার্যকরী। যাদের ঘুম হয় না এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে না, নিয়মিত আখরোট খাওয়ার অভ্যাসে এ সমস্যা থেকে তারা মুক্তি পাবেন। হাড় ও দাঁতের যত্নেও দারুণ কাজ করে এ আখরোট।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকার ফলে আখরোট মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে। নিয়ম করে আখরোট খেলে স্মৃতিশক্তি বাড়ে, নিউরোলজিক্যাল ডিজঅর্ডারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও কমে।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকার ফলে আখরোট মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে। নিয়ম করে আখরোট খেলে স্মৃতিশক্তি বাড়ে, নিউরোলজিক্যাল ডিজঅর্ডারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও কমে।
আখরোটে ফাইবারও থাকে ভাল মাত্রায়। ডায়েটে ফাইবার রাখলে হজম ক্ষমতা বাড়ে। পাকস্থলীতে হজমে সাহায্যকারী ব্যাক্টেরিয়াগুলি তৈরি হয়। এই ব্যাক্টেরিয়াগুলি পেট ভাল রাখে, পেটের সংক্রমণ দূর করতেও সাহায্য করে।
আখরোটে ফাইবারও থাকে ভাল মাত্রায়। ডায়েটে ফাইবার রাখলে হজম ক্ষমতা বাড়ে। পাকস্থলীতে হজমে সাহায্যকারী ব্যাক্টেরিয়াগুলি তৈরি হয়। এই ব্যাক্টেরিয়াগুলি পেট ভাল রাখে, পেটের সংক্রমণ দূর করতেও সাহায্য করে।
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, আখরোটে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট ও অন্যান্য কিছু রাসায়নিক থাকে, যা ক্যানসার প্রতিরোধ করতে পারে। বিশেষ কয়েক প্রকার ক্যানসার ঠেকিয়ে রাখতে আখরোট দারুণ উপকারী।
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, আখরোটে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট ও অন্যান্য কিছু রাসায়নিক থাকে, যা ক্যানসার প্রতিরোধ করতে পারে। বিশেষ কয়েক প্রকার ক্যানসার ঠেকিয়ে রাখতে আখরোট দারুণ উপকারী।
পুষ্টিবিদরা বলছেন, সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ পেতে এবং হজম শক্তি বাড়াতে আখরোটকে জলে ভিজিয়ে সকালে খাওয়া ভাল। তবে জলের পরিবর্তে দুধ কিংবা মধুর সঙ্গেও সকালে আখরোট খাওয়া যেতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
পুষ্টিবিদরা বলছেন, সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ পেতে এবং হজম শক্তি বাড়াতে আখরোটকে জলে ভিজিয়ে সকালে খাওয়া ভাল। তবে জলের পরিবর্তে দুধ কিংবা মধুর সঙ্গেও সকালে আখরোট খাওয়া যেতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Parenting Tips: সন্তান হবে মেধাবী, স্মার্ট, অলরাউন্ডার…! স্মৃতিশক্তি হবে তুখোড়…! রোজ বাচ্চাকে দিন এই ৬ খাবার! ‘জিনিয়াস’ হওয়া কেউ আটকাতে পারবে না

স্কুল পড়ুয়া শিশুদের মস্তিষ্ককে সচল রাখতে ডায়েটে অবশ্যই এই জিনিসগুলি রেখে দেখুন। দ্রুত পাবেন ফল। নিমেষে নজর কাড়বে আপনার সন্তান। মস্তিষ্কের শক্তি বাড়ার পাশাপাশি বাড়বে স্মৃতিশক্তি। শুধু বাচ্চাকে দিতে হবে সঠিক খাদ্য ও পুষ্টিগুণ।
স্কুল পড়ুয়া শিশুদের মস্তিষ্ককে সচল রাখতে ডায়েটে অবশ্যই এই জিনিসগুলি রেখে দেখুন। দ্রুত পাবেন ফল। নিমেষে নজর কাড়বে আপনার সন্তান। মস্তিষ্কের শক্তি বাড়ার পাশাপাশি বাড়বে স্মৃতিশক্তি। শুধু বাচ্চাকে দিতে হবে সঠিক খাদ্য ও পুষ্টিগুণ।
মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে খাদ্যতালিকায় ভাল খাবার অন্তর্ভুক্ত করা খুবই জরুরি। পুষ্টিকর খাবার খাওয়া রোগের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করে। স্কুল যাওয়া শিশুদের মস্তিষ্ক তীক্ষ্ণ রাখতে তাদের খাদ্যতালিকায় কিছু জিনিস অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে খাদ্যতালিকায় ভাল খাবার অন্তর্ভুক্ত করা খুবই জরুরি। পুষ্টিকর খাবার খাওয়া রোগের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করে। স্কুল যাওয়া শিশুদের মস্তিষ্ক তীক্ষ্ণ রাখতে তাদের খাদ্যতালিকায় কিছু জিনিস অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
তবে শুধুই সন্তান নয়, শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সমস্ত মানুষের খাদ্যাভ্যাসের সঠিক যত্ন নেওয়া জরুরি। আজ এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাদের জানিয়ে রাখি কী ভাবে আপনি আপনার স্কুল পড়ুয়া শিশুদের মন ও মস্তিষ্ককে চাঙ্গা রাখবেন।
তবে শুধুই সন্তান নয়, শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সমস্ত মানুষের খাদ্যাভ্যাসের সঠিক যত্ন নেওয়া জরুরি। আজ এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাদের জানিয়ে রাখি কী ভাবে আপনি আপনার স্কুল পড়ুয়া শিশুদের মন ও মস্তিষ্ককে চাঙ্গা রাখবেন।
স্কুল-পড়ুয়া শিশুদের মন সবসময় সক্রিয় থাকা জরুরি। তাদের বিকাশের জন্য ভাল খাদ্যাভ্যাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের মস্তিষ্ককে তীক্ষ্ণ করতে, তাদের খাদ্য তালিকায় সবুজ শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করা মাস্ট।
স্কুল-পড়ুয়া শিশুদের মন সবসময় সক্রিয় থাকা জরুরি। তাদের বিকাশের জন্য ভাল খাদ্যাভ্যাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদের মস্তিষ্ককে তীক্ষ্ণ করতে, তাদের খাদ্য তালিকায় সবুজ শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করা মাস্ট।
শাকসবজি খাওয়ার পাশাপাশি পর্যাপ্ত ফলমূলও খেতে হবে। এগুলোর মধ্যে এমন অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, যা আপনার বাচ্চার মস্তিষ্ক তীক্ষ্ণ রাখতে খুবই কার্যকরী।
শাকসবজি খাওয়ার পাশাপাশি পর্যাপ্ত ফলমূলও খেতে হবে। এগুলোর মধ্যে এমন অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, যা আপনার বাচ্চার মস্তিষ্ক তীক্ষ্ণ রাখতে খুবই কার্যকরী।
বাচ্চাদের সবসময় বাদাম খাওয়ানো উচিত। এটি আপনার সন্তানের মস্তিষ্ক তীক্ষ্ণ করার জন্য খুবই উপকারী। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া মস্তিষ্কের জন্য খুবই ভাল বলে মনে করা হয়।
বাচ্চাদের সবসময় বাদাম খাওয়ানো উচিত। এটি আপনার সন্তানের মস্তিষ্ক তীক্ষ্ণ করার জন্য খুবই উপকারী। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া মস্তিষ্কের জন্য খুবই ভাল বলে মনে করা হয়।
পাশাপাশি আপনার বাচ্চাদের প্রচুর পরিমানে স্ট্রবেরি খাওয়াতে হবে। স্ট্রবেরিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়, আপনার বাচ্চাদের ডায়েটে অবশ্যই এগুলি অন্তর্ভুক্ত করুন।
পাশাপাশি আপনার বাচ্চাদের প্রচুর পরিমানে স্ট্রবেরি খাওয়াতে হবে। স্ট্রবেরিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়, আপনার বাচ্চাদের ডায়েটে অবশ্যই এগুলি অন্তর্ভুক্ত করুন।
আপনার বাচ্চার মন সুস্থ রাখতে আপনার উচিত তাকে প্রতিদিন যোগব্যায়াম করাতে উৎসাহ দেওয়া। এতে মন শান্ত হবে এবং সে পড়ালেখায় ঠিকমতো মনোযোগ দিতে পারবে।
আপনার বাচ্চার মন সুস্থ রাখতে আপনার উচিত তাকে প্রতিদিন যোগব্যায়াম করাতে উৎসাহ দেওয়া। এতে মন শান্ত হবে এবং সে পড়ালেখায় ঠিকমতো মনোযোগ দিতে পারবে।
বাচ্চাকে স্কুলে যাওয়ার আগে এবং রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই শুকনো ফল খাওয়াতে হবে। বাচ্চাদের অনেক রোগ থেকে দূরে রাখতে এটি খুবই উপকারী।
বাচ্চাকে স্কুলে যাওয়ার আগে এবং রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই শুকনো ফল খাওয়াতে হবে। বাচ্চাদের অনেক রোগ থেকে দূরে রাখতে এটি খুবই উপকারী।
আপনার বাচ্চাকে প্রতিদিন অন্তত একটি করে ডিম খাওয়াতে বাধ্য করা উচিত। স্কুল পড়ুয়া শিশুরা ডিম খেলে তাদের শরীর ও মন সবসময় সুস্থ থাকে। এটি মস্তিষ্কেও ভাল প্রভাব ফেলতে শুরু করে।
আপনার বাচ্চাকে প্রতিদিন অন্তত একটি করে ডিম খাওয়াতে বাধ্য করা উচিত। স্কুল পড়ুয়া শিশুরা ডিম খেলে তাদের শরীর ও মন সবসময় সুস্থ থাকে। এটি মস্তিষ্কেও ভাল প্রভাব ফেলতে শুরু করে।
চাইলে আপনি ডিম ভুজিয়া বা এগ স্যান্ডউইচ তৈরি করে বাচ্চাদের সকালের টিফিনে খাওয়াতে পারেন। শিশুরা এই ধরনের জিনিস খুব উৎসাহের সঙ্গে খেতে পছন্দ করে।
চাইলে আপনি ডিম ভুজিয়া বা এগ স্যান্ডউইচ তৈরি করে বাচ্চাদের সকালের টিফিনে খাওয়াতে পারেন। শিশুরা এই ধরনের জিনিস খুব উৎসাহের সঙ্গে খেতে পছন্দ করে।
মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে কুমড়োর বীজ খুবই উপকারী। বাচ্চাদের এমনকি বড়দেরও এটি নিয়মিত খাওয়া উচিত। এর বীজে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন এবং জিঙ্ক পাওয়া যায়।
মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে কুমড়োর বীজ খুবই উপকারী। বাচ্চাদের এমনকি বড়দেরও এটি নিয়মিত খাওয়া উচিত। এর বীজে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন এবং জিঙ্ক পাওয়া যায়।
দাবিত্যাগ: প্রিয় পাঠক, আমাদের খবর পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এই খবরটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় ঘরোয়া প্রতিকার ও সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
দাবিত্যাগ: প্রিয় পাঠক, আমাদের খবর পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এই খবরটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় ঘরোয়া প্রতিকার ও সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

 

বিয়ের পর থেকে ৬ বার মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার, পাশে থাকলেন স্ত্রী! নতুন জীবন পেলেন শ্যামলকান্তি

কলকাতা: শ্যামল কান্তি সাহা, বিধান নগর পুরসভার স্বাস্থ্য দফতরের কর্মী। ৫৪ বছর বয়স। ২০০০ সালে বিয়ের কয়েকদিনের মাথায় তীব্র মাথা ব্যথা শুরু হয়। আর এরপরেই শুরু হয় মাথায় একের পর এক অপারেশনের পালা।

 চিকিৎসকরা সেই সময় জানান, শ্যামলবাবুর মস্তিষ্কে জল জমেছে৷ এর পর ২০০১ সালে প্রথম বার অস্ত্রোপচার করে শ্যামলবাবুর মস্কিষ্কের জল বের করা হয়৷ কিছু দিন যেতে না যেতেই আবারও সমস্যা দেখা দেয়৷ এবার শ্যামলবাবুর ব্রেনে সিস্ট ধরা পড়ে৷ ২০০২ সালে সেই সিস্টের অস্ত্রোপচার করা হয়৷

কিন্তু শ্যামলবাবুর যন্ত্রণা যেন শেষ হচ্ছিল না৷ ২০০৩ সালে শ্যামলবাবুর কানে সমস্যা দেখা দেয়৷ তখন আবার কানের উপরের অংশে মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার করা হয়৷ এর পর কয়েক বছর সাময়িক স্বস্তি পান রাজ্য সরকারি ওই কর্মী৷ ২০০৯ সালে আবারও শ্যামলবাবুর মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার করে জল বের করতে হয়৷ ২০১৬ সালে মস্তিষ্কে ধরা পড়ে টিউমার৷ সবশেষে ২০২৩ সালে আবারও সেই মস্তিষ্কে টিউমার ধরা পড়ে শ্যামলবাবুর৷ গত বছর ফের সেখানে অস্ত্রোপচার করতে হয়৷

আরও পড়ুন: কোন্নগরে বালক খুনের পিছনে কি এক রহস্যময়ী? তিন দিন পরেও উত্তর খুঁজছে পুলিশ

 এতবার অপারেশনের পরে এখন অনেকটাই সুস্থ শ্যামলকান্তি রায়। প্রথম থেকেই চিকিৎসা হয় আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। পরবর্তীতে ই এম বাইপাসের সংলগ্ন একটি বেসরকারি হাসপাতালে পরের পর অস্ত্রোপচার হয়। সেখানকার স্নায়ু রোগ বিশেষজ্ঞ সার্জেন এল এন ত্রিপাঠী এই অপারেশন করেন। তিনি জানান, ‘মনোবল এবং সঠিক সময়ে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হওয়ায় শ্যামল কান্তি রায় নতুন জীবন পেয়েছেন। চিকিৎসক জীবনে একই রোগীর এতবার মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচারের সাক্ষী হইনি। শ্যামল কান্তি বাবুর গোটা পরিবার যেভাবে দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই করেছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়। তবে আমাদের কাছেও এটা খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল। এই ধরনের রোগীকে সুস্থ করে তোলার মধ্যে এক অন্য আনন্দ কাজ করে।’

বিয়ের কয়েক মাসের মধ্যেই এরকম ভয়াবহ অবস্থা,তারপরও দাঁতে দাঁত চিপে লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন শ্যামলকান্তি বাবুর স্ত্রী। তিনি বলছেন, ‘বিয়ের পরেই এই ঘটনায় একদম ভেঙে পড়েছিলাম, তারপর এত বছরের লড়াই। দুই মেয়েকে নিয়ে, স্বামীকে নিয়ে সবাই মিলে এই লড়াই করেছি। আগামী দিনেও আমরা সবাই মিলে ভালো থাকব।’ আর শ্যামল কান্তি সাহা জানাচ্ছেন, ‘একটা সময় জীবনের প্রতি সমস্ত বিশ্বাস চলে গিয়েছিল তবে আমার স্ত্রী যেভাবে পাশে দাঁড়িয়ে ছিল তাতে লড়াইটা অনেক সহজ হয়। আর এই হাসপাতালে চিকিৎসকরা, স্বাস্থ্য কর্মীরা যেভাবে প্রতিমুহূর্তে আমাদের পাশে ছিলেন, তাতে আমি এই লড়াইয়ে জিততে পেরেছি।’

 কবিতার অমলকান্তি রোদ্দুর হতে চেয়েও হতে পারেনি,তবে এই বাস্তবের শ্যামলকান্তি এতবার ব্রেনে অস্ত্রোপচারের পরেও নবজন্ম পেয়ে এক সুখী পরিবার নিয়ে দিন কাটানোর স্বপ্ন দেখছেন৷