লাইফস্টাইল Weight Loss Drinks :৭ দিনে সাত পানীয়! খান দিনের এই সময়ে! রকেটের বেগে কমবে ওজন, গলবে তলপেটের মেদ Gallery June 26, 2024 Bangla Digital Desk ওজন কমানোর জন্য আমাদের চেষ্টার অন্ত নেই। সুস্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্য-দু’য়ের ক্ষেত্রেই মেদ কমানো জরুরি। একাধিক ভারতীয় পানীয় আছে। যার ফলে মেটাবলিক রেট বেড়ে যায়। দ্রুত গলে যায় মেদ। জানুন, কী বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল। ২ কাপ জলে ১ চামচ গোটা জিরে দিয়ে ৫ মিনিট ফোটান। ছেঁকে নিয়ে পান করুন উষ্ণ অবস্থায়। এতে হজমে সাহায্য হয়। পেটের রোগ কমে যায়। মেটাবলিজম বেড়ে কমে মেদ। দ্রুত বার্নিং হয় বেলি ফ্যাট বা তলপেটের মেদ। খালি পেটে জোয়ানের জল পান করলে বদহজম কমে। অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি মেলে। দ্রুত ওজন কমতে সাহায্য করে। ১ কাপ জলে ১ চামচ জোয়ান দানা ফুটিয়ে, ঠান্ডা করে ছেঁকে পান করুন। এতে মেটাবলিজম বেড়ে কমবে ওজন। আমলকিতে আছে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এতে মেটাবলিজম বাড়বে। রোগা হতে পারবেন দ্রুত। ১-৩ টো আমলকি জলের সঙ্গে ব্লেন্ড করে ছেঁকে নিয়ে পান করুন। বিটনুন ও গোলমরিচ দিয়ে পান করুন। ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে ঘটায় ফ্যাট বার্নিং। হলুদের অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ সাহায্য করে ফ্যাট মেটাবলিজমে। ১ কাপ লো ফ্যাট দুধে দিন হাফ চামচ হলুদগুঁড়ো। ১ চিমটে গোল মরিচ মিশিয়ে পান করুন। মেটাবলিজম বেড়ে, ইনফ্লেম্যাশন কমে ঝরবে ওজন। পুদিনাপাতা ধনেপাতা হজমে সহায়ক। পেট ফাঁপা কমায়। শরীরকে ডিটক্সিফাই করে। জলের সঙ্গে এই দুই পাতা ব্লেন্ড করে পান করুন। ইচ্ছে হলে মেশাতে পারেন মধু ও লেবুর রস। এতে সুপরিপাকের সঙ্গে দ্রুত ফ্যাট বার্নিং হয়। ১ কাপ জলে সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন ১ চামচ মেথিদানা। সকালে খালি পেটে এই পানীয় পান করুন। এতে সাহায্য করবে ফ্যাট বার্নিংয়ে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে। মেটাবলিজমের হার বেড়ে কমবে বাড়তি ওজন। ঝরবে মেদ। আয়ুর্বেদিক ওষুধ ত্রিফলা হজমে সাহায্য করে। এছাড়াও ডিটক্সিফিকেশন এবং ওজন কমাতেও এই পানীয়ের তুলনা নেই। ১ কাপ জলে মেশান ১ চামচ ত্রিফলা গুঁড়ো। সকালে খালি পেটে পান করুন ছেঁকে নিয়ে। হজমে সাহায্য করার পাশাপাশি শোষিত হয় পুষ্টিগুণ এবং বাড়ে মেটাবলিজম। নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন। সপ্তাহের ৭ দিনে সকালে খালি পেটে পান করুন এই পানীয়গুলি, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে। তাহলে বাড়তি ওজন নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।
পশ্চিম বর্ধমান, লাইফস্টাইল Beer: চোখের সামনে তৈরি হবে আম, গন্ধরাজ লেবু, তরমুজ ফ্লেভারের বিয়ার! খেতে হলে চলে আসুন এই ঠিকানায় Gallery June 12, 2024 Bangla Digital Desk এই তীব্র গরমে গলা ভেজাতে অনেকেরই প্রথম পছন্দ চিলড বিয়ার। তবে বিয়ারের সেই একই রকমের স্বাদ যদি আপনি বদলের সুযোগ পান, তাহলে কেমন হবে? যদি বিয়ারের স্বাদ হয় গন্ধরাজ লেবু বা তরমুজ ফ্লেভারের, তাহলে কেমন লাগবে আপনার? তাহলে দুর্গাপুরে আপনার জন্য রয়েছে বড় সুযোগ। যেখানে আপনি পেয়ে যাবেন ফ্রুট ফ্লেভারের চিলড বিয়ার। সেটাও আবার বানিয়ে দেওয়া হবে আপনার চোখের সামনে। অর্থাৎ বিয়ারের লাইভ কাউন্টার। দামও একেবারে সাধ্যের মধ্যেই রয়েছে। দুর্গাপুর সিটি সেন্টারে অবস্থিত হোটেল সিটি রেসিডেন্সিতে রয়েছে এ-৪৬ মাইক্রোব্রুয়ারি। সেখানেই রয়েছে বিয়ারের লাইভ কাউন্টার। আপাতত চার রকম ফ্লেভারের বিয়ার আপনি লাইভ কাউন্টারে পাবেন। গন্ধরাজ লেবু, তরমুজ, অরেঞ্জ এবং প্রিমিয়াম ল্যাগার, এই চার স্বাদের বিয়ার এখানে পাবেন। আবগারি দফতরের কাছে সবুজ সংকেত পাওয়ার পরে ব্যাঙ্গালোর, কলকাতার ধাঁচে দুর্গাপুরে শুরু হয়েছে লাইভ বিয়ার কাউন্টার। তীব্র হাঁসফাঁস করা এই গরমে শুরু থেকে দুর্গাপুরে সুপারহিট ফ্রুট ফ্লেভার চিলড বিয়ার। আগামী কয়েকদিনের মধ্যে এখানে ম্যাংগো ফ্লেভারের বিয়ারও আপনি পেয়ে যাবেন। শিল্পনগরী দুর্গাপুরের এই পানশালা গ্রাহকদের সামনে বিয়ার তৈরি করে দেওয়ার মধ্যে জন্য রাজ্যে অন্যতম। এখানে আপনি ৫০০ এমএল বিয়ার পেয়ে যাবেন ৩৫০ টাকা দামে। ১.৫ লিটারের দাম পড়বে এক হাজার টাকা। আর ১৯০০ টাকায় পেয়ে যাবেন ৩ লিটার বিয়ার।
পাঁচমিশালি Knowledge Story: বলুন তো, কোন প্রাণী জলে থাকে কিন্তু কোনওদিন জল পান করে না? উত্তর জানলে চমকে যাবেন Gallery April 9, 2024 Bangla Digital Desk আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে। সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়। তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন। বলুন তো, এমন কোন প্রাণী রয়েছে যে জলে বাস করে কিন্তু কখনও জল পান করে না? এই প্রশ্নের উত্তর একটু বুদ্ধি খাটালেই দেওয়া সহজ। কিন্তু তা অনেকেই ভুল করে থাকে। এবার আসা যাক উত্তরে। জল ছাড়া কোন প্রাণীর বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। তবে এমন কিছু প্রাণী রয়েছে যারা জল পান না করেও বেঁচে থাকে। আর সেই প্রাণীর নাম হল ব্যাঙ। ব্যাঙের জল পান না করার পিছনে অবশ্য। বিজ্ঞানসম্মত কারণ রয়েছে। ব্যাঙের তক আদ্র। তাই ব্যাঙ ত্বকের মাধ্যমে জল শোষণ করে ও তাদের পান করার দরকার নেই। ত্বকে সঞ্চিত জল শোষণ করেইণ গরম বা শুষ্ক অবস্থায় বেঁচে থাকে। কিছু ব্যাঙ আবার বর্ষাকলে রীরের টিস্যু এবং মূত্রাশয়ে জল সঞ্চয় করে। প্রয়োজনে সঞ্চিত জল শোষণ করে শুষ্ক অবস্থায় বেঁচে থাকে।