বর্তমান সময়ে খারাপ জীবনশৈলী, বিশ্রামের অভাব, খারাপ খাওয়া দাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘুম বা বিশ্রামের অভাব এই সমস্ত কিছুই সুগারের হানার জন্য যথেষ্ট ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস এমনই এক রোগ যদি লাগামছাড়া হয় সেক্ষেত্রে কিডনির সঙ্গে সঙ্গে হার্টের সমস্যাও দেখা দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
যদি ব্লাডসুগার অতি সহজেই নিয়ন্ত্রিত সম্ভব হয় তবে জীবনের অনেক সমস্যার সমাধান এমনই এমনই হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রাত্রিবেলায় বেশ কিছু বিষয় আছে সেগুলি ফলো করলেই সকাল সকাল ব্লাডসুগারের স্তর থাকবে এক্কেবারে বশে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এবার জেনে নেওয়া যাক সেই সমস্ত উপায় যা রাত্রিবেলায় প্রয়োগ করলেই ব্লাডসুগার থাকবে এক্কেবারে আয়ত্তে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রান্নাঘরের অত্যন্ত শক্তিশালী এক মশলা হল দারুচিনি ৷ যা শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বা উপকারীও বটে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
দারুচিনি ভেজানো জলপান করলেই কোষে কোষে রক্ত সংবহণ পক্রিয়া অত্যন্ত ভাল করে হয়ে থাকে ৷ যা ইনসুলিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বিশেষ রকমের সুবিধা প্রদান করে থাকে ৷ ব্লাডসুগারের স্তর কম করতে চাইলে দারুচিনি ভেজানো জলপান করুন আট সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকুন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত করতে দারুচিনির জল বিশেষ ভাবে উপযুক্ত ৷ বাড়িতে অতি সহজেই প্রস্তুত করা সম্ভব ৷ প্রতীকী ছবি ৷
প্রয়োজনীয় উপকরণ বলতে ১-২ গ্লাস জলের সঙ্গে ২টি দারুচিনির স্টিক ৷ এক গ্লাস জলে বেশ কিছুক্ষণ দারুচিনি ভিজিয়ে রাখতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এরপরে সেই জলকে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিতে হবে, তারপরে শুরু করতে হবে ঠান্ডা করার প্রক্রিয়া ৷ এতেই ব্লাডসুগার অত্যন্ত কম হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের জন্য অত্যন্ত বড়সড় খবর ৷ কেননা একটি নতুন সমীক্ষায় জানা গিয়েছে চা বা কফি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি পানীয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
চিনির বদলে একটু করে নন-নিউট্রিটিভ সুইটনেস ব্যবহার করা যেতে পারে ৷ ক্রমবর্ধমান সুগার রুখতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
চেন্নাইয়ের মাদ্রাস ডায়াবেটিস রিসার্চ ফাউন্ডেশন সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে শক্ত, তরল বা পাউডার রূপে এই চিনি ব্যবহার করা হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
শরীর, ওজন, কোমর, শরীরের মাংস পেশীতে একটুখানি উন্নতি হয়েছে ৷ এমডিআরএফের অধ্যক্ষ ও অধ্যয়নের নেতৃত্বে আছেন বিশিষ্ট চিকিৎসক বি মোহন জানিয়েছেন এতে ক্যালোরি কম হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
খাবার দাবারের বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে, তার সঙ্গে লাইফস্টাইল, ঘুম, বিশ্রাম নিতে হবে ৷ প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় জানতে পারা গিয়েছে বেশিরভাগ এশিয়াবাসী বা ভারতবাসী চা-কফি পান করতে ভালবাসেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
চিনির বদলে একটু করে নন-নিউট্রিটিভ সুইটনেস ব্যবহার করা যেতে পারে ৷ ক্রমবর্ধমান সুগার রুখতে পারে ৷ এই সমীক্ষায় জানতে পারা গিয়েছে ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত মধুমেহ আক্রান্ত ৷ প্রতীকী ছবি ৷
যাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ১৭৯ জন ব্লাডসুগারে আক্রান্তদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে ৷ অতিরিক্ত চিনির বদলে নন-নিউট্রিটিভ সুইটনেস ব্যবহার করা যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
অন্য একটি সমীক্ষায় জানতে পারা গিয়েছে ১২ সপ্তাহ এই ভাবে চলার পরে সুগারের পরীক্ষা করা হলে ৷ সুগার, কোমর, ওজন, পরিধি ইত্যাদি শর্করা স্তরকে নিয়ন্ত্রিত করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
গত বছর বিশ্ব স্বাস্থ্য নিয়ামক সংস্থা বা হু একটি সমীক্ষা করেছিল শারীরিক ওজন নিয়ন্ত্রিত করতে টেবিল সুগার নিয়ন্ত্রিত করার ক্ষেত্রে সতর্কতা বজায় রাখতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
চিকিৎসক মোহন জানিয়েছেন ভারতীয়দের খাবার দাবারের অভ্যাস পৃথিবীর বিভিন্ন মানুষের থেকে আলাদা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
চা-কফি পান করার ক্ষেত্রে চিনি খেয়ে থাকেন, যার ফলে শরীরে শর্করার পরিমাণ বাড়তে থাকে ৷ বাড়তে থাকে মধুমেহর ঝুঁকিও ৷ প্রতীকী ছবি ৷
নন-নিউট্রিটিভ সুইটনেস খাওয়া যেতে পারে যাতে মিষ্টতা পাওয়া যাবে একই সঙ্গে ক্যালোরি খুব কম আছে ৷ দিনে দিনে এটি অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়েছে ৷
ডায়াবেটিস বর্তমানে একটি ভয়ঙ্কর রোগ ৷ এটি বর্তমানে মানেনা যে কোনও বয়সেই ডায়াবেটিস শরীরে বাসা বাঁধতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এর এক এবং একমাত্র উপায়ই হল খারাপ জীবনশৈলী, খাবার দাবারের সঙ্গে, ঘুম বা বিশ্রামের অভাব ৷ এই সমস্ত কারণেই শরীরে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস আক্রান্তের কারণেই প্যানক্রিয়াসে ইনসুলিন তৈরির প্রক্রিয়া ধীর হয় এমনকি ইনসুলিন প্রস্তুত হয় ঠিক সেই সময়েই ব্লাডসুগার ছেঁকে ধরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বেশ কিছু ঘরোয়া টোটকায় শরীর থেকে খারাপ সুগার দূর হয় অতি সহজেই কোনও ৷ এবার দেখে নেওয়া যাক সেই ঘরোয়া উপাচারগুলি কী কী ? প্রতীকী ছবি ৷
ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণে জায়ফল বিশেষ ভাবে কাজে লাগে ৷ জায়ফলের বিশেষ গুণ শরীরকে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল রাখে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ন্যাশন্যাল সেন্টাকর ফর বায়োটেকনোলজিক্যাল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি তথ্যে জানতে পারা গিয়েছে ডায়াবেটিসে জায়ফল ওষুধের কাজ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এতে যে পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বা অ্যান্টি ইমফ্লেমেটরি উপাদান আছে যা ব্যথা যন্ত্রণা দূর করে একই সঙ্গে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
প্যানক্রিয়াসে ইনসুলিন উৎপাদনে বিশেষ ভাবে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ পাচন সংক্রান্ত নানান সমস্যার সমাধান হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
নিয়মিত রূপে সেবন করলে শরীর থাকবে এক্কেবার সুপারফিট ৷ ওজন কমে মন্ত্রের মত, শরীরে ডায়াবেটিসের লক্ষণ দূর করে অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷
শরীরে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত করতে বিশেষ ভাবে কাজ করে ৷ রাত্রিবেলায় দুধের সঙ্গে জায়ফল মিশিয়ে খেলেই শরীর থাকবে চাঙ্গা ও টানটান ৷ প্রতীকী ছবি ৷
উষ্ণ অবস্থায় জায়ফল দুধ পান করলেই এনার্জি বাড়ে বেশ কয়েকগুণ ৷ প্রতিদিন রাতে সেবন করলেই সকাল থেকে শরীর ফুটবে শক্তিতে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ভারতে প্রায় ১০ কোটি মানুষ ডায়াবেটিক। আর প্রায় ১৫ কোটি মানুষ প্রাক-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। এদের মধ্যে অনেকেই এই রোগ সম্পর্কে সচেতনও নন।
চিকিৎসকদের মতে, বাড়িতেই আপনার শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করে আপনি জেনে নিতে পারেন আপনার সুগারের মাত্রা স্বাভাবিক না বেশি। তার জন্য অবশ্য জানা থাকা জরুরি বয়স অনুযায়ী সুগারের চার্ট।
বয়স অনুযায়ী সুগার লেভেল কত হওয়া উচিত: চার্ট বলছে, ১৮ বছর থেকে বেশি বয়সিদের ব্লাড সুগার লেভেল খাওয়ার এক বা দুই ঘণ্টা পর ১৪০ mg/dL এবং ফাস্টিং সুগার ৯৯ mg/dL হওয়া উচিত। এক্ষেত্রে যাঁদের বয়স ৪০ এর বেশি তাঁরা নিয়মিত হেলথ চেকআপ করুন।
আবার পরের বয়সসীমা অনুযায়ী, যে সমস্ত ব্যক্তিদের ৪০ থেকে ৫০ এর মধ্যে বয়স এবং ডায়াবেটিসের রোগী তাঁদের ক্ষেত্রে ফাস্টিং সুগার লেভেল ৯০ থেকে ১৩০ mg/dL হতে হবে। খাওয়ার পরে ১৪০ mg/dL এর কম এবং ডিনারের পরে ১৫০ হলে তা ঠিকঠাক বলে মানা হয়। তার বেশি হলে কিন্তু চিন্তার বিষয়। অবিলম্বে ডাক্তার দেখান।
বয়স নির্বিশেষে সাধারণত একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের খালি পেটে রক্তে শর্করার পরিমাণ মোটামুটি ৬০mg/dL থেকে ১০০ mg/dL হওয়া উচিত। অন্যদিকে খাওয়ার ২ ঘণ্টা পরে রক্তে শর্করার মাত্রা ১২০ থেকে ১৪০ mg/dL এর মধ্যে থাকলে এটি স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচিত হয়।
ডঃ দীনেশ কুমার ত্যাগী, গ্রেটার নয়ডার ফোর্টিস হাসপাতালের ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের চিকিৎসক বলেন, “ডায়াবেটিস একটি গুরুতর রোগ। মানুষ যখন এই রোগে আক্রান্ত হয় তখন তাঁদের রক্তে শর্করার পরিমাণ অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়ে এবং তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ওষুধের পাশাপাশি সুষম খাদ্য, ব্যায়াম ও ভাল জীবনযাপন করতে হয়।”
ডায়াবেটিস শুধুমাত্র চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং চিরতরে নিরাময় করা সম্ভব নয়। এই পরিস্থিতিতে রক্তে শর্করার মাত্রা পর্যবেক্ষণে রাখা এবং সময়ে সময়ে সেটি পরীক্ষা করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
যাদের প্রাক-ডায়াবেটিস রয়েছে তারা এটিকে চাইলে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। তবে সকলেরই মানুষের রক্তে শর্করার মাত্রা সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্য জানা উচিত, যাতে এটি বাড়িতেও পর্যবেক্ষণ করা যায়।
রক্তে শর্করার স্বাভাবিক পরিসীমা কত?ডাঃ দীনেশ কুমার ত্যাগীর মতে, খালি পেটে এবং খাওয়ার ২ ঘণ্টা পরে রক্তে সুগারের মাত্রা পরীক্ষা করা হয়। সাধারণত মানুষের রক্তে ফাস্টিং এর শর্করার মাত্রা ৬০mg/dL থেকে ১০০ mg/dL হওয়া উচিত।
খাওয়ার ২ ঘণ্টা পরে রক্তে শর্করার পরিমাণ ১২০ থেকে ১৪০ mg/dL হওয়া উচিত। এটি খাবারের পরে সাধারণ সুগার লেভেল হিসাবে বিবেচিত হয়। যদি আপনার শরীরে সুগারের মাত্রা এর মধ্যেই থাকে, তাহলে আপনি সুস্থ এবং ডায়াবেটিসের কোনও ঝুঁকি নেই আপনার। কিন্তু এর বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
ব্লাড সুগার কতটা হলে তা প্রাক-ডায়াবেটিস সঙ্কেত? বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি একজন ব্যক্তির রক্তে ফাস্টিং শর্করার পরিমাণ ১০০-১২৪ mg/dL এবং খাবার খাওয়ার পরে সুগারের মাত্রা ১৪০-১৬০ mg/dL-এর মধ্যে থাকে, তাহলে তাকে প্রাক-ডায়াবেটিসের শ্রেণীতে রাখা হয়।
এর মানে হল সেই ব্যক্তির রক্তে শর্করা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি, তবে তাঁর ডায়াবেটিস নেই। প্রি-ডায়াবেটিসকে নিয়মিত ওষুধ ও সঠিক খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে স্বাভাবিক করা যায়।
প্রি-ডায়াবেটিস রোগীরা HbA1C টেস্ট করাতে পারেন। এই পরীক্ষায় গত ৩ মাসের গড় রক্তে শর্করার পরিমাণ জানা যায়। যদি HbA1C পরীক্ষার ফলাফল ৫.৭ থেকে ৬.৪-র মধ্যে হয়, তাহলে কিন্তু প্রাক-ডায়াবেটিস নিশ্চিত।
ডায়াবেটিসে রক্তে শর্করার মাত্রা কত?চিকিৎসকের মতে, যখন উপবাসে রক্তে শর্করার পরিমাণ ১২৫ mg/dL -র বেশি হয় এবং খাওয়ার ২ ঘণ্টা পরে চিনি ১৬০ mg/dL বা তার বেশি হয়ে যায়, তখন তা ডায়াবেটিসের লক্ষণ। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, আপনার অবিলম্বে একজন চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত এবং সঠিক চিকিত্সা করা উচিত।
ডায়াবেটিস নিশ্চিত করার জন্য, ডাক্তার কিছু পরীক্ষা করতে পারেন এবং তাদের ফলাফলের ভিত্তিতে ডায়াবেটিস স্পষ্টভাবে নির্ণয় করা হয়। ডায়াবেটিস নিশ্চিত করতে HbA1C পরীক্ষা করা হয়।
এই পরীক্ষার ফলাফল ৬.৫ বা তার বেশি হলে ডায়াবেটিস নিশ্চিত করা হয়। এ ধরনের রোগীদের ডায়াবেটিসের ওষুধ খেতে হয়। ৩৫ বছরের বেশি বয়সি ব্যক্তিদের সময় সময় তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করা উচিত।
অস্বীকৃতি: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
খারাপ খাবার দাবারের সঙ্গে ততোধিক খারাপ জীবনশৈলী কারণ শরীরে বাসা বাঁধে বেশ কয়েকটি রোগ ৷ এদের মধ্যে অত্যনম্ত ভয়ঙ্কর রোগ হল ডায়াবেটিস ৷ প্রতীকী ছবি ৷
শুধুই বয়স্করাই নন অল্প বয়সীদের মধ্যেও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা রয়েছে ৷ প্যানক্রিয়াসে ইনসুলিনেলর পরিমাণ পর্যাপ্ত পরিমাণে তৈরি না হলেই সমস্যা তৈরি হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ব্লাডসুগারের বাড়বাড়ন্ত হয়ে থাকে শরীরে ৷ ডায়াবেটিস চড়ে থাকলে শরীরের নানান সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে ৷ খারাপ খাবার দাবারের সঙ্গে সঙ্গে ঘরোয়া বেশ কিছু উপাচার রয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
যেইগুলি প্রয়োগ করলে ব্লাডসুগারের মত ঘাতক রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে নিমেষেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷
আর কোনও ব্যক্তির শরীরের ব্লাডসুগার যখনই বশে থাকে ঠিক তখনই নানান সমস্যার হাত থেকে মুক্তি পেয়ে থাকেন তিনি ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিসে অর্জুন গাছের ছাল সাক্ষাৎ যম ৷ এতে ওষধিগুণ প্রচুর পরিমাণে আছে ৷ এতে এমন কিছু উৎসেচক থাকে যা শরীরের ক্লান্তি, রক্তের শর্করার ভাব দূর করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে অর্জুন গাছের ছালে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ডায়াবেটিক গুণ রয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
অ্যান্টি ইমফ্লেমেটরি গুণে পরিপূর্ণ, শুধুই সুপারই নয় কোলেস্টেরল ও হাই বিপির বিরুদ্ধে লড়তে পারে ৷ নিয়মিত রূপে সেবন করলে একাধিক রোগমুক্তি হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বেশ কয়েকটি পদ্ধতিতে অর্জুন গাছের ছাল সেবন করা যায় ৷ অর্জুন গাছের ছাল টুকরো টুকরো করে রাতে শুতে যাওয়ার আগে খেতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
পাচনশক্তি বৃদ্ধি করে অর্জুন গাছের ছাল ৷ নিয়মিত রূপে সেবন করলে বেশ কয়েকটি সমস্যার সমাধান হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস ভীষণ ভাবে ছেঁকে ধরে শরীরকে ৷ দেশে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ক্রমেই বাড়তে শুরু করেছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ভারতে ব্লাডসুগারে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে ৷ এরফলেই ভারত ডায়াবেটিসের রাজধানীতে পরিণত হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এটি এমন একটি রোগ যা বংশ পরম্পরা তো বটেই খারাপ মানের খাবার, জীবনশৈলী, অপর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম, বিশ্রাম ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এই রকম বেশ কিছু কারণে শরীরে বাসা বাঁধা ডায়াবেটিস ৷ ডায়াবেটিস ভিতর থেকে শরীরকে শেষ করে দেয় ৷ হার্ট থেকে কিডনি ঝুঁকিতে ভরে জীবন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এই নিয়ে চিকিৎসক ইমরান আহমেদ প্রাত্যহিক জীবনে নানান অভ্যাস বা সংযত অভ্যাসের মাধ্যমেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
অনেক কারণ থাকলেও তিনটি প্রধান কারণে শরীরে মধুমেহ বাসা বাঁধে ৷ প্রতিদিন কম করে ৭-৮ ঘণ্টা জরুরি ঘুমের জন্য ৷ প্রতীকী ছবি ৷
নইলে নানান ধরনের সমস্যা হতে পারে ৷ রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ে, প্যানক্রিয়াসে কমে ইনসুলিন প্রস্তুতের পরিমাণ ৷ বাড়তে থাকে মেদ এতেই বড়সড় বিপত্তি ৷ প্রতীকী ছবি ৷
অত্যন্ত ব্যস্ততার জীবন সে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বা কর্মজীবন ব্রেকফাস্ট না করাটা একটি ফ্যাশানে পরিণত হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
মধ্যাহ্নভোজের আগে পর্যন্ত খালি পেটে থাকলে সুগার ও ইনসুলিনের পরিমাণে অসামাঞ্জস্য বজায় থাকে ৷ এরফলেই ক্রমশই চাপ বাড়তে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিসে নৈশভোজ বা ডিনার অন্যতম দায়ি অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ৷ স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে, ডিনারের পরে কিছু কিছু খাওয়ার অভ্যাসই শরীরে আমদানি করতে পারে গ্লুকোজ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এরফলে ব্লাডসুগার স্পাইক হয়ে থাকে ৷ এতে ইনসুলিন সিক্রিয়েশন দূর হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
পেয়ারা স্বাদে ভরা একটি ফল এক পৌষ্টিক গুণ ভীষণ রয়েছে, এতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ভিটামিন, ফাইবারে ভরপুর ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস প্রাকৃতিক রূপে সারতে পারে পেয়ারার সাহায্যে ৷ পেয়ারায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সেই কারণেই সুগারের বিরুদ্ধে লড়তে পারে ৷ পেয়ারা পাতা নিয়মিত রূপে সেবন করলে ডায়াবেটিসের রোগ পালাবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
পেয়ারা পাতায় প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ থাকে সেই কারণে ডায়াবেটিসে লাগাতার লড়তে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ফ্লেবোনাইডস, ট্যানিন, পালিফিনল উপাদানে ভরপুর থাকে ৷ এরফলেই শরীরে ইনসুলিন প্রস্তুত করে থাকে অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিসে বেশ কয়েকটি পেয়ারা পাতা নিতে হবে সেটি ৪-৫টি হতে পারে ৷ শরীরে ইনসুলিন তৈরি হয় যা ডায়াবেটিসে বিশেষ বাবে কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
চা তৈরি করার সময়ে পেয়ারা পাতা দিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে ৷ তারপরে ছেঁকে চায়ের সুখটান দিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ব্লাডসুগারে নিয়মিত সেবন করলে শরীর থাকবে এক্কেবারে টানটান ৷ এছাড়াও পেয়ারা পাতা শুকিয়ে পাউডার করে ফেলতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস ছাড়াও পেয়ারা পাতার গুণ অনেক রয়েছে ৷ অনেক রোগের বিরুদ্ধে লড়তে পারে ৷ পেটের ব্যথায় অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে পেয়ারা পাতা শুধুই সুগারই নয় কোলেস্টেরলেরও যম ৷ প্রতীকী ছবি ৷
শিরা উপশিরা এমনকি ধমনী থেকে অতিরিক্ত মেদ নির্গত হয়ে থাকে ৷ অতিরিক্ত পরিমাণে মেদ ঝরাতে সাহায্য করে পেয়ারা পাতা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পেয়ারা পাতা খেলে ডায়াবেটিস থেকে কোলেস্টেরল সারবে এক ধাক্কায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ভারতে ডায়াবেটিস প্রতিনিয়তই রক্তচক্ষু দেখায় ৷ দিনের পর দিন ক্রমেই এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ভারত আস্তে আস্তে ডায়াবেটিসের রাজধানীতে পরিণত হচ্ছে ৷ তবে ডায়াবেটিসকে কাবু করতে শুধুই ওষুধপত্র যথেষ্ট নয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তার সঙ্গে ভাল জীবনশৈলী, খাবার দাবার, পর্যাপ্ত বিশ্রাম এই সমস্ত কিছুই খেয়াল রাখতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এমন কিছু খাবার আছে যা কোনও ভাবেই যেন না খাওয়া যায়, যেই সমস্ত খাবারে গ্লাইসেমিক উপাদান আছে সেই সমস্ত খাবারের থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ওমেগা থ্রি, ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারই শরীর থেকে ছেঁকে বের করবে শর্করা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ঘরের আশেপাশে বা প্রতিটি বাড়িতেই থাকে তুলসি গাছ, এই তুলসি গাছ ডায়াবেটিসের মুখে ছাই দিতে পারে ৷ তুলসি গাছের সাহায্যে এক্কেবারে ডায়াবেটিসে লাগাম টানতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিটা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে তুলসিপাতায় প্রতুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্টের সঙ্গে সঙ্গে অ্যান্টি ইমফ্লেমেটরি উপাদান থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তুলসিপাতায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি ডায়বেটিক ফাইবার প্রচুর পরিমাণে শরীরকে সুস্থ রাখে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
হাই ব্লাডসুগার কম করে শরীরে ভারসাম্য বা সামাঞ্জস্য রক্ষা করে ৷ তুলসিপাতায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
যা হাড় মজুত করে. ব্লাডপ্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখে ৷ ব্লাডপ্রেশার কম করতে তুলসিপাতা খেতে হবে রোজ, এর জন্য পদ্ধতিটি জেনে নেওয়া অত্যন্ত পরিমাণে জরুরি ৷ প্রতীকী ছবি ৷
যে যে অত্যাবশ্যক সামগ্রী প্রয়োজন সেইগুলি হল তুলসিপাতা ১০ থেকে ১৫টি লাগবে, ১ থেকে ২ কাপ জল লাগবে , ২টি গোলমরিচ সঙ্গে নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
১ থেকে ২ কাপ জল ফোটাতে হবে জল যখনই ফুটতে থাকবে ঠিক তখনই জলে গোলমরিচ দিতে হবে ৷ একই সঙ্গে তুলসিপাতা দিয়ে ভাল করে ফোটান ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ব্লাডসুগারের উপরে রাশ টানতে পারবেন ৷ শরীরের দুর্বলতা কাটবে অতি সহজেই আগের থেকে বেশি চাঙ্গা থাকবেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
খারাপ জীবনশৈলীর সঙ্গে সঙ্গে নিম্নমানের খাবার এটি জীবনের একটি পরিচিত সমস্যা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে ডায়াবেটিস আগে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বয়স্ক মানুষদের মধ্যে দেখা যেত সেটি এখন আরও কাউকে ছাড়েনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সে বয়সী হোন বা কম বসয়ী সুযোগ পেলেই শরীরকে ঘিরে ধরে এই ভয়ঙ্কর রোগ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সময় থাকতে থাকতে শুধরে না নিলে ভবিষ্যতে বড়সড় মূল্য চোকাতে হতে পারে ৷ এর কোনও স্থায়ী উপাচার নেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ওষুধপত্র থেকে ঘরোয়া টোটকা ছাড়া সঠিক সময়ে সঠিক খাবার দাবার, জীবনশৈলী, ঘুম বা বিশ্রাম এই সমস্ত কিছুই আস্তে আস্তে ডায়াবেটিসকে জব্দ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ঘরোয়া টোটকায় ব্লাডসুগার অতি সহজেই নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ এবার এই বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়া যাক সমস্ত বিষয়টি ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত করতে দারুচিনি বিশেষ ভাবে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ এতে অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টি ইমফ্লেমেটরি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের গুণাগুণ থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সকাল সকাল সেবন করলেই ব্লাডসুগার স্পাইক হয়না, কোনও ভাবেই ৷ সেনভিটি নিয়ন্ত্রিত হয় সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷
হাই ব্লাডসুগার অতি সহজেই নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ ওজন কমানোর ক্ষেত্রে বিশেষ ভাবে কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
দারুচিনি ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত করে থাকে ৷ দারুচিনি দু-একটি দুকরো করে এক গ্লাস জলে দিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে ৷ নিয়মিত সেবন করলে বিশেষ লাভ হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
নিয়মিত রূপে সেবন করলে শরীর থাকবে এক্কেবারে টানটান ৷ ক্লান্তি বা দুর্বলতা শরীর থেকে বিদায় নেবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
Posts navigation
Just another WordPress site