ডায়াবেটিস কোনও ভাবেই নির্মূল হয়না ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ তার জন্য খাবার, দাবার, লাইফস্টাইল, ঘুম ইত্যাদি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্যারামিটার ৷ প্রতীকী ছবি ৷জলপানও ডায়াবেটিসের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় ৷ শরীরে হালকা জলের ঘাটতি হলেও তা ব্লাডসুগার বৃদ্ধির অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷যা সময়ে সময়ে শরীরের ক্ষতি করতে পারে ৷ শরীরে নানান ধরনের ক্ষতিসাধন করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষদের জন্য জলপান অত্যন্ত ভাল একটি অভ্যাস হতে পারে ৷ বেশি জল খেলে বেশি পরিমাণে প্রস্রাব হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আর বেশি প্রস্রাব হলেই শরীর থেকে বাড়তি গ্লুকোজ বেরিয়ে যায় সেই কারণেই ডায়াবেটিসে জলপান অত্যন্ত ভাল একটি পদ্ধতি হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে জলের অভাব হলেই শর্করা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে সেই কারণেই ৷ পরিণাম স্বরূপ ব্লাডসুগার বেড়ে যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিডনি অরিরিক্ত মাত্রায় মূল উৎপাদন করার জন্য চাপে পড়ে কেননা ৷ ব্লাডসুগারের স্তর বেড়ে যায় ৷ আর বারেবারে বা ঘনঘন প্রস্রাব করা, জল পিপাসা, শরীরে জলশূন্যতা বৃদ্ধি পায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ব্লাডসুগার স্তর বাড়ে, এনার্জির স্তরে এর ব্যবহারিক প্রয়োগ বৃদ্ধি পায় ৷ এই কারণেই যকৃতের ইন্ধনের জন্য ফ্যাট ভেঙে দেওয়া হয় ৷ এতে অ্যাসিডের উৎপত্তি হয় যা কোমা পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বাস্তবিক ভাবে কেটোএসিডোসিস ও কোমার রোগীদের কোমার রোগীদের শরীরে সর্বপ্রথম তরল পদার্থ দিতে হয় ৷ ডায়াবেটিসের সব থেকে বড় লক্ষণ বারেবারে গলা শুকিয়ে যাওয়া ৷ প্রতীকী ছবি ৷অত্যন্ত গম্ভীর একটি কারণের মধ্যে অন্যতম হল গলা শুকিয়ে যাওয়া ৷ ত্বকের জেল্লা হ্রাস পায় ৷ তার সঙ্গেই মাথা ব্যাথা, চোখ শুকনো শুকনো ভাব, শুষ্ক ত্বক ৷ প্রতীকী ছবি ৷গাঢ় হলুদ রঙের প্রস্রাব, বারবার মাথা ঘোরানো, ক্লান্তির মতই লক্ষণ দেখতে পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷সেই সময়ে পালস অত্যন্ত দ্রুত বেড়ে যায় ৷ নানান ধরনের জটিলতা শুরু হয় শরীরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যিক ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস বা ব্লাডসুগার অত্যন্ত পরিমাণে শরীরের জন্য এক চিন্তার বিষয় কেননা নির্দিষ্ট সময়ে মধ্যে যদি রুখে না দেওয়া হয় তাহলেই অকারণে বিপদ বাড়তে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রধানত প্যানক্রিয়াসে ইনসুলিন তৈরিতে বিঘ্ন যদি ঘটে সেক্ষেত্রে শরীরে ব্লাডসুগারের মাত্রা ছাড়িয়ে যায় আর একবার ডায়াবেটিস শরীরে বাসা বাঁধলে ব্যাপক পরিমাণে চাপে পড়তে হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷যদি দীর্ঘদিন ব্লাডসুগার অনিয়ন্ত্রিত থাকে সেক্ষেত্রে হার্ট, কিডনি, চোখের নানান ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷সাধারণত খারাপ ধরনের খাবার দাবার, নিম্ন মানের লাইস্টাইল, বেপরোয়া জীবনযাপন বিরাট ধরনের সমস্যা তৈরি করতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷একই সঙ্গে শরীরে বেশ কিছু ভিটামিনের অভাব হলেই শরীরে বাসা বাঁধে ডায়াবেটিস ৷ বেশ কিছু সমীক্ষায় জানতে পারা গিয়েছে শরীরে ভিটামিন ডি-র অভাব হলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশনের একটি রিপোর্টে জানতে পারা গিয়েছে শরীরে ভিটামিন ডি-র অভাবে প্যানক্রিয়াসে ইনসুলিন উৎপাদনের পরিমাণ কমে যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷তারফলেই শরীরে শর্করার স্তর বাড়তে থাকে ৷ শরীরে কেননা ভিটামিন ডির ঘাটতি বা অভাব দেখা দিলে ডায়াবেটিস ছেঁকে ধরতে পারে ৷ টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়তে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷নানান সময়ে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন ভিটামিন ডি যুক্তি খাবারের পরিমাণ খাদ্য তালিকায় বৃদ্ধি করলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি থেকেই যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ভিটামিন ডি শরীরে ভিটামিন ডি-র অভাব পূরণের জন্য ফ্যাটি ফিশ, কর্ড মাছের তেল, রেডমিট, ডিমের সাদা অংশ, মাশরুম, কমলা লেবু, ডেয়ারিজাত দ্রব্য ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সারা পৃথিবী জুড়েই বহু মানুষের জীবনে থাবা বসিয়েছে, দিনে দিনে ভারত ডায়াবেটিসের রাজধানীতে পরিণত হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷নীরব ঘাতক হল ব্লাডসুগার ৷ ভিতর থেকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে এই রোগ ৷ সময় মত নজর না দিলেই সাড়ে সর্বনাশ ঘটিয়ে দিতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তবে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা এটাই যে ডায়াবেটিস কোনও ভাবেই কমেনা একে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে ৷ কিন্তু জীবনভর সঙ্গে থাকবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তবে ডায়াবেটিসে যাঁরা আক্রান্ত তাঁদের এই চার খাবার থেকে কোটি কোটি কিলোমিটারের দূরত্ব বজায় রাখতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷যাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত তাঁদের মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে বিরাট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে ৷ যেমন মিষ্টি, কেক, পেস্ট্রি, চিনিতে ভরপুর পানীয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই খাবারগুলির থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে ৷ নইলে বড়সড় সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ময়দা জাতীয় খাবার থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন ৷ রিফাইন্ড আটা খাওয়া থেকে বাঁচতে হবে ৷ এরফলে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই সমস্ত খাবার খেলে শিঙ্গারা, সাদা চাল, রুটি, পাস্তা, পিৎজা ইত্যাদি ময়দা থেকে তৈরি হয় তাই এই সমস্ত খাবার যা ব্লাডসুগারের জন্য বিরাট রকমের ঝুঁকি হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷সফট ড্রিঙ্কস বা ঠান্ডা পানীয় বা ফলের রস বেশি মাত্রায় পান করলে ডায়াবেটিস আক্রমণ করতে পারে ৷ শরীর থাকবে অত্যন্ত ঝরঝরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরফলে ব্লাডসুগারের স্তর বৃদ্ধি হতে পারে ৷ আঙুর, কমলা লেবু, আম ইত্যাদি ফলের রসে প্রচুর পরিমাণে সুগার থাকে যা ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এছাড়াও আলু, ময়দা ও চিনি তৈরি শর্করা ও চিনির বেশি মাত্রা বেশি পরিমাণে থাকে ৷ মিষ্টি, নন ডেয়ারি মিল্কের মতই রাইস মিল্ক ৷ প্রতীকী ছবি ৷বাদামের দুধ, এনার্জি পানীয়, বীট শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক ৷ একই সঙ্গে চড়চড়িয়ে ব্লাডসুগার বাড়ে ফলে শরীরের দফারফা ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস বা মধুমেহর সমস্যা ঘরে ঘরে ৷ ভারতকে বর্তমানে ডায়াবেটিসের রাজধানীও বলা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷যাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত সেই সমস্ত মানুষদের জন্য গরমে ঠিকঠাক থাকাটা অত্যন্ত জরুরি ৷ এতে সুগার লেবেল চড়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তাই সকাল সকাল সুগারের স্তর ঠিকঠাক রাখতে ও ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত করতে তিনটি রসই ট্রাম্পকার্ড ৷ প্রতীকী ছবি ৷এবার জেনে নেওয়া যাক ঠিক কোন কোন রস খেলে রক্ত থেকে শর্করা এক্কেবারে শুষে নেওয়া সম্ভব হতে পারে ৷ একই সঙ্গে শরীরের জলশূন্যতা রক্ষা করবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷টম্যাটোর রস ডায়াবেটিসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৷ রক্তে শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রিত করতে সাহায্য করে ৷ যা অ্যান্টি ডায়াবেটিক হিসাবে কাজ করে ৷ শরীর স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ করে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷টম্যাটোতে নারিঙ্গিন নামক স্তর রয়েছে ৷ একই সঙ্গে ফ্লেবোনাইড থাকে যা অ্যান্টি ডায়াবেটিক রূপে কাজ করে ৷ এতে ব্লাডসুগারের স্তর নিয়ন্ত্রিত করে ৷ এতে হার্টের অবস্থাও থাকে অত্যন্ত ভাল ৷ প্রতীকী ছবি ৷একই সঙ্গে টম্যাটোতে ৯০ শতাংশ জল থাকে তাই শরীরের জলের মধ্যে সমতা বজায় রাখে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শশার রসও ডায়াবেটিসের যম ৷ শশাকে ২-৩টি টুকরো করে তার সঙ্গে ৪-৫টি সতেজ পুদিনা পাতার সঙ্গে অর্ধেক লেবু দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরপরেই এক চিমটি বিটনুন নিতে হবে ৷ তাতে বরফ দিয়ে পান করতে হবে ৷ শশাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যার ফলে ব্লাডসুগার থাকে বশে ৷ শরীর ঠান্ডা রাখতেও শশার অপার গুণ রয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই সবের মধ্যে আপেল আরও একটি অস্ত্র কেননা আপেলের রস যদি খাওয়া যায় সেক্ষেত্রে শরীর থেকে উধাও হতে পারে ব্লাডসুগার ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে ইনসুলিন তৈরি করতে আপেলের রস অত্যন্ত কাজে লাগে ৷ আর যথার্থ পরিমাণে ইনসুলিন তৈরি করতে পারলে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত থাকবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরফলে শরীরের শর্করা থাকে বশে, সব থেকে বড় বিষয় এটাই যে আপেলে ৮৫ শতাংশ জলের পরিমাণ থাকে ৷ যা শরীকে হাইড্রেট করতে বিশেষ ভাবে কাজে লাগে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি ঘরোয়া টোটকা কোনও চিকিৎসা ওষুধের বিকল্প নয়, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যিক ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস বা মধুমেহ দুই ধরনের হয়ে থাকে যেমন টাইপ ১, টাইপ ২ সুগার ৷ এই দুই ধরেনর ডায়াবেটিসের লক্ষ্ণণ প্রায় একই ধরনের হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷টাইপ ১ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে ইনস্যুলিনের প্রয়োজন হয়ে থাকে আর টাইপ ২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে ওষুধই যথেষ্ট ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে শরীরকে সক্রিয় রাখতে, ভয় বা টেনশন থেকে বহুদূরে সময় মত বা নিয়মিত ওষুধ পান করার দরকার পরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণ করতে ঘরোয়া টোটকা বিশেষ ভাবে কাজে লাগে ৷ শীতে পুদিনাপাতার চিকিৎসা রামবাণের মত কাজ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷একই সঙ্গে রান্নাঘরের একটি মশলা অঙ্কুরিত করে খেলে প্রাকৃতিক ভাবেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ক্যানসার কেয়ার অ্যান্ড লাইফস্টাইল বিশেষজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক মনদীপ দাহিয়া জানিয়েছেন মেথি টাইপ ১, টাইপ ২ সুগারের জন্য অব্যর্থ ওষুধ ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষ বড় ভূমিকা গ্রহণ করতে পারে ৷ কেননা মেথিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে ৷ কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা থাকে যা সুগারের জন্য অতি ডায়াবেটিসের জন্য অত্যন্ত পরিমাণে কাজে আসে ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রতিদিন মাত্র এক চামচ মেথিই দূর করতে পারে ব্লাডসুগার ৷ মেথিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে এই ফাইবারই রক্তের শর্করার গতিবেগ ধীর করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বেশ কিছু রিসার্চে জানতে পারা গিয়েছে মেথি খেলেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ হতে পারে ৷ টাইপ ১ ও টাইপ ২ ডায়াবেটিস সুগারকে নিয়ন্ত্রিত করতে পারে ৷ এই বীজ বিশেষ ভাবে কাজে লাগে ৷ প্রতীকী ছবি ৷যাঁরা ইনসুলিনের উপরে নির্ভরশীল তাঁদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় যদি ১০০ গ্রাম করে মেথি গুঁড়ো রাখা যায় সেক্ষেত্রে অত্যন্ত লাভ হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷টাইপ ২ ডায়াবেটিসে ১৫ গ্রাম মেথির পাউডার খেলে খাবার পরে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে ৷ বিভিন্ন সমীক্ষায় জানতে পারা গিয়েছে টাইপ ২ ডায়াবেটিসে তিন মাস প্রতিদিন ২.৫ মেথি খেলে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷মেথি রক্তে অতিরিক্ত পরিমাণ শর্করার প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে নির্গত করে ৷ শরীরের ফ্রি র্যাডিক্যালস নির্গত করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস এমন এক রোগ যা কোনও ভাবেই নির্মূল হয়না এটি নিয়ন্ত্রিত করা যেতে পারে ৷ টাইপ ১, টাইপ ২ দুই ধরনের সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে খাবার দাবারের উপরে রাশ টানতে বাধ্য হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷লাইফস্টাইলে পরিবর্তনের ফলে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়ে থাকে ৷ প্রোটিন প্রচুর পরিমাণে খেলে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত ৷ প্রতীকী ছবি ৷উজালা সিগ্রস গ্রুপ অফ হসপিটালসের পুষ্টিবিদ একতা সিংহল জানিয়েছেন ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ কিছু সুপারফুড সেবন স্তর নিয়ন্ত্রণ করলে নর্ম্যাল হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশেষজ্ঞরা মনে করেন বেশ কিছু মনে করেন ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার থাকে যা ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণ করবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এবার জেনে নেওয়া যাক ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য সুপারফুড খেলে ব্লাডসুগার অত্যন্ত পরিমাণে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব ৷ প্রতীকী ছবি ৷নন স্টার্চ জাতীয় সবজি খেলে ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য ম্যাজিকের মত কাজ করে ৷ কেননা এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন, খনিজ থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই সবজির মধ্যে ব্রকোলি, পালং, কেল, ফুলকপি ক্যাপসিক্যাম ৷ জল খাবারে খেলে বিশেষ ভাবে সাহায্য করবে ব্লাডসুগারের থাক থেকে পরিত্রাণ পেতে ৷ প্রতীকী ছবি ৷গরমের দিনে ব্লাডসুগারের স্তর যদি হাই থাকে সেক্ষেত্রে বিশেষ ভাবে সাহায্য করবে ৷ ব্লুবেরি, স্টবেরি, ব্ল্যাকবেরি সকালে খাবারে খেলে শরীর থাকবে চাঙ্গা ৷ প্রতীকী ছবি ৷পুষ্টিগত উপাদান, এতে ফ্যাট প্রোটিন ও ফাইবার প্রচুর পরিমাণে থাকে ৷ এরফলেই ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণ করতে বিশেষ ভাবে কাজে লাগে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বাদাম বা বীজ জাতীয় খাবার খেলে বাগে থাকতে পারে ব্লাডসুগার ৷ ফ্যাট, প্রোটিন ও ফাইবারে পরিপূর্ণ থাকে ৷ ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণে বিশেষ করে কাজ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ছোলা গাছ বা ছোলা শাক যা পোটিন ও ফাইবারের অত্যন্ত উচ্চ উৎস ৷ এই সমস্ত খাবার ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভাবে কাজে লাগে ৷ স্যুপ, স্টু, স্যালাড, ইত্যাদি নিরামিষ জাতীয় খাবার ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য স্বস্তিদায়ক ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য ঢেঁকিছাঁটা চাল বা ব্রাউন রাইস, ব্রাউন ব্রেড, শরীরে এনার্জি বৃদ্ধি করে ৷ ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণ করতে বিশেষ ভাবে কাজে লাগে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বাঙালি তথা ভারতীয়দের কাছে অত্যন্ত লোভনীয় একটি সবজি ৷ অত্যন্ত জনপ্রিয়ও বটে ৷ একই ভাত ছাড়া ভারতীয়রা ভাবতেই পারেনা কিছু ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিন্তু ভাত ও আলু এই দুই খাবারই ডায়াবেটিসের রোগীর জন্য শত্রু ৷ ভাত, ডাল, পাঁপড়, আলু দিয়ে সবজি, মাছ বা মাংস এছাড়া বাঙালি কিছুই জানেনা বা চেনেনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিন্তু বিপদ এখানেই কেননা চাল থেকেই বিরিয়ানি, পোলাও, খিছুড়ির মত পদ ঘরে ঘরে রান্না হয়ে থাকে ৷ কিন্তু যাঁদের ডায়াবেটিস এই সমস্ত খাবারের থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷আসলে আলু ও চালে থাকে স্টার্চ ৷ যখন কোনও ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষ চাল ও আলুর প্রতি আকৃষ্ট হন ঠিক তখনই বাড়তে থাকে সুগার ৷ একই সঙ্গে শরীরে বাড়তি মেদের সমস্যা দেখা দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷তবে এবার একটি খুশির খবর আছে সেটি হল ডায়াবেটিসেও ভাল ও আলু খাওয়া যায় ৷ একই সঙ্গে রুখে দেওয়া সম্ভব ব্লাডসুগারও ৷ কীভাবে? এবার জেনে নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷জনপ্রিয় পুষ্টিবিদ রিদ্ধিমা বাত্রা একটি এ মন পদ্ধতি বের করেছেন সেটি হল আলু ও চালের স্টার্চ থেকে অতি সহজেই মুক্তি পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরফলে ব্লাডসুগার স্তরও দ্রুততার সঙ্গে বাড়েনা ৷ ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে ৷ তিনি জানিয়েছেন আলু দিয়ে কোনও পদ বা ভাত আগে রান্না করে নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তারপর ২দিন ফ্রিজে রেখে দিতে হবে ৷ শুধুই আলু বা ভাতের ক্ষেত্রেই নয় পাস্তা, কলার মত স্টার্চ জাতীয় খাবার খেতে পারেন ঠিক এই ভাবেই ৷ ফলে স্টার্চের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা মানতে বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শর সঙ্গে সঙ্গে নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বর্তমানে ভারত সুগারের রাজধানী ৷ ডায়াবেটিসের সমস্যা জীবনরে নাজেহাল করে দেয় ৷ ডায়াবেটিস, কখনও সম্পূর্ণ রূপে শেষ করা মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রিত করা সম্ভব ৷ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত হলে হার্ট, কিডনি, ফুসফুসের ক্ষতি হতে পারে ৷ রাত্রিবেলায় বেশ কিছু খাবার আছে যা খাওয়া ক্ষতিকারক ৷ প্রতীকী ছবি ৷রাতের খাবার ডায়াবেটিসের রোগীদের খাবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৷ প্রোটিন ও ফাইবার কম খাওয়ার ক্ষেত্রে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত হতে পারে, রাত্রিবেলায় বেশি ক্যালোরি যুক্ত খাবার খেলে হবেনা ৷ বেশ কিছু খাবার আছে যা খেলে ব্লাডসুগারের স্তর বেড়ে যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷হাই ব্লাডসুগার হয় তখনই যখন প্যানক্রিয়াসে ইনসুলিন তৈরি হওয়া বন্ধ হয়ে যায় ৷ শুতে যাওয়ার আগে হাই ক্যালোরিযুক্ত খাবার খেলে হাই ব্লাডসুগার আরও চড়তে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷সম্প্রতি লেন্সেসে প্রকাশিত একটি নয়া রিসার্চে জানতে পারা গিয়েছে প্রসঙ্কিত খাদ্য পদার্থ সেবন করলে ব্লাডসুগার স্পাইক হতে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এমন কিছু খাবার আছে যা রীতিমত চাপে পড়তে পারে ৷ এই কারণেই এমন কিছু খাবার আছে যেই খাবার খেলে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ওয়েবএমডি সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে রাত্রিবেলায় আমিষ খাবার থেকে বাঁচতে হবে ৷ ননভেজ খেলে ব্লাডসুগার স্পাইক হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷রাত্রিবেলায় চিকেন খেতে পারেন, মটন কোনও ভাবেই নয়, এতে গ্লাই সেমিক ইনডেক্স কম থাকে ৷ প্রোটিন থাকে যা ব্লাডসুগার স্পাইকের হাত থেকে রক্ষা পায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷রাত্রিবেলায় ননভেজ খাবার থেকে বাঁচতে হবে ৷ সব মিলিয়ে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ তাই নিরামিষ খাওয়াটা অত্যন্ত জরুরি ৷ প্রতীকী ছবি ৷ব্লাডসুগারে তেলযুক্ত খাবার খাওয়াটা অত্যন্ত পরিমাণে ক্ষতিকর, ব্লাডসুগার অত্যন্ত পরিমাণে বাড়তে চলেছে ৷ তাই বাঁচতে হবে ব্লাডসুগারের হাত থেকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কেননা এই ধরনের খাবার খেলে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ তাই এড়িয়ে যান তেলযুক্ত খাবার থেকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডিনারের পরে ঠান্ডা পানীয় খাওয়াটা অত্যন্ত জরুরি, অনেকেই খাবারের পরে পরিপাক পদ্ধতি ঠিক হওয়ার ফলে খাবার পরে কোল্ড ড্রিঙ্কস বা ঠান্ডা পানীয় একদমই খাওয়া উচিৎ নয় ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷একই সঙ্গে ডিনারের সঙ্গে মিষ্টি খাবার দাবার খাওয়ার অভ্যাস ছাড়ুন ৷ কেননা রাত্রিবেলায় যদি মিষ্টি খাবার অভ্যাস থাকলে জীবন অত্যন্ত খারাপ হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ব্লাডসুগারের ক্ষেত্রে রাত্রিবেলায় খাবারের সঙ্গে মিষ্টি খাওয়া উচিৎ নয়, মধুমেহর ক্ষেত্রে উপকারী এমনকি সবার ক্ষেত্রেই ডিনারের পরে মিষ্টি খাওয়া উচিৎ নয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস হয়ে থাকে তখনই খন পানক্রিযাসে ইনসুলিন তৈরি বন্ধ হয়ে থাকে ৷ তবে নানান ধরনের শারীরিক লক্ষণই বলে দেবে ব্লাডসুগার ছেঁকে ধরছে শরীরকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷সুগারের লক্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম যেমন প্রচুর খিদে পায়, বারেবারে প্রস্রাবের অভ্যাস ৷ শরীরে ক্ষত বা ঘা হলে সহজেই সারেনা অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিসে আক্রান্তর ত্বকে এই লক্ষণগুলি দেখতে পাওয়া যায় ৷ বর্তমানে ভারত হল ডায়াবেটিসের হাব ৷ মোট ১০১ মিলিয়ন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ৷ প্রতীকী ছবি ৷আর ১৩৬ মিলিয়ন মানুষ প্রিডায়াবেটিসে আক্রান্ত ৷ এমনই পরিস্থিতি লক্ষ্য করা গিয়েছে ৷ ডায়াবেটিসে অনেক নিয়ম ও নিষ্ঠায় থাকতে হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷চিকিৎসা বিজ্ঞান সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে শরীরের প্রিডায়াবেটিস থেকে অতি সহজেই মুক্তি পাওয়া যায় ৷ কিন্তু ডায়াবেটিস কোনও ভাবেই নির্মূল হয়না ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ ত্বক দেখেই বুঝতে পাওয়া যায় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত কী না? মধুমেহর ফলে নানান ধরনের সমস্যা দেখতে পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷আমেরিকান অ্যাকাডেমি অফ ডার্মটোলজি অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে লাগাতার ঘাড়, হাত বা শরীরের অন্য জায়গায় প্রভাবিত করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷সেই প্রভাব দীর্ঘস্থায়ী হয় সেক্ষেত্রে বলা যায় যে উক্ত ব্যক্তি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ৷ প্রতীকী ছবি ৷আমেরিকান অ্যাকাডেমি অফ ডার্মটোলজি অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে ঘাড়ে যদি কালো কালো ছোপ থাকে সেক্ষেত্রে বলা যেতে পারে ব্লাডসুগারে আক্রান্ত ৷ প্রতীকী ছবি ৷টাইপ ২ ডায়াবেটিসের কারণে ঘাড়ে কালো দাগ বা ছোপ দেখতে পাওয়া যায় ৷ এমন দেখতে পেলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷হাতে মাঝে বা জয়েন্টে পাইপার পিগমেন্টেশন, লেজার প্রয়োগ, মৃত কোষের জমা হওয়া, যদি আন্ডার আর্মে কালো দাগ হয় সেক্ষেত্রে বলা যেতে ব্লাডসুগার হাই হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তাই বলা যায় গর্দান, ঘাড়, কোমর বা অন্যান্য স্থানে কালো দাগ দেখতে পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে বলা যায় রক্তে ইনসুলিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷যাঁদের ব্লাডসুগার হাই তাঁদের চামড়া শক্ত ও মোটা হয়ে থাকে ৷ ডায়াবেটিস চরম থাকলে তখনই এমন হয়ে থাকে ৷ একে স্ক্লেরেডিমা ডায়াবেটিস বলা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই সমস্যা প্রথমে পিঠে তারপরে কাঁধ, ঘাড় ও সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে ৷ চামড়া বা শরীরে ফুসকুড়ি প্রচুর পরিমাণে হয়ে থাকলে সেক্ষেত্রে বলা হয় ব্লাডসুগার বাড়ছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷চোখের পাতার উপরের দিকে হলুদ দাগ দেখতে পাওয়া যায় ৷ এটিই ফ্যাটের স্তর হাই করতে সাহায্য করে ৷ চোখের চারপাশেও যদি এমন লক্ষণ দেখা যায় সেক্ষেত্রে বলা যেতে পারে যে মধুমেহ শরীরে বাসা বেঁধেছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা মানতে বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস বর্তমানে ঘরে ঘরে ৷ অর্থাৎ এমন কোনও বাড়ি নেই যে সেই বাড়ির লোকেদের ভোগায় না সুগার ৷ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই লক্ষ্য করা যায় বাবা মায়ের ডায়াবেটিসে সন্তানের উপরেও ডায়াবেটিসের প্রভাব থাকে অত্যন্ত বেশি পরিমাণে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
মূলত ডায়াবেটিসের আক্রমণ জোরদার হয়ে থাকে তখনই যখন খাবার দাবার, লাইফস্টাইল, শরীরচর্চার অভাব অত্যন্ত পরিমাণে প্রভাব ফেলে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷অতিরিক্ত পরিমাণে মেদ ইত্যাদিই হল ডায়াবেটিস জন্য সব থেকে বেশি দায়ী ৷ এই বিষয়েই জনপ্রিয় চিকিৎসক লবনীত বাত্রা তাঁর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে জানিয়েছিলেন বেশ কিছু এমন খাবার আছে যা অতি সহজেই ডায়াবেটিসের জন্য ক্ষতিকারক ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিসের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা খেলে ডায়াবেটিসকে রীতিমত ভাবে চাপে রাখা যায় ৷ বেশ কিছু খাবার আছে যেগুলি খেলে শরীর থাকবে ভাল ৷ প্রতীকী ছবি ৷আমলকি অত্যন্ত পরিমাণে ক্রোমিয়াম থাকে ৷ এটি এমন এক খনিজ বা মিনারেল কার্ব হাইড্রেট থাকে ৷ এরফলে ইনসুলিন তৈরি হতে পারে ৷ যার ফলে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷নিম গ্লুকোজ ট্রান্সপোটার ৪, অপলেগুলেশন, গ্লুকোসিডেস মত বিভিন্ন এনঞ্জাইম বা উৎসেচকের মাধ্যমে গ্লুকোজ গ্রহণ কম হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিসে নিমের রস বা পাতা শরীরের জন্য ভাল, নিমপাতা জলে সেদ্ধ করে খেতে হবে তাতে ডায়াবেটিসের জন্য যম ৷ প্রতীকী ছবি ৷জাম বা ব্ল্যাকবেরি সুগারের জন্য যম ৷ অত্যন্ত পরিমাণে কাজে লাগে ৷ ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত করতে পারে আগের থেকে আরও জাতক-জাতিকারা ৷ ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত করতে পারে ৷ শরীর থাকে চনমনে ৷ প্রতীকী ছবি ৷দারুচিনি ব্লাডসুগারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ওষুধ, শরীরে শর্করার পরিমাণ কমিয়ে ইনসুলিন উৎপাদনের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷করলা রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি করে ৷ অত্যন্ত পরিমাণে ভাল, স্বাদে তেতো ৷ কিন্তু কাজে অত্যন্ত ভাল ৷ শরীরের সমস্ত শর্করা শুষে নেয় ৷ জীবন আগের থেকে আরও ভাল হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শর্করার ছুটি করে দেয় যদি কুলত্তো কলাইয়ের বীজ জলে ভিজিয়ে খাওয়া যায় সেক্ষেত্রে ডায়াবেটিসকে লাগাম পরানো সম্ভব হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরের শর্করা দূর করে সমস্ত রকমের দুর্বলতা দূর করে, শরীরে ইনসুলিন তৈরি হতে সাহায্য করে ৷ নতুন করে জীবন শুরু করতে পারেন জাতক-জাতিকারা ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি কোনও চিকিৎসা বা ওষুধের বিকল্প নয়, নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
