ব্লাড সুগারে ডায়েটে কী ফল রাখা যায় বা কী ফল খেলে সমস্যা বাড়ে, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়।
যতই উপকারী হোক, গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি হলে সেই ফলগুলি খাওয়া যায় না। আবার যে ফলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, সেগুলি ডায়েটে রাখতে হবে।
মধুমেহ রোগে কোন কোন ফল খেতে পারবেন, গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম এমন ফল নিয়ে সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
অ্যাভোকাডোতে শর্করার মাত্রা কম। প্রতি ফলে চিনির পরিমাণ ১ গ্রামেরও কম। স্বাস্থ্যকর স্নেহ উপকরণ বা মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট থাকে এই ফলে। এছাড়াও আছে ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন ই এবং ফোলেট।
স্ট্রবেরি, ব্ল্যাকবেরি, ক্র্যানবেরি রাস্পবেরি-এই কিছু রকমের ফলেই শর্করার মাত্রা কম। ফাইবার, একাধিক ভিটামিন, ম্যাঙ্গানিজ ছাড়াও আছে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট।
কিউয়ি ফলে শর্করার পরিমাণ খুবই কম। ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ভিটামিন ই এবং পটাশিয়াম প্রচুর পরিমাণে আছে কিউয়িতে। এই ফলের ডায়েটরি ফাইবার সাহায্য করে হজমে এবং হৃদযন্ত্রের সুস্বাস্থ্যে।
পাকা পেঁপেতে আছে স্বল্প পরিমাণ শর্করা। পাশাপাশি আছে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবার। পেঁপের ফ্রুক্টোজ রক্তে ধীর গতিতে শোষিত হয়। রক্তে শর্করার মাত্রা কম বাড়ে।
ডাক্তারদের পরামর্শমতো কম শর্করাযুক্ত এই ফলগুলি রাখতে পারেন ডায়াবেটিকদের ডায়েটে।
ভারতীয় রান্নাঘরের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি মষলা সেটি হল মেথি ৷ মেথির অনেক গুণাগুণ বর্তমানে আছে ৷ মেথি খেলে ব্লাডসুগার থেকে কোলেস্টেরল সমস্ত কিছুতেই মেথির জুড়ি মেলাভার ৷ প্রতীকী ছবি ৷
শুধুই মেথি নয় অঙ্কুরিত মেতি অত্যন্ত পরিমাণে কাজে লাগে ৷ ভারতে বর্তমানে বহু পরিবার ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিস থেকে আর্থারাইটিসের যম এই মেথি একাধিক সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় শরীর রাখে অত্যন্ত পরিমাণে সুস্থ ও স্বাভাবিক ৷ প্রতীকী ছবি ৷অঙ্কুরিত মেথি খেলেই পুরুষ ও মহিলার শরীরে হরমোনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় থাকে ৷ একই সঙ্গে প্রজনন ক্ষমতা বাড়ে কয়েকগুণ ৷ হরমোন সংক্রান্ত নানান সমস্যার সমাধান হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে অঙ্কুরিত মেথি খেলে শরীরে ইনসুলিনের সমস্যার সমাধান হতে পারে ৷ প্যানক্রিয়াসে সমস্যার সমাধান হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷অঙ্কুরিত মেথি খেলেই পাচন সংক্রান্ত সমস্যা দূর হয় খাদ্য ঠিকঠাক রূপে ভাল থাকে ৷ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অপাচ্য পদার্থ থেকে পরিপাক ক্রিয়া সম্পন্ন হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে যখন অতিরিক্ত মাত্রায় মেদ দেখা দেয় তখনই মেথি ভীষণ রকম ভাবে কাজে দেয় ৷ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, পেট দীর্ঘ সময় ধরে ভরা থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরফলেই কোনও রকমের ক্ষতি না করে মেদ ঝরায় ৷ এরফলে ছিপছিপে শরীরের তৈরি করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷মেথির কারণে হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত পরিমাণে ভাল হয়ে থাকে ৷ পুরুষ মহিলার জন্য অত্যন্ত ভাল হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস একটি ক্রনিক রোগ সঠিক সময়ে নজর না দিলেই ক্রমেই বাড়বে জটিলতা ৷ বিশেষত ডায়াবেটিসে লক্ষ রাখতে হয় কয়েকটি সুগার লেবেলের দিকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিসের কোনও সঠিক লক্ষণ নেই ৷ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন লাইফস্টাইলে বদল, সঠিক খাবার খাওয়া ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিসে অত্যন্ত পরিমাণে খেলায় রাখতে লাইফস্টাইলে খাবার দাবারের বদল যদি সঠিক না হয় সেক্ষেত্রে বিরাট ফাঁপড়ে পড়তে হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিস কখনই সারেনা, এটি নিয়ন্ত্রিত করা যেতে পারে, তার জন্য প্রয়োজন নিয়ম নিষ্ঠার সঙ্গে সংঘবদ্ধ জীবন ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশিষ্ট আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল জানিয়েছেন সবার আগে খাওয়া দাওয়া দিয়ে বিষয়টি সারতে হয় ৷ জীবনে ছোট ছোট পরিবর্তন জীবনকে নতুন করে গড়ে তুলতে সাহায্য করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷খাবারে প্রোটিন ও ফাইবারের মাত্রা সুগার ও কার্বোহাইড্রেট কম করতে পারে ৷ নিয়মিত সঠিক আটার রুটি খেয়েও ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত করা যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ভারতীয়দের ভাতের পাশাপাশি রুটির খাওয়ার অভ্যাস আছে ৷ বলা যেতে পারে রুটিও অত্যন্ত পরিমাণে জনপ্রিয় খাবার ৷ প্রতীকী ছবি ৷ভারতে বেশি মানুষ আটার রুটি খেতে ভালবাসেন ৷ সেই কারণে গমের ফলন অত্যন্ত পরিমাণে প্রয়োজন হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷তবে ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য আটার রুটির বদলে কাঁঠালের বীজের রুটি অত্যন্ত পরিমাণে কার্যকর ৷ প্রতীকী ছবি ৷মধুমেহ অর্থাৎ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা অনেক সময়েই জানিয়ে থাকেন কাঁঠালের জিআই ৫০-৬০ আর গ্লাইসেমিক ১৩-১৮ হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷যা ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে অত্যন্ত ভাল ৷ এছাড়াও কাঁঠালের বীজের আটা ফাইবারে পরিপূর্ণ, এতে ফ্লেবোনেয়ডস, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি অন্য সমস্ত রকমের পুষ্টিগুণে ভরপুর থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷দীর্ঘ সময় ধরে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে ৷ তাই গমের রুটির বদলে কাঁঠালের বীজ থেকে উৎপন্ন রুটি খেতে পারেন ডায়াবেটিসে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই ভাবেই শরীরের দিকে খেয়াল রাখতে পারেন ৷ এর স্বাদও অত্যন্ত ভাল লাগতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যিক ৷ প্রতীকী ছবি ৷
অর্জুন গাছ ওষুধে পরিপূর্ণ একটি গাছ বেশ কয়েকটি ঔষধিগুণে পরিপূর্ণ ৷ তাই শরীর স্বাস্থ্যের জন্য এই পাতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল জানিয়েছেন যাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত প্রতিদিন মানুষেরা প্রতিদিন সকালে খালি পেটে অর্জুন পাতা ফোটানো জলপান করলে বিরাট উপকার পেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷ফ্লোবোনোইটস ও ট্যানিন থাকে যা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি ইমফ্লেমেটরি উপাদানে ভরপুর ৷ এরফলে পাচনতন্ত্র আরও মজবুত করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷অর্জুন পাতা হার্টে স্বাস্থ্য অত্যন্ত পরিমাণে ভাল রাখে ৷ এতে সেপোনন্স ও ফাইটোস্টেরোল্স কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷অর্জুন পাতা হার্ট ভাল রাখতে অত্যন্ত পরিমাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ হৃদস্পন্দন ঠিক রাখতে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তবে অর্জুন পাতার, এক নয়, দুই বয়, তিন নয় পাঁচ পাঁচটি বিরাট গুণ রয়েছে ৷ এবার দেখে নেওয়া যাক এই পানীয় কীভাবে তৈরি করা যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷অর্জুন পাতা অ্যান্টি ডায়াবেটিক গুণে পরিপূর্ণ ৷ ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ ব্লাডসুগারে আক্রান্ত মানুষেরা খাবার খেলেই ব্লাডসুগার লেবেল বেড়ে যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷অর্জুন গাছের পাতার জল খেলে খাবার পরে চড়ে থাকা ডায়াবেটিসকে এক্কেবারে বাগে আনতে পারবে ৷ ব্লাডসুগার অত্যন্ত পরিমাণে স্থির থাকবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷দিনভর দুর্বলতা থাকে কোনও কাজ করতে ভাল লাগেনা, শুয়ে বসে থাকতে ইচ্ছা করে কোনও ভাবেই এনার্জি আসেনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷অর্জুন পাতা ফোটানো জল খেলে শরীরে শক্তি ফিরে আসে ৷ বিশেষত খালি পেটে পান করলে আরও ভাল হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷অর্জুন পাতা ফোটানো জল খেলে পাচনতন্ত্র মজবুত করে ৷ পেট সংক্রান্ত নানান সমস্যার সমাধান হয় ৷ গ্যাস, অম্বল, অ্যাসিডের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব ৷ প্রতীকী ছবি ৷অর্জুন পাতা ফোটানো জলপান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে ৷ কেননা অর্জুন পাতায় অ্যান্টি অক্সিডেন্ট পাওয়া যায় ৷ যা ইমিউনিটি প্রক্রিয়াকে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল ও সচল করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷অর্জুন পাতায় প্রচুর পরিমাণে জলের পরিমাণ থাকে তাই শরীরে জলশূন্যতা তৈরি হলে তা অতি সহজেই দূর করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷গরমে কোনও কারণে শরীর জলশুন্য হলে মাত্র এক গ্লাস জলেই ফিরবে সমস্যা ৷ জীবন হবে অত্যন্ত পরিমাণে খুশির এক সাগর ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যিক, একই সঙ্গে নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সকাল সকাল মাত্র ২০ টাকার সবজিতে সুগার উপড়ে ফেলবে ৷ শুধুই এখানেই শেষ নয় অনেক গম্ভীর সমস্যারও সমাধান করার ক্ষমতা রাখে ৷ প্রতীকী ছবি ৷গরমে যখন শরীরে নানান ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ঠিক তখনই বাজারে পাওয়া যায় এই সবজি, বিশিষ্ট আয়ুর্বেদ পুষ্টিবিদ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানা গিয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ঢ্যাঁড়শ অথবা ভেন্ডি যেই নামেই ডাকুন না কেন, অন্যতম পছন্দের এই সবজি কম বেশি প্রতিটি ঘরেই হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশেষত ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জল শরীরের প্রভূত উন্নতিসাধন করে থাকে ৷ বিশেষত যাঁরা ডায়াবেটিসে ভোগের তাঁদের জন্য ঢ্যাঁড়শ অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এবার দেখে নেওয়া যাক ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণ করতে কীভাবে কাজে লাগে এই ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জল ৷ প্রতীকী ছবি ৷ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণ করতে ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জল অত্যন্ত কাজের ৷ দীর্ঘ সময় ধরে প্রয়োগ করলে সুগারের কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷সাম্প্রতিক কালে বেশ কয়েকটি গবেষণায় জানতে পারা গিয়েছে ঢ্যাঁড়শ খেলে রক্তের শর্করা, ডায়াবেটিস বা হিমোগ্লোবিনে A1C স্তর কম দেখায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷অনেক সমীক্ষায় এও জানতে পারা গিয়েছে ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জল খেলে শরীর থাকে সুস্থ ও স্বাভাবিক ৷ বর্তমানেও এই নিয়ে চলছে গবেষণা ৷ প্রতীকী ছবি ৷ঢ্যাঁড়শের জলের সঙ্গে সঙ্গে সময় মত ওষুধ ও ভাল জীবনশৈলী বজায় সুগার নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কীভাবে তৈরি করবেন এই ঢ্যাড়শের জল ৷ এক গ্লাস জলে ২-৩টি ঢ্যাঁড়শ কেটে ধুয়ে দিয়ে দিতে হবে ৷ রাতভর ভিজুক ৷ এতে অনেকটাই সুগার নিয়ন্ত্রিত থাকবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই জলপান করলে সুগার থাকবে এক্কেবারে নিয়ন্ত্রিত ৷ একই সঙ্গে বাড়তি ওজন ঝরে যাবে ৷ মনে রাখতে হবে সকাল সকাল খালি পেটে ঢ্যাঁড়শের জল খেলেই কেল্লাফতে ৷ প্রতীকী ছবি ৷Disclaimer: উপরোক্ত বিষগুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
খারাপ খাওয়া দাওয়া, জীবনশৈলী, অপর্যাপ্ত ঘুম, অবহেলা নিমেষেই ব্লাডসুগারকে বাড়িয়ে দেয় বেশ কয়েকগুণ ৷ প্রতীকী ছবি ৷লাইফস্টাইলের পরিবর্তন করে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা সম্ভব হতে পারে ৷ দিনে মাত্র ৩০ মিনিট বের করলেই সুগার থাকতে পারে জব্দ ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিছু যোগাসন আছে যা করলে সুগার মেটাবলিজমের গতি বৃদ্ধি করতে পারে, একই সঙ্গে খাবার অতি সহজেই নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্যানক্রিয়াসে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে ইনসুলিন না তৈরি হয় সেক্ষেত্রে সমস্যা বাড়তে পারে, সুগার লেবেল হাই হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিছু যোগাসন আছে যা শরীরের রক্ত সংবহণ সঠিক করে, সুগার ঝুঁকি বেশ খানিকটা কম করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিপরীতকর্ণী আসন ডায়াবেটিসের জন্য অত্যন্ত অব্যর্থ ৷ মাংস পেশী ও প্যান ক্রিয়াসের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে ৷ মাংস পেশীর আরাম হয়ে থাকে ৷ শরীরে ক্লান্তি বা স্ট্রেস কম হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷হরমোনের পরিমাণ সঠিক থাকে একই সঙ্গে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত করে ৷ দেওয়ালের সামনে একটি তোয়ালে, চাটাই বা মাদুর পেতে, শরীরের ডান ভাগ দেওয়ালের সঙ্গে সেঁটে রেখে আস্তে আস্তে পা দেওয়ালে স্পর্শ করিয়ে উপরে তুলতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷দেওয়ালে ৯০ ডিগ্রি কোণ করে রেখে পা ঘোরাতে হবে ৷ সজো রাখতে হবে হাতের সঙ্গে শরীর ৷ সারা শরীরের ভার থাকতে হবে হাতের উপরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷পা আস্তে আস্তে ঘোরাতে হবে এতে ঘাড়, গলায় আরাম পাওয়া যাবে একই সঙ্গে সঠিক ভাবে নিশ্বাস ও প্রশ্বাস প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷পাঁচ মিনিট পর্যন্ত দেওয়ালে পা ঝুলিয়ে রাখতে হবে ৷ এরপরে আস্তে আস্তে পা নীচের দিকে নামিয়ে তোয়ালে পা চাটাইয়ে রাখতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই আসন ব্লাডপ্রেশার নিয়ন্ত্রণ করে ৷ অতিরিক্ত পরিমাণে জমা মেদও ঝরায় ৷ মাংস পেশীর নানান সমস্যা দূর করে অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷তবে সব থেকে বড় কথা হল ইনসুলিনের সাপ্লাই দারুণ ভাবে রাখে ৷ এই যোগাসন করতে গেলে সামনের দিকে পা ছড়িয়ে বসতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷সামনের দিকে ঝুঁকে পায়ের আঙুল ছুঁতে হবে ৷ এতটাই ঝুঁকতে হবে যাতে মাথাটি হাঁটুতে স্পর্শ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই অবস্থায় এক থেকে তিন মিনিট থাকতে হবে ৷ তবেই সুফল পাবেন এরপরে আস্তে আস্তে আগের পরিস্থিতিতে আসতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷হলাসন হল শরীরের রক্ত সংবহণ প্রক্রিয়া ভাল করতে হলাসন অত্যন্ত ভাল ৷ একই সঙ্গে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণ করতে বিশেষ ভাবে কাজে লাগে ৷ প্রতীকী ছবি ৷টেনশন, মাথা যন্ত্রণা, অনিদ্রা থেকে মুক্তি দেয় অতি সহজেই ৷ সুগার নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷মাদুর বা তোয়ালে পেতে এই যোগাসন করা যেতে পারে ৷ সোজা হয়ে শুয়ে আস্তে আস্তে পা মাথার উপর দিয়ে তুলে ধনুকের মত বেঁকিয়ে মাটি স্পর্শ করতে হবে পা-কে ৷এক মিনিট মত এমনই রাখতে হবে ৷ এরপরে ফিরে আসতে হবে আগের মুদ্রায় ৷ শরীর থাকবে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন, যেকোনও শারীরিক, মানসিক প্রক্রিয়ার ব্যবহারিক প্রয়োগ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই করুন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ডায়াবেটিস একটি অত্যন্ত গুরুতর রোগ এবং এটি সারা বিশ্বে মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়ছে। ভারতে ১০ কোটিরও বেশি ডায়াবেটিস রোগী রয়েছে এবং প্রায় ১৫ কোটি লোক এই রোগের ঝুঁকিতে রয়েছে।যখন মানুষের ডায়াবেটিস হয়, তখন তাদের রক্তে শর্করার পরিমাণ দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ওষুধ ও ইনসুলিন খেতে হয়। ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ,যা শরীরকে খুব দ্রুত ফাঁপা করে তোলে।নিউ দিল্লির স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের প্রিভেন্টিভ হেলথ ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর ডা. সোনিয়া রাওয়াত বলেছেন যে, ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণের জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করা উচিত, কারণ রক্তে শর্করা দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ন্ত্রিত থাকলে এটি স্নায়ুতন্ত্রকে প্রভাবিত করতে পারে।অনিয়ন্ত্রিত ব্লাড সুগার শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের স্নায়ুর ক্ষতি করতে শুরু করে, যাকে ডাক্তারি ভাষায় ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি বলা হয়। এটি একটি গুরুতর অবস্থা, যার কারণে ডায়াবেটিস রোগীদের মৃত্যুর ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যেতে পারে।ডা. সোনিয়া রাওয়াত বলেছেন যে, ডায়াবেটিসে আক্রান্ত সকলেই ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির ঝুঁকিতে রয়েছে এবং যে কেউ আক্রান্ত হতে পারে। তবে যাদের সুগার লেভেল ক্রমাগত বেশি থাকে এবং দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিস থাকে তাদের স্নায়ুর ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। এমনকি ছোট ক্ষত গভীরে ছড়িয়ে পড়ে, এবং অঙ্গহানিও হতে পারে।সুগারের রোগীদের যাদের ওজন বেশি বা যারা স্থূলতার সঙ্গে লড়াই করছেন তাদের ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি সম্পর্কে আরও সতর্ক হওয়া উচিত। ৪০ বছরের বেশি বয়সী ডায়াবেটিস রোগীদেরও স্নায়ুর ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থাকে। উচ্চ রক্তচাপ এবং উচ্চ কোলেস্টেরলও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়।ইউএস ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমেশন (এনসিবিআই) এর রিপোর্টে বলা হয়েছে যে টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীদের ৫০% ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির শিকার হয়, যেখানে টাইপ ১ ডায়াবেটিস রোগীদের ২৮% স্নায়ু ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এখান থেকে অনুমান করা যায় কোটি কোটি ডায়াবেটিস রোগীর স্নায়ু ক্ষতির ঝুঁকি রয়েছে। এটি এড়াতে, মানুষের উচিত তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা এবং এটি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা।
ওষুধের গুণে পরিপূর্ণ আমলকি সকাল সকাল উঠে যদি আমলকির রসপান করা যায় তবে শুধুই ব্লাডসুগারই নয় ৷ একসঙ্গে পাঁচটি রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কেননা আমলকিতে ভিটামিন সি, অত্যন্ত পরিমাণে পাওয়া যায় একই সঙ্গে আয়রন ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, অ্যান্টি অক্সিডেন্টের মত পুষ্টিকর উপাদান তাকে অত্যন্ত পরিমাণে ৷ প্রতীকী ছবি ৷যা স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অনেক সমস্যার সমাধান করে ৷ তবে আমলকি খাওয়ার পদ্ধতি সবার আগে জানতে হবে ৷ কেউ কেউ আমলকি কাঁচা চিবিয়ে খেয়ে নেন আর কেউ কেউ আমলকি রস বের করে পান করেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷সকাল সকাল আমলকির রস খালি পেটে সেবন করলে বেশ কয়েক ধরনের লাভ হতে পারে শরীরের ৷ ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণ থেকে অতিরিক্ত পরিমাণে মেদ ঝরিয়ে দেয় অনায়াসেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷নিয়মিত আমলকি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ৷ ফলে শরীর থাকে এক্কেবারে লোহার মত ভিতর থেকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন রোজ খালি পেটে আমলকির রস পান করলে বেশ কয়েকটি সুবিধা হয়ে থাকে মন্ত্রের মত কাজ করে শরীরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷খালি পেটে আমলকির রস খেলেই সুগারের স্তর নিয়ন্ত্রিত থাকে আর প্যানক্রিয়াসে যথেষ্ট পরিমাণে ইনসুলিন তৈরি হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷নানান কারণে অর্থাৎ খাওয়া দাওয়া, পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমের অভাব, লাইফস্টাইল, আরও নানান খারাপ প্রভাবে মেদ বাড়ে অনিয়মিত ভাবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে বাড়তি ফ্যাট কম করার ক্ষেত্রে ও ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে আমলকির জুড়ি মেলাভার ৷ প্রতীকী ছবি ৷খালি পেটে প্রতিদিন আমলকির রস খেলে পেটের নানান সমস্যার সমাধান হয়ে থাকে ৷ গ্যাস, অম্বল দূরে করে পাচন শক্তি আরও ভাল করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর করে অতি সহজেই ৷ নানান ধরনের সমস্যা থেকে এবার মুক্তি পেতে পারেন ৷ যদি প্রতিদিন সকালে আমলকি পান করেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷নানান ধরে রোগে যদি শরীর আক্রান্ত হয় সেক্ষেত্রে শরীর দুর্বল হয়ে যায় নানান রোগ সহজেই ছেঁকে ধরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আমলকিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বেশ কিছু রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দূর হয়ে একই সঙ্গে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আমলকিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বেশ কিছু রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দূর হয়ে একই সঙ্গে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যিক ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ভারতে প্রায় ১০ কোটি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ৷ অত্যন্ত ভয়ঙ্কর রোগ এটি ৷ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত তখনই হন কোনও মানুষ যখন ব্লাডসুগারের স্তর অনেকটাই বেশি থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এটি অত্যন্ত ভয়ঙ্কর একটি রোগ ৷ খাবারে নিয়ন্ত্রণ, শরীরচর্চা, লাইফস্টাইল ইত্যাদির বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে ৷ তবেই ডায়াবেটিসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব ৷ প্রতীকী ছবি ৷দিল্লি মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন সভাপতি সিনিয়র চিকিৎসক অনিল বনসল নিউজ ১৮-কে জানিয়েছেন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভাল লাইফস্টাইল, সুষম খাদ্য, প্রতিদিন নিয়ম করে শরীরচর্চা ৷ প্রতীকী ছবি ৷সমস্ত কিছুই ভাল ভাবে অর্থাৎ শারীরিক বিভিন্ন প্রক্রিয়া সঠিক রাখতে ও সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে বিশেষ ভাবে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করে শরীরচর্চা করা উচিৎ ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরচর্চার সঙ্গে সঙ্গে নির্দিষ্ট সময় মেনে ওষুধও খাওয়া উচিৎ এই ক্ষেত্রে অবহেলা মোটেই করা উচিৎ নয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷চিকিৎসক বনসল আরও জানিয়েছেন ডায়াবেটিয়ের রোগীদের প্রতিদিন সকাল ও সন্ধেয় ঠিক কতক্ষণ শরীরচর্চা করেছেন ৷ শরীরচর্চা মানেই ওয়ার্ক আউট নয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷হাঁটাচলার ক্ষেত্রেও সুগারে বিশেষ পরিমাণে লাভ হতে পারে ৷ সুগারের রোগীদের মধ্যাহ্নভোজ ও নৈশভোজের পরে শরীরচর্চা করা উচিৎ ৷ প্রতীকী ছবি ৷খাওয়ার পরে ব্লাডসুগার চড়ে থাকে, শরীরচর্চা করে তাকে বশে আনাটা অত্যন্ত জরুরি ৷ ডায়াবেটিসে শরীরচর্চার কোনও আদর্শ সময় হতে পারে কি? প্রতীকী ছবি ৷বিশেষত রাতে খাবার পরে শরীরচর্চা করলে বিরাট লাভ হতে পারে ৷ এতে ব্লাডসুগার থাকবে বশে ৷ প্রতীকী ছবি ৷Disclaimer:উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা ৷ নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ভারত অর্থাৎ ব্লাডসুগারের রাজধানী, ঘরে ঘরে না হলেও দিনের পর দিন এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বেড়েছে ৷ শরীরে ব্লাডসুগারের স্তরের বৃদ্ধি হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷খাওয়া দাওয়া, ঘুম, লাইফস্টাইলের মধ্যে যদি বড়সড় হেরফের হয় এবং তা যদি স্বাস্থ্যকর না হয়ে থাকে বাড়তে পারে সমস্যা, দিনের পর দিন আরও বাড়বে চাপ ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিস বংশ পরাম্পরাগতও ৷ এই কারণেই খাওয়া দাওয়ার দিকে বিশেষ ভাবে নজর দিতে হয় লাগামছাড়া সুগারের মুখে লাগাম পরাতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশিষ্ট চিকিৎসক সঞ্জীব ভাস্কর সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে যাঁরা প্রতিদিন সুগারের জন্য রুটি খেয়ে থাকেন তাঁদের জন্য অত্যন্ত বড় আপডেট ৷ আটার সঙ্গে কয়েকটি বীজ মিশিয়ে নিলেই ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আটা মাখার সময়ে বেশ কিছু মিশিয়ে রুটি খেলে বিরাট শরীর থেকে ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ ২০০ এমজি ব্লাডসুগার থাকলে তা অতি সহজেই দূরে চলে যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কুলত্ত কলাই অত্যন্ত শক্তিশালী একটি বীজ একটি কিডনির পাথর মুক্তি থেকে শুরু করে অনেক রকমের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় ৷ সুগারের জন্য অত্যন্ত ভাল ৷ প্রতীকী ছবি ৷আটা মাখার সময়েই গুঁড়ো করে কুলোত্ত কলাই মিশিয়ে নিলে ব্লাডসুগারের মুখ লুকানোর জায়গা থাকবেনা কোনও মতেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷মেথি গুঁড়ো করে রুটি করার আগে আটার সঙ্গে মিশিয়ে দিলে হয়তো একটু তেতো তেতো ভাব হতে পারে কিন্তু শরীরের জন্য অত্যন্ত ভাল হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷সাদা তিল ব্লাডসুগারের জন্য বিশেষ ভাবে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ সাদা তিল গুঁড়ো করে আটার সঙ্গে মিশিয়ে রুটি তৈরি করে খেলে শরীর থাকে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল ৷ প্রতীকী ছবি ৷আটার সঙ্গে এক চা চামচ মিশিয়ে রুটি খেলে শরীর থাকবে অত্যবন্ত পরিমাণে ভাল ৷ স্বাস্থ্য থাকবে টানটান ৷ ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রিত করতে সজনে পাতাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে কেননা ৷ ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণে সজনে পাতার পেস্ট করে আটার সঙ্গে মিশিয়ে রুটি করলে সেই রুটি ডায়াবেটিসের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ৷ প্রতীকী ছবি ৷কেননা এতে ফাইবার, ম্যাগনেশিয়াম ইত্যাদি জাতীয় পদার্থ থাকে ৷ যা শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরের জন্য জোয়ান অত্যন্ত ভাল, অনিয়ন্ত্রিত ব্লাডসুগারের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে ৷ এই জোয়ানের রুটি খেলে ব্লাডসুগার থাকবে বশে ৷ প্রতীকী ছবি ৷জোয়ান অতি সহজেই পাচন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে, শরীর থাকে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল ৷ ব্লাডসুগারের ক্ষেত্রে বিশেষ ভাবে কাজে লাগে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
