ভুল জীবনযাপন এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে আজকাল অল্প বয়সেই হাই কোলেস্টেরলের শিকার হচ্ছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। বাইরে থেকে কোলেস্টেরল বাড়ার কোনও লক্ষণও তেমন সাদা চোখে ধরা পড়ে না৷ তাই চুপিসারে আমাদের অজান্তেই শরীরে বাড়তে থাকে খারাপ কোলেস্টেরল৷ অনেক সময়, হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের সময়েই এই কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার কথা প্রথম জানতে পারে মানুষ৷কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া শরীরের জন্য বিপদজ্জনক প্রমাণিত হতে পারে৷ এর ফলে অনেক সময় মানুষ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকেরও শিকার হয়। অনেক সময় হাই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে ওষুধও খান মানুষ৷অনেক সময় দেখা যায়, ওষুধ খাওয়ার পরেও হাই কোলেস্টেরলের সমস্যাকে ঠিক বাগে আনা সম্ভব হচ্ছে না৷ আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, এমন ক্ষেত্রে কিছু আয়ুর্বেদিক প্রতিকার বিস্ময়করভাবে কাজে লাগতে পারে।উত্তরপ্রদেশের আলিগড় আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ সরোজ গৌতম নিউজ 18 কে জানান, কোলেস্টেরল আমাদের রক্তে থাকা এক ধরনের ফ্যাট জাতীয় পদার্থ৷ যা প্রায় মোমের মতো। কোলেস্টেরল বেশি থাকলে তা আমাদের রক্তবাহের গায়ে ধীরে ধীরে জমতে শুরু করে এবং শিরা-ধমনীর মধ্যে দিয়ে রক্তপ্রবাহের পথে বাধা সৃষ্টি করে৷শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০০mg/dL এর কম হওয়া উচিত৷ ভাল কোলেস্টেরল থাকা উচিত ৫০mg/dL বা তার বেশি হওয়া উচিত। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে তা শিরা-উপশিরায় জমা হয়ে হার্ট ও মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহে বাধা দিতে শুরু করে। এর ফলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে থাকে। এমতাবস্থায় এটি নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি।ডাঃ সরোজ গৌতম জানান, আয়ুর্বেদে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের কিছু কার্যকরী পদ্ধতির পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যেগুলো কোলেস্টেরল কমাতে অনেকাংশে সাহায্য করে। আয়ুর্বেদে তেঁতুলের বীজ, দারচিনি এবং রসুনকে শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে উপকারী বলে মনে করা হয়।এক চামচ তেঁতুলের বীজের গুঁড়ো সকালে খালি পেটে হালকা গরম জলের সঙ্গে খেলে কোলেস্টেরল দ্রুত কমে যায় বলে মনে করা হয়। এ ছাড়া খালি পেটে হালকা গরম জলের সঙ্গে এক চিমটি দারচিনি মশলা খেলেও খারাপ কোলেস্টেরল দ্রুত কমে যায়।এক চামচ তেঁতুলের বীজের গুঁড়ো সকালে খালি পেটে হালকা গরম জলের সঙ্গে খেলে কোলেস্টেরল দ্রুত কমে যায় বলে মনে করা হয়। এ ছাড়া খালি পেটে হালকা গরম জলের সঙ্গে এক চিমটি দারচিনি মশলা খেলেও খারাপ কোলেস্টেরল দ্রুত কমে যায়।আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞদের মতে, খালি পেটে কাঁচা রসুনের ৩-৪ কোয়া খেলে তা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। রসুন যদি কাঁচা খেতে অসুবিধা হয়, তাহলে তা থেঁতো করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এটি স্বাস্থ্যের জন্য আশ্চর্যজনক সুবিধা প্রদান করতে পারে।রসুন, শণের বীজ এবং দারচিনি তিনটিই স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী বলে বিবেচিত হতে পারে, কারণ এতে পুষ্টির ভাণ্ডার রয়েছে। শণের বীজ হল ফাইবারের ভান্ডার এবং এগুলো খেলে পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি ঘটানো যায়। রসুন হজমশক্তি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কার্যকর বলে বিবেচিত হয়।Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেক মানুষের শরীর এবং রোগের ধরন ভিন্ন৷ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই পদক্ষেপ স্থির করুন৷
কাঁচা রসুন শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ৷ আয়ুর্বেদ মতে রসুনের প্রচুর গুণাগুণ রয়েছে ৷ বিশেষত প্রতিদিন রসুন বেশি করে নয় দুটি করে কোয়া খেলেই শরীর থাকবে অত্যন্ত ভাল ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে পরিপাকের সঙ্গে সঙ্গে হার্টের জন্যও অত্যন্ত পরিমাণে ভাল ৷ হার্ট অ্যাটাকের মত ভয়ঙ্কর এই রোগের জন্য রসুন অত্যন্ত ভাল ফল ৷ প্রতীকী ছবি ৷কাঁচার সঙ্গে সঙ্গে রান্নায়ও রসুনের ব্যবহার করা হয়ে থাকে ৷ বেশ কয়েকটি রোগ ও স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৷ প্রতীকী ছবি ৷একগুচ্ছ রোগের হাত থেকে মুক্তি দিতে পারে রসুন, সেই কারণেই বাড়ির ঠাকুমা বা দিদিমা রসুনের উপরে ভরসা করে থাকেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷কাঁচা রসুন কোলেস্টেরলের জন্য অত্যন্ত ভাল ৷ কাঁচা রসুনের সঙ্গে গুড় খেলে শরীর থাকবে ভাল রক্তে রক্তে শিরায় শিরায় জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল দূর হয় অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷রসুন ও গুড়ের চাটনি শরীর থেকে কোলেস্টেরল নির্গত করে ফলে বাড়তে চাপ আর থাকেনা, অত্যন্ত ভাল থাকবে শরীর ৷ প্রতীকী ছবি ৷কীভাবে গুড় ও রসুনের চাটনি করবেন? বেশ কয়েকটি রসুনের কোয়া ছাড়িয়ে নিতে হবে ৷ একটি বাটিতে রেখে গুড় সহযোগে বেটে নিতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোনও বাসনে এই চাটনি রাখতে হবে বা কোনও একটি পাত্রে বা বাসনে রাখতে হবে ৷ তারপরে শিল বা মিক্সিতে বেটে নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রতিদিন সকালে রসুন আর গুড় খালি পেটে খেতে হবে ৷ এরপরে জলপানও করে ফেলতে পারেন ৷ এতে শরীর থাকবে অত্যন্ত পরিমাণে টানটান ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বর্তমানে খারাপ জীবনশৈলী, খাবার দাবার, ঘুম ও বিশ্রামের অভাবে শরীরে নানান ধরনের সমস্যা হতে পারে ৷ নানান ধরনের সমস্যার ফলে সুগার, প্রেশার ও কোলেস্টেরলের সমস্যা দেখা দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে কোলেস্টেরলের জন্য শরীরে নানান ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে ৷ কোলেস্টেরল এমনই এক সমস্যা যা রীতিমত ভাবে চিন্তায় ফেলে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কেননা একটি চিপচিপে পদার্থ রক্ত সংবহণ প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে ৷ শরীরে প্রধানত দুই ধরনের কোলেস্টেরল এইচডিএল (ভাল) বা এলডিএল (খারাপ) ৷ প্রতীকী ছবি ৷শিরা ও ধমনীর পথ আটকে দাঁড়ায় ৷ এরফলে রক্ত হৃদপিন্ড পর্যন্ত পৌঁছতে পারেনা ৷ এরফলেই আর্টারির রোগ, স্ট্রোক, হার্টের রোগ হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷হাই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রিত করার ক্ষেত্রে খাবার দাবার ও জীবনশৈলীর দিকে বিশেষ ভাবে খেয়াল রাখতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তবে একটি ঘরোয়া টোটকাই উড়িয়ে দিতে পারে খারাপ কোলেস্টেরল যা শরীরকে নানান ভাবে সমস্যায় ফেলে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের জন্য কুলত্ত কলাই সেবন করলে ভীষণ পরিমাণে উপকার পাওয়া যায় ৷ কেননা এতে ভেষজ গুণাগুণ রয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, খারাপ কোলেস্টেরল কম করতে বিশেষ পরিমাণে কাজে লাগে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এতে ফ্যাটি অ্যাসিড, ওমেগা থ্রি আছে যা শরীরের জন্য অত্যন্ত পরিমাণে ভাল, যখন শিরায় শিরায় কোলেস্টেরল নির্গত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷হার্ট বা হৃদয়কে ভাল রাখে, ব্লাড সার্কুলেশন হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা গোড়া থেকে উপড়ে ফেলে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল থাকলে সেটিকে দূর করে ৷ এর জন্য সকাল সকাল খালি পেটে কুলত্ত কলাই ভেজানো জলপান করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷১ থেকে ২ চা চামচ কুলত্ত কলাই রাতে এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে ৷ সকাল সকাল খালি পেটে ছেঁকে খেয়ে নিতে হবে ৷ তারপরেই ফল হাতেনাতে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কুলত্ত কলাই যদি জলে ভিজিয়ে না খেতে পারেন সেক্ষেত্রে কুলত্ত কলাইকে হালকা তেল ছাড়া ভেজে নিয়ে মিক্সিতে গুঁড়ো করে নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এক চা চামচ এক গ্লাস ঈষৎ উষ্ণ জলে মিশিয়ে পান করতে হবে শরীর থাকবে অত্যন্ত পরিমাণে টানটান ৷ অনেকটাই উপকার পাবেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বর্তমানে জীবনের নানান সমস্যার মধ্যে অন্যতম সমস্যা হল কোলেস্টেরল ৷ জীবন অত্যন্ত পরিমাণে নাজেহাল করে তোলে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশিষ্ট আয়ুর্বেদবিদ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে খারাপ কোলেস্টেরল বাসা বাঁধে যার অন্যতম কারণ হল শরীরের নানান ধরনের নেগেটিভ কার্যকলাপ যেমন যেমন বিশ্রামের অভাব, খারাপ খাবার দাবার ৷ প্রতীকী ছবি ৷পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম বা বিশ্রাম ইত্যাদি আরও অনেক ব্যাপার আছে ৷ শরীরে দুই ধরনের কোলেস্টেরল থাকে একটি ভাল কোলেস্টেরল বা এইচডিএল আর একটি খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল ৷ প্রতীকী ছবি ৷লাইফস্টাইল অত্যন্ত পরিমাণে খারাপ হলেই বাড় বাড়ন্ত হয় খারাপ কোলেস্টেরলের সেই কারণেই জীবন এক্কেবারে নরকে পরিণত হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোলেস্টেরলের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে ৷ এবার জেনে নেওয়া যাক কোলেস্টরল কম করার সেই পদ্ধতিগুলি কী কী? প্রতীকী ছবি ৷শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে শরীর থেকে হিং-এর জল খেলে দূর হয়ে যায় ৷ একই সঙ্গে হিং মেশানো জলপান করলে শরীর থাকে টানটান ৷ প্রতীকী ছবি ৷এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের পরিমাণ বৃদ্ধি হয়ে থাকে ৷ রক্ত সংবহণ প্রক্রিয়া বাধাপ্রাপ্ত হয়ে থাকে সেই রক্ত শরীরের সমস্ত অংশ থেকে বের করে দেয় খারাপ কোলেস্টেরল ৷ প্রতীকী ছবি ৷খালি পেটে জলপান করলে শরীর থাকে সুস্থ এটি প্রক্রিয়া বেশ কয়েকদিন ধরে করতে হবে ৷ শরীর স্বাস্থ্য ভাল থাকে অত্যন্ত পরিমাণে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বর্তমান দিনে খারাপ লাইফস্টাইল, খাবার দাবার, ঘুমের অভাব, অপর্যাপ্ত বিশ্রাম-সহ একাধিক কারণেই শরীরে ঘনীভূত হয়ে থাকে কোলেস্টেরলের সমস্যা ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরচর্চার অভাবের সঙ্গে সঙ্গে তেলাক্ত খাবার দাবারের প্রবণতা ৷ এই সব মিলিয়েই চরম বিপাকে পড়তে হয় সবাইকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷একই সঙ্গে এই ধরনের জীবনযাপনের ফলে সুগার, প্রেশার, কোলেস্টেরল, হার্টের রোগ রীতিমত শরীরকে ছেঁকে ধরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোলেস্টরেল একটি চিপচিপে পদার্থ, এইচডিএল ও এলডিএল এরমধ্যে এইচডিএল ভাল কোলেস্টেরল ও এলডিএল হল খারাপ কোলেস্টেরল ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে যদি ভাল কোলেস্টেরল বেশি থাকে সেক্ষেত্রে শরীরের জন্য ভাল হয়ে থাকে, একই সঙ্গে কোষগুলি অত্যন্ত সক্রিয় ও ভাল হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বৃদ্ধি হলে পেরিফেরল আটারি ব্লক হয়ে যায় ৷ এতে ধমনীর সমস্যা বাড়ে ৷ রক্ত সংবহণ প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে ফলত বড়সড় দুর্ঘটনা দেখা দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷চিকিৎসক ইমরান আহমেদ সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে পেরিফেরল আর্টারির সমস্যা হলে শরীরে রক্ত সংবহণ হয়না ঠিক করে ৷ বিভিন্ন পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷আর শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বেশি পরিমাণে দেখা দিলে কোষে, সেক্ষেত্রে ডায়াবেটিস ও হার্টের রোগ দেখা দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রধানত প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষদের ২০০ মিলিগ্রাম/LDL থাকতে হয় শরীরে আর যদি সেটি ২৪০ মিলিগ্রাম/LDL সেক্ষেত্রে ঝুঁকি বাড়তে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এবার বুঝে নিতে হবে ক্রমশই ঝুঁকি বাড়তে শুরু করেছে ৷ খাবার দাবার ও জীবনশৈলীতে পরিবর্তন না করা হলে চরম মূল্য চোকাতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷রক্তে যদি খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায় সেক্ষেত্রে পেরিফেরল আর্টারি ডিজিজ ও হতে পারে ৷ এরফলে শরীর চর্চার সময়ে পায়ের জয়েন্টে, গাঁটে গাঁটে ব্যথা হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এমন হলে এড়িয়ে না গিয়ে চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা করতে হবে, কোনও মতেই ফেলে রাখা চলবেনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
পেয়ারা স্বাদে ভরা একটি ফল এক পৌষ্টিক গুণ ভীষণ রয়েছে, এতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ভিটামিন, ফাইবারে ভরপুর ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিস প্রাকৃতিক রূপে সারতে পারে পেয়ারার সাহায্যে ৷ পেয়ারায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷সেই কারণেই সুগারের বিরুদ্ধে লড়তে পারে ৷ পেয়ারা পাতা নিয়মিত রূপে সেবন করলে ডায়াবেটিসের রোগ পালাবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷পেয়ারা পাতায় প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ থাকে সেই কারণে ডায়াবেটিসে লাগাতার লড়তে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ফ্লেবোনাইডস, ট্যানিন, পালিফিনল উপাদানে ভরপুর থাকে ৷ এরফলেই শরীরে ইনসুলিন প্রস্তুত করে থাকে অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিসে বেশ কয়েকটি পেয়ারা পাতা নিতে হবে সেটি ৪-৫টি হতে পারে ৷ শরীরে ইনসুলিন তৈরি হয় যা ডায়াবেটিসে বিশেষ বাবে কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷চা তৈরি করার সময়ে পেয়ারা পাতা দিয়ে ফুটিয়ে নিতে হবে ৷ তারপরে ছেঁকে চায়ের সুখটান দিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ব্লাডসুগারে নিয়মিত সেবন করলে শরীর থাকবে এক্কেবারে টানটান ৷ এছাড়াও পেয়ারা পাতা শুকিয়ে পাউডার করে ফেলতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিস ছাড়াও পেয়ারা পাতার গুণ অনেক রয়েছে ৷ অনেক রোগের বিরুদ্ধে লড়তে পারে ৷ পেটের ব্যথায় অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে পেয়ারা পাতা শুধুই সুগারই নয় কোলেস্টেরলেরও যম ৷ প্রতীকী ছবি ৷শিরা উপশিরা এমনকি ধমনী থেকে অতিরিক্ত মেদ নির্গত হয়ে থাকে ৷ অতিরিক্ত পরিমাণে মেদ ঝরাতে সাহায্য করে পেয়ারা পাতা ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পেয়ারা পাতা খেলে ডায়াবেটিস থেকে কোলেস্টেরল সারবে এক ধাক্কায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কোলেস্টেরলে শরীরকে বিভিন্ন ভাবে বিপদে ফেলে, শিরায় শিরায় জমে থাকে বরফের মত যদি সঠিক সময়ে রুখে দাঁড়ানো না যায় তবে বড়সড় বিপর্যয় হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে খারাপ কোলেস্টেরল অর্থাৎ এলডিএল আর ভাল কোলেস্টেরল অর্থাৎ এইচডিএল ৷ প্রতীকী ছবি ৷এমন খাবার দাবার খেতে হবে যা শরীরে ভাল কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করে খারাপ কোলেস্টেরল কম করতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আসলে এমন ঘটনা ঘটে থাকে যখন শরীরের শিরায় শিরায় চিপচিপে পদার্থ জমে থাকে ৷ পরবর্তীকালে অত্যন্ত ঘাতক হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোলেস্টেরলের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে ঠিক তখনই যখন দেখতে পাওয়া যাবে ভাল খাবার দাবার, ভাল জীবনশৈলী, পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম, যথেষ্ট বিশ্রাম ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই সমস্ত ঘটনা জীবনে ঘটে থাকলে ৷ নানান ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল মুছে গিয়ে ভাল কোলেস্টেরল প্রতিপালিত করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আটার সঙ্গে ছোলার ছাতু মিশিয়ে রুটি করলে সেটি কোলেস্টেরলের জন্য অত্যন্ত পরিমাণে ভাল হতে পারে ৷ রক্তে জমে থাকা নোংরা টেনে বের করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোলেস্টেরলের জন্য ছোলা অত্যন্ত পরিমাণে ভাল এতে অত্যন্ত ভাল পরিমাণে ফল পাওয়া যায় ৷ এতে ফাইবার থাকে যা ব্লাডসুগার ও কোলেস্টেরলের বিরুদ্ধে লড়তে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আটার রুটি তৈরি করার আগে ছোলা ভাল করে বালিতে ভেজে সেটি মিক্সিতে গুঁড়িয়ে নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আটা মাখার সময়ে মিশিয়ে মেখে নিতে হবে চাইলে এই রুটিতে একটু নুন, ধনে দিতে পারেন কেননা কোলেস্টেরলের জন্য ধনে অত্যন্ত বাল ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রান্নাঘরের একটি মাত্র মশলায় ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরলের জোড়া আক্রমণের ক্ষেত্রে বিরাট লাভ পাওয়া যায় ৷ ধনে হালকা করে কড়াইয়ে তেল ছাড়া ভেজে গুঁড়ো করে নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বিশিষ্ট আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে বিভিন্ন ধরনের রান্নায় স্বাদ অনুযায়ী দিতে হবে ৷ ধনেপাতার সঙ্গে সঙ্গে ধনেগুঁড়ো রান্নায় স্বাদ অনুযায়ী ব্যবহার করা যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তবে ধনে রান্নায় ব্যবহার করলে একসঙ্গে কয়েকটি রোগের বিরুদ্ধে লড়তে পারে লাগাতার, দিনভর ৷ প্রতীকী ছবি ৷এতে ভেষজগুণ ভরপুর থাকে ৷ যা শরীরের বেশ কয়েকটি রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায় অনায়াসেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷ধনের বেশ কয়েকটি গুণ আছে, খাওয়া দাওয়া লাইফস্টাইল পরিবর্তন, ঘুম বা পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরের কোলেস্টেরলের বৃদ্ধি শরীর স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত খারাপ সঙ্কেত দিয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ ধনের বীজে কোরিও নিন নামক যোগ্য পাওয়া যায় ৷ যা লিপিড পাচন পক্রিয়ায় নিয়ন্ত্রণ করে থাকে ৷ এরফলে কমে যায় কোলেস্টেরল ৷ প্রতীকী ছবি ৷ধনেতে প্রচুর পরিমাণে ডায়টরি ফাইবার থাকে ৷ এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্টের ভরপুর গুণাগুণ থাকে ৷ যকৃতের স্বাস্থ্য ভাল রাখে ৷ আগের থেকে কার্য প্রণালী দূর করে অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷অপাচ্য খাবারের জন্য ধনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ ধনে ভেজানো জল শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বেশ কয়েকটি গবেষণায় জানতে পারা গিয়েছে ত্বকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ নানান ধরনের ত্বকের রোগ, ফুসকুড়ির হাত থেকে রক্ষা করা যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷নতুন বিকাশে সামিল হবে ৷ দ্রুততার যদি চুল ঝরে যায় শরীর থাকবে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল ৷ চুল ঝরার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা কার্যকর হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এতে নতুন নতুন চুল গজাবে, প্রতিদিনের চুলের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব ৷ এখন প্রশ্ন হল ধনে কীভাবে ব্যবহার করবেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিভিন্ন ধরনের রান্নায় ধনেপাতা ব্যবহার করলে রান্নার গুণগত মান ভাল থাকবে, মশলা বা পাউডার রূপে ধনে ব্যবহার করলে শরীর থাকবে ভাল ৷ প্রতীকী ছবি ৷সকাল সন্ধে যদি ধনে ভেজানো জল খাওয়া যায় সেক্ষেত্রে শরীরের জন্য অত্যন্ত ভাল হতে পারে ৷ শরীর থাকবে টানটান, চাঙ্গা চনমনে থাকবে সারাদিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
খারাপ জীবনশৈলীর সঙ্গে সঙ্গে অতিরিক্ত পরিমাণে খারাপ খাবার, পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমের অভাব, বিশ্রাম, অকারণে মানসিক চাপ ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশিষ্ট আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে এই সবই কোলেস্টেরলের তাণ্ডবের জন্য যথেষ্ট কারণ হতে পারে ৷ সব থেকে বড় কথা চিপচিপে আঁঠালো পদার্থ শিরা ও ধমনীর রাস্তা জুড়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷রক্ত সংবহণ প্রক্রিয়াকে সমস্যায় ফেলে এরফলেই ব্লাডপ্রেশার, হার্টের সমস্যা বাড়ে ৷ এরফলে শরীরে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল বাসা বাঁধে ৷ প্রতীকী ছবি ৷একমাত্র লেবুর খোসাতেই আছে মন্ত্র যা কোলেস্টেরলের মাত্রাকে সঠিক ও স্বাভাবিক রাখে ৷ সব মিলিয়ে শরীরে যখন কোলেস্টেরলের বাড় বাড়ন্ত ঠিক তখনই শরীরকে রাখে চাঙ্গা ৷ প্রতীকী ছবি ৷লেবুর খোসায় পলিফেনাল ফ্লেবোনাইডস থাকে ৷ যা শরীরে ভাল কোলেস্টেরল বা এইচডিএল বৃদ্ধি করে ৷ এরফলেই খারাপ কোলেস্টেরলের স্তর নিয়ন্ত্রিত করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷লেবুর খোসার চাটনি প্রস্তুতে কাজে লাগে ছোট ছোট টুকরো করতে হবে, একসঙ্গে বোতলে ঢালতে হবে ৷ তারসঙ্গে নুন মিশিয়ে রোদে দিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷মনে রাখতে হবে ২ কাপ লেবুর খোসার সঙ্গে আধ চা চামচ নুন দিতে হবে ৷ এক সপ্তাহ পড়ে নুনের সঙ্গে লেবুর খোসা ও জল বোতলে ভরতে হবে ৷ এই অবস্থায় রেখে দিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরপরে চার থেকে পাঁচটি খোসা নিতে হবে ৷ এরসঙ্গে কাঁচালঙ্কা, মেথি, হিং দিয়ে পিষে নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরপরে লেবুর রস দিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে ৷ এই মিশ্রণ বা চাটনি রুটির সঙ্গে খেতে অত্যন্ত ভাল লাগবে ৷ খারাপ কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রিত থাকবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে কোলেস্টেরল ভয়ঙ্কর হলেই হার্টে অ্যাটাকের সম্ভাবনা তৈরি হয়ে থাকে ৷ এই সাতটি পানীয়তে কুপোকাত কোলেস্টেরল অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷এবার দেখে নেওয়া যাক ঠিক কোন কোন পানীয় রাতে পান করলে কোলেস্টেরল অতি সহজেই কমতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷গ্রীন টি গ্রীন টি পান করলে শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর হয়ে থাকে অতি সহজেই ৷ এই গ্রিন ধমনী বা শিরায় জমে থাকা সমস্ত রকমের জমা মোমের মত গলিয়ে দিতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিটের রস কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করবে ৷ শিরায় শিরায় জমে থাকা কোলেস্টেরল এবার অতি সহজেই দূর হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রতিদিন রাত্রিবেলায় বিটের রসপান করলে শরীর থাকে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোলেস্টেরলে হলুদ মেশানো দুধ অত্যন্ত ভাল ফল দিতে পারে, ঈষৎ উষ্ণ, দুধের সঙ্গে অ্যান্টি ইমফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷যা খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে অতি সহজেই ৷ এক গ্লাস উষ্ণ দুধ খেলেই ভাল থাকে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ওটস মিল্ক বা ওটস মেশানো দুধ খেলে শরীরের জন্য অত্যন্ত ভাল হতে পারে ৷ এতে বিটা গ্লুকোন, ফাইবার, এইগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷হিবিকাস চা, ব্লাডপ্রেশার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে, শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল অত্যন্ত পরিমাণে নিয়ন্ত্রিত করতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷একটি কাপ এই চা পান করলে এলডিএল থাকবে, খারাপ কোলেস্টেরল দূর হবে অতি সহজেই ৷ শরীর থাকবে অত্যন্ত পরিমাণে চাঙ্গা ৷ প্রতীকী ছবি ৷ক্যানবেরি জ্যুস বা এই রসপান করলে হাই কোলেস্টেরল দূর করে অতি সহজেই ৷ লিপিড নিয়ন্ত্রিত করতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এইচডিএল স্তর ভাল রাখে একই সঙ্গে এলডিএল স্তরকে নিয়ন্ত্রিত করে জীবন হয় অত্যন্ত পরিমাণে সুন্দর ও সুরক্ষিত ৷ প্রতীকী ছবি ৷আমন্ড মিল্কে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই আছে ৷ যা শরীরকে অত্যন্ত পরিমাণে চাঙ্গা ও সুরক্ষিত রাখে ৷ প্রতিদিন রাতে এই কাঠবাদামের দুধ খেলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রিত থাকবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রান্নাঘরের একটি মাত্র মশলায় ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরলের জোড়া আক্রমণের ক্ষেত্রে বিরাট লাভ পাওয়া যায় ৷ ধনে হালকা করে কড়াইয়ে তেল ছাড়া ভেজে গুঁড়ো করে নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
