আপনি যদি হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে চান, তাহলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরি। অনেক আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার মাধ্যমে উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়। উচ্চ কোলেস্টেরল রোগীদের সকালে খালি পেটে এই পাতার জল পান করা উচিত, এতে অনেক উপকার পাওয়া যাবে।আজকাল হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। অনেক গবেষকও এ বিষয়ে এগিয়ে এসেছেন যে, গত ১০ বছরে সারা বিশ্বে হার্ট অ্যাটাকের রোগীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। করোনার পর এমন ঘটনা সামনে আসছে যখন খুব অল্পবয়সী মানুষেরও হার্ট অ্যাটাক হচ্ছে। এর প্রধান কারণ আমাদের খারাপ জীবনধারা। যা ধীরে ধীরে আমাদের শরীরে প্রভাব ফেলে।খারাপ জীবনধারা এমন নয় যে একদিন অস্বাস্থ্যকর কিছু খেলে হার্ট অ্যাটাক হবে। আমাদের যে ধরনের জীবনধারা রয়েছে তা শরীরকে সুস্থ রাখার পরিবর্তে অসুস্থ করে তুলছে। ডায়াবেটিস, উচ্চ কোলেস্টেরল এবং উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা জীবনযাত্রার কারণে ঘটছে। উচ্চ কোলেস্টেরলের কারণে, রক্তনালীগুলি ব্লক হতে শুরু করে এবং শরীরের অঙ্গগুলি সঠিকভাবে রক্ত ও অক্সিজেন পায় না।শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে হার্ট অ্যাটাকের মতো মারাত্মক অবস্থা হতে পারে। তাই আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত। উচ্চ কোলেস্টেরল থাকলে কারি পাতার রস খান। আপনি চাইলে কারি পাতার জলও পান করতে পারেন। জেনে নিন কারি পাতার জলের উপকারিতা সম্পর্কে এবং কীভাবে এই জল আপনাকে উচ্চ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে-কারি পাতা কোলেস্টেরল কমাতে উপকারী কারি পাতার জল শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে খুবই উপকারী। কারি পাতায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ অনেক বেশি। এর মাধ্যমে খারাপ কোলেস্টেরল কমানো যায়। এ ছাড়া কারি পাতার জল পান করলে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে।কারি পাতার জল পান করা ফ্রি র্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। এছাড়াও কারি পাতা শরীরে জমে থাকা ময়লা পরিষ্কার করে শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে।প্রতিদিন কারি পাতার রস বা জল পান করলে শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। যার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে। কারি পাতার জল রক্তে শর্করা কমায় এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে।কীভাবে কারি পাতার জল তৈরি করবে? ১ গ্লাস জলে ৮-১০টি কারি পাতা দিতে হবে। কারি পাতা জলে ফেলার আগে ভাল করে ধুয়ে নিন। এবার গ্যাসে কারিপাতাযুক্ত জল ভালভাবে ফুটিয়ে নিন। এই জল ছেঁকে পান করুন। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কারি পাতার জল পান করলে তা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি শরীরের আরও অনেক উপকার হবে। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
খারাপ খাবার দাবারের সঙ্গে খারাপ জীবনশৈলী, বিশ্রামের অভাব, আস্তে আস্তে শরীরকে নাজেহাল করে তোলে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ সঞ্জীব রেড্ডি জানিয়েছেন প্রতিদিনের জীবন যাপনের বেশ কিছু ভুল জীবনকে নানান ভাবে ছেঁকে ধরে ৷ কোলেস্টেরল শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে খারাপ ও ভাল দুই ধরনের কোলেস্টেরল আছে ৷ রক্তের শিরা উপশিরায় এক ধরনের চটচটে পদার্থ রক্ত সংবহণের জন্য বিরাট প্রভাব বিস্তার করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এলডিএল বা এইচডিএল দুই ধরনের কোলেস্টেরল থাকে শরীরে ৷ এর মধ্যে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল, আর এইচডিএল ভাল কোলেস্টেরল ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল নিংড়ে বের করতে পারে কয়েকটি ঘরোয়া টোটকায় রীতিমত বাজিমাত করা যাবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷খারাপ কোলেস্টেরল যখন চারিদিক থেকে শরীরকে ঘিরে ধরে ঠিক তখনই ৷ ঘরোয়া টোটকায় শরীর থেকে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যায় খারাপ কোলেস্টেরল ৷ প্রতীকী ছবি ৷খারাপ কোলেস্টেরলের জন্য কারিপাতা ভীষণ রূপে কাজ করবে ৷ কেননা এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে ৷ শরীরের খারাপ কোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণে কাজে লাগে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ফ্রি র্যাডিক্যালসের বিরুদ্ধে লড়তে পারে অতি সহজেই ৷ রক্ত শুদ্ধ করার জন্য ডিটক্সও করে থাকে ৷ নিয়মিত রূপে কারিপাতা খেলে শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রিত হয় অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোণা কোণা থেকে কোলেস্টেরল নির্গত করে শরীরকে রাখে অত্যন্ত ভাল ৷ নিয়মিত রূপে সেবন করলে অতিরিক্ত মেদ ঝরায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷কারিপাতার জল প্রস্তুত কেমন করে করবেন৷ ৮-১০টি কারিপাতা তুলে বা বাজার থেকে কিনে এনে ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে ফেলতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তারপরে ১-২ কাপ জলে ফুটিয়ে নিতে হবে ৷ ফুটিয়ে ফুটিয়ে একটু কমিয়ে নিতে হবে ৷ নিয়মিত রূপে খালি পেটে সেবন করলে শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল বিদায় নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷Disclaimer:উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, উল্লিখিত বিষয়গুলি ঘরোয়া টোটকা, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসার বিকল্প নয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
খারাপ জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাস অনেক রোগের কারণ। শরীরে কোলেস্টেরল বৃদ্ধি এগুলোর মধ্যে একটি। আমাদের শরীরে দুই ধরণের কোলেস্টেরল রয়েছে, ভাল এবং খারাপ। আমাদের রক্তনালিতে চর্বি জমতে শুরু করলে কোলেস্টেরলের সমস্যা হয়। এটি রক্ত প্রবাহকে প্রভাবিত করে এবং অনেক অঙ্গের ব্যর্থতার ঝুঁকি বাড়ায়। এর বর্ধিত মাত্রা মারাত্মক হতে পারে।শরীরে কোলেস্টেরল বৃদ্ধির শুরুতে গভীর ও বড় কোনও লক্ষণ দেখা যায় না। এর থেকে পরিত্রাণ পেতে, লোকেরা ব্যয়বহুল চিকিৎসা গ্রহণ করে তবে আমি আপনাকে বলি যে আপনার স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসও আপনাকে এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করতে পারে। এখন প্রশ্ন হল, কোলেস্টেরল বাড়লে খাদ্যাভ্যাস কী হওয়া উচিত? কোন সবজি খেলে উপকার হবে? ডায়েটিশিয়ান এবং ডায়াবেটিস ডায়েট বিশেষজ্ঞ ইতু ছাবরা এই বিষয়ে তথ্য দিচ্ছেন৷ডায়েটিশিয়ানদের মতে, কোলেস্টেরল রোগ আমাদের জীবনযাত্রার সাথে সম্পর্কিত। অতএব, এটি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য, আমাদের জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাসের দিকে মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। বলে রাখি, শিরা-উপশিরায় বেশিক্ষণ চর্বি জমে থাকলে হার্ট অ্যাটাক এবং ব্রেন স্ট্রোকের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।পেঁয়াজ: ডায়েটিশিয়ান ইতু ছাবরা বলেন, প্রায় সব ধরনের সবজি তৈরিতে পেঁয়াজ ব্যবহার করা হয়। যাইহোক, আপনি যদি পেঁয়াজের বৈশিষ্ট্যগুলির সর্বাধিক সুবিধা নিতে চান তবে এটি সালাদ আকারে খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এতে ক্যালরির পরিমাণ কম থাকে এবং এতে উপস্থিত ফাইবার কোলেস্টেরল কমায়।রসুন: আমাদের রান্নাঘরে উপস্থিত রসুন একটি মশলা যা প্রায় সব ধরনের খাবারেই ব্যবহৃত হয়। রসুন শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না এর ঔষধি গুণও অনেক রোগ থেকে মুক্তি দেয়। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-হাইপারলিপিডেমিয়া বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়, যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।বেগুন: বেগুন খেতেও যেমন সুস্বাদু তেমন খুব কম মানুষই জানেন যে বেগুন কোলেস্টেরল কমায়। এতে দ্রবণীয় ফাইবার এবং কম ক্যালরিযুক্ত খাবার রয়েছে যার কারণে এটি স্বাস্থ্যের জন্য ভাল বলে বিবেচিত হয়।ঢ্যাঁড়শ: অনেকেই ঢ্যাঁড়শ খেতে পছন্দ করেন না। এটি যদি প্রতিদিন খাওয়া হয় তবে এটি আপনাকে কয়েক দিনের মধ্যে কোলেস্টেরল থেকে মুক্তি দিতে পারে।মটরশুটি : এটি খুবই উপকারী৷ এটা খাওয়ার পরে আপনি দীর্ঘ সময়ের জন্য পূর্ণ বোধ করেন। মসুর ডাল, কালো মHeaHeটরও ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত রাখতে পারেন।
আজকের দিনে কোলেস্টেরল অত্যন্ত পরিমাণে একটি ক্রমবর্ধমান সমস্যা প্রতিটি মানুষের কাছেই ৷ কোলেস্টেরলের স্তর একটু বেশি পরিমাণে বাড়লেই নানান ঝুঁকি দেখতে পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷যদি কোলেস্টেরলের স্তর বাড়তে থাকে সেক্ষেত্রে তা জরুরি ভিত্তিক নিয়ন্ত্রিত করতেই হয়, নইলে স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা দেখা দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোলেস্টেরলের স্তর কম করার জন্য আমলকি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ফল ৷ এটি ভিটামিন সি-তে ঠাসা ৷ শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলকে দূর করে অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷দুর্বল দৃষ্টিশক্তি, অতিরিক্ত মাত্রায় মেদ সংক্রান্ত নানান সমস্যা যা কোলেস্টেরলকে সরাসরি প্রভাবিত করে সেই সমস্ত সমস্যা থেকে ছুটি দিয়ে থাকেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রতিদিন যদি এক কাপ আমলকির রসপান করা যায় সেক্ষেত্রে বিরাট লাভ হতে পারে ৷ বিশেষত ক্রমবর্ধমান কোলেস্টেরলের সমস্যা থেকে রীতিমত মুক্তি দিয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কেননা এতে ভিটামিন সি-এর সঙ্গে সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে একই সঙ্গে এতে প্রচুর পরিমাণে খনিজ উপাদান রয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশিষ্ট আয়ুর্বেদ চিকিৎসক রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে আমলকি সেবন করলে নানান রকমের উৎসেচক এইচএসজি, সিওএ রিডক্টেস ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া রুখতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আমলকিতে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ মোট কোলেস্টেরলের টিসি স্তর ৷ প্রতীকী ছবি ৷এলডিএল (কম ঘনত্বযুক্ত লিপোপ্রোটিন থাকে) বৃদ্ধির করে থাকে, আমলকি নিয়মিত খেলে শরীর থাকবে এক্কেবারে ঝরঝরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷Disclaimer:উপরোক্ত বিষয়টি ঘরোয়া টোটকা, কোনও চিকিৎসা বা ওষুধের বিকল্প নয়, নিউজ ১৮ বাংলা মানতে বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কোলেস্টেরলের সমস্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে বহু মানুষের৷ হাই কোলেস্টেরল কমাতে বিভিন্ন পদ্ধতিও অবলম্বন করে থাকেন, তবে এমন কিছু প্রাকৃতিক জিনিস রয়েছে, যা এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে কার্যকর প্রমাণিত হতে পারে।আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে, দারুচিনি খেলে উচ্চ কোলেস্টেরল দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এক কেজি দারুচিনির দাম প্রতি কেজি প্রায় ৫০০-৬০০ টাকা। এই বিষয়ে, আপনি যদি প্রতিদিন ১-২ গ্রাম দারুচিনি মশলা খান, তবে আপনি মাত্র ১ টাকায় এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এই মশলা শরীরের জন্যও খুবই উপকারী।ডা. পীযূষ মহেশ্বরী, সহকারী অধ্যাপক, আলিগড় আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ, ইউপি বলেছেন যে, আয়ুর্বেদে দারুচিনিকে উচ্চ কোলেস্টেরল থেকে মুক্তি দেয় এমন বৈশিষ্ট্যে পূর্ণ বলে মনে করা হয়। এই মশলায় এমন অনেক উপাদান রয়েছে যা শরীরে প্রবেশ করে আমাদের রক্তে জমে থাকা নোংরা কোলেস্টেরল দূর করতে পারে।দারুচিনিতে অনেক শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে, যা আমাদের শরীরকে ফ্রি র্যাডিক্যালের বিপজ্জনক প্রভাব থেকে রক্ষা করে। এই ব়্যাডিকেলগুলি কোলেস্টেরল বাড়াতে এবং রক্তের ধমনীগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এর নিয়মিত সেবনে রক্তে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল দ্রুত কমানো যায়।আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকদের মতে, সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর খালি পেটে এক চিমটি দারুচিনি মশলা কুসুম গরম জলের সঙ্গে খেলে কয়েকদিনের মধ্যেই কোলেস্টেরলের সমস্যা কমে যায়। দারুচিনি খাওয়া খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে এবং হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।দারুচিনি কোলেস্টেরল কমানোর সহজ উপায় হলেও এটিকে ওষুধের বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করা যায় না। যদি আপনার ডাক্তার আপনাকে কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ দিয়ে থাকেন, তাহলে সেগুলো সময়মতো নিন এবং আপনি এর সঙ্গে দারুচিনি খেতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি দ্রুত আরাম পাবেন।স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, আপনি যদি সকালে খালি পেটে দারুচিনির গুঁড়ো খেতে না পারেন, তবে আপনি এটি আপনার দুধ, চা বা কফিতে যোগ করতে পারেন। জলে ফুটিয়ে নিয়ে দারুচিনির চা হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। দারুচিনি দই, ওটস বা অন্যান্য স্বাস্থ্যকর খাবারের সঙ্গেও মেশানো যেতে পারে।কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে দারুচিনি হতে পারে একটি প্রাকৃতিক এবং কার্যকরী উপায়। আপনার খাদ্যতালিকায় এটি অন্তর্ভুক্ত করে আপনি হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারেন। তবে দারুচিনির অতিরিক্ত সেবন ক্ষতিকর হতে পারে। তাই এটি শুধুমাত্র অল্প পরিমাণে ব্যবহার করুন। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
প্রতিটি মানুষের শরীরে ভাল কোলেস্টেরল ও খারাপ কোলেস্টেরল থাকে ৷ শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়তে শুরু করলেই নানান সমস্যা দেখা যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পেতে শুরু করলে হার্টের রোগ হতে পারে ৷ খারাপ কোলেস্টেরল বাড়তে শুরু করলে সচেতন হতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷হাই কোলেস্টেরল একাধিক সমস্যার জন্ম দিতে পারে ৷ সেই কারণেই কয়েকটি ফল আছে সেই ফল খেলেই খারাপ কোলেস্টেরল নির্মূল করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ আয়ুষী যাদব জানিয়েছেন কোন কোন ফল আছে সেই ফল খেলে কোলেস্টেরলের বোঝা কমতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷খুবানিকে ইংরেজিতে এপ্রিকার্ট বলা হয়ে থাকে ৷ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ফাইবার, পটাশিয়াম, প্রচুর পরিমাণে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোলেস্টেরলের স্তর নিয়ন্ত্রিত করতে সাহায্য করে ৷ এটির সাহায্য স্বাস্থ্যকর নোনতা তৈরি হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷খেজুর শরীরের জন্য অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর উপাদান আছে ৷ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে ৷ খারাপ কোলেস্টেরল অতি সহজেই নিয়ন্ত্রিত করতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷একে সরাসরি খাওয়া যেতে পারে, নইলে শুকিয়ে খেতে পারে ৷ ফলত কোলেস্টেরল কমতে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আভাকাডোতে থাকে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকে ৷ শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল স্তর নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ বিশেষত গুজরাতিরা আভাকাডো রুটি দিয়ে খাওয়া যেতে পারে একই সঙ্গে স্যালাডও খেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷আপেল প্রতিদিন খেলে আর চিকিৎসকের কাছে যেতে হয়না ৷ বায়ো অ্যাক্টিভ পোলিফিনালস ও ফাইবার প্রচুর পরিমাণে আছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোলেস্টেরল অতি সহজেই নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ হার্ট ভাল থাকবে, স্ট্রোকের সম্ভাবনাও কমে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এলডিএল বা কম ঘনত্বের লিপোপ্রোটিন জাতীয খারাপ কোলেস্টেরল নামেই জানতে পারা গিয়েছে লিপোপ্রোটিন (ফ্যাট), প্রোটিন থেকে তৈরি ৷ প্রতীকী ছবি ৷রক্ত সংবহণের রাস্তা আটকে থাকে চিপচিপে একটি পদার্থ ৷ কোলেস্টেরল সারা শরীরে রক্ত সংবহণ প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএলের ফলে রীতিমত ঝুঁকি দেখতে পাওয়া যায় ৷ কেননা খারাপ কোলেস্টেরল বাড়তে শুরু করলেই হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা তৈরি হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে অর্জুন গাছের ছাল খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে পারবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷খারাপ কোলেস্টেরল শরীরকে ছেঁকে ধরলে বেশ কিছু সমস্যার সমাধান হতে পারে ৷ অজুন গাছের ছাল শরীরকে এক্কেবারে ফিট রাখে ৷ প্রতীকী ছবি ৷গাজিয়াবাদের পরমার্থ আশ্রমের আয়ুর্বেদাচার্য চিকিৎসক রাহুল চতুর্বেদী জানিয়েছেন অর্জুন গাছের ছাল, ফল কোলেস্টেরলের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷খারাপ কোলেস্টেরলের সঙ্গে সঙ্গে ব্লাডপ্রেশারের হাত থেকেও মুক্তি পাওয়া যাবে ৷ এরজন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োগ করতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের স্তর অতি সহজেই নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ যদি এই ফল সেবন করা যেতে পারে সেক্ষেত্রে বিরাট প্রভাব বিস্তার করতে পারে জীবনে ৷ প্রতীকী ছবি ৷অর্জুন গাছের ছাল থেকে রস খেতে পারেন, বা কাঁচাও খেতে পারেন, অর্জুন ফল শুকিয়ে পাউডার হিসাবে খেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷এছাড়াও অর্জুন গাছের ছাল শুকিয়ে বা ফল শুকিয়ে গুঁড়ো করে তা দুধের সঙ্গে খেতে পারেন এতেই কমবে খারাপ কোলেস্টেরল ৷ প্রতীকী ছবি ৷অর্জুন ফল সেবন করলে নানান ধরনের সমস্যা হতে পারে ৷ তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই ব্যবহারিক প্রয়োগ করা যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বর্তমানে সময়ের সঙ্গে দৌড়তে দৌড়তে জীবনের সুস্থিরতা কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছে ৷ খারাপ জীবনশৈলীর সঙ্গে খারাপ খাবার দাবার ৷ প্রতীকী ছবি ৷অপর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম, বিশ্রাম নানানন কারণে শরীরে আস্তে আস্তে হতে থাকে ঘাতক রূপী কোলেস্টেরল ৷ প্রতীকী ছবি ৷লাগাতার লাগামছাড়া কোলেস্টেরল হলেই হার্টের নানান সমস্যা লক্ষ্য করা যায় ৷ হার্টের সমস্যা থেকে স্ট্রোক হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কেননা রক্ত সংবহণ প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করে চিপচিপে একটি থকথকে পদার্থ ফলত নানান ধরনের সমস্যার সৃষ্টি করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আটার সঙ্গে একটি পদার্থ মিশিয়ে নিলেই কেল্লাফতে কোলেস্টেরলের সাড়ে সর্বনাশ রীতিমত ভাবে চেপে ধরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরের জন্য কুলত্ত কলাই অত্যন্ত পরিমাণে শরীরের জন্য ভাল ৷ লাইফস্টাইল সংক্রান্ত সমস্যাগুলির সমাধান হয়ে যায় অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷আটর রুটি করার আগে যদি কুলত্ত কলাই মিশিয়ে নেওয়া যায় সেক্ষেত্রে দেখতে পাওয়া যাবে কোলেস্টেরল রীতিমত চাপে থাকবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই রুটি খেলেই শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর হতে পারে অতি সহজেই ৷ চিকিৎসক সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে ইসবগুলের ভূষিও কোলেস্টেরলের জন্য রামবাণ ৷ প্রতীকী ছবি ৷আটার সঙ্গে ইসবগুলের ভূষি মিশিয়ে নিলেই পালাবার পথ পাবেনা কোলেস্টেরল ৷ শরীর থাকবে অত্যন্ত পরিমাণে ফুরফুরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷একই সঙ্গে পরিপাক ক্রিয়া ভাল হতে পারে ইসবগুলের ভূষি যদি নিয়মিত রূপে খাওয়া যায় সেক্ষেত্রেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে ওটস হল অত্যন্ত ভাল একটি প্রক্রিয়া ৷ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে বলেই কোলেস্টেরলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে আটার সঙ্গে মিশিয়ে নিন ছাতু ৷ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা শরীরকে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল রাখে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এতে পুষ্টিতে ভরপুর, শক্তিতে ভরপুর রুটি জীবনকে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল রাখে ৷ শরীর ভাল রাখতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরল বৃদ্ধি হৃৎপিণ্ডকে দুর্বল করে। বাড়িয়ে দেয় হৃদরোগের ঝুঁকি। এমন পরিস্থিতিতে কাঁড়ি কাঁড়ি ওষুধ না খেয়ে খাবারের বিষয়েও যত্ন নেওয়া জরুরি। কারণ কিছু খাবার রক্তে খারাপ ফ্যাট দ্রুত বাড়িয়ে দেয়। এতটাই বাড়িয়ে দেয় কোলেস্টেরল যে জীবনের ঝুঁকি বাড়ে ঝড়ের গতিতে।কোলেস্টেরল হল শরীরে থাকা রক্তে উপস্থিত চর্বি। এটি আপনার শরীরের জন্য অপরিহার্য, কিন্তু অত্যধিক কোলেস্টেরল হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।দুই ধরনের কোলেস্টেরল রয়েছে: ভাল কোলেস্টেরল (এইচডিএল) এবং খারাপ কোলেস্টেরল (এলডিএল)। রক্তনালীতে খারাপ কোলেস্টেরল জমে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক হতে পারে বলেও সতর্ক করেন বিশেষজ্ঞরা।ন্যাশভিল, TN-এর ভ্যান্ডারবিল্ট ইউনিভার্সিটি মেডিক্যাল সেন্টারের মেডিসিনের গবেষণা অধ্যাপক হেইডি জে. সিলভার (পিএইচডি, আরডি) বলেন, “সাধারণ কার্বোহাইড্রেটের উচ্চ মাত্রায় গ্রহণ, যার মধ্যে শর্করা রয়েছে, সবচেয়ে বড় লাইফস্টাইল ফ্যাক্টর যা উচ্চ ট্রাইগ্লিসারাইডে বড় ভূমিকা নেয়৷ আপনার খাদ্যে যখন অত্যধিক চিনি বা কার্বোহাইড্রেট থাকে, তখন আপনার লিভার অতিরিক্ত গ্লুকোজকে ট্রাইগ্লিসারাইডে রূপান্তরিত করে, যা পরে রক্তপ্রবাহে মেশে। ফলাফল আপনার রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের উচ্চতর সঞ্চালন মাত্রা।”এমন পরিস্থিতিতে প্রতিরোধের জন্য আপনার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি। এই জন্য, আপনি আপনার খাদ্যতালিকায় কী কী রাখছেন সেদিকে মনোযোগ দিন।কারণ কিছু খাবার শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল খুব দ্রুত গতিতে বাড়িয়ে দিয়ে থাকে। এগুলি এমন খাবার যা বেশিরভাগ মানুষই অজান্তে প্রতিদিন খেয়ে থাকেন। এখানে আপনি ৫ টি খাবার সম্পর্কে জানতে পারেন যা LDL কোলেস্টেরল বাড়ায় বুলেট গতিতে। চলুনপ্রক্রিয়াজাত খাবার: ট্রান্স ফ্যাট এলডিএল কোলেস্টেরল বাড়ানোর পাশাপাশি, এই কৃত্রিম চর্বিগুলি ‘ভাল’ এইচডিএল কোলেস্টেরল কমানোর জন্য দায়ী। ভাজা খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং বেকড আইটেমগুলিতে উচ্চ পরিমাণে ট্রান্স ফ্যাট থাকে। এগুলি থেকে শত হাত দূরে থাকুন।দুগ্ধজাত পণ্য: স্যাচুরেটেড ফ্যাট, প্রধানত প্রাণীজ পণ্য এবং কিছু উদ্ভিদ তেলে পাওয়া যায়, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধির জন্য দায়ী হয়। এর মধ্যে প্রধানত লাল মাংস বা রেড মিট, ফুল-ক্রিম দুগ্ধজাত পণ্য এবং নারকেল তেল অন্তর্ভুক্ত।ডিমের কুসুম: প্রোটিনের মতো পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ হওয়ায় ডিম স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে বিবেচিত হয়। কিন্তু আপনি যদি প্রতিদিন ২টির বেশি ডিমের কুসুম খান তাহলে তা আপনার শরীরে এলডিএল কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দিতে পারে।পরিশোধিত রান্নার তেল: পরিশোধিত রান্নার তেল কোলেস্টেরলকেও প্রভাবিত করতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাট পূর্ণ তেল এড়িয়ে চলুন এবং কোলেস্টেরলের মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে অলিভ অয়েল এবং অ্যাভোকাডো তেলের মতো বিকল্পগুলি বেছে নিতে পারেন।প্রক্রিয়াজাত চিনি: চিনি এবং প্রক্রিয়াজাত কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে পারে। এগুলি কেবল কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড বাড়ায় না, প্রদাহও বাড়ায়, যার ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
শরীরে দুই ধরনের কোলেস্টেরল থাকে, খারাপ ও ভাল কোলেস্টেরল থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ভাল কোলেস্টেরল শরীরকে অত্যন্ত ভাল রাখতে সাহায্য করে ৷ হেলদি লাইফস্টাইল ঘুম, খাওয়া দাওয়া ও রোগমুক্তি ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রতিদিনের খাবার দাবার বিশেষ করে কোলেস্টেরলের উপরে নির্ভর করে ৷ খাবার দাবার চয়ন করতে হবে, যা শরীরের জন্য অত্যন্ত বড়সড় প্রভাব বিস্তার করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷রসুন প্রতিদিন ভাতের পাতে রসুন একটি কোয়া করে খেলে শরীর ভাল থাকে ৷ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত বড়সড় প্রভাব বিস্তার করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ সকাল সকাল খালি পেটে একটি কোয়া রসুন চিবিয়ে খেলে খারাপ কোলেস্টেরলের জন্য অত্যন্ত ভাল রাখে ৷ প্রতীকী ছবি ৷রক্তের মধ্যে একটি চিপচিপে বা থকথকে পদার্থ থাকে যা শিরা ও ধমনীর রাস্তা আটকে দেয় ফলে রক্ত সংবহণ প্রক্রিয়ার সমস্যা হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷সকালে যদি ২-৩ কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে, একটু জলপান করে নিন শরীর থেকে পালাবে খারাপ কোলেস্টেরল ৷ প্রতীকী ছবি ৷রসুনের প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ আছে, রসুনে স্বাদ ঝাঁঝালো, খেতে পছন্দ মধুতে ডুবিয়ে রসুন পান করলে শরীর অত্যন্ত পরিমাণে ভাল থাকবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কাঁচা রসুনের কোয়া কেটে কুচিয়ে নিতে হবে ২-৩ চামচ মধু মিশিয়ে নিতে হবে ৷ তারপরেই কোলেস্টেরলের জন্য অত্যন্ত পরিমাণে ভাল থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
