Tag Archives: High Uric Acid Problem

Uric Acid Control Tips: সাবধান! এই খাবারগুলি খেলেই চড়চড়িয়ে বাড়বে ইউরিক অ্যাসিড? এগুলি খেলে কমবে অসহ্য গাঁটের ব্যথা! জানুন সুস্থতার চাবিকাঠি

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থেকে দেখা দেয় গাউট বা জয়েন্ট পেন৷ এমনকি, বেশি জটিলতা দেখা দিলে কিডনিত স্টোন পর্যন্ত হতে পারে৷
ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থেকে দেখা দেয় গাউট বা জয়েন্ট পেন৷ এমনকি, বেশি জটিলতা দেখা দিলে কিডনিত স্টোন পর্যন্ত হতে পারে৷

 

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি ডায়েটও খুব গুরুত্বপূর্ণ৷ কোন খাবার খেলে শরীরে এই অ্যাসিড বাড়বে, কোন খাবারে বাড়বে না-সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা
ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি ডায়েটও খুব গুরুত্বপূর্ণ৷ কোন খাবার খেলে শরীরে এই অ্যাসিড বাড়বে, কোন খাবারে বাড়বে না-সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা
চেরি, কফি, চা, গ্রিন টি, লো ফ্যাট ডেয়ারি প্রডাক্টস ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ কমায়৷
চেরি, কফি, চা, গ্রিন টি, লো ফ্যাট ডেয়ারি প্রডাক্টস ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ কমায়৷

 

ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে খেতে পারেন উদ্ভিজ্জ তেল, সবজি, কিছু বিশেষ ডাল, বাদাম, দানাশস্য এবং গোটা দানাশস্য৷
ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে খেতে পারেন উদ্ভিজ্জ তেল, সবজি, কিছু বিশেষ ডাল, বাদাম, দানাশস্য এবং গোটা দানাশস্য৷

 

এই খাবারগুলি ইউরিক অ্যাসিড বশে থাকার পাশাপাশি সার্বিক সুস্থতাও বজায় থাকে৷
এই খাবারগুলি ইউরিক অ্যাসিড বশে থাকার পাশাপাশি সার্বিক সুস্থতাও বজায় থাকে৷

 

কিছু খাবার বাদ দিতে হবে যাতে ইউরিক অ্যাসিড না বেড়ে যায় শরীরে৷ মাংসের মেটে, প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন৷
কিছু খাবার বাদ দিতে হবে যাতে ইউরিক অ্যাসিড না বেড়ে যায় শরীরে৷ মাংসের মেটে, প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন৷

 

খাওয়া যাবে না বিফ, ল্যাম্ব, পর্ক-সহ যে কোনও রেড মিটও৷ রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেটস যেমন চিনি, সাদা পাউরুটি, পাস্তা, মিষ্টি পানীয়ও বাদ দিতে হবে ডায়েট থেকে৷
খাওয়া যাবে না বিফ, ল্যাম্ব, পর্ক-সহ যে কোনও রেড মিটও৷ রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেটস যেমন চিনি, সাদা পাউরুটি, পাস্তা, মিষ্টি পানীয়ও বাদ দিতে হবে ডায়েট থেকে৷

 

এক কথায়, ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে বেশি করে খেতে হবে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার৷ এড়িয়ে চলুন অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার, চিজ, মটরশুটি, রাজমা৷
এক কথায়, ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে বেশি করে খেতে হবে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার৷ এড়িয়ে চলুন অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার, চিজ, মটরশুটি, রাজমা৷

Uric Acid Control Tips: লাগবে না ১ টাকাও…! এই তিন পাতা ব্যথার মহাশত্রু! মাত্র ৭ দিনেই শিকড় থেকে উপড়ে ফেলবে ইউরিক অ্যাসিড! ফল পাবেন হাতেনাতে

বর্তমান সময়ে বহু মানুষকে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগতে দেখা যায়। রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে গাঁটের সমস্যা, কিডনির রোগ, হার্ট অ্যাটাকের মতো রোগ দেখা দিতেই পারে।
বর্তমান সময়ে বহু মানুষকে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগতে দেখা যায়। রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে গাঁটের সমস্যা, কিডনির রোগ, হার্ট অ্যাটাকের মতো রোগ দেখা দিতেই পারে।
শরীরে পিউরিন ভেঙে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়। এর বেশিরভাগই রক্তে দ্রবীভূত হয় এবং প্রস্রাবের আকারে কিডনি থেকে নির্গত হয়।
শরীরে পিউরিন ভেঙে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়। এর বেশিরভাগই রক্তে দ্রবীভূত হয় এবং প্রস্রাবের আকারে কিডনি থেকে নির্গত হয়।
 তবে শরীরে যদি ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত পরিমাণে তৈরি হতে থাকে, তবে তা সঠিক পরিমাণে বের করা বেশ কঠিন হয়ে পড়ে।
তবে শরীরে যদি ইউরিক অ্যাসিড অতিরিক্ত পরিমাণে তৈরি হতে থাকে, তবে তা সঠিক পরিমাণে বের করা বেশ কঠিন হয়ে পড়ে।
ওষুধ, খাওয়া-দাওয়া ঠিক মতো করেও ইউরিক অ্যাসিডকে বশে আনা যায় না৷ আযুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল জানিয়েছেন, বাড়ির আশেপাশেই এমন কিছু পাতা রয়েছে যা নিয়মিত খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা অনেকাংশে কমে যেতে পারে। শুধু তাই নয়, যার জন্য এক টাকাও খরচ করতে হবে না৷
ওষুধ, খাওয়া-দাওয়া ঠিক মতো করেও ইউরিক অ্যাসিডকে বশে আনা যায় না৷ আযুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল জানিয়েছেন, বাড়ির আশেপাশেই এমন কিছু পাতা রয়েছে যা নিয়মিত খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা অনেকাংশে কমে যেতে পারে। শুধু তাই নয়, যার জন্য এক টাকাও খরচ করতে হবে না৷
প্রত্যেকের বাড়িতে তুলসী গাছ থাকে৷ তুলসী পাতা  খাওয়া শরীরের জন্যও ভীষণ উপকারী৷নিয়মিত তুলসী পাতা খেলে শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের হয়ে যায়। এটি শরীরে ইউরিক অ্যাসিড জমতে বাধা দেয়। আপনি যদি ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে চান, তাহলে প্রতিদিন  ৪ থেকে৫টি তুলসী পাতা চিবিয়ে খান।
প্রত্যেকের বাড়িতে তুলসী গাছ থাকে৷ তুলসী পাতা খাওয়া শরীরের জন্যও ভীষণ উপকারী৷নিয়মিত তুলসী পাতা খেলে শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের হয়ে যায়। এটি শরীরে ইউরিক অ্যাসিড জমতে বাধা দেয়। আপনি যদি ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে চান, তাহলে প্রতিদিন ৪ থেকে৫টি তুলসী পাতা চিবিয়ে খান।
রিচা আগরওয়াল জানান, নিম পাতার শক্তিশালী ডিটক্সিফাইং বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং রক্তে উপস্থিত টক্সিন কমাতে পারে। এর মধ্যে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড অপসারণের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এছাড়াও এটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মতো বৈশিষ্ট্যের ভাণ্ডার, যা শরীরের ময়লা কমাতে পারে।
রিচা আগরওয়াল জানান, নিম পাতার শক্তিশালী ডিটক্সিফাইং বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং রক্তে উপস্থিত টক্সিন কমাতে পারে। এর মধ্যে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড অপসারণের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এছাড়াও এটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মতো বৈশিষ্ট্যের ভাণ্ডার, যা শরীরের ময়লা কমাতে পারে।
সজনে গাছ সবজায়গাতেই দেখা যায়৷ এই পাতা ইউরিক অ্যাসিডের মহাশত্রু। এই পাতা চিবিয়ে খেলে আপনার রক্তে উপস্থিত টক্সিন কমে যাবে। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরির মতো বৈশিষ্ট্যের ভাণ্ডার, যা ইউরিক অ্যাসিডকে অনেকাংশে কমাতে পারে।
সজনে গাছ সবজায়গাতেই দেখা যায়৷ এই পাতা ইউরিক অ্যাসিডের মহাশত্রু। এই পাতা চিবিয়ে খেলে আপনার রক্তে উপস্থিত টক্সিন কমে যাবে। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরির মতো বৈশিষ্ট্যের ভাণ্ডার, যা ইউরিক অ্যাসিডকে অনেকাংশে কমাতে পারে।

Uric Acid Control Tips: বাড়বে ইউরিক অ্যাসিড! কুঁকড়ে যাবেন ব্যথায়! ভুলেও খাবেন না এই সবজিগুলি

ইউরিক অ্যাসিড শরীরে বেশি হলে দেখা দেয় নানা জটিলতা। হতে পারে গাঁটের ব্যথা বা গাউট। এমনকি ইউরিক অ্যাসিড থেকে কিডনিতে পাথর জমার সমস্যাও তৈরি হতে পারে।
ইউরিক অ্যাসিড শরীরে বেশি হলে দেখা দেয় নানা জটিলতা। হতে পারে গাঁটের ব্যথা বা গাউট। এমনকি ইউরিক অ্যাসিড থেকে কিডনিতে পাথর জমার সমস্যাও তৈরি হতে পারে।

 

ইউরিক অ্যাসিড বেশি হয়ে থাকলে বা এই প্রবণতা তৈরি হলে ডায়েট নিয়ে সতর্ক হতে হবে। ইউরিক অ্যাসিড হলে কোন কোন সবজি খাবেন না, দেখে নিন। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
ইউরিক অ্যাসিড বেশি হয়ে থাকলে বা এই প্রবণতা তৈরি হলে ডায়েট নিয়ে সতর্ক হতে হবে। ইউরিক অ্যাসিড হলে কোন কোন সবজি খাবেন না, দেখে নিন। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

 

যে সবজিতে পুরিন বেশি, সেগুলি বর্জন করতে হবে। সেরকমই একটি সবজি হল ঢেঁড়শ। এই সবজি বেশি পরিমাণে খেলে বাড়বে ইউরিক অ্যাসিড। কারণ এতে অক্সালেট আছে। এই প্রাকৃতিক উপাদান শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়বে।
যে সবজিতে পুরিন বেশি, সেগুলি বর্জন করতে হবে। সেরকমই একটি সবজি হল ঢেঁড়শ। এই সবজি বেশি পরিমাণে খেলে বাড়বে ইউরিক অ্যাসিড। কারণ এতে অক্সালেট আছে। এই প্রাকৃতিক উপাদান শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়বে।

 

গাউটের ব্যথায় যাঁরা কাতর, তাঁরা ভুলেও মাশরুম খাবেন না। রোজ খেলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বাড়বে। দৈনিক ডায়েটে থাকলে ইউরিক অ্যাসিড ও গাঁটের ব্যথা বাড়বে।
গাউটের ব্যথায় যাঁরা কাতর, তাঁরা ভুলেও মাশরুম খাবেন না। রোজ খেলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বাড়বে। দৈনিক ডায়েটে থাকলে ইউরিক অ্যাসিড ও গাঁটের ব্যথা বাড়বে।

 

উপকারিতায় ভরা ব্রকোলি গাউটের ব্যথায় ক্ষতিকর। ব্রকোলি খেলে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়।
উপকারিতায় ভরা ব্রকোলি গাউটের ব্যথায় ক্ষতিকর। ব্রকোলি খেলে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়।

 

পালংশাকের পুরিন মাত্রা খুবই বেশি। ফলে মেটাবলিজড হলে ইউরিক অ্যাসিডে রূপান্তরিত হয়। তাই ডায়েটে কম রাখতে হবে।
পালংশাকের পুরিন মাত্রা খুবই বেশি। ফলে মেটাবলিজড হলে ইউরিক অ্যাসিডে রূপান্তরিত হয়। তাই ডায়েটে কম রাখতে হবে।

 

টম্যাটো বেশি খেলে গাঁটের ব্যথা ও ইউরিক অ্যাসিড বাড়বার ভয় থাকে।
টম্যাটো বেশি খেলে গাঁটের ব্যথা ও ইউরিক অ্যাসিড বাড়বার ভয় থাকে।

 

অক্সালেট মাত্রা চূড়ান্ত শালগমে। ফলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়। তাই এই সবজিও ডায়েটে রাখতে হবে পরিমিত পরিমাণে।
অক্সালেট মাত্রা চূড়ান্ত শালগমে। ফলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়। তাই এই সবজিও ডায়েটে রাখতে হবে পরিমিত পরিমাণে।

 

ফুলকপিতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেলস। সেইসঙ্গে পুরিনও বেশি। ফলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়।
ফুলকপিতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং মিনারেলস। সেইসঙ্গে পুরিনও বেশি। ফলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়।

 

বিটরুটে অক্সালেট বেশি। রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বাড়িয়ে দেয় এই সবজি।
বিটরুটে অক্সালেট বেশি। রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বাড়িয়ে দেয় এই সবজি।

Dal or Lentils in Uric Acid: ইউরিক অ্যাসিডের অসহ্য যন্ত্রণায় কুঁকড়ে যাচ্ছেন? বিপদ এড়াতে জানুন কোন ডালে প্রোটিন কতটা আছে

ভারতীয় হেঁশেলে ডাল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নানা ভাবে, রকমাির স্বাদে রান্না করা যায় ডাল। প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন, মিনারেলস-সহ একাধিক উপকারিতায় ভরা ডাল।
ভারতীয় হেঁশেলে ডাল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নানা ভাবে, রকমাির স্বাদে রান্না করা যায় ডাল। প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন, মিনারেলস-সহ একাধিক উপকারিতায় ভরা ডাল।

 

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় জটিলতা এড়াতে ডাল খাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে বলেন বিশেষজ্ঞরা। জেনে নিন কোন ডালে কতটা প্রোটিন আছে। বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় জটিলতা এড়াতে ডাল খাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে বলেন বিশেষজ্ঞরা। জেনে নিন কোন ডালে কতটা প্রোটিন আছে। বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।

 

১০০ গ্রাম কাবলি চানায় আছে ১৯ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়াও আছে ফাইবার, ফোলেট এবং ম্যাঙ্গানিজ।
১০০ গ্রাম কাবলি চানায় আছে ১৯ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়াও আছে ফাইবার, ফোলেট এবং ম্যাঙ্গানিজ।

 

১০০ গ্রাম রাজমায় থাকে ৯ গ্রাম প্রোটিন। পাশাপাশি ফাইবার, ফোলেট, ম্যাঙ্গানিজ আছে প্রচুর পরিমাণে।
১০০ গ্রাম রাজমায় থাকে ৯ গ্রাম প্রোটিন। পাশাপাশি ফাইবার, ফোলেট, ম্যাঙ্গানিজ আছে প্রচুর পরিমাণে।

 

তড়কার মুগ ডালের ১০০ গ্রামে থাকে ২৫ গ্রাম প্রোটিন। সঙ্গে থাকে ফাইবার, আয়রন এবং ম্যাগনেসিয়াম।
তড়কার মুগ ডালের ১০০ গ্রামে থাকে ২৫ গ্রাম প্রোটিন। সঙ্গে থাকে ফাইবার, আয়রন এবং ম্যাগনেসিয়াম।

 

ছোলার ডালের ১০০ গ্রামে প্রোটিন আছে ২২ গ্রাম। এছাড়াও এই ডাল ভরা ফাইবার, আয়রন এবং ভিটামিন বি-সহ একাধিক পুষ্টিগুণে।
ছোলার ডালের ১০০ গ্রামে প্রোটিন আছে ২২ গ্রাম। এছাড়াও এই ডাল ভরা ফাইবার, আয়রন এবং ভিটামিন বি-সহ একাধিক পুষ্টিগুণে।

 

অড়হর ডালের ১০০ গ্রামে আছে ২২ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়াও পাওয়া যায় কার্বোহাইড্রেটস, ফাইবার, ম্যাগেসিয়াম ও পটাশিয়াম।
অড়হর ডালের ১০০ গ্রামে আছে ২২ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়াও পাওয়া যায় কার্বোহাইড্রেটস, ফাইবার, ম্যাগেসিয়াম ও পটাশিয়াম।

 

প্রতি ১০০ গ্রাম মুগডালে আছে ২৪ গ্রাম প্রোটিন। পাশাপাশি থাকে ফাইবার, আয়রন এবং ফোলেট।
প্রতি ১০০ গ্রাম মুগডালে আছে ২৪ গ্রাম প্রোটিন। পাশাপাশি থাকে ফাইবার, আয়রন এবং ফোলেট।

 

মুসুর ডাল সিদ্ধ হতে সবথেকে কম সময় লাগে। প্রতি ১০০ গ্রাম ডালে পাবেন ২৬ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়াও পাবেন ফাইবার, পটাশিয়াম ও আয়রন।
মুসুর ডাল সিদ্ধ হতে সবথেকে কম সময় লাগে। প্রতি ১০০ গ্রাম ডালে পাবেন ২৬ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়াও পাবেন ফাইবার, পটাশিয়াম ও আয়রন।

 

High Uric Acid Problem: চিকেন খেলেই কি ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়? কোনও ভুল করছেন না তো! মুরগির মাংস খাওয়ার আগে জানুন কী বলছেন বিশেষজ্ঞ

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা যেন দিন দিন বেড়েই চলেছে৷ আজকাল এই সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকেন৷ যদি এর পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয় তবে এটি আমাদের হাত ও পায়ের জয়েন্টগুলিতে জমতে শুরু করে। এই কারণে গাটের ব্যথা ও কিডনিতে পাথর-সহ নানা গুরুতর সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা যেন দিন দিন বেড়েই চলেছে৷ আজকাল এই সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকেন৷ যদি এর পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয় তবে এটি আমাদের হাত ও পায়ের জয়েন্টগুলিতে জমতে শুরু করে। এই কারণে গাটের ব্যথা ও কিডনিতে পাথর-সহ নানা গুরুতর সমস্যা দেখা দিতে পারে।
বেশিরভাগ মানুষই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যাকে উপেক্ষা করে থাকে এবং এই কারণেই সমস্যা বাড়তে থাকে৷ এটি একটি জটিল রোগ৷ এই রোগ থেকে শরীরে নানা সমস্যা দেখা যায়৷ এই কারণেই ইউরিক অ্যাসিডকে নিজের বশে রাখার পরামর্শ দেন  বিশেষজ্ঞরা।
বেশিরভাগ মানুষই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যাকে উপেক্ষা করে থাকে এবং এই কারণেই সমস্যা বাড়তে থাকে৷ এটি একটি জটিল রোগ৷ এই রোগ থেকে শরীরে নানা সমস্যা দেখা যায়৷ এই কারণেই ইউরিক অ্যাসিডকে নিজের বশে রাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
অনেক বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে নাকি প্রোটিন জাতীয় খাবার কম খাওয়াই ভাল৷ এটা শোনার পর অনেকেই ভয়ে চিকেন খান না৷ এবং প্রায়শই বলতে শোনা যায়, মুরগির মাংস খেলেই নাকি ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যেতে পারে৷
অনেক বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে নাকি প্রোটিন জাতীয় খাবার কম খাওয়াই ভাল৷ এটা শোনার পর অনেকেই ভয়ে চিকেন খান না৷ এবং প্রায়শই বলতে শোনা যায়, মুরগির মাংস খেলেই নাকি ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যেতে পারে৷
ইউরিক অ্যাসিড ও চিকেন নিয়ে নানা মতামত রয়েছে একাংশের৷ এটা কি আদৌ সত্যি নাকি পুরোটাই মিথ৷ আসল সত্যিটা জেনে নিন চিকিৎসকের কাছ থেকে৷
ইউরিক অ্যাসিড ও চিকেন নিয়ে নানা মতামত রয়েছে একাংশের৷ এটা কি আদৌ সত্যি নাকি পুরোটাই মিথ৷ আসল সত্যিটা জেনে নিন চিকিৎসকের কাছ থেকে৷
বিশিষ্ট চিকিৎসকের মতে, ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার মূলত দুটি কারণ রয়েছে৷ এমন কিছু খাবার রয়েছে, যার মধ্যে পিউরিন রয়েছে, যা শরীরে পৌঁছে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে৷ সেই কারণেই সমস্যা বাড়ে৷
বিশিষ্ট চিকিৎসকের মতে, ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার মূলত দুটি কারণ রয়েছে৷ এমন কিছু খাবার রয়েছে, যার মধ্যে পিউরিন রয়েছে, যা শরীরে পৌঁছে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে৷ সেই কারণেই সমস্যা বাড়ে৷
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে খাবারের কারণেই ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়৷ এছাড়াও ওজন বেশি থাকলে কিংবা ডায়াবেটিস থাকলেও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে৷
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে খাবারের কারণেই ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়৷ এছাড়াও ওজন বেশি থাকলে কিংবা ডায়াবেটিস থাকলেও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে৷
বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, যারা মনে করছেন চিকেন খেলেই ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়, বিষয়টা তেমনটা নয়৷ তবে অতিরিক্ত পরিমাণে কোনও কিছু না খাওয়াই ভাল৷
বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, যারা মনে করছেন চিকেন খেলেই ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়, বিষয়টা তেমনটা নয়৷ তবে অতিরিক্ত পরিমাণে কোনও কিছু না খাওয়াই ভাল৷
কারণ অতিরিক্ত পরিমাণে খেলেই সমস্যা বাড়বে৷ তবে রোজ মুরগির মাংস খাওয়ার বদলে মাছ, ডিম খাওয়াই শরীরের জন্য ভাল৷
কারণ অতিরিক্ত পরিমাণে খেলেই সমস্যা বাড়বে৷ তবে রোজ মুরগির মাংস খাওয়ার বদলে মাছ, ডিম খাওয়াই শরীরের জন্য ভাল৷
ইউরিক অ্যাসিড বেশি বেড়ে গেলে অতিরিক্ত পরিমাণে রেডমিট, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি মাছ, কাঁকড়া, ঢ্যাঁড়শ, টম্যাটো-এজাতীয় খাবার না খাওয়াই ভাল৷ যারা মদ্যপান করেন তারা মদ খাওয়া থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন৷
ইউরিক অ্যাসিড বেশি বেড়ে গেলে অতিরিক্ত পরিমাণে রেডমিট, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি মাছ, কাঁকড়া, ঢ্যাঁড়শ, টম্যাটো-এজাতীয় খাবার না খাওয়াই ভাল৷ যারা মদ্যপান করেন তারা মদ খাওয়া থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন৷

Uric Acid Pain Control Tips: ইউরিক অ্যাসিডের যন্ত্রণায় চোখে জল? এই খাবারগুলি বেশি করে খান! কমবে ব্যথা! মিলবে রেহাই

শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড বর্জ্য হিসেবে বেরিয়ে না গেলে একাধিক সমস্যা ও অসুস্থতা দেখা দেয়৷
শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড বর্জ্য হিসেবে বেরিয়ে না গেলে একাধিক সমস্যা ও অসুস্থতা দেখা দেয়৷

 

গাউট বা গেঁটে বাত চেনা উপসর্গ ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার৷ এছাড়াও কিডনিতে স্টোনের মতো সমস্যাও তৈরি হতে পারে৷
গাউট বা গেঁটে বাত চেনা উপসর্গ ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার৷ এছাড়াও কিডনিতে স্টোনের মতো সমস্যাও তৈরি হতে পারে৷

 

একাধিক ঘরোয়া টোটকা আছে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে৷ সেগুলি সম্বন্ধে বলেছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ সিদ্ধার্থ গুপ্তা৷
একাধিক ঘরোয়া টোটকা আছে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে৷ সেগুলি সম্বন্ধে বলেছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ সিদ্ধার্থ গুপ্তা৷

 

গ্রিন টি-তে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্যাটেচিন্স আছে৷ ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকর এই উপকরণ৷
গ্রিন টি-তে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্যাটেচিন্স আছে৷ ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকর এই উপকরণ৷

 

ওটস, গোটা দানাশস্য, ব্রকোলি, কুমড়ো, সেলেরির মতো খাবার রাখুন ডায়েটে৷ এই খাবারগুলিতে প্রচুর ডায়েটরি ফাইবার৷ ইউরিক অ্যাসিড কমাতে উপকারী ফাইবার৷
ওটস, গোটা দানাশস্য, ব্রকোলি, কুমড়ো, সেলেরির মতো খাবার রাখুন ডায়েটে৷ এই খাবারগুলিতে প্রচুর ডায়েটরি ফাইবার৷ ইউরিক অ্যাসিড কমাতে উপকারী ফাইবার৷

 

ইউরিক অ্যাসিড কমাতে ভিটামিন সি খেতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে৷ লেবুজাতীয় ফল বেশি রাখুন ডায়েটে৷
ইউরিক অ্যাসিড কমাতে ভিটামিন সি খেতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে৷ লেবুজাতীয় ফল বেশি রাখুন ডায়েটে৷

 

গাজর, শশা, পালংশাক, মটরশুঁটি, বাঁধাকপি, টম্যাটো, ব্রকোলির মতো সবজি কার্যকরী ইউরিক অ্যাসিড কমাতে৷
গাজর, শশা, পালংশাক, মটরশুঁটি, বাঁধাকপি, টম্যাটো, ব্রকোলির মতো সবজি কার্যকরী ইউরিক অ্যাসিড কমাতে৷

Uric Acid Control Tips: ইউরিক অ্যাসিড কমছেই না? যন্ত্রণায় জেরবার? সহজ টোটকায় জানুন কী খাবেন, কী খাবেন না

যে খাবারে পুরিন থাকে, সেগুলি থেকেই শরীরে জমতে থাকে ইউরিক অ্যাসিড। বর্জ্য হিসেবে বেরতে না পারলে ইউরিক অ্যাসিড দেখা দেয় ক্ষতিকারক উপকরণ হিসেবে।
যে খাবারে পুরিন থাকে, সেগুলি থেকেই শরীরে জমতে থাকে ইউরিক অ্যাসিড। বর্জ্য হিসেবে বেরতে না পারলে ইউরিক অ্যাসিড দেখা দেয় ক্ষতিকারক উপকরণ হিসেবে।

 

গাঁটে গাঁটে ইউরিক অ্যাসিড জমে গিয়ে যন্ত্রণা শুরু হয়। পরে এর থেকেই গাউট বা তার থেকে আর্থ্রাইটিস দেখা দেয়। জটিলতা বাড়লে কিডনি স্টোনের সমস্যাও তৈরি হতে পারে।
গাঁটে গাঁটে ইউরিক অ্যাসিড জমে গিয়ে যন্ত্রণা শুরু হয়। পরে এর থেকেই গাউট বা তার থেকে আর্থ্রাইটিস দেখা দেয়। জটিলতা বাড়লে কিডনি স্টোনের সমস্যাও তৈরি হতে পারে।

 

যে খাবারে পুরিন বেশি সেগুলি খেলে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা দেখা দিতে পারে। কম পুরিন আছে, এমন খাবারই খেতে হবে। বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
যে খাবারে পুরিন বেশি সেগুলি খেলে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা দেখা দিতে পারে। কম পুরিন আছে, এমন খাবারই খেতে হবে। বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
অধিকাংশ ফলে পুরিন কম। তাই ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকে না। সবজির মধ্যে খেতে পারেন বেল পেপার, শশা, গাজর এবং অন্যান্য শাক।
অধিকাংশ ফলে পুরিন কম। তাই ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকে না। সবজির মধ্যে খেতে পারেন বেল পেপার, শশা, গাজর এবং অন্যান্য শাক।

 

লো ফ্যাট ডেয়ারি প্রডাক্ট যেমন দুধ, দই, চিজ রাখুন ডায়েটে। অতিরিক্ত শর্করা আছে, এমন পানীয় এড়িয়ে চলুন। অতিরিক্ত ফ্রুক্টোজ সমেত কর্ন সিরাপজাতীয় পানীয় খাবেন না।
লো ফ্যাট ডেয়ারি প্রডাক্ট যেমন দুধ, দই, চিজ রাখুন ডায়েটে। অতিরিক্ত শর্করা আছে, এমন পানীয় এড়িয়ে চলুন। অতিরিক্ত ফ্রুক্টোজ সমেত কর্ন সিরাপজাতীয় পানীয় খাবেন না।

 

পানীয় হিসেবে বেশি করে খান জল, হার্বাল চা, তাজা ফলের রস। যত বেশি পানীয়, তত বেশি শরীর ডিটক্সিফায়েড হবে। বর্জ্য হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বেরিয়েও যাবে শরীর থেকে।
পানীয় হিসেবে বেশি করে খান জল, হার্বাল চা, তাজা ফলের রস। যত বেশি পানীয়, তত বেশি শরীর ডিটক্সিফায়েড হবে। বর্জ্য হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বেরিয়েও যাবে শরীর থেকে।

 

অত্যধিক ওজনও শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। মাসল সেলের তুলনায় ফ্যাট সেলস অনেক বেশি ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে। বাড়তি ওজনের জেরে বাধা পায় কিডনির স্বাভাবিক ক্রিয়াও।
অত্যধিক ওজনও শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। মাসল সেলের তুলনায় ফ্যাট সেলস অনেক বেশি ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে। বাড়তি ওজনের জেরে বাধা পায় কিডনির স্বাভাবিক ক্রিয়াও।

 

ডায়েটে বেশি করে ফল, শাকসবজি, গোটা দানাশস্য, বাদাম ও দানাজাতীয় খাবার রাখুন। পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণে রাখুন ইনসুলিন ক্ষরণ।
ডায়েটে বেশি করে ফল, শাকসবজি, গোটা দানাশস্য, বাদাম ও দানাজাতীয় খাবার রাখুন। পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণে রাখুন ইনসুলিন ক্ষরণ।

 

অ্যালকোহল সেবন কমান। প্রচুর জলপান করুন। নিয়মিত শরীরচর্চার জন্য সময় রাখুন। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নিন।
অ্যালকোহল সেবন কমান। প্রচুর জলপান করুন। নিয়মিত শরীরচর্চার জন্য সময় রাখুন। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নিন।

Uric Acid Control Tips: এই ঘরোয়া খাবারগুলিতেই নামবে ইউরিক অ্যাসিড! কমবে শরীরের অসহ্য যন্ত্রণা! জানুন কী কী খাবেন সুস্থ থাকতে

ইউরিক অ্যাসিডের মতো বর্জ্য শরীরে জমলে জটিলতা দেখা দিতে পারে৷ গাঁটে ব্যথা থেকে শুরু করে কিডনি স্টোন পর্যন্ত হতে পারে৷
ইউরিক অ্যাসিডের মতো বর্জ্য শরীরে জমলে জটিলতা দেখা দিতে পারে৷ গাঁটে ব্যথা থেকে শুরু করে কিডনি স্টোন পর্যন্ত হতে পারে৷

 

ইউরিক অ্যাসিডের জন্য যন্ত্রণা অত্যন্ত কষ্টকর৷ বিশেষ করে পায়ের নীচে তীব্র যন্ত্রণা হয়৷ পা ফেলতেও বেশ কষ্ট হয়৷ পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা জানিয়েছেন কিছু খাবারের কথা৷ তাঁর মতে সেগুলি নিয়মিত খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে যায়৷
ইউরিক অ্যাসিডের জন্য যন্ত্রণা অত্যন্ত কষ্টকর৷ বিশেষ করে পায়ের নীচে তীব্র যন্ত্রণা হয়৷ পা ফেলতেও বেশ কষ্ট হয়৷ পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা জানিয়েছেন কিছু খাবারের কথা৷ তাঁর মতে সেগুলি নিয়মিত খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে যায়৷

 

কলায় পুরিন খুব কম৷ এই ফলে ভিটামিন সি আছে প্রচুর৷ গাঁটের ব্যথা কমাতে ডায়েটে রাখুন কলা৷ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ কলা কিডনির কার্যকারিতা বজায় রাখে৷
কলায় পুরিন খুব কম৷ এই ফলে ভিটামিন সি আছে প্রচুর৷ গাঁটের ব্যথা কমাতে ডায়েটে রাখুন কলা৷ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ কলা কিডনির কার্যকারিতা বজায় রাখে৷

 

লো ফ্যাট দুধ এবং টকদইয়ের মতো খাবার ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয় রক্তে৷ শরীর থেকে বর্জ্যে হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বার করে দিতেও সাহায্য করে লো ফ্যাট মিল্ক৷
লো ফ্যাট দুধ এবং টকদইয়ের মতো খাবার ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয় রক্তে৷ শরীর থেকে বর্জ্যে হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বার করে দিতেও সাহায্য করে লো ফ্যাট মিল্ক৷

 

মাংস এবং অন্যান্য প্রোটিনের তুলনায় দুধে প্রেটিন বেশি কিন্তু পুরিন কম৷ তাই ফ্যাটমুক্ত দুধ রাখতেই হবে ডায়েটে৷
মাংস এবং অন্যান্য প্রোটিনের তুলনায় দুধে প্রেটিন বেশি কিন্তু পুরিন কম৷ তাই ফ্যাটমুক্ত দুধ রাখতেই হবে ডায়েটে৷

 

কফিতে যে এনজাইম আছে সেটি পুরিন ভাঙতে সাহায্য করে৷ শরীর থেকে বর্জ্য হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বেরনোর হারও বেড়ে যায়৷ গাউটের আশঙ্কা কমে৷
কফিতে যে এনজাইম আছে সেটি পুরিন ভাঙতে সাহায্য করে৷ শরীর থেকে বর্জ্য হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বেরনোর হারও বেড়ে যায়৷ গাউটের আশঙ্কা কমে৷

 

আমলকি, লেবু, কমলালেবু, পেঁপে, আনারসের মতো ফলে প্রচুর ভিটামিন সি৷ ফলে প্রাকৃতিক ভাবেই নিয়ন্ত্রিত হয় ইউরিক অ্যাসিড৷
আমলকি, লেবু, কমলালেবু, পেঁপে, আনারসের মতো ফলে প্রচুর ভিটামিন সি৷ ফলে প্রাকৃতিক ভাবেই নিয়ন্ত্রিত হয় ইউরিক অ্যাসিড৷

 

সল্যুবল ফাইবারের জন্য খেতে হবে ওটস, চেরি, আপেল, নাশপাতি, ব্লুবেরি, শসা, সেলেরি, গাজর, বার্লি এবং স্ট্রবেরি৷ এতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমবে৷
সল্যুবল ফাইবারের জন্য খেতে হবে ওটস, চেরি, আপেল, নাশপাতি, ব্লুবেরি, শসা, সেলেরি, গাজর, বার্লি এবং স্ট্রবেরি৷ এতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমবে৷

 

প্রচুর জলপান করতে হবে৷ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ওজন এবং মদ্যপান৷ আমিষ খাবার এবং জাঙ্কফুড কমাতে হবে ডায়েটে৷ ইউরিক অ্যাসিডের হাত থেকে বাঁচতে এই নিয়মগুলি মনে রাখুন৷
প্রচুর জলপান করতে হবে৷ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ওজন এবং মদ্যপান৷ আমিষ খাবার এবং জাঙ্কফুড কমাতে হবে ডায়েটে৷ ইউরিক অ্যাসিডের হাত থেকে বাঁচতে এই নিয়মগুলি মনে রাখুন৷

Uric Acid Normal Range: শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ঠিক কত হলে পারফেক্ট? ‘এই’ লেভেল পেরলেই ভয়ঙ্কর বিপজ্জনক! আপনারটা ঠিক আছে তো? চার্ট মিলিয়ে জানুন

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকেন৷ যদি এর পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয় তবে এটি আমাদের হাত ও পায়ের জয়েন্টগুলিতে জমতে শুরু করে। এই কারণে গাটের ব্যথা ও কিডনিতে পাথর-সহ নানা গুরুতর সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকেন৷ যদি এর পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয় তবে এটি আমাদের হাত ও পায়ের জয়েন্টগুলিতে জমতে শুরু করে। এই কারণে গাটের ব্যথা ও কিডনিতে পাথর-সহ নানা গুরুতর সমস্যা দেখা দিতে পারে।
সাধারণত মানুষ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যাকে উপেক্ষা করে থাকে এবং এই কারণেই বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছে যাই আমরা।  নারী ও পুরুষের শরীরে কতটা ইউরিক অ্যাসিড থাকা উচিত। এটি ছাড়াও, কখন এটির স্তর চরম বিপজ্জনক হতে পারে তা জেনে নিন চার্ট দেখে।
সাধারণত মানুষ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যাকে উপেক্ষা করে থাকে এবং এই কারণেই বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছে যাই আমরা। নারী ও পুরুষের শরীরে কতটা ইউরিক অ্যাসিড থাকা উচিত। এটি ছাড়াও, কখন এটির স্তর চরম বিপজ্জনক হতে পারে তা জেনে নিন চার্ট দেখে।
স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের ইউরোলজি বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ অমরেন্দ্র পাঠক বলেছেন যে ইউরিক অ্যাসিড আমাদের লিভারে উত্পাদিত একটি পণ্য, যা কিডনি দিয়ে যায় এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে।
স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের ইউরোলজি বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ অমরেন্দ্র পাঠক বলেছেন যে ইউরিক অ্যাসিড আমাদের লিভারে উত্পাদিত একটি পণ্য, যা কিডনি দিয়ে যায় এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে।
পুরুষ ও মহিলাদের ইউরিক এসিডের স্বাভাবিক পরিসর কিছুটা আলাদা। যদি প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ২.৫ থেকে ৬ (mg/dL) এর মধ্যে হয়, তবে এটি স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচিত হয়।
পুরুষ ও মহিলাদের ইউরিক এসিডের স্বাভাবিক পরিসর কিছুটা আলাদা। যদি প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ২.৫ থেকে ৬ (mg/dL) এর মধ্যে হয়, তবে এটি স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচিত হয়।
অন্যদিকে, প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ৩.৫ থেকে ৭ (mg/dL) স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। তবে বিভিন্ন পরীক্ষায় ইউরিক অ্যাসিড মাপার পদ্ধতি ভিন্ন। প্রতিটি পরীক্ষায় ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রায় সামান্য পার্থক্য থাকতে পারে।
অন্যদিকে, প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ৩.৫ থেকে ৭ (mg/dL) স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। তবে বিভিন্ন পরীক্ষায় ইউরিক অ্যাসিড মাপার পদ্ধতি ভিন্ন। প্রতিটি পরীক্ষায় ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রায় সামান্য পার্থক্য থাকতে পারে।
চিকিৎসক অমরেন্দ্র পাঠক বলেছেন যে একজন মানুষের ইউরিক অ্যাসিড যদি ৭ (mg/dL)-এর বেশি হয়, তাহলে তাকে হাইপারইউরিসেমিয়া বলে। যেখানে মহিলাদের ক্ষেত্রে যদি ইউরিক অ্যাসিড ৬ (mg/dL)-এর বেশি হয়, তবে তা উচ্চ বলে ধরা যেতে পারে। এই অবস্থায় মানুষের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
চিকিৎসক অমরেন্দ্র পাঠক বলেছেন যে একজন মানুষের ইউরিক অ্যাসিড যদি ৭ (mg/dL)-এর বেশি হয়, তাহলে তাকে হাইপারইউরিসেমিয়া বলে। যেখানে মহিলাদের ক্ষেত্রে যদি ইউরিক অ্যাসিড ৬ (mg/dL)-এর বেশি হয়, তবে তা উচ্চ বলে ধরা যেতে পারে। এই অবস্থায় মানুষের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
যদি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ৯-১০ অতিক্রম করে, তাহলে অবশ্যই একজন ইউরোলজিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত, কারণ এই স্তরটি বিপজ্জনক হতে পারে এবং গাটের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। যদিও লোকেরা ইউরিক অ্যাসিডকে অতটাও গুরুত্ব সহকারে নেয় না, তবে এটির সীমা ছাড়িয়ে গেলে মারাত্মক হতে পারে।
যদি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ৯-১০ অতিক্রম করে, তাহলে অবশ্যই একজন ইউরোলজিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত, কারণ এই স্তরটি বিপজ্জনক হতে পারে এবং গাটের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। যদিও লোকেরা ইউরিক অ্যাসিডকে অতটাও গুরুত্ব সহকারে নেয় না, তবে এটির সীমা ছাড়িয়ে গেলে মারাত্মক হতে পারে।
 ইউরিক এসিডের মাত্রা জানতে কোন পরীক্ষা করা উচিত? এ বিষয়ে ইউরোলজিস্ট বলেন, ডি টেস্টের মাধ্যমে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা জানতে পারবেন। লিভার ফাংশন টেস্টেও ইউরিক অ্যাসিড ধরা পড়ে।
ইউরিক এসিডের মাত্রা জানতে কোন পরীক্ষা করা উচিত? এ বিষয়ে ইউরোলজিস্ট বলেন, ডি টেস্টের মাধ্যমে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা জানতে পারবেন। লিভার ফাংশন টেস্টেও ইউরিক অ্যাসিড ধরা পড়ে।
 শুধু তাই নয়, আপনি ইউরিন টেস্টের মাধ্যমে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাও পরীক্ষা করতে পারেন। অনেক পরীক্ষা আছে যা ইউরিক অ্যাসিড সনাক্ত করে এবং প্রতিটি মানুষকেই এটি বছরে অন্তত একবার পরীক্ষা করা উচিত, যাতে এটি বাড়ার আগেই রোধ করা যায়।
শুধু তাই নয়, আপনি ইউরিন টেস্টের মাধ্যমে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাও পরীক্ষা করতে পারেন। অনেক পরীক্ষা আছে যা ইউরিক অ্যাসিড সনাক্ত করে এবং প্রতিটি মানুষকেই এটি বছরে অন্তত একবার পরীক্ষা করা উচিত, যাতে এটি বাড়ার আগেই রোধ করা যায়।

Uric Acid Control Tips: ইউরিক অ্যাসিডের অসহ্য যন্ত্রণায় পা ফেলতে কুঁকড়ে যাচ্ছেন? এই খাবারগুলি খাবেন না! কমবে ইউরিক অ্যাসিড

ইউরিক অ্যাসিড বর্জ্য হিসেবে শরীর থেকে বেরিয়ে না গেলে দেখা দিত পারে একাধিক শারীরিক জটিলতা। ইনফ্লেম্যাশন থেকে তৈরি হতে পারে গাঁটের ব্যথা।
ইউরিক অ্যাসিড বর্জ্য হিসেবে শরীর থেকে বেরিয়ে না গেলে দেখা দিত পারে একাধিক শারীরিক জটিলতা। ইনফ্লেম্যাশন থেকে তৈরি হতে পারে গাঁটের ব্যথা।

 

শরীরে ইউরিক অ্যাসিড অনিয়ন্ত্রিত হলে কিডনি স্টোনের মতো বিপত্তিও দেখা দিতে পারে। অথচ কিছু খাবার এড়িয়ে চললেই ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।
শরীরে ইউরিক অ্যাসিড অনিয়ন্ত্রিত হলে কিডনি স্টোনের মতো বিপত্তিও দেখা দিতে পারে। অথচ কিছু খাবার এড়িয়ে চললেই ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।

 

সয়া প্রোটিনের জেরে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায় অনেকটাই। দ্রুত বেড়ে যায় এই অ্যাসিড। তাই সয়া প্রোটিন এবং সয়াবিন খাবেন না ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে।
সয়া প্রোটিনের জেরে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায় অনেকটাই। দ্রুত বেড়ে যায় এই অ্যাসিড। তাই সয়া প্রোটিন এবং সয়াবিন খাবেন না ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে।

 

রেড মিট খেলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা লাগামছাড়া হতে পারে। তাই ইউরিক অ্যাসিড থেকে বাঁচতে মাটন এড়িয়ে চলুন পারতপক্ষে। বিশেষ করে অতিরিক্ত মাটন তো একদমই খাবেন না।
রেড মিট খেলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা লাগামছাড়া হতে পারে। তাই ইউরিক অ্যাসিড থেকে বাঁচতে মাটন এড়িয়ে চলুন পারতপক্ষে। বিশেষ করে অতিরিক্ত মাটন তো একদমই খাবেন না।

 

মাংস যতটা সম্ভব কম রাখুন ডায়েটে। কোনও প্রাণীর মাংস খেলেও লিভার বা মেটে, ক্ষুদ্রান্তের মতো অঙ্গ একদমই খাবেন না। এতে কিন্তু ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গাউট সমস্যা তীব্র হতে পারে।
মাংস যতটা সম্ভব কম রাখুন ডায়েটে। কোনও প্রাণীর মাংস খেলেও লিভার বা মেটে, ক্ষুদ্রান্তের মতো অঙ্গ একদমই খাবেন না। এতে কিন্তু ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গাউট সমস্যা তীব্র হতে পারে।

 

চিংড়িমাছ, সার্ডিন মাছ-সহ সামুদ্রিক খাবারও খাবেন না ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির ধাত থাকলে। কারণ এগুলিতে পুরিন্সের পরিমাণ বেশি।
চিংড়িমাছ, সার্ডিন মাছ-সহ সামুদ্রিক খাবারও খাবেন না ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির ধাত থাকলে। কারণ এগুলিতে পুরিন্সের পরিমাণ বেশি।
পুরিন কম থাকলেও ঠান্ডা নরম পানীয়ে ফ্রুক্টোজ খুব বেশি। এই কার্বোহাইড্রেটও বাড়িয়ে দেয় ইউরিক অ্যাসিড।
পুরিন কম থাকলেও ঠান্ডা নরম পানীয়ে ফ্রুক্টোজ খুব বেশি। এই কার্বোহাইড্রেটও বাড়িয়ে দেয় ইউরিক অ্যাসিড।