Tag Archives: lentil

Dal Cooking Tips: রান্না করার আগে ডাল ভিজিয়ে রাখেন তো, কোন ডাল কতক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে তবেই হবে কামাল

ভাত ও ডাল এই দুই খাবার যেন একে অপরের পরিপূরক৷ ডিনারে গরম গরম ডালের সঙ্গে রুটি যেমন উপাদেয় তেমনিই এই ঠা ঠা পোড়া গরমে ঠান্ডা ভাতের সঙ্গে আম দিয়ে টক ডাল যেন শরীর জুড়িয়ে দেয়৷ কিন্তু   ডাল রান্নার সময় কয়েকটা ছোট্ট টিপস মানলে তা ডাল খাওয়ার গুণ আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়৷ ডাল, রাজমা, তড়কার ডাল এই সব জিনিস ভিজিয়ে রাখা পরিবারের একটি সাধারণ অভ্যাস, প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলে আসা একটি ঐতিহ্য। Photo- File
ভাত ও ডাল এই দুই খাবার যেন একে অপরের পরিপূরক৷ ডিনারে গরম গরম ডালের সঙ্গে রুটি যেমন উপাদেয় তেমনিই এই ঠা ঠা পোড়া গরমে ঠান্ডা ভাতের সঙ্গে আম দিয়ে টক ডাল যেন শরীর জুড়িয়ে দেয়৷ কিন্তু   ডাল রান্নার সময় কয়েকটা ছোট্ট টিপস মানলে তা ডাল খাওয়ার গুণ আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়৷ ডাল, রাজমা, তড়কার ডাল এই সব জিনিস ভিজিয়ে রাখা পরিবারের একটি সাধারণ অভ্যাস, প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলে আসা একটি ঐতিহ্য। Photo- File
কিন্তু জানেন কি এর পিছনে রয়েছে মস্ত বড় কারণ৷ যা আমাদের পরিবারের সিনিয়ররা রোজকারের অভ্যাসের মধ্যে দিয়ে এই গুণের কাজটি করে যান৷ প্রাথমিকভাবে এটি ডালকে আরও সহজে সিদ্ধ করতে সাহায্য করে। তবে এছাড়াও এটা ডালের গুণকে আরও সমৃদ্ধ করে দেবে৷ Photo- File
কিন্তু জানেন কি এর পিছনে রয়েছে মস্ত বড় কারণ৷ যা আমাদের পরিবারের সিনিয়ররা রোজকারের অভ্যাসের মধ্যে দিয়ে এই গুণের কাজটি করে যান৷ প্রাথমিকভাবে এটি ডালকে আরও সহজে সিদ্ধ করতে সাহায্য করে। তবে এছাড়াও এটা ডালের গুণকে আরও সমৃদ্ধ করে দেবে৷ Photo- File
ভিজিয়ে রাখা ডাল প্রথমেই নরম হয়ে যায়৷  নিখুঁতভাবে ডাল সিদ্ধ করার জন্য  যতটা সময় বা জ্বালানি প্রয়োজন তা কমিয়ে দেয় - আমাদের মা এবং ঠাকুরমাদের যা রোজকারের অভ্যাস তার পিছনের বৈজ্ঞানিক কারণ জেনে নিন আর মেনে চলুন সেই নিয়ম৷ Photo- File
ভিজিয়ে রাখা ডাল প্রথমেই নরম হয়ে যায়৷  নিখুঁতভাবে ডাল সিদ্ধ করার জন্য  যতটা সময় বা জ্বালানি প্রয়োজন তা কমিয়ে দেয় – আমাদের মা এবং ঠাকুরমাদের যা রোজকারের অভ্যাস তার পিছনের বৈজ্ঞানিক কারণ জেনে নিন আর মেনে চলুন সেই নিয়ম৷ Photo- File
ডালে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ফোলেট ও আয়রনের মতো উপাদান রয়েছে৷ এছাড়াও বিভিন্ন রকমের প্রোটিনের ভান্ডার ঠাসা রয়েছে এই ডালগুলিতে৷ Photo- File
ডালে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ফোলেট ও আয়রনের মতো উপাদান রয়েছে৷ এছাড়াও বিভিন্ন রকমের প্রোটিনের ভান্ডার ঠাসা রয়েছে এই ডালগুলিতে৷ Photo- File
আয়ুর্বেদ অনুসারে, সর্বোত্তম পুষ্টি শোষণে সাহায্য করে জলে ভেজানো ডাল৷ এটি হজমশক্তি বাড়ায় এবং সামগ্রিক পুষ্টিতে অবদান রাখে। এছাড়া এভাবে ভিজিয়ে রাখলে  অ্যাসিড এবং ট্যানিনগুলি অপসারণ করতে সহায়তা করে৷ এই পদার্থগুলি যা হজমে বাধা দেয় এবং বদহজম, ফোলাভাব এবং বিভিন্ন সম্পর্কিত গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা সৃষ্টি করে। Photo- File
আয়ুর্বেদ অনুসারে, সর্বোত্তম পুষ্টি শোষণে সাহায্য করে জলে ভেজানো ডাল৷ এটি হজমশক্তি বাড়ায় এবং সামগ্রিক পুষ্টিতে অবদান রাখে। এছাড়া এভাবে ভিজিয়ে রাখলে  অ্যাসিড এবং ট্যানিনগুলি অপসারণ করতে সহায়তা করে৷ এই পদার্থগুলি যা হজমে বাধা দেয় এবং বদহজম, ফোলাভাব এবং বিভিন্ন সম্পর্কিত গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা সৃষ্টি করে। Photo- File
উপরন্তু, ভিজিয়ে রাখলে ডালেরল বাইরের গা  থেকে কীটনাশক দূর হয়ে যায়, যা ডাল ব্যবহারের আরও নিরাপদ করে পাশাপাশি পুষ্টিগুণও বাড়িয়ে তোলে৷ Photo- File
উপরন্তু, ভিজিয়ে রাখলে ডালেরল বাইরের গা  থেকে কীটনাশক দূর হয়ে যায়, যা ডাল ব্যবহারের আরও নিরাপদ করে পাশাপাশি পুষ্টিগুণও বাড়িয়ে তোলে৷ Photo- File
ডাল ভেজানোর জন্য সঠিক পদ্ধতি: ডাল বারবার ধুয়ে নিন৷ যতক্ষণ না পাত্রের জল পরিষ্কার হয় ততক্ষণ পর্যন্ত ডালটি ধুয়ে নিন৷  ডালটি পুরোপুরি  ডুবে থাকে এভাবে পর্যাপ্ত জল যোগ করুন। তবে গরম জল দিয়ে ডাল ধোবেন না, বা ভিজিয়েও রাখবেন না৷ Photo- File
ডাল ভেজানোর জন্য সঠিক পদ্ধতি: ডাল বারবার ধুয়ে নিন৷ যতক্ষণ না পাত্রের জল পরিষ্কার হয় ততক্ষণ পর্যন্ত ডালটি ধুয়ে নিন৷  ডালটি পুরোপুরি  ডুবে থাকে এভাবে পর্যাপ্ত জল যোগ করুন। তবে গরম জল দিয়ে ডাল ধোবেন না, বা ভিজিয়েও রাখবেন না৷ Photo- File
যদি ছোলা -মটর এরকম ডাল হয় তাহলে সারারাত ডাল ভিজিয়ে রাখাই ভাল৷ যদি এতক্ষণ ভিজিয়ে রাখা না সম্ভব হয় তাহলে অন্তত রান্না করার এক ঘণ্টা আগে ডাল ভিজিয়ে রাখুন৷ Photo- File
যদি ছোলা -মটর এরকম ডাল হয় তাহলে সারারাত ডাল ভিজিয়ে রাখাই ভাল৷ যদি এতক্ষণ ভিজিয়ে রাখা না সম্ভব হয় তাহলে অন্তত রান্না করার এক ঘণ্টা আগে ডাল ভিজিয়ে রাখুন৷ Photo- File
যদি মনে করেন বাইরে অর্থাৎ রুম টেম্পারেচরে ডাল ভিজিয়ে রাখলে ডাল নষ্ট হয়ে যাবে তাহলে জল দিয়ে ভিজিয়ে একটা পাত্রে ঢাকা দিয়ে ফ্রিজেও রাখতে পারেন৷ Photo- File
যদি মনে করেন বাইরে অর্থাৎ রুম টেম্পারেচরে ডাল ভিজিয়ে রাখলে ডাল নষ্ট হয়ে যাবে তাহলে জল দিয়ে ভিজিয়ে একটা পাত্রে ঢাকা দিয়ে ফ্রিজেও রাখতে পারেন৷ Photo- File
তবে মুসুর ডালের ক্ষেত্রে রান্নার আগে ১০-১৫ মিনিট আগে ভিজিয়ে রাখলেও হবে৷  যদি ভাজা মুগের ডাল রান্না করতে চান তাহলে সেই ডাল না ভিজিয়ে শুধু শুকনো কড়াইতে নেড়ে নিন ৷ তারপর রান্না করুন৷ Photo- File
তবে মুসুর ডালের ক্ষেত্রে রান্নার আগে ১০-১৫ মিনিট আগে ভিজিয়ে রাখলেও হবে৷  যদি ভাজা মুগের ডাল রান্না করতে চান তাহলে সেই ডাল না ভিজিয়ে শুধু শুকনো কড়াইতে নেড়ে নিন ৷ তারপর রান্না করুন৷ Photo- File
 তবে সব ডালই যদি ২ ঘণ্টার বেশি ভিজিয়ে রাখতে পারেন তাহলে শুধু তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হবে তাহলে হজমের জন্যেও সুবিধা হবে৷ Photo- File
তবে সব ডালই যদি ২ ঘণ্টার বেশি ভিজিয়ে রাখতে পারেন তাহলে শুধু তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হবে তাহলে হজমের জন্যেও সুবিধা হবে৷ Photo- File
যদি ছোলার ডাল , তড়কার ডাল বা রাজমা রাঁধেন তাহলে অতি অবশ্যই তা সারা রাত ভিজিয়ে রাখাই ভাল৷ Photo- File
যদি ছোলার ডাল , তড়কার ডাল বা রাজমা রাঁধেন তাহলে অতি অবশ্যই তা সারা রাত ভিজিয়ে রাখাই ভাল৷ Photo- File
বোনাস টিপস: ডালকে যথাযথভাবে ভিজিয়ে এবং পরিষ্কার করার পরে, এটি রান্নার  আগে একটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এফেক্ট দেওয়ার জন্য সিদ্ধ করার সময় এক চিমটি হলুদ দিয়ে দিন। Photo- File
বোনাস টিপস: ডালকে যথাযথভাবে ভিজিয়ে এবং পরিষ্কার করার পরে, এটি রান্নার  আগে একটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এফেক্ট দেওয়ার জন্য সিদ্ধ করার সময় এক চিমটি হলুদ দিয়ে দিন। Photo- File

 

Health Tips: ডালের গুণ অনেক, কিন্তু এই ডাল রোজ খেলে কাজ করবে ‘বিষে’-র মতো, বুঝে খান

: ডাল প্রোটিনের অন্যতম দারুণ উৎস৷ যাঁরা নিরামিশাষি তাঁর নিয়মিতই ভাত বা রুটির পাতে ডাল খান৷ একাধিক জায়গায় সরকার রেশন সামগ্রীতে চালের সঙ্গে ডালও দেয়। ভাতের সঙ্গে অড়হর ডালও খাওয়া হয়৷  বাঙালিরা বিভিন্ন পদে অড়হর ডালও রাঁধে আবার দক্ষিণ ভারতীয় রান্নায় সাম্বারও তৈরি করা যায়।
: ডাল প্রোটিনের অন্যতম দারুণ উৎস৷ যাঁরা নিরামিশাষি তাঁর নিয়মিতই ভাত বা রুটির পাতে ডাল খান৷ একাধিক জায়গায় সরকার রেশন সামগ্রীতে চালের সঙ্গে ডালও দেয়। ভাতের সঙ্গে অড়হর ডালও খাওয়া হয়৷  বাঙালিরা বিভিন্ন পদে অড়হর ডালও রাঁধে আবার দক্ষিণ ভারতীয় রান্নায় সাম্বারও তৈরি করা যায়।
ভাল স্বাদের জন্য মসুর ডালের সঙ্গে রুটি ও ভাত বহুলভাবে খাওয়া হয়। মুগ ডালও অত্যন্ত গুণের।কিন্তু অড়হর ডালের গুণ থাকলেও  কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে।
ভাল স্বাদের জন্য মসুর ডালের সঙ্গে রুটি ও ভাত বহুলভাবে খাওয়া হয়। মুগ ডালও অত্যন্ত গুণের।কিন্তু অড়হর ডালের গুণ থাকলেও  কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে।
মসুর ডাল প্রোটিন এবং ডায়েটারি ফাইবার সমৃদ্ধ। কম কোলেস্টেরল এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে না৷  তাই এটা বোঝা সহজ। কিন্তু খুব বেশি অড়হর ডাল  খেলে বদহজম হতে পারে, হতে পারে দীর্ঘমেয়াদী হজমের সমস্যা৷  ফলে অনেকেরই এই ডাল খাওয়া সুবিধাজনক নাও হতে পারে৷ জেনে নেওয়া যাক এর অপকারিতার দিকগুলি৷
মসুর ডাল প্রোটিন এবং ডায়েটারি ফাইবার সমৃদ্ধ। কম কোলেস্টেরল এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে না৷  তাই এটা বোঝা সহজ। কিন্তু খুব বেশি অড়হর ডাল  খেলে বদহজম হতে পারে, হতে পারে দীর্ঘমেয়াদী হজমের সমস্যা৷  ফলে অনেকেরই এই ডাল খাওয়া সুবিধাজনক নাও হতে পারে৷ জেনে নেওয়া যাক এর অপকারিতার দিকগুলি৷
হজমের সমস্যাঅড়হর ডাল  অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হলে, বিশেষ করে রাতে খেলে বড়সড় সমস্যা তৈরি হতে পারে৷  এতে উচ্চ ফাইবার উপাদান মজুদ থাকার কারণে গ্যাস এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে৷  ফলে বদহজমের সমস্যা হতে পারে। তাই দিনের বেলায় এই ডাল খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা।
হজমের সমস্যা
অড়হর ডাল  অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হলে, বিশেষ করে রাতে খেলে বড়সড় সমস্যা তৈরি হতে পারে৷  এতে উচ্চ ফাইবার উপাদান মজুদ থাকার কারণে গ্যাস এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে৷  ফলে বদহজমের সমস্যা হতে পারে। তাই দিনের বেলায় এই ডাল খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা।
কারণ দিনের বেলায় শরীরের পরিপাকতন্ত্র খুবই সক্রিয় থাকে, পুষ্টি উপাদান ভালভাবে ভেঙে যায় এবং শরীর দ্বারা সঠিকভাবে শোষিত হয়। যাঁরা নিয়মিত ডাল খাওয়ার অভ্যাস করেন তাঁরা যেন এই  ডাল অল্প পরিমাণে খান৷
কারণ দিনের বেলায় শরীরের পরিপাকতন্ত্র খুবই সক্রিয় থাকে, পুষ্টি উপাদান ভালভাবে ভেঙে যায় এবং শরীর দ্বারা সঠিকভাবে শোষিত হয়। যাঁরা নিয়মিত ডাল খাওয়ার অভ্যাস করেন তাঁরা যেন এই  ডাল অল্প পরিমাণে খান৷
ইউরিক অ্যাসিডসাধারণত ডাল ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়ায় না। তবে কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের ডাল খাওয়ার সময়ে সতর্ক হওয়া উচিত। বিশেষ করে যারা পিউরিন ইনটলারেন্স আছে তাদের ভাবা উচিত৷  ডালে উপস্থিত একটি যৌগ এই পিউরিন৷ ফলে খাওয়ার সময় এটা দেখে নেওয়া উচিত৷
ইউরিক অ্যাসিড
সাধারণত ডাল ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়ায় না। তবে কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের ডাল খাওয়ার সময়ে সতর্ক হওয়া উচিত। বিশেষ করে যারা পিউরিন ইনটলারেন্স আছে তাদের ভাবা উচিত৷  ডালে উপস্থিত একটি যৌগ এই পিউরিন৷ ফলে খাওয়ার সময় এটা দেখে নেওয়া উচিত৷
কারণ বেশি ডাল মানে তাদের মধ্যে মেটাবোলাইজড ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যাওয়া। এর ফলে দেখা দিতে পারে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা।গবেষণা পরামর্শ দেয় যে ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টাল কিডনিতে পাথর তৈরির দিকে ঠেলে দিতে পারে৷  এগুলির ফলে চরম ব্যথার কারণ হয়। এটি বর্জ্য নিষ্পত্তিকেও ব্লক করতে পারে। এটি সংক্রমণ এবং কিডনি ব্যর্থতার কারণ হতে পারে।
কারণ বেশি ডাল মানে তাদের মধ্যে মেটাবোলাইজড ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যাওয়া। এর ফলে দেখা দিতে পারে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা।গবেষণা পরামর্শ দেয় যে ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টাল কিডনিতে পাথর তৈরির দিকে ঠেলে দিতে পারে৷  এগুলির ফলে চরম ব্যথার কারণ হয়। এটি বর্জ্য নিষ্পত্তিকেও ব্লক করতে পারে। এটি সংক্রমণ এবং কিডনি ব্যর্থতার কারণ হতে পারে।
হাইপারক্যালেমিয়া:ডালে পটাশিয়াম থাকে। খাবারে পটাসিয়ামের পরিমাণ বেশি হলে হাইপারক্যালেমিয়া হতে পারে। এই অবস্থা প্লাজমা পটাসিয়াম মাত্রা বৃদ্ধি করে। সাধারণভাবে, এটি 5.0 mEq/L থেকে 5.5 mEq/L এর উপরে হলে, সমস্যার সম্মুখীন হতে হতে পারে।
হাইপারক্যালেমিয়া:
ডালে পটাশিয়াম থাকে। খাবারে পটাসিয়ামের পরিমাণ বেশি হলে হাইপারক্যালেমিয়া হতে পারে। এই অবস্থা প্লাজমা পটাসিয়াম মাত্রা বৃদ্ধি করে। সাধারণভাবে, এটি 5.0 mEq/L থেকে 5.5 mEq/L এর উপরে হলে, সমস্যার সম্মুখীন হতে হতে পারে।
হালকা হাইপারক্যালেমিয়া লক্ষণ দেখাতে পারে না। কিন্তু গুরুতর হলে এটি বিপজ্জনক কার্ডিয়াক অ্যারিথমিয়াস, পেশী দুর্বলতা বা পক্ষাঘাত হতে পারে। হাইপারক্যালেমিয়ার লক্ষণগুলির মধ্যে বমি, ক্লান্তি, অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন এবং শ্বাসকষ্ট অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এই উপসর্গগুলি বিশেষ করে যারা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য সঠিক নয়৷
হালকা হাইপারক্যালেমিয়া লক্ষণ দেখাতে পারে না। কিন্তু গুরুতর হলে এটি বিপজ্জনক কার্ডিয়াক অ্যারিথমিয়াস, পেশী দুর্বলতা বা পক্ষাঘাত হতে পারে। হাইপারক্যালেমিয়ার লক্ষণগুলির মধ্যে বমি, ক্লান্তি, অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন এবং শ্বাসকষ্ট অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এই উপসর্গগুলি বিশেষ করে যারা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য সঠিক নয়৷
পাইলস:পাইলস  আক্রান্ত ব্যক্তিরা অড়হর ডাল বেশি খেলে অবস্থা আরও খারাপ হবে। উচ্চ প্রোটিন উপাদান হজম করার জন্য একটি শক্তিশালী পাচনতন্ত্রের প্রয়োজন। প্রসারণ প্রভাব কার্যকর না হলে, কোষ্ঠকাঠিন্য আর অসুবিধা তৈরি করবে৷
পাইলস:
পাইলস  আক্রান্ত ব্যক্তিরা অড়হর ডাল বেশি খেলে অবস্থা আরও খারাপ হবে। উচ্চ প্রোটিন উপাদান হজম করার জন্য একটি শক্তিশালী পাচনতন্ত্রের প্রয়োজন। প্রসারণ প্রভাব কার্যকর না হলে, কোষ্ঠকাঠিন্য আর অসুবিধা তৈরি করবে৷

Cooking Dal in Pressure Cooker: প্রেশার কুকারে ডাল রাঁধলে বাড়ে ইউরিক অ্যাসিড? নুন, তেল দেওয়ার ট্রিক্সেই দূর বিপদ? জানুন বিশেষজ্ঞের মত

ভারতীয় হেঁশেলের ডায়েট মানেই ভাত ডালের বা ডাল রুটির অমোঘ কম্বিনেশন। সঙ্গে আর কিছু থাকুক বা থাকুক, ডাল থাকলেই খিদের মুখে অমৃত ভাত ও রুটি দু’টিই। সময় ও জ্বালানি বাঁচাতে আমরা অনেকেই প্রেশার কুকারে ডাল রাঁধি। কিন্তু একটা ধারণা প্রচলিত আছে যে প্রেশার কুকারে সিদ্ধ করে ডাল তৈরি করলে সেটা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। অনেকের দাবি, প্রেশার কুকারে ডাল রান্না করলে জয়েন্ট পেইন বা গাঁটের ব্যথা এবং অন্যান্য শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। আবার অনেকের মতে, প্রেশার কুকারে ডাল রাঁধলেও এর পুষ্টিমূল্য অটুট থাকে।

এই দ্বন্দ্ব দূর করতে জানুন বিশেষজ্ঞ কৃশ অশোকের মত। তিনি জানিয়েছেন কেন এবং কীভাবে সেরা উপায়ে ডাল রাঁধা যায়। একটি ভিডিও শেয়ার করে তিনি জানিয়েছেন ডাল সিদ্ধ করার সময় পাতলা জলের মতো একটি সাদা আস্তরণ দেখা দেয়। তাকে বলা হয় স্যাপোনিন্স। এবং এই স্যাপোনিন্সে থাকে ইউরিক অ্যাসিড। যার থেকে জয়েন্ট পেন হতে পারে। স্যাপোনিন্স হল উদ্ভিদে থাকা একটি যৌগ। যার থেকে সাবানের ফেনার মতো আস্তরণ তৈরি হয়।

 

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Krish Ashok (@_masalalab)

তাছাড়া ডাল, রেড মিট, মিট অর্গান্স, অ্যালকোহলের মতো খাবারে পুরিন বেশি থাকে। তবে ডাল হাই পুরিন ফুডস-এর মধ্যেও পড়ে না। এই পুরিন ইউরিক অ্যাসিডের ক্ষেত্রে ক্ষতিকারক। প্রেশার কুকারে ডাল সিদ্ধ করলে ওই পাতলা জলের মতো আস্তরণ হাতায় করে নিয়ে ফেলা যায় না। তবে বিশেষজ্ঞ কৃশের মতে, স্যাপোনিন্স ছাড়াও ওই তরলে আছে শর্করাজাতীয় এবং প্রোটিনজাতীয় উপাদান। তাছাড়া বেশি তাপমাত্রায় রাঁধার ফলে স্যাপোনিন্স অধিকাংশই নষ্ট হয়ে যায়। বরং কৃশ মনে করেন, অল্প পরিমাণ স্যাপোনিন্স শরীরের জন্য ভালই। কারণ তাতে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট আছে, যা কোলেস্টেরল রোধ করে।

আরও পড়ুন : ভারতে জন্মানো স্বাদেগন্ধে ১ নম্বর এই চালই পৃথিবীর সেরা! এর ভাত খেয়েছেন কখনও?

কীভাবে ডাল রাঁধবেন প্রেশার কুকারে

প্রেশার কুকারে ডাল রান্না করার নির্দিষ্ট পদ্ধতি আছে। বিশেষজ্ঞের মতে, কুকারে ডাল রাঁধলে সময় ও জ্বালানি বাঁচে। বজায় থাকে পুষ্টিমূল্যও। ডাল সিদ্ধ করার সময় ২ বা ১ ফোঁটা তেল দিতে বলেন তিনি। তাতে ডাল দলা পেকে যাবে না। মসৃণ ও সুসিদ্ধ হবে। অনেকে সিদ্ধ করার সময় নুন দেন। সেটা না করে রান্নার শেষ দিকে নুন দেওয়ার জন্য বলেছেন কৃশ।

Weight Loss Tips: ভাতের পাশে একবাটি এই ডাল…দ্রত কমাবে ওজন, কাছে আসবে না হৃদরোগ, ক্যানসার

বাঙালি হেঁশেল মানেই ভাতের সঙ্গে ডাল। নানারকম ডাল খাওয়ার রীতি আছে বাঙালি বাড়িতে। ফোড়ন বিশেষে পাল্টে যায় একই ডালের স্বাদ। প্রচলিত সেরকমই একটি ডাল হল মটরডাল। ভাঙা মটর হলে হলে সেটা রান্না করা হয় ডাল হিসেবে। গোটা মটরদানায় তৈরি হয় ঘুগনি। কালোজিরে, ঘি, শুকনোলঙ্কার ফোড়নে মটরডালের স্বাদ অমৃত। শীতে এর মধ্যে পড়ে মরশুমি সবজি। স্বাদের পাশাপাশি গুণের দিকেও এই ডাল অতুলনীয়। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

প্রোটিনের ভান্ডার

উদ্ভিজ্জ প্রোটিন প্রচুর পরিমাণে আছে এই ডালে। এক কাপ বা ২৪০ গ্রাম মটর ডালে প্রায় ১৭ গ্রাম প্রোটিন থাকে। শরীরের কোষ, টিস্যু, পেশির সুস্থতার জন্য প্রোটিন প্রয়োজনীয়।

ফাইবার সরবরাহ

মটরডালে অত্যাবশ্যকীয় ফাইবার প্রচুর পরিমাণে আছে। পরিপাক ক্রিয়া উন্নত করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ফাইবার। হৃদরোগ ও টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

ভিটামিন ও খনিজ সরবরাহ

ভিটামিন সি, ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৬ প্রচুর পরিমাণে আছে এই ডালে। পাশাপাশি আছে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম এবং জিঙ্ক। শারীরিক বিভিন্ন কার্যকারিতার জন্য এই উপাদানগুলি প্রয়োজনীয়।

রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি

মটরডালের অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করে। মরশুমি অসুখ থেকে দেয় সুস্থতা।

হৃদরোগের আশঙ্কা কমায়

এই ডালের ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম হৃদরোগের আশঙ্কা রোধ করে।

ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়

ফাইবার সমৃদ্ধ মটরডালে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। পলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।

আরও পড়ুন : ক্যানসার প্রতিরোধী এই কমদামি বুনো পাতার গুণেই পালায় ব্লাড সুগার, কোলেস্টেরলও!

ওজন কমায়

ফাইবার সমৃদ্ধ মটরডাল দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা রোধ করে। ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কাও দূর হয়।

ক্যানসারের ঝুঁকি কম

অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ভরপুর মটরডাল free radical থেকে শরীরকে রক্ষা করে। কোষের ক্ষতি এবং ক্যানসারের আশঙ্কা রোধ হয় এর গুণে।

Blood Sugar Control Diet: ভাতের পাশে এক বাটি বিউলির ডাল! বাড়বে না প্রেশার, সুগার, হৃদরোগ

বিউলির ডালকে আমরা চিনি কলাইয়ের ডাল নামেও৷ গরমে ভাতের পাশে মৌরি ফোড়ন দেওয়া বিউলি ডালের সঙ্গে আলুপোস্ত থাকলে ঘটিবাড়িতে আর কোনও খাবারের দরকারই পড়ে না৷
বিউলির ডালকে আমরা চিনি কলাইয়ের ডাল নামেও৷ গরমে ভাতের পাশে মৌরি ফোড়ন দেওয়া বিউলি ডালের সঙ্গে আলুপোস্ত থাকলে ঘটিবাড়িতে আর কোনও খাবারের দরকারই পড়ে না৷

 

তবে শুধু গরমকালই নয়৷ উপকারিতা অঢেল বলে বছরভরই খান বিউলির ডাল৷ শীতেও হিং ফোড়ন দেওয়া এই ডাল দিব্যি লাগে খেতে৷ পুষ্টিবিদ অবনী কৌল বলেছেন এই ডালের উপকারিতা সম্বন্ধে৷
তবে শুধু গরমকালই নয়৷ উপকারিতা অঢেল বলে বছরভরই খান বিউলির ডাল৷ শীতেও হিং ফোড়ন দেওয়া এই ডাল দিব্যি লাগে খেতে৷ পুষ্টিবিদ অবনী কৌল বলেছেন এই ডালের উপকারিতা সম্বন্ধে৷

 

এই ডালের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৪৩। ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য বিউলির ডাল খুবই উপকারী। কারণ রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না৷
এই ডালের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৪৩। ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য বিউলির ডাল খুবই উপকারী। কারণ রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না৷

 

বিউলির ডালে এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। যা রক্তে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ হ্রাস করে।
বিউলির ডালে এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। যা রক্তে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ হ্রাস করে।

 

বিউলির ডালে উপস্থিত পটাশিয়াম রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতেও সমান ভাবে সাহায্য করে বিউলির ডাল। তাই হাইপ্রেশার নিয়ন্ত্রণেও যথেষ্ট কার্যকর এই ডাল৷
বিউলির ডালে উপস্থিত পটাশিয়াম রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতেও সমান ভাবে সাহায্য করে বিউলির ডাল। তাই হাইপ্রেশার নিয়ন্ত্রণেও যথেষ্ট কার্যকর এই ডাল৷

 

 হজমের সমস্যা কমাতে বিউলির ডাল অত্যন্ত উপকারী। রক্তশূন্যতার মতো রোগকে দূরে রাখে বিউলির ডাল
হজমের সমস্যা কমাতে বিউলির ডাল অত্যন্ত উপকারী। রক্তশূন্যতার মতো রোগকে দূরে রাখে বিউলির ডাল

 

হৃদরোগের আশঙ্কাও কমায় এই ডাল৷
হৃদরোগের আশঙ্কাও কমায় এই ডাল৷

Lentil Foam: ডাল রান্নার সময় ভেসে ওঠা ফেনার প্রলেপ কি খাওয়া যায় নাকি ক্ষতিকর? জানুন বিশেষজ্ঞের মত

বাঙালি হেঁশেলে ভাতের মতো ডালও নিত্য রাঁধা হয়৷ তবে ডাল সেদ্ধ করার সময় উপরে একটা সাদা স্তর ভেসে ওঠে৷ প্রেশার কুকারে ডাল সেদ্ধ করলে এটা দেখা যায় না৷ কিন্তু অন্য পাত্রে সেদ্ধ করার সময় ডালের উপর ভেসে ওঠে এই হাল্কা আস্তরণ৷ দেখতে অনেকটা সাবানের ফেনার মতো৷ ডালের এই স্তরের উপাদান স্যাপোনিনস বলে মনে করা হয়৷ ডালে স্যাপোনিনস নামে গ্লাইকোসাইডস থাকে৷ জলের সংস্পর্শে এলে এই উপাদান গলে যায়৷ তার পরই সাবানের ফেনার মতো প্রলেপ তৈরি করে৷

আবার অনেকের ধারণা, সিদ্ধ করার সময় ডালের প্রোটিন অংশ উন্মুক্ত হয়ে পড়ে৷ তার সঙ্গে জলের বিক্রিয়াতেই তৈরি হয় ওই ফেনিল প্রলেপ৷ কৃষিকাজ ও কৃষিজ ফসল বিশেষজ্ঞ ম্যাথিউ নোসওয়ার্দি জানিয়েছেন, বিক্রিয়ার পর ফেনাজাতীয় প্রলেপ তৈরি হলে গ্লাইকোসাইডস-এর আকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়৷ যে উপাদানের স্বাভাবিক আকার ক্ষতিগ্রস্ত, সেটি কোনওমতেই খাওয়া উচিত নয়৷

আরও পড়ুন :  ব্রেকফাস্টে এভাবে খান ডিম! কমবে কোলেস্টেরল, বাড়বে না ওজন

তাই ডাল রান্নার সময় হাতা দিয়ে এই ফেনাজাতীয় প্রলেপ ফেলে দিন৷ কুকারে না রেঁধে চেষ্টা করুন খোলা পাত্রে ডাল সিদ্ধ করতে৷ তাহলে রান্নার মাঝে মাঝে হাতা দিয়ে তুলে সাদা আস্তরণ ফেলে দিতে পারবেন৷ ডাল রাঁধার আগে বেশ কিছু ক্ষণ ভিজিয়ে রাখুন৷ তার পর বেশ কয়েক বার জল পাল্টে ভাল করে ধুয়ে নিন৷ তাহলে এই ফেনাজাতীয় আস্তরণ বেশি তৈরি হবে না৷

Masoor vs Moong Lentil: মুসুর না মুগ-কোন ডাল খাবেন ব্লাড সুগারের রোগীরা? জানুন বিশেষজ্ঞের মত

মুগ এবং মুসুরডাল-এই দু’টি বাঙালি হেঁশেলে অতি পরিচিত৷ সাধারণত অন্যান্য ডালের তুলনায় এই ডালগুলি বেশি রান্না হয়৷
মুগ এবং মুসুরডাল-এই দু’টি বাঙালি হেঁশেলে অতি পরিচিত৷ সাধারণত অন্যান্য ডালের তুলনায় এই ডালগুলি বেশি রান্না হয়৷

 

বছরের নানা ঋতুতে নানা ভাবে রান্না করা যায় মুসুর ও মুগ ডাল৷ একাধিক ফোড়নে, বিভিন্ন সঙ্গতে স্বাদও পাল্টে যায়৷
বছরের নানা ঋতুতে নানা ভাবে রান্না করা যায় মুসুর ও মুগ ডাল৷ একাধিক ফোড়নে, বিভিন্ন সঙ্গতে স্বাদও পাল্টে যায়৷

 

ব্লাড সুগারের রোগীদের খাওয়াদাওয়া নিয়ে একাধিক বিধিনিষেধ থাকে৷ সব রকম খাবার তাঁদের ডায়েটে রাখা যায় না৷
ব্লাড সুগারের রোগীদের খাওয়াদাওয়া নিয়ে একাধিক বিধিনিষেধ থাকে৷ সব রকম খাবার তাঁদের ডায়েটে রাখা যায় না৷

 

ডালের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য৷ জানেন কি কোন ডাল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সবথেকে ভাল৷ সে বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছিলেন রন্ধন বিশারদ তরলা দালাল৷
ডালের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য৷ জানেন কি কোন ডাল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সবথেকে ভাল৷ সে বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছিলেন রন্ধন বিশারদ তরলা দালাল৷

 

ব্লাড সুগারের রোগীদের ডায়েটে গুরুত্বপূর্ণ হল গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বা জিআই৷ যে খাবারে এই সূচক কম, সেগুলিই ব্যবহার করা হয়৷
ব্লাড সুগারের রোগীদের ডায়েটে গুরুত্বপূর্ণ হল গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বা জিআই৷ যে খাবারে এই সূচক কম, সেগুলিই ব্যবহার করা হয়৷

 

মুগডালের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ২৯৷ অন্যদিকে মুসুরডালের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ২৫৷ সেদিক দিয়ে মুসুরডাল তুলনামূলকভাবে নিরাপদ৷
মুগডালের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ২৯৷ অন্যদিকে মুসুরডালের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ২৫৷ সেদিক দিয়ে মুসুরডাল তুলনামূলকভাবে নিরাপদ৷

 

মুসুরডালে যে কার্বোহাইড্রেটস থাকে, সেটা চরিত্রগতভাবে জটিল৷ তাই রক্তে শর্করার পরিমাণ দ্রুত বাড়ে না৷
মুসুরডালে যে কার্বোহাইড্রেটস থাকে, সেটা চরিত্রগতভাবে জটিল৷ তাই রক্তে শর্করার পরিমাণ দ্রুত বাড়ে না৷

 

মুসুরডালে ফাইবার, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ফোলেট, ফোলিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি৷ যার ফলে পরিপাক ক্রিয়া এবং হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে বজায় থাকে৷
মুসুরডালে ফাইবার, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ফোলেট, ফোলিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি৷ যার ফলে পরিপাক ক্রিয়া এবং হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে বজায় থাকে৷

 

তবে যাঁদের কিডনি সংক্রান্ত সমস্যা আছে তাঁদের মুসুরডাল চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই ডায়েটে রাখতে হবে৷
তবে যাঁদের কিডনি সংক্রান্ত সমস্যা আছে তাঁদের মুসুরডাল চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই ডায়েটে রাখতে হবে৷

 

 মুগডালও খেতে পারেন ডায়াবেটিস রোগীরা৷ তবে বহুল পরিচিত এই দু’টি ডাল মুগ ও মুসুরের মধ্যে মধুমেহ রোগীদের জন্য মুসুরডালই বেশি কার্যকর৷
মুগডালও খেতে পারেন ডায়াবেটিস রোগীরা৷ তবে বহুল পরিচিত এই দু’টি ডাল মুগ ও মুসুরের মধ্যে মধুমেহ রোগীদের জন্য মুসুরডালই বেশি কার্যকর৷

Moong Dal Benefits: কমবে ডায়াবেটিস, ঝরবে ওজন! শুধু ১ বাটি মুগডাল খান এভাবে

বাঙালি হেঁশেলে সোনা মুগ ডালের কদর বরাবরের৷ অনুষ্ঠানবাড়ির ভোজ তো মুগডাল ছাড়া ভাবাই যায় না৷
বাঙালি হেঁশেলে সোনা মুগ ডালের কদর বরাবরের৷ অনুষ্ঠানবাড়ির ভোজ তো মুগডাল ছাড়া ভাবাই যায় না৷

 

মুগডাল নানাভাবে তৈরি হয় বাঙালি হেঁশেলে৷ মাছের মাথা দিয়ে, শীতকালীন সব্জি দিয়ে, গরমে লাউ দিয়ে বা জিরে ফোড়ন দিয়েই দিব্যি খোলতাই হয় স্বাদ৷
মুগডাল নানাভাবে তৈরি হয় বাঙালি হেঁশেলে৷ মাছের মাথা দিয়ে, শীতকালীন সব্জি দিয়ে, গরমে লাউ দিয়ে বা জিরে ফোড়ন দিয়েই দিব্যি খোলতাই হয় স্বাদ৷

 

মুগডাল নানা রকমের হয়৷ সেগুলির মধ্যে সোনা মুগের ডাল স্বাদে সেরা৷ দামও সবথেকে বেশি৷ এই ডালের গুণ নিয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ নমামি আগরওয়াল৷
মুগডাল নানা রকমের হয়৷ সেগুলির মধ্যে সোনা মুগের ডাল স্বাদে সেরা৷ দামও সবথেকে বেশি৷ এই ডালের গুণ নিয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ নমামি আগরওয়াল৷

 

সোনা মুগডালে ফাইবার প্রচুর পরিমাণে আছে৷ কোলেস্টেরল ও ফ্যাটের পরিমাণ সামান্য৷ তাই পুষ্টিগুণের দিক দিয়ে স্বাস্থ্যকর৷ বাড়তি ওজন ঝরিয়ে রোগা হওয়ার জন্য ডায়েটিং যাঁরা করছেন তাঁরা অবশ্যই খাবেন মুগডাল৷
সোনা মুগডালে ফাইবার প্রচুর পরিমাণে আছে৷ কোলেস্টেরল ও ফ্যাটের পরিমাণ সামান্য৷ তাই পুষ্টিগুণের দিক দিয়ে স্বাস্থ্যকর৷ বাড়তি ওজন ঝরিয়ে রোগা হওয়ার জন্য ডায়েটিং যাঁরা করছেন তাঁরা অবশ্যই খাবেন মুগডাল৷

 

মুগডালে প্রচুর পরিমাণে আছে আয়রন, ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন৷ ডাক্তারের তরফে চিকিৎসাগত বাধা না থাকলে ব্লাড সুগারেও খাওয়া যায় এই ডাল৷ তবে ডালে অতিরিক্ত তেল বা ঘি দেওয়া যাবে না৷
মুগডালে প্রচুর পরিমাণে আছে আয়রন, ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন৷ ডাক্তারের তরফে চিকিৎসাগত বাধা না থাকলে ব্লাড সুগারেও খাওয়া যায় এই ডাল৷ তবে ডালে অতিরিক্ত তেল বা ঘি দেওয়া যাবে না৷

 

একবাটি মুগডাল থেকে আপনি পাবেন ডায়েটরি ফাইবার, সোডিয়াম-সহ অন্যান্য পুষ্টিমূল্য৷ যা আপনার শরীরের জন্য উপকারী৷
একবাটি মুগডাল থেকে আপনি পাবেন ডায়েটরি ফাইবার, সোডিয়াম-সহ অন্যান্য পুষ্টিমূল্য৷ যা আপনার শরীরের জন্য উপকারী৷

 

কাঁচা এবং ভাজা- দু’ রকমের মুগডালই স্বাদে সেরা৷ তবে খাদ্য বিশেষজ্ঞরা বলেন গ্যাস, অম্বল-সহ পেটের রোগ এড়াতে এই ডাল খেতে হবে ভেজে নিয়েই৷
কাঁচা এবং ভাজা- দু’ রকমের মুগডালই স্বাদে সেরা৷ তবে খাদ্য বিশেষজ্ঞরা বলেন গ্যাস, অম্বল-সহ পেটের রোগ এড়াতে এই ডাল খেতে হবে ভেজে নিয়েই৷

 

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)