Tag Archives: Knowledge

বেড়াতে গিয়ে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হোটেল রুমে থাকাকালীন দরজায় রাখুন তোয়ালে; ভ্রমণ সংক্রান্ত টিপস শেয়ার করে জানালেন বিমানসেবিকা

কলকাতা: আমরা যখন বাইরে কোথাও বেড়াতে যাই, সেখানে থাকার জন্য হোটেল বুক করতে হয়। কিন্তু হোটেলে থাকাকালীন অতিথিদের একাধিক বিষয় মাথায় রাখা উচিত। আর যাঁরা হামেশাই বেড়াতে যান, তাঁরা হোটেলে থাকাকালীন বেশ কিছু ভুল করে থাকেন। যা অনেক বড় বলে প্রমাণিত হতে পারে। কিন্তু এবার এক বিমানসেবিকা সম্প্রতি কিছু টিপস ভাগ করে নিয়েছেন। বলা ভাল, তিনি কিছু ট্র্যাভেল হ্যাকের কথা জানিয়েছেন। আর ভ্রমণার্থীদেরও সেই টিপস সম্পর্কে জানা উচিত।

ডেইলি স্টার নিউজ ওয়েবসাইটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিসি নামে এক বিমানসেবিকা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টিকটকে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। সেখানে তিনি জানিয়েছেন যে, হোটেলে থাকাকালীন কী কী বিষয় মাথায় রাখা উচিত! যাঁরা নিয়মিত বেড়াতে যান, তাঁদের প্রত্যেকের এই তথ্যগুলি জানা আবশ্যক।

আরও পড়ুন– রাশিফল মার্চ ২০২৪; দেখে নিন এই মাস নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা

সিসি নামের ওই বিমানসেবিকা জানিয়েছেন যে, বেড়াতে গিয়ে কোনও হোটেলে উঠলে সেখানে কতগুলি প্রস্থানের দ্বার আছে, সেটা জেনে রাখা আবশ্যক। সেই সঙ্গে ওইসব দরজা কোন দিকে রয়েছে, সেটাও জেনে নিতে হবে। যদি ওই হোটেলে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা বা দুর্ঘটনা ঘটে যায়, তাহলে প্রস্থানের দ্বার জেনে নিলে বেরোতে সুবিধা হবে। ধরা যাক, হোটেলে আগুন লাগল, সেই সময় আগুন আর ধোঁয়া থেকে পালানোর পথ খুঁজতে বেশি বেগ পেতে হবে না! এখানেই শেষ নয়, সিসি আরও বলেন যে, যখনই তিনি কোনও হোটেলে ওঠেন, তখন তিনি শাওয়ার, আলমারি, আয়না এবং ঘরের আনাচকানাচ খুঁজে দেখেন। কারণ সেখানে কেউ লুকিয়ে থাকতে পারেন কিংবা কোনও গোপন ক্যামেরা বসানো থাকতে পারে।

আরও পড়ুন– ধীরে ধীরে হবে আবহাওয়ার পরিবর্তন, কাল দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার পূর্বাভাস রাজ্যের বেশ কিছু জেলায়!

আর সিসির শেয়ার করা হ্যাকের মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হল, দরজায় তোয়ালে রাখা। তিনি বলেন যে, এই হ্যাকের মাধ্যমে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা সম্ভব। তাই রাতে ঘুমোনোর সময় দরজা এবং দরজার ফ্রেমের মাঝে একটি তোয়ালে রেখে দরজাটি লক করে নিতে হবে। এতে দরজা এঁটে বন্ধ হবে। আর কেউ ধাক্কা মারলেও তা সহজে খুলবে না। যদি খুলতেও হয়, তাহলে যথেষ্ট বল প্রয়োগ করতে হবে। আর এই সময়ের মধ্যেই ঘরে থাকা অতিথি জেগে যেতে পারবেন।

এ ছাড়া সিসি আরও বলেন, অনেক সময় কেউ দরজায় টোকা মেরে বলতে পারেন যে, রুম সার্ভিস থেকে এসেছেন। অথচ দেখা গেল, ঘরে থাকা অতিথি কোনও কিছুই অর্ডার করেননি। তাই সেক্ষেত্রে ঘরের দরজা খোলার আগে রিসেপশনে ফোন করে গোটা বিষয়টা জেনে নিতে হবে। এর পাশাপাশি, যদি হোটেলের নিচের তলায় ঘর পাওয়া যায়, তাহলে নিজের সেই ঘরের জানলার লক সাবধানে পরীক্ষা করে নিতে হবে। আর এই সমস্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা অনুসরণ করে নিজেকে সুরক্ষিত রাখা সম্ভব।

রাস্তায় টাকা পড়ে থাকতে দেখেও এড়িয়ে যাচ্ছেন? সাবধান! জেনে নিন ওই পরিস্থিতিতে কী করণীয়

অনেক সময় রাস্তায় চলতে-ফিরতে গিয়ে টাকা পড়ে থাকতে দেখা যায়। এমন পরিস্থিতি তৈরি হলে অনেকেই সেই টাকা তুলে নিয়ে খোঁজ করেন যে, কারও টাকা খোওয়া গিয়েছে কি না! সেই ব্যক্তিকে পাওয়া গেলে সেই টাকা তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয়। আর কাউকে পাওয়া না গেলে তো কথাই নেই। রাস্তায় খুঁজে পাওয়া টাকা তখন নিজের কাছেই রেখে দেন অনেকে। আবার অনেকে তা দান করে দেন। Representative Image
অনেক সময় রাস্তায় চলতে-ফিরতে গিয়ে টাকা পড়ে থাকতে দেখা যায়। এমন পরিস্থিতি তৈরি হলে অনেকেই সেই টাকা তুলে নিয়ে খোঁজ করেন যে, কারও টাকা খোওয়া গিয়েছে কি না! সেই ব্যক্তিকে পাওয়া গেলে সেই টাকা তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয়। আর কাউকে পাওয়া না গেলে তো কথাই নেই। রাস্তায় খুঁজে পাওয়া টাকা তখন নিজের কাছেই রেখে দেন অনেকে। আবার অনেকে তা দান করে দেন। Representative Image
তবে জ্যোতিষীরা বলেন, এভাবে অর্থপ্রাপ্তি আসলে কোনও কিছুর ইঙ্গিত হতে পারে! হিন্দুশাস্ত্র মতে, অর্থ আসলে দেবী লক্ষ্মীর প্রতীক। এই পরিস্থিতিতে রাস্তায় টাকা পড়ে থাকতে দেখেও সেটা না দেখার ভান করার অর্থ হচ্ছে মা লক্ষ্মীকে অপমান করা। তাই বলা হয় যে, রাস্তায় যদি টাকা পড়েও থাকে, তার অপমান করা একেবারেই উচিত নয়। Representative Image
তবে জ্যোতিষীরা বলেন, এভাবে অর্থপ্রাপ্তি আসলে কোনও কিছুর ইঙ্গিত হতে পারে!
হিন্দুশাস্ত্র মতে, অর্থ আসলে দেবী লক্ষ্মীর প্রতীক। এই পরিস্থিতিতে রাস্তায় টাকা পড়ে থাকতে দেখেও সেটা না দেখার ভান করার অর্থ হচ্ছে মা লক্ষ্মীকে অপমান করা। তাই বলা হয় যে, রাস্তায় যদি টাকা পড়েও থাকে, তার অপমান করা একেবারেই উচিত নয়। Representative Image
তাই যদি রাস্তায় পড়ে থাকা অবস্থায় টাকা পাওয়া যায়, সম্ভব হলে যাঁর টাকা, তাঁর হাতেই তা ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। কিংবা সঠিক মানুষের হাতে সেই টাকা তুলে দেওয়া আবশ্যক। এই পরিস্থিতিতে কী করণীয় সেটাই দেখে নেওয়া যাক! Representative Image
তাই যদি রাস্তায় পড়ে থাকা অবস্থায় টাকা পাওয়া যায়, সম্ভব হলে যাঁর টাকা, তাঁর হাতেই তা ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। কিংবা সঠিক মানুষের হাতে সেই টাকা তুলে দেওয়া আবশ্যক। এই পরিস্থিতিতে কী করণীয় সেটাই দেখে নেওয়া যাক! Representative Image
প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, রাস্তায় অর্থ প্রাপ্তির দু’টো আলাদা আলাদা অর্থ রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় টাকা দেখা অথবা বাড়ি ফেরার সময় টাকাপয়সা খুঁজে পাওয়া। তাই বলা হয় যে, বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় টাকা-পয়সা পাওয়া গেলে তা নিজের অফিসে রেখে দিতে হবে, কিংবা কোনও মন্দিরে অনুদানে দিয়ে দিতে হবে। অর্থাৎ সেই টাকা নিজের কাছে রেখে খরচ করা একেবারেই চলবে না।Representative Image
প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, রাস্তায় অর্থ প্রাপ্তির দু’টো আলাদা আলাদা অর্থ রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় টাকা দেখা অথবা বাড়ি ফেরার সময় টাকাপয়সা খুঁজে পাওয়া। তাই বলা হয় যে, বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় টাকা-পয়সা পাওয়া গেলে তা নিজের অফিসে রেখে দিতে হবে, কিংবা কোনও মন্দিরে অনুদানে দিয়ে দিতে হবে। অর্থাৎ সেই টাকা নিজের কাছে রেখে খরচ করা একেবারেই চলবে না।Representative Image
তবে আবার যদি কখনও অফিস অথবা কোনও গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে ফেরার সময় টাকা খুঁজে পান, তাহলে সেটা নিজের কাছেই রাখা যেতে পারে। যদিও এক্ষেত্রে অবশ্য মনে রাখা দরকার যে, খুঁজে পাওয়া ওই টাকা কিন্তু নিজের আয় করা নয়। সেই টাকা যদি নিয়ে খরচ করা হয়, তাহলে অপ্রয়োজনীয় খরচ বেড়ে যাবে। তাই সেই টাকা সঙ্গে রাখলেও সেটা ডায়েরি কিংবা একটা খামের মধ্যে রেখে দেওয়া উচিত। Representative Image
তবে আবার যদি কখনও অফিস অথবা কোনও গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে ফেরার সময় টাকা খুঁজে পান, তাহলে সেটা নিজের কাছেই রাখা যেতে পারে। যদিও এক্ষেত্রে অবশ্য মনে রাখা দরকার যে, খুঁজে পাওয়া ওই টাকা কিন্তু নিজের আয় করা নয়। সেই টাকা যদি নিয়ে খরচ করা হয়, তাহলে অপ্রয়োজনীয় খরচ বেড়ে যাবে। তাই সেই টাকা সঙ্গে রাখলেও সেটা ডায়েরি কিংবা একটা খামের মধ্যে রেখে দেওয়া উচিত। Representative Image
সাধারণত জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, রাস্তায় যদি টাকা-পয়সা পাওয়া যায়, তাহলে সেটা ভাল প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়। কারণ জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, টাকা আসলে দেবী লক্ষ্মীরই আর এক রূপ। তাই যখন কারও অর্থপ্রাপ্তি ঘটে, তখন মনে করা হয় যে, মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ তাঁর উপর রয়েছে। আর সেই ব্যক্তির জীবনে যদি কোনও আর্থিক সমস্যা এসেও থাকে, সেটা খুব শীঘ্রই দূর হবে। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)
সাধারণত জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, রাস্তায় যদি টাকা-পয়সা পাওয়া যায়, তাহলে সেটা ভাল প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়। কারণ জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, টাকা আসলে দেবী লক্ষ্মীরই আর এক রূপ। তাই যখন কারও অর্থপ্রাপ্তি ঘটে, তখন মনে করা হয় যে, মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ তাঁর উপর রয়েছে। আর সেই ব্যক্তির জীবনে যদি কোনও আর্থিক সমস্যা এসেও থাকে, সেটা খুব শীঘ্রই দূর হবে। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)

জ্ঞান থেকে স্বাস্থ্য, বিনোদন এখন এক আঙুলের ছোঁয়ায়, KnowPedia কাজে আসবে সবারই

কলকাতা: দ্য অ্যাকোলেড গ্রুপ নিয়ে এল KnowPedia। ডিজিটাল মাধ্যমে স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং বিনোদন জগতের জ্ঞানকোষ। আঙুলের ছোঁয়ায় মিলবে সব তথ্য।

কলকাতায় KnowPedia-র উন্মোচন অনুষ্ঠানে অ্যাকোলেড গ্রুপের সিইও মনিকা পরাশর লাহিড়ি ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন অ্যাকোলেড গ্রুপের হেলথোলজি-র প্রধান উপদেষ্টা ড. দেবাশিস ভট্টাচার্য, অ্যাকোলেড গ্রুপের শিক্ষা বিভাগের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক গুরুদাস গুপ্ত, ফুড ভ্লগার এবং উপদেষ্টা ইন্দ্রজিৎ লাহিড়ি, ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন এমডি এবং সিইও পার্থপ্রতিম সেনগুপ্ত, লাইফলাইন হাসপাতালের চেয়ারম্যান এবং চিফ সার্জন সার্জিক্যাল গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট ডা. জে এস রামকুমার প্রমুখ।

আরও পড়ুন– ভিক্ষা করে ৪৫ দিনেই রোজগার আড়াই লক্ষ টাকা; মহিলার অ্যাকাউন্ট দেখে হাঁ ব্যাঙ্কের অফিসাররাও!

তথ্য বা জ্ঞান সবার কাছে পৌঁছে দেওয়াই এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য। প্ল্যাটফর্মে তিনটি স্বতন্ত্র বিভাগ রয়েছে। LearnHub, HealthOlogy এবং KnowFlix। LearnHub হল পার্সোনালাইজড লার্নিং অ্যাগ্রিগেটর। বিশ্বের সেরা প্রতিষ্ঠানের কোর্স এখানে পাওয়া যাবে। ব্যক্তিগত প্রয়োজন পূরণ এবং লক্ষ্য অর্জনের জন্য আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স চালিত লার্নহাব ব্যবহার করতে পারবেন যে কেউ। HealthOlogy হল হেলথ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। এখানে ইউজার স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ, অগ্রগতি এবং সমাধানের সুযোগ পাবেন। অন্য দিকে, KnowFlix হল আকর্ষক অডিও ভিজ্যুয়াল কন্টেন্টের লাইব্রেরি। এক ছাতার তলায় বিভিন্ন ধরনের বিষয়বস্তুর সমাহার।

অ্যাকোলেড গ্রুপের মতে, একজন মানুষ যে পরিস্থিতিতেই থাকুক না কেন, জ্ঞানের আলো পৌঁছে দিতে হবে। অ্যাসেন্ড আইনলেজ তথ্যপূর্ণ এবং উপভোগ্য উপস্থাপনার মাধ্যমে সমস্ত ধরনের বাধা সরিয়ে সেই কাজটাই করবে। সবার শেখার জন্যই এখানে কিছু না কিছু রয়েছে। এআই টেকনোলজি প্ল্যাটফর্মকে ব্যক্তিগত প্রয়োজন অনুযায়ী গড়েপিটে নেওয়া হয়েছে, যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারেন।

আরও পড়ুন- ‘মা’-এর সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দিলেন যুবক, বিয়ের ভাইরাল ভিডিও দেখে নেটদুনিয়ার ক্ষোভ বাঁধ ভাঙল

KnowPedia সফটওয়্যার উন্মোচন অনুষ্ঠানে অ্যাকোলেড গ্রুপের সিইও মনিকা পরাশর লাহিড়ি বলেন, ‘‘জ্ঞানকে আকর্ষণীয়ভাবে সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্যই অ্যাসেন্ডের জন্ম। আমরা সমাজের প্রতিটি সদস্যকে অনুপ্রাণিত করতে চাই।’’ অধ্যাপক গুরুদাস গুপ্ত বলেন, ‘‘লার্নিং ল্যান্ডস্কেপে গেম চেঞ্জার হতে চলেছে লার্নহাব। সেরা প্রতিষ্ঠানের সব কোর্স এখন মিলবে আঙুলের ডগায়।’’ ইন্দ্রজিৎ লাহিড়ি বলেন, ‘‘KnowFlix হল জ্ঞান এবং বিনোদনের ভান্ডার। বিষয়বস্তু সম্পর্কে কৌতূহল জাগিয়ে তোলে, চিন্তাশীল কাজের অনুপ্রেরণা জোগায়।’’

General Knowledge: বলুন তো মদ খেলে চোখ ‘লাল’ হয়ে যায় কেন? আসল ‘কারণ’ কিন্তু জানেন না অনেকেই

মদ্যপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। তবে জানা সত্বেও অনেকেই নিয়মিত মদ্যপান করেন। কম বা বেশি বয়সী, নারী হোন বা পুরুষ, অনেকেই আছেন যাঁরা এই ধরনের অ্যালকোহলিক পানীয়গুলি খেতে পছন্দ করেন। তবে এই ধরণের পানীয় শরীরে নানা প্রভাব ফেলে। যার কিছুটা বাহ্যিক, কিছুটা ভিতরের।
মদ্যপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। তবে জানা সত্বেও অনেকেই নিয়মিত মদ্যপান করেন। কম বা বেশি বয়সী, নারী হোন বা পুরুষ, অনেকেই আছেন যাঁরা এই ধরনের অ্যালকোহলিক পানীয়গুলি খেতে পছন্দ করেন। তবে এই ধরণের পানীয় শরীরে নানা প্রভাব ফেলে। যার কিছুটা বাহ্যিক, কিছুটা ভিতরের।
আপনি নিশ্চয়ই লক্ষ্য করে থাকবেন যে মদ খাওয়ার পর অনেকেরই চোখ লাল হয়ে যায়। কিন্তু এর কারণ জানেন? এমনই কিছু অজানা প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আসা হল এই প্রতিবেদনে।
আপনি নিশ্চয়ই লক্ষ্য করে থাকবেন যে মদ খাওয়ার পর অনেকেরই চোখ লাল হয়ে যায়। কিন্তু এর কারণ জানেন? এমনই কিছু অজানা প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আসা হল এই প্রতিবেদনে।
মদ খেলে চোখ লাল হয়ে যায় কেন?মদ খেলে আমাদের চোখের রক্তনালীগুলি বড় হয়ে যায় এবং তাতে রক্ত পরিপূর্ণ হয়। যার জন্য মদ খাওয়ার পর চোখ লাল হয়ে যায়।
মদ খেলে চোখ লাল হয়ে যায় কেন?
মদ খেলে আমাদের চোখের রক্তনালীগুলি বড় হয়ে যায় এবং তাতে রক্ত পরিপূর্ণ হয়। যার জন্য মদ খাওয়ার পর চোখ লাল হয়ে যায়।
বিশেষজ্ঞদের কথায়, এটি ঘটে কারণ অ্যালকোহল রক্তনালীগুলিকে শিথিল এবং প্রসারিত করে, রক্ত ​​​​প্রবাহ বৃদ্ধি করে । এই ফোলা রক্তনালীগুলির কারণে লাল চোখ এবং চোখে জ্বালা বোধ হতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের কথায়, এটি ঘটে কারণ অ্যালকোহল রক্তনালীগুলিকে শিথিল এবং প্রসারিত করে, রক্ত ​​​​প্রবাহ বৃদ্ধি করে । এই ফোলা রক্তনালীগুলির কারণে লাল চোখ এবং চোখে জ্বালা বোধ হতে পারে।
আবার অত্যধিক অ্যালকোহল সেবন অ্যালকোহলযুক্ত হেপাটাইটিস সৃষ্টি করে, সেক্ষেত্রে এমনকি চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যেতে পারে।
আবার অত্যধিক অ্যালকোহল সেবন অ্যালকোহলযুক্ত হেপাটাইটিস সৃষ্টি করে, সেক্ষেত্রে এমনকি চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যেতে পারে।
কিছু মানুষের মদের নেশা করা উচিত নয়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, মস্তিষ্ক, স্নায়ু, লিভার, হৃদযন্ত্র ও মনের উপর প্রভাব ফেলে মদ। বেশকিছু কারণে অ্যালকোহল পান শরীরে বিষের মতো কাজ করতে পারে।
কিছু মানুষের মদের নেশা করা উচিত নয়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, মস্তিষ্ক, স্নায়ু, লিভার, হৃদযন্ত্র ও মনের উপর প্রভাব ফেলে মদ। বেশকিছু কারণে অ্যালকোহল পান শরীরে বিষের মতো কাজ করতে পারে।
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর অ্যালকোহল অ্যাবিউজ অ্যান্ড অ্যালকোহলিজম বলছে, এক-দু’ পেগ মদ দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা করে দিতে পারে, কথা বলায় জড়তা আনতে পারে, স্মৃতিশক্তি কেড়ে নিতে পারে, শরীরের উপর নিয়ন্ত্রণ নষ্ট করে দিতে পারে। মদ্যপান বন্ধ করলে এই সমস্যাগুলি সহজেই চলে যেতে পারে।
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর অ্যালকোহল অ্যাবিউজ অ্যান্ড অ্যালকোহলিজম বলছে, এক-দু’ পেগ মদ দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা করে দিতে পারে, কথা বলায় জড়তা আনতে পারে, স্মৃতিশক্তি কেড়ে নিতে পারে, শরীরের উপর নিয়ন্ত্রণ নষ্ট করে দিতে পারে। মদ্যপান বন্ধ করলে এই সমস্যাগুলি সহজেই চলে যেতে পারে।

Knowledge Story: সবচেয়ে জোরে তাড়া করে কোন সাপ? বাড়ির আশপাশেই থাকে একজন..কত নম্বরে রয়েছে King Cobra?

সাপ পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক শিকারি। কিন্তু জানেন কি কোন সাপ সবচেয়ে দ্রুত তাড়া করে? কিং কোবরা তার শিকারের পিছনে কত গতিতে দৌড়য়? উত্তর জানলে রীতিমতো চমকে যাবেন।
সাপ পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক শিকারি। কিন্তু জানেন কি কোন সাপ সবচেয়ে দ্রুত তাড়া করে? কিং কোবরা তার শিকারের পিছনে কত গতিতে দৌড়য়? উত্তর জানলে রীতিমতো চমকে যাবেন।
এই প্রতিবেদনে আমরা এমন ৬টি সাপের কথা বলতে বলব, যাদের গতি দ্রুততম৷ একবার শিকার দেখতে পেলেই ঝাঁপিয়ে পড়ে। এদের অনেকেরই গতি মানুষের পালানোর গতির চেয়ে বেশি।
এই প্রতিবেদনে আমরা এমন ৬টি সাপের কথা বলতে বলব, যাদের গতি দ্রুততম৷ একবার শিকার দেখতে পেলেই ঝাঁপিয়ে পড়ে। এদের অনেকেরই গতি মানুষের পালানোর গতির চেয়ে বেশি।
পৃথিবীর দ্রুততম তাড়া করা সাপেদের মধ্যে সাদার্ন ব্ল্যাক রেসার হল ষষ্ঠ দ্রুততম৷ এরা নিজেদের শিকারের পিছনে প্রায় ১২.৮৭ কিলোমিটার গতিতে তাড়া করে এবং একবারও না থেমে শিকারকে পাকড়াও করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষের পালানোর গতি এর অর্ধেক। তবে এরা নিজেদের শিকারকে পেঁচিয়ে ধরে না, বরং মাটির সঙ্গে চেপে ধরে রেখে দমবন্ধ করে মেরে ফেলে।
পৃথিবীর দ্রুততম তাড়া করা সাপেদের মধ্যে সাদার্ন ব্ল্যাক রেসার হল ষষ্ঠ দ্রুততম৷ এরা নিজেদের শিকারের পিছনে প্রায় ১২.৮৭ কিলোমিটার গতিতে তাড়া করে এবং একবারও না থেমে শিকারকে পাকড়াও করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষের পালানোর গতি এর অর্ধেক। তবে এরা নিজেদের শিকারকে পেঁচিয়ে ধরে না, বরং মাটির সঙ্গে চেপে ধরে রেখে দমবন্ধ করে মেরে ফেলে।
Yellow-Bellied Sea Snake বা হলুদ পেটের সামুদ্রিক সাপ ঘণ্টায় ৪ কিলোমিটার বেগে সাঁতার কেটে নিজের শিকারকে ধাওয়া করতে পারে৷ মাটির সঙ্গে এর তুলনা করলে এই গতি হবে প্রায় ১৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। এই সাপ ভয়ঙ্কর বিষাক্ত হয়৷ সাগর-মহাসাগরের উত্তাল ঢেউয়ে অনায়াসে টিকে থাকতে পারে৷
Yellow-Bellied Sea Snake বা হলুদ পেটের সামুদ্রিক সাপ ঘণ্টায় ৪ কিলোমিটার বেগে সাঁতার কেটে নিজের শিকারকে ধাওয়া করতে পারে৷ মাটির সঙ্গে এর তুলনা করলে এই গতি হবে প্রায় ১৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। এই সাপ ভয়ঙ্কর বিষাক্ত হয়৷ সাগর-মহাসাগরের উত্তাল ঢেউয়ে অনায়াসে টিকে থাকতে পারে৷
শিকারকে তাড়া করা দ্রুততম সাপেদের মধ্য কিং কোবরা রয়েছে চার নম্বরে৷ কিং কোবরা প্রতি সেকেন্ডে ৩.৩৩ মিটার গতিতে শিকারকে তাড়া করে। এটি এতটাই বিষাক্ত যে এর বিষ মানবদেহে পৌঁছলে এবং সঠিক চিকিৎসা না করা হলে ৩০ মিনিটের মধ্যেই মানুষটি মারা যায়। তাহলে, বিশ্বের দ্রুততম সাপ কোনটি?
শিকারকে তাড়া করা দ্রুততম সাপেদের মধ্য কিং কোবরা রয়েছে চার নম্বরে৷ কিং কোবরা প্রতি সেকেন্ডে ৩.৩৩ মিটার গতিতে শিকারকে তাড়া করে। এটি এতটাই বিষাক্ত যে এর বিষ মানবদেহে পৌঁছলে এবং সঠিক চিকিৎসা না করা হলে ৩০ মিনিটের মধ্যেই মানুষটি মারা যায়। তাহলে, বিশ্বের দ্রুততম সাপ কোনটি?
আমেরিকার কটনমাউথ সাপ রয়েছে এই দ্রুততম শিকারি সাপের তালিকার তিন নম্বরে। এটি এক সেকেন্ডেরও কম সময়ে ছয় ফুটের বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে।
আমেরিকার কটনমাউথ সাপ রয়েছে এই দ্রুততম শিকারি সাপের তালিকার তিন নম্বরে। এটি এক সেকেন্ডেরও কম সময়ে ছয় ফুটের বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে।
দুই নম্বরে রয়েছে র‍্যাট স্নেক। এটি কোবরা বা কটন মাউথের মতো বিষাক্ত নয়, তবে এটির গতিও মারাত্মক৷ শিকারকে তাড়া করার বিষয়ে কিং কোবরা কিংবা কটন মাউথকেও ছাপিয়ে যায় এই সাপ৷
দুই নম্বরে রয়েছে র‍্যাট স্নেক। এটি কোবরা বা কটন মাউথের মতো বিষাক্ত নয়, তবে এটির গতিও মারাত্মক৷ শিকারকে তাড়া করার বিষয়ে কিং কোবরা কিংবা কটন মাউথকেও ছাপিয়ে যায় এই সাপ৷
শিকারের পিছনে সবচেয়ে দ্রুত তাড়া করার তালিকায় প্রথমেই আলে সাইডউইন্ডার র‍্যাটলস্নেকের নাম। এটি প্রায় ২৯ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে তার শিকারের উপরে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। এর চলার পদ্ধতি একটু অন্য রকম, তাই এর গতিও বেশ বেশি। সাইডওয়াইন্ডার মেক্সিকো এবং আমেরিকার দক্ষিণ-পশ্চিমের মরুভূমি অঞ্চলে পাওয়া যায়।
শিকারের পিছনে সবচেয়ে দ্রুত তাড়া করার তালিকায় প্রথমেই আলে সাইডউইন্ডার র‍্যাটলস্নেকের নাম। এটি প্রায় ২৯ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে তার শিকারের উপরে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। এর চলার পদ্ধতি একটু অন্য রকম, তাই এর গতিও বেশ বেশি। সাইডওয়াইন্ডার মেক্সিকো এবং আমেরিকার দক্ষিণ-পশ্চিমের মরুভূমি অঞ্চলে পাওয়া যায়।

Knowledge Story: হেলেঞ্চা শাকের ইংরেজি কী? উত্তর অজানা ৯০ শতাংশের

বিভিন্ন ধরনের শাঁক আমরা খেয়ে থাকি। তার মধ্যে হেলেঞ্চা শাক হল অন্যতম। এই শাক পুকুর বা এই জাতীয় জলাশয়ের অগভীর জলে বা জলাশয়ের ধারে আর্দ্র মাটিতে জন্মায়।
বিভিন্ন ধরনের শাঁক আমরা খেয়ে থাকি। তার মধ্যে হেলেঞ্চা শাক হল অন্যতম। এই শাক পুকুর বা এই জাতীয় জলাশয়ের অগভীর জলে বা জলাশয়ের ধারে আর্দ্র মাটিতে জন্মায়।
এটি দেখতে কিছুটা মালঞ্চ শাকের মত হলেও এর পাতার কিনারা খাঁজকাটা এবং স্বাদ খানিকটা তেঁত। এটি শাক ভাজা এবং ঝোল রান্না করে খাওয়া হয়। ডাল মিশিয়ে বড়া বানিয়েও এটি খাওয়া হয়।
এটি দেখতে কিছুটা মালঞ্চ শাকের মত হলেও এর পাতার কিনারা খাঁজকাটা এবং স্বাদ খানিকটা তেঁত। এটি শাক ভাজা এবং ঝোল রান্না করে খাওয়া হয়। ডাল মিশিয়ে বড়া বানিয়েও এটি খাওয়া হয়।
হিঞ্চে বা হেলেঞ্চা শাকের বহু উপকারিতা। নিয়মিত খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ও বাড়ে। পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য, হাঁপানি, ডায়রিয়া ও স্নায়ু রোগের ভেষজ চিকিৎসায় এর জুড়ি মেলা ভার।
হিঞ্চে বা হেলেঞ্চা শাকের বহু উপকারিতা। নিয়মিত খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ও বাড়ে। পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য, হাঁপানি, ডায়রিয়া ও স্নায়ু রোগের ভেষজ চিকিৎসায় এর জুড়ি মেলা ভার।
হেলেঞ্চা শাকের উপকারিতা, স্বাদ সন্পর্কে জানলেও হেলেঞ্চা শাকের ইংরেজি কী এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা। পালং, পুই এই জতীয় শাকের ইংরেজি জানা খুবসহজ। হেলেঞ্চার ইংরেজি ততটা সরজ নয়।
হেলেঞ্চা শাকের উপকারিতা, স্বাদ সন্পর্কে জানলেও হেলেঞ্চা শাকের ইংরেজি কী এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা। পালং, পুই এই জতীয় শাকের ইংরেজি জানা খুবসহজ। হেলেঞ্চার ইংরেজি ততটা সরজ নয়।
এর বৈজ্ঞানিক নাম Enhydra fluctuans যা Asteraceae পরিবারভুক্ত। এর ইংরেজি নাম Common Enhydra, Buffalo spinach, Cress ইত্যাদি। তবে অনেকে একে ইংরেজিতেও Helencha বলে থাকে।
এর বৈজ্ঞানিক নাম Enhydra fluctuans যা Asteraceae পরিবারভুক্ত। এর ইংরেজি নাম Common Enhydra, Buffalo spinach, Cress ইত্যাদি। তবে অনেকে একে ইংরেজিতেও Helencha বলে থাকে।

Toilet Doors: সিনেমা হল, শপিং মল, অফিস, হোস্টেল- টয়লেটের দরজা নীচে কিছুটা ফাঁকা থাকে কেন? কখনও ভেবে দেখেছেন?

প্রয়োজনে যাওয়া হয়, কাজ সেরে আবার আমরা বেরিয়ে আসি। খেয়াল যে করি না, এমনটাও কিন্তু নয়। কিন্তু কখনওই আমরা ভেবে দেখার দরকার মনে করিনি যে কেন সিনেমা হল, শপিং মল, অফিস, হোস্টেল- সর্বত্র টয়লেটের দরজা নীচে কিছুটা ফাঁক থাকে।
প্রয়োজনে যাওয়া হয়, কাজ সেরে আবার আমরা বেরিয়ে আসি। খেয়াল যে করি না, এমনটাও কিন্তু নয়। কিন্তু কখনওই আমরা ভেবে দেখার দরকার মনে করিনি যে কেন সিনেমা হল, শপিং মল, অফিস, হোস্টেল- সর্বত্র টয়লেটের দরজা নীচে কিছুটা ফাঁক থাকে।
আসলে, আমাদের অনেকেই হয়তো ধরে নিয়েছি যে ওটাই নিয়ম, এই সমস্ত জায়গাগুলোর দরজার ডিজাইন এরকমই হওয়ার কথা। অথচ, বাড়িতে তা হ না। বাড়ির দরজা উপর থেকে নীচে পুরোটাই আটকানো, সেখানে নিচে কোনও ফাঁক থাকে না। তাহলে এই সমস্ত জায়গাতেই বা ব্যতিক্রম কেন? কারণ আদতে ব্যবহারিক সুবিধা। যে রকম ভিতরে না ঢুকেই জল ছিটিয়ে মেঝেটা সাফ করে দেওয়া যায়, আবার দুর্গন্ধও বের হয়ে যায় সহজেই।

আসলে, আমাদের অনেকেই হয়তো ধরে নিয়েছি যে ওটাই নিয়ম, এই সমস্ত জায়গাগুলোর দরজার ডিজাইন এরকমই হওয়ার কথা। অথচ, বাড়িতে তা হ না। বাড়ির দরজা উপর থেকে নিচে পুরোটাই আটকানো, সেখানে নীচে কোনও ফাঁক থাকে না। তাহলে এই সমস্ত জায়গাতেই বা ব্যতিক্রম কেন? কারণ আদতে ব্যবহারিক সুবিধা। যে রকম ভিতরে না ঢুকেই জল ছিটিয়ে মেঝেটা সাফ করে দেওয়া যায়, আবার দুর্গন্ধও বের হয়ে যায় সহজেই।
এ ধরনের দরজা দিয়ে টয়লেটে সহজেই আলো ও বায়ু চলাচল করতে পারে। পাশাপাশি অনেকগুলো থাকে, ফলে এটা দরকার। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে নীচের ফাঁক কাজে লাগিয়ে সহজেই তাঁকে বের করে আনা যায়।
এ ধরনের দরজা দিয়ে টয়লেটে সহজেই আলো ও বায়ু চলাচল করতে পারে। পাশাপাশি অনেকগুলো থাকে, ফলে এটা দরকার। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে নীচের ফাঁক কাজে লাগিয়ে সহজেই তাঁকে বের করে আনা যায়।
ঠিক সেরকমই কেউ ভুল করে বাইরে থেকে আটকে দিলে বের হওয়ার পথ খোলা থাকে।

ঠিক সেরকমই কেউ ভুল করে বাইরে থেকে আটকে দিলে বের হওয়ার পথ খোলা থাকে।
এই ধরনের টয়লেটে লোকের আসা-যাওয়া সারা দিন ধরে লেগেই থাকে। বাড়িতে আর সদস্য ক’জন, এখানে যে ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেশি। ফলে, জল জমে দরজার নিচের অংশে শ্যাওলা জমতে পারে, তা ভাঙতে শুরু করতে পারে। নিচটা ফাঁকা থাকলে সে ভয় নেই।

এই ধরনের টয়লেটে লোকের আসা-যাওয়া সারা দিন ধরে লেগেই থাকে। বাড়িতে আর সদস্য ক’জন, এখানে যে ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেশি। ফলে, জল জমে দরজার নিচের অংশে শ্যাওলা জমতে পারে, তা ভাঙতে শুরু করতে পারে। নিচটা ফাঁকা থাকলে সে ভয় নেই।
অনেকেরই টয়লেটে ধূমপানের বদ অভ্যাস আছে। যে জায়গায় তা করা নিষিদ্ধ, সেখানেও কেউ নিয়ম ভাঙলে এই ধরনের দরজা হাতেনাতে ধরিয়ে দেয়।
অনেকেরই টয়লেটে ধূমপানের বদ অভ্যাস আছে। যে জায়গায় তা করা নিষিদ্ধ, সেখানেও কেউ নিয়ম ভাঙলে এই ধরনের দরজা হাতেনাতে ধরিয়ে দেয়।

শত শত বছরের পুরনো এক সুড়ঙ্গ; ভিতরে ঢুকতেই এ কী দেখলেন ভূবিজ্ঞানী !

পৃথিবীর গর্ভে লুকিয়ে অপার রহস্য। কখনও কখনও মানুষ পায় সেই রহস্যের সন্ধান; অবাক হয়ে যায় পূর্বপুরুষের ইতিহাস জেনে। এমনই এক ঘটনার কথা জানা গিয়েছে ইতালিতে। মাটির ১৫০ মিটার গভীরে এক বিশাল সুড়ঙ্গ, শত শত বছরের ইতিহাস লুকিয়ে রেখেছে। ইতালির সুপ্রাচীন শহর ম্যাপলস। সেখানে প্রতিটি ধুলো কণাও বুঝি শোনায় ইতিহাসের কাহিনী। এই এলাকার বাসিন্দারা প্রতিনিয়ত তাঁদের বাড়ির নিচে গুপ্তধনের সন্ধান করেন।
পৃথিবীর গর্ভে লুকিয়ে অপার রহস্য। কখনও কখনও মানুষ পায় সেই রহস্যের সন্ধান; অবাক হয়ে যায় পূর্বপুরুষের ইতিহাস জেনে। এমনই এক ঘটনার কথা জানা গিয়েছে ইতালিতে। মাটির ১৫০ মিটার গভীরে এক বিশাল সুড়ঙ্গ, শত শত বছরের ইতিহাস লুকিয়ে রেখেছে। ইতালির সুপ্রাচীন শহর ম্যাপলস। সেখানে প্রতিটি ধুলো কণাও বুঝি শোনায় ইতিহাসের কাহিনী। এই এলাকার বাসিন্দারা প্রতিনিয়ত তাঁদের বাড়ির নিচে গুপ্তধনের সন্ধান করেন।
তেমনই একটি ঘটনা ঘটেছিল ২০১২ সালে। চোখের খুলে গেছিল শত শত বছরের পুরনো ইতিহাস। সরকারি ভূতাত্ত্বিকরা সেই সময় আশপাশের এলাকায় কিছু সুড়ঙ্গের অনুসন্ধান করছিলেন। ঠিক তখনই একটি সুড়ঙ্গের খোঁজ মেলে। বন্ধ দরজা ঠেলে সেই প্রচীন ইতিহাস বের করতে কম বেগ পেতে হয়নি। কিন্তু একবার সেই সুড়ঙ্গের মধ্যে গিয়ে পড়তেই চক্ষু চড়কগাছ।

তেমনই একটি ঘটনা ঘটেছিল ২০১২ সালে। চোখের খুলে গেছিল শত শত বছরের পুরনো ইতিহাস। সরকারি ভূতাত্ত্বিকরা সেই সময় আশপাশের এলাকায় কিছু সুড়ঙ্গের অনুসন্ধান করছিলেন। ঠিক তখনই একটি সুড়ঙ্গের খোঁজ মেলে। বন্ধ দরজা ঠেলে সেই প্রচীন ইতিহাস বের করতে কম বেগ পেতে হয়নি। কিন্তু একবার সেই সুড়ঙ্গের মধ্যে গিয়ে পড়তেই চক্ষু চড়কগাছ।
গত কয়েক দশক ধরে বন্ধ থাকা এই সুড়ঙ্গটিতে জমা রয়েছে রাশি রাশি ‘ভিনটেজ’ গাড়ি। তারই সঙ্গে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত নানা জিনিসপত্র। পুরনো টিভি সেট, ফ্রিজ, ক্ষতিগ্রস্ত গাড়ি, মোটরবাইক, কী নেই!
গত কয়েক দশক ধরে বন্ধ থাকা এই সুড়ঙ্গটিতে জমা রয়েছে রাশি রাশি ‘ভিনটেজ’ গাড়ি। তারই সঙ্গে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত নানা জিনিসপত্র। পুরনো টিভি সেট, ফ্রিজ, ক্ষতিগ্রস্ত গাড়ি, মোটরবাইক, কী নেই!
কিন্তু এই সুড়ঙ্গ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমকালীন নয়। জানা গিয়েছে, ১৮৫৩ সালে সিসিলির তৎকালীন রাজা বোরবনের দ্বিতীয় ফার্দিনান্দ নির্মাণ করেছিলেন এই সুড়ঙ্গ। তাই আবিষ্কারের পর এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘গ্যালেরিয়া বোরবোনিকা’। জানা যায়, দ্বিতীয় ফার্দিনান্দের আমলে বোরবন সাম্রাজ্য এতটাই ভীত ছিল যে, তারা মাটির ১৫০ মিটার গভীরে সুড়ঙ্গ খনন করেছিল। এর সাহায্যেই তারা নিরাপদে পালিয়ে যেতে চেলেছিল। এর কারণও ছিল। ১৮১৬ থেকে বোরবন বংশের বিরুদ্ধে তিনটি বিপ্লব হয়েছে। ১৮৪৮ সালে প্রায় ১৬ মাস রাজ্য দখল করে রেখেছিল বিদ্রোহীরা।
কিন্তু এই সুড়ঙ্গ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমকালীন নয়। জানা গিয়েছে, ১৮৫৩ সালে সিসিলির তৎকালীন রাজা বোরবনের দ্বিতীয় ফার্দিনান্দ নির্মাণ করেছিলেন এই সুড়ঙ্গ। তাই আবিষ্কারের পর এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘গ্যালেরিয়া বোরবোনিকা’। জানা যায়, দ্বিতীয় ফার্দিনান্দের আমলে বোরবন সাম্রাজ্য এতটাই ভীত ছিল যে, তারা মাটির ১৫০ মিটার গভীরে সুড়ঙ্গ খনন করেছিল। এর সাহায্যেই তারা নিরাপদে পালিয়ে যেতে চেলেছিল। এর কারণও ছিল। ১৮১৬ থেকে বোরবন বংশের বিরুদ্ধে তিনটি বিপ্লব হয়েছে। ১৮৪৮ সালে প্রায় ১৬ মাস রাজ্য দখল করে রেখেছিল বিদ্রোহীরা।
১৮৪৯ সালে ক্ষমতায় ফিরে আসার পর, দ্বিতীয় ফার্দিনান্দ দ্রুত নতুন সংবিধান রচনা করেন এবং নতুন বিদ্রোহের বীজ বপন করেন। সেই সময়ই এই রয়্যাল প্যালেস থেকে সামরিক ঘাঁটি পর্যন্ত সুড়ঙ্গের পরিকল্পনা করা হয় যাতে, রাজপ্রাসাদ থেকে নিরাপদে পালাতে পারেন রাজা। ১৯৩০-এর দশকে, এই সুড়ঙ্গে রাখা হত গাড়ি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আবার নিরাপদ ব্যারাক হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছিল। বিমান হামলা এড়াতে মানুষ এখানে আশ্রয় নিতেন।
১৮৪৯ সালে ক্ষমতায় ফিরে আসার পর, দ্বিতীয় ফার্দিনান্দ দ্রুত নতুন সংবিধান রচনা করেন এবং নতুন বিদ্রোহের বীজ বপন করেন। সেই সময়ই এই রয়্যাল প্যালেস থেকে সামরিক ঘাঁটি পর্যন্ত সুড়ঙ্গের পরিকল্পনা করা হয় যাতে, রাজপ্রাসাদ থেকে নিরাপদে পালাতে পারেন রাজা। ১৯৩০-এর দশকে, এই সুড়ঙ্গে রাখা হত গাড়ি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আবার নিরাপদ ব্যারাক হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছিল। বিমান হামলা এড়াতে মানুষ এখানে আশ্রয় নিতেন।
২০১২ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ দেখা এক ব্যক্তি টোনিনো পারসিকো এই সুড়ঙ্গের কথা বলেন ভূতাত্ত্বিক জিয়ানলুকা মিনিনকে। পারসিকো আসলে নিজেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ওই সুড়ঙ্গে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
২০১২ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ দেখা এক ব্যক্তি টোনিনো পারসিকো এই সুড়ঙ্গের কথা বলেন ভূতাত্ত্বিক জিয়ানলুকা মিনিনকে। পারসিকো আসলে নিজেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ওই সুড়ঙ্গে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
এই সব সুড়ঙ্গে অনেক সময়ই পরিত্যক্ত বোমা পাওয়া যায়। জিয়ানলুকার নেতৃত্বে সেই খোঁজ চলছিল। সুড়ঙ্গের ধ্বংসাবশেষ পরিষ্কার করতে জিয়ানলুকা এবং তাঁর দলের তিন বছর লেগেছিল। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে এই সুড়ঙ্গকে জাদুঘরে রূপান্তরিত করা হয়।
এই সব সুড়ঙ্গে অনেক সময়ই পরিত্যক্ত বোমা পাওয়া যায়। জিয়ানলুকার নেতৃত্বে সেই খোঁজ চলছিল। সুড়ঙ্গের ধ্বংসাবশেষ পরিষ্কার করতে জিয়ানলুকা এবং তাঁর দলের তিন বছর লেগেছিল। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে এই সুড়ঙ্গকে জাদুঘরে রূপান্তরিত করা হয়।