Tag Archives: Knowledge

Dog Facts: হঠাৎ রাস্তার কুকুর তাড়া করেছে? কী করবেন জানেন? বিশেষজ্ঞেরা জানালেন ‘সঠিক’ নিয়ম! একটু ভুল করলেই…!

পথচলতি যাতায়াতে কুকুরের মুখোমুখি হতে হয়নি এমন মানুষ পাওয়া দুস্কর। কুকুর অনেকে ভালবাসেন। এমনকি আদরও করেন অনেকে রাস্তার কুকুরদের। তবে বিপদ তখনই, যখন এই প্রাণীটি আগ্রাসী রূপ ধারণ করে।
পথচলতি যাতায়াতে কুকুরের মুখোমুখি হতে হয়নি এমন মানুষ পাওয়া দুস্কর। কুকুর অনেকে ভালবাসেন। এমনকি আদরও করেন অনেকে রাস্তার কুকুরদের। তবে বিপদ তখনই, যখন এই প্রাণীটি আগ্রাসী রূপ ধারণ করে।
আকস্মিক আক্রমণে সেই ভয়ঙ্কর মুহূর্তে অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না কী করবেন? তবে একটু সচেতন হলেই কিন্তু কুকুরের হিংস্র কামড় থেকে নিজেকে রক্ষা করা সম্ভব। চলুন একনজরে দেখে নিন, রাস্তায় কুকুরের কামড় থেকে নিরাপদে বাড়ি ফেরার কয়েকটি উপায়।
আকস্মিক আক্রমণে সেই ভয়ঙ্কর মুহূর্তে অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না কী করবেন? তবে একটু সচেতন হলেই কিন্তু কুকুরের হিংস্র কামড় থেকে নিজেকে রক্ষা করা সম্ভব। চলুন একনজরে দেখে নিন, রাস্তায় কুকুরের কামড় থেকে নিরাপদে বাড়ি ফেরার কয়েকটি উপায়।
১. ভয় পাবেন নাপ্রথমেই ভয় পেলে কিন্তু চলবে না। একটা কথা ভুলবেন না, কুকুরের বুদ্ধি আপনার চেয়ে বেশি। তারা সবসময় বুঝতে পারে, কে ভয় পাচ্ছে। যারা ভয় পেয়ে পালানোর চেষ্টা করে, তাদের বেশি করে তাড়া করে এরা।
১. ভয় পাবেন না
প্রথমেই ভয় পেলে কিন্তু চলবে না। একটা কথা ভুলবেন না, কুকুরের বুদ্ধি আপনার চেয়ে বেশি। তারা সবসময় বুঝতে পারে, কে ভয় পাচ্ছে। যারা ভয় পেয়ে পালানোর চেষ্টা করে, তাদের বেশি করে তাড়া করে এরা।
ভয় পাওয়া দেখানো চলবে না একেবারেই। বরং কুকুর তাড়া করলে সাহস সঞ্চয় করে ঘুরে দাঁড়ান। উল্টো হুমকি দিন কুকুরটিকে। এতেই অনেক কুকুর লেজ গুটিয়ে পালাবে।
ভয় পাওয়া দেখানো চলবে না একেবারেই। বরং কুকুর তাড়া করলে সাহস সঞ্চয় করে ঘুরে দাঁড়ান। উল্টো হুমকি দিন কুকুরটিকে। এতেই অনেক কুকুর লেজ গুটিয়ে পালাবে।
২. থেমে যান, ধীরে হাঁটুনহাঁটার সময় যদি আশপাশ থেকে কুকুর আপনার দিকে তেড়ে আসতে থাকে তাহলে দাঁড়িয়ে যান কিংবা হাঁটার গতি কমিয়ে ফেলুন। বোঝান, আপনি ভয়ে পালাচ্ছেন না।
২. থেমে যান, ধীরে হাঁটুন
হাঁটার সময় যদি আশপাশ থেকে কুকুর আপনার দিকে তেড়ে আসতে থাকে তাহলে দাঁড়িয়ে যান কিংবা হাঁটার গতি কমিয়ে ফেলুন। বোঝান, আপনি ভয়ে পালাচ্ছেন না।
৩. সরাসরি তাকাবেন নাকুকুরের চোখের দিকে সরাসরি তাকাবেন না। এতে কিছু কুকুর আগ্রাসী হয়ে ওঠে। তারা আপনার থেকে ভয় পেয়ে আরও তেড়ে আসতে পারে। তাই তাকে পাত্তা না দিয়ে আস্তে করে হেঁটে পার হয়ে আসুন।
৩. সরাসরি তাকাবেন না
কুকুরের চোখের দিকে সরাসরি তাকাবেন না। এতে কিছু কুকুর আগ্রাসী হয়ে ওঠে। তারা আপনার থেকে ভয় পেয়ে আরও তেড়ে আসতে পারে। তাই তাকে পাত্তা না দিয়ে আস্তে করে হেঁটে পার হয়ে আসুন।
৪. মনোযোগ ঘুরিয়ে দিনকুকুরকে অন্য কোনও জিনিস দিয়ে ভুলিয়ে দিন। যাতে আপনার দিকে আর সে না তাকায়। আপনার কাছে যদি খালি বোতল, ছেঁড়া প্লাস্টিক বা বাতিল কিছু থাকলে তা কুকুরকে দেখিয়ে ছুঁড়ে দিন দূরে।
৪. মনোযোগ ঘুরিয়ে দিন
কুকুরকে অন্য কোনও জিনিস দিয়ে ভুলিয়ে দিন। যাতে আপনার দিকে আর সে না তাকায়। আপনার কাছে যদি খালি বোতল, ছেঁড়া প্লাস্টিক বা বাতিল কিছু থাকলে তা কুকুরকে দেখিয়ে ছুঁড়ে দিন দূরে।
কুকুরটি সেটিতে সে তখন মন দেবে। আর মনোসংযোগে বাধা পড়লে আপনাকে তাড়া করা ছেড়ে দেবে কুকুরটি।
কুকুরটি সেটিতে সে তখন মন দেবে। আর মনোসংযোগে বাধা পড়লে আপনাকে তাড়া করা ছেড়ে দেবে কুকুরটি।

World’s Most Expensive Cow: চক্ষু চড়ক গাছ! একটি গরুর দাম এত কোটি! বিশ্বের সবচেয়ে দামি গরু, বিক্রি করেই মালামাল কৃষক

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গরুর দাম কত জানেন কি? ভাবছেন ৫ লক্ষ কিংবা ১০ লক্ষ? লক্ষ নয়, কয়েক কোটি টাকায় বিক্রি হয়েছে একটি গরু। পশু নিলামের ইতিহাসে সৃষ্টি হয়েছে নতুন রেকর্ড।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গরুর দাম কত জানেন কি? ভাবছেন ৫ লক্ষ কিংবা ১০ লক্ষ? লক্ষ নয়, কয়েক কোটি টাকায় বিক্রি হয়েছে একটি গরু। পশু নিলামের ইতিহাসে সৃষ্টি হয়েছে নতুন রেকর্ড।
৪০ কোটি টাকা দামে সম্প্রতি বিক্রি হয়েছে একটি গরু। ব্রাজিলে গরুটির নিলাম হলেও এই গরুর প্রজাতির সঙ্গে বিশেষ যোগ রয়েছে ভারতেরও। এই বিশেষ গরুটির কী বৈশিষ্ট‍্য রয়েছে যে এত দাম? গুণ জানলে সত‍্যিই অবাক হতে হয়।

৪০ কোটি টাকা দামে সম্প্রতি বিক্রি হয়েছে একটি গরু। ব্রাজিলে গরুটির নিলাম হলেও এই গরুর প্রজাতির সঙ্গে বিশেষ যোগ রয়েছে ভারতেরও। এই বিশেষ গরুটির কী বৈশিষ্ট‍্য রয়েছে যে এত দাম? গুণ জানলে সত‍্যিই অবাক হতে হয়।
এই গরু অন্ধ্রপ্রদেশের নেল্লোর প্রজাতির গরু। এটি Viatina-19 FIV Mara Imovis নামে পরিচিত। ব্রাজিলে একটি নিলামের সময়, এই গরুটির দাম ছিল ৪.৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪০ কোটি টাকা।
এই গরু অন্ধ্রপ্রদেশের নেল্লোর প্রজাতির গরু। এটি Viatina-19 FIV Mara Imovis নামে পরিচিত। ব্রাজিলে একটি নিলামের সময়, এই গরুটির দাম ছিল ৪.৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪০ কোটি টাকা।
৪০ কোটিতে বিক্রি হওয়া এই বিশেষ গরুটি এখনও পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে দামি গরু। এই বিক্রি গবাদি পশু নিলামের ইতিহাসে একটি মাইলফলক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৪০ কোটিতে বিক্রি হওয়া এই বিশেষ গরুটি এখনও পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে দামি গরু। এই বিক্রি গবাদি পশু নিলামের ইতিহাসে একটি মাইলফলক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
জানলে অবাক হবেন এই গরুর নামকরণ হয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশের নেল্লোর জেলার নামে। ব্রাজিলে এই জাতটির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এই জাতটি বৈজ্ঞানিকভাবে Bos Indicus নামে পরিচিত।
জানলে অবাক হবেন এই গরুর নামকরণ হয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশের নেল্লোর জেলার নামে। ব্রাজিলে এই জাতটির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এই জাতটি বৈজ্ঞানিকভাবে Bos Indicus নামে পরিচিত।
বিজ্ঞানীদের মতে, এটি ভারতের ওঙ্গোল গবাদি পশুর বংশধর। শক্তিধর বলেই বিশেষ পরিচিতি এই প্রজাতির গরুর। পরিবেশ অনুযায়ী নিজেদের মানিয়ে নিতে পারে এই ধবধবে সাদা গরু।

বিজ্ঞানীদের মতে, এটি ভারতের ওঙ্গোল গবাদি পশুর বংশধর। শক্তিধর বলেই বিশেষ পরিচিতি এই প্রজাতির গরুর। পরিবেশ অনুযায়ী নিজেদের মানিয়ে নিতে পারে এই ধবধবে সাদা গরু।
এই প্রজাতিটি ১৮৬৮ সালে জাহাজে কর প্রথমবারের ব্রাজিলে পাঠানো হয়েছিল। ১৯৬০-এর দশকে আরও অনেক গরু এখানে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল।
এই প্রজাতিটি ১৮৬৮ সালে জাহাজে কর প্রথমবারের ব্রাজিলে পাঠানো হয়েছিল। ১৯৬০-এর দশকে আরও অনেক গরু এখানে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল।
ওঙ্গোল জাতের গবাদি পশুর সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হল তারা খুব গরম তাপমাত্রায়ও বাঁচতে পারে। কারণ এদের মেটাবলিজম বেশ ভাল থাকে। এগুলোর মধ্যে কোনও ধরনের সংক্রমণের ভয় নেই। ব্রাজিলে খুব গরম, তাই এই গরুগুলি এখানে বেশ সুস্থ ভাবেই বাঁচে।
ওঙ্গোল জাতের গবাদি পশুর সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হল তারা খুব গরম তাপমাত্রায়ও বাঁচতে পারে। কারণ এদের মেটাবলিজম বেশ ভাল থাকে। এগুলোর মধ্যে কোনও ধরনের সংক্রমণের ভয় নেই। ব্রাজিলে খুব গরম, তাই এই গরুগুলি এখানে বেশ সুস্থ ভাবেই বাঁচে।
ব্রাজিলের প্রায় ৮০ শতাংশ গরুই নেল্লোর গরু। সেখানকার তাপমাত্রা, সেখানকার পরিবেশ এই প্রজাতির গরুর সঙ্গে বেশ মানানসই। এই গরুর দুগ্ধ উৎপাদন ক্ষমতাও বেশ ভাল।

ব্রাজিলের প্রায় ৮০ শতাংশ গরুই নেল্লোর গরু। সেখানকার তাপমাত্রা, সেখানকার পরিবেশ এই প্রজাতির গরুর সঙ্গে বেশ মানানসই। এই গরুর দুগ্ধ উৎপাদন ক্ষমতাও বেশ ভাল।

Knowledge Story: ১০ বা ২০ নয়, এই প্রাণীর দাঁতের সংখ্যা ২৫০০০! চায়ের সঙ্গে খাওয়া হয়, পালনও করা হয়, বলুন তো কোন প্রাণী?

পৃথিবীতে এমন একটি প্রাণী আছে যার মাত্র ১০-২০ টি নয়, ২৫০০০০-এরও বেশি দাঁত রয়েছ৷ এমন কী প্রাণীটি খাবার হিসেবেও বেশ জনপ্রিয়৷
পৃথিবীতে এমন একটি প্রাণী আছে যার মাত্র ১০-২০ টি নয়, ২৫০০০০-এরও বেশি দাঁত রয়েছ৷ এমন কী প্রাণীটি র মাংস খাবার হিসেবেও বেশ জনপ্রিয়৷
বিশ্বে এমন অনেক প্রাণী, উদ্ভিদ রয়েছে যাদের সম্পর্কে আমরা এখনও প্রায় কিছুই জানি না। আবার এমন অনেক চেনা প্রাণীও রয়েছে তাদের সম্পর্কেও আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এখনও জানি না। তেমনই একটি প্রাণীর হদিশ রইল এই প্রতিবেদনে।
বিশ্বে এমন অনেক প্রাণী, উদ্ভিদ রয়েছে যাদের সম্পর্কে আমরা এখনও প্রায় কিছুই জানি না। আবার এমন অনেক চেনা প্রাণীও রয়েছে তাদের সম্পর্কেও আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এখনও জানি না। তেমনই একটি প্রাণীর হদিশ রইল এই প্রতিবেদনে।
শামুক তো সকলেই দেখেছেন। শামুক পৃথিবীর ধীর গতির প্রাণীদের মধ্যে একটি। ইংরেজিতে একে বলে স্নেইল। বেশিরভাগ শামুক রাতে সক্রিয় থাকে এবং খাবারের সন্ধানে বের হয় ৷
শামুক তো সকলেই দেখেছেন। শামুক পৃথিবীর ধীর গতির প্রাণীদের মধ্যে একটি। ইংরেজিতে একে বলে স্নেইল। বেশিরভাগ শামুক রাতে সক্রিয় থাকে এবং খাবারের সন্ধানে বের হয় ৷
শামুক সম্পর্কে আরও একটি মজার বিষয় রয়েছে, যা আপনি হয়তো বিশ্বাস করতে পারবেন না। এটি এমন একটি প্রাণী যার মাত্র দশ-বিশটি নয়, ২৫০০০ পর্যন্ত দাঁত রয়েছে।
শামুক সম্পর্কে আরও একটি মজার বিষয় রয়েছে, যা আপনি হয়তো বিশ্বাস করতে পারবেন না। এটি এমন একটি প্রাণী যার মাত্র দশ-বিশটি নয়, ২৫০০০ পর্যন্ত দাঁত রয়েছে।
একটি শামুকের মুখ প্রায় একটি পিনের আকারের, তবে এটিতে ২৫ হাজারেরও বেশি দাঁত থাকতে পারে। সায়েন্স ফ্যাক্টস অনুসারে, শামুকের দাঁত সাধারণ দাঁতের মতো নয়৷ এদের সম্পর্কে আরও অনেক মজার তথ্য রয়েছে৷
একটি শামুকের মুখ প্রায় একটি পিনের আকারের, তবে এটিতে ২৫ হাজারেরও বেশি দাঁত থাকতে পারে। সায়েন্স ফ্যাক্টস অনুসারে, শামুকের দাঁত সাধারণ দাঁতের মতো নয়৷ এদের সম্পর্কে আরও অনেক মজার তথ্য রয়েছে৷
শামুকের বৈজ্ঞানিক নাম গ্যাস্ট্রোপোডা। এদের প্রধান খাদ্য মাটি, পাতা ও ফুল। একটি শামুকের গড় আয়ু প্রায় ২০ বছর। এদের বেশিরভাগই গাছ, জলাভূমি, জল, তৃণভূমিতে দেখা যায়।
শামুকের বৈজ্ঞানিক নাম গ্যাস্ট্রোপোডা। এদের প্রধান খাদ্য মাটি, পাতা ও ফুল। একটি শামুকের গড় আয়ু প্রায় ২০ বছর। এদের বেশিরভাগই গাছ, জলাভূমি, জল, তৃণভূমিতে দেখা যায়।
শামুকের শরীর যত নরম হয়, তার শরীরের বাইরের অংশ ততটাই শক্ত৷ যাকে শামুকের খোলস বলে। বিশ্বে প্রধানত তিন প্রজাতির শামুক পাওয়া যায়। আফ্রিকান শামুক, রোমান শামুক এবং বাগানের শামুক। এগুলি রঙের ভিত্তিতে শ্রেণিবদ্ধ বা চিহ্নিত করা যেতে পারে। কিছু শামুক বেইজ রঙের এবং কিছু হালকা হলুদ।
শামুকের শরীর যত নরম হয়, তার শরীরের বাইরের অংশ ততটাই শক্ত৷ যাকে শামুকের খোলস বলে। বিশ্বে প্রধানত তিন প্রজাতির শামুক পাওয়া যায়। আফ্রিকান শামুক, রোমান শামুক এবং বাগানের শামুক। এগুলি রঙের ভিত্তিতে শ্রেণিবদ্ধ বা চিহ্নিত করা যেতে পারে। কিছু শামুক বেইজ রঙের এবং কিছু হালকা হলুদ।
বিশ্বের অনেক অঞ্চলের মানুষই শামুক খায়। অনেক বিখ্যাত খাবার প্রস্তুত করা হয়। চীন, হংকং, ভিয়েতনামের মতো অনেক দেশে নিয়মিত শামুক পালন করা হয় বা চাষ করা হয় এবং মাংসের মতো বাজারে বিক্রি করা হয়। প্রতি কেজি ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায় বিক্রি হয়।
বিশ্বের অনেক অঞ্চলের মানুষই শামুক খায়। অনেক বিখ্যাত খাবার প্রস্তুত করা হয়। চীন, হংকং, ভিয়েতনামের মতো অনেক দেশে নিয়মিত শামুক পালন করা হয় বা চাষ করা হয় এবং মাংসের মতো বাজারে বিক্রি করা হয়। প্রতি কেজি ৪০০ থেকে ৬০০ টাকায় বিক্রি হয়।

গাড়ির সিটবেল্টে রয়েছে গোপন বোতাম, এর কি কাজ জানেন?

কলকাতা: গাড়ি চালানোর সময় সিট বেল্ট পরতেই হবে। নাহলে জরিমানা। আসলে সিট বেল্টই দুর্ঘটনার হাত থেকে যাত্রীকে রক্ষা করে। তবে এর সঙ্গে সম্পর্কিত খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় রয়েছে, যা সম্ভবত খুব কম লোকই জানেন।

এ এক রহস্য। চালক বা যাত্রীর চোখের সামনেই রয়েছে। অথচ এটা সম্পর্কে পুরোপুরি অবগত নন অনেকেই। সেটা কী? গাড়ির সিট বেল্টে একটা গোপন বোতাম থাকে। এটা খুব দরকারি। কিন্তু হলফ করে বলা যায়, এই বোতাম সম্পর্কে অধিকাংশ মানুষ কিছুই জানেন না।

আরও পড়ুন– গরমকাল তো প্রায় এসেই গেল; ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য কী কী করণীয়? দেখে নিন একঝলকে

ডেইলি স্টার নিউজ ওয়েবসাইটের রিপোর্ট অনুযায়ী, সম্প্রতি @epiccfacts নামের টিকটক অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। সেই ভিডিওতে সিট বেল্টের এই গোপন বোতাম এবং তার কাজ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানিয়েছেন ওই টিকটক ইউজার।

(Photo Courtesy: Youtube/Cj)
(Photo Courtesy: Youtube/Cj)

সিট বেল্টের এই বোতামের কাজ খুব সহজ। খুঁটিয়ে দেখলে সহজে বোঝাও যায়। কিন্তু তারপরেও এটা সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। আসলে এই বোতামটাই সিট বেল্টকে আটকে রাখে, পিছনে যেতে বাধা দেয়।

আরও পড়ুন– আন্তর্জাতিক বিমানের মতোই দূরত্ব অতিক্রম করে, জানুন বিশ্বের দীর্ঘতম ডোমেস্টিক ফ্লাইটের রুটগুলি

সিট বেল্টে বোতাম কেন: সিট বেল্টে একটা চওড়া ফিতে লাগানো থাকে। সিটে বসে যাত্রী যখন সিট বেল্টটা টেনে পাশের খাপে ঢোকান তখন কোণাকুনিভাবে ফিতেটা আটকে যায়। কিন্তু খোপ থেকে বের করলেই ফিতে আলগা হয়ে যায়। তখন পিছলে পিছন দিকে সরে যায়। বারবার খোলাপরায় যাতে অসুবিধা না হয়, তার জন্যই সিল্ট বেল্টে এই ছোট বোতাম দেওয়া হয়েছে। এটা চাপলেই ফিতেটা আর পিছন দিকে যাবে না। সামনে টাইট হয়ে থাকবে। এর ফলে সিট বেল্ট লাগাতে অসুবিধা হয় না।

এই ভিডিওটি প্রায় এক বছর আগে Cj নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলও পোস্ট করেছিল। তারাও একই কথা জানিয়েছে। গাড়ির কথা যখন হচ্ছেই তখন ড্যাশবোর্ডের একটি বিশেষ চিহ্ন সম্পর্কেও বলে রাখা ভাল। এটাও জানা জরুরী। অনেক কাজে লাগবে। ড্যাশবোর্ডে পেট্রোল ট্যাঙ্ক এবং একটা তীরের ছবি থাকে। এটা আর কিছুই নয়, তীর বলে দেয় গাড়ির পেট্রোল ট্যাঙ্ক কোনদিকে রয়েছে।

আন্তর্জাতিক বিমানের মতোই দূরত্ব অতিক্রম করে, জানুন বিশ্বের দীর্ঘতম ডোমেস্টিক ফ্লাইটের রুটগুলি

বিশ্বের দীর্ঘতম ফ্লাইট বললে স্বাভাবিকভাবে আন্তর্জাতিক বিমানের কথাই মাথায় আসে। এক মহাদেশ থেকে আরেক মহাদেশে পাড়ি জমায়। ফলে অনেকটা দূরত্ব অতিক্রম করতে হয়। কিন্তু বেশ কিছু ‘ডোমেস্টিক’ ফ্লাইটেরও এই রেকর্ড রয়েছে। Representative Image

বিশ্বের দীর্ঘতম ফ্লাইট বললে স্বাভাবিকভাবে আন্তর্জাতিক বিমানের কথাই মাথায় আসে। এক মহাদেশ থেকে আরেক মহাদেশে পাড়ি জমায়। ফলে অনেকটা দূরত্ব অতিক্রম করতে হয়। কিন্তু বেশ কিছু ‘ডোমেস্টিক’ ফ্লাইটেরও এই রেকর্ড রয়েছে। Representative Image
এয়ার তাহিতি নুই, পাপিতি থেকে প্যারিস চার্লস ডি গল: (Air Tahiti Nui: Papeete - Paris Charles de Gaulle): ২০২০ সাল করোনা মহামারীর বছর। বিমান পরিষেবায় একাধিক পরিবর্তনের সাক্ষী। সে বছরের ১৫ মার্চ এয়ার তাহিতি নুই মহামারী সংক্রান্ত বিধিনিষেধের কারণে লস অ্যাঞ্জেলসে অবতরণ না করে সরাসরি পাপিতি থেকে ফ্রান্সের প্যারিসে পৌছয়। ১৬ ঘণ্টা ২৬ মিনিটে মোট ১৫,৭১৫ কিমি অতিক্রম করে রেকর্ড গড়ে এয়ার তাহিতি নুই।

এয়ার তাহিতি নুই, পাপিতি থেকে প্যারিস চার্লস ডি গল: (Air Tahiti Nui: Papeete – Paris Charles de Gaulle): ২০২০ সাল করোনা মহামারীর বছর। বিমান পরিষেবায় একাধিক পরিবর্তনের সাক্ষী। সে বছরের ১৫ মার্চ এয়ার তাহিতি নুই মহামারী সংক্রান্ত বিধিনিষেধের কারণে লস অ্যাঞ্জেলসে অবতরণ না করে সরাসরি পাপিতি থেকে ফ্রান্সের প্যারিসে পৌছয়। ১৬ ঘণ্টা ২৬ মিনিটে মোট ১৫,৭১৫ কিমি অতিক্রম করে রেকর্ড গড়ে এয়ার তাহিতি নুই।
সেন্ট ডেনিস থেকে প্যারিস (Saint-Denis- Paris): এয়ার ফ্রান্স এএফ ৬৪৭ এবং এয়ার অস্ট্রাল ইউইউ ৯৭১/৯৭৫ সেন্ট-ডেনিস রিইউনিয়ন থেকে প্যারিস সিডিজি-তে অবতরণ করে। ১১ ঘণ্টা ৪০ মিনিটে অতিক্রম করে ৯,৩৪৯ কিমি-র দূরত্ব। একই রুটে এয়ার ফ্রান্স, কর্সাইর এবং ফ্রেঞ্চ বি সেন্ট ডেনিস থেকে প্যারিসের ওরলি যায় ১২ ঘণ্টা ৫ মিনিটে। অতিক্রম করে ৯৩৩৭ কিমি পথ।
সেন্ট ডেনিস থেকে প্যারিস (Saint-Denis- Paris): এয়ার ফ্রান্স এএফ ৬৪৭ এবং এয়ার অস্ট্রাল ইউইউ ৯৭১/৯৭৫ সেন্ট-ডেনিস রিইউনিয়ন থেকে প্যারিস সিডিজি-তে অবতরণ করে। ১১ ঘণ্টা ৪০ মিনিটে অতিক্রম করে ৯,৩৪৯ কিমি-র দূরত্ব। একই রুটে এয়ার ফ্রান্স, কর্সাইর এবং ফ্রেঞ্চ বি সেন্ট ডেনিস থেকে প্যারিসের ওরলি যায় ১২ ঘণ্টা ৫ মিনিটে। অতিক্রম করে ৯৩৩৭ কিমি পথ।
বস্টন থেকে হনলুলু (Boston - Honolulu): হাওয়াইয়ান এয়ারলাইন্সের এইচএ ৮৯ ১৯৯ কিমি পথ অতিক্রম করে ১১ ঘণ্টা ৩৫ মিনিটে বোস্টন থেকে হনলুলু যায়। এ৩৩০-২০০ নিউইয়র্ক জেএফকে থেকে একই স্থানে ৮,০২০ কিমি অতিক্রম কভার করতে ১১ ঘন্টা ২৫ মিনিট সময় নেয়।

বস্টন থেকে হনলুলু (Boston – Honolulu): হাওয়াইয়ান এয়ারলাইন্সের এইচএ ৮৯ ১৯৯ কিমি পথ অতিক্রম করে ১১ ঘণ্টা ৩৫ মিনিটে বোস্টন থেকে হনলুলু যায়। এ৩৩০-২০০ নিউইয়র্ক জেএফকে থেকে একই স্থানে ৮,০২০ কিমি অতিক্রম কভার করতে ১১ ঘন্টা ২৫ মিনিট সময় নেয়।
বিশ্বের দীর্ঘতম ফ্লাইট বললে মস্কো শেরমেতিয়েভো-পেত্রোপাভলভস্ক- বিশ্বের সবচেয়ে দূরের ডোমেস্টিক ফ্লাইটের রুটগুলির মধ্যে এটি অন্যতম ৷ রাশিয়ার Aeroflot SU 1730 বিমান মস্কোর শেরমেতিয়েভো বিমানবন্দর থেকে উড়ে পেত্রোপাভলস্ক পর্যন্ত যায় সবমিলিয়ে ৬,৮৭৫ কিমি ৷ ফ্লাইট টাইম সবমিলিয়ে ৮ ঘণ্টা ২৭ মিনিটের ৷
মস্কো শেরমেতিয়েভো-পেত্রোপাভলভস্ক- বিশ্বের সবচেয়ে দূরের ডোমেস্টিক ফ্লাইটের রুটগুলির মধ্যে এটি অন্যতম ৷ রাশিয়ার Aeroflot SU 1730 বিমান মস্কোর শেরমেতিয়েভো বিমানবন্দর থেকে উড়ে পেত্রোপাভলস্ক পর্যন্ত যায় সবমিলিয়ে ৬,৮৭৫ কিমি ৷ ফ্লাইট টাইম সবমিলিয়ে ৮ ঘণ্টা ২৭ মিনিটের ৷
ক্যালগারি থেকে সেন্ট জনস (Calgary - St. Johns): কানাডার দীর্ঘতম অভ্যন্তরীণ বিমানের রুট হল ক্যালগারি থেকে সেন্ট জনস। এই রুটে চলে ওয়েস্টজেটের বিমান। এই বিমান ৪,৩৩৭ কিমি পথ অতিক্রম করে। (File Photo)
ক্যালগারি থেকে সেন্ট জনস (Calgary – St. Johns): কানাডার দীর্ঘতম অভ্যন্তরীণ বিমানের রুট হল ক্যালগারি থেকে সেন্ট জনস। এই রুটে চলে ওয়েস্টজেটের বিমান। এই বিমান ৪,৩৩৭ কিমি পথ অতিক্রম করে। (File Photo)
পারথ থেকে ব্রিসবেন (Perth - Brisbane): অস্ট্রেলিয়ার দীর্ঘতম অভ্যন্তরীণ রুট হল পারথ থেকে ব্রিসবেন। ৩৬১৪ কিমির পথ। অতিক্রম করতে মোটামুটি ৪ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সময় লাগে। এই রুটে জেটস্টার এয়ারওয়েজ, কান্টাস এবং ভার্জিন অস্ট্রেলিয়ার বিমান ওঠানামা করে।
পারথ থেকে ব্রিসবেন (Perth – Brisbane): অস্ট্রেলিয়ার দীর্ঘতম অভ্যন্তরীণ রুট হল পারথ থেকে ব্রিসবেন। ৩৬১৪ কিমির পথ। অতিক্রম করতে মোটামুটি ৪ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সময় লাগে। এই রুটে জেটস্টার এয়ারওয়েজ, কান্টাস এবং ভার্জিন অস্ট্রেলিয়ার বিমান ওঠানামা করে।
সাও পাওলো থেকে বোয়া ভিস্তা (Sao Paulo - Boa Vista): দক্ষিণ আমেরিকার দীর্ঘতম ডোমেস্টিক রুট হল সাও পাওলো ক্যাম্পিনাস থেকে বোয়া ভিস্তা পর্যন্ত। ৩২১৬ কিমি পথ অতিক্রম করতে ৪ ঘণ্টা ১৫ মিনিট সময় লাগে। এই রুটে আজুল লিনহাসের বিমান চলাচল করে। File Photo
সাও পাওলো থেকে বোয়া ভিস্তা (Sao Paulo – Boa Vista): দক্ষিণ আমেরিকার দীর্ঘতম ডোমেস্টিক রুট হল সাও পাওলো ক্যাম্পিনাস থেকে বোয়া ভিস্তা পর্যন্ত। ৩২১৬ কিমি পথ অতিক্রম করতে ৪ ঘণ্টা ১৫ মিনিট সময় লাগে। এই রুটে আজুল লিনহাসের বিমান চলাচল করে। File Photo

Washing Machine: এই ভুল করলেই সর্বনাশ ! সঙ্গে সঙ্গে খারাপ হবে ওয়াশিং মেশিন, আপনার যা করা উচিৎ

রবিবার সকালে পুকুর পাড়ে বালতি ভর্তি সাবান কাচতে বসতেন মা-ঠাকুমারা। আগের রাতে সাবান জলে মাখা হত কাপড়চোপড়। সকালে গল্প গুজব সঙ্গে কাচাকুচি। আজকের দিনে ওয়াশিং মেশিন ছাড়া কাপড় কাচার কথা ভাবাই যায় না। সময় বাঁচে আর পরিশ্রমও। তবে ওয়াশিং মেশিনের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। না হলেই বিগড়ে যাবে মেশিন।
রবিবার সকালে পুকুর পাড়ে বালতি ভর্তি সাবান কাচতে বসতেন মা-ঠাকুমারা। আগের রাতে সাবান জলে মাখা হত কাপড়চোপড়। সকালে গল্প গুজব সঙ্গে কাচাকুচি। আজকের দিনে ওয়াশিং মেশিন ছাড়া কাপড় কাচার কথা ভাবাই যায় না। সময় বাঁচে আর পরিশ্রমও। তবে ওয়াশিং মেশিনের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। না হলেই বিগড়ে যাবে মেশিন।
এই ভুলেই সর্বনাশ: অনেকেরই ওয়াশিং মেশিন ঘনঘন খারাপ হয়। এর প্রধান কারণ ওভারলোডিং। বিভিন্ন আকারের ওয়াশিং মেশিন হয়। কোনটা ৬ কেজি, কোনওটা সাড়ে ৬ কেজি, কোনওটা আবার ৭ কেজি বা ৮ কেজি। এই আকার ওয়াশিং মেশিনের ক্ষমতা বোঝায়। অর্থাৎ সাইজ দেখে বোঝা যায়, কত কাপড় এতে কাচা যাবে। ওয়াশিং মেশিনে জামাকাপড় দেওয়ার সময় এসব মাথায় থাকে না অনেকেরই। এতে মারাত্মক ক্ষতি হয়।
এই ভুলেই সর্বনাশ: অনেকেরই ওয়াশিং মেশিন ঘনঘন খারাপ হয়। এর প্রধান কারণ ওভারলোডিং। বিভিন্ন আকারের ওয়াশিং মেশিন হয়। কোনটা ৬ কেজি, কোনওটা সাড়ে ৬ কেজি, কোনওটা আবার ৭ কেজি বা ৮ কেজি। এই আকার ওয়াশিং মেশিনের ক্ষমতা বোঝায়। অর্থাৎ সাইজ দেখে বোঝা যায়, কত কাপড় এতে কাচা যাবে। ওয়াশিং মেশিনে জামাকাপড় দেওয়ার সময় এসব মাথায় থাকে না অনেকেরই। এতে মারাত্মক ক্ষতি হয়।
পরিমাণের চেয়ে বেশি কাপড় ঢোকালে মেশিনের উপর চাপ পড়ে। অনেক সময় ঢাকনাও বন্ধ হয় না। তখন ওয়াশিং মেশিন চালুই করা যাবে না। এর আরেকটা ক্ষতিকর দিক আছে। সেটা হল, পরিমাণের চেয়ে বেশি ঢোকালে দরজার রাবারের মধ্যে কাপড় আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এতে জামাকাপড়ের ক্ষতি তো হবেই, দরজার বুট ভেঙে যেতে পারে।
পরিমাণের চেয়ে বেশি কাপড় ঢোকালে মেশিনের উপর চাপ পড়ে। অনেক সময় ঢাকনাও বন্ধ হয় না। তখন ওয়াশিং মেশিন চালুই করা যাবে না। এর আরেকটা ক্ষতিকর দিক আছে। সেটা হল, পরিমাণের চেয়ে বেশি ঢোকালে দরজার রাবারের মধ্যে কাপড় আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এতে জামাকাপড়ের ক্ষতি তো হবেই, দরজার বুট ভেঙে যেতে পারে।
ওভারলোডিংয়ের কারণে বড় ক্ষতি: ওভারলোড হলে ওয়াশিং মেশিন ভেঙে যেতে পারে। কারণ এর ফলে ওয়াশার কেসের সঙ্গে ওয়াশটাব ঘষা খায়। অতিরিক্ত জামাকাপড়ের কারণে মোটরেও বাড়তি চাপ পড়ে। এক পর্যায়ে ওয়াশারের যন্ত্রপাতি ভাঙতে শুরু করে। কিন্তু মোটর বন্ধ হয় না। এর ফলে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ওভারলোডিংয়ের কারণে বড় ক্ষতি: ওভারলোড হলে ওয়াশিং মেশিন ভেঙে যেতে পারে। কারণ এর ফলে ওয়াশার কেসের সঙ্গে ওয়াশটাব ঘষা খায়। অতিরিক্ত জামাকাপড়ের কারণে মোটরেও বাড়তি চাপ পড়ে। এক পর্যায়ে ওয়াশারের যন্ত্রপাতি ভাঙতে শুরু করে। কিন্তু মোটর বন্ধ হয় না। এর ফলে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ওয়াশার ভাঙার পরেও মোটর চলতে থাকলে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। ওয়াশারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ছড়িয়ে ছিটিয়ে যাবে মেঝেতে। এছাড়া অনেক কাপড় দেওয়ার ওয়াশটাবের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার আশঙ্কাও থাকে। সব কাপড়ের সর্বত্র সমানভাবে ডিটারজেন্ট যায় না। এর ফলে কাপড়ও পরিস্কার হয় না। এই জন্য ওয়াশিং মেশিনের আকার অনুযায়ী কাপড় ঢোকানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। এটা মানলেই মেশিন দীর্ঘদিন চলবে। Representative Image
ওয়াশার ভাঙার পরেও মোটর চলতে থাকলে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। ওয়াশারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ছড়িয়ে ছিটিয়ে যাবে মেঝেতে। এছাড়া অনেক কাপড় দেওয়ার ওয়াশটাবের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার আশঙ্কাও থাকে। সব কাপড়ের সর্বত্র সমানভাবে ডিটারজেন্ট যায় না। এর ফলে কাপড়ও পরিস্কার হয় না। এই জন্য ওয়াশিং মেশিনের আকার অনুযায়ী কাপড় ঢোকানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। এটা মানলেই মেশিন দীর্ঘদিন চলবে। Representative Image

MH370 Mystery: পার হয়েছে ১০ বছর, আজও রহস্য হয়ে রয়েছে এমএইচ৩৭০ বিমানের অন্তর্ধান; এখনও কি সন্ধান পাওয়ার আশা রয়েছে? যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

২০১৪ সালের ৮ মার্চ। কুয়ালা লামপুর থেকে ২৩৯ জন যাত্রী নিয়ে বেজিংয়ের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিল মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের এমএইচ৩৭০ উড়ানটি। কিন্তু ওড়ার কিছুক্ষণ পরে তা রাডার থেকে আচমকাই হারিয়ে যায়। বলা ভাল, যেন উবে গিয়েছিল যাত্রিবাহী ওই বিমানটি! সেই ঘটনার পরে কেটে গিয়েছে দশ-দশটা বছর। অথচ এখনও যেন আধুনিক যুগের সবথেকে বড় রহস্য হয়ে রয়েছে মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের এমএইচ৩৭০ (MH370) উড়ানের অন্তর্ধান। (Photo: AFP)
২০১৪ সালের ৮ মার্চ। কুয়ালা লামপুর থেকে ২৩৯ জন যাত্রী নিয়ে বেজিংয়ের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিল মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের এমএইচ৩৭০ উড়ানটি। কিন্তু ওড়ার কিছুক্ষণ পরে তা রাডার থেকে আচমকাই হারিয়ে যায়। বলা ভাল, যেন উবে গিয়েছিল যাত্রিবাহী ওই বিমানটি! সেই ঘটনার পরে কেটে গিয়েছে দশ-দশটা বছর। অথচ এখনও যেন আধুনিক যুগের সবথেকে বড় রহস্য হয়ে রয়েছে মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের এমএইচ৩৭০ (MH370) উড়ানের অন্তর্ধান। (Photo: AFP)
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছিল যে, ওই দিন উড়ানটি টেক-অফে কোনও সমস্যাই ছিল না। তা ছিল প্রায় ৩৫০০০ ফুট উচ্চতায়। সব ঠিকই ছিল। নির্ধারিত পথেই চলেছিল উড়ানটি। এমনকী ভিয়েতনামের এয়ার ট্রাফিকের সঙ্গেও পাইলটদের কথা হয়। তবে এরপরেই যেন বিপত্তি! উড়ানটির সঙ্গে যোগাযোগ আচমকাই বন্ধ হয়ে যায়। আর অপ্রত্যাশিত ভাবে পশ্চিম দিকের গতিপথ ধরতেই আচমকাই রাডার থেকে উধাও হয়ে যায় বিমানটি। সেই থেকে আর কোনও খোঁজই নেই। অনেকেই মনে করেন যে, ভেঙে পড়েছিল বিমানটি। তবে আশ্চর্যের বিষয় হল, বিমানটির কোনও ধ্বংসাবশেষ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। এমনকী মেলেনি ব্ল্যাক বক্সও। যেন একটা রহস্য হয়ে রয়েছে এমএইচ৩৭০। (Photo: AFP)
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছিল যে, ওই দিন উড়ানটি টেক-অফে কোনও সমস্যাই ছিল না। তা ছিল প্রায় ৩৫০০০ ফুট উচ্চতায়। সব ঠিকই ছিল। নির্ধারিত পথেই চলেছিল উড়ানটি। এমনকী ভিয়েতনামের এয়ার ট্রাফিকের সঙ্গেও পাইলটদের কথা হয়। তবে এরপরেই যেন বিপত্তি! উড়ানটির সঙ্গে যোগাযোগ আচমকাই বন্ধ হয়ে যায়। আর অপ্রত্যাশিত ভাবে পশ্চিম দিকের গতিপথ ধরতেই আচমকাই রাডার থেকে উধাও হয়ে যায় বিমানটি। সেই থেকে আর কোনও খোঁজই নেই। অনেকেই মনে করেন যে, ভেঙে পড়েছিল বিমানটি। তবে আশ্চর্যের বিষয় হল, বিমানটির কোনও ধ্বংসাবশেষ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। এমনকী মেলেনি ব্ল্যাক বক্সও। যেন একটা রহস্য হয়ে রয়েছে এমএইচ৩৭০। (Photo: AFP)
এরপর থেকে অনেকেই নানা রকম তত্ত্ব সামনে এনেছেন। লেখা হয়েছে বই, এমনকী তথ্যচিত্রও তৈরি হয়েছে। অনেকের মতে, বিমান ছাড়াই বিমান দুর্ঘটনা। ফলে ওই বিমানের যাত্রীদের কী পরিণতি হয়েছিল, সেটা এখনও অজানাই থেকে গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত এমএইচ৩৭০ বিমানের অন্তর্ধানের এই ঘটনায় বিস্মিত হয়েছে গোটা বিশ্ব। আর এই সংক্রান্ত বিষয়ে অনেক তত্ত্ব পাওয়া গিয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হল, মেকানিক্যাল ত্রুটি থেকে দুর্ঘটনাজনিত অথবা বিমানচালকের ত্রুটি ইত্যাদি। কেউ কেউ আবার হাইজ্যাকিংয়ের তত্ত্বও সামনে এনেছেন।তবে আজও অনেক বিশেষজ্ঞ বিশ্বাস করেন যে, এমএইচ ৩৭০ বিমানটির সন্ধান পাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
এরপর থেকে অনেকেই নানা রকম তত্ত্ব সামনে এনেছেন। লেখা হয়েছে বই, এমনকী তথ্যচিত্রও তৈরি হয়েছে। অনেকের মতে, বিমান ছাড়াই বিমান দুর্ঘটনা। ফলে ওই বিমানের যাত্রীদের কী পরিণতি হয়েছিল, সেটা এখনও অজানাই থেকে গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত এমএইচ৩৭০ বিমানের অন্তর্ধানের এই ঘটনায় বিস্মিত হয়েছে গোটা বিশ্ব। আর এই সংক্রান্ত বিষয়ে অনেক তত্ত্ব পাওয়া গিয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হল, মেকানিক্যাল ত্রুটি থেকে দুর্ঘটনাজনিত অথবা বিমানচালকের ত্রুটি ইত্যাদি। কেউ কেউ আবার হাইজ্যাকিংয়ের তত্ত্বও সামনে এনেছেন। তবে আজও অনেক বিশেষজ্ঞ বিশ্বাস করেন যে, এমএইচ ৩৭০ বিমানটির সন্ধান পাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
চলতি সপ্তাহে ওই বিমানের অন্তর্ধানের দশ বর্ষপূর্তির প্রাক্কালে প্রিয়জনদের সন্ধান পাওয়ার আশায় মালয়েশিয়াতে এসেছিলেন যাত্রীদের আত্মীয়রা। ফের তল্লাশি অভিযান শুরু করার জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে আর্জিও জানান তাঁরা। অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা সংবাদমাধ্যমের কাছে জানিয়েছেন যে, পুনরায় তল্লাশি করার ক্ষেত্রে উন্নত প্রযুক্তি কাজে লাগালে হারিয়ে যাওয়া বিমানটির খোঁজ পাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। তবে এটা যে খুব কম খরচে হবে না, সেই বিষয়টাও সাফ জানিয়েছেন তাঁরা। (Representative Image)
চলতি সপ্তাহে ওই বিমানের অন্তর্ধানের দশ বর্ষপূর্তির প্রাক্কালে প্রিয়জনদের সন্ধান পাওয়ার আশায় মালয়েশিয়াতে এসেছিলেন যাত্রীদের আত্মীয়রা। ফের তল্লাশি অভিযান শুরু করার জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে আর্জিও জানান তাঁরা। অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা সংবাদমাধ্যমের কাছে জানিয়েছেন যে, পুনরায় তল্লাশি করার ক্ষেত্রে উন্নত প্রযুক্তি কাজে লাগালে হারিয়ে যাওয়া বিমানটির খোঁজ পাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। তবে এটা যে খুব কম খরচে হবে না, সেই বিষয়টাও সাফ জানিয়েছেন তাঁরা। (Representative Image)
২০১৮ সাল পর্যন্ত ভারত মহাসাগরের প্রায় ৭,১০,০০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে তল্লাশি করার জন্য কয়েকশো মিলিয়ন ডলার ইতিমধ্যেই খরচ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু কিছুই পাওয়া যায়নি।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সি এক্সপ্লোরেশন ফার্ম ওশান ইনফিনিটি মালয়েশিয়া সরকারকে আরও একটি ‘নো ফাইন্ড, নো ফি’ চুক্তির অফার দিয়েছে। যেমনটা তারা ২০১৮ সালে দিয়েছিল। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি বিমানটির খোঁজ পাওয়া যায়, তাহলে কর্তৃপক্ষকেই সেই খরচ বহন করতে হবে।

২০১৮ সাল পর্যন্ত ভারত মহাসাগরের প্রায় ৭,১০,০০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে তল্লাশি করার জন্য কয়েকশো মিলিয়ন ডলার ইতিমধ্যেই খরচ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু কিছুই পাওয়া যায়নি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সি এক্সপ্লোরেশন ফার্ম ওশান ইনফিনিটি মালয়েশিয়া সরকারকে আরও একটি ‘নো ফাইন্ড, নো ফি’ চুক্তির অফার দিয়েছে। যেমনটা তারা ২০১৮ সালে দিয়েছিল। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি বিমানটির খোঁজ পাওয়া যায়, তাহলে কর্তৃপক্ষকেই সেই খরচ বহন করতে হবে।
এদিকে যাত্রীদের স্বজনদের আর্জিতে সাড়া দিয়ে মালয়েশিয়ান কর্তৃপক্ষ নতুন তল্লাশি সংক্রান্ত ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন। মালয়েশিয়ার পরিবহণ মন্ত্রী বলেন, “সকলের জন্য এই রহস্যের সমাধান করতে যা কিছু করণীয়, সমস্তটাই করবে আমাদের সরকার।” (Photo: AFP)

এদিকে যাত্রীদের স্বজনদের আর্জিতে সাড়া দিয়ে মালয়েশিয়ান কর্তৃপক্ষ নতুন তল্লাশি সংক্রান্ত ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন। মালয়েশিয়ার পরিবহণ মন্ত্রী বলেন, “সকলের জন্য এই রহস্যের সমাধান করতে যা কিছু করণীয়, সমস্তটাই করবে আমাদের সরকার।”  (Photo: AFP)

Why Chilli Is Hot: বলুন তো লঙ্কা কেন ঝাল হয়? ‘কাদের’ জন্য লঙ্কা খাওয়া মোটেই উচিত নয়, জানেন? দেখে নিন লিস্ট

লঙ্কা এমন এক উপাদান যা রান্নাঘরে না থাকলে রান্নার স্বাদ খোলে না। আবার এই লঙ্কাই শুধু মুখে দিলে বাপ বাপ বলে ছুটতে হয়।
লঙ্কা এমন এক উপাদান যা রান্নাঘরে না থাকলে রান্নার স্বাদ খোলে না। আবার এই লঙ্কাই শুধু মুখে দিলে বাপ বাপ বলে ছুটতে হয়।
ঝাল স্বাদ এমন হাল করে যে জল খেয়ে, চিনি খেয়েও সামলানো যায় না। মুহূর্তে মনে হয় মুখ পুড়ে গেল বুঝি। কিন্তু কেন এত ঝাল হয় এই সবজি? আসল কারণ কী?
ঝাল স্বাদ এমন হাল করে যে জল খেয়ে, চিনি খেয়েও সামলানো যায় না। মুহূর্তে মনে হয় মুখ পুড়ে গেল বুঝি। কিন্তু কেন এত ঝাল হয় এই সবজি? আসল কারণ কী?
রান্নাঘরে, খাওয়ার পাতে অথবা ভাঁড়ারে, প্রায়ই আমাদের লঙ্কা নামক সবজিটির সঙ্গে স্বাক্ষাৎ হয়। অনেকের তো আবার আস্ত লঙ্কা না থাকলে খাওয়া ঠিক যুৎসই হয় না। কিন্তু সেই লঙ্কাই যদি রান্নায় খুব বেশি পরে যায় তাহলে ব্রক্ষ্মতালু গরম হয়ে প্রায় ত্রাহি মধুসূদন রব ওঠে।
রান্নাঘরে, খাওয়ার পাতে অথবা ভাঁড়ারে, প্রায়ই আমাদের লঙ্কা নামক সবজিটির সঙ্গে স্বাক্ষাৎ হয়। অনেকের তো আবার আস্ত লঙ্কা না থাকলে খাওয়া ঠিক যুৎসই হয় না। কিন্তু সেই লঙ্কাই যদি রান্নায় খুব বেশি পরে যায় তাহলে ব্রক্ষ্মতালু গরম হয়ে প্রায় ত্রাহি মধুসূদন রব ওঠে।
এমনকি খুব বেশি লঙ্কা খেয়ে ফেললে ঝালের চোটে তড়িঘড়ি অনেকেই ছোটেন জল খেতে। কেউ আবার ঝাল ভাব কমাতে মিষ্টি কিছু খান।
এমনকি খুব বেশি লঙ্কা খেয়ে ফেললে ঝালের চোটে তড়িঘড়ি অনেকেই ছোটেন জল খেতে। কেউ আবার ঝাল ভাব কমাতে মিষ্টি কিছু খান।
কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন যে লঙ্কা এত মশলাদার বা এত ঝাল স্বাদের কেন হয়? যদি এই প্রশ্নের উত্তর এখনও না জেনে থাকেন তবে আজ এই প্রতিবেদনে আসুন আমরা আপনাকে জানিয়ে দিই আসল রহস্যটা।
কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন যে লঙ্কা এত মশলাদার বা এত ঝাল স্বাদের কেন হয়? যদি এই প্রশ্নের উত্তর এখনও না জেনে থাকেন তবে আজ এই প্রতিবেদনে আসুন আমরা আপনাকে জানিয়ে দিই আসল রহস্যটা।
বস্তুত লঙ্কার মধ্যে ক্যাপসাইসিন নামক একটি যৌগ থাকে, যা মুখ এবং জিহ্বার সংবেদনশীল নিউরনের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে আর তারই ফলে আমরা মুখের ভিতরে উত্তাপ বা জ্বলুনি ভাব অনুভব করি।
বস্তুত লঙ্কার মধ্যে ক্যাপসাইসিন নামক একটি যৌগ থাকে, যা মুখ এবং জিহ্বার সংবেদনশীল নিউরনের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে আর তারই ফলে আমরা মুখের ভিতরে উত্তাপ বা জ্বলুনি ভাব অনুভব করি।
প্রকৃতপক্ষে, লঙ্কার এই ঝাল স্বাদের জন্য ক্যাপসাইসিনয়েড নামে পরিচিত রাসায়নিক যৌগগুলির একটি গ্রুপকে দায়ী করা হয়। লঙ্কায় ক্যাপসাইসিন সর্বাধিক পরিমাণে উপস্থিত থাকে।
প্রকৃতপক্ষে, লঙ্কার এই ঝাল স্বাদের জন্য ক্যাপসাইসিনয়েড নামে পরিচিত রাসায়নিক যৌগগুলির একটি গ্রুপকে দায়ী করা হয়। লঙ্কায় ক্যাপসাইসিন সর্বাধিক পরিমাণে উপস্থিত থাকে।
আর লঙ্কা মুখে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই ক্যাপসাইসিন মুখ এবং জিহ্বার সংবেদনশীল নিউরনের সঙ্গে যোগাযোগ করে, যার ফলে তাপ বা তীক্ষ্ণতার অনুভূতি হয়।
আর লঙ্কা মুখে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই ক্যাপসাইসিন মুখ এবং জিহ্বার সংবেদনশীল নিউরনের সঙ্গে যোগাযোগ করে, যার ফলে তাপ বা তীক্ষ্ণতার অনুভূতি হয়।
লঙ্কা কেন ঝাল হয় বলুন তো? একমাত্র জলেই কি জব্দ হয় ঝাল? চমকে যাবেন 'সত্যি' জানলে! বলুন তো লঙ্কা কেন ঝাল হয়? 'কাদের' জন্য লঙ্কা খাওয়া মোটেই উচিত নয়, জানেন? দেখে নিন লিস্ট
লঙ্কা কেন ঝাল হয় বলুন তো? একমাত্র জলেই কি জব্দ হয় ঝাল? চমকে যাবেন ‘সত্যি’ জানলে!
বলুন তো লঙ্কা কেন ঝাল হয়? ‘কাদের’ জন্য লঙ্কা খাওয়া মোটেই উচিত নয়, জানেন? দেখে নিন লিস্ট
তাই, লঙ্কা খাওয়ার পরে বা এটি আমাদের শরীরে ঢোকার পরে সাধারণত আমরা জ্বলন্ত সংবেদন এবং তাপ অনুভব করি।
তাই, লঙ্কা খাওয়ার পরে বা এটি আমাদের শরীরে ঢোকার পরে সাধারণত আমরা জ্বলন্ত সংবেদন এবং তাপ অনুভব করি।
লঙ্কা খেয়ে ঝাল লাগলে কক্ষনও জল পান করবেন না:ঝাল ফুচকা হোক বা ঝাল ঝাল কষা মাংস, খেলে নিশ্চই তৎক্ষণাৎ আপনিও ঢক ঢক করে জল খেয়ে ফেলেন? কিন্তু লক্ষ্য করলে দেখে থাকবেন, কখনও কখনও জল পান করলেও লঙ্কার ওই জ্বালাপোড়া মোটেই কমে না৷
সুস্থ থাকতে প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণে জল পান করা খুবই জরুরি। এই কারণে প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ককে প্রতিদিন ২-৩ লিটার জল খেতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
আসলে, এটি ঘটে কারণ ক্যাপসাইসিন জলে একেবারেই দ্রবীভূত হয় না। অতএব, যখনই আপনি জ্বলন্ত সংবেদন অনুভব করেন, আপনার জ্বলন্ত সংবেদনকে শান্ত করতে দুধ, দই, মধু বা চিনি ব্যবহার করুন, জল একেবারেই উচিত উপাচার নয়।
আসলে, এটি ঘটে কারণ ক্যাপসাইসিন জলে একেবারেই দ্রবীভূত হয় না। অতএব, যখনই আপনি জ্বলন্ত সংবেদন অনুভব করেন, আপনার জ্বলন্ত সংবেদনকে শান্ত করতে দুধ, দই, মধু বা চিনি ব্যবহার করুন, জল একেবারেই উচিত উপাচার নয়।
জেনে নিন কাদের লঙ্কা খাওয়া উচিত নয়:চিকিত্সকরা বলেন যে অতিরিক্ত লঙ্কা খাওয়া হাঁপানির আক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই, আপনি যদি হাঁপানির রোগী হন, তাহলে লাল লঙ্কা একেবারেই খাওয়া উচিত নয়।
জেনে নিন কাদের লঙ্কা খাওয়া উচিত নয়:
চিকিত্সকরা বলেন যে অতিরিক্ত লঙ্কা খাওয়া হাঁপানির আক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই, আপনি যদি হাঁপানির রোগী হন, তাহলে লাল লঙ্কা একেবারেই খাওয়া উচিত নয়।
এ ছাড়া আলসার রোগীদের লঙ্কা খাওয়া উচিত নয়। তা না হলে আপনার আলসার আরও বাড়বে।
এ ছাড়া আলসার রোগীদের লঙ্কা খাওয়া উচিত নয়। তা না হলে আপনার আলসার আরও বাড়বে।
পাইলসের রোগীদেরও লঙ্কা খাওয়া এড়িয়ে চলাই ভাল। এতে পাইলসের মতো রোগ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই আপনিও এই রোগে ভুগে থাকলে সুস্থ থাকতে লঙ্কা এড়িয়ে যাওয়া ভাল। প্রতীকী ছবি।
পাইলসের রোগীদেরও লঙ্কা খাওয়া এড়িয়ে চলাই ভাল। এতে পাইলসের মতো রোগ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই আপনিও এই রোগে ভুগে থাকলে সুস্থ থাকতে লঙ্কা এড়িয়ে যাওয়া ভাল। প্রতীকী ছবি।

বিখ্যাত এই ব্যবসায়ী পরিবারের মেয়েকে বিয়ে করেন ধনঞ্জয়, সম্পত্তির পরিমাণ শুনলে মাথা ঘুরে যাবে !

অপহরণ ও তোলাবাজির মামলায় দোষী সাব্যস্ত উত্তর প্রদেশের জৌনপুরের প্রাক্তন সাংসদ ধনঞ্জয় সিং। বুধবার ৬ মার্চ সাজা ঘোষণা করবে আদালত। জেডিইউ নেতা ধনঞ্জয়ের বিরুদ্ধে ৩৬৪, ৩৮৬, ৫০৪, ৫০৬ এবং ১২০বি ধারায় মামলা দায়ের হয়েছিল।
অপহরণ ও তোলাবাজির মামলায় দোষী সাব্যস্ত উত্তর প্রদেশের জৌনপুরের প্রাক্তন সাংসদ ধনঞ্জয় সিং। বুধবার ৬ মার্চ সাজা ঘোষণা করবে আদালত। জেডিইউ নেতা ধনঞ্জয়ের বিরুদ্ধে ৩৬৪, ৩৮৬, ৫০৪, ৫০৬ এবং ১২০বি ধারায় মামলা দায়ের হয়েছিল।
বর্ণময় চরিত্র ধনঞ্জয়ের। ১৯৭৫ সালের ১৬ মার্চ জন্ম। লখনউ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন। জৌনপুরের বীর বাহাদুর সিং পূর্বাচল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর করেন। ২০০২ সালে মাত্র মাত্র ২৭ বছর বয়সে উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা ভোটে নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়ে জেতেন। এরপর ২০০৭ সালে জেডিইউ-এর টিকিটে বিধায়ক হন।
বর্ণময় চরিত্র ধনঞ্জয়ের। ১৯৭৫ সালের ১৬ মার্চ জন্ম। লখনউ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন। জৌনপুরের বীর বাহাদুর সিং পূর্বাচল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর করেন। ২০০২ সালে মাত্র মাত্র ২৭ বছর বয়সে উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা ভোটে নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়ে জেতেন। এরপর ২০০৭ সালে জেডিইউ-এর টিকিটে বিধায়ক হন।
২০০৯ সালে বিএসপি-র টিকিটে লোকসভা ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন।ধনঞ্জয় সিংয়ের ব্যক্তিগত জীবনও বৈচিত্র্যময়। তিনবার বিয়ে করেন। প্রথম বিয়ের ৯ মাসের মাথায় সন্দেহজনকভাবে আত্মহত্যা করেন স্ত্রী।
২০০৯ সালে বিএসপি-র টিকিটে লোকসভা ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন।
ধনঞ্জয় সিংয়ের ব্যক্তিগত জীবনও বৈচিত্র্যময়। তিনবার বিয়ে করেন। প্রথম বিয়ের ৯ মাসের মাথায় সন্দেহজনকভাবে আত্মহত্যা করেন স্ত্রী।
এই ঘটনায় উত্তর প্রদেশ জুড়ে তোলপাড় পড়ে যায়। ড. জাগৃতি সিংয়ের সঙ্গে দ্বিতীয়বার গাঁটছড়া বাঁধেন ধনঞ্জয়। কিন্তু সেই বিয়েও টেঁকেনি। ২০১৩ সালে কাজের মেয়েকে হত্যার অভিযোগে জেলে যান। তারপরই ধনঞ্জয় ও জাগৃতির বিচ্ছেদ হয়।

এই ঘটনায় উত্তর প্রদেশ জুড়ে তোলপাড় পড়ে যায়। ড. জাগৃতি সিংয়ের সঙ্গে দ্বিতীয়বার গাঁটছড়া বাঁধেন ধনঞ্জয়। কিন্তু সেই বিয়েও টেঁকেনি। ২০১৩ সালে কাজের মেয়েকে হত্যার অভিযোগে জেলে যান। তারপরই ধনঞ্জয় ও জাগৃতির বিচ্ছেদ হয়।
২০১৭ সালে তৃতীয়বার বিয়ের পিঁড়িতে বসেন ধনঞ্জয়। প্যারিসে মহা ধুমধাম করে বিয়ে করেন শ্রীকলা রেড্ডিকে। শ্রীকলা তেলঙ্গানার ব্যবসায়ী পরিবারের মেয়ে। নিপ্পো ব্যাটারি কোম্পানির মালিক তাঁরাই। বর্তমানে শ্রীকলা জৌনপুরের জেলা পঞ্চায়েত সভাপতি।

২০১৭ সালে তৃতীয়বার বিয়ের পিঁড়িতে বসেন ধনঞ্জয়। প্যারিসে মহা ধুমধাম করে বিয়ে করেন শ্রীকলা রেড্ডিকে। শ্রীকলা তেলঙ্গানার ব্যবসায়ী পরিবারের মেয়ে। নিপ্পো ব্যাটারি কোম্পানির মালিক তাঁরাই। বর্তমানে শ্রীকলা জৌনপুরের জেলা পঞ্চায়েত সভাপতি।
নির্বাচনী হলফনামা থেকে জানা যাচ্ছে, ধনঞ্জয় ৫.৩১ কোটি টাকার স্থাবর এবং ৩.৫৬ কোটি টাকার অস্থাবর সম্পত্তির মালিক। তাঁর স্ত্রী শ্রীকলা রেড্ডিরও ৬.৭১ কোটি টাকার বেশি অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। সম্পত্তির পরিমাণ ৭৮০ কোটি টাকা। ধনঞ্জয়ের কাছে ৬৮.৬৬ লক্ষ টাকার গয়না রয়েছে, স্ত্রী শ্রীকলা রেড্ডি ১.৭৪ কোটি টাকার গয়নার মালিক।

নির্বাচনী হলফনামা থেকে জানা যাচ্ছে, ধনঞ্জয় ৫.৩১ কোটি টাকার স্থাবর এবং ৩.৫৬ কোটি টাকার অস্থাবর সম্পত্তির মালিক। তাঁর স্ত্রী শ্রীকলা রেড্ডিরও ৬.৭১ কোটি টাকার বেশি অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। সম্পত্তির পরিমাণ ৭৮০ কোটি টাকা। ধনঞ্জয়ের কাছে ৬৮.৬৬ লক্ষ টাকার গয়না রয়েছে, স্ত্রী শ্রীকলা রেড্ডি ১.৭৪ কোটি টাকার গয়নার মালিক।
ধনঞ্জয় সিং নির্বাচনী হলফনামায় বলেছিলেন, তাঁর আয়ের উৎস রাইস মিল, পেট্রোল পাম্প এবং কৃষিকাজ। এছাড়াও তিনি প্রাক্তন সাংসদ ও প্রাক্তন বিধায়ক হিসাবে পেনশন পান। লখনউ ও জৌনপুর শহরে ধনঞ্জয় সিংয়ের নামে কৃষি ও বাণিজ্যিক জমি ও সম্পত্তি রয়েছে।
ধনঞ্জয় সিং নির্বাচনী হলফনামায় বলেছিলেন, তাঁর আয়ের উৎস রাইস মিল, পেট্রোল পাম্প এবং কৃষিকাজ। এছাড়াও তিনি প্রাক্তন সাংসদ ও প্রাক্তন বিধায়ক হিসাবে পেনশন পান। লখনউ ও জৌনপুর শহরে ধনঞ্জয় সিংয়ের নামে কৃষি ও বাণিজ্যিক জমি ও সম্পত্তি রয়েছে।

ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে ভোগ নিবেদন করার সময় প্রসাদে এই জিনিস রাখছেন? ভুলেও এই কাজ করবেন না; সাবধান করছেন জ্যোতিষাচার্য

গুলশন কাশ্যপ, জামুই: প্রতিদিন মানুষ নিজেদের ঘরে ঈশ্বরের আরাধনা করে থাকেন। এমনকী, ঈশ্বরকে তুষ্ট করার জন্য তাঁর উদ্দেশ্যে অর্ঘ্যও নিবেদন করা হয়। অধিকাংশ মানুষ নিজেদের ঘরে ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে নিবেদন করার জন্য ভোগ হিসেবে খাবার প্রস্তুত করেন। পরে সেই ভোগ প্রসাদ হিসেবেও খান তাঁরা। আবার কখনও কখনও বহু ভক্ত ঈশ্বরকে তুষ্ট করার জন্য মোদক, মিষ্টি, রকমারি ফল এবং আরও নানা উপাচার নিবেদন করে থাকেন।

আরও পড়ুন- বেড়াতে গিয়ে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হোটেল রুমে থাকাকালীন দরজায় রাখুন তোয়ালে; ভ্রমণ সংক্রান্ত টিপস শেয়ার করে জানালেন বিমানসেবিকা

কিন্তু ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে নিবেদন করা অর্ঘ্য যে দেবদেবীদের পছন্দ হতেই হবে, তার কোনও মানে নেই। এই পরিস্থিতিতে ঈশ্বরকে নিবেদন করা ভোগের ক্ষেত্রে একাধিক বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। জ্যোতিষী পণ্ডিত শত্রুঘ্ন আচার্য বলেন যে, ঈশ্বরকে ভোগ নিবেদন করার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখা আবশ্যক। যেমন – অনেক সময় ঈশ্বরকে অর্পণ করা ভোগপ্রসাদের উপর তুলসি পাতা রাখেন। এটা কিন্তু একেবারেই করা উচিত নয়। আসলে সমস্ত দেবদেবী যে তুলসি পাতা পছন্দ করেন, সেটা একেবারেই নয়।

আরও পড়ুন– মাত্র ১ টাকা পণ ! মেয়ের বিয়ে দিতে গিয়ে কেঁদে ফেললেন গরিব বাবা, দেশবাসীরও চোখ ছলছল

জ্যোতিষী বলেন যে, ভগবান বিষ্ণু তুলসি পছন্দ করেন। তাঁর প্রসাদে তুলসি পাতা রাখা উচিত। আবার অন্য দিকে ভগবান ভোলানাথের প্রসাদে কখনওই তুলসি পাতা যোগ করা কখনওই উচিত নয়। এর পাশাপাশি ভগবান গণেশের প্রসাদেও তুলসি পাতা রাখা উচিত নয়। এমনটা করলে ভগবান শঙ্কর এবং ভগবান গণেশ ক্রুদ্ধ হতে পারেন।

এমনকী, এমনটা করলে ভক্তের সমস্ত কাজও পণ্ড হতে পারে। এর পাশাপাশি আর্থিক ক্ষতিরও সম্মুখীন হতে পারেন। জ্যোতিষী পণ্ডিত বলেন, ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে ভোগ নিবেদন করার পরেই অনেকে সঙ্গে সঙ্গে তা নামিয়ে নেন এবং প্রসাদ হিসেবে সেটা খেয়ে নেন। এটা একেবারেই করা উচিত নয়। তিনি আরও বলেন যে, ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে ভোগ নিবেদন করার পরে তা প্রথমে নামিয়ে নিতে হবে। সেই প্রসাদের কিছুটা পরিমাণ গরুকে খাওয়াতে হবে।

কারণ বিশ্বাস করা হয় যে, ঈশ্বরের প্রসাদ যদি গরুকে খাওয়ানো হয়, তাহলে পুজোর বিশেষ ফল পাওয়া যাবে। প্রসাদের কিছুটা অংশ গরুকে খাওয়ানোর পরে তবেই সেটা অন্যদের মধ্যে বিতরণ করতে হবে এবং নিজে খেতে হবে। ঈশ্বরকে ভোগ নিবেদন করার সময় এই বিষয়গুলি মাথায় রাখলেই পূজার বিশেষ ফলাফল লাভ হবে।