Tag Archives: Nabanna

Nabanna Abhijan: ‘হামলার ছক’…! বিশাল পুলিশ বাহিনী…! স্টেশনে স্টেশনে তল্লাশি! ‘নবান্ন অভিযান’ ঘিরে টান টান উত্তেজনা শহর জুড়ে

কলকাতা: আজ মঙ্গলবার নবান্ন অভিযান। পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজের তরফে এই অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে। রাজ্যের শাসক দলের অভিযোগ, আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে আজকের এই নবান্ন অভিযান ঘিরেই অশান্তি-অরাজকতার ছক কষেছে বিরোধীরা। এর জেরে সতর্ক পুলিশও। প্রশাসনের তরফে একাধিক স্টেশনে চলছে তল্লাশি।

সোমবার বিকেল থেকেই কড়া নজরদারি শুরু হয়েছে হাওড়া, শিয়ালদহ এবং কলকাতা স্টেশনে। সিসিটিভি, লাগেজ স্ক্যানারে ও পার্সেল সামগ্রীর উপর তল্লাশিতে লাগানো হয়েছে পুলিশ কুকুরও। রেল পুলিশ কর্তাদের কথায়, অন্য রাজ্য থেকে এসে অরাজকতা চালানোর মতো কার্যকলাপ হতে পারে।

আরও পড়ুন: সাড়ে ১২ ঘণ্টার তল্লাশি…! গোয়েন্দারা বেরোতে ১ মিনিটে তালা! সন্দীপের বাড়ি থেকে কী কী পেল CBI? চমকে দেওয়া তথ্য

আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ হুঁশিয়ারি…! দক্ষিণবঙ্গে ৭ জেলায় ভারী বৃষ্টির সতর্কতা! আগামী ৪৮ ঘণ্টা কী হবে কলকাতায়? জানিয়ে দিল আলিপুর

গোয়েন্দা রিপোর্টের পর হাওড়া, শিয়ালদহ এবং কলকাতা স্টেশনে বাড়তি পুলিশ দেওয়া হয়েছে। বাইরে থেকে যেসব দূরপাল্লার ট্রেনগুলো আসছে তার যাত্রীদের জিনিসপত্রের তল্লাশি করা হচ্ছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ব্যাগে লুকিয়ে আনা হতে পারে আগ্নেয়াস্ত্র ও ইট,পাথরও।

WB Police on Nabanna Abhijan: ‘পাঁচ তারা হোটেলে মিটিং, অশান্তির ফাঁদ!’ নবান্ন অভিযানে চক্রান্তের অভিযোগ রাজ্য পুলিশের

কলকাতা: নবান্ন অভিযানের নামে ভিড়ে মিশে গিয়ে হিংসা ছড়াতে পারে দুষ্কৃতীরা৷ শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের পর এবার একই আশঙ্কা প্রকাশ করা হল রাজ্য পুলিশের পক্ষ থেকে৷ এমন কি, পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজ নামে যে সংগঠন নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছে, তাদের রাজনৈতিক যোগ নিয়েও সংশয় প্রকাশ করা হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে৷ ওই সংগঠনের এক নেতা শহরের এক পাঁচ তারা হোটেলে একজন রাজনৈতিক নেতার সঙ্গে বৈঠকও করেছেন বলে পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে৷

রাজ্য পুলিশের এডিজি আইনশৃঙ্খলা মনোজ কুমার ভর্মাও দাবি করেছেন, আগামিকাল পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজ এবং সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের নামে নবান্ন অভিযানের যে পৃথক কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়েছে, তার কোনওটির জন্যই পুলিশের থেকে কোনও অনুমতি চাওয়া হয়নি৷ সাধারণ মানুষ যাতে এই অশান্তির ফাঁদে পা না দেন, সেই অনুরোধও করেছেন এডিজি আইনশৃঙ্খলা সহ রাজ্য পুলিশের শীর্ষ কর্তারা৷

এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতিম সরকারও বলেন, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তাই রাজ্য সরকারের কাছে সব থেকে বড় অগ্রাধিকার৷ তাই এই চক্রান্তের ফাঁদে পা দেবেন না৷ নেট পরীক্ষার দিনেই কেন ছাত্র সমাজের নামে এই কর্মসূচির ডাক দেওয়া হল, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন পুলিশ কর্তারা৷

আরও পড়ুন: ‘একটা দুটো বডি না পড়লে…’, নবান্ন অভিযানের আগে ভিডিও প্রকাশ, বিস্ফোরক অভিযোগ তৃণমূলের

চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলে সুপ্রতিম সরকার বলেন, বলা হচ্ছে এই সংগঠন এবং কর্মসূচি অরাজনৈতিক৷ কিন্ত আমাদের কাছে খবর আছে পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজের এক নেতারা শহরের পাঁচ তারা হোটেলে একজন রাজনৈতিক নেতার সঙ্গে বৈঠক করেছেন৷ একজন ছাত্রনেতা কী উদ্দেশ্যে পাঁচ তারা হোটেলে গিয়ে রাজনৈতিক নেতার সঙ্গে বৈঠক করলেন, ওই বৈঠকে বেআইনি কিছু হয়েছে কি না তার তথ্যপ্রমাণ আমরা সংগ্রহ করছি এবং সময়মতো আদালতে পেশ করব৷ পাশাপাশি, ফেসবুকে পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজের পেজ থেকে এবিভিপির পশ্চিমবঙ্গ শাখা এবং শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষকে ফলো করা হয়, সেই দাবি করেও সংগঠনের রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন ওই পুলিশ কর্তা৷

শুধু তাই নয়, বার বার পুলিশের পক্ষ থেকে ওই দুই সংগঠনকেই জমায়েতের বিষয়ে তথ্য জানতে চেয়ে যোগাযোগ করা হলেও কোনও উত্তর মেলেনি বলেই পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে৷

এ দিন তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকেও দুটি ভিডিও প্রকাশ করে অভিযোগ করা হয়, নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে হিংসা ছড়ানোর চক্রান্ত করা হচ্ছে৷ পুলিশের পোশাক পরে মিছিলের ভিড়ের মধ্যে থেকে গুলি চালানোও হতে পারে বলে শাসক দলের পক্ষ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়৷ যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি নিউজ ১৮ বাংলা৷

Electric Bill Of Nabanna: মুখ্যমন্ত্রীর ধমকেই কাজ! নবান্নের বিদ্যুৎ বিল কমল ৫ লক্ষ টাকা!

কলকাতা: হুহু করে বাড়ছিল বিদ্যুতের বিল। সরকারি অফিসে এত বিদ্যুৎ বিল আসে কেন? প্রয়োজনের বেশি বিদ্যুৎ অপচয় নিয়ে সাবধান করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর পরই নড়েচড়ে বসেন নবান্নের কর্মীরা। সাবধান হন সরকারের একাধিক দফতরের কর্মীরা। তাতেই হাল ফিরল এ মাসের। বিদ্যুতের বিল এবার অনেকটাই কম এসেছে বলে খবর।

মুখ্যমন্ত্রীর ধমকেই হল কাজ। সূত্রের খবর, নবান্নে বিদ্যুতের বিল কমেছে প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকা! এতে জুন মাসের তুলনায় জুলাই মাসে বিদ্যুতের খরচ কমল চার লক্ষ ৭৬ হাজার ৭৪২ টাকা।

আরও পড়ুন- একবার রাঁধলেই খেতে পারবেন সারা বছর! কোন সবজি, বলুন দেখি!

অকারণে কেন এত বিদ্যুৎ অপচয় হয়? তা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। একাধিক প্রশাসনিক বৈঠক থেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন।তার পরেই বিদ্যুতের সাশ্রয় করার জন্য তৎপরতা শুরু হয়।

বিদ্যুৎ খরচ কমাতে নবান্নের একাধিক জায়গায় অকারণে লাইট  পর্যন্ত বন্ধ করে রাখা হয়। তার পরেই এই বিদ্যুতের সাশ্রয়, দাবি প্রশাসনিক মহলের।

আরও পড়ুন- অশান্তি চরমে! রাগের মাথায় স্ত্রীর গলায় কোপ মেরে দেহ আগলে বসে থাকল স্বামী!

নবান্নের পাশাপাশি আরও একাধিক দফতরে বিদ্যুতের সাশ্রয় হয়েছে বলেই সূত্রের খবর। প্রত্যেকটি দফতর মিলিয়ে প্রায় ২০ লক্ষ টাকারও বেশি সাশ্রয় বিদ্যুতের ।

R G Kar Murder: ‘রংহীন’ নবান্ন অভিযান নিয়ে দ্বন্দে পদ্ম! আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে কোন পথে বিজেপি?

কলকাতা: আরজিকর ইস্যুতে ছাত্র সমাজের ডাকা নবান্ন অভিযানে অংশ নেওয়া নিয়ে ‘দ্বন্দ্ব’ বঙ্গ বিজেপিতে। সূত্রের খবর,দলের একটা অংশ বলছে, নবান্ন অভিযানে সামিল হতে। আর অন্য পক্ষের ‘সায়’ নেই। ‘রংহীন’ নবান্ন অভিযানে সরাসরি গেরুয়া রং লাগাতে নারাজ বঙ্গ বিজেপির একাংশ।

রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার নবান্ন অভিযান ‘আমাদের নয়’ বললেও নবান্ন অভিযানে তিনি থাকবেন বলে জানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। রাজনৈতিক পতাকা ছাড়া অরাজনৈতিকভাবে আরজিকর ইস্যুতে যে কোনও আন্দোলনের পাশে থাকা দলের ঘোষিত নীতি বলে দাবি শুভেন্দু অধিকারীর।

আরও পড়ুন: বলুন তো কোন প্রাণী চোখ বন্ধ করেও দিব‍্যি সব দেখতে পায়? নামটা খুব চেনা, চার পায়ে হাঁটে, ৯৯% লোকজনই ভুল উত্তর দিয়েছেন

অন্যদিকে বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব বলছে,’ সব আন্দোলনেই আমাদের নৈতিক সমর্থন রয়েছে। তবে বিজেপি রাজনৈতিকভাবেই সমস্ত আন্দোলন কর্মসূচি পালন করবে।’ তবে নবান্ন অভিযান নিয়ে এখনও দ্বিধাবিভক্ত পদ্ম শিবির। অনেক বিজেপি কর্মী সমর্থকদের বলতে শোনা যাচ্ছে, ২৭ তারিখ নবান্ন অভিযানে অংশ নেওয়ার কথা।

বিজেপি সূত্রের খবর,’ ছাত্র সমাজের ডাকা আরজিকর‌ ইস্যুতে আগামী ২৭ আগস্ট নবান্ন অভিযানে নৈতিক সমর্থন থাকলেও দলগতভাবে তারা অংশ নেবে না। ছাত্র সমাজের ডাকা রংহীন নবান্ন অভিযান আন্দোলনে “গেরুয়া পতাকা” কে যুক্ত করতে চাইছে না বঙ্গ বিজেপি। অন্যদিকে শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন,’ প্রতিটি বাড়ি থেকে একজন করে নবান্ন অভিযানে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ছাত্রসমাজ। তাই একজন নাগরিক হিসেবে আমি সেই আন্দোলনে উপস্থিত থাকব।’

আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডের জের! রাজ্যজুড়ে সরকারি মেডিকেল কলেজ ও ইনস্টিটিউট গুলি নিয়ে বড় পদক্ষেপ স্বাস্থ‍্য দফতরের

শুভেন্দু অধিকারী একজন নাগরিক হিসেবে তথা সরকার বিরোধী ‘মুখ’ হিসেবে নবান্ন অভিযানে যেতেই পারেন বলে মত রাজ্য বিজেপির একাংশের। এদিকে আরজিকর কাণ্ডের প্রতিবাদে আদালতের অনুমতিক্রমে পাঁচ দিনব্যাপী শ্যামবাজারে ধরনা অবস্থান কর্মসূচি আগামীকাল, রবিবার শেষ হচ্ছে। এদিনই সেই মঞ্চ থেকেই বিজেপির পরবর্তী কর্মসূচি কী? তা ঘোষণা করবেন সুকান্ত মজুমদার বলে জানা গেছে।

Nabanna on Students Protest: রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ-অবরোধে সামিল স্কুল পড়ুয়ারা? বেজায় ক্ষুব্ধ নবান্ন, জারি বড় নির্দেশিকা

কলকাতা: আরজি কর-কাণ্ড বা অন্য কোনও ঘটনার প্রতিবাদ, রাস্তা অবরোধ-সহ বিভিন্ন কর্মসূচিতে স্কুল পড়ুয়াদের নিয়ে যাওয়া নিয়ে ক্ষুব্ধ নবান্ন। মুখ্য সচিবের কড়া নির্দেশ জেলাশাসকদের। স্কুল পড়ুয়াদের রাস্তা অবরোধ-সহ বিভিন্ন কর্মসূচিতে নিয়ে যাওয়া কোনওমতেই অনুমোদনযোগ্য নয়।

নবান্নের নির্দেশ, ‘এটা নিশ্চিত করতে হবে এই ঘটনা যেন না ঘটে। খুঁজে বের করুন এরকম কোনও জায়গায় হচ্ছে নাকি, তাহলে সেটা বন্ধ করতে হবে। যারা করছেন তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ করতে হবে।’ আরজি করের ঘটনা নিয়ে প্রতিবাদ রাজ্যের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। আট থেকে আশি, পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে পথে নেমেছেন। এই পরিস্থিতিতে স্কুলপড়ুয়ারা যাতে স্কুলের বাইরের কোনও কর্মসূচিতে যোগ না দেয়, সেই মর্মে নির্দেশিকা জারি করল নবান্ন।

আরও পড়ুন: নেমপ্লেট আছে, মানুষটাই আর নেই! খাঁখাঁ করছে সোদপুরের চেম্বার, হাওয়ায় শুধু ভাসছে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’!

মুখ্যসচিব বলেন, ‘স্কুল পড়ুয়াদের রাস্তা অবরোধ-সহ বিভিন্ন কর্মসূচিতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এটা আমাদের নজরে এসেছে।’ মুখ্য সচিবের কড়া নির্দেশ জেলাশাসকদের, এই কাজ কোনও ভাবেই করা যাবে না। কিন্তু এই নির্দেশিকা নিয়ে অনেক প্রশ্ন এবং বিভ্রান্তিও তৈরি হয়েছে। অনেকের বক্তব্য, স্কুলের বাইরে পড়ুয়ারা কী করবে, কোথায় যাবে, কোন অনুষ্ঠানে থাকবে, তা নিয়ে কী ভাবে বিধিনি‌ষেধ আরোপ করতে পারে সরকার?

আরও পড়ুন: প্রতিবাদের নামে কুরুচির প্রকাশ! এবার ঘৃণ্য ঘটনার শিকার তৃণমূল নেত্রী রাজন্যা! গেলেন পুলিশে

ইতিমধ্যেই পশ্চিম মেদিনীপুরে স্কুল পড়ুয়াদের নির্দেশ নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। স্কুল চত্বরের বাইরে স্কুলশিক্ষা দফতরের অনুষ্ঠান ব্যতীত অন্য কোনও কর্মসূচিতে যোগ দিতে পারবেন না স্কুল পড়ুয়ারা বলে নির্দেশ জারি করা হয়। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা ডিআই (স্কুল) এর তরফে জারি করা হয় এই নির্দেশিকা। নির্দেশিকাটি আরজি কাণ্ডের প্রতিবাদ সংক্রান্ত সমাবেশ নিয়ন্ত্রণের জন্যই কিনা তা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক।

সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়

Supreme Court on RG Kar Case: ২৭ অগাস্ট ‘নবান্ন অভিযান’ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপ চাইল রাজ্য, জমা পড়ল হলফনামাও

কলকাতা: আরজি কর কাণ্ড নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের একের পর এক প্রশ্নের মুখে কলকাতা পুলিশ তথা রাজ্য প্রশাসন। শীর্ষ আদালতে কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল তাঁর সওয়ালে বলেন, “ঘটনার পাঁচ দিনের মাথায় সিবিআই প্রবেশ করেছে। সব কিছু বদলে গিয়েছে।” পাল্টা রাজ্যের তরফে বলা হয়, “কিছু বদলে যায়নি। সব কিছুর ভিডিওগ্রাফি রয়েছে।” আরজি কর-কাণ্ডে অভিযুক্তের মেডিক্যাল রিপোর্ট কোথায়, সিবিআইয়ের কাছে জানতে চান প্রধান বিচারপতি। জবাবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাটি জানায়, রাজ্য তাদের হাতে এটা দেয়নি। রাজ্যের আইনজীবী কপিল সিব্বল জানান, কেস ডায়েরির মধ্যে সব রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতির দিকে তাকিয়ে সুপ্রিম কোর্টে ‘নবান্ন অভিযান’ নিয়ে আবেদনও করা হয় রাজ্যের তরফে।

আগামী ২৭ অগাস্ট ‘নবান্ন চলো অভিযান’ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপ চাইল রাজ্য। পুরো বিষয়টি একটা গুরুতর জায়গায় পৌঁছেছে। প্রতিবাদ, মিছিল, মিটিং নিয়ে রাজ্য হলফনামাও জমা দেয় শীর্ষ আদালতে।

আরও পড়ুন: ‘১০ দিন কেটে গিয়েছে…,’ আরজি কর কাণ্ডের বিচার চেয়ে আবারও সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব অভিষেক

এদিকে, সলিসিটর জেনারেল বলেন, “সবচেয়ে অবাক করেছে, চিকিৎসকের দেহ সৎকারের পরে রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে এফআইআর করা হয়েছে।” রাজ্য আদালতে জানায়, কী কী হয়েছে, প্রতি মিনিটের টাইমলাইন তাদের কাছে রয়েছে।” প্রধান বিচারপতি বলেন, “সকাল ১০টা ১০ মিনিট নাগাদ টালা থানা অভিযোগ দায়ের করল। রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ ঘটনাস্থল সিল করল পুলিশ? এত ক্ষণ সেখানে কী হয়েছিল?” রাজ্যের তরফে বলা হয়, বিষয়টি এমন নয়। সব কিছুর ভিডিওগ্রাফি রয়েছে। সলিসিটর জেনারেল বলেন, “রাজ্য বলছে মৃতার বাবা এফআইআর দায়ের করার অনুমতি দেননি।”

বিচারপতি পাদ্রিওয়াল জানতে চান, কখন ময়নাতদন্ত হল? রাজ্য জানায়, সন্ধ্যা ৬টা ১০ থেকে ৭টা ১০-এর মধ্যে। বিচারপতি পাদ্রিওয়াল রাজ্যের কাছে জানতে চান, অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা কখন দায়ের করা হয়? রাজ্য জানায়, দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের হয়েছিল। বিচারপতি পাদ্রিওয়াল বলেন, “এটা কি অস্বাভাবিক মৃত্যু? যদি হয়, তবে ময়নাতদন্তের কী প্রয়োজন ছিল? এখানে দেখতে পাচ্ছি রাত সাড়ে ১১টায় জেনারেল ডায়েরি হয়। তার ১৫ মিনিটের মাথায় এফআইআর হল? আদালতের কাছে সঠিক ভাবে বক্তব্য রাখুন। বিচারপতি পাদ্রিওয়াল আরও বলেন, “অবাক হচ্ছি, ময়নাতদন্তের আগেই বলে দেওয়া হল অস্বাভাবিক মৃত্যু?” বিচারপতি পাদ্রিওয়াল বলেন, “পুলিশের অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারিন্টেন্ডেন্ট কে? তদন্তে তাঁর ভূমিকা নিয়ে সন্দেহ রয়েছ। এমন এই ভাবে তদন্ত হল?”

Civic Volunteer: পুজোর আগেই বোনাস বাড়ল সিভিক ভলান্টিয়ারদের! বাড়তি কত টাকা? পূর্ব সিদ্ধান্ত মতো ঘোষণা নবান্নের

কলকাতা: ঘোষণা করা হয়েছিল আগেই৷ এবার তা কার্যকর হল৷ বাড়ল সিভিক ভলান্টিয়ারদের বোনাস৷ গত মার্চ মাসে রাজ্য অর্থ দফতরের অনুমোদন অনুযায়ী খুশির খবর সিভিক ভলান্টিয়ার ও ভিলেজ পুলিশ ভলান্টিয়ারদের৷

মার্চ মাসেই রাজ্যের অর্থ দফতর জানিয়ে দিয়েছিল সিভিক ভলান্টিয়ার ও ভিলেজ পুলিশ ভলান্টিয়ারদের অ্যাডহক বোনাস বাড়ানো হবে। সেই ঘোষণা অনুযায়ী বাড়ল সিভিক ভলান্টিয়ারদের বোনাস।

নবান্ন সূত্রের খবর, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের জন্য সিভিক ভলেন্টিয়ারদের বোনাসের অর্থ ৫,৩০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৬ হাজার টাকা হয়েছে।

আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডে প্রতিবাদের ডাক! বিশৃঙ্খলা এড়াতে আরও নিরাপত্তা বাড়াচ্ছে সাবধানী নবান্ন

বুধবার সেই বোনাস বাড়ানোর বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে রাজ্যের স্বরাষ্ট্র দফতর। কলকাতা পুলিশ ও রাজ্য পুলিশের সিভিক ভলান্টিয়ার ও ভিলেজ পুলিশ ভলেন্টিয়াররা চলতি অর্থবর্ষের জন্য এই ৬০০০ টাকা অ্যাডহক বোনাস পাবেন।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসেই সিভিক ভলান্টিয়ারদে জন্য একগুচ্ছ সুবিধা বাড়ানোর কথা ঘোষণা করেছিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার৷ অর্থ দফতরের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য রাজ্য বাজেট পেশের সময় জানিয়েছিলেন, আগে যা বেতন বাবদ পেতেন একজন সিভিক ভলান্টিয়ার এবার তার থেকে ১ হাজার টাকা বেশি পাবেন। তার জন্য ১৮০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হবে। রাজ্য পুলিশের ২০ শতাংশ চাকরি সংরক্ষিত থাকবে সিভিক ভলান্টিয়ারদের জন্য।

সিভিক পুলিশ এবং ভিলেজ পুলিশ থেকে রাজ্য পুলিশে কর্মী নিয়োগের সংখ্যাও বৃদ্ধি করা হবে বলে জানানো হয়েছিল তখন। রাজ্য পুলিশে যদি নতুন করে ১ হাজার জনকে নিয়োগ করা হয় সেক্ষেত্রে কাজের নিরিখে সিভিক পুলিশ এবং ভিলেজ পুলিশ থেকে ২০০ জন চাকরি পাওয়ার কথা বলা হয়েছিল।

আরও পড়ুন: ‘লোকদেখানো আন্দোলন’ নয়! মানুষের চোখে ধরা পড়ুক সুকান্ত-শুভেন্দু-দিলীপের ঐক্যের ছবি, বার্তা দিল্লির

২০২৩ সালের দুর্গাপুজোতেও সিভিক ভলান্টিয়াররা ওই বোনাস পেয়েছেন। ২০২৪ সালে পুজোর সময়ে এই টাকা পেতে পারেন সিভিক ভলান্টিয়াররা৷

অন্য রাজ্যের উপর নির্ভরতা কমাতে জেলায় জেলায় উৎপাদন, সংরক্ষণ! পেঁয়াজ নিয়ে বড় উদ্যোগ নবান্নের

কলকাতা: পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে ভিন রাজ্যের ওপর নির্ভরতা কমাতে রাজ্য এবার এবার উৎপাদনের পাশাপাশি সংরক্ষণের উপর গুরুত্ব দিচ্ছে। এর জন্য পশ্চিমাঞ্চলের ৬ জেলার ৭ হাজার বিঘা জমিকে চিহ্নিত করা হয়েছে। যেখানে অর্থকরী ফসল হিসেবে আগামী খরিফ মরশুমে চাষ হবে পেঁয়াজ। একই সঙ্গে উৎপাদিত এই পেঁয়াজ সংরক্ষণে তৈরি করা হবে গোলা। দশ জেলায় ৯১৭ টি গোলা তৈরি করতে ভর্তুকি হিসেবে ৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। প্রতি গোলা তৈরির জন্য  ৬৫ হাজার টাকার বেশি অর্থ ভর্তুকি হিসেবে দেওয়া হবে।

বাজারে এখন পেঁয়াজ ৫০ টাকা কিলো দরে বিক্রি হচ্ছে। কৃষি বিপণন দফতর মুর্শিদাবাদ ও নদিয়ায় চাষি ঘরে থাকা কিছু পেঁয়াজ ন্যায্য মূল্যে কিনে সুফল বাংলা’র স্টলে বিক্রি করার ব্যবস্থা করছে কম দামে।  খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ও উদ্যান পালন দফতরের মতে, রাজ্যে এই মুহূর্তে বছরে পেঁয়াজের চাহিদা ১৩  লক্ষ মেট্রিক টন। আগে রাজ্যে এর উৎপাদন নামমাত্র হলেও গত কয়েক বছরে তা বেড়ে প্রায় ৮ লক্ষ মেট্রিক টন হয়। সুখসাগর প্রজাতির কালচে লাল রঙের পেঁয়াজ উৎপাদিত হয়। কিন্তু আলুর মতো সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেই বলে চাষি দাম পায় না।

আরও পড়ুন:   আরজি কর তদন্তে সিবিআই-কে সাহায্য করতে সিজিও-তে কুণাল, কী তথ্য দেবেন তৃণমূল নেতা?

রাজ্যে  বাজারের চাহিদা পূরণ করতে  নাসিক, কর্ণাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ ও বিহার থেকে পেঁয়াজ আমদানির উপর নির্ভর করতে হয়। অক্টোবর থেকেই পেঁয়াজের দাম রাজ্যের বাজারে চড়তে থাকে। অথচ বিশেষজ্ঞরা বলছে পেঁয়াজ সংরক্ষণের জন্য হিমঘরের প্রয়োজন নেই। যেখানে বাতাসে আর্দ্রতা কম এবং জল দাঁড়ায় সেখানেই কাঠের বা বাঁশের মাচাকরে পেঁয়াজের গোলা তৈরি করে চার মাস পর্যন্ত সংরক্ষণ করা সম্ভব। মুর্শিদাবাদের নওদায় এই পদ্ধতিতে পেঁয়াজ সংরক্ষণ করা হয়।

বিশেষজ্ঞের পরমার্শ মেনেই রাজ্য খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ও উদ্যান পালন দপ্তর পেঁয়াজ সংরক্ষণে  গোলা তৈরির করার জন্য প্রায় ৬৫ হাজার টাকা ভরতুকি দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে। প্রথম দফায় দশ জেলায় ৯১৭ পেঁয়াজ গোলা তৈরির লক্ষ্যমাত্রা স্থির হয়েছে। যদিও আবেদন এসেছে ৭৪২ টি। মালদহের ৫০ টি এবং পূর্ব বর্ধমানে ৪২ টি গোলা তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। সবচেয়ে বেশি আগ্রহ দেখিয়েছে মালদহ, নদিয়া ও পূর্ব বর্ধমান জেলার উদ্যোগপতিরা। নদিয়ায় ১২৪ টি পেঁয়াজ গোলা তৈরির লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে রাজ্য সরকার। আবেদন জমা পড়েছে ২১৯টি। মালদহে ৫৭টি গোলার জন্য ১০১ টি আবেদন জমা পড়েছে। তবে আবেদন অনেক কম পড়েছে হুগলি , উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। হুগলিতে রাজ্য ১১৩ টি পেঁয়াজ গোলা তৈরি করতে চায়। আবেদন জমা পড়েছে ১৩ টি। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা দশটি ও ১১টি আবেদন এসেছে।

Nabanna Rules On Strike: ‘অ্যাবসেন্ট’ হলেই শোকজ…! শুক্রবার ১২ ঘণ্টা বনধের ডাকে কড়া নির্দেশিকা নবান্নের! দেখে নিন কী কী?

কলকাতা: শুক্রবার ১২ ঘণ্টা সাধারণ ধর্মঘট ডেকেছে এসইউসিআই। এর পাশাপাশি ২ ঘন্টা কর্মবিরতি আবেদন করেছে বিজেপি। এর মোকাবিলা করতে কড়া বার্তা নবান্নের। শুক্রবার দুই বিরোধী দলের ওই কর্মসূচিতে রাজ্যের জনজীবন স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে নবান্ন।

ধর্মঘট নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে নবান্ন। নির্দেশিকা জারি করে নবান্ন জানিয়েছে, আগামিকাল, শুক্রবার অনুপস্থিত হলেই শোকজ। শোকজ করা হবে সংশ্লিষ্ট আধিকারিক ও কর্মচারীদের। যারা ১৪ ই আগস্ট পর্যন্ত ছুটিতে ছিলেন তাদেরও আগামিকাল কাজে যোগ দিতে হবে। শোকজ করার পর নির্দিষ্ট কারণ না দিতে পারলে তারপর তাঁদের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ করা হবে। শুক্রবারের ধর্মঘট নিয়ে এমনই কঠোর নির্দেশিকা জারি করল নবান্ন।

প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার নবান্নের তরফে প্রকাশিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘‘শুক্রবার ১২ ঘণ্টার সাধারণ ধর্মঘটে কোনও প্রভাব পড়বে না।’’ রাজ্যের মুখ্যসচিবের ওই প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ‘‘পরিবহণ পরিষেবা অন্য দিনগুলির মতোই শুক্রবারও স্বাভাবিক থাকবে। যান চলাচল যাতে কোনও ভাবেই ব্যাহত না নয়, স্টেট ট্রান্সপোর্ট অথরিটি সচিবকে তা নিশ্চিত করতে সমস্ত বেসরকারি পরিবহণ অপারেটর এবং সমিতিগুলির সঙ্গে সমন্বয় করতে বলা হয়েছে। সমস্ত অপারেটরকে পরিবহণ বিভাগের নির্দেশ যথাযথ ভাবে মেনে চলতে হবে।’’

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ‘কর্মীদের সমস্ত অনুমোদিত ছুটি বাতিল করা হয়েছে।’ প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বার বারই বলেন, ধর্মঘটের কারণে সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক জীবন ও জীবিকায় প্রভূত প্রভাব পড়ে। তাই বন্‌ধ-সংস্কৃতি রাজ্য সরকারের ‘নীতিবিরুদ্ধ’। সেই নীতি মেনেই এই পদক্ষেপ বলে নবান্ন সূত্রে খবর।

West Bengal Government: ফের মন্ত্রিসভায় রদবদল, অখিল গিরির পদত্যাগের পর কারা দফতরের দায়িত্বে এবার কে? নতুন চমক

কলকাতা: রাজ্য মন্ত্রিসভায় ফের রদবদল। অখিল গিরির কারা দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হল চন্দ্রনাথ সিনহাকে। রাজ্যের মুখ্যসচিব এ বিষয়ে জারি করলেন নির্দেশিকা। কারা দফতরের মন্ত্রী অতিরিক্ত দায়িত্ব পেলেন চন্দ্রনাথ সিনহা। চন্দ্রনাথ সিনহা ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প দফতরের দায়িত্ব ছিলেন। এই দফতরের পাশাপাশি অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে কারা দফতরের দায়িত্ব সামলাবেন।

প্রসঙ্গত, দিন সাতেক আগেই রাজ্য মন্ত্রিসভায় রদবদল করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই রদবদলে মানস ভুঁইয়া পেয়েছেন সেচ দফতরের দায়িত্ব। পার্থ ভৌমিক সাংসদ হয়ে যাওয়ায় তাঁর ছেড়ে যাওয়া সেচ দফতরের দায়িত্ব পেয়েছেন মানস ভুঁইয়া। গুরুত্ব বেড়েছে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের। অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসাবে চন্দ্রিমা পেয়েছেন পরিবেশ দফতর।

আরও পড়ুন: নির্যাতিতাতে কি ‘ফলো’ করত সঞ্জয়? তদন্ত শুরু CBI-এর! যে বিষয়গুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে…

এছাড়া দফতর বদল হয়েছে গুলাম রব্বানীর। তিনি পরিবেশ দফতরে ছিলেন, রদবদলে এবার অচিরাচরিত শক্তি দফতরের দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি। এদিকে, বাবুল সুপ্রিয় তথ্যপ্রযুক্তি দফতরের দায়িত্বে ছিলেন, সেইসঙ্গে অতিরিক্ত দায়িত্ব পেলেন শিল্প পুনর্গঠন দফতরের।

অপরদিকে, সদ্য অখিল গিরিকে মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁর অভব্য আচরণের জন্য। সেক্ষেত্রে কারা দফতরের মন্ত্রী ছিলেন না। সেই দফতরের দায়িত্বই এবার চন্দ্রনাথ সিনহাকে দেওয়া হল।