Tag Archives: Panchayat

Rural development: গ্রামীণ উন্নয়নে কেন্দ্রের বরাদ্দ অর্থ খরচ হয়নি একাধিক জেলায়, রিপোর্ট পঞ্চায়েত দফতরের

কলকাতা: লোকসভা ভোট মিটলেও রাজ্যের প্রতি কেন্দ্রের বঞ্চনা নিয়ে রাজনৈতিক তরজা অব্যাহত। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, ১০০ দিনের গ্রামীণ কর্মসংস্থান প্রকল্পে রাজ্যের বরাদ্দ আটকে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। তাই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের নিজস্ব কোষাগার থেকে খরচ করে গ্রামীণ গরীব মানুষের বাড়ি তৈরির কথা ঘোষণা করেছেন। সেই মতো গ্রামীণ গরীব মানুষের তালিকা তৈরি হচ্ছে। ডিসেম্বরের মধ্যেই এই টাকা বিলি করবে রাজ্য। তারপরও গ্রামীণ বিকাশে পঞ্চদ্বশ অর্থ কমিশনের বরাদ্দ টাকা রাজ্যের খরচ করতে না পারা নিয়ে প্রশ্ন উঠল।

আরও পড়ুন: বিচ্ছেদের পরে স্বামীর থেকে খোরপোশ দাবি করতে পারেন মুসলিম মহিলারাও: সুপ্রিম কোর্ট

পঞ্চদ্বশ অর্থ কমিশনের সুপারিশ মেনে কেন্দ্রীয় সরকার এখনও পর্যন্ত বরাদ্দ করেছে ৩ হাজার ১২৩ কোটি টাকা। জুন পর্যন্ত খরচ হয়েছে মাত্র ৮৪৮ কোটি ৯৩ লক্ষ টাকা। অর্থাৎ ২৭.১৮ শতাংশ। প্রায় ২ হাজার ২৭৪ কোটি ৭ লক্ষ টাকা জেলা ট্রেজারিতে পড়ে রয়েছে মাসের পর মাস।

আরও পড়ুন: নাগেরবাজারের অগ্নিকাণ্ডে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসলেও সম্পূর্ণ নেভাতে আরও সময় লাগবে

দেখা গিয়েছে, সবচেয়ে কম টাকা খরচ হয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা এবং মুর্শিদাবাদ জেলায়। এই দুই জেলা বরাদ্দ অর্থের ২০ শতাংশের সামান্য বেশ টাকা খরচ করেছে। দেখা গিয়েছে, রাজ্যের দশ জেলা তাদের গ্রামীণ উন্নয়নে অর্থ কমিশেনর বরদ্দ টাকার ২৫ শতাংশের কম টাকা খরচ করেছে। এই জেলাগুলি হল দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদা, বাঁকুড়া, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, হাওড়া, পূর্ব মেদিনীপুর, মুর্শিদাবাদ ও উত্তর ২৪ পরগনা। সবচেয়ে বেশি খরচ হয়েছে কোচবিহার জেলায়। ৪৮.০৮ শতাংশ।

অর্থ কমিশনের এই টাকার ৬০ শতাংশ নির্দষ্ট পরিকল্পনা মেনে খরচ করার জন্য শর্তাধীন তহবিল বা টায়েড ফান্ডে বরাদ্দ করে। যা পানীয় জল, স্যানিটেশন প্রকল্পে খরচ করা হয়। এজন্য গ্রাম পঞ্চায়েতগুলিকে প্রতি বছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে নির্দিষ্ট প্রকল্প অনুমোদনের জন্য দিতে হয়। বাকি ৪০ শতাংশ টাকা আনটায়েড ফান্ড বা নিঃশর্তধিন তহবিলে বরাদ্দ করা হয়। এই তহবিলের টাকা খরচে গ্রাম পঞ্চায়েতগুলির স্বাধীনতা রয়েছে। এই টাকা মূলত গ্রামীণ পরিকাঠামো বিকাশে  খরচ হয়। গ্রামীণ এলাকার সমষ্টিগত উন্নয়নে খরচ করতে হয়। বেতন, প্রশাসনিক বা পরিবহণ সংক্রান্ত কাজে এই টাকা খরচ করা যায় না।

সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও গ্রামীণ উন্নয়নের টাকা খরচ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। টেন্ডার এর নামে টাকা নিয়ে চলে যাওয়া হচ্ছে বলেও সরব হয়েছিলেন। তারপর পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের টাকা খরচ নিয়ে পঞ্চায়েত দপ্তরের রিপোর্ট যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে প্রশাসনিক মহল।

Tripura News: ত্রিপুরা রাজ্যের সমস্ত পঞ্চায়েত অফিস ই-অফিসের আওতায়, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহার

আগরতলা: রাজ্যের বর্তমান সরকার প্রশাসনে স্বচ্ছতা, দক্ষতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য মাইলফলকগুলির মধ্যে ই- অফিস হল অন্যতম প্ল্যাটফর্ম। রাজ্যের সমস্ত পঞ্চায়েতে প্রসারিত এই প্ল্যাটফর্ম শুধু রাজ্যের মধ্যেই উল্লেখযোগ্য নয়, সমগ্র দেশের কাছেই এটি একটি উদাহরণ। সচিবালয়ের  এক অনুষ্ঠানে রাজ্যের সমস্ত পঞ্চায়েত অফিসে ই-অফিস চালুর ঘোষণা করে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডা. মানিক সাহা একথা বলেন।

অনুষ্ঠানে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডা. মানিক সাহা ই- অফিস ১০০ শতাংশ চালু করেছে এমন দফতরগুলিকে শংসাপত্র প্রদান করেন। তাছাড়াও বেনিফিসিয়ারী ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম সফলভাবে কার্যকর করায় ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিভিন্ন দফতরকে শংসাপত্র প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, রাজ্যের জনগণকে স্বচ্ছ প্রশাসন উপহার দেওয়ার লক্ষ্যে প্রতিটি ক্ষেত্রেই ডিজিটাইজেশন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে রাজ্যে ইতিমধ্যেই ই-ক্যাবিনেট ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। প্রতিটি দপ্তরে ই-অফিস চালু হওয়ার ফলে জনগণকে দ্রুত পরিষেবা প্রদানের পাশাপাশি বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দ্রুত করা সম্ভব হচ্ছে।

আরও পড়ুন-    বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বলেন, রাজ্যে বর্তমানে ৫৮৭টি গ্রাম পঞ্চায়েত, ৫৮৯টি ভিলেজ কাউন্সিল অফিস, ৪টি জেলা পঞ্চায়েত অফিস, ৪টি পিআরটিআই, ৩৫টি পঞ্চায়েত সমিতি, ৪০টি ব্লক উপদেষ্টা কমিটি এবং ৮টি জেলা পরিষদকে ই-অফিসের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এছাড়াও তথ্য ও সংস্কৃতি দফতর, শিক্ষা দফতর, নগর উন্নয়ন ইত্যাদির মতো গুরুত্বপূর্ণ দফতরগুলিতে ই-অফিস ব্যবস্থা ক্ষেত্র পর্যায়ের অফিসগুলোতেও চালু করা হয়েছে।

আরও পড়ুন-    গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাইজেশনের ক্ষেত্রে রাজ্যের আরও একটি সাফল্যের ভিত্তি হল বেনিফিসিয়ারি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের (বিএমএস) সফল কার্যকর করা। বর্তমানে এই প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে রাজ্যের প্রকৃত সুবিধাভোগীরা বিভিন্ন প্রকল্পে সুবিধা গ্রহণ করতে পারছেন। অনুষ্ঠানে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্ন হচ্ছে ডিজিটাল ইন্ডিয়া গঠন করা। প্রধানমন্ত্রীর এই স্বপ্ন পূরণে রাজ্যেও সমস্ত ক্ষেত্রে ডিজিটাইজেশন ব্যবস্থা চালু করার লক্ষ্যে রাজ্য সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে।

অনুষ্ঠানে তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী প্রণজিৎ সিংহ রায় বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল ইন্ডিয়ার ভাবনাকে বাস্তব রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে রাজ্য ডিজিটাইজেশনের ক্ষেত্রে অনেক অগ্রসর হয়েছে। ছোট রাজ্য হলেও ডিজিটাইজেশনের ক্ষেত্রে রাজ্য দেশের মধ্যে ভাল অবস্থানে রয়েছে। তিনি বলেন, ২০২৩ সালের মে মাসে রাজ্যে মিশনমুডে ই-অফিস চালুর কাজ শুরু হয়েছিল। বর্তমানে প্রতি দফতরের পাশাপাশি পঞ্চায়েত স্তরের অফিসেও ই-অফিস চালু করা সম্ভব হয়েছে।

South 24 Parganas News: রাজ্যের ২২ টি জেলার পঞ্চায়েত কর্মীদের কারিগরি কর্মশালা বারুইপুরে

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: বারুইপুরে শুরু হল রাজ্যের বাইশ টি জেলার পঞ্চায়েত কর্মীদের নিয়ে কারিগরি কর্মশালা। লোকসভা ভোটের পর বিভিন্ন জেলা কাজের উন্নয়নকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা বারুইপুর জেলার পঞ্চায়েত প্রশিক্ষণ ও সম্পদ কেন্দ্রে একটি কর্মশালার আয়োজন করা হয়। এদিনের অনষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসক সুমিত গুপ্তা ও বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। মূলত জেলা স্তরের সম্পদ কর্মী ও জেলার পঞ্চায়েত এর প্রশিক্ষকদের রাজ্য ব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসুচির বারুইপুরে জেলা পরিষদ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে। রাজ্যের মোট ২২ টি জেলা এতে অংশ নিয়েছে। ৬ দফায় ৩৬ টি বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ৩২২ জন প্রশিক্ষণ নেবেন। এর ফলে আগামী দিনে পঞ্চায়েত এর কাজের সুবিধা হবে।

আরও পড়ুন: গাছ কেটে ঘূর্ণিঝড় রিমলের নামে দোষ! অবাক কাঠ পাচার পাথরপ্রতিমায়

মূলত এখান থেকে প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর জেলার বিভিন্ন পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেবে এই কর্মীরা। অর্থাৎ সরকারি কাজের ক্ষেত্রে যে সমস্ত কাজগুলি সমস্যা হতো সেগুলি প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে নতুন নতুন প্রকল্প গুলি এবং যে কারিগরি সমস্যা হতো তাঅনেকটাই মিটে যাবে। ‌ অর্থাৎ এই কর্মশালার ফলে সাধারণ মানুষের যে ছোট খাটো সমস্যাগুলি ছিল অর্থাৎ মানুষের যে অভাব অভিযোগ নেওয়া এবং মানুষকে সহযোগিতা করার জন্য এবং পঞ্চায়েতের কাজগুলি কিভাবে হবে সবেরই কারিগরি পদ্ধতির প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। যারা পঞ্চায়েতে নবনির্বাচিত হয়েছে তাদেরকে ও এই প্রশিক্ষণের পর প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে এবং এখান থেকে প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর তারা গ্রামেগঞ্জে গিয়ে মানুষদের কোনরকম সমস্যা হলে তা সহজের সমাধান করতে পারবে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

সুমন সাহা

Panchayat 3 Actor Jitendra Kumar: IIT খড়্গপুরের ছাত্র, কয়েকটা টাকার জন্য করেছেন টিউশনও, পঞ্চায়েতের ‘সচিবজি’র জীবনে লড়াই কম ছিল না

বিনোদন জগতে এমন অনেক শিল্পী আছেন যাঁরা অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন কিন্তু তা পূরণ করার আগে তারা অন্য কোনও লাইনে পড়াশোনা করেছেন। এমনই একজন অভিনেতা জিতেন্দ্র কুমার। যাকে সবাই জিতু ভাইয়া নামেই চেনে।
বিনোদন জগতে এমন অনেক শিল্পী আছেন যাঁরা অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন কিন্তু তা পূরণ করার আগে তারা অন্য কোনও লাইনে পড়াশোনা করেছেন। এমনই একজন অভিনেতা জিতেন্দ্র কুমার। যাকে সবাই জিতু ভাইয়া নামেই চেনে।
সবাই জিতেন্দ্রকে কোটা ফ্যাক্টরির জিতু ভাইয়া নামে চেনে, যিনি বাচ্চাদের নিজের স্টাইলে পড়াশোনা করতে অনুপ্রাণিত করেন। অভিনয় জগতে আসার আগে জিতেন্দ্র ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। তাঁর সম্পর্কে খুব কম মানুষই জানে।
সবাই জিতেন্দ্রকে কোটা ফ্যাক্টরির জিতু ভাইয়া নামে চেনে, যিনি বাচ্চাদের নিজের স্টাইলে পড়াশোনা করতে অনুপ্রাণিত করেন। অভিনয় জগতে আসার আগে জিতেন্দ্র ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। তাঁর সম্পর্কে খুব কম মানুষই জানে।
ছোটবেলা থেকেই অভিনয়ের শখ ছিল জিতেন্দ্রর। ছোটবেলায় নিজের শহরের রামলীলায় অভিনয় করতেন। জিতেন্দ্র আইআইটি খড়গপুর থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়েছেন। তখন থেকেই তিনি অভিনয়কে সিরিয়াসলি নিতে শুরু করেন। তিনি থিয়েটারে অংশ নিতে শুরু করেন। কলেজে থাকাকালীন তার বিশ্বপতি সরকার সঙ্গে দেখা হয়। তিনি সেই সময় ভাইরাল ফিভারে কাজ করছিলেন এবং তিনি জিতেন্দ্রকে কোম্পানিতে যোগ দিতে বলেছিলেন।
ছোটবেলা থেকেই অভিনয়ের শখ ছিল জিতেন্দ্রর। ছোটবেলায় নিজের শহরের রামলীলায় অভিনয় করতেন। জিতেন্দ্র আইআইটি খড়গপুর থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়েছেন। তখন থেকেই তিনি অভিনয়কে সিরিয়াসলি নিতে শুরু করেন। তিনি থিয়েটারে অংশ নিতে শুরু করেন। কলেজে থাকাকালীন তার বিশ্বপতি সরকার সঙ্গে দেখা হয়। তিনি সেই সময় ভাইরাল ফিভারে কাজ করছিলেন এবং তিনি জিতেন্দ্রকে কোম্পানিতে যোগ দিতে বলেছিলেন।
এর পরে জিতু ভাইরাল ফিভারের অংশ হয়ে ওঠেন এবং তার কিছু ভিডিও আসতে শুরু করে। বিভিন্ন ওয়েব সিরিজেও ছোট চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গেছে তাঁকে। দ্য ভাইরাল ফিভারের 'Munna Jazbati' দেখা গেছে তাঁকে। যা প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল হয়ে যায়। তিনি ভিডিওটি ৩ মিলিয়ন ভিউ পেয়েছে।
এর পরে জিতু ভাইরাল ফিভারের অংশ হয়ে ওঠেন এবং তার কিছু ভিডিও আসতে শুরু করে। বিভিন্ন ওয়েব সিরিজেও ছোট চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গেছে তাঁকে। দ্য ভাইরাল ফিভারের ‘Munna Jazbati’ দেখা গেছে তাঁকে। যা প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল হয়ে যায়। তিনি ভিডিওটি ৩ মিলিয়ন ভিউ পেয়েছে।
তারপরই তিনি মুম্বইয়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তখন তিনি তাঁর ৮ মাসে উচ্চ বেতনের চাকরি ছেড়ে দেয়। তিনি যখন চাকরি ছেড়ে মুম্বই পৌঁছান, তখন শুরু হয় তাঁর আসল লড়াই। দিনে খাবার উপার্জনের জন্য, তিনি একটি কোচিং সেন্টারে আইআইটি শিক্ষার্থীদের পড়াতে শুরু করেন।
তারপরই তিনি মুম্বইয়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তখন তিনি তাঁর ৮ মাসে উচ্চ বেতনের চাকরি ছেড়ে দেয়। তিনি যখন চাকরি ছেড়ে মুম্বই পৌঁছান, তখন শুরু হয় তাঁর আসল লড়াই। দিনে খাবার উপার্জনের জন্য, তিনি একটি কোচিং সেন্টারে আইআইটি শিক্ষার্থীদের পড়াতে শুরু করেন।
জিতেন্দ্র পার্মানেন্ট রুমমেটস, টিভিএফ পিচার, বিষ্ট প্লিজ, পঞ্চায়েত এবং কোটা ফ্যাক্টরির মতো অনেক ওয়েব সিরিজে কাজ করেছেন । এই ওয়েব সিরিজগুলোতে তাঁর অভিনয় এবং চরিত্র দুটোই বেশ পছন্দ হয়েছে।
জিতেন্দ্র পার্মানেন্ট রুমমেটস, টিভিএফ পিচার, বিষ্ট প্লিজ, পঞ্চায়েত এবং কোটা ফ্যাক্টরির মতো অনেক ওয়েব সিরিজে কাজ করেছেন । এই ওয়েব সিরিজগুলোতে তাঁর অভিনয় এবং চরিত্র দুটোই বেশ পছন্দ হয়েছে।
জিতেন্দ্র এখন বলিউডের দিকে ঝুঁকছেন। আয়ুষ্মান খুরানার সঙ্গে ‘শুভ মঙ্গল যাদা সাবধান’ দেখা গিয়েছিল তাঁকে। এই ছবিতে তাঁর অভিনয় বেশ প্রশংসিত হয়েছে। এরপর ‘চমন বাহারে’ দেখা যায় তাকে। সম্প্রতি, মুক্তি পেয়েছে ‘পঞ্চায়েত ৩’ সেই সিরিজ ইতিমধ‍্যে দর্শকের মনে জায়গা করে নিয়েছে।
জিতেন্দ্র এখন বলিউডের দিকে ঝুঁকছেন। আয়ুষ্মান খুরানার সঙ্গে ‘শুভ মঙ্গল যাদা সাবধান’ দেখা গিয়েছিল তাঁকে। এই ছবিতে তাঁর অভিনয় বেশ প্রশংসিত হয়েছে। এরপর ‘চমন বাহারে’ দেখা যায় তাকে। সম্প্রতি, মুক্তি পেয়েছে ‘পঞ্চায়েত ৩’ সেই সিরিজ ইতিমধ‍্যে দর্শকের মনে জায়গা করে নিয়েছে।

Panchayat 3 Trailer Out: বদলে যাচ্ছে ফুলেরার ‘সচিবজি’? সামনে এল ‘পঞ্চায়েত ৩’-র চমকে দেওয়া ট্রেলার! সিরিজের মুক্তি কবে?

কলকাতা: ‘পঞ্চায়েত’ হল অ্যামাজন প্রাইম ভিডিও-র বিখ্যাত ওয়েব সিরিজ। বহু প্রতীক্ষার পর এই ওয়েব সিরিজের তৃতীয় সিজন ফিরে আসছে অ্যামাজনে। আগের দু’টি সিজন দর্শকদের এমন মন জয় করেছে যে তারা দ্বিতীয় পার্ট শেষ হতে তৃতীয় সিজনের অপেক্ষায় অধীর আগ্রহে বশে রয়েছে। এবার সামনে এল ‘পঞ্চায়েত ৩’-র চমকে দেওয়া ট্রেলার।

ফুলেরা গ্রামের তৃতীয় সিজনে কী থাকবে বিশেষ? সচিবজি-প্রধানজির নতুন গল্প দেখার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন দর্শকেরা। রাজনীতি, রোম্যান্স যেমন আছে, তেমনই আছে প্রাণ খোলা হাসির উপাদান। ২০২০ সাল থেকে অ্যামাজন প্রাইমে হয়ে আসছে পঞ্চায়েত ওয়েব সিরিজ।

আরও পড়ুন: আকাশ থেকে উড়ে পড়ল ওটা কী? চুঁচুড়ায় মারাত্মক কাণ্ড! আতঙ্ক-শোরগোল

নতুন সিজনের শুরুতে দেখা যায় নতুন সচিবজিকে। তবে কি ফুলেরার সচিবজি পাল্টে যাচ্ছে? যদিও গল্পে রয়েছে টুইস্ট। সচিবজিকে ফের ফিরতেই হয়। আগের সিজনেই দেখা গিয়েছিল সচিবজি ও প্রধানজির মেয়ে রিঙ্কির হালকা প্রেমের ছোঁয়া। এবার সেদিকেই গল্পের উত্তরণ ঘটবে।

আরও পড়ুন: সকাল না রাত, কখন শরীরচর্চা করলে থলথলে মেদ ঝটপট কমবে জানেন?

ট্রেলারে এবার দেখা যায় রাস্তা তৈরি নিয়ে চাপানউতোর। আর তাতে এবারও স্বমহিমায় বর্তমান জিতেন্দ্র কুমার, নীনা গুপ্ত, বিশ্বপতি সরকার, ফয়সাল মালিক, চন্দন রায়, পূজা সিং, সাংভিকার মতো অভিনেতারা। আগামী ২৮ মে থেকে আমাজন প্রাইম ভিডিওতে দেখা যাবে দীপক কুমার মিশ্র পরিচালিত ‘পঞ্চায়েত সিজন ৩’।