Tag Archives: prevention

Chikungunya Symptoms: বাড়ছে চিকুনগুনিয়া, পুজোর আনন্দ যাতে মাটি না হয় সতর্ক হন এখনই, জেনে নিন কী করা দরকার

বর্ষাকালে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়, কারণ জমে থাকা জল মশার সংখ্যা বাড়ায়। এই সব মশা নানা রোগের ভাইরাস ছড়ায়, যা মানুষের মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। ডেঙ্গু উচ্চ জ্বর, শরীরে ব্যথা এবং ফুসকুড়ি সৃষ্টি করে, অন্য দিকে ম্যালেরিয়া সর্দি, জ্বর এবং দুর্বলতা সৃষ্টি করে।
বর্ষাকালে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়, কারণ জমে থাকা জল মশার সংখ্যা বাড়ায়। এই সব মশা নানা রোগের ভাইরাস ছড়ায়, যা মানুষের মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। ডেঙ্গু উচ্চ জ্বর, শরীরে ব্যথা এবং ফুসকুড়ি সৃষ্টি করে, অন্য দিকে ম্যালেরিয়া সর্দি, জ্বর এবং দুর্বলতা সৃষ্টি করে।
ছয় বছর পর মধ্যপ্রদেশের ইন্দোর আবার চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে৷ এখনও পর্যন্ত ১০ জন রোগী সনাক্ত হওয়ায় উদ্বেগ বেড়েছে স্বাস্থ্য দফতরের।
ছয় বছর পর মধ্যপ্রদেশের ইন্দোর আবার চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে৷ এখনও পর্যন্ত ১০ জন রোগী সনাক্ত হওয়ায় উদ্বেগ বেড়েছে স্বাস্থ্য দফতরের।
ইন্দোরে চিকুনগুনিয়ার প্রাদুর্ভাব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এবং আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে উচ্চ জ্বর, জয়েন্টে ব্যথা এবং ফোলাভাব দেখা যাচ্ছে। এ সব উপসর্গের কারণে রোগীদের হাঁটতেও অসুবিধা হচ্ছে।সেপ্টেম্বর মাস থেকেই বস্তুত চিকুনগুনিয়ার প্রকোপ বেড়েছে। এই মাসে জিএমসিতে চিকুনগুনিয়ার ১৭০টি কেস পরীক্ষা করা হয়েছিল, যার মধ্যে সোমবার আটটি নতুন কেস রিপোর্ট করা হয়েছে, মোট আক্রান্তের সংখ্যা 10-এ এসে ঠেকেছে।
ইন্দোরে চিকুনগুনিয়ার প্রাদুর্ভাব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এবং আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে উচ্চ জ্বর, জয়েন্টে ব্যথা এবং ফোলাভাব দেখা যাচ্ছে। এ সব উপসর্গের কারণে রোগীদের হাঁটতেও অসুবিধা হচ্ছে। সেপ্টেম্বর মাস থেকেই বস্তুত চিকুনগুনিয়ার প্রকোপ বেড়েছে। এই মাসে জিএমসিতে চিকুনগুনিয়ার ১৭০টি কেস পরীক্ষা করা হয়েছিল, যার মধ্যে সোমবার আটটি নতুন কেস রিপোর্ট করা হয়েছে, মোট আক্রান্তের সংখ্যা 10-এ এসে ঠেকেছে।
জেলা ম্যালেরিয়া অফিসার ডা. দৌলত প্যাটেল বলেছেন যে ডেঙ্গি এবং চিকুনগুনিয়া উভয়ের জন্যই সংশ্লিষ্ট বিভাগ দ্বারা পরীক্ষা করা হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় সতর্কতা নেওয়া হচ্ছে৷চিকুনগুনিয়ার লক্ষণ ও প্রভাব
চিকুনগুনিয়া এডিস মশার কামড়ে ছড়ায়, যা দিনের বেলা বেশি সক্রিয় থাকে।
জেলা ম্যালেরিয়া অফিসার ডা. দৌলত প্যাটেল বলেছেন যে ডেঙ্গি এবং চিকুনগুনিয়া উভয়ের জন্যই সংশ্লিষ্ট বিভাগ দ্বারা পরীক্ষা করা হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় সতর্কতা নেওয়া হচ্ছে৷ চিকুনগুনিয়ার লক্ষণ ও প্রভাব চিকুনগুনিয়া এডিস মশার কামড়ে ছড়ায়, যা দিনের বেলা বেশি সক্রিয় থাকে।
এ রোগে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে প্রচণ্ড জ্বর, জয়েন্ট ফুলে যাওয়া, গোড়ালি ও পায়ে ব্যথা এবং হাতে-পায়ে লাল ফুসকুড়ি দেখা যায়। কিছু ক্ষেত্রে, শরীরে ফোলাভাবও দেখা দেয়। কম প্লেটলেটের কারণে, রোগীরা দুর্বল বোধ করেন এবং রোগের প্রভাব ৪ থেকে ৬ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।এর আগে ২০১৮ সালে ইন্দোরে চিকুনগুনিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা গিয়েছিল। এবার অনেক পরিবারে একাধিক সদস্য এর শিকার হচ্ছেন।
এ রোগে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে প্রচণ্ড জ্বর, জয়েন্ট ফুলে যাওয়া, গোড়ালি ও পায়ে ব্যথা এবং হাতে-পায়ে লাল ফুসকুড়ি দেখা যায়। কিছু ক্ষেত্রে, শরীরে ফোলাভাবও দেখা দেয়। কম প্লেটলেটের কারণে, রোগীরা দুর্বল বোধ করেন এবং রোগের প্রভাব ৪ থেকে ৬ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এর আগে ২০১৮ সালে ইন্দোরে চিকুনগুনিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা গিয়েছিল। এবার অনেক পরিবারে একাধিক সদস্য এর শিকার হচ্ছেন।
যে রোগীদের আগে ডেঙ্গি বা চিকুনগুনিয়া হয়েছে তাঁদের আবার সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা কম, যদিও বিরল ক্ষেত্রে পুনরাবৃত্তি হতে পারে।চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধের ব্যবস্থা:

- মশা এড়াতে চারপাশে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে।
যে রোগীদের আগে ডেঙ্গি বা চিকুনগুনিয়া হয়েছে তাঁদের আবার সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা কম, যদিও বিরল ক্ষেত্রে পুনরাবৃত্তি হতে পারে। চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধের ব্যবস্থা: – মশা এড়াতে চারপাশে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে।
দিনের বেলায় মশা থেকে বিশেষভাবে সতর্ক থাকা দরকার, কারণ এডিস মশা দিনের বেলায় কামড়ায়।- মশা তাড়ানোর ক্রিম ব্যবহার করতে হবে এবং এমন পোশাক পরতে হবে যাতে পুরো শরীর ঢাকা থাকে।
দিনের বেলায় মশা থেকে বিশেষভাবে সতর্ক থাকা দরকার, কারণ এডিস মশা দিনের বেলায় কামড়ায়। – মশা তাড়ানোর ক্রিম ব্যবহার করতে হবে এবং এমন পোশাক পরতে হবে যাতে পুরো শরীর ঢাকা থাকে।
রাতে মশারির ভিতরে ঘুমানোই উচিত হবে।- বাড়ির চারপাশে এবং ঘরে মশা নিরোধক ওষুধ স্প্রে করতে হবে। বাড়ির চারপাশে এবং ঘরে মশা নিরোধক ওষুধ স্প্রে করতে হবে। যেখানে জল জমে সেখানে পোড়া তেল ঢালতে হবে।
রাতে মশারির ভিতরে ঘুমানোই উচিত হবে। – বাড়ির চারপাশে এবং ঘরে মশা নিরোধক ওষুধ স্প্রে করতে হবে। বাড়ির চারপাশে এবং ঘরে মশা নিরোধক ওষুধ স্প্রে করতে হবে। যেখানে জল জমে সেখানে পোড়া তেল ঢালতে হবে।
চিকুনগুনিয়া হলে কী করা উচিত:

চিকুনগুনিয়া হলে যতটা সম্ভব জল এবং তরল খাদ্য গ্রহণ করতে হবে এবং ভাজা খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও ওষুধ খাওয়া উচিত হবে না। ঘরে থাকতে হবে এবং যতটা সম্ভব বিশ্রাম নিতে হবে। যেখানে জল জমে সেদিকে নজর দিতে হবে এবং মশার বংশবৃদ্ধি রোধে যথাযথ পদক্ষেপ কাম্য।
চিকুনগুনিয়া হলে কী করা উচিত: চিকুনগুনিয়া হলে যতটা সম্ভব জল এবং তরল খাদ্য গ্রহণ করতে হবে এবং ভাজা খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও ওষুধ খাওয়া উচিত হবে না। ঘরে থাকতে হবে এবং যতটা সম্ভব বিশ্রাম নিতে হবে। যেখানে জল জমে সেদিকে নজর দিতে হবে এবং মশার বংশবৃদ্ধি রোধে যথাযথ পদক্ষেপ কাম্য।
ইন্দোরের হটস্পট এলাকা

চিকুনগুনিয়া ইন্দোরের ব্যস্ততম এলাকাগুলোয় ছড়িয়েছে। বিজয় নগর, মহালক্ষ্মী নগর, ভাভরকুয়া এবং মুসাখেড়ির মতো অঞ্চলগুলি বর্তমানে হটস্পট হিসাবে রয়েছে, যেখানে স্বাস্থ্য বিভাগের দলগুলি বিশেষ নজরদারি চালাচ্ছে। মশার বিস্তার রোধে এসব এলাকায় ফগিংয়ের পাশাপাশি ওষুধ ছিটানো হচ্ছে। মশার হাত থেকে রক্ষা পেতে তাই সতর্ক থাকতে হবে এবং পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে যাতে এই রোগ এড়ানো যায়।
ইন্দোরের হটস্পট এলাকা চিকুনগুনিয়া ইন্দোরের ব্যস্ততম এলাকাগুলোয় ছড়িয়েছে। বিজয় নগর, মহালক্ষ্মী নগর, ভাভরকুয়া এবং মুসাখেড়ির মতো অঞ্চলগুলি বর্তমানে হটস্পট হিসাবে রয়েছে, যেখানে স্বাস্থ্য বিভাগের দলগুলি বিশেষ নজরদারি চালাচ্ছে। মশার বিস্তার রোধে এসব এলাকায় ফগিংয়ের পাশাপাশি ওষুধ ছিটানো হচ্ছে। মশার হাত থেকে রক্ষা পেতে তাই সতর্ক থাকতে হবে এবং পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে যাতে এই রোগ এড়ানো যায়।

 

Prevent Gang Beating: গণপিটুনি ঠেকাতে আসরে পুলিশ, চলছে মাইকিং

হুগলি: সোমবারই চোর সন্দেহে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে তারকেশ্বরের এক যুবককে পিটিয়ে মারার ঘটনা ঘটেছে। তবে এটা কোন‌ও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। গত কিছুদিন ধরেই গোটা রাজ্যজুড়ে আইন হাতে তুলে নেওয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে একশ্রেণির নাগরিকের মধ্যে। স্রেফ গুজবের উপর ভিত্তি করে একের পর এক গণপিটুনির ঘটনা ঘটছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকজনের মৃত্যুও হয়েছে। এই বিষয়ে কড়া অবস্থান নিয়েছে পুলিশ প্রশাসন।

আইন হাতে তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় আইনত কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি মানুষকে এই বিষয়ে সচেতন করার কাজেও শুরু হয়েছে। পুরসভা, পঞ্চায়েতের জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে গণপিটুনি ঠেকাতে প্রচার চলছে। পাশাপাশি পুলিশের পক্ষ থেকেও সরাসরি মাইকিং করে প্রচার চালানো হচ্ছে হুগলি জেলার বিভিন্ন ব্লকে। তারকেশ্বর থানার রানাবাঁধ গ্রামে চোর সন্দেহে মারধরের ঘটনায় মৃত্যুর পর সেখানে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে।

আর‌ও পড়ুন: গেরস্থের ঘর ভেঙে ধান খেয়ে গেল হাতি!

টোটো-তে মাইক লাগিয়ে পুলিশ সরাসরি জনসাধারণের কাছে সচেতনতার বার্তা পৌঁছে দেওয়ার কাজ করছে। এদিন গোটা তারকেশ্বর শহর জুড়ে পুলিশের পক্ষ থেকে মাইকিং করে গণপিটুনি প্রতিরোধের বিষয়ে প্রচার করা হয়। সেখানে জানানো হয়, আপনার এলাকায় কোন‌ও অপরিচিত ব্যক্তিকে দেখতে পেলে তৎক্ষণাৎ তারকেশ্বর থানার সঙ্গে যোগাযোগ করুন। তবে কেউ যাতে আইন হাতে তুলে না নেয় সেই বিষয়টিও বলা হয়েছে।

রাহী হালদার

Dengue Prevention: ডেঙ্গি রোধের মাধ্যমে জেলায় কর্মসংস্থান! অভিনব ঘটনা এখানে

পূর্ব মেদিনীপুর: রাজ্যে স্বাস্থ্য দফতরের মানচিত্রে এই জেলা অন্যতম ডেঙ্গি প্রবণ হিসাবে চিহ্নিত। আর তাই এবার আগেভাগে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ডেঙ্গি রোধের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন। যা জেলায় কর্মসংস্থানের পথ খুলে দিয়েছে। গ্রীষ্ম পেরিয়ে বর্ষাকাল দরজায় কড়া নাড়ছে। বর্ষাকাল মানেই ডেঙ্গির প্রকোপ বেড়ে ওঠে। আর ডেঙ্গি রোধে বা ডেঙ্গি দমনে একাধিক উপায় গ্রহণ করে প্রশাসন। যার মধ্যে অন্যতম হল শহর এলাকার পাশাপাশি গ্রামীণ এলাকায় ড্রেন ও খাল নালাতে গাপ্পি মাছ ছাড়া হয়। কারণ গাপ্পি মাছ মশার লার্ভা খেয়ে মশার বংশ বিস্তার রোধ করে। আর এই গাপ্পি মাছ-ই কর্মসংস্থানের পথ দেখাচ্ছে।

আরও পড়ুন: টানা বৃষ্টিতে আবার সবুজ চা বাগান, মুখে হাসি মালিক থেকে শ্রমিকদের

পূর্ব মেদিনীপুর জেলা ডেঙ্গি প্রবণ হওয়ায় এবার জেলা জুড়ে বিভিন্ন এলাকার ড্রেন, নালা ও জলাশয়ে প্রায় ১০ লক্ষ গাপ্পি মাছ ছাড়ার পরিকল্পনা নিয়েছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। এই বিপুল পরিমাণ মাছের বরাত দেওয়া হয়েছে সিএডিসি তমলুক প্রজেক্টকে। সিএডিসি এই কাজের জন্য স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের নিযুক্ত করেছে। তাঁরা দায়িত্ব পেয়ে গাপ্পি মাছ উৎপাদন শুরু করেছেন। জেলার ২৫ টি ব্লকের বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে এই কাজে যুক্ত করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, সিএডিসি তমলুক প্রোজেক্ট নিজেরাই ২ লক্ষ গাপ্পি মাছ উৎপাদন করবে। বাকি ৮ লক্ষ গাপ্পি মাছ জেলার ২৫ টি ব্লকের বিভিন্ন স্বনির্ভর দলের মহিলাদের দিয়ে উৎপাদন করানো হবে। এর ফলে গ্রামের মহিলাদের একাংশ গাপ্পি মাছ উৎপাদনের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

এই বিষয়ে সিএডিসি তমলুক প্রজেক্টের ডেপুটি প্রজেক্ট ডাইরেক্টর উত্তম কুমার লাহা জানান, এই মাছ চাষের জন্য স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রশিক্ষণের পর মহিলাদের বিনামূল্যে চাষের জন্য গাপ্পি দেওয়া হবে। গাপ্পি মাছের বাজার মূল্য এক থেকে দেড় টাকা। আর এর চাষের খরচ বাজার মূল্যর থেকে তিন ভাগের এক ভাগ। ফলে এই মাছ চাষ করে লাভবান হবে মহিলারা।

সৈকত শী