Tag Archives: Rachana Banerjee
Rachana Banerjee On DVC flood: ‘কুইন্টাল, কুইন্টাল জল ছেড়েছে ডিভিসি’! কীসের সঙ্গে কী গুলিয়ে ফেললেন রচনা?
সোমনাথ ঘোষ, বলাগড়: হুগলির বন্যা পরিস্থিতি দেখতে গিয়ে ফের আলটপকা মন্তব্য করে ফেললেন তৃণমূলের তারকা সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ ডিভিসি-কে নিশানা করতে গিয়ে ‘কুইন্টাল কুইন্টাল’ জল ছাড়ার অভিযোগ তোলেন৷ সম্ভবত কিউসকের সঙ্গে কুইন্টালকে গুলিয়ে ফেলেন হুগলির তৃণমূল সাংসদ৷
সোমবার বলাগড়ের চাঁদরা মিলনগড়, চর খয়রামারি সহ ভাঙন কবলিত এলাকাগুলিতে বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ এর পরই তিনি বলেন, ‘যা হয়েছে খুব খারাপ হয়েছে৷ মুখ্যমন্ত্রী যা বলেছেন তার পর আমাদের আর কিছু বলার নেই৷ সাধারণ মানুষ এরকম অবস্থার মধ্যে এসে পড়েছে৷ না জানা অবস্থায় কুইন্টাল কুইন্টাল জল বেরিয়ে আসছে৷ মানুষের বাড়ি ঘর কিচ্ছু নেই৷ সবাই রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন৷ ওনারা বলছেন জানিয়েই জল ছেড়েছে৷ সেটা সত্যি কি না, এই মুহূর্তে বলতে পারব না৷’
Rachana Banerjee: বন্যা পরিদর্শনে গিয়ে এ কী কিনলেন রচনা! মনে ‘ভয়’, গলার কী হবে এরপর!
হুগলি: বুধবার বলাগরের বন্যা পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিলেন সংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। বন্যা পরিস্থিতি ঘুরে দেখে গাড়িতে করে বাড়ি যাওয়ার সময় এক লোভনীয় জিনিস দেখতে পান রচনা। গলা ধরবে কিনা আগে জেনে নিয়েছিলেন একেবারে চাষির থেকেই, তারপরেই দেরি না করে রান্নার জন্য একেবারে চাষিদের থেকে ওল কেনেন সাংসদ।
বলেন ওল খেতে খুব ভাল লাগে, তাই এত ফ্রেশ ওল দেখে নিজেও কিনে নিলেন বাড়ির জন্য। অক্ষর চেনাতে ছোটবেলায় সহজপাঠের পাঠ্য ছিল “ওল খেও না ধরবে গলা, ওষুধ খেতে মিছেই বলা”। ওলে গলা ধরে কিনা তা নিয়ে তর্ক রয়েছে। যারা কচু পছন্দ করেন না, তারা বড় বড় চোখওয়ালা গোলাকার সবজি বাজারের ব্যাগে নিতে চান না।
আরও পড়ুন: গরম কমে শুরু ঝড়জল, বৃষ্টি আর কতদিন চলবে? পুজোতেও হবে নাকি? আবহাওয়ার বড় খবর
তবে যাদের পছন্দ ওল ভাতে, ওল ভাজা অথবা ইলিশ চিংড়ি দিয়ে রকমারি পদ। তারা ওল কেনেন। বাজারে ওলের দামও ভালই। বলাগড়ের মিলন গড় থেকে চর খয়রামারি যাওয়ার সময় রাস্তায় দাড়িয়ে রচনা দেখেন চাষিরা ওল ধুয়ে বাজারে নেবেন বলে বস্তায় ভরছেন। চাষিদের থেকে সেই ওল কিনলেন হুগলির সাংসদ। দরদাম না করলেও ওলে গলা ধরবে কিনা জানতে চান চাষির কাছে।
আরও পড়ুন: আবার কী ঘটল আরজি করে! ফের জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থান-স্লোগান! নিশানায় ‘সেই’ ১২ জন
সাংসদ বলেন, ‘খুব সুন্দর ওলের চাষ হয়েছে। ওল খেতে পছন্দ করি তাই নিয়ে গেলাম। হুগলির সমস্ত সবজি একেবারে ফ্রেশ। তাই ফ্রেশ সবজির স্বাদ রান্নার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।’ সেই কারণে ওল দেখতে পেয়ে একেবারে চাষিদের থেকেই সেই ওল কিনে নেন সংসদ তথা বাংলার দিদি নম্বর ওয়ান রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রাহী হালদার
Rachana Banerjee: ‘কুইন্টাল, কুইন্টাল জল ছেড়েছে ডিভিসি’! কিউসেকের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলে ফের বেফাঁস রচনা
সোমনাথ ঘোষ, বলাগড়: হুগলির বন্যা পরিস্থিতি দেখতে গিয়ে ফের আলটপকা মন্তব্য করে ফেললেন তৃণমূলের তারকা সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ সোমবার হুগলির বলাগড়ের বন্যা দুর্গত এলাকা পরিদর্শনে যান স্থানীয় সাংসদ৷ সেখানেই ডিভিসি-কে নিশানা করতে গিয়ে ‘কুইন্টাল কুইন্টাল’ জল ছাড়ার অভিযোগ তোলেন৷ সম্ভবত কিউসকের সঙ্গে কুইন্টালকে গুলিয়ে ফেলেন হুগলির তৃণমূল সাংসদ৷
সোমবার বলাগড়ের চাঁদরা মিলনগড়, চর খয়রামারি সহ ভাঙন কবলিত এলাকাগুলিতে বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ এর পরই তিনি বলেন, ‘যা হয়েছে খুব খারাপ হয়েছে৷ মুখ্যমন্ত্রী যা বলেছেন তার পর আমাদের আর কিছু বলার নেই৷ সাধারণ মানুষ এরকম অবস্থার মধ্যে এসে পড়েছে৷ না জানা অবস্থায় কুইন্টাল কুইন্টাল জল বেরিয়ে আসছে৷ মানুষের বাড়ি ঘর কিচ্ছু নেই৷ সবাই রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন৷ ওনারা বলছেন জানিয়েই জল ছেড়েছে৷ সেটা সত্যি কি না, এই মুহূর্তে বলতে পারব না৷’
তবে এই প্রথম নয়, হুগলিতে ভোট প্রচারের সময়ও রচনার করা একাধিক মন্তব্য সমাজমাধ্যমে চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছিল৷ হুগলিতে শিল্পের অভাব নেই, তা বোঝাতে গিয়ে চারপাশে প্রচুর সংখ্যক চিমনি থেকে বেরিয়ে আসা কালো ধোঁয়ার উদাহরণ দিয়েছিলেন তৃণমূল প্রার্থী৷ ফের একবার আলটপকা মন্তব্য করে বসলেন তিনি৷
এ দিন সাংসদকে সামনে পেয়ে ঘিরে ধরে কার্যত বিক্ষোভ দেখান গ্রামবাসীরা৷ তাঁদের অভিযোগ, প্রতিশ্রুতি মিললেও বছরের পর বছর একই দুর্দশার মধ্যে পড়তে হচ্ছে তাদের৷ এ দিন বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে ফেরার সময় ওল কচুও কেনেন তৃণমূল সাংসদ৷
RG Kar Rape and Murder Case: সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোল হওয়ার উত্তর সপাটে দিলেন রচনা, ঋতুপর্ণা ও নিজেকে নিয়ে যা বললেন সাংসদ
হুগলি: আরজি করের ঘটনার পর হুগলির সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করেন৷ তরুনী চিকিৎসকের মৃত্যুর প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে আবেগপ্রবন হয়ে তাঁর চোখে জল চলে আসে। এরপরেই নেমে আসে রচনার উপর কটাক্ষ । বাম নেত্রী দীপ্সিতা ধর ও বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায় রচনার চোখে জলকে কটাক্ষ করেন।
লকেট তাঁর ফেসবুক পেজে রচনার বক্তব্য দেয়ার করে কটাক্ষ করেন । অন্যদিকে দীপ্সিতার কটাক্ষ সাংসদ হওয়ার আগে শুধু ধোঁয়া দেখতেন এখন গ্লিসারিন দিয়ে চোখে জল আনছেন।
সব কটাক্ষের জবাব দিলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই হুগলির মাটিতে দাঁড়িয়ে। রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘মানুষ যখন সেই জিনিসটা ভেবে কথা বলে তখন তার চোখ দিয়ে জল বেরিয়ে আসে। দুর্ভাগ্যজনক একটা ঘটনা ঘটেছে নিন্দনীয় একটা ঘটনা ঘটেছে সেটাকে রাজনীতির রং লাগানো হচ্ছে। সব থেকে অন্যায় যেটা করছে বিজেপি সিপিএম তারা উঠে পড়ে লেগেছে কে কী করছে সেদিকে নজর দিচ্ছে।সেটা না করে আমরা যদি সুবিচারের কথা বলি মেয়েটির মা বাবার পাশে গিয়ে দাঁড়াই তাহলে ভাল হবে।’’
তিনি আরও বলেন ‘‘রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় চোখের জল ফেলল ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত শঙ্খ বাজালো এগুলো নিয়ে সমালোচনা করবেন না। এগুলো আপনাদের শোভা পায় না। আপনারা যাঁরা রাজনীতি করেন মঞ্চে দাঁড়িয়ে বড় বড় বক্তৃতা দেন আমাদের মত শিল্পীদের সমালোচনা করেন কারণ আপনাদের চোখের জল পড়ছে না। আপনারা শুধু গলাবাজি করছেন। গলাবাজি করে সুবিচার পাওয়া যায় না। সুবিচার পেতে গেলে অন্যায়ের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হয়। কোন শিল্পী কী করছে সেটা দেখা হচ্ছে আপনাদের কাজ দয়া করে এটা করবেন না।’’
শনিবার হুগলির গুড়াপে সকালে উঠতে স্কুলের অনুষ্ঠানে যোগদান সংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়, এখান থেকে বেরিয়ে বিকেলে দলীয় কর্মী সমর্থকদের নিয়ে আরজিকরের ঘটনার প্রতিবাদে মিছিল করেন চুঁচুড়া শহরে। সেই মিছিলে শেষ আবারো সাংসদকে বলতে শোনা যায় সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ট্রোলড হওয়া তার ভিডিও নিয়ে।
এই বিষয়ে সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় তিনি বলেন, তিনি যবে থেকে তৃণমূল যোগ দিয়েছেন তবে থেকেই তিনি ট্রোলড হচ্ছেন। তবে এই নিয়ে তিনি কিছু ভাবেন না। বরং নিজের কাজের দিকে ফোকাস রাখাই তাঁর কর্তব্য। সাধারণ মানুষের পাশে তিনি সবসময় ছিলেন এবং আছেন সেই কারণেই নিজের লোকসভায় এলাকায় নিজেদের মানুষদেরকে নিয়ে জাস্টিসের দাবিতে পথে নামবেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।
Rahee Halder
Rachana Banerjee: আরজি কর কাণ্ড নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কাঁদলেন রচনা, যা বললেন, মুহূর্তে ভাইরাল!
কলকাতা: আরজি কর কাণ্ড নিয়ে উত্তাল গোটা দেশ। এই ঘটনা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ খুললেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানালেন তিনি আন্দোলনকারীদের পাশে আছেন। ১৫ অগাস্টের দিন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুটো ভিডিয়ো ক্লিপ ভাইরাল হয়। সেখানে একটি জায়গায় তাঁকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘আমি একজনের মা, আমি একজনের মেয়ে।’ আর কী কী বলেন তিনি? যদিও তাঁর এই মিষ্টি কথায় ভুলতে নারাজ নেটপাড়া। মুহূর্তে ভাইরাল এই ভিডিও বার্তায় কী এমন বললেন রচনা? শুনুন!
RG Kar Rape and Murder Case: তিনি সাংসদ, তিনি দিদি নম্বর ওয়ান, আরজি করের ঘটনায় চোখের জলে ভাসলেন, যা বললেন রচনা, ভাইরাল
হুগলি: আরজি করের চিকিৎসককে খুুনও ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে এবার মুখ খুললেন হুগলির সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় এসে প্রতিবাদ জানালেন অভিনেত্রী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোশ্যাল মিডিয়ার ভিডিওতে আরজি কর ঘটনার প্রতিবাদে কথা বলতে গিয়ে কেঁদে ফেলতে দেখা গেছে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
সোশ্যাল মিডিয়ার ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, আবেগপ্রবণ হয়ে রচনা বলছেন, ‘‘আমি আপনাদের সকলের সামনে এসেছি সাধারণ নাগরিক হিসাবে । আমি একজনের মা, একজনের মেয়ে। আজ ১৫ ই আগস্ট স্বাধীনতা দিবস। দেশ আমাদের স্বাধীন হয়েছে। আমরা কতটা স্বাধীন হয়েছি? সত্যিই কি আমরা স্বাধীন হয়েছি? আমরা কি স্বাধীনভাবে ঘুরতে পারছি? সারা ভারতবর্ষের মহিলারা কি আজ স্বাধীন ভাবে ঘুরতে পারছে? দিল্লি, মধ্যপ্রদেশ ,উত্তরপ্রদেশ, মনিপুর সেখানে একটার পর একটা ঘটনা। আমরা মেয়েরা কবে স্বাধীন ভাবে ঘুরতে পারব। আমরা কেন করতে পারছি না। কলকাতার আর জি করের ঘটনা অত্যন্ত নিন্দনীয়। ভাষায় প্রকাশ করা যায় না ,মুখে আনা যায় না যা ঘটেছে।’’
আমরা প্রতিবাদের সুর তুলেছি আওয়াজ তুলেছি আমরা রাস্তায় হাঁটছি, আমি আপনাদের সঙ্গেআছি। এরকম মহিলাদের আওয়াজ আমার মনে হয় না ভারতবর্ষে এর আগে কোথাও উঠেছে। তাই সব মহিলাদের আমি স্যালুট জানাই । এই আওয়াজ উঠিয়ে রাখবেন যতক্ষণ না সুবিচার পায় ওই নির্যাতিতা । তার বাবা মা যেন সুবিচার পায়। দোষী যেন শাস্তি পায়।
তিনি আরও বলেন, ‘‘দিনের শেষে যখন রাত করে কাজ সেরে গাড়ি করে বাড়ি ফির। অনেক মানুষ অনেক মেয়ে রাস্তা দিয়ে হেঁটে ফেরে, বাসে ফিরে, কেউ ট্যাক্সিতে ফেরে। অনেকে অনেক কষ্ট করে ফেরে। আমার মনে হয় আমি বাড়িতে ঠিক ভাবে পৌঁছতে পারবো তো! কেন হবে? মাথা উঁচু করে বাঁচবো ,মাথা উঁচু করে চলব। আমি একজনের বোন, একজনের মেয়ে। পুরুষ মানুষ আমাকে দেখে সম্মান করবে আমাকে বাঁচানোর চেষ্টা করবে। আমি বিপদে পড়লে আমার হাত ধরে বাড়ি পৌঁছে দেবে এটাই তো পুরুষ মানুষের জাত হওয়া উচিত। তাদের জাত কি এমন হওয়া উচিত আমি কাঁদবো আমার আওয়াজ বাইরে পৌঁছবে না, আমাকে ছিঁড়ে খাবে ? কেন হবে ।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘আমাদের এর জন্য কঠিন পদক্ষেপ নিতে হবে । ভারতীয় সংবিধানের বিচারব্যবস্থা এমন হতে হবে যে কোনো মেয়ের দিকে কোন পুরুষ কুনজর দিতে পারবে না। তাদের শাস্তি এমন হবে যে তারা ভাববে এটা আমরা করব কিনা। এরকম শাস্তি হওয়া উচিত। যারা প্রতিবাদের সুর তুলেছেন এই অন্যায়ের প্রতিবাদ হওয়া উচিত। যত দ্রুত সম্ভব অপরাধের শাস্তি পাওয়া উচিত। সবাইকে একজোট হতে হবে আমরা সবাই আপনাদের সঙ্গে আছি। কখনও ভাববেন না আমরা শিল্পী রাজনীতির মানুষ আমাদের মন আপনাদের জন্য ভাবে না কাঁদে না। ভারতবর্ষের যে সমস্ত মহিলারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তারা সকলেই সুবিচার পাক। উই ওয়ান্ট জাস্টিস।’’
Rahi Haldar
Hooghy News: হাসপাতালের বাথরুম মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে এটা কী! ভয়ে-আতঙ্ক আসতে চাইছে না রোগীরা
হুগলি: সএকদিকে নিরাপত্তাহীনতার প্রশ্ন তুলে আন্দোলনে নেমেছেন রাজ্যব্যাপী বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা। ব্যতিক্রম যায়নি চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতালও। তবে দুষ্কৃতীদের থেকে নিরাপত্তাহীনতা না হলেও সরীসৃপের কারণে জীবন বিপন্ন চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতালে। হাসপাতালের বাথরুম থেকে বেরিয়ে এলো বিষধর বিষধর কালাচ সাপ।
আরও পড়ুনঃ অল্পের জন্য রক্ষা! কালভার্ট ভেঙে নদীতে যা ঘটল! ভিডিও দেখলে আঁতকে উঠবেন!
সোমবার চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতালে পুরুষ বিভাগের সার্জিক্যাল বাথরুমে এক রোগী দেখতে পান বৃহৎ আকৃতির একটি সাপ ঘোরাঘুরি করছে। তৎক্ষণাৎ ঘটনার খবর পৌঁছায় হাসপাতাল সুপারের কাছে। হসপিটাল থেকে ডাকা হয় পশু প্রেমি চন্দন সিং কে। চন্দন এসে সাপটিকে উদ্ধার করে। জানা যায় ওই সাপটি এশিয়ার সবথেকে বেশি বিষধর সাপের তালিকায় রয়েছে। যার নাম কালাচ সাপ। এই বিষয়ে চন্দন সিং বলেন, একটি কলাচ সাপের সঙ্গে একটি জলঢোঁড়া সাপ ও উদ্ধার হয়েছে। যে সাপগুলি বেড়িয়েছিল তা ধরা পড়েছে। আতঙ্কে আর সেরকম বিশেষ কারণ নেই।
প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতালে সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় এসে বলেছিলেন, হাসপাতাল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে। সংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, হাসপাতালে যেন কুকুর ছাগল ঘুরে না বেড়ায়। তবে কুকুর ছাগল না ঘুরে বেড়ালেও হাসপাতালের মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে বিষধর সাপ। যা নিয়ে আতঙ্কের দানা বেঁধেছে রোগী মহলে।
রাহী হালদার
Rachana Banerjee: ক্লাসে দিদিমণি হয়ে হাজির ‘দিদি নম্বর ওয়ান’ রচনা, ছাত্রদের কী প্রশ্ন করলেন? ভাইরাল ভিডিও
হুগলি: টেলিভিশনের পর্দার ‘দিদি নম্বর ওয়ান’ টু দিদিমণি। হুগলির সাংসদ রচনা বন্দোপাধ্যায় অন্য ভূমিকায় নজর কাড়লেন বৃহস্পতিবার। ক্লাসে গিয়ে পড়া ধরলেন বাচ্চাদের। এদিন পান্ডুয়ার খন্যান প্রথমিক স্কুল পরিদর্শন করেন সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ক্লাস ফাইভের ঘরে ঢুকে দেখেন বাংলা পড়াচ্ছেন মাস্টারমশাই। নিজের হাতে বই তুলে নেন দিদি নম্বর ওয়ান। দিদিমণির মতোই বানান জিজ্ঞাসা করতে থাকেন। পড়ুয়ারা ঠিক মতো উত্তর দেওয়ায় বলেন, ওরা ভাল ছেলে।
আরও পড়ুন: কোনও ব্যথাকে অবহেলা নয়, ৪০-এর পর হাড়ে ‘ঘুণ’ ধরে! ক্ষয় থেকে বাঁচার ৫ পথ জানুন
এদিন সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দুই ভিন্ন রূপে দেখা যায় হুগলির পান্ডুয়ায়। একদিকে রণংদেহি মুডে পান্ডুয়া হাসপাতালে, অন্যদিকে একেবারে শিক্ষিকার ভূমিকায়। এরপর তিনি কর্মীদের নিয়ে স্কুল পরিদর্শন করেন। স্কুলের কী কী সমস্যা রয়েছে সেই নিয়ে কথা বলেন। কীভাবে তা আরও ভাল করা যাবে তার জন্য পরামর্শও দেন।
আরও পড়ুন: দর্জি থেকে রাতারাতি সুপারস্টার, এক গানে বিশ্বরেকর্ড! ‘তুম তো ঠহরে পরদেশি’ গায়ক আলতাফ রাজা এখন কোথায়?
রচনা বলেন, ‘কয়েকটা ঘরের ছাদের চাঙর ভাঙছে, সেগুলো সারাতে হবে। ঘরেরও প্রয়োজন আছে। মিড ডে মিল যে ঘরে হয়, সেটা অন্য জায়গায় ব্যবস্থা হলে ভাল।’ তাঁর দাবি, সরকারি স্কুলেও ভাল পড়াশোনা হয়, ইংরেজি শিক্ষা হয়। সেটা যাতে ভাল ভাবে হয় সেটা দেখা উচিত। ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত সেটা ভাল ভাবে করতে পারলে স্কুলছুট হবে না। পড়াশোনা ছেড়ে অন্য কাজে যুক্ত হবে না ছোটরা। বরং বড় স্কুলে গিয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হবে, ভবিষ্যতে এগিয়ে যাবে।
রাহী হালদার
‘সারপ্রাইজ ভিজিটে’ গিয়ে ফের রেগে আগুন রচনা! সময় দিলেন ১ মাস!
‘সারপ্রাইজ ভিজিটে’ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়, দিয়ে দিলেন বড় নির্দেশ! সময় দিলেন ঠিক এক মাস!