Tag Archives: Ram Lalla Idol

Ram Navami 2024: সূচ সুতোর বুননে ফুটে উঠল রামলালার মূর্তি! রামনবমীতে ‌যাচ্ছে আগ্রা, হাতের কাজ দেখলে চোখ ফেরাতে হবে না

হাওড়া: সূচ-সুতোয় তৈরি রামলালা। অযোধ্যায় নবনির্মিত বিশাল আকারের রাম মন্দির নিয়ে বেশিরভাগ সকলেরই প্রবল উত্‍সাহ। তেমনিই এই মন্দিরে বিরাজমান পাথরের তৈরি রামলালার মূর্তি নিয়েও মানুষের উৎসাহ উন্মাদনা রয়েছে অগাধ ।

ঐতিহাসিক এই রাম মন্দির নির্মাণ কাজ শুরু থেকে সারা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষের উজাড় করা নানা ভাবে সহযোগিতা এসে পৌঁছোয়। ঐতিহাসিক এই মন্দিরে বিরাজ করছেন রামলালার মূর্তি।

আরও পড়ুন: সকালের কফি খেয়ে ঘুম আর ভাঙল না! হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত অভিনেতা, শোকের ছায়া বিনোদন জগতে

উদ্বোধনী অনুষ্ঠান লগ্ন থেকে দেশের নানা স্থানে বিভিন্ন ভাবে রাম মন্দিরের আদলে মন্দির নির্মাণ হতে দেখা মিলেছে। কখনও পাথর, ধাতু, কাঠ, চকলেট, কেক, বিস্কুট-সহ বিভিন্ন জিনিসে তৈরি হতে দেখা গেছে রাম মন্দিরের আদল। এবার সূচের সাহায্যে সুতো দিয়ে তৈরি হচ্ছে রামলালার মূর্তি।

শিল্পী অমল পল্যে প্রায় দুই মাসের চেষ্টায় তৈরি করেছেন এই রামলালার মূর্তি। যে মূর্তি থেকে সহজে চোখ ফেরানো দায়। অনেকের চোখ বিশ্বাসই করতে পারছে না এই মূর্তি হাতে তৈরি। প্রায় ১৮-২০ রঙের সুতোর কারুকার্যে তৈরি রামলালা।

এই প্রসঙ্গে, শিল্পী অমল পল্যে জানান, সুতো দিয়ে এর আগে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, মাদার টেরেজা, মান্না দে, লতা মঙ্গেশকর, শ্রীরামকৃষ্ণ, মা সারদার মত বহু ছবি তৈরি হয়েছে। এছাড়াও সুতোয় তৈরি বিভিন্ন জিনিস। নিখুঁত কারুকার্য এবং কাজের সময়ের দিক থেকে সবকিছুর ঊর্ধ্বে এই রামলালার মূর্তিটি। এই মূর্তিটি সম্পূর্ণ তৈরি হবার পর পাঠানো হবে আগ্রা।

রাকেশ মাইতি

News18 Rising Bharat Summit: কেন রামলালার মূর্তি তৈরি কালো পাথরে? আসল কারণ জানা গেল রাইজিং ভারত সামিটে

নয়াদিল্লি: দেশের রাজধানী শহর অর্থাৎ নয়াদিল্লিতে ১৯ এবং ২০ মার্চ, ২০২৪ তারিখে অনুষ্ঠিত হচ্ছে সিএনএন-নিউজ১৮-এর মার্কি লিডারশিপ কনক্লেভের চতুর্থ সংস্করণ রাইজিং ভারত সামিট ২০২৪। যেখানে উদযাপিত হবে ভারতের অসাধারণ রূপান্তরমূলক সফর। সেই সঙ্গে এই সম্মেলনে ভবিষ্যতের অপরিমেয় সম্ভাবনাকেও স্বীকৃতি দেওয়া হবে। অযোধ‍্যায় তৈরি রামলালার মূর্তি কেন কালো পাথরে তৈরি, তাও জানা গেল এই মঞ্চে।

Ram Lalla Idol Jewellery Pieces: প্রাণপ্রতিষ্ঠায় হিরে, চুনি, পান্নায় খচিত কী কী অমূল্য অলঙ্কার ছিল রামলালার বিগ্রহে? নির্মাতা কে? জানুন বিশদে

অযোধ্যায় রাম জন্মভূমিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে সোমবার প্রাণপ্রতিষ্ঠা হল রাম লালার। কৃষ্ণশিলায় নির্মিত বিগ্রহের রূপে মুগ্ধ পুণ্যার্থীরা।
অযোধ্যায় রাম জন্মভূমিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে সোমবার প্রাণপ্রতিষ্ঠা হল রাম লালার। কৃষ্ণশিলায় নির্মিত বিগ্রহের রূপে মুগ্ধ পুণ্যার্থীরা।

 

পাঁচ বছরের শিশুর সারল্যের আদলে নির্মিত এই বিগ্রহকে প্রাণপ্রতিষ্ঠার দিন সাজানো হয়েছিল ১৪ রকম অলঙ্কারে। বিগ্রহের সব অলঙ্কার তৈরি করেছে হরসহায়মল শিয়ামল জুয়েলার্স।
পাঁচ বছরের শিশুর সারল্যের আদলে নির্মিত এই বিগ্রহকে প্রাণপ্রতিষ্ঠার দিন সাজানো হয়েছিল ১৪ রকম অলঙ্কারে। বিগ্রহের সব অলঙ্কার তৈরি করেছে হরসহায়মল শিয়ামল জুয়েলার্স।

 

অলঙ্কার ও রত্নখচিতের মধ্যে ছিল তিলক, ধনুষ, তির, মুকুট এবং পঙ্খী, ছোট হার, পঞ্চলড়া, বিজয়হার, কোমরবন্ধ, বাজুবন্ধ, হাতের বালা, নূপুর, পায়ের বালা, মুদ্রিকা এবং পদ্মফুল।
অলঙ্কার ও রত্নখচিতের মধ্যে ছিল তিলক, ধনুষ, তির, মুকুট এবং পঙ্খী, ছোট হার, পঞ্চলড়া, বিজয়হার, কোমরবন্ধ, বাজুবন্ধ, হাতের বালা, নূপুর, পায়ের বালা, মুদ্রিকা এবং পদ্মফুল।

 

আভিজাত্য এবং রাজকীয়তায় ভরপুর স্বর্ণালঙ্কারে খচিত ছিল হীরে, চুনি,পান্না। ১৩০ বছরের প্রাচীন এই অলঙ্কার ব্যবসায়ী যত্ন ও নিষ্ঠার সঙ্গে তৈরি করেছে প্রতিটি ভূষণ।
আভিজাত্য এবং রাজকীয়তায় ভরপুর স্বর্ণালঙ্কারে খচিত ছিল হীরে, চুনি,পান্না। ১৩০ বছরের প্রাচীন এই অলঙ্কার ব্যবসায়ী যত্ন ও নিষ্ঠার সঙ্গে তৈরি করেছে প্রতিটি ভূষণ।

 

অলঙ্কার প্রস্তুতকারী সংস্থা সমাজমাধ্যমে জানিয়েছে তারা রামলালার অলঙ্কার তৈরি করতে পেরে গর্বিত। তাঁদের আশা রামজন্মভূমিতে রামলালার প্রত্যাবর্তনের সাক্ষী এই অলঙ্কার কালজয়ী হবে।
অলঙ্কার প্রস্তুতকারী সংস্থা সমাজমাধ্যমে জানিয়েছে তারা রামলালার অলঙ্কার তৈরি করতে পেরে গর্বিত। তাঁদের আশা রামজন্মভূমিতে রামলালার প্রত্যাবর্তনের সাক্ষী এই অলঙ্কার কালজয়ী হবে।

 

হরসহায়মল শিয়ামল জুয়েলার্সের অধিকর্তা অঙ্কুর, কানুপ্রিয়া এবং মোহিত আনন্দ নিজেরা এই অলঙ্কারের নক্সা তৈরি করেছেন। তাঁরা এই সুযোগে শামিল হতে পেরে গর্বিত।
হরসহায়মল শিয়ামল জুয়েলার্সের অধিকর্তা অঙ্কুর, কানুপ্রিয়া এবং মোহিত আনন্দ নিজেরা এই অলঙ্কারের নক্সা তৈরি করেছেন। তাঁরা এই সুযোগে শামিল হতে পেরে গর্বিত।

 

১৮৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হরসহায়মল শিয়ামল জুয়েলার্সের শাখা আছে লখনউ এবং বরেলী-দুই শহরেই। দীর্ঘ বছর ধরে তাঁরা অলঙ্কার ব্যবসায়ে সুপরিচিত প্রতিষ্ঠান।
১৮৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হরসহায়মল শিয়ামল জুয়েলার্সের শাখা আছে লখনউ এবং বরেলী-দুই শহরেই। দীর্ঘ বছর ধরে তাঁরা অলঙ্কার ব্যবসায়ে সুপরিচিত প্রতিষ্ঠান।

 

সোমবার, প্রাণপ্রতিষ্ঠার দিন রামলালার বিগ্রহে কী কী অলঙ্কার ছিল, তার তালিকা প্রকাশ করেছে শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রে ট্রাস্ট। পীতাভ বেনারসি ধুতি, লাল পট্টবস্ত্রে সজ্জিত বিগ্রহের পট্টবস্ত্রে সোনার জরি দিয়ে শঙ্খ, চক্র, পদ্ম ও ময়ূরের নক্সা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
সোমবার, প্রাণপ্রতিষ্ঠার দিন রামলালার বিগ্রহে কী কী অলঙ্কার ছিল, তার তালিকা প্রকাশ করেছে শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রে ট্রাস্ট। পীতাভ বেনারসি ধুতি, লাল পট্টবস্ত্রে সজ্জিত বিগ্রহের পট্টবস্ত্রে সোনার জরি দিয়ে শঙ্খ, চক্র, পদ্ম ও ময়ূরের নক্সা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

 

রামলালার বিগ্রহের মুকুটে আছে হিরে, চুনি, পান্না। মুকুটের ঠিক মাঝখানে রয়েছে সূর্য। মুকুটের সঙ্গে মানানসই কর্ণালঙ্কার। গলায় অর্ধচন্দ্রাকৃতি কণ্ঠে ফুলের নক্সা এবং মধ্যবর্তী স্থানে সূর্য।
রামলালার বিগ্রহের মুকুটে আছে হিরে, চুনি, পান্না। মুকুটের ঠিক মাঝখানে রয়েছে সূর্য। মুকুটের সঙ্গে মানানসই কর্ণালঙ্কার। গলায় অর্ধচন্দ্রাকৃতি কণ্ঠে ফুলের নক্সা এবং মধ্যবর্তী স্থানে সূর্য।

 

বিগ্রহের বৈজয়ন্তী বা বিজয়মাল্যে খোদিত হিরে, পান্না। অলঙ্কারে আছে কৌস্তভ মণিও। হাতের আঙটিতে বসানো মুক্তো। বাঁ হাতে সোনার ধনুকে মুক্তো, চুনি, পান্না। ডান হাতে সোনার তির।
বিগ্রহের বৈজয়ন্তী বা বিজয়মাল্যে খোদিত হিরে, পান্না। অলঙ্কারে আছে কৌস্তভ মণিও। হাতের আঙটিতে বসানো মুক্তো। বাঁ হাতে সোনার ধনুকে মুক্তো, চুনি, পান্না। ডান হাতে সোনার তির।

 

বিগ্রহের তিলক হিরে এবং চুনিখচিত। পায়ের অলঙ্কারেও বসানো হয়েছে চুনি। পাঁচ বছরের শিশুর আধারে মূর্তি বলে রামলালার সামনে ছিল রুপোর তৈরি বাচ্চাদের খেলনা।
বিগ্রহের তিলক হিরে এবং চুনিখচিত। পায়ের অলঙ্কারেও বসানো হয়েছে চুনি। পাঁচ বছরের শিশুর আধারে মূর্তি বলে রামলালার সামনে ছিল রুপোর তৈরি বাচ্চাদের খেলনা।

Ayodhya Ram Lalla Darshan Timing: আজ থেকে সর্বসাধারণের জন্য খুলে গেল রাম মন্দিরের দ্বার, জানুন রামলালার দর্শনের সময়

আজ, মঙ্গলবার থেকে সর্বসাধারণের জন্য খুলে গেল অযোধ্যায় রাম মন্দিরের দরজা৷
আজ, মঙ্গলবার থেকে সর্বসাধারণের জন্য খুলে গেল অযোধ্যায় রাম মন্দিরের দরজা৷

 

প্রতিদিন সকাল ৭ থেকে ১১.৩০ পর্যন্ত খোলা থাকবে মন্দিরের দ্বার৷
প্রতিদিন সকাল ৭ থেকে ১১.৩০ পর্যন্ত খোলা থাকবে মন্দিরের দ্বার৷

 

তার পর ফের রুদ্ধদ্বার খুলবে দুপুর ২ থেকে৷ দর্শনের জন্য মন্দির খোলা থাকবে সন্ধ্যা ৭ পর্যন্ত৷
তার পর ফের রুদ্ধদ্বার খুলবে দুপুর ২ থেকে৷ দর্শনের জন্য মন্দির খোলা থাকবে সন্ধ্যা ৭ পর্যন্ত৷

 

সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর পুণ্যার্থীদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে৷
সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর পুণ্যার্থীদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে৷

 

মঙ্গলবার কাকভোর, প্রায় রাত ৩ থেকে রাম মন্দিরের সামনে জমতে থাকে পুণ্যার্থীদের দীর্ঘ সর্পিল লাইন৷
মঙ্গলবার কাকভোর, প্রায় রাত ৩ থেকে রাম মন্দিরের সামনে জমতে থাকে পুণ্যার্থীদের দীর্ঘ সর্পিল লাইন৷

 

সর্বসাধারণের দর্শনের প্রথম দিন বিশৃঙ্খলা এবং অনভিপ্রেত ঘটনা রুখতে মন্দির প্রাঙ্গণে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার বন্দোবস্ত করা হয়েছে৷
সর্বসাধারণের দর্শনের প্রথম দিন বিশৃঙ্খলা এবং অনভিপ্রেত ঘটনা রুখতে মন্দির প্রাঙ্গণে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার বন্দোবস্ত করা হয়েছে৷

Interesting Facts of Ramlalla Idol: প্রতি বছর রামনবমীতে ঘটবে এক বিশেষ ঘটনা, লোহাবর্জিত কৃষ্ণশিলার রামলালার বিগ্রহ নিয়ে যা জানতেই হবে

অযোধ্যার রাম জন্মভূমিতে রাম মন্দির উদ্বোধন এবং রামলালা বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা ঘিরে দেশজুড়ে উন্মাদনা ও ভক্তি তুঙ্গে।
অযোধ্যার রাম জন্মভূমিতে রাম মন্দির উদ্বোধন এবং রামলালা বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা ঘিরে দেশজুড়ে উন্মাদনা ও ভক্তি তুঙ্গে।

 

সকল শাস্ত্রীয় রীতিনীতি ও আচরণ পালন করে রামলালা বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা এবং চক্ষুদান করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
সকল শাস্ত্রীয় রীতিনীতি ও আচরণ পালন করে রামলালা বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা এবং চক্ষুদান করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

 

রামলালা বিগ্রহের দৈর্ঘ্য ৫১ ইঞ্চি। পাঁচ বছর বয়সি শিশুর সারল্যে ভরপুর এই বিগ্রহের ওজন ১.৫ টন।
রামলালা বিগ্রহের দৈর্ঘ্য ৫১ ইঞ্চি। পাঁচ বছর বয়সি শিশুর সারল্যে ভরপুর এই বিগ্রহের ওজন ১.৫ টন।

 

এমনভাবে মন্দির ও বিগ্রহ নির্মিত হয়েছে, যাতে প্রতি বছর রামনবমীতে দুপুর ১২টার সময় সূর্যরশ্মি স্পর্শ করে রামলালার বিগ্রহকে।
এমনভাবে মন্দির ও বিগ্রহ নির্মিত হয়েছে, যাতে প্রতি বছর রামনবমীতে দুপুর ১২টার সময় সূর্যরশ্মি স্পর্শ করে রামলালার বিগ্রহকে।

 

রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে স্থাপিত রাম লালার বিগ্রহ নির্মিত কৃষ্ণশিলায়। ভগবান বিষ্ণুর আধ্যাত্মিকতা, রাজকীয় ঔজ্জ্বল্য এবং পাঁচ বছরের শিশুর সারল্য মিশে গিয়েছে অপরূপ এই মূর্তিতে।
রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে স্থাপিত রাম লালার বিগ্রহ নির্মিত কৃষ্ণশিলায়। ভগবান বিষ্ণুর আধ্যাত্মিকতা, রাজকীয় ঔজ্জ্বল্য এবং পাঁচ বছরের শিশুর সারল্য মিশে গিয়েছে অপরূপ এই মূর্তিতে।

 

রাম মন্দিরের এক তলায় রয়েছে রামলালার বিগ্রহ। রামচন্দ্রের বাকি ভাই, পত্নী সীতাদেবী এবং ভক্ত হনুমানের মূর্তি রয়েছে মন্দিরের দোতলায়।
রাম মন্দিরের এক তলায় রয়েছে রামলালার বিগ্রহ। রামচন্দ্রের বাকি ভাই, পত্নী সীতাদেবী এবং ভক্ত হনুমানের মূর্তি রয়েছে মন্দিরের দোতলায়।

 

রামলালার বিগ্রহ নির্মাণে কোনও লোহা ব্যবহার করা হয়নি।
রামলালার বিগ্রহ নির্মাণে কোনও লোহা ব্যবহার করা হয়নি।

Ram Mandir Inauguration: সীতার মন্দির দেশের কোথায় কোথায় আছে? জানুন রাম মন্দির উদ্বোধনের পবিত্র ক্ষণে

রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে সোমবার রাম জন্মভূমি অযোধ্যা-সহ দেশ জুড়েই সাজো সাজো রব। এই মাহেন্দ্রক্ষণে জানুন ভারতের কোথায় কোথায় আছে সীতার মন্দির।
রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে সোমবার রাম জন্মভূমি অযোধ্যা-সহ দেশ জুড়েই সাজো সাজো রব। এই মাহেন্দ্রক্ষণে জানুন ভারতের কোথায় কোথায় আছে সীতার মন্দির।

 

মহারাষ্ট্রের নাসিকে আছে সীতা গুহা। প্রচলিত বিশ্বাস, ভগবান রামচন্দ্রের কাছ থেকে নির্বাসন পেয়ে এই গুহায় ছিলেন সীতা। সে সময় তিনি ভগবান শিবের উপাসনা করেছিলেন।
মহারাষ্ট্রের নাসিকে আছে সীতা গুহা। প্রচলিত বিশ্বাস, ভগবান রামচন্দ্রের কাছ থেকে নির্বাসন পেয়ে এই গুহায় ছিলেন সীতা। সে সময় তিনি ভগবান শিবের উপাসনা করেছিলেন।

 

কেরলের ওয়ানাড়ে সবুজাভ প্রকৃতির মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে সীতাদেবীর মন্দির। দক্ষিণ ভারতে সীতার নামাঙ্কিত এই একটিমাত্র মন্দিরই আছে।
কেরলের ওয়ানাড়ে সবুজাভ প্রকৃতির মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে সীতাদেবীর মন্দির। দক্ষিণ ভারতে সীতার নামাঙ্কিত এই একটিমাত্র মন্দিরই আছে।

 

বিহারের ভাদোহি এলাকায় গঙ্গার তীরে আছে সীতা সমাহিত। মনে করা হয়, এখানেই সীতার পাতালপ্রবেশ হয়েছিল।
বিহারের ভাদোহি এলাকায় গঙ্গার তীরে আছে সীতা সমাহিত। মনে করা হয়, এখানেই সীতার পাতালপ্রবেশ হয়েছিল।

 

বিহারের সীতামাঢ়ীতে পুনাউরা ধাম জানকী মন্দিরকে সীতার জন্মস্থান বলে বিশ্বাস করা হয়। সারা দেশ থেকে ভক্ত সমাগম হয় এখানে।
বিহারের সীতামাঢ়ীতে পুনাউরা ধাম জানকী মন্দিরকে সীতার জন্মস্থান বলে বিশ্বাস করা হয়। সারা দেশ থেকে ভক্ত সমাগম হয় এখানে।

 

উত্তরপ্রদেশের বিজনৌরেও সীতার পাতালপ্রবেশ হয়েছিল বলে অনেকের বিশ্বাস। সেখানেও আছে সীতা সমাহিত মন্দির।
উত্তরপ্রদেশের বিজনৌরেও সীতার পাতালপ্রবেশ হয়েছিল বলে অনেকের বিশ্বাস। সেখানেও আছে সীতা সমাহিত মন্দির।

 

নৈনিতালের সীতাবাণী মন্দিরের পরিবেশ পুণ্যার্থীদের মন শান্ত করে তোলে।
নৈনিতালের সীতাবাণী মন্দিরের পরিবেশ পুণ্যার্থীদের মন শান্ত করে তোলে।

 

হরিয়ানার কারনালে সীতদেবীর মন্দিরের বছরভর ভক্ত সমাগম হয়।
হরিয়ানার কারনালে সীতদেবীর মন্দিরের বছরভর ভক্ত সমাগম হয়।

Ram Mandir Inauguration Laddu : দেশি ঘিয়ের ১৩.৫ লক্ষ লাড্ডু সাজানো থরে থরে! রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠায় স্টিলের পাত্রে প্রসাদের রকমফের

অযোধ্যা: রামলালার প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে আজ অযোধ্যায় সাজো সাজো রব। শহরের ছোটি চাবনি ভবনের একতলা কার্যত পরিণত হয়েছে লাড্ডুর কারখানায়। কয়েক হাজার লাড্ডু এখানে থরে থরে সজ্জিত থালায়। কয়েকশো মানুষ দিনরাত লাড্ডু বানিয়ে চলেছেন। দেশি ঘিয়ে তৈরি হাজার হাজার লাড্ডু সাজিয়ে রাখা হচ্ছে। দেশি ঘিয়ের লাড্ডু তৈরি হচ্ছে দিনরাত।

প্রায় সাড়ে ১৩ লক্ষ লাড্ডু তৈরি হয়েছে। প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে আগত ৮ হাজার আমন্ত্রিতদের মধ্যে বিতরণ করা হবে ওই প্রসাদ। সাধারণ মানুষের দর্শনের জন্য ২৩ জানুয়ারি থেকে খুলে যাবে মন্দিরের দরজা। তাঁরাও পাবেন দেশি ঘিয়ের লাড্ডু প্রসাদ।

তিন রকমের স্টিলের পাত্রে রাখা হচ্ছে দেশি ঘিয়ের তৈরি এই লাড্ডু। ১১ লাড্ডুর প্যাকেট দেওয়া হবে প্রাণপ্রতিষ্ঠায় আগত আমন্ত্রিতদের। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, আরএসএস এবং বিজেপি কর্মীদের জন্য থাকছে ৭ লাড্ডুর প্যাকেট। ৫ টি লাড্ডু আছে, এরকম প্যাকেট দেওয়া হবে ২৩ জানুয়ারিতে আগত সাধারণ দর্শনার্থীদের। স্টিলের পাত্রগুলিতে দেওয়া আছে রাম মন্দিরের স্টিকার।

সাড়ে তেরো লক্ষ লাড্ডু তৈরি মুখের কথা নয়। স্বেচ্ছাসেবীরা দিনরাত এক করে লাড্ডু বানিয়ে চলেছেন। ২২ জানুয়ারির মধ্যে সব লাড্ডু তৈরি করে নিখুঁতভাবে ভরা হবে স্টিলের পাত্রে। নিশ্চিত করা হচ্ছে যাতে প্রত্যেক লাড্ডুর আকার আয়তন একইরকম হয়। পুরো বিষয়টি দেখভালের দায়িত্বে আছেন প্রাক্তন আমলা এনএন পাণ্ডে। তিনি ঝাড়খণ্ডের স্বরাষ্ট্রসচিব ছিলেন।

আরও পড়ুন : লন্ডন থেকে মনোবিদ, বায়োলজিস্ট সন্ন্যাসিনীরা অযোধ্যায় হাজির রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার সাক্ষী থাকতে

প্রতিটা স্টিলের পাত্র দেওয়া হচ্ছে একটি ব্যাগে। সঙ্গে থাকছে তিনটি বই। যেখানে লেখা থাকছে রাম জন্মভূমির ইতিহাস। এছাড়াও ব্যাগে দেওয়া হচ্ছে একটি অঙ্গবস্ত্র। এই পবিত্র কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে ভক্ত তথা কর্মীরা আপ্লুত।

Ram Mandir Inauguration : লন্ডন থেকে মনোবিদ, বায়োলজিস্ট সন্ন্যাসিনীরা অযোধ্যায় হাজির রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার সাক্ষী থাকতে

অযোধ্যা: বিদেশ থেকেও রামভক্তরা আজ, সোমবার রামজন্মভূমি অযোধ্যামুখী। লন্ডন থেকে গেরুয়াবসনধারী সাধ্বীরা এসেছেন রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার সাক্ষী থাকতে। তাঁদের মধ্যে একজন ডক্টর অভক্ষী ভারতী। ডাবল পিএইচডি ডিগ্রিধারী এই ব্রিটিশ নাগরিক পেশায় মনোবিদ। তবে সাধ্বীজীবনে প্রবেশ করার আগে তিনি সব জাগতিক মোহ ত্যাগ করেছেন। সাধ্বী গ্যাব্রিয়েল ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে কাজ করেন বায়োলজিস্ট হিসেবে। তিনিও শৈশবে সন্ন্যাস গ্রহণ করেছেন। এর আগে ছোটবেলায় ভারতে এসেছেন। এ বারই প্রথম যাচ্ছেন অযোধ্যায়।

সরযূর তীরে দাঁড়িয়ে সাধ্বী অভক্ষী বলেছেন, ‘‘আমরা সকলে সাধ্বী এবং গুরু বোন।’’ তাঁর সঙ্গে আছেন লন্ডনের সেন্ট গ্যাব্রিয়েল, দিল্লির সাধ্বী প্রজ্ঞা ভারতী, উত্তরপ্রদেশের সাধ্বী জ্যোতিপ্রভা ভারতী এবং সাধ্বী পূজা ভারতী। লন্ডনবাসী সেন্ট গ্যাব্রিয়েলের কথায়, ‘‘ভারতের প্রতি প্রথম থেকেই আকৃষ্ট ছিলাম। আমাদের একজন গুরুর প্রয়োজন ছিল। আমরা সেই গুরুকে পেয়েছি। অযোধ্যায় অসাধারণ পরিবেশ। সকলে রামলালা এবং প্রাচীন সংস্কৃতি নিয়ে আলোচনা করছেন। কয়েক হাজার বছরের সংস্কৃতিকে অনুভব করছি। এখানে এসে এক দিব্যজ্যোতি অনুভব করছি।’’

আরও পড়ুন : রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা উপলক্ষে হাজির কয়েকশো কেজি লাড্ডু! কলকাতার গাঁদাফুলে সাজল অযোধ্যা

দিল্লির সাধ্বী প্রজ্ঞা ভারতীর কথায়, ‘‘রামচন্দ্র সারা বিশ্বের অধীশ্বর। একজন শিষ্যা হিসেবে আমরা এই দিব্য মুহূর্তে প্রার্থনা করছি। শেষ পর্যন্ত সেই দিন সমাগত, যেদিন আমরা রামচন্দ্রের আশীর্বাদ পাব।’’ রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর দিনই নতুন মন্দিরে তাঁরা শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করতে পারবেন বলে আশা সাধ্বীদের।

Ram Mandir Inauguration : রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা উপলক্ষে হাজির কয়েকশো কেজি লাড্ডু! অযোধ্যা নগরীর সজ্জায় কলকাতা থেকে গেল ফুল

অযোধ্যা : ক্রমশই অযোধ্যায় পারদ চড়ছে রাম মন্দিরের উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে। যতই সময় এগোচ্ছে ততই, উন্মাদনাও বাড়ছে শহরে। বাড়ছে লাড্ডু বিক্রিও। হনুমানগড়ীতে চার রকমের লাড্ডু পাওয়া যায়। আর  এই চার রকমের লাড্ডুর বিক্রির বেড়েছে অনেক গুণই। ঘিয়ের  লাড্ডু, বেসনের লাড্ড, নারকেলের লাড্ডু ও ক্ষীরের লাড্ডু বিক্রি হচ্ছে প্রচুর। যদিও সবগুলির মধ্যে ঘিয়ের লাড্ডু অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। হনুমানগড়ীর সামনে দীর্ঘ দিন ধরে বিক্রি করে আসা লাড্ডুর ব্যবসায়ীরা বলছেন হনুমানজী যেহেতু ঘিয়ের লাড্ডু খেতে ভালবাসেন, তাই ওই লাড্ডুর বিক্রি সব থেকে বেশি। রাম মন্দিরের উদ্বোধন কেন্দ্র করে বহু পুণ্যার্থী এসেছেন অযোধ্যায়। আর যাঁরাই আসছেন, তাঁরাই যাচ্ছেন হনুমানগড়ী।

রাম মন্দির উদ্বোধন লাইভ । Ram Mandir Inauguration LIVE Updates

লাড্ডু ও ফুল এই দুটোই কার্যত মূল জিনিস পূজো দেওয়ার জন্য বিক্রি হচ্ছে হনুমানগড়ীতে। যেহেতু পুণ্যার্থী বেড়েছে, তাই বেড়েছে লাড্ডু বিক্রিও। বিক্রি হচ্ছে কেজি কেজি লাড্ডু। অন্যদিকে কলকাতা থেকেই গিয়েছে গাঁদা ফুল। আর সেই গাঁদা ফুলে সেজে উঠছে রাম জন্মভূমি। মন্দিরের বিভিন্ন গেট সাজানোর জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে গাঁদা ফুল।

শুধু তাই নয়, যে গেট গুলি দিয়ে ভিআইপি ও ভিভিআইপি-রা ঢুকবেন, সেই গেট গুলিতেও ব্যবহার করা হচ্ছে গাঁদাফুল। সব থেকে বেশি ব্যবহার করা হয়েছে গাঁদা ফুলই। এমনকি রাম মন্দির ঢোকার মূল প্রবেশপথে শুধু গাঁদা ফুল ব্যবহার করা হয়েছে।

আরও পড়ুন : অবশেষে প্রকাশ্যে অযোধ্যার রামমন্দিরে রামলালার নতুন বিগ্রহের প্রথম ছবি! দেখুন

রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার আগেই একের পর এক উপকরণে সেজে উঠছে গোটা অযোধ্যা নগরী। তবে বহু অতিথি আবার রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা উপলক্ষে কয়েকশো কেজি লাড্ডু পাঠাচ্ছেন শুধু উপহার হিসেবে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তৈরি হওয়া লাড্ডু এসে পৌঁছাচ্ছে অযোধ্যায়। সবমিলিয়ে লাড্ডুই এখন সব থেকে বড় চর্চিত বিষয় গোটা অযোধ্যায়। অযোধ্যায় এলে অবশ্যই নজরে পড়বে গাঁদা ফুল ও লাড্ডুর এই চর্চিত অধ্যায়।

First Photo Of Ram Lalla Idol : অবশেষে প্রকাশ্যে অযোধ্যার রামমন্দিরে রামলালার নতুন বিগ্রহের প্রথম ছবি! দেখুন

অযোধ্যা : অবশেষে শুক্রবার প্রকাশিত হল অযোধ্যায় রাম মন্দিরের বহু প্রতীক্ষিত রামলালার মূর্তি৷ কালো পাথরে তৈরি এই বিগ্রহকে তুলে ধরা হয়েছে পাঁচ বছর বয়সি এক বালককে৷ বৃহস্পতিবার বিকেলে পবিত্র মন্ত্রোচ্চারণ এবং শাস্ত্রীয় আচার আচরণ পালনের মধ্যে রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে স্থাপিত হয় রামলালার মূর্তি৷ ৫১ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের মূর্তিটি তৈরি করেছেন মাইসুরুর শিল্পী অর্জুন যোগীরাজ৷ দণ্ডায়মান অবস্থায় মূর্তির শ্রীমুখ এখনও আবৃত৷

সূত্র থেকে জানা গিয়েছে রামমন্দিরের গর্ভগৃহে ভগবান রামের আদি বিগ্রহ (রাম লালা বিরাজমান) এবং তাঁর ভাইয়ের মূর্তি স্থাপিত হবে নতুন মূর্তির সামনে৷ আদি বিগ্রহ পূজিত হয়ে আসছে ১৯৪৯ সাল থেকে৷ বর্তমানে নতুন মন্দির চত্বরে একটি অস্থায়ী মন্দিরে রাখা আছে আদি বিগ্রহটি৷ পুরো মন্দির চত্বর আগামী ২০ এবং ২১ জানুয়ারি বন্ধ থাকবে সাধারণ মানুষের জন্য৷ ২২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে নতুন বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা৷

 

আরও পড়ুন : ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার আগে কবে কী কী আচার পালন করা হবে অযোধ্যার রামমন্দিরে, জানুন

রামলালার আগি বিগ্রহ দৈর্ঘ্যে ৬ ইঞ্চি৷ তাঁর সঙ্গে রয়েছেন শ্রীরামচন্দ্রের ভাই ভরত, লক্ষ্ণণ, শত্রুঘ্ন এবং ভক্ত হনুমানের মূর্তিও৷ ২২ জানুয়ারি থেকে পুরনো এবং নতুন দুই বিগ্রহই একসঙ্গে দেখতে পাবেন পুণ্যার্থীরা৷ মাইসুরুর শিল্পী অরুণ যোগীরাজ, যিনি রাম লালার নতুন বিগ্রহ তৈরি করেছেন, তিনি কেদারনাথে স্থাপিত আদি শঙ্করাচার্যের মূর্তিও তৈরি করেছেন৷ তাঁর হাতেই নির্মিত হয়েছে ইন্ডিয়া গেটে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মূর্তিও৷