Tag Archives: Ram Temple

Ram Navami 2024: এখানকার রাম নীল নয়, সবুজ! ৩০০ বছরের পুরনো বাংলার এই পুজো

রাম পুজোয় লক্ষাধিক ভক্ত সমাগম রামরাজাতলায়। এখানে সারা বাংলা থেকে ভক্ত আসেন এদিন। রামরাজাতলার রাম পুজো প্রায় তিন শতাব্দী প্রাচীন।
রাম পুজোয় লক্ষাধিক ভক্ত সমাগম রামরাজাতলায়। এখানে সারা বাংলা থেকে ভক্ত আসেন এদিন। রামরাজাতলার রাম পুজো প্রায় তিন শতাব্দী প্রাচীন।
জেলার বিভিন্ন প্রান্তে ছোট-বড় বহু রাম পুজোর আয়োজন হলেও রাম নবমীতে রামরাজাতলায় পুজো দেওয়ায় আকর্ষণ থাকে প্রায় প্রত্যেক মায়ের। এখানে নবমীর ভোর থেকে পুজো শুরু হয়।
জেলার বিভিন্ন প্রান্তে ছোট-বড় বহু রাম পুজোর আয়োজন হলেও রাম নবমীতে রামরাজাতলায় পুজো দেওয়ায় আকর্ষণ থাকে প্রায় প্রত্যেক মায়ের। এখানে নবমীর ভোর থেকে পুজো শুরু হয়।
সারা দেশে রাম-সীতা-হনুমানের যে ধরনের মূর্তি বা ছবি দেখা যায় তার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ধরনের মূর্তি রামরাজাতলায়। এখানে প্রায় দু'তলার সমান রাম মূর্তি। সাধারণত সর্বত্র রামের শরীর নীল রঙের হয়, কিন্তু এখানে রামের শরীরের রং সবুজ।
সারা দেশে রাম-সীতা-হনুমানের যে ধরনের মূর্তি বা ছবি দেখা যায় তার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ধরনের মূর্তি রামরাজাতলায়। এখানে প্রায় দু’তলার সমান রাম মূর্তি। সাধারণত সর্বত্র রামের শরীর নীল রঙের হয়, কিন্তু এখানে রামের শরীরের রং সবুজ।
এখানে রাম-সীতা অনেকটা বাঙালি গড়নের রাজার বেশে। এক কাঠামোয় রাম সহ বিভিন্ন দেবদেবী একইসঙ্গে রয়েছে। এখানে প্রভু রাম'কে ঘিরে বিভিন্ন দেবদেবী। রামের বাম দিকে রয়েছে দেবী সীতা, অন্যদিকে মহাদেব।
এখানে রাম-সীতা অনেকটা বাঙালি গড়নের রাজার বেশে। এক কাঠামোয় রাম সহ বিভিন্ন দেবদেবী একইসঙ্গে রয়েছে। এখানে প্রভু রাম’কে ঘিরে বিভিন্ন দেবদেবী। রামের বাম দিকে রয়েছে দেবী সীতা, অন্যদিকে মহাদেব।
এছাড়াও ব্রহ্মা, সরস্বতী সহ আরও প্রায় ২৫ টি দেবদেবী রয়েছে। রাম ঠাকুরের সঙ্গে সমস্ত দেব-দেবীর মধ্যে সবার উপরে রয়েছে সরস্বতী।
এছাড়াও ব্রহ্মা, সরস্বতী সহ আরও প্রায় ২৫ টি দেবদেবী রয়েছে। রাম ঠাকুরের সঙ্গে সমস্ত দেব-দেবীর মধ্যে সবার উপরে রয়েছে সরস্বতী।
এখানে রামনবমী থেকে প্রায় চার মাস চলে পুজোর আয়োজন। রাম ঠাকুরের মূর্তির সামনেই রয়েছে হনুমান। সমগ্র জেলা সহ সারা বাংলা থেকে ভক্তরা আসেন পুজো দিতে।
এখানে রামনবমী থেকে প্রায় চার মাস চলে পুজোর আয়োজন। রাম ঠাকুরের মূর্তির সামনেই রয়েছে হনুমান। সমগ্র জেলা সহ সারা বাংলা থেকে ভক্তরা আসেন পুজো দিতে।
রাম বিসর্জনের সময় লাখো-ভক্ত সমাগম ঘটে। এই রাম পুজো উপলক্ষে এখানের মেলা একটানা কয়েক মাস চলে। যা মনে করা হয় বাংলার সব থেকে বেশি দিন ধরে চলা মেলাগুলোর মধ্যে একটি।
রাম বিসর্জনের সময় লাখো-ভক্ত সমাগম ঘটে। এই রাম পুজো উপলক্ষে এখানের মেলা একটানা কয়েক মাস চলে। যা মনে করা হয় বাংলার সব থেকে বেশি দিন ধরে চলা মেলাগুলোর মধ্যে একটি।

Kulti Ram Mandir: মাঘী পূর্ণিমায় বিশেষ আয়োজন! আসানসোলের কুলটিতে ১৩৫ বছরের প্রাচীন এই মন্দিরে সপরিবারে নিত্য পূজিত রামচন্দ্র

নয়ন ঘোষ, আসানসোল, পশ্চিম বর্ধমান : অযোধ্যার রাম মন্দির উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে সাজো সাজো রব। দীর্ঘ প্রতীক্ষার হয়েছে অবসান। রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠাকে কেন্দ্র করে সেজে উঠেছে রামনগরী অযোধ্যা। কিন্তু পশ্চিম বর্ধমান জেলাতেও রয়েছে বহু পুরনো একটি রাম মন্দির। যেখানে সপরিবারে বসবাস করেন ভগবান রামচন্দ্র। তবে এই পুরনো রাম মন্দিরের ঠিকানা জানেন না অনেকেই।

আসানসোলের কুলটির ভরতচক গ্রাম। সেখানেই রয়েছে বহু পুরনো এই রাম মন্দিরটি। এই রাম মন্দিরে সারা বছর রাখা থাকে প্রতিমার কাঠামো। যেখানে রাম, সীতা, লক্ষ্মণ ছাড়াও রয়েছেন ভরত, শত্রুঘ্ন, বিভীষণ। রয়েছেন রামভক্ত হনুমান। প্রত্যেক দিন নিত্যপুজো হয় এই মন্দিরে। বিশেষ বিশেষ তিথিগুলিতে হয় বড় আকারের আয়োজন। বছরে একবার নিয়ে আসা হয় রামচন্দ্রের সপরিবার মূর্তি।

আরও পড়ুন : দেশি ঘিয়ের ১৩.৫ লক্ষ লাড্ডু সাজানো থরে থরে! রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠায় স্টিলের পাত্রে প্রসাদের রকমফের

অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধন এবং রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ধার্মিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সেজে উঠেছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা ছোট – বড় রাম মন্দিরগুলি। ঠিক একইভাবে জেলার বহু পুরানো এই রাম মন্দিরটিতে বিশেষ আয়োজন করা হয়েছে। বিশেষ পুজো পাঠের পাশাপাশি ভক্তদের মধ্যে খিচুড়ি প্রসাদ বিতরণের ব্যবস্থাও করা হয়েছে।

আরও পড়ুন : লন্ডন থেকে মনোবিদ, বায়োলজিস্ট সন্ন্যাসিনীরা অযোধ্যায় হাজির রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার সাক্ষী থাকতে

গ্রামের বাসিন্দারা বলছেন, ভরতচক গ্রামের এই রাম মন্দির প্রায় ১৩৫ বছরের পুরনো। সারা বছর এখানে রাম পরিবারের কাঠামো পুজো হয়। তবে মাঘী পূর্ণিমায় থাকে বিশেষ আয়োজন। সে সময় রাম পরিবারের নতুন মূর্তি নিয়ে আসা হয়। পুজো চলে আট দিন ধরে। আট দিন ধরে সেই মূর্তিতেই পুজো হয়। প্রতিমা নিরঞ্জনের পর সেই কাঠামো তুলে এনে রাখা হয় মন্দিরে। তারপর সারা বছর ওই কাঠামোতেই চলে নিত্য পুজো। বিশেষ বিশেষ তিথিতে বড় আকারে পুজোর আয়োজন করা হয়। তবে জেলার এক প্রান্তে থাকা এই বহু পুরানো রাম মন্দিরটির খোঁজ জানেন না অনেকেই।

Ram Mandir Inauguration Laddu : দেশি ঘিয়ের ১৩.৫ লক্ষ লাড্ডু সাজানো থরে থরে! রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠায় স্টিলের পাত্রে প্রসাদের রকমফের

অযোধ্যা: রামলালার প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে আজ অযোধ্যায় সাজো সাজো রব। শহরের ছোটি চাবনি ভবনের একতলা কার্যত পরিণত হয়েছে লাড্ডুর কারখানায়। কয়েক হাজার লাড্ডু এখানে থরে থরে সজ্জিত থালায়। কয়েকশো মানুষ দিনরাত লাড্ডু বানিয়ে চলেছেন। দেশি ঘিয়ে তৈরি হাজার হাজার লাড্ডু সাজিয়ে রাখা হচ্ছে। দেশি ঘিয়ের লাড্ডু তৈরি হচ্ছে দিনরাত।

প্রায় সাড়ে ১৩ লক্ষ লাড্ডু তৈরি হয়েছে। প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে আগত ৮ হাজার আমন্ত্রিতদের মধ্যে বিতরণ করা হবে ওই প্রসাদ। সাধারণ মানুষের দর্শনের জন্য ২৩ জানুয়ারি থেকে খুলে যাবে মন্দিরের দরজা। তাঁরাও পাবেন দেশি ঘিয়ের লাড্ডু প্রসাদ।

তিন রকমের স্টিলের পাত্রে রাখা হচ্ছে দেশি ঘিয়ের তৈরি এই লাড্ডু। ১১ লাড্ডুর প্যাকেট দেওয়া হবে প্রাণপ্রতিষ্ঠায় আগত আমন্ত্রিতদের। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, আরএসএস এবং বিজেপি কর্মীদের জন্য থাকছে ৭ লাড্ডুর প্যাকেট। ৫ টি লাড্ডু আছে, এরকম প্যাকেট দেওয়া হবে ২৩ জানুয়ারিতে আগত সাধারণ দর্শনার্থীদের। স্টিলের পাত্রগুলিতে দেওয়া আছে রাম মন্দিরের স্টিকার।

সাড়ে তেরো লক্ষ লাড্ডু তৈরি মুখের কথা নয়। স্বেচ্ছাসেবীরা দিনরাত এক করে লাড্ডু বানিয়ে চলেছেন। ২২ জানুয়ারির মধ্যে সব লাড্ডু তৈরি করে নিখুঁতভাবে ভরা হবে স্টিলের পাত্রে। নিশ্চিত করা হচ্ছে যাতে প্রত্যেক লাড্ডুর আকার আয়তন একইরকম হয়। পুরো বিষয়টি দেখভালের দায়িত্বে আছেন প্রাক্তন আমলা এনএন পাণ্ডে। তিনি ঝাড়খণ্ডের স্বরাষ্ট্রসচিব ছিলেন।

আরও পড়ুন : লন্ডন থেকে মনোবিদ, বায়োলজিস্ট সন্ন্যাসিনীরা অযোধ্যায় হাজির রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার সাক্ষী থাকতে

প্রতিটা স্টিলের পাত্র দেওয়া হচ্ছে একটি ব্যাগে। সঙ্গে থাকছে তিনটি বই। যেখানে লেখা থাকছে রাম জন্মভূমির ইতিহাস। এছাড়াও ব্যাগে দেওয়া হচ্ছে একটি অঙ্গবস্ত্র। এই পবিত্র কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে ভক্ত তথা কর্মীরা আপ্লুত।

দুর্লভ যোগ! নেপালে ১৯৬৭ সালে জারি ডাক টিকিটে রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠার সময়কাল উল্লেখ, যা এখন ভাইরাল !

অঞ্জলি সিং রাজপুত, লখনউ: আগামী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যার রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতে চলেছে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই বর্তমানে চর্চার শিরোনামে উঠে এসেছে রাম মন্দির। আর এই চর্চার মাঝেই ১৯৬৭ সালে নেপাল দ্বারা জারি হওয়া একটি পোস্টেজ স্ট্যাম্প বা ডাকটিকিট সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। কিন্তু অনেকেরই প্রশ্ন এই স্ট্যাম্পটি এখন কার কাছে রয়েছে? আজ সেটাই জেনে নেওয়া যাক।

বর্তমানে বিরল এই ডাকটিকিটটি রয়েছে লখনউয়ের অশোক কুমারের কাছে। নিজের ‘দ্য লিটল মিউজিয়াম’-এ তিনি এটি সংরক্ষণ করে রেখেছেন। আর এই স্ট্যাম্পটিকে বিরল বা দুর্লভ বলা হচ্ছে, কারণ এর পিছনে একটি গোপন রহস্য লুকিয়ে রয়েছে।

আরও পড়ুন– মধুচন্দ্রিমায় ব্যক্তিগত মুহূর্তের ঝলক ভাগ করে নিলেন দম্পতি, ‘এর পর কী…’ ! নেটিজেনরা মজলেন হাসি-ঠাট্টায়

কী সেই রহস্য? আর রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠার কালেই বা তা নিয়ে এত চর্চা কেন? স্বাভাবিক ভাবেই এই প্রশ্নগুলোই সবার মনে আসবে। আসলে ৫৭ বছরের পুরনো এই ডাকটিকিটটি জারি হয়েছিল নেপালে ভগবান রামের শ্বশুরবাড়ি থেকে। যা এই মুহূর্তে বিস্ময়ের থেকে কোনও অংশে কম নয়। ১৯৬৭ সালে জারি হওয়া এই ডাকটিকিটটি ভগবান রাম এবং দেবী সীতাকে উৎসর্গ করা হয়েছিল। যেখানে কাকতালীয় ভাবে রাম মন্দিরের প্রতিষ্ঠার কথা লেখা রয়েছে। এমনকী ১৫ পয়সার এই ডাকটিকিটে রাম নবমী ২০২৪ লেখা রয়েছে।

আরও পড়ুন– মাত্র ২১ বছরে বয়সেই বার্ষিক আয় ৮৪ লক্ষ টাকা! আর মেলে ৪ মাসের ছুটিও, কিন্তু এই কাজ কেউ করতেই চাইবেন না

‘দ্য লিটল মিউজিয়াম’-এর মালিক অশোক কুমার বলেন যে, “১৯৬৭ সালে এই ডাকটিকিট জারি হয়েছিল নেপালে। এখানে ভগবান রামকে দেখা যাচ্ছে তীর-ধনুক হাতে। আর মা সীতাও রয়েছেন ঠিক তাঁর সামনেই। ১৫ পয়সার ওই ডাকটিকিটে লেখা রয়েছে রাম নবমী ২০২৪। আসলে ১৯৬৭ সালের ১৮ এপ্রিল রাম নবমী উপলক্ষে প্রকাশ করা হয়েছিল সেটি।” অশোক কুমারের দাবি, কারও কাছ থেকে তিনি এই ডাকটিকিটটি কিনেছিলেন।

কিন্তু ৫৭ বছরের পুরনো ওই ডাকটিকিটে কেন রাম নবমী ২০২৪ লেখা ছিল? এর উত্তরে অশোক কুমার বলেন, “ভাইরাল নেপালি ওই ডাকটিকিটে সেটা ইংরাজি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী লেখা হয়নি। বরং তা লেখা হয়েছে বিক্রম সম্বত অনুসারে। আর বিক্রম সম্বত ইংরাজি ক্যালেন্ডারের থেকে ৫৭ বছর এগিয়ে থাকে। এভাবেই ১৯৬৭ সালে জারি হওয়া ডাকটিকিটে ৫৭ বছর এগিয়ে লেখা রয়েছে ২০২৪। আর সেই কারণেই বলা যেতে পারে যে, অত বছর আগে থেকেই রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার সময়কাল বর্ণিত ছিল।”

Suvendu Adhikari: ২২ জানুয়ারি বাংলায় রুটমার্চ-সহ কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি শুভেন্দু অধিকারীর

ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী, কলকাতা: রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন এ রাজ্যের স্পর্শকাতর এলাকা গুলিতে আধা সামরিক বাহিনী মোতায়েন ও রুটমার্চ করানোর দাবি জানালেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

আরও পড়ুন– আচমকা মুখ্যমন্ত্রীর পাড়ায় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, কিন্তু কেন?

অতীতের বেশ কিছু অশান্তির ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয় সে কারণেই এই আধা সামরিক বাহিনী মোতায়েন করার দাবি জানিয়ে শুভেন্দু অধিকারী সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বললেন, ‘‘আমি সংবিধানের যারা রক্ষাকর্তা রয়েছেন তাদের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছেও দাবি জানাচ্ছি যাতে অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা ও রাম মন্দির উদ্বোধনকে সামনে রেখে গোটা দেশের পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গেও বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন সুষ্ঠুভাবে পালন করার লক্ষ্যে তারাও যাতে বাংলার অতীতের নানান অশান্তির ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ওই দিন আধা সামরিক বাহিনী মোতায়েন করার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে ভেবে দেখেন। ২২ তারিখ সেনসিটিভ এলাকায় প্যারামিলিটারি ফোর্স মোতায়েন ও রুটমার্চ করার জন্য আমি রাজ্যপালকে বলব তিনি যেন কেন্দ্রকে অবিলম্বে এ ব্যাপারে জানান।’’

আরও পড়ুন- রাশিফল ১৭ জানুয়ারি; দেখে নিন আপনার আজকের দিন নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করে শাসক দল তৃণমূলকে কড়া আক্রমণ করে শুভেন্দু অধিকারীর দাবি, ‘‘রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার চেষ্টা করে সেদিন অশান্তি পাকানোরও চেষ্টা করতে চাইছে শাসক দল। এর থেকে সবাই সতর্ক থাকুন।’’

AI images of Varanasi: হাই-টেক বোট, আকাশ জোড়া ড্রোন! ভবিষ‍্যতের বারণসীর কেমন দেখতে হবে? AI-র বানানো ছবি দেখতে তাক লাগবে

বারাণসী বা কাশী সারা ভারতের অন্যতম তীর্থস্থান। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা বারাণসীকে বড় পবিত্র বলে মনে করেন। বাঙালির কাছেও বারাণসী বা বেনারস বড় কাছের।
বারাণসী বা কাশী সারা ভারতের অন্যতম তীর্থস্থান। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা বারাণসীকে বড় পবিত্র বলে মনে করেন। বাঙালির কাছেও বারাণসী বা বেনারস বড় কাছের।
উত্তরপ্রদেশে গঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত এই প্রাচীন শহর নানা কারণে বিশেষ। তার যেমন ধর্মীয় মাহাত্ম্য রয়েছে, তেমনই রয়েছে পৌরাণিক গাথা, আবার ঐতিহাসিক গুরুত্বও কম নয়। দেশ-বিদেশের মানুষ এখানে কাশী বিশ্বনাথ দর্শন করতে আসেন। বারাণসীর অন্যতম বিশেষত্ব গঙ্গার ঘাট।

উত্তরপ্রদেশে গঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত এই প্রাচীন শহর নানা কারণে বিশেষ। তার যেমন ধর্মীয় মাহাত্ম্য রয়েছে, তেমনই রয়েছে পৌরাণিক গাথা, আবার ঐতিহাসিক গুরুত্বও কম নয়। দেশ-বিদেশের মানুষ এখানে কাশী বিশ্বনাথ দর্শন করতে আসেন। বারাণসীর অন্যতম বিশেষত্ব গঙ্গার ঘাট।
বহু শতাব্দী প্রাচীন এই সব ঘাট, ঘাটের পাশে বড় বড় অট্টালিকা আজও মানুষকে আকর্ষণ করে। বারাণসীর মতো সুপ্রাচীন শহরের প্রতিটি গলিতে ছড়িয়ে রয়েছে ঐতিহ্য। তবে মানুষের হাতে পড়ে আজকাল তা হারিয়ে যাচ্ছে অনেকখানি। পুরনো ইমারত ভেঙে তৈরি হচ্ছে নতুন বাড়ি।
বহু শতাব্দী প্রাচীন এই সব ঘাট, ঘাটের পাশে বড় বড় অট্টালিকা আজও মানুষকে আকর্ষণ করে। বারাণসীর মতো সুপ্রাচীন শহরের প্রতিটি গলিতে ছড়িয়ে রয়েছে ঐতিহ্য। তবে মানুষের হাতে পড়ে আজকাল তা হারিয়ে যাচ্ছে অনেকখানি। পুরনো ইমারত ভেঙে তৈরি হচ্ছে নতুন বাড়ি।
এখানকার অন্যতম আকর্ষণ দশাশ্বমেধ ঘাটের গঙ্গারতি। যাঁরা একবার তবে এই রঙিন শহরে এসেছেন তাঁরা কোনদিনই ভুলতে পারবেন না গঙ্গার ঘাট, প্রাচীন এই শহর। কিন্তু কেমন হতে পারে এশহরের ভবিষ্যৎ! খানিকটা কল্পনা করতে পারে মানুষ। বাকিটা আজকাল এঁকে দিচ্ছে AI।

এখানকার অন্যতম আকর্ষণ দশাশ্বমেধ ঘাটের গঙ্গারতি। যাঁরা একবার তবে এই রঙিন শহরে এসেছেন তাঁরা কোনদিনই ভুলতে পারবেন না গঙ্গার ঘাট, প্রাচীন এই শহর। কিন্তু কেমন হতে পারে এশহরের ভবিষ্যৎ! খানিকটা কল্পনা করতে পারে মানুষ। বাকিটা আজকাল এঁকে দিচ্ছে AI।
কৃত্রিম মেধা বা AI তেমনই কিছু ছবি তৈরি করে দিয়েছে ২০৫০ সালের কাশীধামের। কেমন দেখতে লাগবে এই গঙ্গার পাড়! দেখে নেওয়া যাক—
কৃত্রিম মেধা বা AI তেমনই কিছু ছবি তৈরি করে দিয়েছে ২০৫০ সালের কাশীধামের। কেমন দেখতে লাগবে এই গঙ্গার পাড়! দেখে নেওয়া যাক—
Microsoft Bing-এর ইমেজ ক্রিয়েটর দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই AI জেনারেটেড ছবিগুলি। আসলে AI-কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ২০৫০ সালের বেনারসের ছবি দেখাতে। কৃত্রিম মেধা সেই প্রতিরূপ তুলে ধরার চেষ্টা করেছে।
Microsoft Bing-এর ইমেজ ক্রিয়েটর দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই AI জেনারেটেড ছবিগুলি। আসলে AI-কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ২০৫০ সালের বেনারসের ছবি দেখাতে। কৃত্রিম মেধা সেই প্রতিরূপ তুলে ধরার চেষ্টা করেছে।
এখানে যে ছবিগুলি রয়েছে, সেখানে প্রাচীন শহর হিসাবে বেনারসের পরিচয় অনেকাংশে রক্ষা করেছে AI। তবে এর সঙ্গেই যুক্ত হয়ে গিয়েছে, ভবিষ্যতের চেহারাও খানিকটা। প্রাচীন শহরের সুউচ্চ অট্টালিকাকে খাটো করে দিয়ে মাথা তুলেছে আরও উঁচু বহুতল।

এখানে যে ছবিগুলি রয়েছে, সেখানে প্রাচীন শহর হিসাবে বেনারসের পরিচয় অনেকাংশে রক্ষা করেছে AI। তবে এর সঙ্গেই যুক্ত হয়ে গিয়েছে, ভবিষ্যতের চেহারাও খানিকটা। প্রাচীন শহরের সুউচ্চ অট্টালিকাকে খাটো করে দিয়ে মাথা তুলেছে আরও উঁচু বহুতল।
AI জেনারেটেড ছবিতে দেখা যায় ঠিক এখনকার মতোই নৌকায় চড়ে গঙ্গাবক্ষে ভ্রমণ করছেন পর্যটকরা। ঘাটে ঘুরে বেড়াচ্ছেন অনেকে। অথচ, বেনারসের আকাশ ছেয়ে গিয়েছে ড্রোন ক্যামেরায়। এলইডি ডিসপ্লেও ইনস্টল করা হয়েছে সেখানে।
AI জেনারেটেড ছবিতে দেখা যায় ঠিক এখনকার মতোই নৌকায় চড়ে গঙ্গাবক্ষে ভ্রমণ করছেন পর্যটকরা। ঘাটে ঘুরে বেড়াচ্ছেন অনেকে। অথচ, বেনারসের আকাশ ছেয়ে গিয়েছে ড্রোন ক্যামেরায়। এলইডি ডিসপ্লেও ইনস্টল করা হয়েছে সেখানে।

Siliguri News: রাম মন্দিরের আদলে আস্ত একটা কেক! তৈরি করে চমক শিলিগুড়ির মেয়ের

শিলিগুড়ি: রামমন্দিরের দ্বারোদঘাটনের আগেই রামমন্দিরকে ঘিরে উন্মাদনা তুমুল। বছর ঘুরলেই উদ্বোধন হতে চলেছে ভারতবাসীর বহু প্রতীক্ষিত অযোধ্যার রাম মন্দিরের। ইতিমধ্যে রাম মন্দিরের উদ্বোধন ঘিরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সাধারণ মানুষদের মধ্যে উৎসাহ রয়েছে চোখে পড়ার মতো। এই উৎসাহে পিছিয়ে নেই বাংলাও। বাংলাতেও তৈরি হয়েছে রামমন্দিরের আদলে কেক। শিলিগুড়িতে এই রামমন্দিরের আদলে কেক তৈরি করা হয়েছে। শিলিগুড়ির দেশবন্ধু পাড়ার বাসিন্দা প্রিয়াঙ্কা দে যিনি পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন হোম বেকিংকে। তিনি অযোধ্যার রামমন্দিরের আদলে কেক তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।

রামমন্দির থিমে আগে পুজোর মণ্ডপ দেখেছেন, তৈরি হয়েছে নেকলেস। তবে এবার রামমন্দিরের আদলে কেক তৈরি করে সকলকে অবাক করে দিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা । এই রাম মন্দিরের কেক দেখতে রীতিমতো ভিড় পড়ে যাচ্ছে তাঁর বাড়িতে। কেকটা দেখলে মনে হবে যেন অযোধ্যার রাম মন্দিরের মিনি সংস্করণ । প্রিয়াঙ্কার তৈরি রাম মন্দিরের প্রতিটি কোণায় রয়েছে বিশেষত্বের ছোঁয়া।

তাঁর এই তিন পাউন্ড কেকের উচ্চতা ১০ ইঞ্চি, চওড়ায় ১৪ ইঞ্চি। তাঁর হাতে তৈরি ২.৫ কেজি ওজনের রাম মন্দিরের নিখুঁত কাজ সত্যি আসাধারণ। নিচ দিকটা কেক, আর উপরটা ফন্ডেন্ট দিয়ে তৈরি । পুরো কেকটাই খাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা ।

প্রিয়াঙ্কা বলেন , “আগামী ২২ শে জানুয়ারি রামমন্দিরের উদ্বোধন হবে। আমি বরাবরই নতুন কিছু তৈরি করতে চাই। এখন বেশির ভাগ লোক থিম কেক পছন্দ করেন। রাম মন্দিরের সঙ্গে গোটা ভারতবাসীর আবেগ জড়িয়ে রয়েছে। তাই রামমন্দিরের আদলে কেক বানিয়ে ফেললাম । তিনি আরও বলেন, “দু’দিন সময় লেগেছে কেকটা বানাতে। নিখুঁত কাজের পুরো গঠনটা বানাতে বেশ ভালই সময় লাগে। আমি এর আগেও অবতার থিমের ওপর কাজ করেছি।” আগামী দিনে অন্য কিছু ভাবনা এলে সেটা চেষ্টা করব বলে জানালেন প্রিয়াঙ্কা।

অনির্বাণ রায়

Ram Temple: বাংলার শিল্পী জামালউদ্দিনের হাতেই অযোধ্যার রামের মূর্তি, গর্বিত জেলা

উত্তর ২৪ পরগনা: নতুন বছরের শুরুতেই দ্বার উদঘাটন হওয়ার কথা রয়েছে অযোধ্যার নবনির্মিত রাম মন্দির। আর সেই নবনির্মিত রাম মন্দিরে এবার স্থান পেতে চলেছে বাংলার শিল্পীর তৈরি দুটি রামের মূর্তি। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার দত্তপুকুরের ফাইবার শিল্পী জামাল উদ্দিন ও তার পুত্র বিট্টুর হাতেই তৈরি হয়েছে, ফাইবারের এই সুবিশাল রামের মূর্তি।

কয়েক মাস ধরে দত্তপুকুরের কারখানাতে তৈরি এই রামের মূর্তি ইতিমধ্যেই পাড়ি দিয়েছে অযোধ্যার উদ্দেশে। শিল্পীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাম মন্দির কর্তৃপক্ষ দত্তপুকুরের এই শিল্পীদের কাজ দেখে মুগ্ধ হয়ে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তারপরেই বরাত দেওয়া হয় দুটি সুউচ্চ ফাইবারের রামের মূর্তি তৈরির। সেই অনুযায়ী দত্তপুকুরের শিল্পী জামালউদ্দিন ও তার ছেলে বিট্টু-সহ কারখানার অন্যান্য কর্মচারীরা মিলে গত কয়েক মাসের নিখুঁত হাতের কাজে ফুটিয়ে তোলেন প্রায় ১৭ ফুটের দু’টি রামের মুর্তি। যে মূর্তিগুলি তৈরিতে খরচ হয়েছে প্রায় আড়াই লক্ষ টাকার উপর।

রাম মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে ইতিমধ্যেই মূর্তিগুলি মন্দিরে স্থাপনের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই দত্তপুকুরের শিল্পী এই বাবা ও ছেলের কৃতিত্ব রীতিমতো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। শিল্পী জামালউদ্দিন জানান, ধর্ম যার যার ব্যক্তিগত মত, একজন শিল্পীর কাছে সকল ধর্মের মানুষই এক। তাই একজন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ হয়েও, হিন্দু দেবতার মূর্তি বানাতে পেরে তিনি গর্বিত।

রাম মন্দিরে বাংলার শিল্পীর তৈরি রামের মূর্তি স্থাপন, যেন দেশের মধ্যে বাংলার মুখ আরও উজ্জ্বল করল বলেই মনে করছেন অনেকে। গোটা রাজ্য এখন এই শিল্পীদের নিয়ে রীতিমতো গর্ব অনুভব করছে। পাশাপাশি দত্তপুকুর এর আরেক শিল্পী সৌরভ রায়-ও রাম মন্দিরে কাজের জন্য অযোধ্যায় পাড়ি দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। ফলে, অযোধ্যার নবনির্মিত রাম মন্দিরে বাংলার শিল্পীর ছোঁয়া রাজ্যবাসীদেরও গর্বিত করবে বলেই মনে করছেন নেটিজেনরা।

Rudra Narayan Roy

Ram Mandir:আদবানি, মুরলী মনোহর যোশী রাম মন্দির উদ্বোধন থেকে বাদ, বারণ করা হল আসতে

নয়াদিল্লি: রাম মন্দিরের দাবিতে আন্দোলনের সামনের সারিতে ছিলেন তাঁরা৷ আর সেই লালকৃষ্ণ আদবানি ও মুরলী মনোহর যোশীকেই রাম মন্দির উদ্বোধনে ডাকা হচ্ছে না৷ সংবাদ সংস্থা মারফত এই খবর মিলেছে৷ বলা হয়েছে, তাঁদের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত৷ সেই কারণেই আগামী মাসের জমকালো অনুষ্ঠানে থাকছেন না তাঁরা৷ অযোধ্যা রাম মন্দির ট্রাস্টের তরফ থেকে এই কথা জানানো হয়েছে৷

অযোধ্যা রাম মন্দির উদ্বোধন লাইভ কভারেজAyodhya Ram Mandir Inauguration LIVE 

শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পৎ রাই জানিয়েছেন, ‘মুরলী মনোহর যোশী ও লালকৃষ্ণ আদাবানি জানুয়ারি মাসে হওয়া রাম মন্দির উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারছেন না৷ তাঁদের বয়স ও স্বাস্থ্যগত কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ দু’জনেই তাঁদের পরিবারের প্রবীণতম, এবং তাঁদের বয়সের দিকে খেয়াল রেখে আমরা অনুরোধ করেছিলাম তাঁরা যেন না আসেন৷ সেই অনুরোধ গ্রহণ করা হয়েছে৷’

রাই জানিয়েছেন, এখন পুরোদমে উদ্বোধনের প্রস্তুতি চলছে৷ ২২ তারিখের অনুষ্ঠানের যাবতীয় প্রস্তুতি সেরে ফেলা হচ্ছে৷ সেই অনুষ্ঠানে থাকবেন নরেন্দ্র মোদি৷ আগামী মাসে লালকৃষ্ণ আদবানির বয়স হবে ৯৬ আর মুরলী মনোহর যোশীর বয়স হবে ৯০৷ স্বাস্থ্য ও বয়সের কারণেই নবতীপর দুই প্রবীণ রাজনীতিককে আসতে বারণ করা হয়েছে বলে খবর৷ এ ছাড়া, একটি তিন সদস্যের দল তৈরি করা হয়েছে, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবেগৌড়াকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য৷

কারা থাকবেন এ বারের অনুষ্ঠানে৷ ছয় দর্শনের শঙ্করাচার্যরা, ১৫০ জন সন্ত ও সাধু এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন৷ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ ছাড়াও মোট চার হাজার সাধু ও অন্য ২ হাজার ২০০ আমন্ত্রিত থাকবেন৷