Tag Archives: Republic Day 2024

প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন দেশজুড়ে কর্মসূচি পালন করল সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা

কলকাতা:কেন্দ্রের বিরুদ্ধে লাগাতার আন্দোলনের পথে যেতে চলেছে সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা। আর সেই প্রচারের জন্য প্রজাতন্ত্র দিবসের দিনটিকেই বেছে নেওয়া হল। প্রজাতন্ত্র দিবসে দেশের প্রায় ৫০০ গ্রামে ট্র্যাক্টর মিছিল করা হল।

রাজ্যে পূর্ব বর্ধমান, নদিয়া, বাঁকুড়া, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, পূর্ব মেদিনীপুর, উত্তর ২৪ পরগণা, হুগলি, হাওড়া প্রভৃতি জেলায় ও বিভিন্ন ব্লকে ব্লকে যুক্তভাবে এবং সংগঠনগুলির স্বাধীন উদ্যোগে এই কর্মসূচি পালিত হয়।

আরও পড়ুন: মালদহে একই দিনে রাহুল- মমতা! কংগ্রেসের অনুরোধ রাখবেন মুখ্যমন্ত্রী? চর্চা তুঙ্গে

নেতৃত্বের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দেশের জনগণ এবং কৃষকদের প্রতি মোদি সরকারের বিশ্বাসঘাতকতার বিরুদ্ধে, কৃষকদের সঙ্গে সরকারের চুক্তি হওয়া বিষয়গুলি বাস্তবায়িত করার দাবিতে এবং নয়া শ্রম কোড, বিদুৎ বিল ও স্মার্ট মিটার বাতিল করার দাবিতে ২৬ জানুয়ারি ২০২৪, ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন, সংবিধান বাঁচাও গণতন্ত্র বাঁচাও শপথ নিয়ে সংযুক্ত কৃষক মোর্চার নেতৃত্বে এবং কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নগুলির সহযোগিতায় সারা দেশে ৫০০টি জেলায় ট্র্যাক্টর মিছিল সংঘটিত হয়।

তারই অংশ হিসাবে পশ্চিমবাংলার পূর্ব বর্ধমান, নদীয়া, বাঁকুড়া, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, পূর্ব মেদিনিপুর, উত্তর ২৪ পরগণা, হুগলি, হাওড়া প্রভৃতি জেলায় ও বিভিন্ন ব্লকে ব্লকে যুক্তভাবে এবং সংগঠনগুলির স্বাধীন উদ্যোগে এই কর্মসূচি পালিত হয়। বেশ কিছু জেলায় ট্র্যাক্টরের সঙ্গে সঙ্গে টোটো, মোটর সাইকেল এবং সাইকেল নিয়ে এই র‍্যালিতে অংশগ্রহন করেন কৃষকেরা।
খণ্ডকোষ এবং রায়না ব্লকে এআইকেএস নেতা অমল হালদারের নেতৃত্বে ট্র্যাক্টর র‍্যালি করা হয়। আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি দেশজুড়ে শিল্প ধর্মঘট ও গ্রামীণ ধর্মঘট ডাকা হয়েছে সংগঠনের পক্ষ থেকে। ধর্মঘট সফল করার জন্য দেশজুড়ে লাগাতার প্রচার কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে

Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে জয়নগরের মোয়ার জয়জয়কার রেড রোডে

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: আজ সারা ভারতবর্ষ জুড়ে পালিত হচ্ছে প্রজাতন্ত্র দিবস। সেই মতো আজ কলকাতার রেড রোডে পালিত হয় প্রজাতন্ত্র দিবস। আর এই প্রজাতন্ত্র দিবসে শোভা‌যাত্র বাংলা চিত্র ফুটে উঠে র‍্যালির মাধ্যমে। আর এবারের শোভাযাত্রা প্রথম সারিতে ছিল জি আই তকমা প্রাপ্ত জয়নগরের মোয়া। ভারতের প্রথম জিআই ট্যাগ পায় পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং চা।  রেড রোডে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিল দুর্গাপুজো নিয়ে বিশেষ ট্যাবলো। প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে মা দুর্গা ও নারী শক্তির ক্ষমতায়ন শীর্ষক বাংলার ট্যাবলো প্রদর্শিত হয়েছিল। একইসঙ্গে ছৌ নাচ, বাউল গান, জঙ্গলমহলের শিল্পীদের নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হয়। এরই পাশাপাশি রাজ্যের সমস্ত জিআই স্বীকৃত পণ্যগুলি নিয়ে শোভাযাত্রা হয়।

আরও পড়ুন: আবারও বাঘ আতঙ্কে ঘুম উড়ল পাথরপ্রতিমার বাসিন্দাদের

এবছর পাঁচটি নতুন পণ্য জিআই স্বীকৃতি পেয়েছে।আজ এই বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেছিলেন জয়নগরের বিভিন্ন মোয়া ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে মোয়ার কারিগরেরা। এদিন সমস্ত মোয়া ব্যবসায়ীর সকলেই ধুতি পাঞ্জাবি পরে এই রেড রোডে শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করে তাদের হাতে বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাকার কোথাও তে লেখা ছিল আমরা গর্বিত বাংলার ধন্য এই জয়নগরের মোয়া। সূত্রের খবর,শোভাযাত্রার করার একটাই উদ্দেশ্য মানুষ জানতে পারবেন বাংলার কোন পণ্যগুলি জিআই তকমা পেয়েছে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
সেই পণ্যগুলি কোথায় পাওয়া যাবে। এমনকী সেটার ইতিহাসও জানা যাবে।

সুমন সাহা

Republic Day: চড়েন রাষ্ট্রপতি, পাকিস্তানকে টসে হারিয়ে এই ঘোড়ায় টানা গাড়ি পেয়েছিল ভারত!

নয়াদিল্লি: প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এ দিন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাকরণের সঙ্গে কর্তর্ব্য পথে এসে পৌঁছন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু৷ রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে কর্তব্য পথ পর্যন্ত এ দিন বিশেষ ঘোড়ায় টানা গাড়িতে চড়ে আসতে দেখা যায় দুই রাষ্ট্রপতিকে৷ যে গাড়ির পোশাকি নাম বাগি!

ছোট্ট এই গাড়ির সঙ্গে অবশ্য বিরাট ইতিহাসও জড়িয়ে আছে৷ প্রায় চল্লিশ বছর পর আবারও প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতির জন্য ব্যবহার করা হল এই গাড়িটিকে৷ সাধারণত গত কয়েক বছর ধরে তাঁর জন্য বরাদ্দ অত্যাধুনিক লিমোজিনে চড়েই প্রজাতন্ত্র দিবসেরর অনুষ্ঠানে আসতেন রাষ্ট্রপতিরা৷

আরও পড়ুন: রবিবার ফের শপথ নিতে পারেন নীতীশ, সমর্থনের বিনিময়ে কী কী শর্ত দিল বিজেপি?

ছটি ঘোড়া দিয়ে টানা কালো রংয়ের এই বাগির গায়ে অশোক চক্রের নকশা খোদাই করা হয়েছে৷ ভিতরে রয়েছে ভেলভেটে মোড়ানো বসার আসন৷ ব্রিটিশ আমলে ভারতে নিযুক্ত ব্রিটিশ ভাইস রয় এই গাড়িটি ব্যবহার করতেন৷ তৎকালীন ভাইস রয়ের নিবাস, বর্তমানে যা রাষ্ট্রপতি ভবন বলে খ্যাত, তার চৌহদ্দিতে ঘোরাফেরার জন্য এই বাগি ব্যবহৃতহ হত৷ আবার বিভিন্ন উৎসব অনুষ্ঠানেও ব্যবহৃত হত এই বাগি৷

কিন্তু দেশ যখন ভাগ হল, তখন এই বাগির দিকে নজর ছিল ভারত- পাকিস্তান দু পক্ষেরই৷ কিন্তু বাগির মালিকানা শেষ পর্যন্ত কে পাবে, তা স্থির করতে অভিনব উপায় বের করে দুই দেশ৷ সিদ্ধান্ত হয়, যে টসে জিতবে, তাদের কাছেই থাকবে বাগি৷৷

শেষ পর্যন্ত ভারতের পক্ষে কর্নেল ঠাকুর গোবিন্দ সিং এবং পাকিস্তানের শাহবজাদা ইয়াকুব খান টসে অংশ নেন৷ ওই টসে জেতেন ভারতের কর্নেল ঠাকুর গোবিন্দ সিং৷ ফলে পাকাপাকি ভাবে বাগি ভারতের হয়ে যায়৷
তার পর থেকে এই ঘোড়ায় টানা গাড়ি চড়েই রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে সংসদে গিয়ে শপথ নিতেন রাষ্ট্রপতি৷ আবার ২৯ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসের উদযাপনের সমাপ্তিতে বিটিং রিট্রিটের অনুষ্ঠানেও যেতেন রাষ্ট্রপতি৷

তবে নিরাপত্তাজনিত কারণেই রাষ্ট্রপতির জন্য এই গাড়ির ব্যবহার ধীরে ধীরে বন্ধ করে দেওয়া হয়৷ তার বদলে নিয়ে আসা হয় বুলেট প্রুফ অত্যাধুনিক গাড়ি৷ তবে ২০১৪ সালে বিটিং রিট্রিটের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এই বাগিতে চড়েই এসেছিলে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়৷

North 24 Parganas News: বিশেষ দিনে ব্যারাকপুরে চলল গুলি দৌড়ালো ঘোড়া, জানুন আসল কারন 

উত্তর ২৪ পরগনা: গান স্যালুট কুচকাওয়াজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালন হল ব্যারাকপুরে। ঐতিহাসিক শহর ব্যারাকপুর, বহু ইতিহাসের সাক্ষী। স্বাধীনতার প্রথম যুদ্ধ সিপাহী বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল এই ব্যারাকপুর থেকেই। সেই সিপাহী বিদ্রোহের নায়ক শহীদ মঙ্গল পান্ডে থেকে শুরু করে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় মহত্মা গান্ধী প্রফুল্ল চন্দ্র সেন সহ একাধিক স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস জড়িয়ে রয়েছে এই ব্যারাকপুরে।

আরও পড়ুন: বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর; এই বুড়ির এক ‘ফু’-তে জোড়া লেগে যায় ভাঙা হাড়! মছলন্দপুরে শোরগোল

সেই ব্যারাকপুর লাটবাগানে ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালন হল যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে। এদিন জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন বারাকপুরের মহকুমা শাসক সৌরভ বারিক। এরপর গান স্যালুটের মধ্যে দিয়ে সম্মান জানানো হয়, স্বাধীনতা সংগ্রামে আত্ম বলিদান দেওয়া বীর শহীদদের। তারপর বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশ, প্রশাসন, সরকারি বিভিন্ন দফতর ও বারাকপুর মহকুমার সমস্ত স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠান। এরপর, স্বামী বিবেকানন্দ পুলিশ টেনিং এর পক্ষ থেকে ঘোড়াদের বিভিন্ন রকম কৌশল প্রদর্শন এবং সারমেয়দের বিভিন্ন কৌশল প্রদর্শিত হয় এই সাধারণতন্ত্র দিবসে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এলাকার বিভিন্ন স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরাদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেখতে ভিড় জমে ছিল বহু মানুষের।
Rudra Nrayan Roy

Narendra Modi Photos: ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবসে নরেন্দ্র মোদি নয়া লুকে, রইল ফটো

সারা দেশ আজ ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করছে। এই উপলক্ষ্যে দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) সকালে তিনি দিল্লির জাতীয় যুদ্ধের স্মৃতিসৌধে গিয়েছিলেন, যেখানে তিনি প্রয়াত  সৈন্যদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে ওয়ার মেমোরিয়ালে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও। এই সময়ে প্রতি বছরের মতো এ বছরও প্রধানমন্ত্রী মোদির লুক নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
সারা দেশ আজ ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করছে। এই উপলক্ষ্যে দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) সকালে তিনি দিল্লির জাতীয় যুদ্ধের স্মৃতিসৌধে গিয়েছিলেন, যেখানে তিনি প্রয়াত  সৈন্যদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে ওয়ার মেমোরিয়ালে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও। এই সময়ে প্রতি বছরের মতো এ বছরও প্রধানমন্ত্রী মোদির লুক নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বাঁধানি পাগড়ি ' পরতে দেখা গেছে। এই পাগড়িতে অনেক রঙ রয়েছে এর দৈর্ঘ্যও বেশ লম্বা। প্রধানমন্ত্রীর পাগড়ির রঙ প্রধানত হলুদ এবং এই রঙটি ভগবান রামের সঙ্গেও যুক্ত বলে মনে করা হয়। পাগড়ি ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী ভারতের ট্র্যাডিশানাল পোশাক কুর্তা ও চুড়িদার পায়জামা পরেছেন। তার কুর্তা এবং পায়জামার রঙ সাদা এবং তার উপর বাদামী জ্যাকেট পরা। প্রধানমন্ত্রীও কালো জুতা পরেছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বাঁধানি পাগড়ি ‘ পরতে দেখা গেছে। এই পাগড়িতে অনেক রঙ রয়েছে এর দৈর্ঘ্যও বেশ লম্বা। প্রধানমন্ত্রীর পাগড়ির রঙ প্রধানত হলুদ এবং এই রঙটি ভগবান রামের সঙ্গেও যুক্ত বলে মনে করা হয়। পাগড়ি ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী ভারতের ট্র্যাডিশানাল পোশাক কুর্তা ও চুড়িদার পায়জামা পরেছেন। তার কুর্তা এবং পায়জামার রঙ সাদা এবং তার উপর বাদামী জ্যাকেট পরা। প্রধানমন্ত্রীও কালো জুতা পরেছিলেন।

 

প্রধানমন্ত্রীর পদ গ্রহণের পর থেকেই মাথায় পাগড়ি পরে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২০২৩-র ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষ্যে রাজস্থানী যোধপুরি পাচরাঙ্গি মোথদা সাফা পরে এসেছিলেন। সাফার কাপড়ে বহু রঙের লেহারিয়ায় ক্রস স্ট্রাইপের নকশা ছিল। পাগড়ির মাথায় ভাঁজ থেকে একটি পালকের মতো তৈরি হয়েছিল। যেভাবে পাগড়ি দিয়ে মাথা ঢেকেছিলেন সেইধরণের পাগড়িকে মোথদা বলা হয়৷
প্রধানমন্ত্রীর পদ গ্রহণের পর থেকেই মাথায় পাগড়ি পরে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২০২৩-র ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষ্যে রাজস্থানী যোধপুরি পাচরাঙ্গি মোথদা সাফা পরে এসেছিলেন। সাফার কাপড়ে বহু রঙের লেহারিয়ায় ক্রস স্ট্রাইপের নকশা ছিল। পাগড়ির মাথায় ভাঁজ থেকে একটি পালকের মতো তৈরি হয়েছিল। যেভাবে পাগড়ি দিয়ে মাথা ঢেকেছিলেন সেইধরণের পাগড়িকে মোথদা বলা হয়৷
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বাধীনতা দিবসেও বিভিন্ন রকমের সাজে সাজেন, রইল সেই সেই সব লুকও৷ ৭৭ তম স্বাধীনতা দিবস  প্রথামাফিক  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লালকেল্লায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন৷ এদিন জাফরান রঙের পাগড়ি পরেছেন। 
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বাধীনতা দিবসেও বিভিন্ন রকমের সাজে সাজেন, রইল সেই সেই সব লুকও৷ ৭৭ তম স্বাধীনতা দিবস  প্রথামাফিক  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লালকেল্লায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন৷ এদিন জাফরান রঙের পাগড়ি পরেছেন।
এর আগে ২০২২ সালে, ৭৬তম স্বাধীনতা দিবসে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি একটি সাদা পাগড়ি পরেছিলেন। এতে তিরঙ্গা ডোরা কাটা ছিল। গত স্বাধীনতা দিবসের ট্যাগলাইন ছিল 'হর ঘর তিরঙ্গা' যে  প্রচারের সঙ্গে মিলে যায় তাঁর সাজগোজটি৷  পাগড়িটি প্রধানমন্ত্রী মোদির সাদা কুর্তা এবং নীল জ্যাকেটের সাজকে আরও দারুণ করে তুলেছিল৷
এর আগে ২০২২ সালে, ৭৬তম স্বাধীনতা দিবসে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি একটি সাদা পাগড়ি পরেছিলেন। এতে তিরঙ্গা ডোরা কাটা ছিল। গত স্বাধীনতা দিবসের ট্যাগলাইন ছিল ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ যে  প্রচারের সঙ্গে মিলে যায় তাঁর সাজগোজটি৷  পাগড়িটি প্রধানমন্ত্রী মোদির সাদা কুর্তা এবং নীল জ্যাকেটের সাজকে আরও দারুণ করে তুলেছিল৷
এমনকি ২০২১ সালের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ট্র্যাডিশানাল পোশাকেই দেখা গিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী মোদি ঐতিহ্যবাহী কুর্তা এবং চুড়িদার, নীল জ্যাকেটের সাথে জাফরান পাগড়ি পরেছিলেন৷
এমনকি ২০২১ সালের ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ট্র্যাডিশানাল পোশাকেই দেখা গিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী মোদি ঐতিহ্যবাহী কুর্তা এবং চুড়িদার, নীল জ্যাকেটের সাথে জাফরান পাগড়ি পরেছিলেন৷
২০২০ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জাফরান এবং ক্রিম রঙের পাগড়ি পরেছিলেন। এই সময়, প্রধানমন্ত্রী মোদী একটি চমৎকার উপায়ে একটি হাফ-হাতা কুর্তা পরেছিলেন । তার পরণে জাফরান পাড়ের সাদা দোপাট্টাও ছিল।
২০২০ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জাফরান এবং ক্রিম রঙের পাগড়ি পরেছিলেন। এই সময়, প্রধানমন্ত্রী মোদী একটি চমৎকার উপায়ে একটি হাফ-হাতা কুর্তা পরেছিলেন । তার পরণে জাফরান পাড়ের সাদা দোপাট্টাও ছিল।

প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে রাষ্ট্রপতি ভাষণ, কী বার্তা দিলেন দ্রৌপদী মুর্মু

শুক্রবার প্রজাতন্ত্র দিবস। তার রীতি মেনে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ। কী বলেন রাষ্ট্রপতি? দেখুন ভিডিও।

২৬ শে জানুয়ারি কেন পালিত হয় প্রজাতন্ত্র দিবস? জানা আছে? রয়েছে বড় কারণ

আর কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা। তার পরই আরও একটি প্রজাতন্ত্র দিবসের উদযাপন হবে সারা ভারতজুড়ে। জানেন কি, কেন ২৬ জানুয়ারিই ভারতে প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করা হয়!
আর কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা। তার পরই আরও একটি প্রজাতন্ত্র দিবসের উদযাপন হবে সারা ভারতজুড়ে। জানেন কি, কেন ২৬ জানুয়ারিই ভারতে প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করা হয়!
১৫ অগাস্ট মনে করায় স্বাধীন ভারতের কথা। আর ২৬শে জানুয়ারি মনে করায় প্রজাতান্ত্রিক ভারতের কথা।
১৫ অগাস্ট মনে করায় স্বাধীন ভারতের কথা। আর ২৬শে জানুয়ারি মনে করায় প্রজাতান্ত্রিক ভারতের কথা।
২৬শে জানুয়ারি ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস পালনের পিছনে রয়েছে বড় একটি কারণ। অনেকেই হয়তো সেটা জানেন না।
২৬শে জানুয়ারি ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস পালনের পিছনে রয়েছে বড় একটি কারণ। অনেকেই হয়তো সেটা জানেন না।
১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি ছিল দেশের প্রথম প্রজাতন্ত্র দিবস। এর পর ১৯৫১ সালের ২৬ জানুয়ারি হয় প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রথম বর্ষপূর্তি।
১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি ছিল দেশের প্রথম প্রজাতন্ত্র দিবস। এর পর ১৯৫১ সালের ২৬ জানুয়ারি হয় প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রথম বর্ষপূর্তি।
রাত পোহালেই ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবস। তার আগে জেনে নিন, কেন এই দিনটিতেই সারা দেশে প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত হয়!
রাত পোহালেই ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবস। তার আগে জেনে নিন, কেন এই দিনটিতেই সারা দেশে প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত হয়!
১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট ভারত স্বাধীন হওয়ার পর ডক্টর বিআর আম্বেদকরের নেতৃত্বে একটি দল সংবিধান রচনার প্রস্তাব পেশ করে। দুই বছরের দীর্ঘ আলোচনার পর, ১৯৫০ সালের ২৪ জানুয়ারি সংবিধানের প্রস্তাব গৃহীত হয়।
১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট ভারত স্বাধীন হওয়ার পর ডক্টর বিআর আম্বেদকরের নেতৃত্বে একটি দল সংবিধান রচনার প্রস্তাব পেশ করে। দুই বছরের দীর্ঘ আলোচনার পর,
১৯৫০ সালের ২৪ জানুয়ারি সংবিধানের প্রস্তাব গৃহীত হয়।
প্রস্তাব গৃহীত হওয়ার ২ দিন পর অর্থাৎ ২৬ জানুয়ারি ১৯৫০ সালে সংবিধান কার্যকর হয়। তার পরই জন্ম হয় সার্বভৌম গণ-প্রজাতান্ত্রিক ভারতের।
প্রস্তাব গৃহীত হওয়ার ২ দিন পর অর্থাৎ ২৬ জানুয়ারি ১৯৫০ সালে সংবিধান কার্যকর হয়। তার পরই জন্ম হয় সার্বভৌম গণ-প্রজাতান্ত্রিক ভারতের।

75th Republic Day: শেষ মুহূর্তে প্রজাতন্ত্র দিবসের আমন্ত্রণ ফরাসি প্রেসিডেন্টের! ভারতে এসে প্রথমে ঘুরে দেখবেন গোলাপি শহর

রাত পোহালেই প্রজাতন্ত্র দিবস। আর ভারতের ৭৫-তম প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হিসেবে ২৫ জানুয়ারি অর্থাৎ বৃহস্পতিবার রাজস্থানের জয়পুরে পা রাখতে চলেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাকরঁ। দু’দিনের ভারত সফর তিনি শুরু করবেন রাজস্থানের গোলাপি শহরে ঘুরে। আর ফরাসি প্রেসিডেন্টের এই সফরে তাঁর সঙ্গে যোগ দেবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। তাঁরা ঐতিহ্যবাহী স্থান ঘুরে দেখবেন এবং রোড-শোয়েও অংশগ্রহণ করবেন।

প্রজাতন্ত্র দিবস অর্থাৎ ২৬ জানুয়ারির প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন হবে দিল্লির কর্তব্য পথে। সেখানেই প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মাকরঁ। আর তিনিই হলেন ফ্রান্সের ষষ্ঠ নেতা, যিনি মর্যাদাপূর্ণ বার্ষিক অনুষ্ঠানে যোগদান করবেন। প্রসঙ্গত, একেবারে শেষ মুহূর্তে প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপনের আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন। আর এর মাধ্যমেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে, দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক কতটা মজবুত!

মাকরঁ-র ভারত সফর:

১. বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে যে, বৃহস্পতিবার দুপুর ২টো ৩০ মিনিট নাগাদ জয়পুর বিমানবন্দরে নামবে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাকরঁ-র বিমান। রাত ৮টা ৫০ মিনিট নাগাদ তিনি দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা হবেন।

২. গোলাপি শহরে পৌঁছে আমের ফোর্ট, যন্তরমন্তর, হাওয়া মহল ঘুরে দেখবেন মাকরঁ। আমের ফোর্টের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেও যোগ দেবেন তিনি।

৩. প্রায় ৬ ঘণ্টা জয়পুরে কাটাবেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। এর মধ্যেই একটি রোড শোয়ে তাঁর সঙ্গে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে এর মধ্যে বিলাসবহুল তাজ রামবাগ প্যালেস হোটেলে ভারত এবং ফ্রান্সের কূটনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করবেন দুই রাষ্ট্রনেতা। আশা করা হচ্ছে যে, ভারতের প্রস্তাবিত ২৬টি রাফাল-এফ (মেরিন সংস্করণ) এবং ৩টি স্করপেন সাবমেরিনও তাঁদের আলোচনায় স্থান পাবে।

আরও পড়ুন: রাম লালার মূর্তি দর্শনে গর্ভগৃহে হনুমান! প্রাণ প্রতিষ্ঠার পরই রাম মন্দিরে যা ঘটল…

আরও পড়ুন: বয়স ১২, পকেটে ১০০ টাকা! তিন দিনে তিন শহরের পুলিশকে নাচিয়ে ছাড়ল বেঙ্গালুরুর কিশোর

৪. সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ যন্তর মন্তরে একটি রোড শো শুরু হবে। আর সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিট নাগাদ মোদি-মাকরঁ আলোচনা শুরু হবে।

৫. আগামী শুক্রবার সকাল ১০টা ৩০ মিনিট নাগাদ দিল্লির কর্তব্য পথে প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন শুরু হবে। এরপর ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে বৈঠক করার পরে রাত ১০টা ০৫ মিনিট নাগাদ দিল্লি থেকে রওনা দেবেন ইম্যানুয়েল মাকরঁ।

এবার ভারতের কততম প্রজাতন্ত্র দিবস? জানেন তো? একবার মিলিয়ে নিন দেখে

আর কয়েক গণ্টার অপেক্ষা। তার পরই আরও একটি প্রজাতন্ত্র দিবসের উদযাপন হবে দেশজুড়ে। ২৬ জানুয়ারি গোটা ভারত উদযাপন করবে প্রজাতন্ত্র দিবস।
আর কয়েক গণ্টার অপেক্ষা। তার পরই আরও একটি প্রজাতন্ত্র দিবসের উদযাপন হবে দেশজুড়ে। ২৬ জানুয়ারি গোটা ভারত উদযাপন করবে প্রজাতন্ত্র দিবস।
২০০ বছর ব্রিটিশ শাসনের ভয়ঙ্কর পর্ব কাটিয়ে স্বাধীনতা পেয়েছিল ভারত। ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হয়। ১৯৫০ সালে ভারতের সংবিঘধান প্রণয়ন করা হয়।
২০০ বছর ব্রিটিশ শাসনের ভয়ঙ্কর পর্ব কাটিয়ে স্বাধীনতা পেয়েছিল ভারত। ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হয়। ১৯৫০ সালে ভারতের সংবিঘধান প্রণয়ন করা হয়।
স্বাধীনতার এত বছর পরও এবার কততম প্রজাতন্ত্র দিবস, তা বলতে অনেকেই হিমশিম খান।
স্বাধীনতার এত বছর পরও এবার কততম প্রজাতন্ত্র দিবস, তা বলতে অনেকেই হিমশিম খান।
১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি ছিল দেশের প্রথম প্রজাতন্ত্র দিবস। এর পর ১৯৫১ সালের ২৬ জানুয়ারি হয় প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রথম বর্ষপূর্তি।
১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি ছিল দেশের প্রথম প্রজাতন্ত্র দিবস। এর পর ১৯৫১ সালের ২৬ জানুয়ারি হয় প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রথম বর্ষপূর্তি।
অনেকেই কিন্তু বার্ষিকী ও দিবসের মধ্যে গুলিয়ে ফেলেন। দুটো কিন্তু একেবারে আলাদা। সেটা সবার আগে মাথায় রাখতে হবে।
অনেকেই কিন্তু বার্ষিকী ও দিবসের মধ্যে গুলিয়ে ফেলেন। দুটো কিন্তু একেবারে আলাদা। সেটা সবার আগে মাথায় রাখতে হবে।
২০২৪ সালের ২৬ জানুয়ারি দেশের ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবস। আর প্রজাতন্ত্রের ৭৪তম বার্ষিকী।
২০২৪ সালের ২৬ জানুয়ারি দেশের ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবস। আর প্রজাতন্ত্রের ৭৪তম বার্ষিকী।

আসছে Amazon Great Republic Day Sale; iPhone 13, OnePlus 11 এবং আরও অনেক কিছুতে রয়েছে সেরা অফার

Amazon Great Republic Day Sale: শুরু হয়েছে নতুন বছর। নতুন বছর ২০২৪-এ বিভিন্ন ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম নিয়ে এসেছে আকর্ষণীয় অফার৷ প্রজাতন্ত্র দিবস কাছাকাছি হওয়ায়, বিভিন্ন ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম আকর্ষণীয় দামে পছন্দের গ্যাজেটগুলি অফার করার পরিকল্পনা করছে৷ অ্যামাজন তাদের গ্রেট রিপাবলিক ডে সেল টিজ করা শুরু করেছে। এই সেলে iPhone 13 এবং OnePlus 11 সহ বিভিন্ন স্মার্টফোন সেরা ডিসকাউন্টে পাওয়া যাবে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক অ্যামাজনের গ্রেট রিপাবলিক ডে সেল সম্পর্কে সমস্ত খুঁটিনাটি।

অ্যামাজন গ্রেট রিপাবলিক ডে সেল ২০২৪ সালে শীঘ্রই আসছে এবং অ্যামাজন তার ওয়েবসাইটে এই সেল সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করা শুরু করেছে। কিন্তু, বিক্রির সঠিক তারিখ এখনও জানা যায়নি। বিগত বছর এই সেল ১৫ জানুয়ারি শুরু হয়েছিল, তাই এটি এই বছরের একই সময়ে শুরু হতে পারে। যাঁদের অ্যামাজন প্রাইম রয়েছে তাঁরা এই সেলের অ্যাক্সেস আগে থেকেই পাবেন। প্রজাতন্ত্র দিবসের তারিখ যত কাছে আসবে ততই আমরা এই সেল সম্পর্কে আরও জানতে পারব।

আরও পড়ুন: NPS-এ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ছাড়? পেনশন নিয়ে আসন্ন অর্থনৈতিক বাজেটে কী হতে চলেছে?

অ্যামাজন তার ওয়েবসাইটে, এই সেলের বিভিন্ন ডিল টিজ করেছে যা বিক্রয়ের সময় লাইভ হবে। iPhone 13 থেকে OnePlus 11 সহ অনেক স্মার্টফোনই কম দামে পাওয়া যাবে।

iPhone 13, যা বর্তমানে ৫৯,৯০০ টাকায় বিক্রি হয় তা একটি বিশেষ ছাড়ে পাওয়া যাবে। অন্য দিকে, OnePlus 11-এর দাম বর্তমানে ৫৬,৯৯৯ টাকা। এই ফোনটি সেলের সময় বিশেষ ছাড়ে পাওয়া যাবে।

অন্যান্য যে ফোনগুলিতে ছাড় দেওয়া হবে, সেগুলি হল OnePlus Nord CE3 Lite, Redmi 12 5G, Samsung Galaxy S23 5G, iQOO Z7 Pro 5G, OnePlus 11R, Honor 90 5G এবং আরও অনেক কিছু।

আরও পড়ুন: বছরে ২০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে চান! পোস্ট অফিসের কোন স্কিমে কত রিটার্ন দেখে নিন এক নজরে

এছাড়াও ফোনের কভার, চার্জার, পাওয়ার ব্যাঙ্ক, হেডসেট এবং মোবাইল প্রজেক্টর সহ স্মার্টফোনের আনুষাঙ্গিকগুলিও সেল চলাকালীন বিশেষ মূল্যে পাওয়া যাবে।

এই ডিসকাউন্টগুলি ছাড়াও গ্রাহকদের প্রিয় গ্যাজেটগুলির দাম আরও কমানোর অন্যান্য উপায় রয়েছে, যেমন – বিভিন্ন ব্যাঙ্ক অফার। উদাহরণস্বরূপ, যদি কারও SBI-এ একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকে, তিনি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে কিস্তিতে অর্থ প্রদান করে অবিলম্বে ১০ শতাংশ ছাড় পেতে পারেন।

এই সেলে যে নতুন প্রোডাক্টের জন্য কম দাম পেতে নিজেদের পুরনো ডিভাইসটিও এক্সচেঞ্জ করা যেতে পারে। যাই হোক, মনে রাখতে হবে যে এক্সচেঞ্জ মূল্য ডিভাইসের অবস্থার উপর নির্ভর করবে। নিজেদের পুরনো ডিভাইসটি যত ভাল অবস্থায় থাকবে, এটির দাম তত বেশি হবে এবং নতুন গ্যাজেটটি তত সস্তা হবে।

ফোন ছাড়াও ল্যাপটপ এবং স্মার্টওয়াচের মতো অন্যান্য গ্যাজেটগুলিতে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় থাকবে। সেল এবং বিভিন্ন ডিল সম্পর্কে আরও জানতে নজর রাখুন নিউজ ১৮-এর টেক পেজে।