Tag Archives: Sabudana

Sabudana in Diabetes: ব্লাড সুগারে সাবুদানা কতটা ক্ষতিকর? ডায়াবেটিসে কি এই খাবার আদৌ খাওয়া যায়? জানুন

দীর্ঘ দিন ধরে সাবুদানা নানাভাবে খাওয়া হয় বাঙালি হেঁশেলে। সাত্তিক আহার বলে পরিচিত সাবুদানার স্বাস্থ্যকর গুণও প্রচুর।
দীর্ঘ দিন ধরে সাবুদানা নানাভাবে খাওয়া হয় বাঙালি হেঁশেলে। সাত্তিক আহার বলে পরিচিত সাবুদানার স্বাস্থ্যকর গুণও প্রচুর।

 

কিন্তু ব্লাড সুগারে কি সাবুদানা খাওয়া যায়? এই নিয়ে প্রচলিত আছে দীর্ঘ দ্বন্দ্ব। সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ দিব্যা রোহরা।
কিন্তু ব্লাড সুগারে কি সাবুদানা খাওয়া যায়? এই নিয়ে প্রচলিত আছে দীর্ঘ দ্বন্দ্ব। সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ দিব্যা রোহরা।

 

ডায়াবেটিস থাকলে প্রায়ই ক্লান্তি ও শ্রান্তিতে ভোগেন রোগীরা। কার্বোহাইড্রেট থাকার কারণে সাবুদানা সেই সমস্যা দূর করে। প্রি ওয়ার্ক আউট মিল হিসেবে সাবুদানা খান।
ডায়াবেটিস থাকলে প্রায়ই ক্লান্তি ও শ্রান্তিতে ভোগেন রোগীরা। কার্বোহাইড্রেট থাকার কারণে সাবুদানা সেই সমস্যা দূর করে। প্রি ওয়ার্ক আউট মিল হিসেবে সাবুদানা খান।

 

ব্লাড সুগারের সঙ্গে সেলিয়াক ডিজিজ থাকলে ডায়েটে সাবুদানা রাখতেই হবে। খিচুড়ি, সাবুদানা মাখা-নানাভাবেই খাওয়া যাবে।
ব্লাড সুগারের সঙ্গে সেলিয়াক ডিজিজ থাকলে ডায়েটে সাবুদানা রাখতেই হবে। খিচুড়ি, সাবুদানা মাখা-নানাভাবেই খাওয়া যাবে।

 

তবে ব্লাড সুগারে পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে সাবুদানা। সঙ্গে রাখতে হবে প্রোটিন ও ফাইবার। তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়বে না।
তবে ব্লাড সুগারে পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে সাবুদানা। সঙ্গে রাখতে হবে প্রোটিন ও ফাইবার। তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়বে না।

 

সাবুদানার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। কিন্তু গ্লাইসেমিক লোড বেশি। অর্থাত যদি বেশি পরিমাণে একবারে খাওয়া হয়, তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাবে।
সাবুদানার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। কিন্তু গ্লাইসেমিক লোড বেশি। অর্থাত যদি বেশি পরিমাণে একবারে খাওয়া হয়, তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাবে।

 

ভিটামিন ও প্রোটিনের পরিমাণ কম। তাই পুষ্টিগুণে ভরা ব্যালান্সড ডায়েটের অংশ হতে পারে না সাবুদানা। সার্বিক স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে।
ভিটামিন ও প্রোটিনের পরিমাণ কম। তাই পুষ্টিগুণে ভরা ব্যালান্সড ডায়েটের অংশ হতে পারে না সাবুদানা। সার্বিক স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে।

 

অপরিমিত সাবুদানা খেলে ডায়াবেটিসে বাড়তে পারে হৃদরোগের আশঙ্কা। এমনকি, ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে কিডনিও।
অপরিমিত সাবুদানা খেলে ডায়াবেটিসে বাড়তে পারে হৃদরোগের আশঙ্কা। এমনকি, ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে কিডনিও।

 

ঠিক উপায়ে সাবুদানাও উপকারী হবে ব্লাড সুগারে। তার জন্য অল্প পরিমাণে সাবুদানা খান। সঙ্গে রাখুন প্রোটিন এবং ফাইবার। নিয়মিত ব্লাড সুগার পরীক্ষা করুন। যোগাযোগ রাখুন ডাক্তারের সঙ্গে। তাঁর পরামর্শ শুনুন।
ঠিক উপায়ে সাবুদানাও উপকারী হবে ব্লাড সুগারে। তার জন্য অল্প পরিমাণে সাবুদানা খান। সঙ্গে রাখুন প্রোটিন এবং ফাইবার। নিয়মিত ব্লাড সুগার পরীক্ষা করুন। যোগাযোগ রাখুন ডাক্তারের সঙ্গে। তাঁর পরামর্শ শুনুন।

Sabudana Special Drink Recipe: ঘন দুধে ফলের মিশেলে বানান সাবুদানার শরবত, উপবাস ভাঙতে জুড়িহীন এই শীতল পানীয়

পিয়া গুপ্তা, উত্তর দিনাজপুর: রমজান মাসে রোজা রাখার পর সারাদিনের ক্লান্তি কাটাতে এক গ্লাস শরবত ভীষণ স্বাস্থ্যকর ও কার্যকরী। তাই এই ইফতারে আপনি বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন সাবুর শরবত। বিভিন্ন রকম ফল দিয়ে তৈরি এই র শরবত আপনার শরীর থেকে ক্লান্তি দূর করে দেবে।

রন্ধনশিল্পী পিউ দাস জানান এই  শরবত বানাতে প্রয়োজন, সাবু, দুধ, ড্রাই ফ্রুট, ও পছন্দমত ফল। এই সাবুর শরবত বানাতে প্রথমেই সাবুদানা ভাল ভাবে ধুয়ে নিন। তারপর একটি পাত্রে জল গরম করুন। জল ভাল ভাবে ফুটে গেলে সেই জলে ধুয়ে রাখা সাবুদানা দিয়ে নাড়তে থাকুন।

সাবু ভালভাবে জ্বাল দিয়ে সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে নিন। এরপর ছাকনির সাহায্যে ছেঁকে নিন। এরপর অপর একটি পাত্রে দুধ নিন। দুধের মধ্যে গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে ভালোভাবে জ্বাল দিন। ঘন হয়ে এলে নামিয়ে একটি পাত্রের মধ্যে দুধটি ঠান্ডা করুন।

আরও পড়ুন : ৮৫ বছর বয়সেও জমজমাট ব্যবসা সামলান সস্ত্রীক! ৫৫ বছরের পুরনো দোকানে বৃদ্ধের তৈরি লুচি, শিঙাড়া খেতে ভিড়

দুধ ঠান্ডা হয়ে গেলে তাতে আগে থেকে কেটে রাখা পছন্দমতো ড্রাই ফ্রুট, এছাড়া আপেল, কলা খেজুর, আঙুর সমস্ত কিছু একসঙ্গে মিশিয়ে উপোসের দিন খেয়ে দেখুন। সারাদিন গরমে রোজা রাখার পর এই এক গ্লাস সাবুর শরবত আপনার শরীরকে সতেজ করে দেবে।

Saboodana in Blood Sugar: সাবুদানা কি ব্লাড সুগারে খাওয়া যায়? সাবুদানা খেলে কতটা বাড়ে ডায়াবেটিস? জানুন

শিবরাত্রি-সহ যে কোনও পার্বণে সাবুদানা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত সাবুদানা খেয়েই উপবাস ভঙ্গ করেন ব্রতীরা। চিরাচরিত দিন ধরে প্রবহমান এই খাবারের উপকারিতা প্রচুর।
শিবরাত্রি-সহ যে কোনও পার্বণে সাবুদানা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত সাবুদানা খেয়েই উপবাস ভঙ্গ করেন ব্রতীরা। চিরাচরিত দিন ধরে প্রবহমান এই খাবারের উপকারিতা প্রচুর।

 

গ্লাটেনমুক্ত সাবুদানা কর্মশক্তি বাড়িয়ে তোলে। হজমে সহায়ক এবং হাড়ের স্বাস্থ্য অটুট রাখে। অ্যান্টি অক্সিড্যান্টে ভরপুর সাবুদানা ক্রনিক রোগের আশঙ্কা কমায়।
গ্লাটেনমুক্ত সাবুদানা কর্মশক্তি বাড়িয়ে তোলে। হজমে সহায়ক এবং হাড়ের স্বাস্থ্য অটুট রাখে। অ্যান্টি অক্সিড্যান্টে ভরপুর সাবুদানা ক্রনিক রোগের আশঙ্কা কমায়।

 

কিন্তু ব্লাড সুগারে কি সাবুদানা খাওয়া যায়? এই নিয়ে প্রচলিত আছে দীর্ঘ দ্বন্দ্ব। সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ দিব্যা রোহরা।
কিন্তু ব্লাড সুগারে কি সাবুদানা খাওয়া যায়? এই নিয়ে প্রচলিত আছে দীর্ঘ দ্বন্দ্ব। সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ দিব্যা রোহরা।

 

ডায়াবেটিস থাকলে প্রায়ই ক্লান্তি ও শ্রান্তিতে ভোগেন রোগীরা। কার্বোহাইড্রেট থাকার কারণে সাবুদানা সেই সমস্যা দূর করে। প্রি ওয়ার্ক আউট মিল হিসেবে সাবুদানা জু়ড়িহীন।
ডায়াবেটিস থাকলে প্রায়ই ক্লান্তি ও শ্রান্তিতে ভোগেন রোগীরা। কার্বোহাইড্রেট থাকার কারণে সাবুদানা সেই সমস্যা দূর করে। প্রি ওয়ার্ক আউট মিল হিসেবে সাবুদানা জু়ড়িহীন।

 

ব্লাড সুগারের সঙ্গে সেলিয়াক ডিজিজ থাকলে ডায়েটে সাবুদানা রাখতেই হবে। খিচুড়ি, সাবুদানা মাখা-নানাভাবেই খাওয়া যাবে।
ব্লাড সুগারের সঙ্গে সেলিয়াক ডিজিজ থাকলে ডায়েটে সাবুদানা রাখতেই হবে। খিচুড়ি, সাবুদানা মাখা-নানাভাবেই খাওয়া যাবে।

 

তবে ব্লাড সুগারে পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে সাবুদানা। সঙ্গে রাখতে হবে প্রোটিন ও ফাইবার। তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়বে না।
তবে ব্লাড সুগারে পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে সাবুদানা। সঙ্গে রাখতে হবে প্রোটিন ও ফাইবার। তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়বে না।

 

সাবুদানার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। কিন্তু গ্লাইসেমিক লোড বেশি। অর্থাত যদি বেশি পরিমাণে একবারে খাওয়া হয়, তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাবে।
সাবুদানার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। কিন্তু গ্লাইসেমিক লোড বেশি। অর্থাত যদি বেশি পরিমাণে একবারে খাওয়া হয়, তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাবে।

 

ভিটামিন ও প্রোটিনের পরিমাণ কম। তাই পুষ্টিগুণে ভরা ব্যালান্সড ডায়েটের অংশ হতে পারে না সাবুদানা। সার্বিক স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে। পুষ্টির ভাণ্ডারে বাধা পড়তে পারে।
ভিটামিন ও প্রোটিনের পরিমাণ কম। তাই পুষ্টিগুণে ভরা ব্যালান্সড ডায়েটের অংশ হতে পারে না সাবুদানা। সার্বিক স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে। পুষ্টির ভাণ্ডারে বাধা পড়তে পারে।

 

অপরিমিত সাবুদানা খেলে ডায়াবেটিসে বাড়তে পারে হৃদরোগের আশঙ্কা। এমনকি, ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে কিডনিও।
অপরিমিত সাবুদানা খেলে ডায়াবেটিসে বাড়তে পারে হৃদরোগের আশঙ্কা। এমনকি, ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে কিডনিও।

 

ঠিক উপায়ে সাবুদানাও উপকারী হবে ব্লাড সুগারে। তার জন্য অল্প পরিমাণে সাবুদানা খান। সঙ্গে রাখুন প্রোটিন এবং ফাইবার। নিয়মিত ব্লাড সুগার পরীক্ষা করুন। যোগাযোগ রাখুন ডাক্তারের সঙ্গে। তাঁর পরামর্শ শুনুন।
ঠিক উপায়ে সাবুদানাও উপকারী হবে ব্লাড সুগারে। তার জন্য অল্প পরিমাণে সাবুদানা খান। সঙ্গে রাখুন প্রোটিন এবং ফাইবার। নিয়মিত ব্লাড সুগার পরীক্ষা করুন। যোগাযোগ রাখুন ডাক্তারের সঙ্গে। তাঁর পরামর্শ শুনুন।

Sabudana: উপবাস করেছেন? এই একটি খাবার খেতে ভুলবেন না, হজমের সঙ্গে হবে শক্তিবৃদ্ধি

পশ্চিম মেদিনীপুর: শিবরাত্রিতে উপবাস করছেন? কিংবা অন্যান্য কোনও কারণে খালি পেটে রয়েছেন? জানেন কি, উপবাসে থাকলে কী খাওয়া শরীরের জন‍্য ভাল।

উপবাসে থাকলে অবশ্যই পাতে রাখুন এই খাবার। দেখতে সাদা, পুষ্টিগুণে ভরপুর এই খাবার। আট থেকে আশি সকলের জন্য পছন্দের ও প্রিয় খাবারের মধ্যে অন্যতম এটি। ফল, ছোলার পাশাপাশি এই খাবার খেলে একদিকে যেমন পেট ভরবে আপনার তেমনি শরীরে জুটবে শক্তি।

খেতে সুস্বাদু হওয়ার পাশাপাশি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অনেক সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে । সাবু বা সাগু অত্যন্ত প্রিয় সকলের কাছে। দুধ, কলা কিংবা নোনতা স্বাদে প্রস্তুত করা হয় এই সাবুকে। আপনি যদি এই সময় কোনও উপবাসও পালন করেন, তবে সাবুকে খেতে পারেন ৷ যা শরীরের জন‍্য অত‍্যন্ত উপকারী।

আরও পড়ুন: ভেজালে ছেয়ে আছে বাজার! নিমেষে চিনে নিন আসল হলুদ, সঠিক উপায় শেখালো FSSAI

জেনে নিন, সাবু খাওয়ার উপকারিতা কী কী? আর্থ্রাইটিসের সমস্যা রয়েছে, কিংবা রোগা থেকে মোটা হতে চান? আপনি প্রতিদিনের ব্রেকফাস্টে রাখতে পারেন এই খাবার। যদি ওজন বাড়াতে চান তাহলে আপনি ডায়েটে কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ সাবু খেতে পারেন ।

এছাড়াও হজমের সমস্যা আজকাল সকলের অতি পরিচিত সমস্যা। এর থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে সাবুদানা । এটি হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে তোলে। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে তাদের খাদ্যতালিকায় সাবু অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করা উচিত বলে মত বিশেষজ্ঞের।

এছাড়াও পুষ্টিগুণে ভরপুর সাবু হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে । এই ছোট শস্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায় যা আপনার হাড়কে সুস্থ রাখে ।নিয়মিত সাবু খেলে আর্থ্রাইটিসের ঝুঁকি কমে যায়।

পুষ্টিবিদ অভিজিৎ সেন বলেন, যারা উপবাস করেন বা গাল হওয়া, মাম্পস এর সমস্যায় ভুগছেন তারা খেতে পারেন এই খাবার। সহজপাচ্য এই খাবার খেলে ক্লান্তি দুর্বলতা থেকে মুক্তি মেলে। এছাড়াও শরীরে শক্তি যোগায়।উচ্চ রক্তচাপ রোগীদের জন্য এটি অত্যন্ত ভালো। এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য উদ্দেশ্যে লেখা। ব্যবহারের আগে সাবধানতা অবলম্বন করুন।

রঞ্জন চন্দ