Tag Archives: Science

Howrah News: কেন বদলে যায় নদীর জলের রঙ? সত‍্য খুঁজতে এ কী করছেন বিজ্ঞানী!

হাওড়া: নদীর জলে দূষণ খুঁজতে নমুনা সংগ্রহে নামল খোদ বিজ্ঞানী! এমনই চিত্র দেখা গেল হাওড়ায়।  ঋতু পরিবর্তনের মত পরিবর্তন হয় কানা দামোদর বা কৌশিকী নদের জলের রঙ। এ নিয়ে নদীর জলে দীর্ঘদিন ধরেই স্থানীয় মানুষ আতঙ্ক।

গত কয়েক বছর ধরেই এমনই চিত্র। এই জল ব্যবহার করলে মানুষের মধ্যে নানা সমস্যা দেখা দেয় বলেই অভিযোগ স্থানীয় একাংশের মানুষের। স্থানীয় গ্রামবাসীদের পক্ষ থেকে দাবি জানান হয়েছিল, নদীর জলে যে নোংরা আবর্জনা মিশছে তা কতটা ক্ষতিকর সেটা খতিয়ে দেখার।

আরও পড়ুন: ঘন জঙ্গল বা দূরের জলাশয়ে আর ছুটতে হবে না! সাইবেরিয়ার পাখির ঝাঁক ঘুরছে শহরের খুব কাছেই

স্থানীয় মানুষের আবেদনে সাড়া দিয়ে মাস কয়েক আগে সবুজ মঞ্চের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য দেবাশীষ রায় কৌশিকী নদীর দূষণের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং করেছিল ও জলের নমুনা সংগ্রহ করেছিল। এবার সম্পূর্ণ বিজ্ঞানসম্মত ভাবে কৌশিকী নদীর জলে সত্যিই দূষণ ঘটছে কিনা তা দেখতে এগিয়ে এলেন গ্রামের ছেলে প্রবাসী মৃত্তিকা বিজ্ঞানী ডঃ দেবাশীষ গোলুই।

কৌশিকী বা কানা দামোদরের দূষণের সম্ভবনা মারাত্মক ভাবে ভাবিয়েছে। দেবাশীষ গোলুই দেশে ফিরে আই.এস.আই-এর রিসার্চ স্কলার গৌরব মণ্ডলকে সঙ্গে নিয়ে প্রায় ৭৪ টি জায়গার নমুনা সংগ্রহ করেন। এদিন সকালে মাজু আর.এন বসু হাইস্কুলের সামনে থেকে কৌশিকী নদীর জল ও মাটির নমুনা সংগ্রহ শুরু করে ডঃ.দেবাশীষ গোলুইয়ের টিম।

নদী পরিদর্শন ও নমুনা সংগ্রহে সহযোগিতা করেন মাজু ওয়াইল্ড লাইফের সম্পাদক ও ফিউচার ফর নেচার সংগঠনের সদস্য সৌরভ দত্ত। সঠিক তথ্য পেতে দীর্ঘক্ষণ ধরে বিভিন্ন স্থান থেকে নমুনা সংগ্রহ চলে।
জলে পারদ,সিসা,আর্সেনিক,ক্যাডমিয়াম,মলিবডেনাম,নাইট্রেট প্রভৃতি ক্ষতিকর যৌগ মিশছে কিনা তা দেখার জন্য ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট এর গিরিডি সেন্টার এর পক্ষ থেকে কৌশিকীর প্রবাহ থেকে এই জলের নমুনা সংগ্রহ করেন মৃত্তিকা বিজ্ঞানী ডঃ দেবাশীষ গোলুই ও গৌরব মণ্ডল।

এ প্রসঙ্গে বিজ্ঞানী দেবাশীষ গোলুই জানান, বিভিন্ন এলাকা থেকে জল এবং মাটির নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে। জলে কোনও রকম ক্ষতি কর পদার্থ জলে মিশে থাকলে। উৎস স্থল চিহ্নিত করে ব্যবসা গ্রহণ করা যেতে পারে।
রাকেশ মাইতি

Knowledge Story: পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী, যার মৃত্যু নেই! বলুন তো কে? নামটা শোনামাত্রই তাজ্জব হয়ে যাবেন নিশ্চিত!

জন্মিলে মরিতে হবে, এমনটাই নিয়ম। কিন্তু কখনও যদি মৃত্যুই না ঘটে! এমনটাও কি হওয়া সম্ভব? সম্ভব। মানুষ না হলেও একটা ছোট্ট প্রাণী কিন্তু প্রায় অমরত্ব লাভ করেছে, বলছেন বিজ্ঞানীরা।
জন্মিলে মরিতে হবে, এমনটাই নিয়ম। কিন্তু কখনও যদি মৃত্যুই না ঘটে! এমনটাও কি হওয়া সম্ভব? সম্ভব। মানুষ না হলেও একটা ছোট্ট প্রাণী কিন্তু প্রায় অমরত্ব লাভ করেছে, বলছেন বিজ্ঞানীরা।
ব্যাকওয়ার্ড এজিং জেলিফিশ। প্রাণীবিদদের কাছে যার পরিচয় টারিটোপসিস ডোরনি (Turritopsis dohrnii)। একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যের জন্য জেলিফিশের এই ক্ষুদ্র প্রজাতিকে 'অমর জেলিফিশ' নামে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।
ব্যাকওয়ার্ড এজিং জেলিফিশ। প্রাণীবিদদের কাছে যার পরিচয় টারিটোপসিস ডোরনি (Turritopsis dohrnii)। একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যের জন্য জেলিফিশের এই ক্ষুদ্র প্রজাতিকে ‘অমর জেলিফিশ’ নামে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।
এটাই পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী, যারা কখনও মরে না। তাই এর বয়স সঠিকভাবে অনুমান করা যায় না। এই প্রাণীটির বিশেষত্ব হল পরিণত হওয়ার পর এটি আবার প্রথম পর্যায়ে ফিরে আসে।
এটাই পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী, যারা কখনও মরে না। তাই এর বয়স সঠিকভাবে অনুমান করা যায় না। এই প্রাণীটির বিশেষত্ব হল পরিণত হওয়ার পর এটি আবার প্রথম পর্যায়ে ফিরে আসে।
এর পরে এটি আবার বিকশিত হয়। এটা সবসময় চলতেই থাকে। তাই জৈবিকভাবে এই জেলিফিশ কখনই মরে না। একে অমর জেলিফিশও বলা হয়।
এর পরে এটি আবার বিকশিত হয়। এটা সবসময় চলতেই থাকে। তাই জৈবিকভাবে এই জেলিফিশ কখনই মরে না। একে অমর জেলিফিশও বলা হয়।
আক্ষরিক অর্থেই কিন্তু এরা নিজেদের প্রায় ‘অমর’ করে রেখেছে। মৃত্যুর কোনওরকম আশঙ্কা থাকলে, এর বার্ধক্যের উল্টো পথ ধরে। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের গবেষকরা জানিয়েছেন, যদি এই জেলিফিশের শরীরের কোনও অংশে আঘাত লাগে, বা অসুস্থ হয়ে পড়ে, সঙ্গে সঙ্গে এরা ‘পলিপ দশা’-য় চলে যায়।
আক্ষরিক অর্থেই কিন্তু এরা নিজেদের প্রায় ‘অমর’ করে রেখেছে। মৃত্যুর কোনওরকম আশঙ্কা থাকলে, এর বার্ধক্যের উল্টো পথ ধরে। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের গবেষকরা জানিয়েছেন, যদি এই জেলিফিশের শরীরের কোনও অংশে আঘাত লাগে, বা অসুস্থ হয়ে পড়ে, সঙ্গে সঙ্গে এরা ‘পলিপ দশা’-য় চলে যায়।
চারপাশে মিউকাস মেমব্রেন তৈরি করে গুটি বাঁধে পলিপের আকারে। এই পলিপ অবস্থায় এরা তিন দিন পর্যন্ত থাকে। আর এ ভাবেই কমিয়ে দেয় বয়স।
চারপাশে মিউকাস মেমব্রেন তৈরি করে গুটি বাঁধে পলিপের আকারে। এই পলিপ অবস্থায় এরা তিন দিন পর্যন্ত থাকে। আর এ ভাবেই কমিয়ে দেয় বয়স।
এর মধ্যে শরীরের সব কোষকে নতুন কোষে রূপান্তর করে জেলিফিশটি, আর বয়স একদম কমিয়ে ফেলে। এ ভাবেই বারবার নিজেকে রূপান্তরের মাধ্যমে এরা বার্ধক্যকে ঠেকিয়ে রাখে। তবে এ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে মত পার্থক্য রয়েছে।
এর মধ্যে শরীরের সব কোষকে নতুন কোষে রূপান্তর করে জেলিফিশটি, আর বয়স একদম কমিয়ে ফেলে। এ ভাবেই বারবার নিজেকে রূপান্তরের মাধ্যমে এরা বার্ধক্যকে ঠেকিয়ে রাখে। তবে এ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে মত পার্থক্য রয়েছে।
অন্য কোনও বড় মাছ এদের খেয়ে ফেললে কিংবা হঠাত্ বড় কোনও রোগে আক্রান্ত হলে অবশ্য মারা যায়। কিন্তু বয়স বেড়ে যাওয়ার কারণে মৃত্যু এদের হয় না।
অন্য কোনও বড় মাছ এদের খেয়ে ফেললে কিংবা হঠাত্ বড় কোনও রোগে আক্রান্ত হলে অবশ্য মারা যায়। কিন্তু বয়স বেড়ে যাওয়ার কারণে মৃত্যু এদের হয় না।

শরীরে সবচেয়ে শক্তিশালী পেশী কোনটি বলুন তো…? ‘নাম’ শুনলে মাথা ঘুরে যাবে, নিশ্চিত!

মাথা থেকে পা পর্যন্ত মানব শরীরে কত পেশী আছে জানেন? কোন পেশীকে শরীরের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশী বলা হয়? এটি এতটাই শক্তিশালী যে এই পেশীর মাধ্যমে প্রচন্ড শক্তিতে ওজন তোলা যায়! কিন্তু কোন এমন পেশী জানেন?
মাথা থেকে পা পর্যন্ত মানব শরীরে কত পেশী আছে জানেন? কোন পেশীকে শরীরের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশী বলা হয়? এটি এতটাই শক্তিশালী যে এই পেশীর মাধ্যমে প্রচন্ড শক্তিতে ওজন তোলা যায়! কিন্তু কোন এমন পেশী জানেন?
বেশিরভাগ সূত্র বলে, মানবদেহে ৬৫০ টিরও বেশি পেশী রয়েছে। যদিও কিছু পরিসংখ্যান ৮৪০ পর্যন্ত পেশী থাকার কথা বলে। সাধারণত আমাদের পেশী একই রকম হয় তবে তাদের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে, এই তারতম্য বিশেষে আমাদের ক্ষমতা, দক্ষতা এবং শক্তিও আলাদা হয়ে থাকে। তবে যদি আমরা সেলুলার পেশী সম্পর্কে বলি, তাদের সংখ্যা শরীরে কোটি কোটি।
বেশিরভাগ সূত্র বলে, মানবদেহে ৬৫০ টিরও বেশি পেশী রয়েছে। যদিও কিছু পরিসংখ্যান ৮৪০ পর্যন্ত পেশী থাকার কথা বলে। সাধারণত আমাদের পেশী একই রকম হয় তবে তাদের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে, এই তারতম্য বিশেষে আমাদের ক্ষমতা, দক্ষতা এবং শক্তিও আলাদা হয়ে থাকে। তবে যদি আমরা সেলুলার পেশী সম্পর্কে বলি, তাদের সংখ্যা শরীরে কোটি কোটি।
এতো সব পেশীর মধ্যে শরীরের কোন পেশী তাদের ক্ষমতা অনুযায়ী সবচেয়ে শক্তিশালী বলে মনে করা হয়? চোখের পেশীগুলি এতে প্রথম সারিতে আসে, কারণ তারা সামনের দৃষ্টি ব্যালান্স করার জন্য দিনভর কাজ করে যাতে আমরা সবকিছু স্বাভাবিকভাবে দেখতে পারি।
এতো সব পেশীর মধ্যে শরীরের কোন পেশী তাদের ক্ষমতা অনুযায়ী সবচেয়ে শক্তিশালী বলে মনে করা হয়? চোখের পেশীগুলি এতে প্রথম সারিতে আসে, কারণ তারা সামনের দৃষ্টি ব্যালান্স করার জন্য দিনভর কাজ করে যাতে আমরা সবকিছু স্বাভাবিকভাবে দেখতে পারি।
তবে চোখের বাহ্যিক পেশী ক্লান্তিতে ভোগে। যদি আমরা একটি বই পড়ি, আমাদের চোখ এক ঘণ্টায় ১০,০০০ বার সমন্বয় আন্দোলন করে।
তবে চোখের বাহ্যিক পেশী ক্লান্তিতে ভোগে। যদি আমরা একটি বই পড়ি, আমাদের চোখ এক ঘণ্টায় ১০,০০০ বার সমন্বয় আন্দোলন করে।
এরপরে, 'গ্লুটিয়াস ম্যাক্সিমাস' দুই নম্বর স্থানে আসে। এটি মানবদেহের সবচেয়ে বড় পেশী। এটি শুধু বড়ই নয় খুব শক্তিশালীও। এর কাজ হল শরীরের উর্ধাংশ অর্থাৎ ধড়কে সোজা অবস্থানে রাখা। এটি প্রধান 'অ্যান্টি-গ্র্যাভিটি' পেশী যা সিঁড়ি বেয়ে উঠতেও সাহায্য করে।
এরপরে, ‘গ্লুটিয়াস ম্যাক্সিমাস’ দুই নম্বর স্থানে আসে। এটি মানবদেহের সবচেয়ে বড় পেশী। এটি শুধু বড়ই নয় খুব শক্তিশালীও। এর কাজ হল শরীরের উর্ধাংশ অর্থাৎ ধড়কে সোজা অবস্থানে রাখা। এটি প্রধান ‘অ্যান্টি-গ্র্যাভিটি’ পেশী যা সিঁড়ি বেয়ে উঠতেও সাহায্য করে।
হৃদপিন্ডের পেশীও অন্যতম সবচেয়ে কঠিন কাজ করা পেশী। প্রতিটি হৃদস্পন্দনের সঙ্গে ৭১ গ্রাম রক্ত ​​পাম্প করে এই পেশী। আমাদের হার্ট প্রতিদিন অন্তত ২,৫০০ গ্যালন (৯,৪৫০ লিটার) রক্ত ​​পাম্প করে। হৃৎপিণ্ড একজন ব্যক্তির জীবনে ৩ বিলিয়নেরও বেশি বার স্পন্দিত হওয়ার ক্ষমতা রাখে।
হৃদপিন্ডের পেশীও অন্যতম সবচেয়ে কঠিন কাজ করা পেশী। প্রতিটি হৃদস্পন্দনের সঙ্গে ৭১ গ্রাম রক্ত ​​পাম্প করে এই পেশী। আমাদের হার্ট প্রতিদিন অন্তত ২,৫০০ গ্যালন (৯,৪৫০ লিটার) রক্ত ​​পাম্প করে। হৃৎপিণ্ড একজন ব্যক্তির জীবনে ৩ বিলিয়নেরও বেশি বার স্পন্দিত হওয়ার ক্ষমতা রাখে।
ম্যাসেটার আরও একটি শক্তিশালী পেশী। এটি চোয়ালের পেশী। সমস্ত চোয়ালের পেশী একসঙ্গে ৫৫ পাউন্ড (২৫ কেজি) বা মোলার উপর ২০০ পাউন্ড (৯০.৭ কেজি) শক্তি দিয়ে দাঁত বন্ধ করতে কাজ করতে পারে এই পেশী।
ম্যাসেটার আরও একটি শক্তিশালী পেশী। এটি চোয়ালের পেশী। সমস্ত চোয়ালের পেশী একসঙ্গে ৫৫ পাউন্ড (২৫ কেজি) বা মোলার উপর ২০০ পাউন্ড (৯০.৭ কেজি) শক্তি দিয়ে দাঁত বন্ধ করতে কাজ করতে পারে এই পেশী।
জরায়ু নীচের অঞ্চলে অবস্থিত। এর পেশীগুলিকেও খুব শক্তিশালী বলে মনে করা হয়, কারণ তারা জন্মের সময় শিশুকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সঙ্কুচিত এবং প্রসারিত হয়।
জরায়ু নীচের অঞ্চলে অবস্থিত। এর পেশীগুলিকেও খুব শক্তিশালী বলে মনে করা হয়, কারণ তারা জন্মের সময় শিশুকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সঙ্কুচিত এবং প্রসারিত হয়।
'সোলিয়াস' হল সেই পেশী যার মাধ্যমে আমরা হাঁটি এবং দৌড়ই। এই পেশী আমাদের লাফানো এবং নাচের দক্ষতায় সমস্ত শক্তি সরবরাহ করে। এর ক্ষমতা অসাধারণ। এটি একটি খুব শক্তিশালী পেশী হিসাবে বিবেচিত হয় কারণ এটি শরীরকে সোজা রাখতে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির বিরুদ্ধে কাজ করে।
‘সোলিয়াস’ হল সেই পেশী যার মাধ্যমে আমরা হাঁটি এবং দৌড়ই। এই পেশী আমাদের লাফানো এবং নাচের দক্ষতায় সমস্ত শক্তি সরবরাহ করে। এর ক্ষমতা অসাধারণ। এটি একটি খুব শক্তিশালী পেশী হিসাবে বিবেচিত হয় কারণ এটি শরীরকে সোজা রাখতে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির বিরুদ্ধে কাজ করে।
জিহ্বার পেশী অবমূল্যায়ন করবেন না। এটি সর্বদা পেশীগুলির একটি গ্রুপ হিসেবে কাজ করে। এটি দিয়ে আমরা শুধু খাবার খাই না, কথা বলার জন্যও ব্যবহার করি এই পেশী। জিহ্বায় লিঙ্গুয়াল টনসিল থাকে যা জীবাণু ফিল্টার করে। এমনকি যখন একজন ব্যক্তি ঘুমায়, জিহ্বা লালাকে গলার নিচে ঠেলে দিতে থাকে। তাই এই পেশী অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নিঃসন্দেহে।
জিহ্বার পেশী অবমূল্যায়ন করবেন না। এটি সর্বদা পেশীগুলির একটি গ্রুপ হিসেবে কাজ করে। এটি দিয়ে আমরা শুধু খাবার খাই না, কথা বলার জন্যও ব্যবহার করি এই পেশী। জিহ্বায় লিঙ্গুয়াল টনসিল থাকে যা জীবাণু ফিল্টার করে। এমনকি যখন একজন ব্যক্তি ঘুমায়, জিহ্বা লালাকে গলার নিচে ঠেলে দিতে থাকে। তাই এই পেশী অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নিঃসন্দেহে।

শীতকালে টিউবওয়েলের জল গরম থাকে কেন…? ‘আসল’ কারণ জানেন না ৯০%! আপনি ‘ঠিক’ জানেন তো?

শীতের কামড় দাঁত ফোটাচ্ছে। লাফিয়ে লাফিয়ে নামছে পারদ। ভারত তথা বাংলা জুড়ে জাকিয়ে শীত পড়তেই কম্বল লেপের তলা থেকে আর বেরোতে ইচ্ছে করছে না কারও।
শীতের কামড় দাঁত ফোটাচ্ছে। লাফিয়ে লাফিয়ে নামছে পারদ। ভারত তথা বাংলা জুড়ে জাকিয়ে শীত পড়তেই কম্বল লেপের তলা থেকে আর বেরোতে ইচ্ছে করছে না কারও।
হাড়কাঁপুনে শীতে সকাল সকাল ট্যাপ খুলতেই যেন আতঙ্ক। কনকনে ঠান্ডা জল হাতে লাগলেই মাথার চুল খাঁড়া। অবশ্য সেই একই জল টিউবঅয়েলের হলে বেশ আরাম। কারণ শীতকালে আপনিও নিশ্চই লক্ষ্য করেছেন যে টিউবওয়েলের জল বেশ গরম থাকে।
হাড়কাঁপুনে শীতে সকাল সকাল ট্যাপ খুলতেই যেন আতঙ্ক। কনকনে ঠান্ডা জল হাতে লাগলেই মাথার চুল খাঁড়া। অবশ্য সেই একই জল টিউবঅয়েলের হলে বেশ আরাম। কারণ শীতকালে আপনিও নিশ্চই লক্ষ্য করেছেন যে টিউবওয়েলের জল বেশ গরম থাকে।
শীতকালে হাড়হিম ঠান্ডায় বার বার গিজার চালিয়ে বা ওভেনে ডেকচিতে গরম করে তবেই হাত দেওয়া যায় জলে। অথচ অবাক কাণ্ড হল, এই একই সময় দেখা যায়, টিউবওয়লের জল কিন্তু বেশ আরামদায়ক উষ্ণ থাকে।
শীতকালে হাড়হিম ঠান্ডায় বার বার গিজার চালিয়ে বা ওভেনে ডেকচিতে গরম করে তবেই হাত দেওয়া যায় জলে। অথচ অবাক কাণ্ড হল, এই একই সময় দেখা যায়, টিউবওয়লের জল কিন্তু বেশ আরামদায়ক উষ্ণ থাকে।
এখন প্রশ্ন হল, যখন ট্যাপকলের জল ভয়ানক ঠান্ডা এ সময়। তাহলে টিউবওয়েলের জল গরম থাকার রহস্য কী? আসলে টিউবওয়েলের জল থাকে মাটির অনেক গভীরে। বাতাসের সংস্পর্শ একেবারেই পায় না এই জল।
এখন প্রশ্ন হল, যখন ট্যাপকলের জল ভয়ানক ঠান্ডা এ সময়। তাহলে টিউবওয়েলের জল গরম থাকার রহস্য কী? আসলে টিউবওয়েলের জল থাকে মাটির অনেক গভীরে। বাতাসের সংস্পর্শ একেবারেই পায় না এই জল।
আমাদের চারপাশের পরিবেশের তাপমাত্রা অনেকটাই নির্ভর করে সূর্যের অবস্থানের ওপর। শীতকালে উত্তর গোলার্ধের দেশগুলি থেকে সূর্য অনেকটাই হেলে পড়ে দক্ষিণের দিকে। ফলে দিনের দৈর্ঘ্য যেমন কমে আসে, তেমনি সূর্যের তেজও এ সময় কম থাকে।
আমাদের চারপাশের পরিবেশের তাপমাত্রা অনেকটাই নির্ভর করে সূর্যের অবস্থানের ওপর। শীতকালে উত্তর গোলার্ধের দেশগুলি থেকে সূর্য অনেকটাই হেলে পড়ে দক্ষিণের দিকে। ফলে দিনের দৈর্ঘ্য যেমন কমে আসে, তেমনি সূর্যের তেজও এ সময় কম থাকে।
এর ফলে বাতাস কম উৎতপ্ত হয়। অন্যদিকে হিমালয় থেকে বয়ে আসা উত্তুরে হিমেল হাওয়া পরিবেশের তাপমাত্রা অনেকটাই কমিয়ে দেয়।যে কোনও বস্তু থেকে তাপ পরিবহন করে তুলনামূলক ঠান্ডা জায়গায় ছড়িয়ে দিতে বাতাসের জুড়ি নেই।
এর ফলে বাতাস কম উৎতপ্ত হয়। অন্যদিকে হিমালয় থেকে বয়ে আসা উত্তুরে হিমেল হাওয়া পরিবেশের তাপমাত্রা অনেকটাই কমিয়ে দেয়।যে কোনও বস্তু থেকে তাপ পরিবহন করে তুলনামূলক ঠান্ডা জায়গায় ছড়িয়ে দিতে বাতাসের জুড়ি নেই।
তাই সহজেই খোলা জলাশয়, ট্যাঙ্কের জল দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যায় বায়ুপ্রবাহের কারণে। অন্যদিকে ভূপৃষ্ঠের গভীরে থাকা জলের তাপমাত্রা সারা বছর মোটামুটি একই থাকে। বাতাসের সংস্পর্শ পায় না বলেই এমনটা হয়।
তাই সহজেই খোলা জলাশয়, ট্যাঙ্কের জল দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যায় বায়ুপ্রবাহের কারণে। অন্যদিকে ভূপৃষ্ঠের গভীরে থাকা জলের তাপমাত্রা সারা বছর মোটামুটি একই থাকে। বাতাসের সংস্পর্শ পায় না বলেই এমনটা হয়।
শীতকালে আসলে মাটির গভীরের জল উষ্ণ হয় না। বরং পরিবেশের তাপমাত্রা অনেক কম থাকে বলে আমাদের শরীর ও হাত-পাতুলনামূলক ঠান্ডা হয়ে যায়। তাই টিউবওয়েলের স্বাভাবিক তাপমাত্রার জলই আমাদের কাছে উষ্ণ মনে হয়।
শীতকালে আসলে মাটির গভীরের জল উষ্ণ হয় না। বরং পরিবেশের তাপমাত্রা অনেক কম থাকে বলে আমাদের শরীর ও হাত-পাতুলনামূলক ঠান্ডা হয়ে যায়। তাই টিউবওয়েলের স্বাভাবিক তাপমাত্রার জলই আমাদের কাছে উষ্ণ মনে হয়।
দেখবেন দুপুরের চেয়ে সকাল কিংবা রাতে টিউবওয়েলের জল বেশি গরম মনে হয়। আসলে এর কারণ হল দুপুরে আমাদের শরীরের তাপমাত্রা একটু বেশি থাকে, তাই টিউবওয়েলের জল অতটা গরম মনে হয় না।
দেখবেন দুপুরের চেয়ে সকাল কিংবা রাতে টিউবওয়েলের জল বেশি গরম মনে হয়। আসলে এর কারণ হল দুপুরে আমাদের শরীরের তাপমাত্রা একটু বেশি থাকে, তাই টিউবওয়েলের জল অতটা গরম মনে হয় না।
শীতকালে যেমন টিউবওয়েলের জল গরম মনে হয়, গরমকালে ঠিক তার উল্টো মনে হয়। গরমকালে পরিবেশের তাপমাত্রা বেশি থাকে বলে আমাদের শরীরের তাপমাত্রাও তুলনামূলক বেশি থাকে।
শীতকালে যেমন টিউবওয়েলের জল গরম মনে হয়, গরমকালে ঠিক তার উল্টো মনে হয়। গরমকালে পরিবেশের তাপমাত্রা বেশি থাকে বলে আমাদের শরীরের তাপমাত্রাও তুলনামূলক বেশি থাকে।
ওদিকে টিউবওয়েলের জলের তাপমাত্রা কিন্তু একই থাকে। শরীরের তাপমাত্রা বেশি বলে তখন টিউবওয়েলের জল ঠান্ডা মনে হয়।
ওদিকে টিউবওয়েলের জলের তাপমাত্রা কিন্তু একই থাকে। শরীরের তাপমাত্রা বেশি বলে তখন টিউবওয়েলের জল ঠান্ডা মনে হয়।