Tag Archives: smartphone

Phone Update: ফোন সময়ে আপডেট করছেন না? বড় ক্ষতি হচ্ছে! বিস্ফোরণ হতে পারে কী? ৯৯%ই করছেন বিরাট ভুল

স্মার্ট ফোনে অনেক সময়ই দেখায়, আপডেট করা প্রয়োজন। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই আপডেট করেন না বহু মোবাইল ব‍্যবহারকারী। কারণ এটি ডিভাইসের ক্ষতি করতে পারে। এই বিষয়ে ভাল ভাবে সচেতন হওয়া উচিত, অন্যথায় নিজেকেই সমস্যায় পড়তে হবে।
স্মার্ট ফোনে অনেক সময়ই দেখায়, আপডেট করা প্রয়োজন। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই আপডেট করেন না বহু মোবাইল ব‍্যবহারকারী। কারণ এটি ডিভাইসের ক্ষতি করতে পারে। এই বিষয়ে ভাল ভাবে সচেতন হওয়া উচিত, অন্যথায় নিজেকেই সমস্যায় পড়তে হবে।
করে থাকেন, তবে তাঁকে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ এটি ডিভাইসের ক্ষতি করতে পারে। এই বিষয়ে ভাল ভাবে সচেতন হওয়া উচিত, অন্যথায় নিজেকেই সমস্যায় পড়তে হবে।
করে থাকেন, তবে তাঁকে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ এটি ডিভাইসের ক্ষতি করতে পারে। এই বিষয়ে ভাল ভাবে সচেতন হওয়া উচিত, অন্যথায় নিজেকেই সমস্যায় পড়তে হবে।
মাদারবোর্ডে হতে পারে বিস্ফোরণকেউ যদি দীর্ঘদিন ধরে স্মার্টফোনের সফ্টওয়্যার আপডেট না করে থাকেন এবং এটিকে উপেক্ষা করতে থাকেন তবে যে কোনও দিন স্মার্টফোনে বিস্ফোরণ হতে পারে এবং এতে ফোন সম্পূর্ণরূপে কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে।
মাদারবোর্ডে হতে পারে বিস্ফোরণ
কেউ যদি দীর্ঘদিন ধরে স্মার্টফোনের সফ্টওয়্যার আপডেট না করে থাকেন এবং এটিকে উপেক্ষা করতে থাকেন তবে যে কোনও দিন স্মার্টফোনে বিস্ফোরণ হতে পারে এবং এতে ফোন সম্পূর্ণরূপে কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে।
অতিরিক্ত গরমে সমস্যাযখনই যে কোনও স্মার্টফোনের সফ্টওয়্যার আপডেট করা হয়, তখনই তা স্মার্টফোনের গতি বাড়িয়ে দেয় এবং গতি বৃদ্ধির কারণে ফোন গরম হওয়ার সমস্যা কমিয়ে দেয়, কিন্তু কেউ যদি ক্রমাগত স্মার্টফোনের আপডেট করা উপেক্ষা করতে থাকেন, তাহলে মনে রাখতে হবে এতে সমস্যা আরও বাড়বে। ফোন অতিরিক্ত গরম হলে ব্যবহারকারীদের অনেক ঝামেলার সম্মুখীন হতে হবে এবং স্মার্টফোন হ্যাং হতে শুরু করবে।
অতিরিক্ত গরমে সমস্যা
যখনই যে কোনও স্মার্টফোনের সফ্টওয়্যার আপডেট করা হয়, তখনই তা স্মার্টফোনের গতি বাড়িয়ে দেয় এবং গতি বৃদ্ধির কারণে ফোন গরম হওয়ার সমস্যা কমিয়ে দেয়, কিন্তু কেউ যদি ক্রমাগত স্মার্টফোনের আপডেট করা উপেক্ষা করতে থাকেন, তাহলে মনে রাখতে হবে এতে সমস্যা আরও বাড়বে। ফোন অতিরিক্ত গরম হলে ব্যবহারকারীদের অনেক ঝামেলার সম্মুখীন হতে হবে এবং স্মার্টফোন হ্যাং হতে শুরু করবে।
এছাড়াও এতে স্মার্টফোনে ল্যাগিং-এর সমস্যা দেখা যায় । এই ধরনের পরিস্থিতিতে, ফোনে আর আগের মতো মাল্টিটাস্কিং করা সম্ভব নয় এবং এছাড়াও গেম খেলতে বা ভিডিও স্ট্রিমিং করতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। কেউ যদি স্মার্টফোনে স্লো হয়ে যাওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান, তাহলে নিয়মিত সফ্টওয়্যার আপডেট করতে হবে।
এছাড়াও এতে স্মার্টফোনে ল্যাগিং-এর সমস্যা দেখা যায় । এই ধরনের পরিস্থিতিতে, ফোনে আর আগের মতো মাল্টিটাস্কিং করা সম্ভব নয় এবং এছাড়াও গেম খেলতে বা ভিডিও স্ট্রিমিং করতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। কেউ যদি স্মার্টফোনে স্লো হয়ে যাওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান, তাহলে নিয়মিত সফ্টওয়্যার আপডেট করতে হবে।
স্মার্টফোনে কি হতে পারে বিস্ফোরণ?কেউ যদি স্মার্টফোনের সফ্টওয়্যার আপডেট না করেন তাহলে এতে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে, যার মধ্যে অতিরিক্ত গরম হওয়ার সমস্যা সবচেয়ে বড়, যার অন্যতম কারণ হল স্মার্টফোনের প্রসেসর স্লো হয়ে যাওয়া।
স্মার্টফোনে কি হতে পারে বিস্ফোরণ?
কেউ যদি স্মার্টফোনের সফ্টওয়্যার আপডেট না করেন তাহলে এতে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে, যার মধ্যে অতিরিক্ত গরম হওয়ার সমস্যা সবচেয়ে বড়, যার অন্যতম কারণ হল স্মার্টফোনের প্রসেসর স্লো হয়ে যাওয়া।
আপডেট না হলে ফোন হ্যাং হওয়ার সমস্যা শুরু হয় এবং তখন ফোনটি অতিরিক্ত গরম হওয়া শুরু করে। অতিরিক্ত গরমের সমস্যা ব্যাটারির উপরেও প্রভাব ফেলে। ফোন গরম হলে বিস্ফোরণ হতেই পারে।
আপডেট না হলে ফোন হ্যাং হওয়ার সমস্যা শুরু হয় এবং তখন ফোনটি অতিরিক্ত গরম হওয়া শুরু করে। অতিরিক্ত গরমের সমস্যা ব্যাটারির উপরেও প্রভাব ফেলে। ফোন গরম হলে বিস্ফোরণ হতেই পারে।

সেকেন্ড হ্যান্ড মোবাইল টাকা বাঁচায়, কেনার সময়ে ‘এই’ ভুল করবেন না, তা হলেই লাভ

কলকাতা: অনেকেই দামি ও ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন কিনতে চান, কিন্তু বাজেটের বাইরে থাকায় তাঁরা কিনতে পারেন না। এমন পরিস্থিতিতে গ্রাহকরা দামি ফোন ব্যবহারের জন্য সেকেন্ড হ্যান্ড মোবাইল কেনেন, কিন্তু অনেক সময় পছন্দের ফোন পাওয়ার উৎসাহে এমন কিছু ভুল করে ফেলেন যার জন্য তাঁদের বেশ ভাল খেসারতও দিতে হয়।

তবে পুরনো ফোন কেনার সময় একটু সতর্ক থাকলে এবং বিশেষ কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখলে পরবর্তীতে সহজেই ক্ষতি এড়ানো যায়।

আজ আমরা এমন কিছু টিপস জানাব যা শুধু ভাল ডিভাইস কিনতেই সাহায্য করবে না, বরং অন্যান্য আর্থিক ক্ষতি থেকেও রক্ষা করবে।

আরও পড়ুন- এবার ড্রাইভিং লাইসেন্সের নিয়ম বদলে গেল! বড়সড় বদল পরিবহণ দফতরের

গ্রাহকরা যখন ব্যবহৃত কোনও ফোন কিনছেন তখন খুব কম দামেই তাঁদের প্রিয় মোবাইল মডেল পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমন হলে আমরা অনেক সময়ই বাইরে থেকে ফোনটি দেখেই তা কিনে ফেলি, কিন্তু অপারেট করে চেক করে দেখি না, এতে কিন্তু পরবর্তীতে অনেক ক্ষতি হতে পারে।

তাই গ্রাহকরা যখনই ব্যবহৃত ফোন কিনবেন, সেই ফোনটিকে অন্তত ১৫ মিনিট একটানা চালিয়ে রাখা উচিত, এর মাধ্যমে গ্রাহকরা ফোনের প্রসেসিং পাওয়ার, ফ্রেম রেট, টাচ স্ক্রিন, হ্যাঙ্গিং সমস্যা এবং ব্যাটারি হিটিং ও ক্যামেরা পারফরম্যান্স সহ আরও নানা তথ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন।

যাঁরা কোনও ব্যবহৃত ফোন কিনতে যাচ্ছেন, তাঁদের ফোন বিক্রেতার সঙ্গে সামনাসামনি দেখা করা উচিত। আসলে অনেক সময়ই ফোন বিক্রেতারা নানা দাবি করে ফোন বিক্রি করে দেন, পরে ফোন ব্যবহারের সময় কোনও সমস্যা হলে গ্রাহকরা আর প্রতিকারের জন্য বিক্রয়কারীকে খুঁজে পান না। এমন পরিস্থিতিতে ব্যক্তিগত পরিচয় তৈরির মাধ্যমে ফোন বিক্রেতার দাবি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই করা যেতে পারে।

আরও পড়ুন- মাত্র ১ সপ্তাহ করতে হবে ‘এই’ কাজ, মন-শরীর হবে চাঙ্গা! কঠিন নয়, পারলে কেল্লাফতে

সেকেন্ড হ্যান্ড ফোন কেনার সময় ফোনে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে কি না এবং স্ক্রিনে কোনও স্ক্র্যাচ আছে কি না তা পরীক্ষা করা উচিত। অন্য দিকে তেমনই পোর্ট, মাইক, স্পিকার এবং ক্যামেরার লেন্সের মতো জিনিসগুলিও মনোযোগ দিয়ে দেখা উচিত। সব ঠিক বলে প্রমাণিত হলে তবেই সেই ফোন কেনা উচিত।

সেকেন্ড হ্যান্ড স্মার্টফোন কেনার সময়, তার চালান, বিল এবং ফোনের রিটেইল বক্স নিতে ভোলা উচিত নয়। যদি ফোনের বিক্রেতা দাবি করেন যে বিল বা বাক্সটি নষ্ট হয়ে গিয়েছে বা হারিয়ে গিয়েছে তাহলে তাঁর বক্তব্যের একটি ভিডিও প্রমাণ হিসেবে নিয়ে রাখতে হবে।

আর যাঁরা বিল দেবেন তাঁদের বিলে উপস্থিত আইএমইআই নম্বর এবং ফোনের আইএমইআই নম্বর পরীক্ষা করে দেখা উচিত। গ্রাহকরা এক্ষেত্রে ফোনের আইএমইআই জানতে ফোন থেকে *#06# ডায়াল করতে পারেন।

মাত্র ১ সপ্তাহ করতে হবে ‘এই’ কাজ, মন-শরীর হবে চাঙ্গা! কঠিন নয়, পারলে কেল্লাফতে

কলকাতা: প্রযুক্তি আমাদের জীবনে এত গভীর ভাবে প্রভাব ফেলেছে যে স্মার্টফোন থেকে দূরে থাকা প্রায় অসম্ভব বলে মনে হয়। সকালে উঠেই প্রথমে ফোন চেক করা থেকে শুরু করে ঘুমানোর আগে শেষবারের মতো ফোন স্ক্রল করা, ক্রমাগত নোটিফিকেশনের কিচিরমিচির– এই সবই এখন আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। কিন্তু আমরা কি কখনও ভেবে দেখেছি যে ফোনকে এক সপ্তাহের জন্য সম্পূর্ণভাবে দূরে রাখলে কেমন হবে?

ডিজিটাল ডিটক্স শব্দটি আজকাল অনেক আলোচনায় উঠে এসেছে। এর মানে হল কিছু সময়ের জন্য ডিজিটাল ডিভাইস, বিশেষ করে স্মার্টফোন এবং সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকা। ক্রমাগত স্ক্রিন টাইম আর অনলাইন উপস্থিতি আমাদের মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

আরও পড়ুন- বিপুল মুনাফা! Airtel-র নতুন প্ল্যানে দীর্ঘ সময়ের ভ্যালিডিটি, জরদস্ত অফার, জানুন

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ক্রমাগত ডিজিটাল বিশ্বের সঙ্গে যুক্ত থাকার ফলে মানসিক চাপ, উদ্বেগ এবং ঘুমের সমস্যার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। ডিজিটাল ডিটক্স আমাদের এই সমস্যাগুলি থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে। তবে এক সপ্তাহের জন্য ফোনকে পুরোপুরি দূরে রাখা সবার জন্য সহজ নয়। শুরুতে অস্থিরতা, নোটিফিকেশন মিস হওয়ার ভয় বা কাজে সমস্যা হওয়ার ভয় থাকতে পারে। তাহলে প্রশ্ন জাগে ডিজিটাল ডিটক্সের সুবিধা কী?

মানসিক শান্তি: ক্রমাগত নিউজ ফিড এবং বিজ্ঞপ্তিগুলি থেকে দূরে থাকলে মনকে স্বস্তি দেয়।

একাগ্রতা বাড়ায়: ফোন থেকে দূরে থাকা অন্য কাজে মনোযোগ ও একাগ্রতা বাড়ায়।

ভাল ঘুম: ঘুমানোর আগে ফোন ব্যবহার করলে ঘুমের মান নষ্ট হয়ে যায়। ডিজিটাল ডিটক্স ঘুমের উন্নতি ঘটায়।

বাস্তব বিশ্বের সঙ্গে সংযোগ: ফোন থেকে দূরে থাকা আমাদের চারপাশের মানুষ এবং পরিবেশের সঙ্গে সংযোগকে শক্তিশালী করে।

কেউ যদি ডিজিটাল ডিটক্সের চেষ্টা করতে চান তবে কিছু সহজ পদক্ষেপ মেনে চেষ্টা করা যেতে পারে:

– ফোনটি দূরে রাখার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করতে হবে। যেমন, রাতে বা ডিনারের সময় ফোন সাইলেন্ট মোডে রাখা।

আরও পড়ুন- হাসি হোক বা কান্না, WhatsApp-এ রিপ্লাই করা এবার হবে আরও মজাদার! জানুন নতুন ফিচ

– ঘুমানোর অন্তত এক ঘণ্টা আগে ফোন দূরে রাখা।

– যে অ্যাপগুলি কম ব্যবহার হয় তা ডিলিট করা।

– পরিবার এবং বন্ধুদের জানানো যে আমরা ডিজিটাল ডিটক্সে রয়েছি।

– একটি শান্ত জায়গায় যাওয়া এবং প্রকৃতি উপভোগ করা। বই পড়া বা কোনও নতুন শখ আত্মস্থ করা।

ডিজিটাল ডিটক্স মানে ফোন সম্পূর্ণ ভাবে ছেড়ে দেওয়া নয়, কিন্তু এটি ডিজিটাল বিশ্বের উপর নির্ভরতা কমাতে এবং জীবনে নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে একটি কার্যকরী উপায়।

ব্যবহারকারীদের সুরক্ষাই শেষ কথা! বড়সড় সাইবার জালিয়াতি ও হামলার হাত থেকে ব্যবহারকারীদের রক্ষা করতে এআই-কে কাজে লাগাচ্ছে Google

সাইবার জালিয়াতির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য উন্নত কৌশল অবলম্বন করছে Google। এর জন্য তারা একটি নয়া এআই প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করছে। Google-এর থ্রেট ইন্টেলিজেন্স টুল মূলত Gemini AI-এর ক্ষমতা ব্যবহার করেছে। এখানেই শেষ নয়, ভবিষ্যতের সাইবার হামলার সঠিক পূর্বাভাস দেওয়া এবং তা প্রতিরোধ করার ক্ষেত্রে সাইবার পেশাদারদের সাহায্য করবে এটি। এটি বিপজ্জনক ম্যালওয়্যার ডিক্রিপ্ট করতে এআই-এর সাহায্য চায়। এমনকী সমস্যা সমাধান করার জন্য একটি দ্রুত উপায় খুঁজে বার করার জন্য এর দক্ষতাও চাইবে।

Google সাইবার থ্রেট এআই টুল: কী কী সুবিধা দেয়?
এই থ্রেট টুলকে কার্যকর করতে এবং ফলাফল প্রদান করতে Google মূলত Gemini AI-এর প্রযুক্তি দক্ষতাকে ব্যবহার করছে। Gemini Pro 1.5 ভার্সনের ব্যবহার কোম্পানিটিকে সাইবার থ্রেটের উপর বিপুল পরিমাণ ডেটা স্ক্যান করতে দেয়, যার মধ্যে মার্কেটে রিপোর্টেড সমস্ত বিপজ্জনক ম্যালওয়্যার ঝুঁকি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

আরও পড়ুুুন: ছোট্ট ছোট্ট দানাই ইউরিক অ‍্যাসিডের মহাশত্রু! খালি পেটে এই বীজের এক গ্লাস জল খেলেই কেল্লাফতে

এআই মডেলটি দ্রুত সময়ের মধ্যে ম্যালওয়্যার কোড বিশ্লেষণ করতে সক্ষম এবং দ্রুত গতিতে তা সমাধানও করতে পারে। Google-এর দাবি যে, Gemini Pro AI মাত্র ৩৪ সেকেন্ডের মধ্যে বিপজ্জনক WannCry ম্যালওয়্যারের কোড সম্পূর্ণ রূপে ডিকম্পাইল করতে সক্ষম হয়েছিল। এমনকী তা পরবর্তী বিপর্যয় প্রতিরোধ করতে কিলস্যুইচও প্রদান করছে।

ভবিষ্যতের সাইবার থ্রেট নির্ণয় করতে পারার ক্ষমতা লক্ষ লক্ষ মানুষকে বড় সমস্যা থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করবে। এর পুরোভাগে থাকতে চায় Google। তবে এআই এই টুলের একমাত্র পাওয়ার ব্রোকার নয়, কারণ এটি সর্বোত্তম সম্ভাব্য ফলাফল দেওয়ার জন্য মানুষের জ্ঞানকে একত্রিত করেছে।

আরও পড়ুন: হাসি হোক বা কান্না, WhatsApp-এ রিপ্লাই করা এবার হবে আরও মজাদার! কী আসছে নতুন ফিচার?

এখানেই শেষ নয়, Mandiant-এর দক্ষতাও ব্যবহার করছে Google। এটি সম্প্রতি এই ধরনের কাজ এবং উন্নয়নশীল টুলের জন্যই অর্জিত হয়েছে। আমরা আশা করছি যে, নতুন এআই সাইবার টুল Google এবং লক্ষ লক্ষ মানুষকে আরও সাইবার বিপর্যয় থেকে দূরে থাকতে অনেকটাই সাহায্য করবে।

Knowledge: ভারতে কোন ব্যক্তি প্রথম মোবাইলে কথা বলেন? নামটা কিন্তু তাজ্জব করে দেবে! গর্ব হবে বাঙালি হিসেবে

৩১ জুলাই। ক্যালেন্ডারের আর পাঁচটা দিনের সঙ্গে এই দিনটির পার্থক্য রয়েছে। না কোনও জন্মমৃত্যুর তারিখ নয়। এই দিনটির মাহাত্ম্য অন্য। প্রেমিকাকে ভালবাসা জানানো হোক অথবা অফিসে বসকে ম্যানেজ, আজ স্মার্টফোন ছাড়া এক মুহূর্তও চলে না। এই গোটা মোবাইল যোগাযোগ ব্যবস্থারই চলাচলেরই শুরু এই ৩১ জুলাই, ১৯৯৫ সালে। সেটা পিভি নরসিমা রাও জমানা।
৩১ জুলাই। ক্যালেন্ডারের আর পাঁচটা দিনের সঙ্গে এই দিনটির পার্থক্য রয়েছে। না কোনও জন্মমৃত্যুর তারিখ নয়। এই দিনটির মাহাত্ম্য অন্য। প্রেমিকাকে ভালবাসা জানানো হোক অথবা অফিসে বসকে ম্যানেজ, আজ স্মার্টফোন ছাড়া এক মুহূর্তও চলে না। এই গোটা মোবাইল যোগাযোগ ব্যবস্থারই চলাচলেরই শুরু এই ৩১ জুলাই, ১৯৯৫ সালে। সেটা পিভি নরসিমা রাও জমানা।
প্রথম মোবাইল ফোন কলে ফোনের এ প্রান্তে ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের তত্‍কালীন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু। অন্যপ্রান্তে ছিলেন কেন্দ্রীয় টেলিকম মন্ত্রী সুখ রাম।
প্রথম মোবাইল ফোন কলে ফোনের এ প্রান্তে ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের তত্‍কালীন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু। অন্যপ্রান্তে ছিলেন কেন্দ্রীয় টেলিকম মন্ত্রী সুখ রাম।
অস্ট্রেলিয়ান টেলিকম সংস্থা টেলস্টার ও মোদি গ্রুপের যৌথ সংস্থার উদ্যোগেই সেই যোগাযোগ স্থাপিত হয়। কিছুক্ষণের জন্য সৌজন্যমূলক কথাবার্তা সারেন জ্যোতি বসু ও সুখরাম।
অস্ট্রেলিয়ান টেলিকম সংস্থা টেলস্টার ও মোদি গ্রুপের যৌথ সংস্থার উদ্যোগেই সেই যোগাযোগ স্থাপিত হয়। কিছুক্ষণের জন্য সৌজন্যমূলক কথাবার্তা সারেন জ্যোতি বসু ও সুখরাম।
পরে এই সংস্থাই কলকাতায় মোবাইল নেট সার্ভিস চালু করে। মোট আটটি সংস্থাকে সেসময়ে বরাত দেওয়া হয়েছিল সেলফোন যোগাযোগ গড়ে তোলার জন্য। জ্যোতি বসুর স্বপ্ন ছিল কলকাতাকে মোবাইল নেটওয়ার্ক সিটি হিসেবে গড়ে তোলা।
পরে এই সংস্থাই কলকাতায় মোবাইল নেট সার্ভিস চালু করে। মোট আটটি সংস্থাকে সেসময়ে বরাত দেওয়া হয়েছিল সেলফোন যোগাযোগ গড়ে তোলার জন্য। জ্যোতি বসুর স্বপ্ন ছিল কলকাতাকে মোবাইল নেটওয়ার্ক সিটি হিসেবে গড়ে তোলা।
তখন ইনকামিং ও আউটগোয়িং কলে কম করে ৮.৪ টাকা লাগত। পিক সময় ফোন করতে ১৬.৮ টাকা লাগত মিনিটে। এখন পরিস্থিতি একেবারেই বদলেছে। বর্তমানে ভারতে ৪৫ কোটি মোবাইল ব্যবহার করেন। রিলায়েন্স জিও আসার পর মোবাইল ইন্ডাস্ট্রি অনেকটাই বদলে গেছে। এখন ৩জি ও ৪জি টেকনোলজির সাহায্যে মানুষ সহজেই কথা বলছেন, ভিডিও দেখছেন, জরুরি কাজকর্ম সারছেন।
তখন ইনকামিং ও আউটগোয়িং কলে কম করে ৮.৪ টাকা লাগত। পিক সময় ফোন করতে ১৬.৮ টাকা লাগত মিনিটে। এখন পরিস্থিতি একেবারেই বদলেছে। বর্তমানে ভারতে ৪৫ কোটি মোবাইল ব্যবহার করেন। রিলায়েন্স জিও আসার পর মোবাইল ইন্ডাস্ট্রি অনেকটাই বদলে গেছে। এখন ৩জি ও ৪জি টেকনোলজির সাহায্যে মানুষ সহজেই কথা বলছেন, ভিডিও দেখছেন, জরুরি কাজকর্ম সারছেন।
১৯৯৪ সাল থেকেই ভাবনাচিন্তার শুরু। এগিয়ে আসে মোদী টেলস্ত্রা কোম্পানি। তাঁরাই এই সম্পর্কে যাবতীয় আয়োজন করেন। এবং সেই সূত্রেই যাওয়া নোকিয়া কোম্পানির কাছে। ঠিক করা হয়, ১৯৯৫ সালের ৩১ জুলাই ভারতের প্রথম মোবাইল যোগাযোগ ব্যবস্থার পরীক্ষা করা হবে। দায়িত্ব নিলেন মোদি টেলস্ত্রা এবং নোকিয়া।
১৯৯৪ সাল থেকেই ভাবনাচিন্তার শুরু। এগিয়ে আসে মোদী টেলস্ত্রা কোম্পানি। তাঁরাই এই সম্পর্কে যাবতীয় আয়োজন করেন। এবং সেই সূত্রেই যাওয়া নোকিয়া কোম্পানির কাছে। ঠিক করা হয়, ১৯৯৫ সালের ৩১ জুলাই ভারতের প্রথম মোবাইল যোগাযোগ ব্যবস্থার পরীক্ষা করা হবে। দায়িত্ব নিলেন মোদি টেলস্ত্রা এবং নোকিয়া।
ভারতে প্রবেশ করল ‘নোকিয়া ২১১০’ মডেলের মোবাইল। আজকের মতো হাল ফ্যাশনের না হলেও, তখন এই মোবাইলই ছিল নির্ভরযোগ্য। তার ওপর নোকিয়ার মতো ব্র্যান্ড! সব মিলিয়ে উত্তেজনা তুঙ্গে।
ভারতে প্রবেশ করল ‘নোকিয়া ২১১০’ মডেলের মোবাইল। আজকের মতো হাল ফ্যাশনের না হলেও, তখন এই মোবাইলই ছিল নির্ভরযোগ্য। তার ওপর নোকিয়ার মতো ব্র্যান্ড! সব মিলিয়ে উত্তেজনা তুঙ্গে।
অবশেষে এগিয়ে এল সেই দিন। আসল দিনে কলকাতায় রাইটার্স বিল্ডিংয়ে বসে আছেন জ্যোতি বসু; অন্যদিকে দিল্লির সঞ্চার ভবনে বসে আছেন তৎকালীন টেলিকম মন্ত্রী সুখ রাম। এপার থেকে জ্যোতিবাবু বললেন, ‘হ্যালো’! ব্যস এখান থেকেই শুরু হল ইতিহাসের। ভারতে শুরু হল মোবাইল পরিষেবা। সেই ঢেউ আজও চলছে।
অবশেষে এগিয়ে এল সেই দিন। আসল দিনে কলকাতায় রাইটার্স বিল্ডিংয়ে বসে আছেন জ্যোতি বসু; অন্যদিকে দিল্লির সঞ্চার ভবনে বসে আছেন তৎকালীন টেলিকম মন্ত্রী সুখ রাম। এপার থেকে জ্যোতিবাবু বললেন, ‘হ্যালো’! ব্যস এখান থেকেই শুরু হল ইতিহাসের। ভারতে শুরু হল মোবাইল পরিষেবা। সেই ঢেউ আজও চলছে।

Smartphone: ভারতে নতুন স্মার্টফোন লঞ্চ করতে চলেছে HTC! কী কী ফিচার থাকতে পারে দেখে নিন

ভারতের বাজারে নতুন স্মার্টফোন লঞ্চ করতে চলেছে তাইওয়ানের স্মার্টফোন নির্মাণকারী সংস্থা HTC। বুধবার সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ফোনের টিজার প্রকাশ করেছে তারা। তবে মডেলের নাম বা লঞ্চের তারিখ নিয়ে কোনও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়নি। HTC U24 সিরিজের স্মার্টফোন হতে পারে আন্দাজ করা হচ্ছে।

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ পোস্ট করে ভারতের বাজারে স্মার্টফোন লঞ্চের কথা জানিয়েছে HTC। সেখানে ডিভাইসটি Al24U টেক্সট সহ দেখা যাচ্ছে। ফলে এটা HTC U24 সিরিজের একটি স্মার্টফোন হতে পারে বলে অনুমান করছেন অনেকেই।

আরও পড়ুন: বলুন তো কোন ‘ফল’ নিয়ে প্লেনে ওঠা যায় না! ধারালো অস্ত্র নয়, তাও কেন বারণ? ৯৯% লোকজনই জানেন না

এই সিরিজে HTC U24 এবং HTC U24 Pro অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। সম্প্রতি এই স্মার্টফোনগুলি বেঞ্চমার্কিং সাইট Geekbench এবং Bluetooth SIG-এর মডেল নম্বর 2QDA100 সহ দেখা গিয়েছে। এই স্মার্টফোনটিতে 12 জিবি র‍্যামের সঙ্গে কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন 7 জেন 3 SoC থাকতে পারে। চলতে পারে Android 14 এ।

এই স্মার্টফোনে HTC U23 এবং U23 প্রো-এর তুলনায় বেশ কিছু আপগ্রেড থাকতে পারে। 120 Hz এর রিফ্রেশ রেট সহ ফুল HD+ OLED ডিসপ্লে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। স্মার্টফোন বাজারের প্রিমিয়াম সেগমেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠ উপস্থিতি থাকা সত্ত্বেও চিনা স্মার্টফোনের বাড়বাড়ন্তের কারণে মোবাইল সেগমেন্টে ব্যবসা অনেক কমিয়ে দিয়েছিল। ফলে এই নতুন স্মার্টফোন লঞ্চের মাধ্যমেই ভারতের বাজারে পুনরায় প্রবেশ করতে চলেছে HTC।

আরও পড়ুন: ইনভার্টারে সাধারণ জল দেন নাকি ডিস্টল ওয়াটার? ভুল করলেই হতে পারে বিস্ফোরণ! ব্যবহারের আগে অবশ‍্যই জানুন

গত বছর এইচটিসি Wildfire E Star স্মার্টফোন লঞ্চ করেছিল। এতে 6.5 ইঞ্চি এলসিডি ডিসপ্লে (720 x 1,600 পিক্সেল) রয়েছে। ডুয়াল সিমের এই স্মার্টফোনটিতে 8 মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা এবং একটি ৫ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রসেসর হিসেবে রয়েছে Unisoc SC9832E।

এই স্মার্টফোনটি আফ্রিকার বাজারে লঞ্চ করেছিল HTC। নিরাপত্তার জন্য এতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সরও দেওয়া হয়। HTC Wildfire E Star-এ রয়েছে 2 GB RAM এবং 16 GB স্টোরেজ। এর স্টোরেজ মাইক্রোএসডি কার্ডের মাধ্যমে বাড়ানো যাবে। স্মার্টফোনটি Android 12 Go ভার্সনে চলে। এর 3,000 mAh ব্যাটারি 5 W চার্জিং সমর্থন করে। এতে 4G VoLTE, Wi-Fi, ব্লুটুথ, GPS এবং 3.5mm অডিও জ্যাকের লাগানোর ব্যবস্থা রয়েছে।

Mobile Phone Hacks: মোবাইল জলে পড়েছে? শুধু মুছলে হবে না! সঙ্গে সঙ্গে করুন এই কাজ, ভেতর থেকে টেনে বের করবে জল

মোবাইলের সবচেয়ে বড় ক্ষতিকর জিনিস হল জল কারণ মোবাইল একবার জলে পড়ে গেলে খারাপ হয়ে যায় সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি তাই আপনার মোবাইল যদি বৃষ্টিতে ভিজে যায় বা হঠাৎ জলে গিয়ে পড়ে তাহলে আপনাকে তৎক্ষণাৎ কি করতে হবে জেনে নিন
মোবাইলের সবচেয়ে বড় ক্ষতিকর জিনিস হল জল। কারণ মোবাইল একবার জলে পড়ে গেলে খারাপ হয়ে যায় সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি তাই আপনার মোবাইল যদি বৃষ্টিতে ভিজে যায় বা হঠাৎ জলে গিয়ে পড়ে যায় তাহলে আপনাকে তৎক্ষণাৎ কী করতে হবে জেনে নিন।
আপনার মোবাইলের বাইরের জল শুকিয়ে যেতে পারে কিন্তু ভিতরে বা চার্জারের জায়গায় জল বেরোতে পারে না। তাই আপনাকে কি করতে হবে ফোন জলে পড়ে গেলেই কি করণীয়
মোবাইলের বাইরের জল শুকিয়ে যায়, কিন্তু ভিতরে বা চার্জারের জায়গায় জল বেরোতে পারে না। ফোন জলে পড়ে গেলেই কি করতে হবে, যাতে ভেতরের জলও ভাল করে বেরিয়ে যেতে পারে।
এই বৃষ্টিতে আপনার মোবাইলটি পুরো ভিজে গিয়েছে। বা কোন সময় আপনার বাচ্চা আপনার ফোনটিকে নিয়ে হঠাৎ জলের বালতিতে ফেলে দিয়েছে কি করবেন ভেবে উঠতে পারছেন না
এই বৃষ্টিতে আপনার মোবাইলটি পুরো ভিজে গেছে। বা কোন সময় আপনার বাচ্চা আপনার ফোনটিকে নিয়ে হঠাৎ জলের বালতিতে ফেলে দিয়েছে কি করবেন ভেবে উঠতে পারছেন না
মোবাইল যদি একবার জলে পড়ে যায় তাহলে চার্জার এবং স্পিকার এর মধ্যে জল ঢুকে পড়ে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় মোবাইল জলে পড়ে গেলে আমরা সকলেই হয় শুকনো কাপড় দিয়ে মুছি বা সেটাকে মোছার পরে রোদে বা গরম কোন হিটের সামনে দিয়ে রাখি
মোবাইল যদি একবার জলে পড়ে যায় তাহলে চার্জার এবং স্পিকার এর মধ্যে জল ঢুকে পড়ে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় মোবাইল জলে পড়ে গেলে আমরা সকলেই হয় শুকনো কাপড় দিয়ে মুছি বা সেটাকে মোছার পরে রোদে বা গরম কোন হিটের সামনে দিয়ে রাখি
সাথে সাথে জল থেকে তুলে নিয়ে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিয়েই আপনি আপনার ফোনে গুগলে গিয়ে সার্চ অপশনে গিয়ে সিক্স মাই স্পিকার বলে সার্চ করুন
সঙ্গে সঙ্গে জল থেকে তুলে নিয়ে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিয়েই আপনি আপনার ফোনে গুগলে গিয়ে সার্চ অপশনে গিয়ে সিক্স মাই স্পিকার বলে সার্চ করুন।
ওয়েবসাইটটা আসবে সেটা কে টার্চ করলেই আপনার ফোনে একটি আওয়াজ হবে। আর সেই আওয়াজের মধ্যে দিয়েই আপনার ফোনের ভিতরে থাকা চার্জিং সকেট এবং স্পিকার থেকে জল বেরিয়ে আসবে।
ওয়েবসাইটটা আসবে সেটা কে টাচ করলেই আপনার ফোনে একটি আওয়াজ হবে। আর সেই আওয়াজের মধ্যে দিয়েই আপনার ফোনের ভিতরে থাকা চার্জিং সকেট এবং স্পিকার থেকে জল বেরিয়ে আসবে।

Poop emoji: পুপ ইমোজিতে এবার ফার্ট সাউন্ড, বিরক্তিকর না কি মজাদার? কীভাবে ব্যবহার করবেন?

আমরা ইমোজির দিয়ে চ্যাট করার নিজেদের মনের কথা ব্যক্ত করি। তবে কিছু জনপ্রিয় ইমোজিতে যদি ছবির পাশাপাশি শব্দও থাকত তবে বেশ মজা হত। খুশির খবর শীঘ্রই “অডিও ইমোজি” গুগল ফোন অ্যাপে আসছে৷ সম্প্রতি জানা গিয়েছে যে গুগল এখন “অডিও ইমোজি” ফিচারটি চালু করছে, ব্যবহারকারীদের অভ্যর্থনা জানাতে একটি অনন্য ফিচার উপহার দিচ্ছে গুগল।

এবার থেকে পুপ ইমোজি একটি অ্যানিমেশনের মতো ব্যবহার করার সময় একটি ফার্ট সাউন্ড তৈরি করবে যা গুগল ভয়েস কলকে আরও মজাদার করতে চলেছে।

অডিও ইমোজির মজাই আলাদা তাই না? তবে, এই পুপ ইমোজির ফার্ট সাউন্ড অনেককে বিরক্তও করে তুলতে পারে।

আরও পড়ুন: বিকেলেই ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী! বৃষ্টির সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ার তাণ্ডবে কাঁপবে দক্ষিণের এই জেলা, আবহাওয়ার বড় আপডেট

9to5Google-এর মতে, বিটা চ্যানেলের মাধ্যমে উপলব্ধ সর্বশেষ গুগল ফোন ভার্সন ১২৮, “অডিও ইমোজি” পেয়েছে, প্রাথমিক ভাবে ছয়টি সবচেয়ে সাধারণ ইমোজি দিয়ে তৈরি এটি। তালিকায় রয়েছে একটি হাততালির ইমোজি, একটি হাসির ইমোজি, একটি পার্টি পপার ইমোজি, একটি কান্নার ইমোজি, একটি ড্রাম বিট ইমোজি এবং একটি পুপ ইমোজি৷ এগুলি যথাক্রমে করতালির শব্দ, হাসার শব্দ, পার্টি পপার পপিং, দুঃখের আওয়াজ, ড্রাম পিটানোর আওয়াজ এবং ফার্টিংয়ের আওয়াজ করবে।

অডিও ইমোজি শুধুমাত্র কলের সময় কাজ করবে। গুগল ফোন অ্যাপ ব্যবহার করে করা ফোন কলের উভয় প্রান্তেই শব্দ শোনা যায়। গুগল এই ফিচারটির ব্যাখ্যা করে বলেছে, অডিও ইমোজি ব্যবহারকারীরা যখন কলে থাকবেন তখন ট্যাপ ইমোজির মাধ্যমে করতালি, হাসি, দুঃখ, এবং আরও অনেক ইমোজির শব্দ শুনতে পারবেন।

এটি কীভাবে ব্যবহার করতে হয়?

যেহেতু ফিচারটি এখনও ব্যাপক ভাবে উপলব্ধ নয়, তাই এই অডিও ইমোজিগুলি কত ঘন ঘন ব্যবহার করা যেতে পারে বা কলের সময় কাজ করার জন্য ইন্টারনেট সংযোগের প্রয়োজন হয় কি না সে সম্পর্কে কোনও স্পষ্ট বার্তা নেই। তবে, রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে যে পরপর অডিও ইমোজি ব্যবহারের মাঝে বিরতি থাকবে। এতে ব্যবহারকারীরা ইমোজি ব্যবহারের পাশাপাশি কথা বলারও সুযোগ পাবেন।

Android: অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা সাবধান! ছোট্ট ভুলেই ফোনের নিয়ন্ত্রণ হ্যাকারদের হাতে যেতে পারে

অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের মনে নতুন ম্যালওয়্যারের কারণে একটি বড় ভয়ের সৃষ্টি হয়েছে। সর্বশেষ সিকিউরিটি অ্যালার্ট Microsoft-এর মাধ্যমে আসে, যা একটি নতুন ত্রুটি আবিষ্কার করেছে, যা হ্যাকারদের অন্যের ডিভাইসের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ দিতে পারে। এই নিরাপত্তা সতর্কতা ডার্টি স্ট্রিম নামের একটি ম্যালওয়্যারের জন্য দেওয়া হয়েছে, যা সকলের জন্য ম্যালওয়্যার আসার মতোই বিপজ্জনক হতে পারে।

অ্যান্ড্রয়েড ফলে স্ট্রিম ম্যালওয়্যার হুমকি: এটি কী করতে পারে –

সিকিউরিটি হুমকি অ্যাপগুলিকে একে অপরের সঙ্গে কথা বলতে এবং ফাইলগুলি ভাগ করে নেওয়ার অনুমতি দেয়৷ অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপের এই দিকটিকে কন্টেন্টপ্রোভাইডার সিস্টেম বলা হয়। যার কারণে ইউজারদের ফোন হ্যাকার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হতে পারে। সিস্টেমের একটি নির্দিষ্ট নিরাপত্তা পরিমাপ রয়েছে, যা নিশ্চিত করে যে অ্যাপগুলি এই ক্ষমতার অপব্যবহার করতে সক্ষম হবে না। কিন্তু, দুর্বলতা ঠিক এই পদ্ধতিতে কাজে লাগানো যেতে পারে। যা নিশ্চিতভাবে কোটি কোটি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য উদ্বেগের বিষয় হবে।

আরও পড়ুন: ফোনের স্টোরেজ ফুল? হ্যাং করছে ফোন? খালি করার ৫ সেরা উপায় জেনে নিন, ঝড়ের গতিতে ছুটবে মোবাইল

যদি দূষিত অ্যাপগুলি কারও ফোনের নিরাপত্তা বাইপাস করতে পরিচালিত হয় এবং একটি বৈধ অ্যাপের মতো চলতে দেখা যায়, তাহলে সংক্রমণটি ইতিমধ্যেই ক্ষতির কারণ হয়ে থাকবে। মাইক্রোসফ্ট তার একটি পোস্টে জানিয়েছে যে,”কোড এডিট একটি অ্যাপ্লিকেশনের আচরণের উপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ সহ একটি হুমকি প্রদান করতে পারে।” এর পাশাপাশি তারা সংবেদনশীল ডেটা অ্যাক্সেসের ঝুঁকির বিষয়ে সতর্ক করেছে।

অ্যান্ড্রয়েড ম্যালওয়্যার সমস্যা –

মাইক্রোসফ্ট জানিয়েছে যে, এটি প্লে স্টোরে এমন অ্যাপগুলি পর্যবেক্ষণ করেছে যা এই সমস্যাটিকে কাজে লাগিয়েছে এবং এই অ্যাপগুলির উদ্বেগের বিষয় হল তাদের ৪ বিলিয়ন ইনস্টল রয়েছে যা একটি বিস্ময়কর পরিসংখ্যান।

সংস্থাটি আরও উল্লেখ করেছে যে, দুটি অ্যাপ বিশেষভাবে লক্ষ্য করা হচ্ছে, তাদের মধ্যে একটি হল Xiaomi-এর ফাইল ম্যানেজার যার ১ বিলিয়ন+ ইনস্টল রয়েছে এবং WPS অফিস যা ৫০০ মিলিয়ন ইনস্টল দেখায়। ভাল খবর হল যে এই দুটি অ্যাপই সর্বশেষ প্যাচ দিয়ে সুরক্ষিত করা হয়েছে। কিন্তু, তারপরও আমরা লক্ষ লক্ষ লোককে এই অ্যাপগুলিকে এখনই মুছে ফেলার পরামর্শ দিচ্ছি।

অ্যান্ড্রয়েড ম্যালওয়্যার হুমকি এবং এই আক্রমণের শিকার হওয়া এড়াতে একমাত্র উপায় হল শুধুমাত্র প্লে স্টোরের মাধ্যমে অ্যাপ ডাউনলোড করা এবং নিজেদের অ্যাকাউন্টের জন্য Play Protect চালু রাখতে হবে।

Smartphone Hack: ফোনের স্টোরেজ ফুল? হ্যাং করছে ফোন? খালি করার ৫ সেরা উপায় জেনে নিন, ঝড়ের গতিতে ছুটবে মোবাইল

আজকাল, স্মার্টফোনগুলিতে বেশ ভাল পরিমাণেই স্টোরেজ সরবরাহ করা হয়, যাতে ফটো, ভিডিও এবং অ্যাপ ডাউনলোড করা যায়। তবে আমরা আজকাল এত বেশি অ্যাপ ব্যবহার করি যে বরাদ্দ স্টোরেজ দ্রুত পূর্ণ হয়ে যায়। স্টোরেজ পূর্ণ হয়ে গেলে, ফোন ধীর গতিতে চলতে থাকে এবং এমনকি কখনও কখনও ক্র্যাশও হতে পারে।
আজকাল, স্মার্টফোনগুলিতে বেশ ভাল পরিমাণেই স্টোরেজ সরবরাহ করা হয়, যাতে ফটো, ভিডিও এবং অ্যাপ ডাউনলোড করা যায়। তবে আমরা আজকাল এত বেশি অ্যাপ ব্যবহার করি যে বরাদ্দ স্টোরেজ দ্রুত পূর্ণ হয়ে যায়। স্টোরেজ পূর্ণ হয়ে গেলে, ফোন ধীর গতিতে চলতে থাকে এবং এমনকি কখনও কখনও ক্র্যাশও হতে পারে।
এই প্রতিবেদনে রইল ৫ টি সহজ উপায়ের খোঁজ, যার মাধ্যমে স্মার্টফোনের স্টোরেজ খালি করা সম্ভব। এতে ফোনটি আগের মতো দ্রুত চলতে শুরু করবে।
এই প্রতিবেদনে রইল ৫ টি সহজ উপায়ের খোঁজ, যার মাধ্যমে স্মার্টফোনের স্টোরেজ খালি করা সম্ভব। এতে ফোনটি আগের মতো দ্রুত চলতে শুরু করবে।
স্টোরেজ খালি করার জন্য প্রথমে প্লে স্টোর খুলে ‘মাই অ্যাপস’-এ গেমে যেতে হবেUSED ট্যাবে ক্লিক করে আমরা সবচেয়ে কম ব্যবহার করেছি এমন অ্যাপগুলি চিহ্নিত করতে হবে।
স্টোরেজ খালি করার জন্য প্রথমে প্লে স্টোর খুলে ‘মাই অ্যাপস’-এ গেমে যেতে হবে
USED ট্যাবে ক্লিক করে আমরা সবচেয়ে কম ব্যবহার করেছি এমন অ্যাপগুলি চিহ্নিত করতে হবে।
অকেজো অ্যাপ আনইনস্টল করতে হবে।

এর জন্য সেটিংসে গিয়ে অ্যাপস বা স্টোরেজ-এ ক্লিক করতে হবে।

অকেজো অ্যাপ আনইনস্টল করতে হবে।
এর জন্য সেটিংসে গিয়ে অ্যাপস বা স্টোরেজ-এ ক্লিক করতে হবে।
অ্যাপের তালিকা তৈরি করতে হবে এবং স্টোরেজ ব্যবহার দেখতে হবে।কম ব্যবহৃত অ্যাপের ডেটা এবং ক্যাশে সাফ করতে হবে।

ফটো এবং ভিডিওগুলির ব্যাক আপ নিয়ে ডিলিট করতে হবে।
অ্যাপের তালিকা তৈরি করতে হবে এবং স্টোরেজ ব্যবহার দেখতে হবে।
কম ব্যবহৃত অ্যাপের ডেটা এবং ক্যাশে সাফ করতে হবে।
ফটো এবং ভিডিওগুলির ব্যাক আপ নিয়ে ডিলিট করতে হবে।
গুগল ফটো বা ড্রপবক্সের মতো ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস ব্যবহার করে ফটো এবং ভিডিওর ব্যাক আপ নিতে হবে। ব্যাক আপ নেওয়ার পরে, ফোন থেকে ফটো এবং ভিডিও ডিলিট করতে হবে। Google Files অ্যাপ ব্যবহার করে বড় ফাইলগুলিও ডিলিট করতে হবে।
গুগল ফটো বা ড্রপবক্সের মতো ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস ব্যবহার করে ফটো এবং ভিডিওর ব্যাক আপ নিতে হবে। ব্যাক আপ নেওয়ার পরে, ফোন থেকে ফটো এবং ভিডিও ডিলিট করতে হবে। Google Files অ্যাপ ব্যবহার করে বড় ফাইলগুলিও ডিলিট করতে হবে।
গান এবং অন্যান্য মিডিয়া ডিলিট করতে হবে। স্ট্রিমিং পরিষেবাগুলি ব্যবহার করে, যেমন Spotify বা Gaana-র মাধ্যমে গান শোনা যেতে পারে৷

গান এবং অন্যান্য মিডিয়া ডিলিট করতে হবে। স্ট্রিমিং পরিষেবাগুলি ব্যবহার করে, যেমন Spotify বা Gaana-র মাধ্যমে গান শোনা যেতে পারে৷
হোয়াটসঅ্যাপ মিডিয়া পরিচালনা করতে হবে। হোয়াটসঅ্যাপে সেটিংস গিয়ে তারপর স্টোরেজে ক্লিক করতে হবে।
হোয়াটসঅ্যাপ মিডিয়া পরিচালনা করতে হবে। হোয়াটসঅ্যাপে সেটিংস গিয়ে তারপর স্টোরেজে ক্লিক করতে হবে।
বড় ফাইল খুঁজে ডিলিট করতে হবে।

অপ্রয়োজনীয় চ্যাট মিডিয়া এবং গ্রুপ মিডিয়া ডিলিট করতে হবে।

ফোন ফ্যাক্টরি রিসেট করতে হবে

বড় ফাইল খুঁজে ডিলিট করতে হবে।
অপ্রয়োজনীয় চ্যাট মিডিয়া এবং গ্রুপ মিডিয়া ডিলিট করতে হবে।
ফোন ফ্যাক্টরি রিসেট করতে হবে
এটি শেষ বিকল্প, তবে এটি ফোনের স্টোরেজ থেকে সমস্ত ডেটা ডিলিট করে ফেলবে৷ ডেটার ব্যাকআপ থাকলেই এটি করা উচিত।
এটি শেষ বিকল্প, তবে এটি ফোনের স্টোরেজ থেকে সমস্ত ডেটা ডিলিট করে ফেলবে৷ ডেটার ব্যাকআপ থাকলেই এটি করা উচিত।
কিছু অতিরিক্ত টিপস:ফোন নিয়মিত আপডেট করতে হবে। ক্লাউড স্টোরেজ পরিষেবা ব্যবহার করে ফাইল সেভ করতে হবে।কিছু অতিরিক্ত টিপস:

ফোন নিয়মিত আপডেট করতে হবে। ক্লাউড স্টোরেজ পরিষেবা ব্যবহার করে ফাইল সেভ করতে হবে।
কিছু অতিরিক্ত টিপস:
ফোন নিয়মিত আপডেট করতে হবে। ক্লাউড স্টোরেজ পরিষেবা ব্যবহার করে ফাইল সেভ করতে হবে।
এই পদ্ধতিগুলির সাহায্যে, আমরা স্মার্টফোনের স্টোরেজ খালি করতে পারি এবং ফোনটিকে আগের মতো গতিতে চালাতেও পারব। মনে রাখতে হবে যে, নিয়মিত ডেটা ব্যাক আপ করা গুরুত্বপূর্ণ।
এই পদ্ধতিগুলির সাহায্যে, আমরা স্মার্টফোনের স্টোরেজ খালি করতে পারি এবং ফোনটিকে আগের মতো গতিতে চালাতেও পারব। মনে রাখতে হবে যে, নিয়মিত ডেটা ব্যাক আপ করা গুরুত্বপূর্ণ।