Tag Archives: tiger attack

Royal Bengal Tiger Attack: বাঘের মুখ থেকে বেঁচে ফিরলেন! সুন্দরবনে মধু সংগ্রহে গিয়ে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: বাঘের আক্রমণের মুখ থেকে জীবিত অবস্থায় ফিরে এলেন সুন্দরবনের এক মৌলে বা মধু সংগ্রাহক। আহত অবস্থায় তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে কলকাতার হাসপাতালে।

গত বুধবার সুন্দরবনের জঙ্গলে মধু সংগ্রহ করতে গিয়েছিলেন মৈপীঠ উপকূল থানার গুড়গুড়িয়া ভুবনেশ্বরী গ্রাম পঞ্চায়েতের পয়লা ঘেরি গ্রামের তপন খাঁড়া (৫৯)। সঙ্গে ছিলেন গ্রামেরই জয়দেব খাঁড়া, গনেশ খাঁড়া, গুরুপদ খাঁড়া ও বাসুদেব মণ্ডল। সুন্দরবনের আজমমালীর জঙ্গলে মধু সংগ্রহ করতে ঢোকেন তাঁরা। মধু সংগ্রহের সময় আচমকাই পিছন থেকে তপন খাঁড়া ঘাড়ের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার। এরপর স্বভাববশত বাঘ ওই মধু সংগ্রাহককে গভীর জঙ্গলে টেনে নিয়ে যেতে চাইলে সঙ্গী সাথীরা এগিয়ে এসে বাঘটিকে বাধা দেন। শেষ পর্যন্ত তপন খাঁড়াকে জীবিত অবস্থায়য় উদ্ধার করা যায়।

আর‌ও পড়ুন: মুখে আটকে প্লাস্টিকের কৌটো, এক সপ্তাহ না খেয়ে সারমেয়! তারপর যা হল…

এরপর গুরুতর আহত তপনকে নিয়ে এসে প্রথমে জয়নগর-কুলতলি গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।সেখানে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে কলকাতার হাসপাতালে স্থানাতরিত করা হয়। বন দফতর ও আহতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৮ শে মার্চ বন দফতরের রায়দীঘি রেঞ্জের কুলতলির নলগোড়া বিট অফিস থেকে মহুল পাশ নিয়েছিলেন তপন সহ একাধিক মৌলেরা। সেই পাশ নিয়েই তাঁরা জঙ্গলে মধু সংগ্রহ করতে যান। উল্লেখ্য বন দফতরের উদ্যোগে সুন্দরবনে এই মুহূর্তে মধু সংগ্রহ অভিযান চলছে। তাতে যোগ দিয়েই গুরুতর আহত হলেন ওই মৌলে।

সুমন সাহা

Purulia News: কোটশিলায় বাঘের পায়ের ছাপে স্পষ্ট! হোমরেঞ্জ বাড়াচ্ছে এই বন্যপ্রাণ, প্রবল আতঙ্ক

পুরুলিয়া: সদা সর্বদাই চিতাবাঘের আতঙ্ক গ্রাস করে কোটশিলা বনাঞ্চলের মানুষদের। বন বিভাগের পক্ষ থেকে তাদেরকে সুরক্ষা দেওয়ার চেষ্টা করা হয় সব সময়। ‌কমবেশি প্রায় সারা বছরই গ্রামবাসীদের উদ্দেশ্যে সতর্কবার্তা প্রদান করে থাকে বনদফতর। এবার বাঘের আতঙ্ক আরও খানিকটা বৃদ্ধি পেল নোয়াহাতু বিটের তাহেরবেড়া গ্ৰামের বাসিন্দাদের।

রীতিমত ভয়ে কাঁটা ঝাড়খণ্ড ছুঁয়ে থাকা নোয়াহাতু বিটের পাহাড়তলি গ্রামগুলির বাসিন্দারা। আর ভয় পাবে না-ই বা কেন, ‘হোম রেঞ্জ’ বাড়াচ্ছে পুরুলিয়ার কোটশিলা বনাঞ্চলে থাকা চিতাবাঘ। শিমনি বিট থেকে ওই চিতাবাঘ ঢুকে পড়েছে ঝাড়খণ্ড লাগোয়া নোয়াহাতু বিটের তাহেরবেড়া গ্রামে। ‌ যেন সন্ধ্যাতেই রাত নামছে ওই এলাকায়। ‌সন্ধের পরে শৌচকর্মের জন্য ঘর থেকে বেরলেই গ্রামবাসীদের হাতে থাকছে টর্চ ও ধারালো অস্ত্র।

আরও পড়ুন: ৪২ বছর ধরে সেই কণ্ঠের সঙ্গে যাপন দেশবাসীর, থেমে গেল ‘গীতমালা’র আমিন সায়ানির স্বর. প্রয়াত কিংবদন্তি রেডিও সঞ্চালক

গত ১৩ ফেব্রুয়ারি তাহেরবেড়া গ্রামে হানা দেয় ওই চিতাবাঘ। বৃষ্টিতে মাটি ভিজে থাকার কারণে চিতাবাঘের পায়ের ছাপ স্পষ্ট দেখতে পাওয়া যায় সমস্ত জায়গাতেই। এখনও পর্যন্ত সেই পায়ের ছাপ স্পষ্টভাবে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে খিরকি পাহাড়ে যাওয়ার পথে বিভিন্ন জায়গাতে। আর সেই পায়ের ছাপ স্পষ্ট করে দিচ্ছে এটি পূর্ণবয়স্ক চিতাবাঘ। ‌এ বিষয়ে গ্রামবাসীরা বলেন, রাত বিরেতে শৌচকর্মের জন্য তাদেরকে বাড়ির বাইরে যেতে হয়। তারা এতটাই ভয়ের মধ্যে রয়েছে যে হাতে ধারালো অস্ত্র ও টর্চ নিয়ে বেরচ্ছেন সন্ধ্যার পর থেকে। ভীষণই আতঙ্কের মধ্য দিয়ে দিন কাটছে তাদের। কোটশিলা বনাঞ্চলে চিতাবাঘের পায়ের ছাপে স্পষ্ট।‌

এই ধরনের বন্যপ্রাণের ‘টেরিটোরিয়াল’ ও ‘হোম রেঞ্জ’ থাকে। ‘টেরিটোরিয়াল রেঞ্জ’ বলতে যা বোঝায়, তা হল যে এলাকায় বসবাস সেখানে তার সমতূল্য কোনও বন্যপ্রাণকে আসতে দেয় না। ‘হোম রেঞ্জ’ এলাকায় সে শিকার করে। ফলে ওই চিতাবাঘ সিমনি বিট থেকে লাগোয়া নোয়াহাতু বিটে এসে শিকারের পরিধিস্থল বাড়াচ্ছে না তো? শুধু তা-ই নয়, পরিধিস্থল বাড়াতে গিয়ে পূর্ণবয়স্ক মাদি চিতাবাঘ সাব অ্যাডাল্টকে কি শিকারে অভ্যাস করাচ্ছে? এই প্রশ্নগুলো থেকেই যাচ্ছে। যদিও এ বিষয়ে বিশেষ কোনও তথ্য মেলেনি বনদফতরের পক্ষ থেকে।‌ আতঙ্কের মধ্য দিয়েই দিন কাটাচ্ছেন তাহেরবেড়া গ্রামের বাসিন্দারা।‌

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি

কাঁকড়া ধরতে যাওয়াই কাল হল! বাঘের হানায় সব শেষ… কুলতলিতে হাড়হিম কাণ্ড

অর্পন মণ্ডল, কুলতলি: আবার ও বাঘের আক্রমণে মৃত্যু মৎস্যজীবীর। মৃত কুলতলির কাটামারির বাসিন্দা প্রদীপ সর্দার(৩৬)। ঘটনায় শোকের ছায়া এলাকাজুড়ে।

স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে খবর, জঙ্গলে মাছ ও কাঁকড়া ধরে দুই সন্তানকে নিয়ে জীবন যাপন করতেন মৃত মৎসজীবী প্রদীপ সর্দার। স্থানীয় সূত্রে খবর, গত মঙ্গলবার ৩ জনের দল নৌকা নিয়ে কুলতলির কাটামারি থেকে সুন্দরবনের নয়বাকি জঙ্গলে কাঁকড়া ধরার উদ্দেশে রওনা দেয়। কাঁকড়া ধরার সময় হঠাৎ বাঘ এসে প্রদীপ সর্দারের উপর আক্রমণ করে এবং তাঁকে জঙ্গলে টেনে নিয়ে যায়। অনেক চেষ্টা করেও বাঁচানো যায়নি।

সঙ্গে থাকা মৎস্যজীবীরা তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করে গতকাল রাতে কুলতলির কাটামারি ঘাটে নিয়ে আসে। খবর পেয়ে কুলতলি থানার পুলিশ কাটামারিতে পৌঁছায়। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

Tiger Attack in Sundarban: ‘পেটের দায়’ নিষিদ্ধ এলাকায় কাঁকড়া ধরতে ডিঙিতে অপেক্ষা, পিছন থেকে লাফিয়ে পড়ল সাক্ষাৎ যম!

কলকাতা: মানুষগুলো জানে, নিশ্চিত মৃত্যু তাদের জন্য নদীর ওপারে অপেক্ষা করছে। তবুও ছোট্ট একটি ডিঙি করে তারা প্রায়ই বাঘের জঙ্গলে যাবেই।জঙ্গলে মাছ কাঁকড়া ধরতে গিয়ে প্রতিবারই বিপদ নেমে আসে তাদের ওপর। কেউ স্বাভাবিকভাবে বাড়িতে ফিরে আসে,কেউ মৃতদেহ হয়ে। আবার কেউ বাঘের আক্রমণ থেকে প্রাণে বেঁচে ফেরে। Photo- Representative
কলকাতা: মানুষগুলো জানে, নিশ্চিত মৃত্যু তাদের জন্য নদীর ওপারে অপেক্ষা করছে। তবুও ছোট্ট একটি ডিঙি করে তারা প্রায়ই বাঘের জঙ্গলে যাবেই।জঙ্গলে মাছ কাঁকড়া ধরতে গিয়ে প্রতিবারই বিপদ নেমে আসে তাদের ওপর। কেউ স্বাভাবিকভাবে বাড়িতে ফিরে আসে,কেউ মৃতদেহ হয়ে। আবার কেউ বাঘের আক্রমণ থেকে প্রাণে বেঁচে ফেরে। Photo- Representative

 

সোমবার সকালেও সুন্দরবনের জঙ্গলে মাছ কাঁকড়া ধরতে গিয়ে বাঘের সঙ্গে লড়াই করে গুরুতর জখম হয়ে ফিরেছে এক ব্যক্তি। এই মুহূর্তে তাঁর গোসাবা হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে।   দিন চারেক আগে গোসাবা ব্লকের ছোট মোল্লা খালি দাসপুর গ্রামের, জগদীশ মণ্ডল, ওই গ্রামেরই তার দুই সঙ্গী রামপদ বর্মন ও রামপদ মিস্ত্রিকে নিয়ে সুন্দরবনের জঙ্গলে মাছ কাঁকড়া ধরতে গেছিল।
সোমবার সকালেও সুন্দরবনের জঙ্গলে মাছ কাঁকড়া ধরতে গিয়ে বাঘের সঙ্গে লড়াই করে গুরুতর জখম হয়ে ফিরেছে এক ব্যক্তি। এই মুহূর্তে তাঁর গোসাবা হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে।   দিন চারেক আগে গোসাবা ব্লকের ছোট মোল্লা খালি দাসপুর গ্রামের, জগদীশ মণ্ডল, ওই গ্রামেরই তার দুই সঙ্গী রামপদ বর্মন ও রামপদ মিস্ত্রিকে নিয়ে সুন্দরবনের জঙ্গলে মাছ কাঁকড়া ধরতে গেছিল।
মাছ কাঁকড়া ধরতে ধরতে, তাঁরা জঙ্গলের গভীরে প্রবেশ করে গিয়েছিল।জগদীশের আত্মীয়দের কথায়, জঙ্গলের ভেতরে ছোট ছোট খাঁড়ি রয়েছে।সেই খাঁড়িগুলিতে প্রচুর পরিমাণে মাছ, কাঁকড়া পাওয়া যায়। যার ফলে সেখানেই বেশিরভাগ মৎস্যজীবী যায়। ফলে বিপদ ঘটে। সুন্দরবনের ওই জঙ্গলগুলিতে বাঘ থাকে। জগদীশ মণ্ডলের জঙ্গলে ঢোকার অনুমতি ছিল।কিন্তু যে জায়গা গুলিতে পদে পদে বিপদ৷ Photo- Representative
মাছ কাঁকড়া ধরতে ধরতে, তাঁরা জঙ্গলের গভীরে প্রবেশ করে গিয়েছিল।জগদীশের আত্মীয়দের কথায়, জঙ্গলের ভেতরে ছোট ছোট খাঁড়ি রয়েছে।সেই খাঁড়িগুলিতে প্রচুর পরিমাণে মাছ, কাঁকড়া পাওয়া যায়। যার ফলে সেখানেই বেশিরভাগ মৎস্যজীবী যায়। ফলে বিপদ ঘটে। সুন্দরবনের ওই জঙ্গলগুলিতে বাঘ থাকে। জগদীশ মণ্ডলের জঙ্গলে ঢোকার অনুমতি ছিল।কিন্তু যে জায়গা গুলিতে পদে পদে বিপদ৷ Photo- Representative
সেই জায়গাগুলিতে যাওয়ার অনুমতি ছিল না। ফলে সোমবার সকালে যখন নৌকাতে বসে সবাই মিলে জাল ফেলছিল, ঠিক সে সময় জগদীশের ঘাড়ের উপর একটি বাঘ লাফিয়ে পড়ে। জগদীশের সঙ্গে রীতিমত যুদ্ধ চলে বাঘের। সঙ্গে থাকা দুই সঙ্গী জগদীশকে বাঁচানোর জন্য,নৌকার বৈঠা নিয়ে বাঘকে আক্রমণ করতেই,বাঘ জগদীশকে ছেড়ে পালিয়ে যায়।  জগদীশের ঘাড়-কানের অংশ বাঘের থাবায়,নখের আঁচড়ে ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। সেই অবস্থায় জঙ্গলের ওই জায়গা থেকে ৬ ঘণ্টা নৌকা চালিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসে তাঁকে। 
সেই জায়গাগুলিতে যাওয়ার অনুমতি ছিল না। ফলে সোমবার সকালে যখন নৌকাতে বসে সবাই মিলে জাল ফেলছিল, ঠিক সে সময় জগদীশের ঘাড়ের উপর একটি বাঘ লাফিয়ে পড়ে। জগদীশের সঙ্গে রীতিমত যুদ্ধ চলে বাঘের। সঙ্গে থাকা দুই সঙ্গী জগদীশকে বাঁচানোর জন্য,নৌকার বৈঠা নিয়ে বাঘকে আক্রমণ করতেই,বাঘ জগদীশকে ছেড়ে পালিয়ে যায়।  জগদীশের ঘাড়-কানের অংশ বাঘের থাবায়,নখের আঁচড়ে ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। সেই অবস্থায় জঙ্গলের ওই জায়গা থেকে ৬ ঘণ্টা নৌকা চালিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসে তাঁকে।
তারপর জগদীশকে নিয়ে গোসাবা ব্লক হাসপাতালে ভর্তি করে পরিবারের লোকজনেরা।এই মুহূর্তে হাসপাতালে জগদীশের চিকিৎসা চলছে। তবে জগদীশ এখন অনেকটা বিপদ মুক্ত বলে জানিয়েছে হাসপাতালের পক্ষ থেকে।  প্রতিমাসেই কেউ না কেউ বাঘের আক্রমণে মারা যাচ্ছে , নইলে ভয়ঙ্করভাবে ভাবে আহত হয়ে ফিরছে। তবুও মানুষগুলো মাছ-কাঁকড়া ধরতে জঙ্গলে যাবেই। এটা তাঁদের পেট চালায়৷ Input-  SHANKU SANTRA
তারপর জগদীশকে নিয়ে গোসাবা ব্লক হাসপাতালে ভর্তি করে পরিবারের লোকজনেরা।এই মুহূর্তে হাসপাতালে জগদীশের চিকিৎসা চলছে। তবে জগদীশ এখন অনেকটা বিপদ মুক্ত বলে জানিয়েছে হাসপাতালের পক্ষ থেকে।  প্রতিমাসেই কেউ না কেউ বাঘের আক্রমণে মারা যাচ্ছে , নইলে ভয়ঙ্করভাবে ভাবে আহত হয়ে ফিরছে। তবুও মানুষগুলো মাছ-কাঁকড়া ধরতে জঙ্গলে যাবেই। এটা তাঁদের পেট চালায়৷ Input-  SHANKU SANTRA

Tiger Attack: পিছন থেকে ঘাড়ের উপর ঝাঁপ, ওটা কী? প্রাণে বাঁচা মহিলার কথা শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে!

জলপাইগুড়ি: গরু আনতে গিয়ে বাঘের হামলার আহত এক মহিলা।কোনওক্রমে বাঘের গায়ে দা দিয়ে কোপ মেরে প্রাণে বাঁচেন ওই মহিলা।

বৃহস্পতিবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে ধূপগুড়ি মহকুমার সাঁকোয়াঝোড়া দুই নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের সোনাখালির আদর পাড়া এলাকায়। আহত মহিলার নাম ফতেমা বিবি। তিনি সোনাখালির চামড়া গুদাম এলাকার বাসিন্দা।

আরও পড়ুন: যৌনতা নিয়ে এই কথাগুলি কখনওই মেয়েদের বলা হয় না, সময় থাকতে জেনে রাখুন

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে,  এদিন দুপুরের ওই মহিলা বাড়ির গরু আনতে বাড়ি থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে সোনাখালি জঙ্গলে গিয়েছিলেন।সেই সময় আচমকাই জঙ্গল থেকে একটি বাঘ তার উপর আক্রমণ করে বলে ওই মহিলার দাবি।

আরও পড়ুন: বিয়ে করেই চার সন্তানের মা হন কবিতা কৃষ্ণমূর্তি, জীবন আমূল বদলে যায়! গায়িকার জীবনের এই ঘটনা জানলে চমকে যাবেন

তিনি বলেন, ‘আমাকে তিনবার বাঘটি আক্রমণ করে। আমার হাতে দা থাকার কারণে বেঁচে যাই। দাঁ দিয়ে আমি বাঘকে কোপ মারলে বাঘটি জঙ্গলে ফিরে যায়।’ এদিকে আহত মহিলা বাড়ি ফিরে আসলে তাঁকে আহত অবস্থায় ধূপগুড়ির গ্রামীন হাসপাতালে নিয়ে আসলে সেখানে তাঁর প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। বনদফতর সূত্রে খবর বাঘের হানায় একজন আহত হয়েছে জানতে পেরেছি। ঘটনাস্থলে বনদফতরের কর্মীরা পৌছে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

সুরজিৎ দে