Tag Archives: UPSC Examination

UPSC Interview Question: স্ত্রীর শরীরের কোন অংশ স্পর্শ করতে পারেন না ভারতীয় স্বামীরা, ইউপিএসসি-র এই প্রশ্নের কি উত্তর জানেন

: আমাদের দেশে বিয়ে, পারিবারিক ও দাম্পত্য জীবন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন সময়ে এই দাম্পত্য নিয়েও ইন্টারভিউতে নানা প্রশ্ন করা হয়৷ বিভিন্ন সরকারি পোস্টে শীর্ষাধিকারী পদাধিকারীরা সমাজকে নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্বে থাকেন। সুতরাং তাঁদের ভারতীয় মূল্যবোধ, ঐতিহ্য, প্রতিশ্রুতি ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞান থাকা উচিত। তবেই তাঁরা দেশকে সঠিক পথে নিয়ে যেতে পারবে। Photo- Representative
: আমাদের দেশে বিয়ে, পারিবারিক ও দাম্পত্য জীবন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন সময়ে এই দাম্পত্য নিয়েও ইন্টারভিউতে নানা প্রশ্ন করা হয়৷ বিভিন্ন সরকারি পোস্টে শীর্ষাধিকারী পদাধিকারীরা সমাজকে নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্বে থাকেন। সুতরাং তাঁদের ভারতীয় মূল্যবোধ, ঐতিহ্য, প্রতিশ্রুতি ইত্যাদি সম্পর্কে জ্ঞান থাকা উচিত। তবেই তাঁরা দেশকে সঠিক পথে নিয়ে যেতে পারবে। Photo- Representative
ভারতীয় ঐতিহ্যে বিবাহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিবাহ হল স্বামী-স্ত্রীর মন ও দেহের মিলন। স্বামী-স্ত্রী দেহ, মন ও সম্পদ এক হয়৷ প্রবীণদের মতে স্বামী-স্ত্রী দুটি দেহ ও এক আত্মা। Photo- Representative
ভারতীয় ঐতিহ্যে বিবাহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিবাহ হল স্বামী-স্ত্রীর মন ও দেহের মিলন। স্বামী-স্ত্রী দেহ, মন ও সম্পদ এক হয়৷ প্রবীণদের মতে স্বামী-স্ত্রী দুটি দেহ ও এক আত্মা। Photo- Representative
একজন বিবাহিত মহিলা তার শরীরের উপর তার স্বামীকে পূর্ণ অধিকার দেয়। এবং এই সম্পর্ক একেবারে মন থেকে আসে৷ তবে একটি দাম্পত্যের সম্পর্কে এমন নিয়মও আছে যেখানে  সে তার স্বামীকে তাঁর শরীরের একটি অংশ স্পর্শ করতে দেয় না। Photo- Representative
একজন বিবাহিত মহিলা তার শরীরের উপর তার স্বামীকে পূর্ণ অধিকার দেয়। এবং এই সম্পর্ক একেবারে মন থেকে আসে৷ তবে একটি দাম্পত্যের সম্পর্কে এমন নিয়মও আছে যেখানে  সে তার স্বামীকে তাঁর শরীরের একটি অংশ স্পর্শ করতে দেয় না। Photo- Representative
UPSC-এর মতো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ইন্টারভিউতে এমন অদ্ভুত প্রশ্ন করা হয়েছিল। এই পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি বই সম্ভবত কোনও উদাহরণ থাকে না৷ তাই প্রার্থীদের সময়ে সময়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে উত্তর দিতে হয়। Photo- Representative
UPSC-এর মতো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ইন্টারভিউতে এমন অদ্ভুত প্রশ্ন করা হয়েছিল। এই পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি বই সম্ভবত কোনও উদাহরণ থাকে না৷ তাই প্রার্থীদের সময়ে সময়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে উত্তর দিতে হয়। Photo- Representative
প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব অনুসারে সঠিক উত্তর না দিলে ইন্টারভিউতে পিছিয়ে পড়তে হয়৷  তাহলে উত্তর কি?  যিনি পরীক্ষা দিচ্ছেন তিনি কি পিছিয়ে পড়বেন৷ ইন্টারভিউয়ার কীভাবে তাঁদের উত্তর পাবেন তা নিয়ে বড় প্রশ্ন হয়৷ সাক্ষাৎকারে চমক দেওয়া হয়, এই ধরণের প্রশ্ন করে৷ Photo- Representative
প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব অনুসারে সঠিক উত্তর না দিলে ইন্টারভিউতে পিছিয়ে পড়তে হয়৷  তাহলে উত্তর কি?  যিনি পরীক্ষা দিচ্ছেন তিনি কি পিছিয়ে পড়বেন৷ ইন্টারভিউয়ার কীভাবে তাঁদের উত্তর পাবেন তা নিয়ে বড় প্রশ্ন হয়৷ সাক্ষাৎকারে চমক দেওয়া হয়, এই ধরণের প্রশ্ন করে৷ Photo- Representative
UPSC-র মতো পরীক্ষায় ক্র্যাক করা কঠিন। অনেকে প্রিলিম এবং মেইন পাস করার পরেও শেষ পর্যন্ত ইন্টারভিউতে পাস করতে পারেন না। কারণ হল সাক্ষাৎকারে করা অদ্ভুত প্রশ্নগুলি-করে আপনার উপস্থিত বুদ্ধি। আপনাকে যদি এই প্রশ্ন করা হয়, আপনি কি বলবেন? এখন সেই উত্তরটি কল্পনা করুন। Photo- Representative
UPSC-র মতো পরীক্ষায় ক্র্যাক করা কঠিন। অনেকে প্রিলিম এবং মেইন পাস করার পরেও শেষ পর্যন্ত ইন্টারভিউতে পাস করতে পারেন না। কারণ হল সাক্ষাৎকারে করা অদ্ভুত প্রশ্নগুলি-করে আপনার উপস্থিত বুদ্ধি। আপনাকে যদি এই প্রশ্ন করা হয়, আপনি কি বলবেন? এখন সেই উত্তরটি কল্পনা করুন। Photo- Representative
ভারতে, স্ত্রীর শরীরের যে অংশটি তার স্বামীকে স্পর্শ করতে দেওয়া হয় না তা হল তাঁর পা। কোন স্ত্রী তাঁর স্বামীকে তাঁর পা স্পর্শ করতে দেয় না। এটি তার স্বামীকে দেওয়া একটি সম্মান। তিনি চান যে তাঁর স্বামী সর্বদা তাঁর থেকে উচ্চতর৷ সেটা শুধু বয়সে না হলেও সম্মানে অন্তত ভারতীয় ট্র্যাডিশনে  তাই মানা হয়৷ Photo- Representative
ভারতে, স্ত্রীর শরীরের যে অংশটি তার স্বামীকে স্পর্শ করতে দেওয়া হয় না তা হল তাঁর পা। কোন স্ত্রী তাঁর স্বামীকে তাঁর পা স্পর্শ করতে দেয় না। এটি তার স্বামীকে দেওয়া একটি সম্মান। তিনি চান যে তাঁর স্বামী সর্বদা তাঁর থেকে উচ্চতর৷ সেটা শুধু বয়সে না হলেও সম্মানে অন্তত ভারতীয় ট্র্যাডিশনে  তাই মানা হয়৷ Photo- Representative
ভারতীয় সমাজের প্রেক্ষিত অনুসারে স্বামী যে পরিস্থিতিতে থাকুন না কেন কোনওভাবেই তিনি যেন তাঁর স্ত্রীয়ের পা না ধরেন৷ সেজন্য আজও কোনও অবস্থাতেই স্বামী তাঁর স্ত্রী-র পায়ের পাতা স্পর্শ করতে পারবে না। আমাদের ভারতীয় মূল্যবোধ একই রয়ে গেছে। Photo- Representative
ভারতীয় সমাজের প্রেক্ষিত অনুসারে স্বামী যে পরিস্থিতিতে থাকুন না কেন কোনওভাবেই তিনি যেন তাঁর স্ত্রীয়ের পা না ধরেন৷ সেজন্য আজও কোনও অবস্থাতেই স্বামী তাঁর স্ত্রী-র পায়ের পাতা স্পর্শ করতে পারবে না। আমাদের ভারতীয় মূল্যবোধ একই রয়ে গেছে। Photo- Representative
এই প্রশ্ন ইউপিএসসি-তে করা হওয়ার পর এই উত্তরটিই চেয়েছিলন প্রশ্নকর্তারা৷ ভারতীয় ট্র্যাডিশনের ধারা মেনে তাৎক্ষণিক বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েই উত্তর দিতে হত পরীক্ষা দিতে আসা ব্যক্তিদের৷ Photo- Representative
এই প্রশ্ন ইউপিএসসি-তে করা হওয়ার পর এই উত্তরটিই চেয়েছিলন প্রশ্নকর্তারা৷ ভারতীয় ট্র্যাডিশনের ধারা মেনে তাৎক্ষণিক বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েই উত্তর দিতে হত পরীক্ষা দিতে আসা ব্যক্তিদের৷ Photo- Representative

Success Story: কৃষিবিদ্যা নিয়ে পড়ে স্বপ্নপূরণ, UPSC-তে সফল হয়ে দেশবাসীর সেবা করবেন স্বর্ণপদকজয়ী তরুণী

রুদ্রনারায়ণ রায়, উত্তর ২৪ পরগনা: এলাকার ছাত্রীর এমন সাফল্যে গর্বিত অশোকনগর। ইউপিএসসিতে র‍্যাঙ্ক করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অশোকনগর কল্যাণগড় পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা গৌরহরি দত্ত ও অপর্ণা রাহা দত্তের মেয়ে ব্রততী দত্ত। প্রথম থেকেই পড়াশোনার প্রতি তাঁর ছিল অদম্য জেদ ও একাগ্রতা। ঠিক একদিন লক্ষ্যপূরণ হবে এই জেদ নিয়েই দ্বিতীয়বার ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসেন, অবশেষে এল সাফল্য। সর্বভারতীয় এই পরীক্ষায় তাঁর র‍্যাঙ্ক ৩৪৬।

মেয়ের এই সাফল্যে এখন গর্বিত বাবা মা, পরিবারের লোকজন-সহ প্রতিবেশীরাও। বাবা পেশায় চিকিৎসকের সহায়ক। মা কৃষি দফতরের কর্মী। হাবড়ার বাণীপুর জওহর নবোদয় আবাসিক স্কুল থেকে পড়াশোনা ব্রততীর। ছোট থেকেই পড়াশোনায় বেশ মেধাবী ছিলেন মেয়ে, জানালেন মা। দ্বাদশ শ্রেণির পর ব্রততী বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষিতে স্নাতক ডিগ্রি নেন। এরপর ওড়িশায় সিড সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি নিয়ে স্নাতকোত্তর করেন তিনি, পান স্বর্ণপদক।

আরও পড়ুন : ১ চামচেই বাজিমাত! রান্নাঘরের এই টক তরল দিন মাটিতে! গরমেও থোকা থোকা ফুলে ঢাকবে রঙ্গনগাছ! দেখা যাবে না পাতা

তবে এসবের মাঝেও এই কৃতি ছাত্রীর লক্ষ্য ছিল প্রশাসনিক পদে যাওয়ার। তাই ইউপিএসসি পরীক্ষা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে শুরু হয় প্রস্তুতি। এমন ফল হবে আশা করেননি তিনি নিজেও, বন্ধুর মারফত খবর আসে তাঁর এই সাফল্যের। এখন লক্ষ্য আইএএস অফিসার হওয়া। যদিও, ইতিমধ্যেই ফুড সেফটি অফিসার হিসেবে সরকারি চাকরি করছেন এই কৃতি ছাত্রী। তারই মাঝে লক্ষ্য পূরণ, দেশের হয়ে কাজের সুযোগ আসল ব্রততীর কাছে।

ভিন রাজ্যে গিয়ে কোচিং-এর বদলে, রাজ্য সরকারের সত্যেন্দ্রনাথ টেগর সিভিল সার্ভিস স্টাডি সেন্টার থেকেই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই সাফল্য বলে দাবি কৃতী ব্রততীর। এখন ইউপিএসসিতে সফল হওয়া এই ছাত্রীকে দেখতে আসছেন পাড়াপ্রতিবেশী-সহ অশোকনগরের নানা প্রান্তের মানুষ।

Success Story: ২.৫ লক্ষ টাকার বেতনের চাকরি, ক্রিকেট ছেড়ে পড়াশোনা! UPSC পরীক্ষায় প্রথম হলেন এই ইঞ্জিনিয়ার

লখনউ : ইচ্ছে থাকলে হাত বাড়িয়ে আকাশকেও ধরা যায় মুঠোয়। হার না মানা মনোভাব নিয়ে সে কথা প্রমাণ করলেন লখনউ-এর বাসিন্দা আদিত্য শ্রীবাস্তব। ২০২৩ সালের সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার মেধাতালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছেন কানপুর আইআইটি-র এই প্রাক্তনী। তিন বারের প্রচেষ্টায় IAS হওয়ার স্বপ্নে সফল হলেন এই ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার।

ইউপিএসসি পরীক্ষায় সারা দেশের মেধাতালিকায় ২০২২ সালে আদিত্যর স্থান ছিল ২৩৬। আইপিএস হিসেবে মনোনীত হন তিনি। এখন হায়দরাবাদে তাঁর আইপিএস ট্রেনিং চলছে। ছেলের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত আদিত্যর বাবা। বলেছেন, তাঁরা ভাবতেও পারেননি ছেলে মেধাতালিকায় প্রথম স্থান পাবে। খবরটা পেয়ে প্রথমে তিনি ও তাঁর স্ত্রী কিছু বলতেই পারেননি। ছেলের ফোনে বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন।

মেধাবী আদিত্য ছোট থেকেই পরীক্ষায় প্রথম স্থান পেতে অভ্যস্ত। আইআইটি কানপুর থেকে পাশ করার পর তিনি বেঙ্গালুরুতে বিখ্যাত বহুজাতিক সংস্থা Goldman Sachs-এ যোগ দেন। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কে চাকরি করেছেন ১৫ মাস। প্রতি মাসে বেতন পেতেন প্রায় ২.৫ লক্ষ টাকা।

আরও পড়ুন : অর্থলাভ! বিয়ে, সন্তানলাভে বাধা দূর! পরিবারে শান্তি! শুধু রামনবমীর সন্ধ্যায় করুন এই ছোট্ট কাজ

কর্পোরেট চাকরি করেও তাঁর পাখির চোখ ছিল ইউপিএসসি পরীক্ষায় সাফল্য। কিন্তু চাকরির জন্য বাধা পাচ্ছিলেন পরীক্ষার প্রস্তুতিতে। ২০২০ সালে ইউপিএসসি প্রিলিমস-এর ঠিক এক মাস আগে চাকরি ছেড়ে বাড়িতে ফিরে আসেন। জানিয়েছেন তাঁর বাবা, পেশায় ক্যাগ-এর অ্যাসিস্ট্যান্ট অডিট অফিসার, অজয় শ্রীবাস্তব।

স্বপ্নপূরণের জন্য ছাড়তে হয়েছে প্রিয় শখ ক্রিকেট খেলাও। তবে এখনও খুবই ভালবাসেন বাইশ গজের খেলা। কিন্তু ক্রিকেট ও আইএএস হওয়ার মধ্যে বেছে নেন দ্বিতীয়টিকেই। নিয়মিত কোচিং বাদ দিয়ে আদিত্য ভরসা রাখতেন মক ইন্টারভিউ ও পুরনো প্রশ্নপত্র সমাধানেই। সময় ধরে পুরনো প্রশ্ন সমাধানই তাঁর সাফল্যের হাতিয়ার।

Success Story: মিস ইন্ডিয়া-র প্রস্তুতি ছেড়ে UPSC পরীক্ষা, প্রাক্তন মডেল তাসকীন আজ সফল IAS অফিসার

নয়াদিল্লি : পড়াশোনার পথ ছেড়ে মডেলিংয়ে পা রাখা-এই ছবি বেশ প্রচলিত৷ চেনা ছকের উল্টো ছবিও সত্যি৷ মডেলিংয়ের রঙিন দুনিয়া ছেড়ে আইএএস হওয়ার স্বপ্ন দেখেছেন সেরকমই এক তরুণী৷ শেষ পর্যন্ত মিস ইন্ডিয়া হওয়ার যাত্রা মাঝপথে বন্ধ রেখে প্রস্তুতি নিয়েছেন ইউপিএসসি পরীক্ষার৷ সকলের সামনে দৃষ্টান্ত তৈরি করা তাসকীন খান এখন ব্যস্ত আইএএস অফিসার৷

২০১৬-১৭ সালে মিস দেহরাদূন এবং মিস উত্তরাখণ্ড খেতাব পাওয়া তাসকীন সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ জনপ্রিয়৷ বলিউড তারকা কঙ্গনা রানাউতের মিমিক্রি করে প্রচারের আলোয় আসেন তিনি৷ ধীরে ধীরে এগোচ্ছিলেন মিস ইন্ডিয়া হওয়ার লক্ষ্যে৷ মাঝপথে পাল্টে গেল জীবনের গতিপথ৷ মডেলিং-এর শখ শিকেয় তুলে প্রস্তুতি নিলেন ইউপিএসসি পরীক্ষার৷ সাফল্য পান চতুর্থ প্রচেষ্টায়৷

আরও পড়ুন : ধেয়ে আসবে ‘লা নিনা’! বর্ষায় প্রবল বৃষ্টি ভারতে! ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস মে থেকেই, ভয়ঙ্কর আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

ইনস্টাগ্রামে তাসকীনের এক ফলোয়ার তাঁকে পরামর্শ দেন ইউপিএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে৷ বাবার অবসরগ্রহণের পর সেই পথেরই যাত্রী হন তাসকীন৷ প্রস্তুতিতে যাতে ছেদ না পড়ে তার জন্য বাড়ি ছেড়ে থাকতে শুরু করেন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে৷

 

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Taskeen Khan (@taskeeenkhan)

বাবার সামান্য পেনশনে ভর করেই চলতে থাকে প্রস্তুতি৷ যাত্রাপথ বিশেষ মসৃণ ছিল না৷ পরীক্ষায় বসে তিন বার ব্যর্থও হন৷ তবুও হার মানেনি তরুণী৷ অবশেষে ২০২০ সালে চতুর্থ প্রচেষ্টায় আসে সাফল্য৷

 

সর্বভারতীয় মেধাতালিকায় তাঁর স্থান ছিল ৭৩৬৷ এখন তিনি পরবর্তী প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণা৷ সামাজিক মাধ্যমেও দারুণ জনপ্রিয় তাসকীন৷

Success Story: বাবার অকালমৃত্যুতে পড়াশোনায় ছেদ, সাইকেল সারাইয়ের মেকানিক আজ সফল আইএএস অফিসার

নয়াদিল্লি : সঙ্কল্প এবং দৃঢ়তা থাকলে সাফল্যের পথ বন্ধুর হতে পারে না-এই কথাটা বার বার প্রমাণিত হয়েছে ইউপিএসসি-র মেধাতালিকায়। সমাজের প্রত্যন্ত অংশ থেকে হার না মানা মনোভাব নিয়ে মেধাবীরা নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করেছেন এবং করছেন। সেই তালিকায় অন্যতম বরুণ বরণওয়াল। বরুণের বাবার অকালমৃত্যুতে ছেদ পড়েছিল তাঁর স্কুলজীবনে। কিন্তু স্বপ্ন দেখা বন্ধ করেননি। সফল হয়েছেন অন্যতম কঠিন পরীক্ষা ইউপিএসসি-তে। লিখিত পরীক্ষা এবং ইন্টারভিউয়ের বাধা পেরিয়ে আজ তিনি সফল আইএএস অফিসার।

মহারাষ্ট্রের পালঘাট জেলায় ছোট্ট গ্রাম বৈসরে জন্ম এবং বড় হওয়া বরুণের। ছোট থেকেই তাঁর স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হওয়া। তাঁর বাবা পেশায় ছিলেন সাইকেল মেকানিক। তাঁর ছিল ছোট্ট একটা সাইকেল সারানোর দোকান। সংসারে সত অভাব সত্ত্বেও ছেলের পড়াশোনা যাতে বন্ধ না হয়, তার জন্য হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে গিয়েছেন বরুণের বাবা।

দশম শ্রেণীর পরীক্ষায় দারুণ ফল করার পরও প্রথমে একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি হতে পারেননি বরুণ। কারণ যথেষ্ট টাকা ছিল না হাতে। সে সময় সদ্য বাবাকে হারিয়েছেন বরুণ। ঠিক করলেন তিনি সাইকেলের দোকান সামলাবেন লেখাপড়া ছেড়ে। সেটাই করছিলেন। কিন্তু করতে দিলেন না তাঁর মা। তিনি নিজে সাইকেলের দোকানের হাল ধরলেন। সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন তাঁদের পারিবারিক ডাক্তার। তিনিই বরুণের বাবার চিকিৎসা করেছিলেন৷

আরও পড়ুন : বসন্তর বদলে এ যেন ‘বর্ষন্ত’! ভরা চৈত্রে কেন অকালবর্ষা? কলকাতায় কি আজও বৃষ্টি? জানুন আপডেট

পারিবারিক ডাক্তারের আর্থিক সাহায্যে পড়াশোনা করেন বরুণ৷ ডাক্তারিতে উপার্জন করতে সময় লাগতে পেরে ভেবে স্বপ্ন অধরা রেখে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে শুরু করেন বরুণ৷ পুণের এমআইটি কলেজ থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া শেষ করেন স্কলারশিপ পেয়ে৷

ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে বহুজাতিক সংস্থায় চাকরি পান বরুণ৷ কিন্তু সে চাকরি তাঁর ভাল লাগল না৷ ঠিক করলেন সরকারি চাকরি করবেন৷ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সাহায্যে শুরু করলেন প্রস্তুতি৷ ওই সংস্থা ও আরও একাধিক জনের সাহায্যে তিনি ২০১৬ সালে সফল হন ইউপিএসসি পরীক্ষায়৷ সর্বভারতীয় মেধাতালিকায় তাঁর স্থান ছিল ৩২৷ জীবনযুদ্ধে সফল বরুণ মনে করেন প্রথম পর্বে অনটনে দগ্ধ হয়েছেন বলেই পরবর্তীতে সাফল্য পেয়েছেন৷