Category Archives: বিনোদন

Bollywood Actress: “ওঁরা তো নিজেদের নারীবাদী বলে দাবি করেন, অথচ…”; মহিলা প্রযোজকদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক রিচা চাড্ডা

মুম্বইঃ কাজের জায়গায় লিঙ্গবৈষম্য নিয়ে বরাবরই সোচ্চার হয়েছেন তিনি। শুধু তা-ই নয়, নারীবাদ সংক্রান্ত সমস্ত বিষয়ে রীতিমতো পুরোভাগেই গলা ফাটাতে দেখা যায় তাঁকে। এমনকী ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে অন্য অভিনেত্রীদের পাশেও দাঁড়াতে দেখা যায় তাঁকে। যাঁর কথা বলা হচ্ছে, তিনি হলেন বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রিচা চাড্ডা।

আরও পড়ুনঃ ব্যাকগ্রাউন্ড ডান্সার থেকে মিউজিক ভিডিও- এই অভিনেত্রীর জীবনের গল্প হার মানাবে সিনেমাকেও! এখন তিনি সকলের পচ্ছন্দের

গত বছর রিচার একটি ইন্টারভিউ ক্লিপ ভাইরাল হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। আসলে প্যারিস ফ্যাশন উইকে যোগ দিয়ে ট্রোলের শিকার হয়েছিলেন প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। সেই বিতর্কে বচ্চন-বধূর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন রিচা। ওই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “মানুষ ওঁকে দেখে হিংসা করেন।” সম্প্রতি ‘হিরামান্ডি: দ্য ডায়মন্ড’ বাজার-র প্রচারে দেখা গিয়েছে রিচাকে। সেখানে বি-টাউনের অন্যতম বলিষ্ঠ অভিনেত্রীদের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিতে দেখা গিয়েছে তাঁকে।

গত সপ্তাহে আবার অভিনেত্রী দিয়া মির্জা রেখির মুম্বইয়ের বাসভবনে একটি গেট-টুগেদারে যোগ দিয়েছিলেন রিচা। সেখানে ছিলেন শাবানা আজমি, উর্মিলা মাতন্ডকর, কঙ্কনা সেন শর্মা, দিব্যা দত্ত, সন্ধ্যা মৃদুল এবং তন্নিষ্ঠা চট্টোপাধ্যায়ের মতো বলিউডের তাবড় অভিনেত্রীরাও। সেই গেট টুগেদারের ছবিই দিয়া শেয়ার করেছিলেন ইনস্টাগ্রামে। ক্যাপশনে লিখেছেন, “আমি তোমাদের সকলকে জয়ী দেখতে চাই।” এই পোস্ট ঘিরে বেশ হইচই শুরু হয়ে যায়। কারণ এমনিতে অভিনেত্রীদের একসঙ্গে আড্ডা দিতে সেভাবে দেখা যায় না। সেই স্টিরিওটাইপটাই ভেঙে দিয়েছেন এই তারকা অভিনেত্রীরা। সেই কারণে বহু নেটিজেনই ওই পোস্টের প্রশংসা করেন।

News18 Showsha-র এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে রিচা জানান যে, “ধরা যাক, একজন বিষাক্ত মহিলা সকলকে অপমান করে বেড়ান, আবার সংবাদমাধ্যম এবং অন্যদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য চরিত্রের দিক থেকে কদর্য হয়েছেন। তাহলে তাঁর জয় কিন্তু আমার জয় নয়। প্রত্যেকের উন্নতি এবং বিবর্তনই আমাদের উদযাপন করা উচিত। কিন্তু এমনটা কি সব সময় ঘটে? একেবারেই না।”

এর পাশাপাশি ইন্ডাস্ট্রির কিছু খারাপ দিকও তুলে ধরেছেন অভিনেত্রী। তাঁর কথায়, “আমি মনে করি না যে, সকল মহিলাই সাধু এই সত্যটাকে আমি মেনে নিই। মহিলা প্রযোজকদের নিয়ে আমার কিছু খারাপ অভিজ্ঞতা রয়েছে। এক সময় তাঁদের চেক বাউন্স করেছে। অথচ ট্যুইটার (বর্তমানে এক্স)-এ নিজেদের নারীবাদী বলে দাবি করেন তাঁরা।”

সেই সঙ্গে রিচা এ-ও বলেন যে, “আমার কিছু টক্সিক সহ-অভিনেত্রী রয়েছেন, যাঁরা অবিরাম আমার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে থাকেন। আমি এটা বলতে পারি না যে, আমার একটি অভিন্ন এবং একচেটিয়া অভিজ্ঞতা রয়েছে। নারীত্বের অবশ্যই অস্তিত্ব রয়েছে। সেটা গড়ে তুলে লালন করলে তা প্রকৃত হয়ে ওঠে। কিন্তু এটা তৈরি করার জন্য একাধিক মানুষকে বুঝতে হবে।”

Adhyayan Suman: নিজের প্রাসাদোপম বাড়ি ‘জেলখানা’ মনে হত! কেন এমন বললেন তারকা পুত্র অধ্যয়ন?

২০০৮ সালে ‘রাজ ২’-এর হাত ধরে বলিউডে পদার্পণ করেছিলেন শেখর সুমনের পুত্র অধ্যয়ন সুমন। এরপরে তিনি অভিনয় করেছেন ‘জশন’ ছবিতে। যা বক্স অফিসে দারুণ হিট বলে প্রমাণিত হয়েছিল। ডেবিউয়ের পরেই একের পর এক ছবিতে সাফল্য পেলেও তাঁর কেরিয়ার একটা সময়ে ভরাডুবির মুখে পড়েছিল। কয়েকটি প্রজেক্টে সাইন করলেও তা আর কার্যকর হয়নি।

একটি সাম্প্রতিক ইন্টারভিউয়ে অধ্যয়ন হাতে কোনও কাজ না থাকার কথা ভাগ করে নেন। সেই সময় কীভাবে তাঁর বাবা শেখর সুমন এবং মা অলকা সুমন তাঁকে সাহায্য করেছিলেন, সেই কথাও জানিয়েছেন অধ্যয়ন। নিজের বাবার বিষয়েও কিছু তথ্য ভাগ করে নিয়েছেন অভিনেতা এবং জানিয়েছেন যে, তাঁর বাবা খুবই আবেগপ্রবণ প্রকৃতির মানুষ। খোলা মনে বাড়িতে কথাও বলেন না।

আরও পড়ুন: এই অভিনেতা একবার ‘হ‍্যাঁ’ বললেই অমিতাভের হাতছাড়া হত ‘শোলে’, ‘দিওয়ার’! জানেন কে ছিলেন প্রথম পছন্দ?

সংবাদমাধ্যমের কাছে অধ্যয়ন সুমন বলেন, “এটা একটা লম্বা সফর। একটা সময় ছিল, যখন আমার ক্লান্তি বোধ হত। যখন আমি হাল ছেড়ে দিতে চাইতাম, আবার যখন চারদিকটা নিকষ কালো অন্ধকার হয়ে আসত, সেই সময় খুবই ক্লান্ত লাগত। ‘হিরামান্ডি’-র রূপে যখন আমি আলো দেখলাম, যা আমার কাছে এনেছিলেন মিস্টার বনশালি। তাই তিনিই আমার জীবনের আলো।”

অধ্যয়ন আরও জানান যে, “আমি অতীতের দিকে আর ফিরেও তাকাতে চাই না। কিন্তু আমাকে কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে। আমার মা খুবই আবেগপ্রবণ। আর বাবাও বেশ আবেগপ্রবণ। উনি আবার নিজের অনুভূতি খোলাখুলি ভাগ করে নিতেও পারেন না। বহু সময় তাঁর ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে আমার বিষয়ে তাঁর চিন্তাধারা আমি জানতে পেরেছি। বাড়িতেও তিনি খোলামেলা ভাবে কথা বলেন না।

এখানেই শেষ নয়, তাঁর বিগড়ে যাওয়ার পিছনে যে বাবার হাত রয়েছে, সেই বিষয়েও জানালেন অধ্যয়ন।” যখন কাজের কোনও অফারই আসছিল না, সেই সময় একটি চারতলার বিলাসবহুল পেন্টহাউজে রীতিমতো বন্দিজীবন কাটানোর অভিজ্ঞতাও ভাগ করে নিয়েছেন শেখর-পুত্র। অধ্যয়নের কথায়, “আমি বরাবরই লক্ষ্যে স্থির। বিগত প্রায় আট বছর ধরে আমি বিলাসবহুল জীবনযাপন করেছি। কিন্তু আমিই জানি, আমার মনে কী চলত!

এমনকী একটা চারতলার পেন্টহাউজও বিলাসবহুল ‘জেল’ বলে মনে হত। আমার মনে হত, আমি তো এখানে থাকতে চাই না। মনে হত আমাকে খাঁচায় বন্দি করে রাখা হয়েছে। আমি বেরোতে চাইতাম এবং নিজের জন্য একটা ছাপ তৈরি করতে চাই। কাজ করার জন্য বেরোতে চাইতাম। আমার মা-বাবাকে গর্বিত করার চেষ্টা করতাম। এমনকী সাফল্য অনুভব করার চেষ্টা করতাম। কিন্তু সেটা হচ্ছিল না। যা আমার জন্য খুবই কঠিন ছিল।”

Deepika Padukone-Ranveer Singh: দীপিকা-রণবীরের প্রথম সন্তান আসার আগেই বিয়ে ভাঙছে? বিয়ের ছবি ডিলিট করে কী বললেন রণবীর সিং?

রণবীর সিং এবং দীপিকা পাড়ুকোনের জীবেন আসছে নতুন অতিথি৷ সেপ্টেম্বরে তাঁদের প্রথম সন্তান আসছে৷ কিন্তু তার আগেই যেন উলটপূরণ৷
রণবীর সিং এবং দীপিকা পাড়ুকোনের জীবেন আসছে নতুন অতিথি৷ সেপ্টেম্বরে তাঁদের প্রথম সন্তান আসছে৷ কিন্তু তার আগেই যেন উলটপূরণ৷
২০১৮ সালে ঘটা করে বিয়ে হয় দুই তারকার৷ দুই বাড়ির দুই মতে বিয়ে হয় দীপিকা-রণবীরের৷ কোঙ্কনি এবং সিন্ধি মতে দীপিকা-রণবীরের বিয়ের ছবি ভাইরাল হয়৷ অপূর্ব দেখাচ্ছিল দু’জনকে৷
২০১৮ সালে ঘটা করে বিয়ে হয় দুই তারকার৷ দুই বাড়ির দুই মতে বিয়ে হয় দীপিকা-রণবীরের৷ কোঙ্কনি এবং সিন্ধি মতে দীপিকা-রণবীরের বিয়ের ছবি ভাইরাল হয়৷ অপূর্ব দেখাচ্ছিল দু’জনকে৷
বিয়ের ৬ বছর পর তাঁদের সংসারে খুশির খবর৷ কিন্তু এর মধ্যেই রণবীরের এক পদক্ষেপে সব সমীকরণ যেন ওলটপালট হয়ে গেল৷ কিসের ইঙ্গিত দিলেন রণবীর সিং?
বিয়ের ৬ বছর পর তাঁদের সংসারে খুশির খবর৷ কিন্তু এর মধ্যেই রণবীরের এক পদক্ষেপে সব সমীকরণ যেন ওলটপালট হয়ে গেল৷ কিসের ইঙ্গিত দিলেন রণবীর সিং?
এরই মধ্যে রণবীর-দীপিকাকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছে৷ দীপিকার গর্ভাবস্থার ছবি সামনে এসেছে৷ যেখানে খুব অস্পষ্টভাবে দীপিকাকে দেখা গিয়েছে৷ সঙ্গে ছিলেন রণবীর৷ খুব সাধারণ পোশাকে ছিলেন দুজনে৷
এরই মধ্যে রণবীর-দীপিকাকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছে৷ দীপিকার গর্ভাবস্থার ছবি সামনে এসেছে৷ যেখানে খুব অস্পষ্টভাবে দীপিকাকে দেখা গিয়েছে৷ সঙ্গে ছিলেন রণবীর৷ খুব সাধারণ পোশাকে ছিলেন দুজনে৷
তবে তার মধ্যেই যেন বোমা ফাটালেন রণবীর৷ বিয়ের ছবিই মুছে দিলেন রণবীর৷ নিজের ইনস্টাগ্রামের ১৩৩ পোস্টের মধ্যে আর নেই তাঁদের বিয়ের ছবি৷ তবে দীপিকার ইনস্টাগ্রামে জ্বলজ্বল করছে সেই ছবি৷
তবে তার মধ্যেই যেন বোমা ফাটালেন রণবীর৷ বিয়ের ছবিই মুছে দিলেন রণবীর৷ নিজের ইনস্টাগ্রামের ১৩৩ পোস্টের মধ্যে আর নেই তাঁদের বিয়ের ছবি৷ তবে দীপিকার ইনস্টাগ্রামে জ্বলজ্বল করছে সেই ছবি৷
কেন এই কাজ করলেন রণবীর? কিসের ইঙ্গিত? তাহলে কি সন্তান জন্মের আগেই তারকা দম্পতির সম্পর্কে কোনও সমস্যা তৈরি হচ্ছে? কান পাতলে নানা গুঞ্জন উঠে আসছে৷
কেন এই কাজ করলেন রণবীর? কিসের ইঙ্গিত? তাহলে কি সন্তান জন্মের আগেই তারকা দম্পতির সম্পর্কে কোনও সমস্যা তৈরি হচ্ছে? কান পাতলে নানা গুঞ্জন উঠে আসছে৷
তবে এখনও এই নিয়ে সঠিক তথ্য সামনে আসছে না৷ দু’জনকে দেখা গিয়েছে একসঙ্গে৷ দীপিকাকে আগলে রাখছেন রণবীর!
তবে এখনও এই নিয়ে সঠিক তথ্য সামনে আসছে না৷ দু’জনকে দেখা গিয়েছে একসঙ্গে৷ দীপিকাকে আগলে রাখছেন রণবীর!

Amitabh Bachchan: এই অভিনেতা একবার ‘হ‍্যাঁ’ বললেই অমিতাভের হাতছাড়া হত ‘শোলে’, ‘দিওয়ার’! জানেন কে ছিলেন প্রথম পছন্দ?

তিনি বলিউডের মেগাস্টার। বয়স আশি পেরোলেও আজও সমানতালে করে চলেছেন কাজ। অমিতাভ বচ্চনকে নিয়ে আজও পাগল ভক্তরা। তবে তাঁর কেরিয়ারের মাইলস্টোনে বললে যে কয়েকটি সিনেমার কথা মনে আসে তাঁর মধ‍্যে নি:সন্দেহে উল্লেখ‍্যযোগ‍্য ‘শোলে’ এবং ‘দিওয়ার’।
তিনি বলিউডের মেগাস্টার। বয়স আশি পেরোলেও আজও সমানতালে করে চলেছেন কাজ। অমিতাভ বচ্চনকে নিয়ে আজও পাগল ভক্তরা। তবে তাঁর কেরিয়ারের মাইলস্টোনে বললে যে কয়েকটি সিনেমার কথা মনে আসে তাঁর মধ‍্যে নি:সন্দেহে উল্লেখ‍্যযোগ‍্য ‘শোলে’ এবং ‘দিওয়ার’।
কয়েকদশক ধরে বলিউডে রাজত্ব করেছেন অমিতাভ বচ্চন। তার হিট ছবির সংখ‍্যাও একাধিক। তবে তাঁর কেরিয়ারকে মাইলস্টোন সৃষ্টিকরেছিল দুটি ছবি 'দিওয়ার' এবং 'শোলে'। একথা অমিতাভ ভক্তরা আজও একবাক‍্যে স্বীকার করেন।
কয়েকদশক ধরে বলিউডে রাজত্ব করেছেন অমিতাভ বচ্চন। তার হিট ছবির সংখ‍্যাও একাধিক। তবে তাঁর কেরিয়ারকে মাইলস্টোন সৃষ্টিকরেছিল দুটি ছবি ‘দিওয়ার’ এবং ‘শোলে’। একথা অমিতাভ ভক্তরা আজও একবাক‍্যে স্বীকার করেন।
১৯৭৫ সালে মুক্তি শোলে এবং দিওয়ার। বিগ-বির তারকা হওয়ার পথে এই দুই সিনেমার ভূমিকা অনস্বীকার্য। কিন্তু জানেন কী, এই দুটি ছবির জন‍্যই প্রথম পছন্দ ছিলেন না অমিতাভ।
১৯৭৫ সালে মুক্তি শোলে এবং দিওয়ার। বিগ-বির তারকা হওয়ার পথে এই দুই সিনেমার ভূমিকা অনস্বীকার্য। কিন্তু জানেন কী, এই দুটি ছবির জন‍্যই প্রথম পছন্দ ছিলেন না অমিতাভ।
দুটি ছবিই প্রথমে অন‍্য দুই অভিনেতাকে অফার করা হয়। পরে দুই অভিনেতাই ফিরিয়ে দেন এই দুই ছবির অফার। ‘শোলে’ এবং ‘দিওয়ার’-এর অফার ফিরিয়ে দেন দুই অভিনেতা। জানলে অবাক হবে এই দুই ছবির জন‍্যই প্রথম পছন্দ ছিলেন অন‍্য এক অভিনেতা।
দুটি ছবিই প্রথমে অন‍্য দুই অভিনেতাকে অফার করা হয়। পরে দুই অভিনেতাই ফিরিয়ে দেন এই দুই ছবির অফার। ‘শোলে’ এবং ‘দিওয়ার’-এর অফার ফিরিয়ে দেন দুই অভিনেতা। জানলে অবাক হবে এই দুই ছবির জন‍্যই প্রথম পছন্দ ছিলেন অন‍্য এক অভিনেতা।
অমিতাভ নয়, ‘দিওয়ার’ ও ‘শোলে’-র জন‍্য প্রথম পছন্দ ছিলেন শত্রুঘ্ন সিনহা। কিন্তু দুটি চরিত্রই শত্রুঘ্ন সিনহা ফিরিয়ে দেন। শত্রুঘ্ন সিনহা একসময় বলেছিলেন যে, তিনি এই জাতীয় অনেকগুলি ছবির অফার পেয়েছিলেন এবং সেগুলি প্রত্যাখ্যান করার জন্য তিনি এখনও দুঃখিত।

অমিতাভ নয়, ‘দিওয়ার’ ও ‘শোলে’-র জন‍্য প্রথম পছন্দ ছিলেন শত্রুঘ্ন সিনহা। কিন্তু দুটি চরিত্রই শত্রুঘ্ন সিনহা ফিরিয়ে দেন। শত্রুঘ্ন সিনহা একসময় বলেছিলেন যে, তিনি এই জাতীয় অনেকগুলি ছবির অফার পেয়েছিলেন এবং সেগুলি প্রত্যাখ্যান করার জন্য তিনি এখনও দুঃখিত।
তবে দুটি ছবিই বন্ধু অমিতাভ করায় খুশি শত্রুঘ্ন। দুটি ছবিতেই অমিতাভের অভিনয়ের ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন শত্রুঘ্ন। সাক্ষাত্কারে তিনি আরও বলেছিলেন যে, এই কারণেই তিনি এই ছবিগুলি দেখেননি। অন্য ছবির শুটিংয়ে ব্যস্ত থাকায় ‘শোলে’-তে কাজ করতে পারেননি শত্রুঘ্ন।
তবে দুটি ছবিই বন্ধু অমিতাভ করায় খুশি শত্রুঘ্ন। দুটি ছবিতেই অমিতাভের অভিনয়ের ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন শত্রুঘ্ন। সাক্ষাত্কারে তিনি আরও বলেছিলেন যে, এই কারণেই তিনি এই ছবিগুলি দেখেননি। অন্য ছবির শুটিংয়ে ব্যস্ত থাকায় ‘শোলে’-তে কাজ করতে পারেননি শত্রুঘ্ন।

Loksabha Election 2024-Arijit Singh: স্কুটি চালিয়ে এসে স্ত্রীকে নিয়ে হাজির! অনুরাগীদের ভিড় সামলে ভোট দিলেন অরিজিৎ

মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হল তৃতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন। জিয়াগঞ্জের শিবতলা ঘাটের বাসিন্দা অরিজিৎ সিং। আজকে ভোরে তিনি বাড়ি ফিরে এসেছেন। আর মঙ্গলবার বিকেলে তিনি নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করলেন।
মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হল তৃতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন। জিয়াগঞ্জের শিবতলা ঘাটের বাসিন্দা অরিজিৎ সিং। আজকে ভোরে তিনি বাড়ি ফিরে এসেছেন। আর মঙ্গলবার বিকেলে তিনি নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করলেন।
মঙ্গলবার বিকেলে মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ২৬নম্বর বুথে প্রীতম সিং প্রাইমারি স্কুলে ভোট দিলেন দেশের বিখ্যাত গায়ক।
মঙ্গলবার বিকালে মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ২৬নম্বর বুথে প্রীতম সিং প্রাইমারি স্কুলে ভোট দিলেন দেশের বিখ্যাত গায়ক।
জিয়াগঞ্জে তাঁর বাড়ির কাছেই স্ত্রী কোয়েলকে সঙ্গে নিয়ে সস্ত্রীক এই ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন গায়ক।
জিয়াগঞ্জে তাঁর বাড়ির কাছেই স্ত্রী কোয়েলকে সঙ্গে নিয়ে সস্ত্রীক এই ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন গায়ক।
কাছেই নিকট স্কুলে। আর নিজের বাড়ি থেকেই জিয়াগঞ্জ আজিমগঞ্জ পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের ২৬নং বুথে প্রীতম সিং প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে তিনি ভোট দেন।
কাছেই নিকট স্কুলে। আর নিজের বাড়ি থেকেই জিয়াগঞ্জ আজিমগঞ্জ পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের ২৬নং বুথে প্রীতম সিং প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে তিনি ভোট দেন।
মঙ্গলবার মুর্শিদাবাদ ও জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই দু'টি লোকসভা কেন্দ্রে সকাল থেকেই বিক্ষিপ্ত অশান্তির মধ্যে দিয়ে নির্বাচন সম্পন্ন হয়।
মঙ্গলবার মুর্শিদাবাদ ও জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই দু’টি লোকসভা কেন্দ্রে সকাল থেকেই বিক্ষিপ্ত অশান্তির মধ্যে দিয়ে নির্বাচন সম্পন্ন হয়।
 মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের মুর্শিদাবাদ বিধানসভা আর সেই কেন্দ্রের ভোটার অরিজিৎ।
মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের মুর্শিদাবাদ বিধানসভা আর সেই কেন্দ্রের ভোটার অরিজিৎ।
দু'টি লোকসভা কেন্দ্রে সকাল থেকেই বিক্ষিপ্ত অশান্তির মধ্যে দিয়ে নির্বাচন সম্পন্ন হয়। একেবারে সাদামাটা সাজে স্ত্রীর সঙ্গে ভোট দিলেন গায়ক।
দু’টি লোকসভা কেন্দ্রে সকাল থেকেই বিক্ষিপ্ত অশান্তির মধ্যে দিয়ে নির্বাচন সম্পন্ন হয়। একেবারে সাদামাটা সাজে স্ত্রীর সঙ্গে ভোট দিলেন গায়ক।
তিনি শুধুমাত্র ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন বলেই মঙ্গলবার ভোর রাতে নিজের বাড়িতে ফিরে এসেছিলেন এবং মঙ্গলবার বিকেলে তিনি সস্ত্রীক ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
তিনি শুধুমাত্র ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন বলেই মঙ্গলবার ভোর রাতে নিজের বাড়িতে ফিরে এসেছিলেন এবং মঙ্গলবার বিকেলে তিনি সস্ত্রীক ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
অরিজিৎকে একবার চোখের দেখা দেখবার জন্য স্কুল চত্বরে ভিড় জমান গায়কের অনুগামীরা।
অরিজিৎকে একবার চোখের দেখা দেখবার জন্য স্কুল চত্বরে ভিড় জমান গায়কের অনুগামীরা।

Bollywood Gossip: শুধু বিনোদ খান্নাই নন, সিনেমা জলাঞ্জলি দিয়ে ওশোর স্রোতে ভেসেছিলেন বিখ্যাত এই ডিরেক্টর, বিবাহিত থেকেই পরকীয়া ফের বিয়ে…

বলিউডে অনেক পরিচালক, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও তারকা রয়েছেন। তবে এমন একজন সেরা চলচ্চিত্র নির্মাতাও ছিলেন যিনি অনেক চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন। আজও তাঁকে বলিউড ইন্ডাস্ট্রি 'ডিরেক্টর উইথ গোল্ডেন টাচ' বলা হয়। সিনেপ্রেমীরা বিশ্বাস করেন যে তাঁর তৈরি করা ছবিগুলি কেবল বক্স অফিসেই নয়, মানুষের হৃদয়েও রাজ করেছে৷ এমনকি বছরের পর বছর ধরে মানুষ ছবির গল্প ভুলতে পারেনি৷
বলিউডে অনেক পরিচালক, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও তারকা রয়েছেন। তবে এমন একজন সেরা চলচ্চিত্র নির্মাতাও ছিলেন যিনি অনেক চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন। আজও তাঁকে বলিউড ইন্ডাস্ট্রি ‘ডিরেক্টর উইথ গোল্ডেন টাচ’ বলা হয়। সিনেপ্রেমীরা বিশ্বাস করেন যে তাঁর তৈরি করা ছবিগুলি কেবল বক্স অফিসেই নয়, মানুষের হৃদয়েও রাজ করেছে৷ এমনকি বছরের পর বছর ধরে মানুষ ছবির গল্প ভুলতে পারেনি৷
যাঁর কথা বলা হচ্ছে তিনি বিজয় আনন্দ৷ এই ডিরেক্টরের অনেক ছবি নিশ্চয়ই দেখেছেন, কিন্তু কীভাবে তিনি পরিচালক হল জানেন? বিজয় আনন্দ, যিনি ওশো রজনীশের ভক্ত ছিলেন৷ কিন্তু তারপরেও তিনি ওশোর দেওয়া মালা কমোডে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিলেন৷ এছাড়াও তিনি প্রেমে পড়ে পরিবারেরই একজনকে বিয়েও করেছিলেন৷ ফলে অত্যন্ত ক্রিয়েটিভ এই ডিরেক্টরের পুরো জীবনেই বিতর্কে ভরা অধ্যায়৷
যাঁর কথা বলা হচ্ছে তিনি বিজয় আনন্দ৷ এই ডিরেক্টরের অনেক ছবি নিশ্চয়ই দেখেছেন, কিন্তু কীভাবে তিনি পরিচালক হল জানেন? বিজয় আনন্দ, যিনি ওশো রজনীশের ভক্ত ছিলেন৷ কিন্তু তারপরেও তিনি ওশোর দেওয়া মালা কমোডে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিলেন৷ এছাড়াও তিনি প্রেমে পড়ে পরিবারেরই একজনকে বিয়েও করেছিলেন৷ ফলে অত্যন্ত ক্রিয়েটিভ এই ডিরেক্টরের পুরো জীবনেই বিতর্কে ভরা অধ্যায়৷
বিজয় আনন্দ পঞ্জাবের গুরুদাসপুরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন তাঁর বড় ভাই দেবানন্দ এবং চেতন আনন্দ বলিউডে বড় নাম করেছিলেন। বিজয় আনন্দের বয়স যখন ৭ বছর তখন তাঁর মা মারা যান। মা চলে যাওয়ার পর বাবা ও ভাইবোনদের হাতেই তিনি বড় হয়ে ওঠেন৷  শোনা যায় ছোটবেলায় তাঁর চুল সোনালি রঙের ছিল তাই তাঁর বাবা তাঁকে 'গোল্ডি লক' বলে ডাকতেন। এবং বলিউডের সিনে দুনিয়ায় মানুষ তাঁকে গোল্ডি আনন্দ নামেও চেনে।
বিজয় আনন্দ পঞ্জাবের গুরুদাসপুরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন তাঁর বড় ভাই দেবানন্দ এবং চেতন আনন্দ বলিউডে বড় নাম করেছিলেন। বিজয় আনন্দের বয়স যখন ৭ বছর তখন তাঁর মা মারা যান। মা চলে যাওয়ার পর বাবা ও ভাইবোনদের হাতেই তিনি বড় হয়ে ওঠেন৷  শোনা যায় ছোটবেলায় তাঁর চুল সোনালি রঙের ছিল তাই তাঁর বাবা তাঁকে ‘গোল্ডি লক’ বলে ডাকতেন। এবং বলিউডের সিনে দুনিয়ায় মানুষ তাঁকে গোল্ডি আনন্দ নামেও চেনে।
 বিজয় আনন্দ তাঁর বোনদের সঙ্গে মুম্বই আসেন এবং ভাই দেবানন্দের সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। তিনি মুম্বইতে নিজের পড়াশোনা শেষ করেন। কলেজের সময় থেকেই নাটকের প্রতি ঝোঁক বাড়তে থাকে এবং তারপর তিনি নাটক লিখতেও শুরু করেন। এই সময় থেকেই তিনি চলচ্চিত্রের স্ক্রিপ্ট লিখতে শুরু করেছিলেন৷ তিনি বুঝতে পেরেছিলেন তাঁর ভাই দেবানন্দের মতো তাঁরও ভবিষ্যত সিনেমাতেই রয়েছে। দেবানন্দ এবং চেতন আনন্দ নবকেতন প্রোডাকশন হাউস চালাতেন এবং তিনি এই প্রোডাকশন হাউসেই কাজ করতে চেয়েছিলেন।
বিজয় আনন্দ তাঁর বোনদের সঙ্গে মুম্বই আসেন এবং ভাই দেবানন্দের সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। তিনি মুম্বইতে নিজের পড়াশোনা শেষ করেন। কলেজের সময় থেকেই নাটকের প্রতি ঝোঁক বাড়তে থাকে এবং তারপর তিনি নাটক লিখতেও শুরু করেন। এই সময় থেকেই তিনি চলচ্চিত্রের স্ক্রিপ্ট লিখতে শুরু করেছিলেন৷ তিনি বুঝতে পেরেছিলেন তাঁর ভাই দেবানন্দের মতো তাঁরও ভবিষ্যত সিনেমাতেই রয়েছে। দেবানন্দ এবং চেতন আনন্দ নবকেতন প্রোডাকশন হাউস চালাতেন এবং তিনি এই প্রোডাকশন হাউসেই কাজ করতে চেয়েছিলেন।
তাঁর ভাই দেবানন্দই বিজয় আনন্দকে পরিচালক বানিয়েছিলেন।  দুই ভাই মহাবালেশ্বরে যাচ্ছিলেন। এই সময়ে বিজয় আনন্দ দেবানন্দকে একটি গল্প বলেন। গল্পটি দেবানন্দের এতটাই পছন্দ হয়েছিল  যে তিনি সিদ্ধান্ত নেন  এটি সিনেমা হবেই। মহাবালেশ্বরে পৌঁছে অফিসে ফোন করে বলেন 'আমার নতুন ছবির গল্প পেয়েছি। গল্পটি খুব চমৎকার, আমরা এটির কাজ শুরু করব এবং বিজয় আনন্দ ছবিটি পরিচালনা করবেন। এই ছবিটি ছিল 'নও দো গ্যায়ারা'। নবকেতন প্রোডাকশন হাউসের ব্যানারে তৈরি হয়েছিল সিনেমাটি৷ এই সিনেমার গান দারুণ পপুলার আজও৷
তাঁর ভাই দেবানন্দই বিজয় আনন্দকে পরিচালক বানিয়েছিলেন।  দুই ভাই মহাবালেশ্বরে যাচ্ছিলেন। এই সময়ে বিজয় আনন্দ দেবানন্দকে একটি গল্প বলেন। গল্পটি দেবানন্দের এতটাই পছন্দ হয়েছিল  যে তিনি সিদ্ধান্ত নেন  এটি সিনেমা হবেই। মহাবালেশ্বরে পৌঁছে অফিসে ফোন করে বলেন ‘আমার নতুন ছবির গল্প পেয়েছি। গল্পটি খুব চমৎকার, আমরা এটির কাজ শুরু করব এবং বিজয় আনন্দ ছবিটি পরিচালনা করবেন। এই ছবিটি ছিল ‘নও দো গ্যায়ারা’। নবকেতন প্রোডাকশন হাউসের ব্যানারে তৈরি হয়েছিল সিনেমাটি৷ এই সিনেমার গান দারুণ পপুলার আজও৷
তাঁর তৈরি সিনেমাগুলিকে কাল্ট ক্লাসিকের পর্যায়ে পড়ে। 'কালা বাজার', 'তেরে ঘর কে সামনে' সবই তাঁর দারুণ পপুলার সিনেমা৷  এরপর আসে 'গাইড'৷ এই সিনেমা বলিউডের কালজয়ী সিনেমার ইতিহাসে একদম প্রথম সারিতে থাকবে৷ বিজয় আনন্দকে চলচ্চিত্র জগতের সবচেয়ে বড় পরিচালক করে তোলে। ১৯৬৫ সালের তৈরি এই সিনেমা  আজও ভীষণভাবে প্রাসঙ্গিক৷
তাঁর তৈরি সিনেমাগুলিকে কাল্ট ক্লাসিকের পর্যায়ে পড়ে। ‘কালা বাজার’, ‘তেরে ঘর কে সামনে’ সবই তাঁর দারুণ পপুলার সিনেমা৷  এরপর আসে ‘গাইড’৷ এই সিনেমা বলিউডের কালজয়ী সিনেমার ইতিহাসে একদম প্রথম সারিতে থাকবে৷ বিজয় আনন্দকে চলচ্চিত্র জগতের সবচেয়ে বড় পরিচালক করে তোলে। ১৯৬৫ সালের তৈরি এই সিনেমা  আজও ভীষণভাবে প্রাসঙ্গিক৷
এরপর আসে 'তিসরি মঞ্জিল'৷ এই ছবিটি শাম্মি কাপুরকে নতুন পরিচিতি দেন৷  শাম্মি কাপুরকে একেবারে নাচিয়ে অবতারে পায় দর্শকরা৷ এই সিনেমার  'আজা  আজা মে হুঁ প্যার তেরা' বা 'ও হাসিনা জুলফওয়ালি'গানে আজও নেচে ওঠে মানুষ৷  তাঁর নির্দেশনায় 'জুয়েল থিফ' একটি কালজয়ী  ছিল।  এই সিনেমার 'হোঁঠো পে অ্যায়সি বাত' গানটি এখনও সুপারহিট৷  'ব্ল্যাকমেল', 'তেরে মেরে সপনে' সব সিনেমাই সেটি কাল্ট ক্লাসিক বলে প্রমাণিত হয়েছে।
এরপর আসে ‘তিসরি মঞ্জিল’৷ এই ছবিটি শাম্মি কাপুরকে নতুন পরিচিতি দেন৷  শাম্মি কাপুরকে একেবারে নাচিয়ে অবতারে পায় দর্শকরা৷ এই সিনেমার  ‘আজা  আজা মে হুঁ প্যার তেরা’ বা ‘ও হাসিনা জুলফওয়ালি’গানে আজও নেচে ওঠে মানুষ৷  তাঁর নির্দেশনায় ‘জুয়েল থিফ’ একটি কালজয়ী  ছিল।  এই সিনেমার ‘হোঁঠো পে অ্যায়সি বাত’ গানটি এখনও সুপারহিট৷  ‘ব্ল্যাকমেল’, ‘তেরে মেরে সপনে’ সব সিনেমাই সেটি কাল্ট ক্লাসিক বলে প্রমাণিত হয়েছে।
একদিকে যখন একইভাবে একের পর এক সিনেমা তৈরি করছিলেন ঠিক তখনই  এক নতুন রোগ বলিউডে থাবা বসিয়েছিল৷ তিনি হলেন ওশোর রজনীশ। যখন স্টারডম ম্লান হতে শুরু করে, তখন সবাই হতাশ হতে শুরু করে। এই সময়েই বিটাউনের ওশোর কাছে শান্তির  খোঁজ করছিল৷ শোনা যায় বিজয় আনন্দও রজনীশের সান্নিধ্যে যান৷  তিনি তাঁর সঙ্গে জুড়ে যান৷  এমন এক সময় এসেছিল যখন বিজয় আনন্দ তাঁর বাড়ি এবং তার স্টুডিও কেতনাকে মন্দিরে রূপান্তরিত করেন এবং তিনি নিজেই রজনীশের মালা এবং পোশাক পরতে শুরু করেন।
একদিকে যখন একইভাবে একের পর এক সিনেমা তৈরি করছিলেন ঠিক তখনই  এক নতুন রোগ বলিউডে থাবা বসিয়েছিল৷ তিনি হলেন ওশোর রজনীশ। যখন স্টারডম ম্লান হতে শুরু করে, তখন সবাই হতাশ হতে শুরু করে। এই সময়েই বিটাউনের ওশোর কাছে শান্তির  খোঁজ করছিল৷ শোনা যায় বিজয় আনন্দও রজনীশের সান্নিধ্যে যান৷  তিনি তাঁর সঙ্গে জুড়ে যান৷  এমন এক সময় এসেছিল যখন বিজয় আনন্দ তাঁর বাড়ি এবং তার স্টুডিও কেতনাকে মন্দিরে রূপান্তরিত করেন এবং তিনি নিজেই রজনীশের মালা এবং পোশাক পরতে শুরু করেন।
সে সময়ে আধ্যাত্মিক এই বিষয়টিই তাঁর জন্য প্রধান হয়ে গিয়েছিল৷ লোকে তাঁর কথা শুনতে আসত এবং বলিউড তাঁকে দেখে অবাক হয়েছিল। এরপরে অবশ্য রজনীশ সম্পর্কের এই প্রভাব কমতে শুরু করে যখন তাঁর সম্পর্কে বিভিন্ন ধরণের অন্য কথা বাইরে আসতে শুরু করে। কিছু সময় পর, বিজয় আনন্দ রজনীশের উপর আস্থা হারাতে শুরু করেন। তিনি বুঝতে পারেন রজনীশ আধ্যাত্মিকতার নামে লোকদের কাছ থেকে অর্থ উপার্জন করছেন। এরপর রজনীশের মুগ্ধতা দূরে সরিয়ে রেখে  তাঁর দেওয়া পোশাক খুলে ফেলেন৷  রজনীশের দেওয়া জপমালা খুলে  কমোডে ফ্লাশ করে দেন। এর পর আবার ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে ফিরে আসেন।
সে সময়ে আধ্যাত্মিক এই বিষয়টিই তাঁর জন্য প্রধান হয়ে গিয়েছিল৷ লোকে তাঁর কথা শুনতে আসত এবং বলিউড তাঁকে দেখে অবাক হয়েছিল। এরপরে অবশ্য রজনীশ সম্পর্কের এই প্রভাব কমতে শুরু করে যখন তাঁর সম্পর্কে বিভিন্ন ধরণের অন্য কথা বাইরে আসতে শুরু করে। কিছু সময় পর, বিজয় আনন্দ রজনীশের উপর আস্থা হারাতে শুরু করেন। তিনি বুঝতে পারেন রজনীশ আধ্যাত্মিকতার নামে লোকদের কাছ থেকে অর্থ উপার্জন করছেন। এরপর রজনীশের মুগ্ধতা দূরে সরিয়ে রেখে  তাঁর দেওয়া পোশাক খুলে ফেলেন৷  রজনীশের দেওয়া জপমালা খুলে  কমোডে ফ্লাশ করে দেন। এর পর আবার ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে ফিরে আসেন।
প্রথম স্ত্রী ও ওশোর কাছ থেকে বিচ্ছেদের পর, ১৯৭৮ সালে তিনি এমন একটি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন যা মানুষকে হতবাক করেছিল।  নিজের এক আত্মীয়ের সঙ্গে প্রেমের পরে  বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হন৷ তাঁর বিরুদ্ধে গোটা পরিবার চলে গিয়েছিল৷ এমনকি সমাজেও তাঁকে খারাপ চোখে দেখা হয়েছিল৷ বহু বছর পরে, একটি সাক্ষাৎকারে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী সুষমা জানিয়েছিলেন কেন তিনি পরিবারেরই এক সদস্যকে বিয়ে করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন তাঁরা দুজনেই একে অপরকে খুব ভালভাবে বুঝতে পারতেন৷  বিয়ের পর তাঁদের একটি ছেলে হয়, যার নাম রাঘব আনন্দ।
প্রথম স্ত্রী ও ওশোর কাছ থেকে বিচ্ছেদের পর, ১৯৭৮ সালে তিনি এমন একটি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন যা মানুষকে হতবাক করেছিল।  নিজের এক আত্মীয়ের সঙ্গে প্রেমের পরে  বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হন৷ তাঁর বিরুদ্ধে গোটা পরিবার চলে গিয়েছিল৷ এমনকি সমাজেও তাঁকে খারাপ চোখে দেখা হয়েছিল৷ বহু বছর পরে, একটি সাক্ষাৎকারে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী সুষমা জানিয়েছিলেন কেন তিনি পরিবারেরই এক সদস্যকে বিয়ে করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন তাঁরা দুজনেই একে অপরকে খুব ভালভাবে বুঝতে পারতেন৷  বিয়ের পর তাঁদের একটি ছেলে হয়, যার নাম রাঘব আনন্দ।
দীর্ঘদিন পরে তিনি ফের সিনেমা তৈরিতে ফিরে আসেন৷  ১৯৮৮ সালে 'ম্যায় তেরে লিয়ে' তৈরি করেন৷ এই ছবির পর বিজয় আনন্দ চলচ্চিত্র  তৈরি ছেড়ে  টিভিতে চলে যান।
দীর্ঘদিন পরে তিনি ফের সিনেমা তৈরিতে ফিরে আসেন৷  ১৯৮৮ সালে ‘ম্যায় তেরে লিয়ে’ তৈরি করেন৷ এই ছবির পর বিজয় আনন্দ চলচ্চিত্র  তৈরি ছেড়ে  টিভিতে চলে যান।
২০১৮তে  সাক্ষাৎকারে সুষমা কোহলি তাঁর স্বামী বিজয় আনন্দের জীবনের অনেক দিক সামনে এনেছিলেন। সুষমা জানান, তাঁর স্বামী রোমান্টিক ছবি তৈরি করেছেন, অনেক ছবিতে কাজ করেছেন কিন্তু বাস্তব জীবনে তিনি খুবই লাজুক ছিলেন। সুষমা বলেন, 'বিজয় জি খুবই শান্ত প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। মাঝে মাঝে ওর উপর রাগ করতাম। গোল্ডি (বিজয় আনন্দের ছদ্মনাম) এবং আমি ১৯৭৮ সালে রাম-বলরাম ছবির শুটিং চলাকালীন বিয়ে করি। তিনি আমার সরলতা পছন্দ করেছেন। তিনি অত্যন্ত শান্ত ও লাজুক প্রকৃতির ছিলেন। আমি ইচ্ছাকৃতভাবে তাকে অনেকবার জ্বালাতন করতাম। কখনও তিনি আমাকে ব্যাখ্যা করতেন এবং কখনও কখনও আমি বিষয়টি পরিচালনা করতাম। তিনি আরও বলেন, 'মাঝেমধ্যে কোনো না কোনো বিষয়ে অভিযোগ করতেন। যখনই সে এই কাজ করত, আমি খুব খুশি বোধ করতাম। তিনি আমাকে শাড়িতে দেখতে পছন্দ করতেন এবং আমরা একসাথে আড্ডা দিতে পছন্দ করতাম।
২০১৮তে  সাক্ষাৎকারে সুষমা কোহলি তাঁর স্বামী বিজয় আনন্দের জীবনের অনেক দিক সামনে এনেছিলেন। সুষমা জানান, তাঁর স্বামী রোমান্টিক ছবি তৈরি করেছেন, অনেক ছবিতে কাজ করেছেন কিন্তু বাস্তব জীবনে তিনি খুবই লাজুক ছিলেন। সুষমা বলেন, ‘বিজয় জি খুবই শান্ত প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। মাঝে মাঝে ওর উপর রাগ করতাম। গোল্ডি (বিজয় আনন্দের ছদ্মনাম) এবং আমি ১৯৭৮ সালে রাম-বলরাম ছবির শুটিং চলাকালীন বিয়ে করি। তিনি আমার সরলতা পছন্দ করেছেন। তিনি অত্যন্ত শান্ত ও লাজুক প্রকৃতির ছিলেন। আমি ইচ্ছাকৃতভাবে তাকে অনেকবার জ্বালাতন করতাম। কখনও তিনি আমাকে ব্যাখ্যা করতেন এবং কখনও কখনও আমি বিষয়টি পরিচালনা করতাম। তিনি আরও বলেন, ‘মাঝেমধ্যে কোনো না কোনো বিষয়ে অভিযোগ করতেন। যখনই সে এই কাজ করত, আমি খুব খুশি বোধ করতাম। তিনি আমাকে শাড়িতে দেখতে পছন্দ করতেন এবং আমরা একসাথে আড্ডা দিতে পছন্দ করতাম।

Karan Johar: ‘জঘন্য নিম্নরুচির কাজ’! নিজের মিমিক্রি দেখে রেগে আগুন করণ জোহর, পরিচালকের নিশানায় কোন কমেডিয়ান?

মুম্বই: নিজের মিমিক্রি দেখে ক্ষেপে গেলেন পরিচালক করণ জোহর। ইনস্টাগ্রামে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন তিনি। লিখেছেন, খুবই ‘নিম্নরুচির কাজ’। করণের মতে, ট্রোলাররা এমনটাই করতেই পারে, কিন্তু ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির লোকেদের কাছ থেকে এটা তিনি প্রত্যাশা করেননি।

করণ কোনও টিভি শো বা কমেডিয়ানের নাম করেননি। তবে নেটিজেনরা মনে করছেন, ‘ম্যাডনেস মাচায়েঙ্গে – ইন্ডিয়া কো হাসায়েঙ্গে’ নামের টিভি শো-র কেতন সিংয়ের দিকেই অভিযোগের আঙুল তুলেছেন পরিচালক।

ইনস্টাগ্রামে করণ জোহর লিখেছেন, “মায়ের সঙ্গে বসে টিভি দেখছিলাম… নামি চ্যানেলের রিয়েলিটি কমেডি শো-এর প্রোমো এল… খুব নিম্নরুচির সঙ্গে আমাকে নকল করছিল… ট্রোলাররা এমনটা করতেই পারে, কিন্তু ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে যুক্ত এমন একজনকে যদি ইন্ডাস্ট্রির লোকেরাই সম্মান না দেয়… এই ঘটনায় রাগ হয়নি, দুঃখ পেয়েছি”।

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

করণকে সমর্থন করেছেন প্রযোজক একতা কাপুর। ইনস্টাগ্রামে করণের পোস্ট শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, “বহুবার এমনটা হয়েছে। টিভি শো-তে কুৎসিত হাস্যরসের জোয়ার বয়ে গিয়েছে। এমনকী অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানেও। এর পরেও ওঁরা আশা করে, আমরা সেখানে যাব! করণ, আপনার একটা সিনেমা বা ক্লাসিক মিমিক্রি করে দেখাতে বলুন ওঁদের”। একতার এই পোস্ট রিপোস্ট করেছেন করণ। সঙ্গে লিখেছেন, “তোমায় ভালবাসি একতু”।

নেটিজেনরা বলছেন, কৌতুক অভিনেতা কেতন সিংকেই নিশানা করেছেন করণ জোহর। সম্প্রতি সোনি টিভিতে শুরু হয়েছে, ‘ম্যাডনেস মাচায়েঙ্গে – ইন্ডিয়া কো হাসায়েঙ্গে’ নামের শো। সেখানে ‘কফি উইথ করণ’-এর শো-র মিমিক্রি করেন কেতন। করণের মতো পোশাক পরে সেলিব্রিটিদের সাক্ষাৎকার নেন তিনি। সেলিব্রিটিরাও কৌতুক অভিনেতা। কোনও না কোনও তারকার মিমিক্রি করেন তাঁরা।

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

কমেডি শো-তে কেতনের অনুষ্ঠানটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘টফি উইথ চুরন’। স্টার কিডদের লঞ্চ করা থেকে করণের নাচ, সবকিছু নিয়েই মজা করেন কেত্তন। খোঁচা দেন বিভিন্ন বিষয়ে। অনুষ্ঠানে বিচারকের আসনে রয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী হুমা কুরেশি। শোতে হর্ষ গুজরাল, স্নেহিল, অঙ্কিতা শ্রীবাস্তব, পরিতোষ ত্রিপাঠি, কুশল বদ্রিক, ইন্দর সাহনি এবং গৌরব দুবেও রয়েছেন।

Director Death: অকালে চলে গেলেন জনপ্রিয় পরিচালক, শেষরক্ষা আর হল না! শোকস্তব্ধ বিনোদন মহল

তিরুবন্তপুরম: বিনোজন জগতে ফের দুঃসংবাদ ৷ প্রতিদিনই যেন কেউ না কেউ একে একে ছেড়ে চলে যাচ্ছেন৷ বছরের শুরু থেকেই চলছে মৃত্যু মিছিল৷ প্রয়াত হলেন মালায়ালম পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার হরিকুমার৷

দীর্ঘদিন ধরেই ক্যানসার বাসা বেঁধেছিল শরীরে৷ মারণ রোগের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে চলছিল কঠিন লড়াই৷ তবে কোনওভাবেই আর শেষরক্ষা হল না৷ সোমবার সন্ধেবেলায় তিরুবন্তপুরমের এক বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন পরিচালক হরিকুমার৷

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

সালটা ১৯৮১৷ আম্বাল পুভু-ছবি দিয়ে পরিচালনায় হাতেখড়ি পরিচালকের৷ তারপর থেকে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত মোট ১৮ টি ছবি পরিচালনা করেন৷ ১৯৯৪ সালে সুকৃতাম ছবির জন্য সমালোচকদের প্রশংসা পান৷ শুধু তাই নয়, শ্রেষ্ঠ মালায়ালম ছবি হিসেবে জাতীয় পুরস্কার জিতে নেন পরিচালক৷ হরিকুমার মৃত্যুতে শোকের ছায়া পড়েছে বিনোদন জগতে৷

Movie Review: খামতি থাকলেও রাজকুমারের দুর্ধর্ষ অভিনয়ে জীবন্ত ‘শ্রীকান্ত! সব মিলিয়ে কেমন হল বায়োপিক

বি-টাউনে যেন বায়োপিক তৈরির দৌড় শুরু হয়েছে। সে চলতি বছর ‘স্বতন্ত্র বীর সাভারকর’-ই হোক কিংবা গত বছরের ‘স্যাম বাহাদুর’-ই হোক। অথবা আবার ২০২২ সালের ‘সাবাশ মিঠু’-ই হোক! কিন্তু এই বায়োপিকের ভিড়ে ‘শ্রীকান্ত’ কীভাবে আলাদা? কারণ এই ছবি থেকে দর্শকরা একটা আম-আদমি অনুভূতি পাবেন। যা মনে একটা ভাল লাগা ছড়িয়ে দেয়। রাজকুমার রাও অভিনীত ‘শ্রীকান্ত’ দর্শকদের মুখে হাসি ফোটাবে।

তুষার হিরানন্দানি পরিচালিত ‘শ্রীকান্ত’ ছবিতে ফুটে উঠেছে মছিলিপত্তনমের শ্রীকান্ত বোল্লা নামে এক দৃষ্টিহীন বালকের গল্প। এই মছিলিপত্তমন আসলে তৎকালীন অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশের অংশ ছিল। জন্ম থেকেই অন্ধ ছিল শ্রীকান্ত। অথচ তাঁর সেই দৃষ্টিহীন চোখেই ছিল বড় বড় স্বপ্ন! এর মধ্যে একটি ছিল ভারতবর্ষের প্রথম দৃষ্টিহীন প্রেসিডেন্ট হওয়া। ছোট্ট গ্রামের বাসিন্দা শ্রীকান্তকে দৃষ্টিহীনদের স্কুলে পাঠানো হয়েছিল। যেখানে তাঁর আলাপ হয় শিক্ষিকার সঙ্গে। আর এই শিক্ষিকার ভূমিকায় দেখা গিয়েছে জ্যোতিকাকে।

ছবিতে সেই শিক্ষিকাকে যশোদা মায়ের আখ্যা দিতে দেখা যায় শ্রীকান্তকে। আসলে জীবনের চলার পথে যে শিক্ষার প্রয়োজন, সেই শিক্ষাই শ্রীকান্ত পেয়েছিলেন নিজের সেই শিক্ষিকার থেকে। সেই কারণেই তাঁকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের পালিকা মাতার আসনে বসিয়েছিলেন তিনি। এরপর সময় বয়ে চলে। ক্লাসের সেরা ছাত্র হয়ে ওঠে শ্রীকান্ত। তবে তার ঔদ্ধত্যের জন্যই তাকে স্কুল থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু তাঁর শিক্ষিকা এগিয়ে আসেন এবং তাঁকে বোর্ড পরীক্ষায় সাফল্য পেতে সাহায্য করেন। এবার শুরু হয় আর এক সমস্যা। আসলে ওই সময় ভারতীয় শিক্ষা ব্যবস্থায় দৃষ্টিহীন পড়ুয়ারা বিজ্ঞানকে নিজেদের স্ট্রিম হিসেবে বেছে নিতে পারত না।

এরপর সেই শিক্ষা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে শুরু হয় শ্রীকান্তের লড়াই। এতে তিনি জয়ীও হন। এরপর ধীরে ধীরে উচ্চশিক্ষার জন্য স্কলারশিপে আমেরিকায় পাড়ি দেন তিনি। সেখান থেকে দেশে ফেরার কোনও ইচ্ছাই ছিল না তাঁর। কিন্তু তাঁর প্রেমিকা (এই চরিত্রে অভিনয় করেছেন আলায়া এফ) তাঁকে বুঝিয়েসুঝিয়ে ফিরিয়ে আনেন। হায়দরাবাদে ফিরে শ্রীকান্ত প্যাকেজিং পেপারের বড় সাম্রাজ্য গঠন করার সিদ্ধান্ত নেন। তবে শর্ত দেন শুধুমাত্র দৃষ্টিহীনদেরই নিয়োগ করা হবে। এভাবেই ব্যবসা বাড়ে। সেই সঙ্গে বাড়ে শ্রীকান্তের দম্ভও। এটাই কি তাঁর ব্যবসার ক্ষতি করে দেবে? না কি এটা তাঁর স্বপ্ন পূরণের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে? এসবের উত্তর পেতে গেলে দেখতে হবে ‘শ্রীকান্ত’!

আরও পড়ুন: বিয়ে ছাড়াই মা হলেন! সিরিয়াল থেকে উত্থান! বলিউডের সবচেয়ে বড় হিট দেন এই নায়িকা

আরও পড়ুন: যেন রূপকথার প্রেম! শ্রেয়া-শিলাদিত্যর বিয়েটা হল কী ভাবে! কী করেন গায়িকার স্বামী

রাজকুমার রাও এবং জ্যোতিকা সত্যিই দুর্দান্ত! ছবির প্রথম ভাগে শ্রীকান্তের জীবনের নানা ওঠাপড়ার মধ্যে দিয়ে দর্শকদের নিয়ে যাবেন তাঁরা। লেখক জগদীপ সিদ্ধু এবং সুমিত পুরোহিত প্রথম ভাগটা একেবারে টানটান লিখেছেন। তবে দ্বিতীয় ভাগে নাটকীয়তা সেভাবে আনেননি তাঁরা। যেটা অনেক দর্শকই উপভোগ করতে পারবেন। প্রথম ভাগে রয়েছে বেশ কিছু চোখে জল আনা মুহূর্তও।

তবে দ্বিতীয় ভাগে ছবিটিকে অযথা টেনে বাড়ানো হয়েছে যেন! দর্শকরা বিভ্রান্ত হতেই পারেন যে, কোন দিকে চলেছে ছবির অভিমুখ। এই ছোট ছোট খামতি থাকা সত্ত্বেও এই ছবিতে গল্প বলার ধরন সত্যিই প্রশংসনীয়। যার জন্য দর্শকরা শ্রীকান্তকে করুণার চোখে নয়, বরং সম্মানের চোখেই দেখতে পারবেন।

Shreyas Talpade: ‘শরীরে কী ঢুকিয়ে দিয়েছে জানি না…!’, হার্ট অ্যাটাকের সঙ্গে করোনা ভ্যাকসিনের সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন তুললেন শ্রেয়স তলপড়ে

কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন নিয়ে এবার প্রশ্ন তুললেন অভিনেতা শ্রেয়স তলপড়ে। গত বছর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন শ্রেয়স। যমে-মানুষে টানাটানি চলে। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেওছিলেন, ‘ক্লিনিকালি ডেড ছিলাম’। যদিও এখন তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ।
কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন নিয়ে এবার প্রশ্ন তুললেন অভিনেতা শ্রেয়স তলপড়ে। গত বছর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন শ্রেয়স। যমে-মানুষে টানাটানি চলে। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেওছিলেন, ‘ক্লিনিকালি ডেড ছিলাম’। যদিও এখন তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ।
সম্প্রতি কোভিশিল্ডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে হইচই পড়ে গিয়েছে গোটা বিশ্বে। শ্রেয়সের অনুমান, তাঁর হার্ট অ্যাটাকের সঙ্গেও করোনা ভ্যাকসিনের সম্পর্ক থাকতে পারে।
সম্প্রতি কোভিশিল্ডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে হইচই পড়ে গিয়েছে গোটা বিশ্বে। শ্রেয়সের অনুমান, তাঁর হার্ট অ্যাটাকের সঙ্গেও করোনা ভ্যাকসিনের সম্পর্ক থাকতে পারে।
লেহরে রেট্রোকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শ্রেয়স তলপাড়ে বলেন, তাঁর হার্ট অ্যাটাকের সঙ্গে করোনা ভ্যাকসিনের কোনও সম্পর্ক নেই, এ কথা বুক ঠুকে বলতে পারবেন না তিনি। অভিনেতার কথায়, “আমি মাসে একবার কী বড়জোর দু’বার মদ্যপান করি। গুটখা বা সিগারেট খাই না। অন্য কোনও নেশাও নেই। হ্যাঁ কোলেস্টেরল একটু বেশি ছিল। তবে আমাকে বলা হয়েছিল, আজকের দিনে এটা খুবই স্বাভাবিক”।
লেহরে রেট্রোকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শ্রেয়স তলপাড়ে বলেন, তাঁর হার্ট অ্যাটাকের সঙ্গে করোনা ভ্যাকসিনের কোনও সম্পর্ক নেই, এ কথা বুক ঠুকে বলতে পারবেন না তিনি। অভিনেতার কথায়, “আমি মাসে একবার কী বড়জোর দু’বার মদ্যপান করি। গুটখা বা সিগারেট খাই না। অন্য কোনও নেশাও নেই। হ্যাঁ কোলেস্টেরল একটু বেশি ছিল। তবে আমাকে বলা হয়েছিল, আজকের দিনে এটা খুবই স্বাভাবিক”।
এরপর ‘গোলমাল’ খ্যাত শ্রেয়স প্রশ্ন তোলেন, “আমার বিপি বা সুগার নেই। তাহলে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাক হওয়ার কারণ কী’? অভিনেতার কথায়, “শরীরের এত যত্ন নেওয়ার পরেও যখন হার্ট অ্যাটাক হল, তখন বুঝতে হবে, এর পিছনে অন্য কোনও কারণ আছে। তাই এই তত্ত্বকে আমি উড়িয়ে দিতে পারছি না”।
এরপর ‘গোলমাল’ খ্যাত শ্রেয়স প্রশ্ন তোলেন, “আমার বিপি বা সুগার নেই। তাহলে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাক হওয়ার কারণ কী’? অভিনেতার কথায়, “শরীরের এত যত্ন নেওয়ার পরেও যখন হার্ট অ্যাটাক হল, তখন বুঝতে হবে, এর পিছনে অন্য কোনও কারণ আছে। তাই এই তত্ত্বকে আমি উড়িয়ে দিতে পারছি না”।
করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে আরও গবেষণা করতে হবে: অভিনেতা বলেন, যেহেতু করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে প্রশ্ন উঠছে, তাই তাঁর সন্দেহ হচ্ছে যে ভ্যাকসিনের কারণেই হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। এই কারণে ভ্যাকসিন নিয়ে আরও গবেষণা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন অভিনেতা।
করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে আরও গবেষণা করতে হবে: অভিনেতা বলেন, যেহেতু করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে প্রশ্ন উঠছে, তাই তাঁর সন্দেহ হচ্ছে যে ভ্যাকসিনের কারণেই হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। এই কারণে ভ্যাকসিন নিয়ে আরও গবেষণা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন অভিনেতা।
অকাট্য প্রমাণ খুঁজে বের করতে চান শ্রেয়স: করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে সন্দেহ রয়েছে অভিনেতা শ্রেয়স তলপড়ের। সে কথা গোপনও করেননি তিনি। অভিনেতার স্পষ্ট কথা, “ভ্যাকসিনের নামে আমাদের শরীরে কী ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে, কেউ জানে না। ভ্যাকসিন কোম্পানির উপর আমাদের সবার বিশ্বাস রয়েছে। কিন্তু ভ্যাকসিন শরীরে কীভাবে প্রতিক্রিয়া করছে সে সম্পর্কে আমার কাছে কোনও সুনির্দিষ্ট প্রমাণ নেই। তাই এখনই কিছু বলা উচিত হবে না। তবে করোনার ভ্যাকসিন আমার শরীরে কী প্রভাব ফেলেছিল, সেই সম্পর্কে আমি বিশদে জানতে চাই”।
অকাট্য প্রমাণ খুঁজে বের করতে চান শ্রেয়স: করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে সন্দেহ রয়েছে অভিনেতা শ্রেয়স তলপড়ের। সে কথা গোপনও করেননি তিনি। অভিনেতার স্পষ্ট কথা, “ভ্যাকসিনের নামে আমাদের শরীরে কী ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে, কেউ জানে না। ভ্যাকসিন কোম্পানির উপর আমাদের সবার বিশ্বাস রয়েছে। কিন্তু ভ্যাকসিন শরীরে কীভাবে প্রতিক্রিয়া করছে সে সম্পর্কে আমার কাছে কোনও সুনির্দিষ্ট প্রমাণ নেই। তাই এখনই কিছু বলা উচিত হবে না। তবে করোনার ভ্যাকসিন আমার শরীরে কী প্রভাব ফেলেছিল, সেই সম্পর্কে আমি বিশদে জানতে চাই”।